১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে হাইটেক পার্কের চুক্তি
দেশের বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক উদ্ভাবন ও স্টার্টআপ সংস্কৃতির বিকাশে ইউনিভার্সিটি ইনোভেশন হাব গড়ে তুলতে কাজ করছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (বিএইচটিপিএ)। এ জন্য ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে বিএইচটিপিএর ডিজিটাল উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন ইকোসিস্টেম উন্নয়ন (ডিড) প্রকল্প। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) আনুষ্ঠানিকভাবে ডিড প্রকল্পের পরিচালক আবুল ফাতাহ মো. বালিগুর রহমান এবং নির্বাচিত ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বিএইচটিপিএ এর সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্থাটির ব্যবস্থা পরিচালক জি এস এম জাফরউল্লাহ। এ সময় তিনি বলেন, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মেধার চর্চা হচ্ছে। সেখানে গবেষণালব্ধ জ্ঞানকে মানুষের কল্যাণে কাজে লাগাতে এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের স্টার্টআপ হিসেবে গড়ে তুলতে ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনোভেশন হাব গড়ে তুলছি। এসব হাবে শিক্ষার্থীদের আইডিয়া বিকশিত করতে যাবতীয় সুবিধা নিশ্চিত করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ইনোভেশন হাব স্থাপন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গোপালগঞ্জ, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
০১ মে, ২০২৪

বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা চালু করল রাকাব
ডেটা ছাড়াই রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের (রাকাব) সেবা প্রদান এবং রাকাব মোবাইল অ্যাপে ফ্রি ইন্টারনেট সেবা চালু হয়েছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে রাজশাহীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্ক মিলনায়তনে প্রধান অতিথি থেকে এই সেবার উদ্বোধন করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ। ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাকাবের চেয়ারম্যান ও সরকারের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. রইছউল আলম মণ্ডল, আইসিটি বিভাগের যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক (এটুআই প্রোগ্রাম) মোল্লা মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক রূপ রতন পাইন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাকাব এর অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। আশা করেন যে, বিশেষায়িত ব্যাংকটি তার মানসম্পন্ন, সম্ভাবনাময় ও কল্যাণমুখী সেবা প্রদানের মাধ্যমে অতি শিগগিরই সফলতা অর্জন করবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাকাব পরিচালনা পর্ষদের চেয়ার‌ম্যান রইছউল আলম মন্ডল বলেন, এটুআই প্রোগ্রামের কেন্দ্রীয় ই-পেমেন্ট সিস্টেম ekpay এর মাধ্যমে রাকাবের সেবা প্রদান এবং রাকাব মোবাইল অ্যাপে ফ্রি- ইন্টারনেট সেবা কার্যক্রমের সংযোজনের মধ্য দিয়ে অনগ্রসর এলাকায় আধুনিক ব্যাংকিং সেবাদানে রাকাব আরও একধাপ এগিয়ে গেল। এর ফলে গ্রাহকগণ নিরবচ্ছিন্ন ই-ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারবেন বলে আশা ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ বলেন, কৃষি ও গ্রমীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা ও পল্লী কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে রাকাব বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। কৃষকের দোরগোড়ায় অনলাইন ব্যাংকিং ও স্মার্ট মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সুবিধা প্রদানে রাকাব অঙ্গীকারবদ্ধ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্যাংকটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, সাধারণত রাকাব মোবাইল অ্যাপসহ সকল অ্যাপ ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেট প্রয়োজন হয়। ইন্টারনেট প্যাকেজের মেয়াদ বা ডেটা প্যাক না থাকলে অ্যাপ ব্যবহার করা যায় না। তবে রাকাবের গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে ডেটা ছাড়াই ব্যাংকটি শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফ্রি ইন্টারনেট সেবা চালু করল। এখন থেকে রাকাবের গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা ডেটা ছাড়াই রাকাব মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবে। এই সুবিধা পেতে গ্রাহককে শুধু ইন্টারনেট কানেকশন চালু রাখতে হবে। ডেটা ছাড়া ফ্রি ইন্টারনেটের মাধ্যমে রাকাব মোবাইল অ্যাপ ছাড়াও রাকাব লেন্স এর সকল সেবা পাওয়া যাবে। এই ফ্রি ইন্টারনেট সেবার মধ্য দিয়ে রাকাব ই-ব্যাংকিং গ্রাহক সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। উল্লেখ্য, রাকাবের ৩৮৩টি শাখার আওতায় প্রায় ৫০ লাখ গ্রাহককে সুষ্ঠুভাবে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। ব্যাংকটি দীর্ঘদিনের লোকসান কাটিয়ে গত জুন ২০২৩ এ ৭২.৬৭ কোটি এবং অর্থবার্ষিক সমাপনী ডিসেম্বর ২০২৩ এ ৬৯.২৪ কোটি টাকা শাখা পর্যায়ে পরিচালনা মুনাফা অর্জন করে।
১৯ এপ্রিল, ২০২৪

কাজ অসমাপ্ত রেখেই বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক প্রকল্প হস্তান্তর
উদ্বোধনের দুই বছরেরও দৃশ্যমান কার্যক্রম শুরু হয়নি সিলেটের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্কে। কমপক্ষে ১৮টি প্রতিষ্ঠান জমি ও স্থান বরাদ্দ পেলেও কেউই কার্যক্রম শুরু করেনি এখনো। এদিকে, ২০২২ সালের বন্যায় নদীতে বিলীন হয়েছে সীমানা প্রাচীরের মাটি। আবার, এক কিলোমিটারেরও দীর্ঘ স্থানে নেই দেয়াল বা কাঁটাতারের বেড়া। বাকি কালভার্টের কাজও। জায়গায় জায়গায় উঠে যাচ্ছে পার্কের ভেতরকার সড়কের কার্পেটিং। এমন লেজে-গোবরে অবস্থা সত্ত্বেও প্রকল্পের সব ধরনের কাজ সফলভাবে শেষ হয়েছে মর্মে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন খোদ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। প্রকল্প বুঝেও নিয়েছেন পরিচালকের কাছ থেকে। ২০১৬ সালের ৮ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে প্রকল্পটির অনুমোদন হয়। ব্যয় ধরা হয় ৩৩৬ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয় ২০২২ সালের ডিসেম্বরে। পরে ছয় মাস বাড়িয়ে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। এরই মধ্যে ১২টি প্রতিষ্ঠান প্লট এবং ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে ভবনের জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আশা করা হয়েছিল প্রবাসী আধিক্য সিলেটে বড় বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করবে পার্কটি। উৎপাদিত পণ্য ভারতের সেভেন সিস্টার্স এর বাজার ধরবে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাতের বিকাশ হবে। স্থানীয় শ্রমিকসহ অর্ধলক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। প্রকল্প হস্তান্তরের পর কর্তৃপক্ষ দাবি করে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার, আনসার সদস্যদের ব্যারাক, অভ্যন্তরীণ সড়ক ও কানেক্টিং কালভার্ট, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি অঙ্গন, প্রশাসনিক ভবন, ৩৩ কেভিএ লাইনের ১০ মেগাওয়াট বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন, দৈনিক ২০ মিলিয়ন ঘনফুট সরবরাহের ক্ষমতাসম্পন্ন গ্যাস স্টেশন, ভূমি উন্নয়ন, সেতু, গেস্ট হাউস, কালভার্ট কাম স্লুইসগেট, ২ হাজার ফুট গভীর নলকূপ, রাস্তা, স্যুয়ারেজ সিস্টেম, ইউটিলিটি ভবন, প্রশাসনিক ভবনের চারপাশের বেড়া ও নালা নির্মাণ সফলভাবে শেষ হয়েছে। তবে সরজমিনে দেখা যায়, নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করায় অনেকস্থানে দেয়াল ধসে গেছে। অন্তত চারটি স্থানে সীমানা প্রাচীরের নিচের মাটি ও বালু সরে গেছে। কোথাও সড়কের পিচ উঠে গেছে। আবার প্রায় দেড় কিলোমিটারজুড়ে কোন সীমানা প্রাচীরই নেই। ফলে পার্কের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। শীতকালেও বিভিন্ন স্থানে জমি আছে পানি। প্রকল্প বুঝে নেওয়ার পরও ২ নম্বর কালভার্ট কাম স্লুইস গেটের নির্মাণকাজ প্রায় ৪০ শতাংশ বাকি। এসব অনিয়ম উঠে এসে এসেছে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের নিজস্ব প্রতিবেদনেও। পরিচয় গোপন রাখার শর্তে পার্ক সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিম্নমানের কাজের কারণেই এমনটা হয়েছে। গত বছর ১০ ও ১১ নভেম্বর প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন পার্ক কর্তৃপক্ষের রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী এস এম আল মামুন ও সহকারী প্রকৌশলী ওবায়েত হোসেন। তবে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদকে বিস্তারিত তথ্য দিতে রাজি হননি সহকারী প্রকৌশলী ওবায়েত। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতি ছিল কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতি আছে সেটা বলব না। আবার একভাবে বলাও যায়। অনেক কাজ এভাবে অসম্পূর্ণ রেখেই গত ১৭ সেপ্টেম্বর হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষকে প্রকল্প হস্তান্তর করে প্রকল্প পরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া। বর্তমানে তিনি আবার পার্কের পরিচালক (কারিগরি) হিসেবেও দায়িত্বরত। আর হস্তান্তরের ১২ দিন আগেই আইসিটি বিভাগের সচিব বরাবর প্রকল্পের সমাপ্তি প্রতিবেদন পাঠান পার্কের এমডি জি এস এম জাফরউল্লাহ। এমনকি প্রতিবেদন গ্রহণের চিঠিতেও তিনি জানান, প্রকল্পের সব কাজ সফলভাবে শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে এম জাফরউল্লাহ নির্বিকারভাবে কালবেলাকে বলেন, পার্কে কোনো কাজ বাকি নেই। বন্যায় কিছু জায়গার মাটি সরে গেছে, সেগুলো ঠিক করা হচ্ছে। ছোটখাটো ত্রুটি সব জায়গায় থাকে, থাকতেই পারে। নিজে একটা বাড়ি তৈরি করলে সেখানেও ছোটছোট ত্রুটি ধরা পড়বে। অন্যদিকে, প্রকল্প পরিচালক গোলাম সরওয়ার কালবেলাকে বলেন, ২০২২ এ বড় আকারের বন্যা হয়েছিল। তখন সীমানা দেয়ালের কয়েক স্থানে মাটি-বালু সরে নদীতে মিশে যায়। আর যে জায়গায় সীমানা প্রাচীর নেই সে অংশটুকু পরে প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হয়। এখন হাইটেক পার্কের মাধ্যমে সেখানে কাঁটাতার বসানো হবে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রকল্প শেষ হওয়ার পরে বছরখানেক ‘ওয়ারেন্টি পিরিয়ড’ থাকে। সেই সময় শেষ তাই কিছুই করার নাই; কিন্তু কিছু বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অর্থছাড় আটকে রাখা হয়েছে।
০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

কালিয়াকৈর হাইটেক সিটিতে বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র করবে পিজিসিবি
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক সিটিতে বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র নির্মাণ করবে গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) লিমিটেড। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং পিজিসিবির মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পক্ষে পরিচালক (কারিগরি) ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভুঁইয়া এবং পিজিসিবি এর পক্ষে  কোম্পানি সচিব মো. জাহাঙ্গীর আজাদ চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (গ্রেড-১) জি এস এম জাফরউল্লাহ্‌  এবং পিজিসিবি এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক  এ কে এম গাউছ মহীউদ্দিন আহমেদ। এর মাধ্যমে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতাধীন বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি, কালিয়াকৈর এ ২৩০/৩৩ কেভি বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র নির্মাণ করবে। উপকেন্দ্রটি নির্মিত হলে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি, কালিয়াকৈর এ বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য নির্ভরযোগ্য বৈদ্যুতিক সংযোগ প্রদান করা সম্ভব হবে। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
২৪ জানুয়ারি, ২০২৪

টেশিস হবে হাইটেক পার্ক, জুনের মধ্যে হবে লাভজনক: পলক
ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, টেলিফোন শিল্প সংস্থা টেশিস লসে আছে। টেশিসকে হাইটেক পার্ক করে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে লাভজনক করতে হবে। গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় গাজীপুরের টঙ্গীতে অবস্থিত টেলিফোন শিল্প সংস্থা টেশিস পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টেলিফোন শিল্প সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে কাজ করছেন। বর্তমানে প্রযুক্তি খাতে ১.৯ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। এই খাতে ২০ লাখ তরুণ-তরুণী কাজ করছেন। এই খাত বর্তমানে ২ হাজার ৫০০টি সরকারি সেবা দিচ্ছে। আমরা ১৩ কোটি মানুষকে ইন্টারনেটে যুক্ত করতে পেরেছি। ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে চারটি মূল স্তম্ভ রয়েছে। এগুলো হলো স্মার্ট নাগরিক তৈরি করা, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সমাজ ব্যবস্থা ও স্মার্ট সরকার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন টেশিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফ হোসেন, কালিয়াকৈরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাফর উল্লাহ, টেশিসের উপমহাব্যবস্থাপক (অর্থ ও হিসাব) মো. ইসমাইল মিয়া, জেনারেল ম্যানেজার মাইনুল হাসানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
২৩ জানুয়ারি, ২০২৪

রাষ্ট্রপতি জানালেন পাবনায় হাইটেক পার্ক হবে
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, পাবনাকে এগিয়ে নেওয়া আমাদের সবার দায়িত্ব। পাবনায় হবে শেখ কামাল হাইটেক পার্ক। আধুনিক পাবনা গড়ে তুলতে সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করে যেতে হবে। গত বুধবার রাতে পাবনা শহরের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব বলেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, অনেক স্বপ্ন নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছি। এখানে (পাবনা) রাজনীতি করেছি, বেড়ে উঠেছি। এ শহরের মাটি ও মানুষের কাছে আমার দায়বদ্ধতা রয়েছে। এ শহরের প্রতিটি মানুষের সঙ্গে আমার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। অচিরেই ইছামতী নদী খননের কাজ শুরু হবে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধায়নে। এখান থেকে মানুষ ট্রেনে সরাসরি ঢাকা যাবে। পাবনা মেডিকেল কলেজের কাজও শুরু হবে। পাবনার জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান জানান, শেখ কামাল হাইটেক পার্কের নির্মাণের জন্য দুটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি যে স্থান পছন্দ করবেন সেখানে পার্ক নির্মাণ করা হবে।
১৯ জানুয়ারি, ২০২৪

পাবনায় হাইটেক পার্ক নির্মাণের ঘোষণা রাষ্ট্রপতির
পাবনায় শেখ কামাল হাইটেক পার্ক নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। বুধবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে‌ পাবনা শহরের প্রিয় আড্ডাস্থল মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে একথা বলেন তিনি। এ সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, পাবনাকে এগিয়ে নেওয়া আমাদের সকলের দায়িত্ব। আধুনিক পাবনা গড়ে তুলতে সকলকে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করে যেতে হবে। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধায়নে অচিরেই ইছামতি নদীর খনন কাজ শুরু হবে। এখান থেকে মানুষ ট্রেনে সরাসরি ঢাকা যাবে। পাবনা মেডিকেল কলেজের কাজ শুরু হয়ে যাবে। পাবনায় শেখ কামাল হাইটেক পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, অনেক স্বপ্ন নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। এখানে (পাবনা) রাজনীতি করেছি, বেড়ে উঠেছি, এই শহরের মাটি ও মানুষের কাছে আমার দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাদের দোয়াতে আজকে রাষ্ট্রপতি হয়েছি, ফলে আমার নিজস্ব দায়িত্বও অনেক। এই শহরের প্রতিটি মানুষের সাথে নিবিড় সম্পর্ক আমার। আপনারা আমাকে দোয়াতে ও মায়াতে রাখবেন যেন কিছু ভালো কাজ করতে পারি। এদিন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতিকে মিডিয়া সেন্টারে ফুলেল শুভেচ্ছায় স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ বাল্যবন্ধু পাবনা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও মিডিয়া সেন্টারের প্রধান বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর শিবজিত নাগ। এসময় রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাউদ্দিন ইসলাম, রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম, একান্ত সচিব দিদারুল আলম, চিকিৎসক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন, চিকৎসক কর্নেল এ কে এম ফজলুল হক, প্রধান কম্পটোলার মেজর তারেক হোসেন ভুইয়া, প্রেস সচিব জয়নাল আবেদিন, রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু লায়ন বেবী ইসলাম, রেজাউল রহিম লাল, মুক্তার হোসেন, সাংবাদিক এইচ কে. আবুবকর সিদ্দিক, এবাদত আলী, মোসতাফা সতেজ, আকতারুজ্জামান আখতার, কামাল আহমেদ সিদ্দিকী, আঁখিনূর ইসলাম রেমন, গোলাম খাজা সাদী, ছিফাত রহমান সনম, এস. এম আলাউদ্দিন, আহম্মেদ হুমায়ুন কবির তপু, শাহীন রহমান, আরিফ আহমেদ সিদ্দিকী, মোখলেছুর রহমান খান বিপ্লব, সুশান্ত কুমার সরকার, প্রবীর কুমার সাহা, আবুল কালাম আজাদ, জিয়াউল হক রিপন প্রমুখ। পাবনা জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান রাষ্ট্রপতিকে শেখ কামাল হাইটেক পার্কের বিষয়ে অবহিত করে বলেন, ইতোমধ্যে দুটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির পছন্দটা পাওয়ার পরপরই পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
১৮ জানুয়ারি, ২০২৪

হাইটেক পার্কের এমডি হলেন
আরও এক বছরের জন্য বাংলাদেশ হাইটেক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ পেয়েছেন জি এস এম জাফর উল্লাহ। আগামী ৩১ ডিসেম্বর বা যোগদানের তারিখ থেকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো তাকে। মঙ্গলবার জাফর উল্লাহকে দ্বিতীয় মেয়াদে এমডি নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. আশরাফুল আলম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন বলা হয়, অবসরোত্তর ছুটি এবং সে বিষয়ক সুবিধা স্থগিতের শর্তে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গত জুলাইয়ে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের এমডি হিসেবে প্রথম মেয়াদে নিয়োগ পান তিনি।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

আরও ১ বছরের জন্য হাইটেক পার্কের এমডি জাফর উল্লাহ
আরও এক বছর মেয়াদে বাংলাদেশ হাইটেক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জি এস এম জাফর উল্লাহ। আগামী ৩১ ডিসেম্বর অথবা যোগদানের তারিখ হতে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাকে। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) জাফর উল্লাহকে দ্বিতীয় মেয়াদে এমডি হিসেবে নিয়োগ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. আশরাফুল আলম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অবসর উত্তর ছুটি এবং তৎসংশ্লিষ্ট সুবিধাটি স্থগিতের শর্তে তাকে এ নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে।  প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রথম মেয়াদে নিয়োগ পান জি এস এম জাফর উল্লাহ।  জি এস এম জাফর উল্লাহ ১৩তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে যোগদানের মাধ্যমে ১৯৯৪ সালে চট্টগ্রামের সহকারী কমিশনার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ২০১৯ সালে মিরপুর সেনানিবাসস্থ ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ থেকে ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স (এনডিসি) সম্পন্ন করেন। পরে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে ছাত্রজীবনে সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুল থেকে মাধ্যমিক, নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিভাগে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন তিনি।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

না জেনেই বিএনপি সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের সমালোচনা করছে : পলক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট জনবান্ধব ও জনকল্যাণমুখী। সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট কী তা না বুঝেই বিএনপি শুধু শুধুই সমালোচনা শুরু করে দিয়েছে। বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো যারা আইনটি নিয়ে এ সাইবার সিকিউরটি অ্যাক্ট নিয়ে সমালোচনা করছেন তারা বিষয়টি না জেনেই করছেন। এর পেছনে তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজশাহীর বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে ইনটেলেকচুয়াল হিস্ট্রি অন স্টার্ট-আপ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন। তবে সমালোচনার আগে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে সাইবার সিকিউরিটি আইনটি বিএনপিসহ অন্য দলগুলোকে বিশ্লেষণ করে দেখার পরামর্শ দেন পলক। পলক বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই আইনটি করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের আইন এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে এ আইনটি করা হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আইনটি যুগোপযোগী এবং ভবিষ্যতের জন্য কল্যাণকর। প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ লঞ্চপ্যাডের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মেন্টর, কোচ, ট্রেইনার ও অন্যান্যরা শুধু হাতে কলমে শিখাবেনই না যে কীভাবে একটি স্টার্ট-আপ তৈরি বা গড়ে করতে হয় বরং পুরো স্মার্ট বাংলাদেশ লঞ্চপ্যাড (ওয়েব অ্যাপলিকেশন) প্রত্যেকের জন্য টিম মেম্বার হিসেবে কাজ করবে। জয় সিলিকন টাওয়ার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক, রাজশাহীতে স্থাপিত স্মার্ট বাংলাদেশ লঞ্চপ্যাডটি বিনামূল্যে কোচিং, মেন্টরিং ও স্টার্ট-আপ ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসের পাশাপাশি প্রত্যেকের জন্য কো-ওয়ার্কিং স্পেস ও বরাদ্দ দেবে। এদিকে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতাধীন ডিজিটাল অন্ট্রাপ্রেনারশিপ (শিল্পোদ্যোগ) অ্যান্ড ইনোভেশন ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের সার্বিক সহায়তায় স্টুডেন্ট টু স্টার্ট-আপ ভেঞ্চারস লিমিটেড কর্তৃক পরিচালিত মাইক্রো কোর্স অন ইনটেলেকচুয়াল হিস্ট্রি অন স্টার্ট-আপ শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টার রাজশাহীতে শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার বক্তব্যের পর এ কর্মশালার সমাপনী ঘোষণা করেন পলক। এর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক, রাজশাহীর জয় সিলিকন টাওয়ারে 'ওয়ান ফ্যামিলি, ওয়ান সিড' উদ্যোগের আওতাধীন স্টার্ট-আপ স্টুডিও 'স্মার্ট বাংলাদেশ লঞ্চপ্যাড' এর উদ্বোধন করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী। ভবিষ্যৎ স্টার্ট-আপ তৈরি লক্ষ্যে আয়োজিত এ কোর্সে রাজশাহী জেলার আওতাধীন পাঁচটি অর্থাৎ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট), রাজশাহী কলেজ, নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় এই পাঁচটি ক্যাম্পাস থেকে প্রায় ২৩৯ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছিল বলে জানিয়েছেন স্টুডেন্ট টু স্টার্ট-আপ ভেঞ্চারস লিমিটেডের সিইও আশিকুর রহমান রুপক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (গ্রেড-১) জি এস এম জাফরউল্লাহ্ , রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, রাজশাহী জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, রাজশাহী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্কের প্রকল্প পরিচালক এ কে এ এম ফজলুল হক, ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবন ইকোসিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক আবুল ফাত্তাহ মো. বালিগুর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক রাজশাহী প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক মাহফুজুল কবির।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X