আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি প্রদান
জামালপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর উপস্থিতিতে উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদানকারীর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন পূজা উদযাপন পরিষদ ও হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ। সোমবার (৬ মে) সকালে জামালপুরের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর এবং জেলা নির্বাচন অফিসারের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনে স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা। জানা গেছে, বুধবার (১ মে) সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাপ পিরিচ প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. হাফিজুর রহমান স্বপন জামালপুর শহরের মুসলিমাবাদ এলাকায় নির্বাচনী সমাবেশ করেন। ওই সমাবেশে প্রার্থীর উপস্থিতিতে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদান করেন। স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেছেন পূজা উদযাপন পরিষদ জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি প্রদীপ কুমার সোম রানু, সাধারণ সম্পাদক সিদ্ধার্থ শংকর রায়, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি কৃষিবিদ লক্ষী কান্ত পন্ডিত ও সাধারণ সম্পাদক রমেন বণিক। এ বিষয়ে জানতে ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
০৬ মে, ২০২৪

নিরাপত্তা চেয়ে বুয়েট শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন কিছু শিক্ষার্থী। এরপর বিকেলে বুয়েট শহীদ মিনারের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী। এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, ছাত্র রাজনীতির বিরুদ্ধে শুরু হওয়া আন্দোলনে ইসলামী ছাত্রশিবির ও নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের মতো সংগঠনের ইন্ধন রয়েছে বলে গত ৩০ মার্চ সংবাদ সম্মেলন করেছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ও ছাত্রলীগপন্থি পাঁচ শিক্ষার্থী। এরপর থেকে ক্যাম্পাসে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হয়ে যিনিই কথা বলছেন, তাকেই ‘ছাত্রলীগ’ ট্যাগ দিয়ে বারবার অত্যাচার ও সামাজিকভাবে হেনস্তা করা হচ্ছে। তারা বলেন, ২০২৩ সালে সুনামগঞ্জে আটককৃত ২৪ বুয়েট শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যে মামলা হয়, আমরা একটি মানববন্ধনের মাধ্যমে দোষীদের সুষ্ঠু বিচার দাবি করি। যারা মানববন্ধনে ছিল তাদের হল বা ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ব্যাচ ও যার যার নিজ নিজ ব্যাচের ছাত্রদের মাধ্যমে ডেকে জবাবদিহি চাওয়া হয়। রাতে একসঙ্গে কাচ্চি খাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিথ্যাচারের মাধ্যমে সবার সামনে অপরাধী বানিয়ে আমাদের ওপর যে ‘মব জাস্টিস’ শুরু করে তা এর আগে উপাচার্যকে জানিয়েছিলাম। তিনি আমাদের আশ্বাস দিলেও আজ পর্যন্ত কোনো তদন্ত রিপোর্ট বা দোষীদের শাস্তি দেয়নি। এসব কারণে তারা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। নতুন নতুন পদ্ধতিতে তারা আমাদের নিপীড়ন ও হেনস্তা করে যাচ্ছে। তাই এসবের তদন্ত ও ক্যাম্পাসে নিজেদের নিরাপত্তা চেয়ে উপাচার্যকে স্মারকলিপি দিয়েছে।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪

জবি উপাচার্যকে মহিলা পরিষদের স্মারকলিপি প্রদান
ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকাকে আত্মহত্যার প্ররোচনার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ ও উপাচার্যকে স্মারকলিপি প্রদান করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, অবন্তিকার আত্মহননের ঘটনা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্নভাবে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনা প্রতিরোধের দায় কেবল নারী সংগঠন বা ছাত্র সমাজের নয়। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকেও এগিয়ে আসতে হবে। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সীমা মোসলেম, সংগঠন সম্পাদক উম্মে সালমা বেগম, লিগ্যাল এইড সম্পাদক রেখা সাহা, প্রশিক্ষণ-গবেষণা ও পাঠাগার সম্পাদক রীনা আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত লিগ্যাল এইড পরিচালক অ্যাডভোকেট দীপ্তি শিকদার, ঢাকা মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক রেহানা ইউনূস, লিগ্যাল এইড সম্পাদক শামীমা আফরোজ আইরিন, সদস্য হেনা চৌধুরী ও অ্যাডভোকেট হালিমা খাতুন।
২০ মার্চ, ২০২৪

অবন্তিকার আত্মহনন / জবি উপাচার্যকে মহিলা পরিষদের স্মারকলিপি প্রদান
ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকাকে আত্মহত্যার প্ররোচনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে  প্রতিবাদ সমাবেশ ও উপাচার্যকে স্মারকলিপি প্রদান করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।  প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। এছাড়াও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সীমা মোসলেম, সংগঠন সম্পাদক উম্মে সালমা বেগম, লিগ্যাল এইড সম্পাদক রেখা সাহা, প্রশিক্ষণ-গবেষণা ও পাঠাগার সম্পাদক রীনা আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত লিগ্যাল এইড পরিচালক অ্যাড. দীপ্তি শিকদার, ঢাকা মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক রেহানা ইউনূস, লিগ্যাল এইড সম্পাদক শামীমা আফরোজ আইরিন এবং সদস্য হেনা চৌধুরী এবং অ্যাড. হালিমা খাতুন। সভাপতির বক্তব্যে ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহননের ঘটনাটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্নভাবে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনার প্রতিরোধের দায় কেবল নারী সংগঠন বা ছাত্রসমাজের নয়। এখানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকেও এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে ৯ শতাংশ শিক্ষক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংঘটিত যৌন নিপীড়নের ঘটনার সাথে জড়িত, বাকি ৯১ শতাংশ শিক্ষককে এ সকল শিক্ষকের অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য দৃঢ় আহ্বান জানান। পাশাপাশি তিনি শিক্ষাঙ্গনে যৌন নিপীড়নের ঘটনার প্রতিরোধে ২০০৯ সালে হাইকোর্ট কর্তৃক প্রণীত যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত রায়কে শীঘ্রই একটি পূর্ণাঙ্গ আইন হিসেবে অনুমোদনের জন্য জোর দাবি জানিয়ে বলেন, অভিযোগ কমিটি সম্পর্কে ছাত্র শিক্ষকদের কোন স্বচ্ছ ধারণা নেই। এ বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, শিক্ষাঙ্গনকে রাজনৈতিক ছত্রছায়া থেকে মুক্ত করে প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা দিতে হবে, নারী নির্যাতনমুক্ত সমাজ গড়তে তরুণ প্রজন্মকে সোচ্চার হতে হবে, শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ হতে হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনকে নিরাপদ করে গড়ে তুলতে হবে। ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সীমা মোসলেম বলেন, বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ থাকলেও যদি তার মধ্যে শুভঙ্করের ফাঁকি থেকে যায় তাহলে নারীর প্রকৃত ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে না। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে  নারী ও পুরুষ শিক্ষার্থীদের হার ৫০:৫০ থাকার পরও সেখানে ক্রমাগত যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটতে থাকা কোনোভাবেই কাম্য নয়। শিক্ষাঙ্গনে নিরাপদ পরিবেশ না থাকা শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম  ব্যাহত করে এবং একই সঙ্গে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নেরও পরিপন্থি বলে তিনি মন্তব্য করেন।  তিনি আরও বলেন, শিক্ষাঙ্গনে একের পর এক যৌন নিপীড়নের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ লক্ষ্য করা যায় না বরং শিক্ষকদের মধ্যে দায়িত্ব পালনের চেয়ে ক্ষমতার লড়াইয়ের তৎপরতা দেখা যায় যা প্রকৃত শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য উদ্বেগজনক। বক্তারা বলেন, ঘটনার শিকার নারীদের আত্মহত্যা প্রতিরোধ করতে ঘটনা ঘটার আগেই পরিবার, শিক্ষকদের প্রতি সচেতন হওয়ার জন্য, তাদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দানের জন্য এবং বিচারের দীর্ঘসূত্রতা দূর করে অপরাধীদের দ্রুত কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের ওপর জোর দাবি জানান। পাশাপাশি তারা যৌন নিপীড়নের ঘটনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে এবং এ ধরনের ঘটনায় হত্যা বন্ধ করে শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক জীবন নিশ্চিত করতে শ্রেণি, ধর্ম, লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলকে সোচ্চার হওয়ার জন্য জোরালোভাবে আহ্বান জানান। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে আরও বক্তব্য দেন কর্মজীবী নারীর অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা, এসিড সারভাইর্ভাস ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম অর্ডিনেটর তাহমিনা ইসলাম এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহ-সাকিব এবং সংহতি প্রকাশ করেন প্রাগ্রসরের প্রতিনিধি। 
১৯ মার্চ, ২০২৪

ঢাবির হলে অনাবাসিক ছাত্রীদের প্রবেশের অনুমতির দাবিতে স্মারকলিপি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রী হলগুলোতে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের নিজ হলের অফিস ব্যতীত আর কোথাও প্রবেশ করতে না দেওয়া ও কর্মচারীদের খারাপ আচরণের প্রতিকারসহ হল থেকে খাবার কেনার সুযোগ চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার (১০ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের কার্যালয়ে এই স্মারকলিপি প্রদান করে সংযুক্ত ছাত্রী হলগুলোর অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল। এরপর প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমানের কাছেও এর একটি অনুলিপি দেন তারা। এ প্রসঙ্গে শামসুন্নাহার হলের শিক্ষার্থী মালাইকা ইসলাম কালবেলাকে জানান, মেয়েদের হলে অনাবাসিক ছাত্রীদের প্রবেশের ক্ষেত্রে ও হল ক্যান্টিনে খাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা তুলে নেওয়ার জন্য ভিসি সার ও প্রক্টর স্যারকে আমরা আমাদের স্মারকলিপি জমা দিয়েছি। যদিও ভিসি স্যারের সঙ্গে সরাসরি কথা হয়নি। তবুও তিনি আমাদের আবেদনপত্র পড়েছেন এবং এ বিষয়ে তিনি আজ বিভিন্ন হল প্রাধ্যক্ষদের সঙ্গে বসবেন বলেছেন। প্রক্টর স্যার আমাদের ধন্যবাদ দিয়েছেন এই দাবি তোলার জন্য। আর তিনি এও বলেছেন, তিনি এ বিষয়ে একেবারেই অবগত ছিলেন না।  স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, নানা জটিলতা ও সিট সংকটের কারণে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে আমাদের বাইরের আবাসস্থলগুলোতে কোনো রকমে নিজের একটি আশ্রয় করে নিতে হয়। কষ্টের পরিমাণ আরও বেশি বেড়ে যায় যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের নিজেদের হলগুলোতে শুধু অফিস ব্যতীত আর কোথাও যেতে দেওয়া হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ব্যতীত বাকি প্রতিটি জায়গায় খাবারের দাম চড়া। যা আমাদের মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের জন্য এক প্রকারের শাস্তি। বুয়েট, ঢামেক ও ইডেনসহ প্রায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের হলে ঢুকে নিজের খাবারটুকু কেনার অনুমতি রয়েছে। হলের কিছু কিছু কর্মচারীদের ব্যবহার অত্যন্ত দৃষ্টিকটু ও হৃদয় বিদারক। অতএব, আমরা এই রমজান মাসের ইফতার ও রমজান পরবর্তী সময়ে নিজ নিজ হল ক্যান্টিন থেকে খাবার ক্রয়ের অনুমতি চাই।
১০ মার্চ, ২০২৪

ঢাবিতে রাস্তা পারাপারে নিরাপত্তার দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কাজী মোতাহার হোসেন ভবনের বিভাগগুলোতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপদে রাস্তা পারাপারের জন্য ভবন সংলগ্ন সড়কে গতি নিরোধক, জেব্রা ক্রসিং এবং সড়ক বিভাজক স্থাপনের দাবিতে প্রক্টর বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বুধবার (২৮ অক্টোবর) বিভাগটির বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. লিটন কুমার সাহার কাছে এই স্মারকলিপি প্রদান করেন। এর আগে মোতাহার ভবনের সামনে একটি মানববন্ধন করেন তারা। স্মারকলিপিতে বলা হয়, কাজী মোতাহার হোসেন ভবেনে প্রায় ৫টির বেশি বিভাগ রয়েছে এবং এই বিভাগগুলোর শত শত শিক্ষার্থীকে প্রতিনিয়ত মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে শহীদ মিনার সংলগ্ন রাস্তা পারাপার হতে হয়। রাস্তা অনেকটা প্রশস্ত হলেও পর্যাপ্ত জেব্রা ক্রসিং এবং গতি নিরোধকের অভাবে তা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ এবং বুয়েট সংলগ্ন হওয়ায় এই রাস্তা দিনের অধিকাংশ সময়ই ব্যস্ত থাকে। কাজী মোতাহার হোসেন ভবন সংশ্লিষ্ট সকলের রাস্তা পারাপারে ঝুঁকির বিষয়টি সমাধানে শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবি জানান। তাদের দাবিগুলো হলো- কাজী মোতাহার হোসেন ভবন এবং শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে পর্যাপ্ত গতি নিরোধক স্থাপন করা; শিক্ষার্থীদের চলাচলের সুবিধার্থে পর্যাপ্ত জেব্রা ক্রসিং স্থাপন করা; সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সড়ক বিভাজক স্থাপন এবং নিয়মিত ট্রাফিক গার্ডের ব্যবস্থা করা।
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

৩ সংকট সমাধানে ঢাবি উপাচার্যকে স্মারকলিপি দিলেন নারী শিক্ষার্থীরা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসের ক্যাফেটেরিয়াগুলোতে খাবারের মান ও দাম নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ, ক্যাম্পাসের ভিতরে চক্রাকার পরিবহন সার্ভিস চালু এবং বহিরাগত নিয়ন্ত্রণের দাবিতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বরাবর একটি স্বারকলিপি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনস্থ উপাচার্য কার্যালয়ে এই স্মারকলিপি দেন বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আসা একটি প্রতিনিধি দল। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীর সংখ্যা পঁয়ত্রিশ হাজারেরও বেশি। ক্লাস, পরীক্ষাসহ নানা কারণে শিক্ষার্থীদের দিনের বেশিরভাগ সময় ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে হয়। কিন্তু ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে মানসম্পন্ন খাবারের কোনোরকম ব্যবস্থা না থাকায় মানহীন খাবারও উচ্চমূল্যে কিনে খেতে হয় শিক্ষার্থীদের। যা অধিকাংশের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। এইসব মানহীন খাবার শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যকে প্রতিনিয়ত দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায়, ক্যাম্পাস অভ্যন্তরীণ ক্যাফেটেরিয়াগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে খাবারের মান এবং দাম নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। ক্যাম্পাসে অভ্যন্তরীণ যানবাহন চালু করার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশালায়তনের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রয়োজনে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু, ক্যাম্পাসে কোনো ইন্ডি ট্রান্সপোর্টের ব্যবস্থা না থাকায় ক্যাম্পাস অভ্যন্তরে যাতায়াতের একমাত্র বাহন রিকশা। যায় ভাড়া বহন করা শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসহ। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সুবিধা বিবেচনায় ক্যাম্পাস অভ্যন্তরে চক্রাকার পরিবহন ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। যেখানে প্রত্যেক শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ১০ টাকায় ক্যাম্পাসে এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে যাতায়াত করতে পারবে। বহিরাগত নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, ক্যাম্পাসের যত্রতত্র ভবঘুরে, পাগল, নেশাখোর, ভিক্ষুক এবং হিজড়াদের অবাধ বিচরণ লক্ষণীয়। যারা ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট এবং শিক্ষার্থীদের হয়রানির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অপ্রত্যাশিত ঝামেলা থেকে ক্যাম্পাস এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপদ করা এখন অতিব জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

প্রধান বিচারপতিকে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির স্মারকলিপি
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য দুটি ট্রাইব্যুনাল চালুসহ চার দফা বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে স্মারকলিপি দিয়েছে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি। গতকাল বুধবার দুপুরে কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবিরের নেতৃত্বে সাত সদস্যের প্রতিনিধিদল প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করে এই স্মারকলিপি দেন। দলের অন্য সদস্যরা হলেন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও মাহফুজা খানম, সহসভাপতি মুনতাসির মামুন, কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক এমপি আরমা দত্ত, আইটি সেলের প্রধান আসিফ মুনীর তন্ময় ও সাধারণ সম্পাদক কাজী মুকুল। সাক্ষাতে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেতারা চারটি লিখিত দাবি তুলে ধরেন। এগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা কর্তৃক স্থগিত দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল দ্রুত পুনরুজ্জীবিত করার উদ্যোগ নেওয়া। আপিলের জটিলতা নিরসনে আপিল বিভাগে আরও বিচারপতি নিয়োগের পাশাপাশি অপেক্ষমাণ মামলাগুলো দ্রুত শুনানির ব্যবস্থা করা। কম্বোডিয়াসহ অন্যান্য দেশে যুদ্ধাপরাধের মামলায় আপিল বিভাগের একটি বেঞ্চ ট্রাইব্যুনালে গিয়ে আপিল শুনানি নিষ্পত্তি করেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেরকম ব্যবস্থা করা হলে ট্রাইব্যুনালের মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করা যাবে। পুরোনো হাইকোর্ট ভবনে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরুর পর ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে সরকার ও সুপ্রিম কোর্টের প্রতি আবেদন জানানো হয়, সব কার্যবিবরণী ও দলিলপত্র যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার জন্য। যাতে বিচারকার্য শেষে নুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালের প্যালেস অব জাস্টিসের মতো ট্রাইব্যুনালের বর্তমান ভবনটি জাদুঘর ও আর্কাইভে রূপান্তরিত করা যায়। এর ফলে আগামী প্রজন্ম ও বিশ্ববাসী একাত্তরের গণহত্যা এবং যুদ্ধাপরাধের ব্যাপকতা ও ভয়াবহতার পাশাপাশি প্রতিকূলতার ভেতরে ৪০ থেকে ৫০ বছর পরও সাফল্যের সঙ্গে বিচার কার্যক্রম কীভাবে শেষ হয়েছে, তা জানতে পারবে। সাক্ষাৎ শেষে শাহরিয়ার কবির বলেন, প্রধান বিচারপতি আমাদের দাবিগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। তিনি আশ্বস্ত করে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন। আশা করব, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ পরিবার এবং বিচারপ্রত্যাশী গোটা জাতির স্বার্থে আমাদের আবেদন বিবেচনা করা হবে।
২৫ জানুয়ারি, ২০২৪

বুটেক্সের হলগুলোতে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা বর্ধিতকরণে স্মারকলিপি প্রদান
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) জিএমএজি ওসমানী হল, সৈয়দ নজরুল ইসলাম হল ও শেখ হাসিনা হলে ওয়াইফাই ও ডাবল ফেজের বিদ্যুৎ সংযোগ সুবিধা নেই। এ বিষয়ে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য রোববার (১৪ জানুয়ারি) সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে হল প্রভোস্ট বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে বুটেক্স সাংবাদিক সমিতি। স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা ওয়াইফাই সংযোগ না থাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা নানা ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়ছে উল্লেখ করে তারা বলেন, অনেক সময় দেশের নানা পরিস্থিতিতে অনলাইনে ক্লাস হয়। অনেকের পক্ষেই ইন্টারনেট ক্রয় করে অনলাইনে ক্লাস করা কষ্টকর। তাছাড়া হলগুলোতে লোডশেডিংয়ের সমস্যার কথা উল্লেখ করে তারা ডাবল ফেজের বিদ্যুৎ সংযোগের দাবি করেন। এ সময় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ফরমান হোসাইন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ওয়াইফাই সুবিধা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার। এর আগে উদ্যোগ নেওয়া হলেও বিভিন্ন বাধার কারণে তা সম্ভব হয়নি। আমরা আশা করব হল প্রশাসন এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। বিদ্যুতের দুই ফেইজের সুবিধা আগে থাকলেও বেশ কয়েক বছর ধরে শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছে। এসব সমস্যা নিরসনে প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ আশা করছি। সাধারণ সম্পাদক মিনহাজ উল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে লোডশেডিং হওয়া ও ইন্টারনেট সুবিধা না থাকাটা খুবই দুঃখজনক। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো সরকার সব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনামূল্যে ওয়াইফাই সেবা চালু করেছে, অথচ বুটেক্সের হল ও শিক্ষক কোয়ার্টারগুলোতে এ সুবিধা পৌঁছায়নি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ শিক্ষার্থী ও  শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে বুটেক্স সাংবাদিক সমিতি হল প্রভোস্টদের কাছে স্মারকলিপি দেয়। স্মারকলিপি প্রদানকালে হল প্রভোস্ট ড. মো. সাইদুজ্জামান খুব দ্রুত ইন্টারনেট সেবার বিষয়টি সমাধান করার আশ্বাস দেন এবং চলতি সপ্তাহেই কাজ শুরু করার কথা বলেন। এ ছাড়া দুই ফেজের বৈদ্যুতিক সংযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও তিনি ব্যক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে অবগত আছেন এবং চেষ্টা করছেন বিষয়টি সমাধান করার।
১৫ জানুয়ারি, ২০২৪

বুটেক্সে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে স্মৃতিফলক স্থাপনে স্মারকলিপি প্রদান
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদ ও বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে স্মৃতিফলক স্থাপনের জন্য সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আলিমুজ্জামান বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে বুটেক্স সাংবাদিক সমিতি। রোববার (১৪ জানুয়ারি) প্রদানকৃত স্মারকলিপিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার একযুগ পার হলেও এখনো মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে কোনো স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়নি। দেশের স্বাধীনতার জন্য অসামান্য ভূমিকা রাখা এসব বীরদের স্মরণে স্মৃতিফলক না থাকাটা একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মোটেও প্রশংসনীয় নয়। প্রতি বছর বুটেক্সে দেশের জাতীয় দিবসগুলো সাদামাটাভাবে পালন করতে দেখা যায়। এতে অনেক সময় শিক্ষার্থীদেরও অংশগ্রহণ পরিলক্ষিত হয় না। যার ফলে শিক্ষার্থীরা দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য পালনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাথীদের মনে লালনের জন্য স্মৃতিফলক স্থাপন করা অতীব জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ স্মারকলিপি প্রদানকালে বুটেক্স সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ফরমান হোসাইন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধ শহীদদের স্মৃতিফলক না থাকায় শিক্ষার্থী বিভিন্ন দিবসে ভাব গাম্ভীর্যের সাথে দিবসগুলো পালন করতে পারে না। ফলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শিক্ষার্থীদের মধ্যে কমে আসার শঙ্কা থেকে যায়। তাই আমরা মনে করি বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিসত্বর শহীদদের স্মরণে স্মৃতিফলক নির্মাণ করা উচিত। পাশাপাশি বুটেক্স সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিনহাজ উল ইসলাম বলেন, বুটেক্স সাংবাদিক সমিতি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য কোনো না কোনো স্মৃতিচিহ্ন থাকে। এটি বাংলাদেশি হিসাবে আমাদের আত্মপরিচয়ের অংশ। দুঃখজনক যে বুটেক্সে এ ধরনের কোনো ম্যুরাল নেই।  আমরা বুটেক্স সাংবাদিক সমিতির পক্ষ থেকে তাই ক্যাম্পাসে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা বিষয়ক ম্যুরাল স্থাপনে ভিসি মহোদয়কে স্মারকলিপি দিয়েছি। স্মারকলিপি হস্তান্তর শেষে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আলিমুজ্জামান বলেন, যেহেতু দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় এমন স্মৃতিফলক করেছে তাই এটি একটি যৌক্তিক দাবি। শিক্ষার্থীদের এ দাবি বিভাগীয় প্রধান এবং ডিনদের মিটিংয়ে তোলা হবে, তাদের মতামতের প্রেক্ষিতে পরবর্তী সিন্ডিকেট সভা এ নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।
১৪ জানুয়ারি, ২০২৪
X