অবরোধবিরোধী শান্তি সমাবেশ আ.লীগের
বিএনপি-জামায়াতের ডাকা চতুর্থ দফা অবরোধের শেষ দিনে শান্তি সমাবেশ, প্রতিবাদ মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। রাজধানীর মোড়ে মোড়ে নেতাকর্মীদের সতর্ক অবস্থান নিলেও তা ছিল ঢিলেঢালা। গতকাল সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ২৮ অক্টোবর থেকে দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরির লক্ষ্যে প্রধান বিচারপতির বাসভবন, হাসপাতালে হামলা হয়েছে, পুলিশকে সাপের মতো পিটিয়ে মারা হয়েছে। একজন সাংবাদিককে মাটিতে ফেলে সাপ পেটানোর মতো করে পেটানো হয়েছে। এটা কোনো রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম হতে পারে না। আমাদের দলের নারী কর্মীদের কাপড় ধরে টানাটানি করা হয়েছে। আগুনে পুড়ে এরা হত্যা করছে। অ্যাম্বুলেন্সে হামলা করা হয়েছে। এদিকে দেশকে অস্থিতিশীল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, জ্বালাও-পোড়াও অপরাজনীতির অবরোধ মোকাবিলার লক্ষ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের ২৬ থানা, ৬৪টি ওয়ার্ডে দিনব্যাপী শান্তি সমাবেশ ও অবরোধবিরোধী মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। অন্য দিনের মতোই গতকাল ঢাকার বাইরে বিভিন্ন স্থানে হরতালবিরোধী অবস্থান চলমান ছিল। সারা দেশে মিছিল, সমাবেশ ও মোটরসাইকেল নিয়ে মহড়া দেয় ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা।
১৪ নভেম্বর, ২০২৩

সেনবাগে মানিকের নেতৃত্বে আ.লীগের শান্তি সমাবেশ
অবরোধ নয়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধির বাংলাদেশ চায় মানুষ—স্লোগানে বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে নোয়াখালীর সেনবাগে মিছিল ও শান্তি সমাবেশ হয়েছে। কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে নিয়ে মিছিল ও শান্তি সমাবেশের নেতৃত্ব দেন নোয়াখালী-২ আসনে নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ সাবেক সহসভাপতি ও তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক। এ সময় তিনি বলেন, দেশের মানুষ বিএনপির ডাকা অবরোধ মানছে না। অবরোধ নয়, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধির বাংলাদেশ চায় দেশের মানুষ। মানুষ অবরোধ চায় না, সমৃদ্ধি চায়, চায় স্মার্ট বাংলাদেশ। গত বৃহস্পতিবার জেলার সেনবাগ উপজেলার ছমির মুন্সির হাটে বিশাল মিছিল ও শান্তি সমাবেশে আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, হরতাল অবরোধ উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করা, জনজীবনে মানুষকে অশান্তিতে রাখা, এটা আমরা কোনোভাবেই পছন্দ করি না। আমরা একটা কথাই বুঝি, নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে, শেখ হাসিনাকে আবার প্রধানমন্ত্রী করতে হবে। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার সাবেক মেয়র আবু জাফর টিপু, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আলী আক্কাস রতন, সেনবাগ পৌরসভার সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র নুরুজ্জামান চৌধুরী বক্তব্য দেন।
১১ নভেম্বর, ২০২৩

নোয়াখালীতে মানিকের নেতৃতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ
অবরোধ নয়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধির বাংলাদেশ চায় মানুষ- এ শ্লোগান দিয়ে কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতি, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ সাবেক সহসভাপতি ও তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিকের নেতৃত্বে অবরোধবিরোধী মিছিল ও শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  এ সময় আতাউর রহমান মানিক বলেন, দেশের মানুষ বিএনপির ডাকা অবরোধ মানছে না। অবরোধ নয়, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধির বাংলাদেশ চায় দেশের মানুষ। মানুষ অবরোধ চায় না, সমৃদ্ধি চায়, চায় স্মার্ট বাংলাদেশ। তিনি আরও বলেন, আমরা হরতাল অবরোধ উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করা, জনজীবনে মানুষকে অশান্তিতে রাখার এটা আমরা কোনোভাবেই পছন্দ করি না। আমরা একটা কথাই বুঝি নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে, শেখ হাসিনাকে আবার প্রধানমন্ত্রী করতে হবে। বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে জেলার সেনবাগ উপজেলার ছমিরমুন্সির হাটে আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে বিশাল মিছিল ও শান্তি সমাবেশে আতউর রহমান ভূঁইয়া মানিক এসব কথা বলেন। এ সময় সেনবাগ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার সাবেক মেয়র আবু জাফর টিপু, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আলী আক্কাস রতন, সেনবাগ পৌরসভার সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র নুরুজ্জামান চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার উন্নয়নের সরকারকে আবারও ক্ষমতায় আনার জন্য সাধারণ মানুষ মরিয়া হয়ে আছেন। সে জন্য শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণের কোনো আপত্তি নাই বলেই তারা বিএনপির ডাকা হরতাল-অবরোধ মানছেন না। বক্তারা আরও বলেন, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে সংবিধান বহির্ভূতভাবে আর ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। এ দেশে আর কখনো সংবিধানবহির্ভূতভাবে নির্বাচন হবে না। তাই বাংলার মানুষ স্বাধীনতাবিরোধী কাউকে আর কখনো ক্ষমতায় নিয়ে আসবে না। তাই দেশের শান্তিময় পরিবেশ যারা নষ্ট করার চেষ্টা করবে তাদের রাজনৈতিকভাবে উচিত জবাব দেওয়া হবে। আগামীতেও বিএনপি-জামায়াতের যে কোনো ধরনের নৈরাজ্যপূর্ণ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে রাজপথে থাকার ঘোষণা দেন বক্তারা।
১০ নভেম্বর, ২০২৩

ব্যবসায়ী-শ্রমিকদের ক্ষতি হলে কাউকে ছাড় নয় : আমিনুল হক শামীম
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির অতিরিক্ত মহাসচিব ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি আমিনুল হক শামীম বলেছেন, ‘বিএনপির লোকদের বলছি আপনারা কোনো ধরনের নাশকতা করবেন না। তাহলে মালিক-শ্রমিকরা বসে থাকবে না। সর্বাত্মকভাবে আপনাদের প্রতিহত করা হবে। ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের ক্ষতি হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আমরা শান্তি চাই। এই ময়মনসিংহে আপনাদের (বিএনপি-জামায়াত) আর ছাড় দেওয়া হবে না।’ বুধবার (১ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর টাউন হলের ভাষাসৈনিক শামসুল হক মুক্তমঞ্চে সারা দেশের বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী, মালিক ও শ্রমিক সংগঠনসমূহের ব্যানারে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। সমাবেশে লগি-বৈঠা নিয়ে দলে দলে যোগ দেন আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল বের করা হয় যা নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। শান্তি সমাবেশে ময়মনসিংহ দোকান মালিক সমিতি ঐক্যপরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা মোটর মালিক সমিতির সভাপতি মমতাজ উদ্দিন মন্তা, মহাসচিব মাহবুবুর রহমান, সম্পাদক সোমনাথ সাহা, চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রির সিনিয়র সহসভাপতি শংকর সাহা, দোকান মালিক সমিতি ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম আজাদ সেলিম, জেলা মোটরযান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছানোয়ার হোসেন ছানু, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল মামুন আরিফ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর হিমেল, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আল আমিন, যুব মহিলা লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক স্বপ্না খন্দকার প্রমুখ।
০১ নভেম্বর, ২০২৩

আশাশুনিতে আ.লীগের শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বিএনপি জামাতের নৈরাজ্য ও আগুন সন্ত্রাসের প্রতিবাদে সাতক্ষীরা-৩ আসনের এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী আশাশুনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এবিএম মোস্তাকিম এর নেতৃত্বে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  রোববার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে জনতা ব্যাংক চত্বরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম মোল্যার সভাপতিত্বে এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।  শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী এবিএম মোস্তাকিম বলেন, দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে এবং আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য বিএনপি জামাত মানুষ হত্যা করে আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। তারা ২০১৩-১৪ সালের মতো আবারও দেশে আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে মানুষ পুড়িয়ে মানুষের জানমালের ক্ষতি সাধন করে চলেছে। কিন্তু আমি স্পষ্ট ভাবে বলতে চাই সাতক্ষীরা ৩ আসনে বিএনপি জামাতের আগুন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড আওয়ামী লীগ ও স্বাধীনতা স্বপক্ষের সকল জনগণকে সাথে নিয়ে রাজপথে থেকে কঠোর হাতে প্রতিহত করা হবে।  তিনি সাধারণ মানুষের উদ্দেশে বলেন, আপনারা নিশ্চিন্তে থাকেন কেউ আপনাদের ক্ষতি করতে পারবে না। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই হবে। সেই নির্বাচন যদি কোন দল মানুষ পুড়িয়ে আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে বানচাল করতে চায় তাহলে তাদেরকে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। তিনি সকলকে বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান জানান।  শান্তি সমাবেশ এর আগে একটি শান্তি মিছিল উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জনতা চত্বরে এসে সমাবেশে মিলিত হয়। হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে সমাবেশ জনসভায় পরিণত হয়।  আশাশুনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সামাদ বাচ্চুর সঞ্চালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধক্ষ্য রাজ্যেশ্বর দাস, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আ ব ম মোসাদ্দেক, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল, দপ্তর সম্পাদক ও বড়দল ইউপি চেয়ারম্যান জগদীশ চন্দ্র সানা, সোভনালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক মোনায়েম হোসেন, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ঢালী মো. সামসুল আলম, আওয়ামী লীগ নেতা বুদ্ধদেব সরকার, সাজ্জাদুল হক টিটুল, সোহরাব হোসেন, সুমন মুখার্জী, ইউপি সদস্য শাহিনুর ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম, বদিয়ার রহমান, রজব আলী সরদার, ইদ্রিস আলী আনিসুর রহমান বাবলা, পরেশ অধিকারী তবিবুর রহমান, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম খোকা, উপজেলা কৃষকলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এমএম সাহেব আলী, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আসমাউল হুসাইন, যুবলীগ নেতা এজদান হোসেন, আলমগীর হোসেন আঙ্গুর, ফরাদ আহমেদ নয়ন, আজমির হোসেন, গোপাল চন্দ্র, সৌরভ রায়হান সাদ, নুরুজ্জামান, ছাত্রলীগ নেতা রাজ, আল আমিন, তারিক প্রমুখ।
৩১ অক্টোবর, ২০২৩

মাঠে নেই বিএনপি-জামায়াত, শান্তি মিছিল আ.লীগের
ঢাকায় বিএনপির সমাবেশে বাধা ও নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে দেশব্যাপী রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচির ডাক দেয় বিএনপি। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামীও হরতালের ডাক দেয়। কেন্দ্রীয় কর্মসূচি ঘোষণার তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায়। হরতালের সমর্থনে মিছিল বা পিকেটিং করতে দেখা যায়নি।  মাঠে সরব নেই কুলাউড়া বিএনপির দুই গ্রুপের শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের। তা ছাড়া মাঠে নেই জামায়াতও। যদিও বিএনপির একাংশের ১০ থেকে ১২ জন নেতাকর্মী শহরের স্কুল চৌমুহনী এলাকায় একটি ঝটিকা মিছিল দেয়। তবে সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ সতর্ক অবস্থান নেয়।  এদিকে বিএনপির হরতাল প্রত্যাখ্যান করে শান্তি সমাবেশ ও মিছিল করেছে উপজেলা আওয়ামী লীগ। মিছিলে অংশ নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ স ম কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গৌরা দে, সিপার উদ্দিন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল আহমদ, সদস্য বদরুল আলম সিদ্দিকী নানু, ওয়াদুদ বক্স, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ময়নুল ইসলাম সবুজসহ অন্য নেতারা।  রোববার বিকেল ৪টা পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন মোড় ঘুরে দেখা যায়, নাশকতা ঠেকাতে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেওয়া পুলিশ সদস্যরা অনেকটা অলস সময় পার করছেন। শহরে যান চলাচল স্বাভাবিক ও দোকানপাট খোলা রয়েছে নিত্যদিনের মতো। দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। শহরের রাস্তায় রিকশা, সিএনজি, টমটম চলাচল অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক দেখা যায়।  এদিকে হরতালের অজুহাতে কিছু সিএনজি অটোরিকশাচালক অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন বলে অভিযোগ বেশ কয়েকজন যাত্রীর। এ ছাড়া কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সদ্য ঘোষিত কমিটির সভাপতি শওকতুল ইসলাম শকু ও সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ চৌধুরীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে মাঠে সরব থাকতে দেখা যায়নি। তবে সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ চৌধুরীর নেতৃত্বে কয়েকজন নেতাকর্মী ঝটিকা মিছিল দিতে দেখা যায়। অন্যদিকে উপজেলা বিএনপির অপর কমিটির সভাপতি জয়নাল আবেদীন বাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সজলসহ নেতৃবৃন্দকে মাঠে সরব দেখা যায়নি।  শহরের স্টেশন চৌমুহনী এলাকায় অবস্থান নেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কুলাউড়া সার্কেল) দীপঙ্কর ঘোষ, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুছ ছালেক, ওসি (তদন্ত) ক্যশৈনুসহ থানা পুলিশের অন্যান্য সদস্যরা।  কুলাউড়া থানার ওসি মো. আব্দুছ ছালেক বলেন, হরতালে এখন পর্যন্ত কোনো নাশকতা বা অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটেনি। জনজীবন স্বাভাবিক রয়েছে। কেউ কোনোরকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করলে প্রতিহত করা হবে।  কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির (একাংশ) সভাপতি শওকতুল ইসলাম শকু বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে ঢাকায় থাকায় কুলাউড়ায় আসতে পারিনি। আজকে বিকেলে আসব। দলের সাধারণ সম্পাদককে বলার পর তারা কয়েকজন মাঠে নেমেছেন।  কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির (অপর অংশ) সাংগঠনিক সম্পাদক সুফিয়ান আহমদ বলেন, গতকাল ঢাকায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে ছিলাম। সকালে বাড়ি ফিরেছি। অনেক নেতাকর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তবে কুলাউড়ার টিলাগাঁও, হাজীপুর ও বরমচালে বিএনপির নেতৃবৃন্দরা পিকেটিং করেছেন।
২৯ অক্টোবর, ২০২৩

রাজপথে থেকে বিএনপির হরতাল প্রতিরোধ করব : তাপস
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘বিএনপি আগামীকাল হরতাল ডেকেছে। আমরা এ হরতাল মানি না। আমরা রাজপথে থেকে এ হরতাল প্রতিরোধ করব।’ শনিবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে এ ঘোষণা দেন তিনি। এর আগে নয়াপল্টনে সমাবেশকে ঘিরে আওয়ামী লীগ ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে বিএনপি।  বিকেলে নয়াপল্টনের মহাসমাবেশ থেকে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ঘোষণা দেন।  বিএনপির ওই ঘোষণার পর ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র তাপস বলেন, আমরা রাজপথে থেকে এ হরতাল প্রতিরোধ করব। এর আগে নির্ধারিত সময়ের সোয়া এক ঘণ্টা আগেই দুপুর পৌনে ১টায় নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহাসমাবেশ শুরু করে বিএনপি। তবে, কিছুক্ষণ পরই বিএনপি পুলিশি হামলার অভিযোগ এনে সমাবেশ স্থগিত করে। সমাবেশকে ঘিরে পুলিশ-বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে রণক্ষেত্রের সৃষ্টি হয়। পুলিশের ছোড়া কাঁদানে গ্যাসের ধোঁয়া ও সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দের মধ্যে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশের মঞ্চ থেকে চলে যেতে বাধ্য হন কেন্দ্রীয় নেতারা। কাঁদানে গ্যাসের কারণে সমাবেশস্থলে কারও পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব ছিল না বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। রাজনৈতিক দলগুলোর এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে দুপুরে কাকরাইল মোড়ে বিএনপির নেতাকর্মী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর বিজয়নগরে পানির ট্যাংক এলাকায় পুলিশ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সেখানে দু’পক্ষের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি, ইটপাটকেল নিক্ষেপ চলে। পুলিশ সেখানে কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে। এর আগে দুপুর সোয়া ১টার দিকে কাকরাইল মোড়ে একটি ট্রাফিক পুলিশ বক্সে আগুন দেওয়া হয়েছে। সেখানে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে রাখা গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। সেই সংঘর্ষ বিজয়নগরেও ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কাকরাইল মসজিদের সামনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বহনকারী একটি বাস ও দুটি পিকআপে হামলা হয়। বিএনপি নেতাকর্মীরা এই হামলা করেছেন বলে অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। হামলাকারীরা বাসটি ভাঙচুর করে। হামলা শুরু হলে বাস ও পিকআপ থেকে নেমে দৌড়ে স্থান ত্যাগ করেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। ওই সময় তাদের লাঠি হাতে ধাওয়া দেন বিএনপির কর্মীরা। সেখানে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল ৩টা ১৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস আগুন লাগার খবর পায়। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাফি আল ফারুক বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমরা বিকেল ৩টা ১৫ মিনিটে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে আগুন লাগার সংবাদ পাই। ঘটনাস্থলে আমাদের দুটি ইউনিট গেছে। আগুন লেগেছে নাকি কেউ আগুন লাগিয়েছে– সে তথ্য আমাদের কাছে নেই। এদিকে, রাজধানীর ফকিরাপুলে সংঘর্ষের ঘটনায় এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। তবে তার নাম-পদবি এখনো জানা যায়নি। শনিবার বিকেল ৪টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সোয়া ৪টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। রাজধানীতে আয়োজিত আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মাঝে মারামারি ও লাঠি ছোড়াছুড়ির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে সমাবেশের মঞ্চের কাছে এ ঘটনা ঘটে। দুপুর ২টার দিকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বক্তব্য দিচ্ছিলেন। এ সময় সমাবেশের মঞ্চের কাছে মারামারি ও লাঠি-ছোড়াছুড়িতে জড়ান ছাত্রলীগের বেশকিছু নেতাকর্মী। এ সময় মঞ্চ থেকে সমাবেশের মাইকে ছাত্রলীগের নাম উল্লেখ করে মারামারি থামাতে বারবার অনুরোধ জানানো হয়। ১০ মিনিটের মতো এই মারামারি চলে। এরপর পরিস্থিতি শান্ত হয়।
২৮ অক্টোবর, ২০২৩

মেয়র আতিককে একহাত নিলেন ওবায়দুল কাদের
ডেঙ্গু প্রকোপের মধ্যে নকল মশার ওষুধ আমদানি নিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলামকে একহাত নিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার (৯ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গাবতলীতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়রকে উদ্দেশ্য করে বেশকিছু কথা বলেন ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক। বক্তব্যের শুরুতে উপস্থিত নেতাদের নাম বলার সময় মেয়র আতিকুল ইসলামকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মেয়র সাহেবও আছেন উত্তরের। আল্লাহ জানে ডেঙ্গু মশায় কী করে! কী, ডেঙ্গু থামছে? মেয়র সাহেব নকল ওষুধ আনিয়েন না, ভালো ওষুধ আনেন। মানুষ অস্থির হয়ে গেছে।’ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনি (আতিকুল ইসলাম) দৌড়াদৌড়ি করেন ভালো, ছোটাছুটি করেন ঠিক আছে। কিন্তু  ঠিকমতো এই মশারে আঘাত করেন, মানুষ বড় কষ্টে আছে।’ প্রসঙ্গত, ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী এডিস মশার লার্ভা নিধনে জৈব কীটনাশক বিটিআই কিনতে গত ১১ এপ্রিল বিজ্ঞপ্তি দেয় ডিএনসিসির রাজস্ব বিভাগ। জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে ৫ টন বিটিআই আসে চট্টগ্রাম বন্দরে। আমদানি ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘মার্শাল এগ্রোভেট’। ভেজাল ওষুধ সরবরাহের অপরাধে এক সময় প্রতিষ্ঠানটিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল ডিএনসিসি। আগস্টের শুরুতে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের উপস্থিতিতে নগর ভবনে বিটিআই ব্যবহারের মহড়া হয়। লি শিয়াং নামে এক ব্যক্তিকে হাজির করে বলা হয়, তিনি সিঙ্গাপুরের নাগরিক এবং বিটিআই প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘বেস্ট কেমিক্যালস’-এর প্রতিনিধি। ওষুধ প্রয়োগের কলাকৌশল শেখাবেন তিনি। ঠিক যখন মাঠ পর্যায়ে প্রয়োগ শুরুর কথা, তখনই ধরা পড়ে– সিঙ্গাপুর থেকে নয়, ওই বিটিআই এসেছে চীন থেকে। মার্শাল এগ্রো জালিয়াতি করে ডিএনসিসির কাছে গছিয়েছে পণ্যটি। আর লি শিয়াং সিঙ্গাপুরের ওই কোম্পানির কেউ নন, তিনি আসলে চীনা, নাম জনি লি। অপরদিকে, ‘বেস্ট কেমিক্যালস’ জানায়, মার্শাল এগ্রোভেট বা ডিএনসিসিকে তারা বিটিআই সরবরাহ করেনি। জালিয়াতি ধরা পড়ার পর পাঁচ টন বিটিআই প্রয়োগও বন্ধ হয়ে যায়। বিটিআই সরবরাহ করার জন্য কীটনাশক আমদানিতে তিন বছরের অভিজ্ঞতা, উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইংয়ের নিবন্ধন বা বিশেষ অনুমতি সনদ, আইইডিসিআরের বায়ো-এফিশিয়েন্সি রিপোর্ট এবং উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইংয়ের রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদন দাখিলের যে শর্ত আছে– তার কিছুই নেই মার্শাল এগ্রোভেটের। ডিএনসিসি তখন জানায়, ‘ওষুধ ভেজাল হলে সরবরাহকারীকে বিল দেওয়া হবে না।’ ঘটনা তদন্তে গঠন করা হয় পাঁচ সদস্যের কমিটি। ওই কমিটির প্রতিবেদন আজও জমা হয়নি। কমিটির প্রধান ডিএনসিসির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী একেএ শরিফ উদ্দিন আরও সময় প্রার্থনা করে চলে যান পোল্যান্ড, রাস্তার বাতি কেনার কাজে।
০৯ অক্টোবর, ২০২৩

রাজধানীতে আ.লীগের শান্তি সমাবেশ আজ
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ আজ। এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে ব্যাপক জনসমাগমের প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে যৌথ সভার পর তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গেও আলাদা বৈঠক করেছেন দুই মহানগর নেতারা। বিএনপির অব্যাহত সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ ফটকে এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এ শান্তি সমাবেশ দুপুর আড়াইটায় শুরুর কথা রয়েছে। এ বিষয়ে মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান কালবেলাকে বলেন, আমাদের যথেষ্ট প্রস্তুতি রয়েছে। প্রতিটি শাখা থেকেই সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বিএনপির আন্দোলন কর্মসূচি শুরুর পর থেকে পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে শান্তি সমাবেশ করছে ক্ষমতাসীন দল। তবে মাঝে কিছুদিন আওয়ামী লীগ কোনো পাল্টা কর্মসূচি দেয়নি। নির্বাচনকালীন সরকার ও নির্বাচনী তপশিল ঘোষণার সময় ঘনিয়ে আসায় আবারও রাজপথে নিজেদের শক্তি দেখাতে মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করছে দলটি।
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X