Tue, 14 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
কুবি উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ
১০ মিনিট আগে
ধর্মীয় সেন্টিমেন্ট নিয়ে অপরাজনীতি করছে বিএনপি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৯ মিনিট আগে
আশাশুনিতে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা, সংঘাতের শঙ্কা
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন কোনো ইস্যুকেই কেয়ার করি না : ওবায়দুল কাদের
১ ঘণ্টা আগে
ছয় পদে ৮২ জনকে নিয়োগ দিচ্ছে কর অঞ্চল-২৫ ঢাকা
২ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৪ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
এসএসসির ফলাফলে গোপালগঞ্জে তৃতীয় রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে গোপালগঞ্জ জেলায় দুই শতাধিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে তৃতীয় স্থান লাভ করেছে রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ। তবে পশ্চিম গোপালগঞ্জের মোট ৯টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি এবারও প্রথম হয়েছে। প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির পাসের হার ৯৭.৬৭ শতাংশ। নিকটবর্তী খোন্দকার শামস উদ্দিন স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের পাসের হার শতকরা ৬৯.৮৮ শতাংশ। জেলায় এস এম মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের মধ্যে শতকরা ৯৮.৬৮ শতাংশ পাস করায় প্রতিষ্ঠানটি ১ম স্থান এবং বীণাপাণি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শতকরা ৯৭.৮৭ শতাংশ পাস করে জেলায় ২য় স্থান লাভ করেছে। ২০১৪ সালে গ্রামীণ নারী শিক্ষার অগ্রদূত হিসেবে গোপালগঞ্জের চন্দ্রদিঘলিয়াস্থ রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বর্তমান কমিশনার হাবিবুর রহমান। প্রতিষ্ঠার পর থেকে অত্র এলাকার নারী শিক্ষার হার বাড়তে শুরু করেছে। আধুনিক ও উন্নত শিক্ষার সু-ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা বেতনে অধ্যায়নের সুযোগসহ সারা বছর বিভিন্ন প্রকার বৃত্তি ও প্রনোদনামূলক কার্যক্রমের আয়োজন করে থাকে। এদিকে রোববার (১২ মে) বেলা ১১টায় স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান থেকে এবং অনলাইনে একযোগে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ।
২৩ ঘণ্টা আগে
হুইল চেয়ারে পরীক্ষা দিয়েই কৃতিত্ব হালিমার
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে হুইল চেয়ারে বসে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েও ৩.৫০ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে আলোচিত শারীরিক প্রতিবন্ধী হালিমা। তার এ সফলতায় পরিবার, গ্রাম এবং অধ্যায়নরত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তার এই অদম্য ইচ্ছা শক্তির প্রশংসা করেছেন সবাই। হালিমা খাতুন উপজেলার আলোকদিয়ার গ্রামের কৃষক হামিদুল ইসলাম এবং শহিদা খাতুন দম্পতির কন্যা। তারা দুই বোন ও এক ভাই। হালিমা স্থানীয় মফিজ উদ্দিন তালুকদার স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যায়ন করে জামতৈল ধোপাকান্দি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়। মেয়ের উত্তীর্ণ হওয়ায় উচ্ছ্বসিত শহিদা খাতুন বলেন, হালিমার জন্মের ছয় মাস পর থেকে তার শারীরিক পরিবর্তন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে সে শারীরিক প্রতিবন্ধীতে পরিণত হয়। দীর্ঘদিন চিকিৎসার পরও শারীরিক অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। এখনো মাঝে মাঝে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণ না করার ফলে হালিমার শরীরে রক্ত দিতে হয়। এর সঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যাও আছে। তার এই শারীরিক অবস্থায় আমার মেয়ে এত সুন্দর ফলাফল এনে দেবে আমি কল্পনাও করিনি। অদম্য হালিমা খাতুন বলেন, ছোট বেলা থেকেই আমার লেখাপড়া করার খুব ইচ্ছা। আমার পড়ার ব্যাপারে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও আমার সহপাঠীরা আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। আমি লেখাপড়া করে সুশিক্ষিত হয়ে দেশের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখতে চাই। আমি পরীক্ষার ফলাফলে আমার মা-বাবা, পরিবারের সদস্য ও আমার স্যারেরা খুবই খুশি। মফিজ উদ্দিন তালুকদার স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) নুরুল আলম বলেন, হালিমা শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও এ বিদ্যালয়ে হালিমা ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে পড়াশোনা করে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে এবং সে পরীক্ষায় সে ভালো রেজাল্ট করেছে। তাতে আমরা সবাই খুশি। দোয়া করি হালিমার এভাবেই তার সামনের দিনগুলো সফলতার সঙ্গে পার করুক। উল্লেখ্য, হালিমা এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার সময় ‘হালিমা হতে চায় বিসিএস ক্যাডার’ এই শিরোনামে দৈনিক কালবেলায় একটি সংবাদ প্রকাশ হয়।
২২ ঘণ্টা আগে
চার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৫২ পরীক্ষার্থী, পাস করেনি কেউ
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় ৪টি মাদ্রাসা থেকে ৫২ জন শিক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিলেও পাস করেনি কেউই। রোববার (১২ মে) ফল প্রকাশের পর এ তথ্য জানা যায়। এর মধ্যে হাজী আহমেদ আলী দাখিল মাদ্রাসার ১৩ জন, বগুড়া দাখিল মাদ্রাসার ১৫ জন, বড় কোয়ালীবেড় দাখিল মাদ্রাসার ১২ জন ও এলংজানী দাখিল মাদ্রাসার ১২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। যাদের কেউই কৃতকার্য হননি। আলহাজ্ব আহমদ আলী দাখিল মাদ্রাসার সুপার মো. সেফায়েত উল্লাহ্ বলেন, প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও এমপিও হয় ১৯৯৮ সালে। প্রতি বছরই শিক্ষার্থীরা পাস করে। কিন্তু করোনার প্রভাব পড়ায় শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস না করা এবং মেয়েদের বাল্যবিয়ে হওয়াতে কেউ পাস করতে পারেনি। বড় কোয়ালিবেড় দাখিল মাদ্রাসার সুপার শফিক উদ্দিন বলেন, মাদ্রাসাটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে হওয়ায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থী প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকে। ফলে এবার কেউ পাস করতে পারেনি। এলংজানী দাখিল মাদ্রাসার সুপার শাহাদৎ হোসেন বলেন, ক্লাস না করার ফলে সবাই ফেল করেছে। আর এ কারণেই আমরা এখন লজ্জিত। বগুড়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার আতিকুর রহমান জানান, শিক্ষার্থীরা ঠিকমতে পড়াশোনা না করার কারণে ফেল করেছে। পড়াশোনার জন্য বার বার তাগিদ দিয়েও কাজ হলো না। সবাই ফেল করল। প্রতিষ্ঠানের সুনাম আর থাকল না। উল্লাপাড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম শামছুল হক বলেন, ফেল করা স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা বলেন, ফলাফল বিপর্যয়ের কারণ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৩ মে, ২০২৪
অংকে ফেল করায় গলায় ফাঁস নিল কিশোরী
এসএসসি পরীক্ষায় অংকে ফেল করায় গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে নোয়াখালীর এক কিশোরী। রোববার (১২ মে) দুপুর সোয়া ১টার দিকে নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সল্যা ঘটাইয়া গ্রামের কালিতারা বাজার সংলগ্ন আলী আজম বেপারির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। একই দিন রাত সোয়া ৯টার দিকে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। মৃত তানজিনা আক্তার ঝুমি (১৬) নোয়াখালী পৌরসভার সল্যা ঘটাইয়া গ্রামের মো. আব্দুল করিমের মেয়ে। সে স্থানীয় কালিতারা মুসলিম গার্লস একাডেমি থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফখরুদ্দিন মাহমুদ বলেন, রোববার বেলা ১১টার দিকে তানজিনার এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। সে গণিত বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়ায় দুপুর সোয়া ১টার দিকে পরিবারের সদস্যদের অজান্তে বসতঘরের আঁড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। ওই সময় তার মা রান্নাঘরে কাজে ব্যস্ত ছিল। পরে তিনি ঘরে এসে মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করেন। সুধারাম থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনি বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কোনো অভিযোগ না থাকায় গণস্বাক্ষর নিয়ে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
১২ মে, ২০২৪
পা দিয়ে লিখেই এসএসসি পাস করল সিয়াম
জন্ম থেকেই দুই হাত নেই সিয়ামের। পা দিয়েই সব কাজ করতে হয় তাকে। তার অদম্য ইচ্ছা ছিল পড়ালেখা করে সে সরকারি চাকরি করবে। তাই সে পা দিয়ে লিখে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সফলভাবেই উত্তীর্ণ হয়েছে। সিয়াম অভাব, দারিদ্র্য ও শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে পেছনে ফেলে ইচ্ছা আর মনোবল নিয়েই এগুতে চায়। তার মনে নেই বিন্দুমাত্র কোনো হতাশার ছাপ। অদম্য এই মেধাবী শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পা দিয়ে লিখেই জিপিএ ৩.৮৩ পেয়েছে। সে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার চাপারকোনা মহেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। সব বিষয়ে সে সাফল্যের সঙ্গে ভালো নম্বর পেয়ে পাস করে। তার এ ফলের জন্য তার বাবা-মা ও শিক্ষকেরা খুব খুশি। বিদ্যালয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের উদনাপাড়া গ্রামের দিনমজুর দম্পতি জিন্নাহ মিয়া ও জোসনা বেগমের ছেলে সিয়াম। তাদের তিন সন্তানের মধ্যে সিয়াম ছোট। জন্ম থেকেই তার দুটি হাত নেই। কিন্তু থেমে নেই তার পড়ালেখা ও খেলাধুলা। তবে পরিবারের অর্থনৈতিক সংকটের কারণে প্রাথমিকের মাঝ পথে বন্ধ হয়ে যায় তার পড়ালেখা। বিদ্যালয় থেকে বেতন মওকুফ করলে পুনরায় পড়ালেখা শুরু করে সিয়াম। ২০১৮ সালে ব্র্যাক শিশু নিকেতন স্কুল থেকে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে একই ইউনিয়নের চাপারকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয় সে। এর পর কৃতিত্বের সঙ্গে জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় সিয়াম। সে এবার ডোয়াইল ইউনিয়নের চাপারকোনা মহেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে পরীক্ষায় পাশ করে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণের বিষয়ে জানতে চাইলে সিয়াম কালবেলাকে জানায়, জন্ম থেকেই আমার দুই হাত নেই। পা দিয়ে লিখতে লিখতে আমার অভ্যাস হয়ে গেছে। পা দিয়ে লিখেই প্রাথমিক ও জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলাম। এবার এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি। সিয়ামের মা জোসনা বেগম বলেন, লেখাপড়ার জন্য সিয়ামকে কখনো বলতে হয় না। নিজের ইচ্ছায় সব সময় পড়ালেখা করে। কিছু কিছু কাজ ছাড়া সব কাজ নিজেই করতে পারে। আল্লাহর রহমতে সে এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে। লেখাপড়া করতে চায় ছেলে। তবে অভাবের সংসারে সামনের দিনগুলোতে ছেলেকে কীভাবে কলেজে পড়াশোনা করাব সেই চিন্তায় খুশিও ম্লান হয়ে গেছে তাদের। সমাজের বিত্তশালীদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। চাপারকোনা মহেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আলীমুর রাজি শিবলু কালবেলাকে বলেন, আর দশটা ছেলে মেয়েদের চেয়ে সব সময় পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করত সিয়াম। এবার পা দিয়ে লিখে এসএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছে সে। একাদশ শ্রেণিতে অত্র কলেজে যদি সে ভর্তি হয়, কলেজের সকল বেতন মওকুফ করে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
১২ মে, ২০২৪
মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ছাত্রলীগের অভিনন্দন
চলতি বছরের মাধ্যমিক, দাখিল, ভোকেশনাল ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (১২ মে) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল শিক্ষার্থীকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আজ সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ শুভেচ্ছা জানানো হয়। এতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলা হয়, ২০২৪ সালের মাধ্যমিক, দাখিল, ভোকেশনাল ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থী বন্ধুকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী শহীদের রক্তস্নাত সংগঠন, বাংলার ছাত্রসমাজের নির্ভরতা-নিশ্চয়তার একমাত্র ঠিকানা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশের সাহসী অভিযাত্রার অবিকল্প সারথি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। শিক্ষার্থী সমাজের প্রিয় বন্ধু শেখ হাসিনা প্রণীত শিক্ষানীতির আলোকে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, অবৈতনিক শিক্ষা, শিক্ষাবৃত্তি ও উপবৃত্তি, আধুনিক কারিকুলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণা সহায়ক উচ্চশিক্ষা, নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, কলেজসমূহের সরকারিকরণ ও এমপিওভুক্তি, বিশেষায়িত জ্ঞানের জন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, উন্নত আবাসন সুবিধা, সেশনজট শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা, অস্ত্র-সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলামুক্ত ক্যাম্পাস প্রভৃতি কর্মকাণ্ড দেশের শিক্ষা খাতে গুণগত পরিবর্তন সাধন করেছে। শিক্ষাক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের সফলতার কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অতীতে নকল, পরীক্ষা কেন্দ্র দখল, প্রশ্নফাঁস ইত্যাদি শিক্ষার্থীদের জীবনে যে অভিশাপ ডেকে এনেছিল, বর্তমানে তা দূর করে শিক্ষার্থীদের জন্য সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করেছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। পাশাপাশি যথাসময়ে শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করে ঘুষ-দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি-প্রশ্নফাঁসমুক্ত স্বয়ংক্রিয় নিয়োগ কাঠামোর মাধ্যমে মেধার ভিত্তিতে সরকারি ও বেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। একইভাবে, দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে এবং চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে যে সকল উচ্চশিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তা হিসেবে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে চায়, তাদের জন্যও প্রাতিষ্ঠানিক পরিকাঠামো গঠন করা হয়েছে। পরীক্ষা চলাকালে নিজেদের বাস্তবায়িত কর্মসূচির কথা জানিয়ে নেতৃদ্বয় বলেন, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি হতে শুরু হওয়া এই পরীক্ষায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি সাংগঠনিক ইউনিটের নেতাকর্মীরা পরীক্ষার্থী বন্ধুদের পড়াশোনা, পরীক্ষার পরিবেশ, যাতায়াত ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। একইসঙ্গে, পরীক্ষার্থী বন্ধুরা যেন নির্বিঘ্নে, যথাসময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারে তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ট্রাফিক বিভাগের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল।
১২ মে, ২০২৪
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু কাল, আবেদন যেভাবে
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে শিক্ষার্থীদের কারও আপত্তি থাকলে আগামীকাল সোমবার (১৩ মে) থেকে ১৯ মে পর্যন্ত পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করতে পারবেন। সোমবার (১২ মে) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাসারের স্বাক্ষতির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটক থেকে প্রতিপত্রের জন্য ১৫০ টাকা ফি দিয়ে ফল যাচাইয়ের আবেদন করা যাবে। যেভাবে আবেদন করতে হবে শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল ফোন থেকে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর রোল নম্বর বিষয় কোড লিখে Send করতে হবে 16222 নম্বরে। ফিরতি এসএমএ-এ আবেদন বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি পিন দেওয়া হবে। এতে সম্মত থাকলে মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC Yes PIN Contact Number (যে কোনো অপারেটর) লিখে Send করতে হবে 16222 নম্বরে। ফল পুনঃনিরীক্ষণে ক্ষেত্রে একই এসএমএসের মাধ্যমে একাধিক বিষয়ের জন্য আবেদন করা যাবে। সে ক্ষেত্রে কমা (,) দিয়ে বিষয় কোড আলাদা লিখতে হবে। যেমন ঢাকা বোর্ডের একজন শিক্ষার্থী বাংলা ও ইংরেজি দুটি বিষয়ের জন্য টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখবে RSC Dha Roll Number প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সারা দেশে গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। এর মধ্যে ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ। রোববার (১২ মে) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল প্রকাশ করেন। প্রাপ্ত ফলাফল বিশ্লেষণ অনুযায়ী ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যশোর বোর্ডে ৯২ দশমিক ৩২ শতাংশ, ময়মনসিংহ বোর্ডে ৮৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৮৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৭৯ দশমিক ২৩ শতাংশ, দিনাজপুর বোর্ডে ৭৮ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের ৮১ দশমিক ৩৮ শতাংশ ও মাদ্রাসা বোর্ডে ৭৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।
১২ মে, ২০২৪
মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা কেন পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শিক্ষায় ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এগিয়ে, এটি সুখবর। তবে ছেলেরা কেন পিছিয়ে তা খুঁজে বের করতে হবে। রোববার (১২ মে) সকাল ১০টার পর গণভবনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর হাতে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ও বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানরা। শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা খবর নেন, কী কারণে ছেলেরা পিছিয়ে। ইদানীং কিশোর গ্যাং দেখছি। এগুলো তো আমরা দেখতে চাই না। একটা সুষ্ঠু পরিবেশে নিয়ে আসা আমাদের দায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফলাফলে দেখলাম, তিন বোর্ডে ছাত্রের সংখ্যা বেশি। কিছু জায়গায় সমান। অধিকাংশ জায়গায় ছাত্রীদের সংখ্যা বেশি। এটা আমাদের জন্য সুখবর। এসএসসি পর্যন্ত নারীদের শিক্ষা আমরা অবৈতনিক করেছি। পরীক্ষায়ও ছাত্রী সংখ্যা বেশি। কেন ছাত্রের সংখ্যা কম। কী কারণে আমাদের ছাত্ররা কমে যাচ্ছে। পাসের ক্ষেত্রেও মেয়েরা অগ্রগামী। এটা ভালো কথা। কিন্তু ছেলেরা কেন পিছিয়ে? তিনি বলেন, যারা পাস করেছে, তাদের অভিনন্দন জানাই। আর অকৃতকার্যদের বলব মন খারাপ করার কিছু নেই। আবার চেষ্টা করলে হয়তো ভালো করতে পারবে। বাবা-মা অভিভাবক যেন এ বিষয়ে গালমন্দ না করেন তাদের। এমনিতেই তো মন খারাপ, তার ওপর অভিভাবকরা রুষ্ট হলে আরও মন খারাপ হবে। সরকারপ্রধান বলেন, আমরা প্রতিটি উপজেলায় কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করে দিচ্ছি। প্রতিটি জেলা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিটি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি। কারিগরি শিক্ষায় অংশগ্রহণের হার ২২ ভাগে উন্নীত হয়েছে। এটা ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ ভাগ, ও ২০৪১ সালের মধ্যে ৪১ ভাগ করার পরিকল্পনা আছে। প্রাথমিক পর্যায়ে যাতে খেলতে খেলতে শিখতে পারে, সে উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হলে আমাদের ছেলেমেয়েদের শেখাতে হবে। জাতির পিতা বলতেন, সোনার বাংলা গড়তে হবে। সোনার বাংলার জন্য সোনার মানুষ অপরিহার্য। এবার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ।
১২ মে, ২০২৪
সাত কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের আন্ডার গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার পরীক্ষা চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ইডেন মহিলা কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার আলাদাভাবে কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। সরকারি সাত কলেজে ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ৪ হাজার ৮৯২টি আসনের বিপরীতে এ বছর আবেদনকারীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৯৫২।
১২ মে, ২০২৪
ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট'-এর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১১ মে) পরীক্ষা চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ইডেন মহিলা কলেজ ভর্তি কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার পৃথকভাবে ভর্তি পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন এবং ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, সরকারি সাত কলেজে ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’-এর মোট ৪,৮৯২টি আসনের বিপরীতে এবছর আবেদনকারীর সংখ্যা ১৬.৯৫২ জন।
১১ মে, ২০২৪
আরও
X