পাবনায় ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ ও স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা
ফিলিস্তিনের গণহত্যা বন্ধ ও স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে পাবনায় জেলা ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৬ মে) সকাল ১১টার দিকে সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের প্রধান ফটকের সামনে থেকে ছাত্রলীগের উদ্যোগে পদযাত্রাটি বের হয়। আলিয়া মাদ্রাসা, বড় ব্রিজ ও শহরের ট্রাফিক মোড় ঘুরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয় পদযাত্রা। পরে সমাবেশে বক্তব্য দেন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান সবুজ, সাধারণ সম্পাদক মীর রাব্বিউল ইসলাম সীমান্ত প্রমুখ। বক্তব্যে অবিলম্বে ফিলিস্তিনের গণহত্যা বন্ধ ও স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জোরালো দাবি জানান। এদিকে বগুড়ায় স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করেছে ছাত্রলীগ। স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে এ কর্মসূচি পালন করে সংগঠনটি। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে সরকারি আজিজুল হক কলেজে ও শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজে (শজিমেক) ছাত্রলীগের আয়োজনে পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ আয়োজিত হয়। সরকারি আজিজুল হক কলেজে ছাত্রলীগ স্ট্যান্ড থেকে সংগঠনটির অর্ধশত নেতাকর্মী পদযাত্রা শুরু করে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে বটতলায় গিয়ে সমাবেশ করে। ছাত্রলীগ নেতা তন্ময় সাহা, জিহাদ, আরমান হোসেন, সানোয়ার ও রুদ্র বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে ছাত্রলীগের অর্ধশত নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তারা মিছিলে ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড, স্বৈরাচার নিপাত যাক-ফিলিস্তিন মুক্তি পাক, উই ওয়ান্ট জাস্টিস-জয় জয় ফিলিস্তিন, ফ্রম দ্য রিভার টু দ্য সি-প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। একই সময়ে শজিমেক ক্যাম্পাসে ছাত্র হোস্টেলের সামনে থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা পদযাত্র শুরু করেন। ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে তারা একাডেমিক ভবনের সামনে গিয়ে সমাবেশের আয়োজন করেন। কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান, সহসভাপতি অর্ঘ্য রায় ও ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. তৌফিক হাসান নিশাত বক্তব্য রাখেন। তারা ইসরায়ীলি নানা নীপিড়নের কথা তুলে ধরে স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। 
০৬ মে, ২০২৪

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ চায় খেলাফত মজলিস
খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ বলেন, দীর্ঘ সাত মাস ধরে ফিলিস্তিনে চলমান ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে জাতিসংঘ, ওআইসিসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। মুসলিম বিশ্বের নেতাদের নির্যাতিতদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এ ব্যাপারে জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, ফরিদপুরের মধুখালীর পঞ্চপল্লীতে মুসলিম সহোদরকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে। সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারে টালবাহানা বরদাশত করা হবে না। গতকাল শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর চত্বরে শুরু হওয়া খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল-পরবর্তী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং পঞ্চপল্লীতে সহোদর হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী শাখা এ কর্মসূচির আয়োজন করে। বিক্ষোভ মিছিলটি বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড় দিয়ে বিজয়নগরে এসে শেষ হয়। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা আজিজুল হকের সভাপতিত্বে ও উত্তরের সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকারের পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমী ও যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক আবদুল জলিল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা মিজানুর রহমান, প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার প্রমুখ।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ চায় খেলাফত মজলিস
খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ বলেছেন, ফিলিস্তিনের ওপর দীর্ঘ ৭ মাস ধরে চলমান ইসরাইলী বর্বরতা বন্ধে জাতিসংঘ, ওআইসিসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।  তিনি বলেন, মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দকে ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মানুষের পাশে সহযোগিতা নিয়ে দাঁড়াতে হবে। এ ব্যাপারে আমরা বাংলাদেশ সরকারকে অবিলম্বে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানাচ্ছি।  শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর চত্বরে শুরু হওয়া খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।  ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধ ও ফরিদপুরের পঞ্চপল্লীতে মুসলিম শ্রমিক সহোদর হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী শাখা এই কর্মসূচির আয়োজন করে। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা আজিজুল হকের সভাপতিত্বে ও উত্তরের সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকারের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমী, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক আবদুল জলিল।  এসময় কেন্দ্রীয় নেতা মিজানুর রহমান, প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার, ডা. আবদুর রাজ্জাক, জহিরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফয়জুল ইসলাম, হাজী নুর হোসেন, আবুল হোসেন, মাওলানা আজিজুল হক, মাওলানা ফারুক আহমদ ভুঁইয়া, এনামুল হক হাসান, মুন্সী মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, শ্রমিক মজলিসের আমির আলী হাওলাদার, আবুল কালাম, ইসলামী ছাত্র মজলিসের কেএম ইমরান হোসাইন, যুব মজলিসের হাফেজ মুহাম্মদ সালমান প্রমুখ। বিক্ষোভ মিছিলটি বায়তুল মোকাররম উত্তর গেইট থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড় দিয়ে বিজয়নগরে এসে সমাবেশে মিলিত হয়।
২৬ এপ্রিল, ২০২৪
X