সরকার পরিবর্তনে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
সরকার পরিবর্তনে ‘ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন’ এর কোনো বিকল্প পথ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। ভাসানী অনুসারি পরিষদের উদ্যোগে মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ফারাক্কা লং মার্চ দিবস উপলক্ষে এই আলোচনা সভা হয়।  মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের সামনে আর কেনো বিকল্প পথ নেই। বাংলাদেশকে যদি আমরা রক্ষা করতে চাই, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব যদি আমরা ফিরিয়ে আনতে চাই, তার যে উন্নয়ন আকাঙ্ক্ষা, তার যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করবার যে আকাঙ্ক্ষা তা যদি আমরা রক্ষা করতে চাই তাহলে আজকে সকলের দলমত নির্বিশেষে সমস্ত ভেদাভেদ ভুলে একত্র হয়ে এই ভয়াবহ দানবীয় যে সরকারকে সরাতে হবে। ফখরুল বলনে, এই সরকারের নির্যাতনের কারণে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে আটক করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেবকে মিথ্যা মামলায় বিদেশে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, ৬০ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে। এই ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে তিন দিনে ২৭ হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে  ও সদস্য সচিব আবু ইউসুফ সেলিমের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির তানিয়া রব, ভাসানী অনুসারী পরিষদের বাবুল বিশ্বাস এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল বক্তব্য রাখেন।  
১৬ ঘণ্টা আগে

পশ্চিমারা অবাধ নির্বাচনের পক্ষেই আছে : মির্জা ফখরুল 
পশ্চিমা বিশ্ব বাংলাদেশ প্রসঙ্গে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি এমন দাবি করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তারা অবাধ নির্বাচনের পক্ষেই আছে। বুধবার (১৫ মে) রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে যুগপতের শরিক গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টির (বিপিপি) সাথে বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।  যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, কূটনৈতিক সম্পর্ক অব্যাহত রাখার অংশ হিসেবে ডোনাল্ড লু’র এই সফর। পশ্চিমারা অবাধ নির্বাচনের পক্ষেই আছে, তারা বাংলাদেশের জনগণের বিপক্ষে নয়। নিজ দেশের স্বার্থেই তারা এ দেশের বর্তমান সরকারের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক অব্যাহত রেখেছে, যা সামরিক সরকারের সময়ও তারা করেছে।  ফখরুল বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সব রকমের অপকৌশল গ্রহণ করেছে। স্বাধীনতার চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করে নিজেদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার জন্য সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে। গোটা রাষ্ট্রকে তারা একদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নিয়োজিত করছে। দেশের মধ্যে একটা সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে। এ রকম পরিস্থিতিতে তারা উপজেলা নির্বাচন করছে, যা দেশের মানুষ বর্জন করেছে। দেশের মানুষ চায় অবাধ-নিরপেক্ষ-সুষ্ঠু নির্বাচন। নির্দলীয়-নিরপেক্ষ ভোটের মাধ্যমে তাদের মতামত দিতে চায়। দেশের মানুষের অধিকার ও মতামতের প্রতিফলনের জন্য ৬৩টি রাজনৈতিক দল রাজপথে আন্দোলনে আছি। এই সরকার রাষ্ট্রযন্ত্রকে বেআইনিভাবে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে আছে। তবে ইতিহাস বলে, জোর করে বেশিদিন ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না।  বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বৈরাচারী সরকারের নির্যাতনে মানুষের কষ্ট হয়। গুম-খুন, হত্যা-মামলা দিয়ে একটি ভয়ের-ত্রাসের আবহ সৃষ্টি করছে। তারা দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি করছে। সবাই বলে এই সরকার দেশকে একটি মাফিয়া রাষ্ট্রে পরিণত করছে। তারা নির্বাচনের নতুন নতুন কৌশল বের করে। ডামি, নিশিরাতের ভোট করে দেয়। কখনো ১৫৪ জনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী করে দিয়ে ক্ষমতায় যায়। সেজন্য আমরা আবারও সব দলের সাথে বৈঠক করেছি।   বৈঠকে গণফোরামের (মন্টু) সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, নির্বাহী সভাপতি জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহিউদ্দিন আবদুল কাদের; বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারি, কো-চেয়ারম্যান পারভীন নাসের খান ভাসানী, জাফর উল্লাহ চৌধুরী ছিলেন। এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলুও উপস্থিত ছিলেন।
১৫ মে, ২০২৪

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে একটি ফ্লাইটে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকার হজরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তারা।  মির্জা আব্বাসের সঙ্গে তার সহধর্মিণী জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস রয়েছেন। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন। তবে তারা সিঙ্গাপুরের কোন হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন সে সম্পর্কে কিছু জানাননি তিনি। এর আগে, গত বছরের ২৬ আগস্ট চিকিৎসার উদ্দেশে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন মির্জা আব্বাস। ২০২২ সালের ২৪ মে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যান তিনি। ওই সময় তার স্ত্রী ও সন্তান সঙ্গে ছিলেন।  
১৪ মে, ২০২৪

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দলীয় বিভাজন ভুলে সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সোমবার (১৩ মে) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রবীণ রাজনীতিবিদ বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনোর মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, মতানৈক্য ভুলে সব জাতীয় বীরদের সম্মান জানানো উচিত।  মির্জা ফখরুল বলেন, এই ব্যক্তিটি (রনো) সারাটি জীবন দেশের জন্য, সমাজ পরিবর্তনের জন্য, মানুষের মুক্তির জন্য, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের জন্য কাজ করেছেন। তার চলে যাওয়া নিঃসন্দেহে শূন্যতা সৃষ্টি করেছে। একজন মুক্তিযুদ্ধ, আন্দোলন সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশকে যা দেখতে চেয়েছিলেন দুর্ভাগ্যজনকভাবে, সেই বাংলাদেশ তিনি দেখতে পাননি। আমরা তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। বিএনপি, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন ও রনোর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান মির্জা ফখরুল। সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে। সেই বিভাজন থেকে সকলকে বেরিয়ে আসা উচিত। বাংলাদশের মানুষের জন্য ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করা উচিত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, মনিরুল হক চৌধুরী, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, জলবায়ু বিষয়ক সহ-সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন প্রমুখ। প্রসঙ্গত, গত ১০ মে দিনগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর বেসরকারি একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) এই উপদেষ্টার। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় জন্মগ্রহণ করা রনো ছিলেন সিপিবি উপদেষ্টা। মাঝখানে তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। তার পৈতৃক নিবাস নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে। তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি একাধিক বই লিখে গেছেন।
১৩ মে, ২০২৪

নির্বাচনের পর সংকট আরও বেড়েছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার মনে করেছে নির্বাচনের পর সংকট উতরে গেছে; তা হয়নি বরং আরও বেড়েছে। সরকার দেশকে পরিকল্পিতভাবে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।  গত বুধবার অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিএনপি। সংবাদ সম্মেলন শুরুর আগে নিজের স্বাস্থ্যের অবস্থা তুলে ধরেন মির্জা ফখরুল। বিএনপি মহাসচিব বলেন, নির্বাচনের পূর্বে বহু নেতাকর্মীকে একতরফাভাবে সাজা দেওয়া হয়েছে। এর তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেছে বিএনপির স্থায়ী কমিটি।এখনো গুরুত্বপূর্ণ অনেক নেতা কারাগারে রয়েছেন। বিরাজনীতিকরণ করতে ২ হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর মূল উদ্দেশে হচ্ছে বিরোধী রাজনৈতিক দল যেন না থাকে। মানুষের সর্বশেষ আশা-ভরসাস্থল হচ্ছে কোর্ট, কিন্তু সেখানেও কেউ কোনো প্রতিকার পাচ্ছে না।  দেশে প্রবেশের সময় আমদানি পণ্যের মান যাচাই করা উচিত বলে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণের ম্যান্ডেটহীন সরকার সেটা করবে কি না, তা যথেষ্ঠ সন্দিহান। এ সরকারের কোনো জবাবদিহি নেই, কোনো ম্যান্ডেট নেই। তাদের ভেতরে দাম্ভিকতা কাজ করছে। কারণ তাদের জনগণের কোনো দরকার নেই। সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ, এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র। সরকার দেশকে পরিকল্পিতভাবে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। এটি অনেক আগে থেকেই বলে আসছি। একটি রাষ্ট্র তখন ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়, যখন অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে যায়, রাজনৈতিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায়। গোটা রাষ্ট্র একটি নৈরাজ্যে পরিণত হয়েছে। ঘুষ ছাড়া চাকরি হয় না। তাও আবার ক্ষমতাসীন দলের ছাড়া সম্ভব নয়। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা টাকা পাচার করে সেটি বিনিয়োগ করেছে বিদেশে, অথচ বাংলাদশের মানুষের অবস্থা খারাপ। ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফরে আসছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, কে আসলো তাতে ইন্টারেস্ট নেই। জনগণই বিএনপির শক্তি। সরকার মনে করছে নির্বাচনের পর সংকট উতরে গেছে। কিন্তু সংকট আরও বেড়েছে। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য খুবই খারাপ। তাকে হাসপাতালে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে। ২৪ ঘণ্টাই তিনি চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে আছেন।
১২ মে, ২০২৪

আজ সংবাদ সম্মেলনে আসছেন মির্জা ফখরুল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ রোববার দুপুর ১২টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন হবে। এতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্য দেবেন। এর মধ্য দিয়ে ছয় মাসের বেশি সময় পর সংবাদ সম্মেলনে আসছেন বিএনপি মহাসচিব। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে গত বছরের ২৭ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন মির্জা ফখরুল। তার পরদিন ঢাকায় মহাসমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। জানা গেছে, সংবাদ সম্মেলনে দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে বক্তব্য রাখা হবে। এ ছাড়া গত বুধবার বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকের বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। গত বছরের ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে সংঘর্ষের কারণে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যাওয়ার পরদিন গ্রেপ্তার হন মির্জা ফখরুল। প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাবাসের পর ১৫ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান। বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। কারামুক্তির পর ৪ মার্চ তারা চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যান। সেখান থেকে দেশে ফিরে গত ২ মে পবিত্র ওমরাহ পালনে স্ত্রীকে নিয়ে সৌদি আরব যান মির্জা ফখরুল। গত ৮ মে দেশে ফেরেন।
১২ মে, ২০২৪

সন্ত্রাসের মধ্যেই আওয়ামী লীগের জন্ম : মির্জা ফখরুল
আওয়ামী লীগের লজ্জা-শরম কিছু নেই মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সন্ত্রাসের মধ্যেই আওয়ামী লীগের জন্ম। নমরুদ-ফেরাউন, হিটলার, মুসোলিনি এমনকি স্বৈরাচার এরশাদও টিকে থাকতে পারেননি। এদেশের মানুষ কিন্তু সংগ্রামী। আমাদের আন্দোলনে হয়তো ভাটা পড়েছে। কিন্তু থেমে যায়নি। আন্দোলন চলছে। শনিবার (১১ মে) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ গ্রেপ্তারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল। মির্জা ফখরুল বলেন, অনেক নেতাকর্মী এখনো জেলে। আমাদের নেতা তারেক রহমান বিদেশে আছেন। তাকে আসতে দেওয়া হচ্ছে না। সরকারের লজ্জা-শরম বলতে কিছু নেই। তারা লজ্জা-শরমের মাথা খেয়েছে। তারা দেশকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে দেশ চালাচ্ছে। কিন্তু মনে রাখবেন জনগণের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। তাদের বাধ্য করবেন না উত্তাল তরঙ্গ তৈরি করতে। খালেদা জিয়া শারীকিভাবে অত্যন্ত অসুস্থ জানিয়ে ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বাংলাদেশের মজলুম নেত্রী নন। তিনি সারা বিশ্বে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য ত্যাগ স্বীকার করা, আত্মত্যাগকারী নেতাদের অন্যতম। তিনি গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করা ও ফিরে পাওয়ার জন্য আজীবন লড়াই করছেন। যিনি গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী। কিন্তু দানব সরকারের প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণে তাকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারান্তরীণ করে রাখা হয়েছে। ৫ বছরের সাজা পরবর্তীতে দশ বছর করা হয়েছে। অথচ মিথ্যা মামলায় অনেকে জামিন পেলেও খালেদা জিয়াকে জামিন দেওয়া হয় না। তিনি অত্যন্ত অসুস্থ। কিন্তু তাকে মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। কারণ সরকার মনে করে খালেদা জিয়া মুক্ত হলে তাদের মসনদ টিকে থাকবে না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের উত্তাল তরঙ্গের মধ্যে ভেসে যাবে। সেজন্য খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে আটক করে রাখা হয়েছে। অসংখ্য নেতাকর্মীকে দীর্ঘদিন কারাগারে রাখা হয়েছে। আমি খালেদা জিয়াসহ সব আটক নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবি করছি। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার টিকেই আছে মিথ্যা মামলা ও আদালতকে ব্যবহার করে। নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে মিথ্যা মামলা ও আদালতকে ব্যবহার করা হচ্ছে। গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের আন্দোলনকে নিদারুণভাবে পণ্ড করে দিয়েছে। তারা এভাবে আন্দোলন দমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। তবে এভাবে নির্যাতন-নিপীড়ন ও গুম-খুন করে গণতন্ত্র ও স্বাধিকারের আন্দোলন কখনই স্তিমিত করা যাবে না। অতীতেও যায়নি। যুবদলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা বিভিন্নভাবে স্বাধীনতা আন্দোলনে লড়াই সংগ্রাম করেছি। আজকে দেশ স্বাধীনের ৫৩ বছর হলেও দেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। ২০০৮ সাল থেকে দেশের মানুষ ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে না। আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে ক্ষমতায় এসে জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়ে ’৭৫ সালের মতো আবারও একদলীয় বাকশাল কায়েম করতে চায়। সেটা হলো গণতন্ত্রের মোড়কে বাকশাল। সুতরাং তরুণ-যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে। জনগণকে নিয়ে রাজপথে নামতে হবে। শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। না হলে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব জলাঞ্জলি যাবে। ‘বিএনপি না কি সন্ত্রাস করছে’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, সন্ত্রাসের মধ্যেই আওয়ামী লীগের জন্ম। আপনারা মওলানা ভাসানীকে মার দিয়ে রূপমহল সিনেমা হল থেকে বের করে দিয়েছিলেন। পরে ভাসানী বাংলাদেশ ন্যাপ করেছিল। পাকিস্তান আমলে ডেপুটি স্পিকারকে পিটিয়ে কারা হত্যা করেছিল সেটা ভুলে যাইনি। গত ১৮ বছর ধরে দেশের জনগণের অধিকারগুলো কেড়ে নিয়ে বাকশাল কায়েমের চূড়ান্ত আয়োজন সম্পন্ন করেছেন। মানুষ ভোটাধিকার, অর্থনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। সাধারণ মানুষ বাজারে গেলে চাল, ডাল, পেয়াজ-রসুন কিনতে পারে না। প্রতিদিনই জিনিসের দাম বাড়ছে। রেলের ভাড়া বাড়ছে। রিকশাওয়ালা, মধ্য বিত্তরা ঠিকমতো খেতে পারে না। তারাও খাওয়ার মেন্যু পরিবর্তন করেছে। অনেকেই গ্রামের বাড়িতে চলে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ব্যাংক লুট পাট করছে নতুন আইনের মাধ্যমে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের সহযোগী হয়েছে। তারা সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কোথায় যাবেন? আসলে আমরা নিজ দেশে পরবাসী। বিমানবন্দরগুলোতেও হয়রানি করা হয়। তাহলে দেশ চালাচ্ছে কে? আমার মনে হয় অদৃশ্য শক্তি দেশ চালাচ্ছেন। এখানে জড়িত আছেন দেশের পুলিশ, প্রশাসনসহ অনেকেই। আজকে যুবকদের চাকরি হয় না। বিএনপি করলে তাদের চাকরি নেই। কারও বাবা-চাচা বা পরিবারের কেউ বিএনপি করলে চাকরি নেই। বিশাল অঙ্কের টাকা নিয়ে চাকরি দেয়। বিএনপির মহাসচিব বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা তো নেই। এখন আবার ডামি নির্বাচন শুরু হয়েছে। মানে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে আর তাদেরই লোকজন বিরোধী প্রার্থী হবে। এখানে কিছু গৃহপালিত দলও আছে। একটা ক্যারিকেচার বা তামাশা শুরু করেছে। এজন্য তো দেশ স্বাধীন করিনি। দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশ স্বাধীন করেছিলাম। যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না ও শফিকুল ইসলাম মিল্টনের পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, যুবদল নেতা নূরুল ইসলাম নয়ন, রুহুল আমিন আকিল, জাকির হোসেন সিদ্দিকী, গোলাম মাওলা শাহিনসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন ও যুবদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
১১ মে, ২০২৪

ছয় মাস পর সংবাদ সম্মেলনে আসছেন মির্জা ফখরুল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আগামীকাল রোববার দুপুর ১২টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। এতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্য রাখবেন। এর মধ্য দিয়ে ছয় মাসেরও বেশি সময় পর সংবাদ সম্মেলনে আসছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  এর আগে ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সে সময় ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপি মহাসমাবেশ ডেকেছিল। জানা গেছে, দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে বক্তব্য রাখা হবে। এ ছাড়া গত বুধবার বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকের বিস্তারিত সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরা হবে। গত ২৮ অক্টোবর ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পুলিশ পণ্ড করে দেওয়ার পরদিনই মির্জা ফখরুল গ্রেপ্তার হন। প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাবাসের পর ১৫ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান তিনি। কারাগারে যাওয়ার পর থেকে বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম উভয়ে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছেন। এ জন্য কারাগার থেকে মুক্তির পর ৪ মার্চ তারা চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যান।  সেখান থেকে দেশে ফিরে আবার গত ২ মে পবিত্র ওমরাহ পালনে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে সৌদি আরব যান মির্জা ফখরুল। প্রথমে তারা মদিনায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করেন। গত ৫ মে মক্কায় এসে পবিত্র ওমরাহ পালন করেন তারা। ওমরাহ পালনকালে বাংলাদেশ ও দেশের জনগণের পাশাপাশি সমগ্র মুসলিম উম্মাহর অব্যাহত শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা এবং দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের নেতাকর্মীরা জন্য দোয়া করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
১১ মে, ২০২৪

দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে দুপুরে দেশে ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  বুধবার (৮ মে) বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে জেদ্দা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টায় হজরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছান বলে জানান মহাসচিবেরে একান্ত সহকারী ইউনুস আলী। তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন করে দুপুর সাড়ে ১২টায় স্যার ও ম্যাডাম (রাহাত আরা বেগম) ঢাকায় ফিরেছেন। প্রসঙ্গত, গত ২ মে পবিত্র ওমরাহ পালনে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে সৌদি আরব যান। প্রথমে বিএনপি মদিনায় মহানগর হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করেন। গত ৫ মে মক্কায় এসে পবিত্র ওমরাহ পালন করেন তারা।  ওমরাহ পালনকালে বাংলাদেশ ও দেশের জনগণের পাশাপাশি সমগ্র মুসলিম উম্মাহর অব্যাহত শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা এবং দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের নেতাকর্মীরা জন্য দোয়া করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
০৮ মে, ২০২৪

বুধবার দুপুরে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল 
পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামীকাল বুধবার সস্ত্রীক ঢাকায় ফিরছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এদিন দুপুরে বাংলাদেশ বিমান এয়ার লাইন্সের একটি ফ্লাইটে ঢাকা ফিরবেন তিনি। মঙ্গলবার (৭ মে) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। তিনি বলেন, গত ২ মে সস্ত্রীক ওমরাহ পালনের উদ্দেশে বিকেলে ঢাকা ছাড়েন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্স একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম। শনিবার (৪ মে) এশার নামাজের পরে বিএনপি মহাসচিব ও তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম ওমরাহ পালন করেন। গত ২ মে মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ বিমানে মদিনা পৌঁছান। মদিনা পৌঁছে বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করেন। শুক্রবার মসজিদে নববীতে জুমার নামাজ আদায় করেন বিএনপি মহাসচিব। গত ২৮ অক্টোবর ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পুলিশ পণ্ড করে দেওয়ার পরদিনই মির্জা ফখরুল গ্রেপ্তার হন। প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাবাসের পর ১৫ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান তিনি। কারাগারে যাওয়ার পর থেকে বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম উভয়ে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছেন। তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগমও অসুস্থ। কারাগার থেকে মুক্তির পর ৪ মার্চ তারা চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যান। ২০১৫ সালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে থাকাকালীন অভ্যন্তরীণ ক্যারোটিড ধমনীতে ব্লক ধরা পড়ে। সেবারও কারাগার থেকে মুক্তির পর চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন তিনি।
০৭ মে, ২০২৪
X