কাস্টম গুদামের সোনা চুরি : প্রতিবেদন ৩০ জুন
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি ৫০১ গ্রাম সোনা চুরির মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।  সোমবার (১৩ মে) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদী প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।  সোনা চুরির ঘটনায় কাস্টম হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বাদী হয়ে ৩ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিমানবন্দর থানায় এ মামলা করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ঢাকা কাস্টম হাউসের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি ৫০১ গ্রাম সোনা খোয়া গেছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৫০ কোটি টাকার বেশি। সাধারণত বিমানবন্দরে যাত্রীদের কাছ থেকে জব্দ করা সোনার বার, অলংকারসহ মূল্যবান জিনিস এ গুদামে রাখা হয়। গুদামে রক্ষিত সোনার হিসাব মেলাতে গিয়েই ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে।  তদন্ত সংশ্লিষ্টদের ধারণা, কোনো চক্র সুকৌশলে কাস্টম হাউস থেকে জব্দ সোনা সরিয়ে ফেলেছে। দীর্ঘদিন ধরে অল্প অল্প করে সরানো হয়েছে, নাকি একবারেই গায়েব করা হয়েছে তা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে। আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। গত ২ সেপ্টেম্বর চাঞ্চল্যকর এ চুরির ঘটনা ঢাকা শুল্ক বিভাগের নজরে আসে। এ ঘটনায় শুল্ক বিভাগ একজন যুগ্ম কমিশনারের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১৩ মে, ২০২৪

রাজধানীতে দোকান থেকে ১৯০ ভরি সোনা চুরি
রাজধানীর ফার্মগেটের সেজান পয়েন্ট মার্কেটের চতুর্থ তলায় দুটি জুয়েলারি দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) গভীর রাতে এই ঘটনা ঘটে। দুটি দোকান থেকে প্রায় ১৯০ ভরি সোনার গয়না চুরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে দুজন চোর সেজান পয়েন্ট মার্কেটের পেছনের দোতলার বারান্দার গ্রিল ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়ে। পরে তারা সিঁড়ি বেয়ে চতুর্থ তলায় সরণি ও এলভি জুয়েলার্স দোকানের কলাপসিবলের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর তারা স্বর্ণালংকার নিয়ে যেখান দিয়ে এসেছিল, সেখান দিয়ে পালিয়ে যায়। শেরেবাংলা নগর থানার ওসি আবদুল আহাদ বলেন, এলভি জুয়েলার্স থেকে প্রায় ৪০ ভরি ও সরণি জুয়েলার্স থেকে প্রায় ১৫০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরি হয়েছে। মার্কেটের সামনে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসি) থাকলেও পেছনে কোনো ক্যামেরা নেই। ফুটেজে মার্কেটের বারান্দায় দুজনকে হাঁটতে দেখা গেছে। তারা হেলমেট পরা অবস্থায় ছিল। তিনি বলেন, দুই দিন আগে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে সেজান পয়েন্টের মার্কেটের পেছনে ক্যামেরা বসাতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা মার্কেটের পেছনে কোনো সিসি ক্যামেরা বসাননি। মার্কেটের পেছনে সিসি ক্যামেরা থাকলে চোর শনাক্ত করা সহজ হতো। এ ঘটনায় বুধবার (৬ মার্চ) রাতে শেরেবাংলা নগর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। তবে এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
০৬ মার্চ, ২০২৪
X