অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে দেশে
দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে খেলাফত মজলিস। গতকাল বৃহস্পতিবার দলটির এক বিবৃতিতে বলা হয়, এবার বৈদেশিক মুদ্রার তুলনায় টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন ঘটেছে। এর প্রভাবে আমদানি ব্যয় ও দ্রব্যমূল্য আরেক দফা বাড়বে। ব্যাংকিং খাতে একের পর এক কেলেঙ্কারির ঘটনা প্রকাশিত হচ্ছে। এসব ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। জনগণের আমানত লুটপাট হয়ে যাচ্ছে অথচ সরকার নির্বিকার। এ ছাড়া পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহতের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে দলটি। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভার পর এই বিবৃতি দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের নায়েবে আমির মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন। যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর হোসাইনের পরিচালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আহমদ আলী কাসেমী, আবদুল্লাহ ফরিদ, ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক আবদুল জলিল, মিজানুর রহমান, কাজী মিনহাজুল আলম, আবু সালেহীন, ডা. রিফাত হোসেন মালিক প্রমুখ।
১০ মে, ২০২৪

দেশের অথনৈতিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে : খেলাফত মজলিস
দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে খেলাফত মজলিস। দলটি বলছে- এবার বৈদেশিক মুদ্রার তুলনায় টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন ঘটেছে। এর প্রভাবে আমদানি ব্যয় ও দ্রব্যমূল্য আরেক দফা বাড়বে। ব্যাংকিংখাতে একের পর এক কেলেংকারির ঘটনা প্রকাশিত হচ্ছে। এসব ঘটনা ধামাচাপা দিতে গণমাধ্যমকর্মীদের আবার টাকা ভর্তি খাম উৎকোচ হিসেবে দেওয়া হচ্ছে যা নৈতিক সাংবাদিকতার জন্য চরম অপমানজনক। জনগণের আমানত লুটপাট হয়ে যাচ্ছে অথচ সরকার নির্বিকার। বৃহস্পতিবার (০৯ মে) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় সংগঠনটি। বিবৃতিতে বলা হয়, বুধবার (০৮ মে) সন্ধ্যায় খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। দলটির নায়েবে আমির মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় নেতারা এসব কথা বলেন। সভায় গাজার রাফা শহরে ইসরায়েলি আক্রমণ ও হত্যাযজ্ঞের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়কে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, অদক্ষ বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রে দ্বিগুণ ব্যয়ে উৎপাদিত হলেও তীব্র লোডশেডিংয়ের কারণে এই বিদ্যুৎ মফস্বলের মানুষের কাজে লাগছে না। উপরন্তু এই উচ্চব্যয়ের ঘাটতি মেটাতে বছরে ৪ বার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে সরকার। শুধু আদানি পাওয়ার কোম্পানি ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ গত এক বছরে ৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে নিয়ে গেছে। এভাবে অর্থপাচার আর লুটপাট করে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। এই অবস্থা থেকে দেশবাসী আজ মুক্তি চায়। যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর হোসাইনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত নির্বাহী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, অধ্যাপক আবদুল্লাহ ফরিদ, যুগ্ম মহাসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক আবদুল জলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান, প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা সম্পাদক অধ্যাপক কাজী মিনহাজুল আলম, অর্থ সম্পাদক আবু সালেহীন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক ডা. রিফাত হোসেন মালিক, প্রচার ও তথ্য সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, যুব বিষয়ক সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার, মুফতি আবদুল হক আমিনী, জিল্লুর রহমান, জহিরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা ফয়জুল ইসলাম, শায়খুল ইসলাম, নুর হোসেন, মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার, আবুল হোসেন, প্রিন্সিপাল মাওলানা আজিজুল হক প্রমুখ।
০৯ মে, ২০২৪

বাজে ফর্মে থাকা লিটন-শান্তর র‌্যাঙ্কিংয়ে অবনতি
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের উইকেটকিপার ব্যাটার লিটন কুমার দাস যে বাজে ফর্মের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তা বোঝার জন্য ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ হতে হয়না। বারবার ব্যর্থ হওয়া এই ব্যাটার কোন যুক্তিতে দলে আছেন এই নিয়েও প্রশ্ন তুলছে অনেকেই। এত সমালোচনার মধ্যে আরও একটি দুঃসংবাদ পেলেন এই ব্যাটার আইসিসির সদ্য প্রকাশিত টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে অবনমন হয়েছে ডানহাতি এই ব্যাটারের। এর আগের মাসের প্রকাশিত আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের মধ্যে লিটনের অবস্থান ছিল ২৯ নম্বরে। তবে লঙ্কানদের সাথে সিরিজের পর চলতি জিম্বাবুয়ে সিরিজেও ব্যর্থতার বৃত্তে থাকায় সেই জায়গা থেকেও দুই ধাপ অবনমন হয়ে তিনি নেমে গেছেন ৩১ নম্বরে। একই অবস্থা হয়েছে এই সিরিজে ধুঁকতে থাকা বাংলাদেশের দলপতি নাজমুল হোসেন শান্তরও। দুই ধাপ পিছিয়ে ৩২ নম্বর থেকে ৩৪ নম্বরে নামতে হয়েছে টাইগারদের অধিনায়ককে।     তবে ব্যাটারদের ব্যর্থতার এই সিরিজে ব্যতিক্রম তাওহীদ হৃদয়। জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাকিরা ব্যর্থ হলেও দারুণ ব্যাটিং করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। সিরিজে সর্বোচ্চ রানের মালিকও তিনি। দারুণ ব্যাটিংয়ের প্রভাব পড়েছে তার র‍্যাঙ্কিংয়েও। বড় লাফে প্রথমবারের মতো ব্যাটারদের তালিকায় সেরা ১০০ এর মধ্যে জায়গা করে নিয়েছেন হৃদয়। নতুন র‍্যাঙ্কিংয়ে ২৬ ধাপ এগিয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। অস্ট্রেলিয়ার বেন ম্যাকডারমটের সঙ্গে যৌথভাবে ৯০ নম্বরে আছেন তিনি। দুই ধাপ এগিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। ৮১ নম্বরে উঠে এসেছেন তিনি। এছাড়াও দুই ধাপ পিছিয়েছেন দীর্ঘদিন দলের বাইরে থাকা সাকিব আল হাসানও। কামিন্দু মেন্ডিসের সঙ্গে ৭২তম স্থানে রয়েছেন তিনি। তবে অলরাউন্ডার র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছেন সাকিব। এদিকে ব্যাটারদের ব্যর্থতার মধ্যেও বোলাররা দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছেন । বিশেষ করে তাসকিন আহমেদ তার বোলিং দিয়ে মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন। বোলারদের নৈপুণ্যেই বলতে গেলে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি বোলারদের র‍্যাঙ্কিংয়েও যার প্রভাব পড়েছে। জিম্বাবুয়ে সিরিজে দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে ৩ ম্যাচে ৮.৮ গড়ে ৬ উইকেট শিকার করা তাসিকন আহমেদ টি-টোয়েন্টিতে ক্যারিয়ারসেরা রেটিং অর্জন করেছেন। নতুন র‍্যাঙ্কিংয়ে ছয় ধাপ এগিয়েছেন তিনি। হালনাগাদকৃত র‍্যাঙ্কিংয়ে টি-টোয়েন্টি বোলারদের তালিকার ২৬ নম্বরে উঠে এসেছেন তাসকিন। টি-টোয়েন্টিতে এটাই তার সেরা র‍্যাঙ্কিং। তাসকিনের মতো মেহেদীও সুখবর পেয়েছেন। প্রথম দুই ম্যাচে ৩ উইকেট শিকার করায় তিনিও ছয় ধাপ এগিয়েছেন। নতুন র‍্যাঙ্কিংয়ে নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদির সঙ্গে যৌথভাবে ২২ নম্বরে আছেন মেহেদী।
০৮ মে, ২০২৪

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে কিছু প্রস্তাব গৃহীত হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে দলটি। জামায়াতের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মানুষের জানমালের কোনো নিরাপত্তা নেই। প্রশাসনের ছত্রছায়ায় আওয়ামী দলীয় লোকেরা হত্যা, গুম-খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, জমি ও ঘরবাড়ি দখল, ছিনতাই, ঘুষ-দুর্নীতিসহ এমন কোনো অপরাধ নেই, যা তারা সংঘটিত করছে না। দেশের নাগরিক চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এতে আরও বলা হয়, সরকার ৭ জানুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে ফের ক্ষমতা দখল করে নতুন স্টাইলে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করছে। গত এপ্রিলে জামায়াত-শিবিরের ৩৫ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় কিশোর অপরাধীদের দৌরাত্ম্য সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করছে। সরকার এবং সরকারি দলের লোকজনের পৃষ্ঠপোষকতায় সমাজ জীবনে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে।
০৩ মে, ২০২৪

দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে : জামায়াত
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। বৃহস্পতিবার (২ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- জামায়াত গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে, দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। মানুষের জানমালের কোনো নিরাপত্তা নেই। প্রশাসনের ছত্রছায়ায় আওয়ামী দলীয় লোকরা হত্যা, গুম-খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, জমি ও ঘর-বাড়ি দখল, ছিনতাই, ঘুষ-দুর্নীতিসহ হেন কোনো অপরাধ নেই, যা তারা সংঘটিত করছে না। দেশের নাগরিকরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। সরকার পুলিশ প্রশাসনকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার কারণে পুলিশ অপরাধ নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- সরকার ৭ জানুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে পুনরায় ক্ষমতা দখল করে নতুন স্টাইলে বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করছে। গত এপ্রিল মাসে ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরী, নীলফামারী ও রাজশাহী মহানগরীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৩৫ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাজশাহীর আদালতে জামায়াত নেতারা হাজিরা দিতে গেলে রাজশাহী মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারিসহ ১০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালত অঙ্গন থেকে এ ধরনের গ্রেপ্তার নজিরবিহীন, ন্যক্কারজনক এবং আদালত অবমাননার শামিল। নির্বাহী পরিষদ আরও লক্ষ্য করছে, রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং তথা কিশোর অপরাধীদের দৌরাত্ম্য সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করছে। ঢাকা থেকে শুরু করে সারা দেশের গ্রাম পর্যন্ত কিশোর গ্যাং খুন, ধর্ষণ, মাদক চোরাচালান, মাদক সেবনসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে। সরকার এবং সরকারি দলের লোকদের পৃষ্ঠপোষকতার কারণেই দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে এবং সমাজ জীবনে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে। কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রেখে মানুষের জানমাল, ইজ্জত-আব্রুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং গ্রেপ্তারদের অবিলম্বে মুক্তি প্রদান দেশের বিভিন্ন স্থানে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে।
০২ মে, ২০২৪

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবনতি
গত বছরের অক্টোবরে করা ফিফার হালনাগাদ র‌্যাঙ্কিংয়ে অনেক দিন পর উন্নতি হয়েছিল বাংলাদেশের। ছয় ধাপ এগিয়ে ১৮৩ নম্বর অবস্থানে উঠে এসেছিল লাল-সবুজরা। তবে মার্চের ফিফা উইনডোতে বিশ্বকাপ এবং এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ফিলিস্তিনের বিপক্ষে বড় ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। প্রথম লেগে ৫-০ এবং ঘরের মাঠে ১-০ ব্যবধানে হেরেছিল জামাল-তপুরা। এই দুই হারের প্রভাবে ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে অবনতি হয়েছে জামাল-তপুদের। ফিফার সবশেষ হালনাগাদে র‌্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ পিছিয়েছে ১৮৩ থেকে ১৮৪ তে নেমে গেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মতো একই পরিণতি বরণ করতে হয়েছে ভারতেরও। আকাশি নীলরা ১১৭ থেকে ১২১ এ নেমে গেছেন । বিশ্বকাপ বাছাইয়ে প্রথম লেগে আফগানিস্তানের সঙ্গে ড্র করলেও ফিরতি লেগে ঘরের মাঠে ২-১ গোলে হেরে যায় ভারত। আগের মতোই ১৬১তম অবস্থানে আছে মালদ্বীপ। তিন ধাপ পিছিয়ে নেপাল আছে ১৭৮তম স্থানে। ১৮৫তম স্থানে আছে ভুটান। পাকিস্তানের অবস্থান ১৯৫-তে। বিশ্ব ফুটবলে র‌্যাঙ্কিংয়ে সবার ওপরেই আছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। মার্চ উইন্ডোতে এল সালভাদরকে ৩-০ এবং কোস্টারিকার বিপক্ষে ৩-১ গোলে জিতেছে আলবিসেলেস্তারা। অবস্থান পরিবর্তন হয়নি ফ্রান্সের, আছে দ্বিতীয় স্থানে। এক ধাপ এগিয়ে তিনে উঠে এসেছে বেলজিয়াম। অন্যদিকে ইংল্যান্ড তিন থেকে চারে নেমে গেছে। প্রীতি ম্যাচে ইংলিশরা ব্রাজিলের কাছে হেরেছে ১-০ ব্যবধানে। আগের মতোই পঞ্চম স্থানে আছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। নেদারল্যান্ডসকে সাতে ঠেলে ষষ্ঠ স্থানে উঠে এসেছে পর্তুগাল। সেরা দশের বাকি তিন দেশ স্পেন, ইতালি ও ক্রোয়েশিয়া।
০৪ এপ্রিল, ২০২৪

ভি-ডেমের প্রতিবেদন / বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতির অবনতি
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। উদার গণতন্ত্র সূচকসহ মোট চারটি সূচকে বাংলাদেশের স্কোর কমেছে। গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত সুইডেনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভ্যারাইটিজ অব ডেমোক্রেসির (ভি-ডেম) প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভি-ডেম ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইটে ‘ডেমোক্রেসি উইনিং অ্যান্ড লুজিং অ্যাট দ্য ব্যালট’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। আট বছর ধরে বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে সংস্থাটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উদার গণতান্ত্রিক সূচকে ১৭৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৬তম, স্কোর শূন্য দশমিক ১০। গতবারের প্রতিবেদনে এ সূচকে অবস্থান ছিল ১৪৭তম। নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকেও বাংলাদেশের অবনমন হয়েছে। সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১৩৬তম, স্কোর শূন্য দশমিক ২৫। আগের বছরে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩১তম। উদারনৈতিক সূচকে এবার বাংলাদেশের অবস্থান ১৫১তম এবং স্কোর শূন্য দশমিক ২২। এ সূচকে গতবার অবস্থান ও স্কোর ছিল ১৫৫তম ও শূন্য দশমিক ২৪। সমতা সূচকে গতবার বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৬৫তম। এবার অবস্থান হয়েছে ১৬৭তম। প্রতিবেদন বলছে, দুটি সূচকে বাংলাদেশের স্কোর গতবারের তুলনায় কমেনি। অংশগ্রহণমূলক সূচকে বাংলাদেশের এবারের অবস্থান ১৪৩তম, স্কোর শূন্য দশমিক ৩। গতবার একই স্কোর নিয়ে বাংলাদেশে ১৪২তম অবস্থানে ছিল। সিদ্ধান্তমূলক সূচকে বাংলাদেশ গতবারের তুলনায় ৩ ধাপ পিছিয়ে ১৪৮তম অবস্থানে আছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শাসনতান্ত্রিক দিক থেকে বাংলাদেশ আছে ‘নির্বাচনভিত্তিক স্বেচ্ছাতন্ত্র’ বিভাগে। বাংলাদেশের অবস্থান আগের বছরের প্রতিবেদনেও এমনটাই ছিল। বাংলাদেশের প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানও আছে ‘নির্বাচনভিত্তিক স্বেচ্ছাতন্ত্র’ বিভাগে। ভারতের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতিরও অবনতি হয়েছে। উদার গণতান্ত্রিক সূচকে ভারতের অবস্থান ১০৪তম। নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে ১১০তম। উভয় ক্ষেত্রে গতবারের তুলনায় ভারত পিছিয়েছে। পিছিয়েছে পাকিস্তানও। প্রতিবেদনে উদার গণতান্ত্রিক সূচকে শীর্ষ তিন স্থানে আছে যথাক্রমে ডেনমার্ক, সুইডেন ও এস্তোনিয়া। গতবার এ সূচকের শীর্ষ তিন স্থানে ছিল যথাক্রমে ডেনমার্ক, সুইডেন ও নরওয়ে।
০৯ মার্চ, ২০২৪

বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের অবনতি
যুক্তরাজ্যভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ‘হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের’ করা ২০২৪ সালের সংস্করণে বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচকে এক ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার বিশ্বের ১৯৯টি দেশের পাসপোর্ট সূচক প্রকাশ করা হয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির এ সূচকে বাংলাদেশের পাসপোর্ট বিশ্ব থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে ১০২তম অবস্থানে রয়েছে। যদিও এর আগে হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশ ১০১তম স্থানে ছিল। এবার ছয়টি দেশ যৌথভাবে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচকে শীর্ষে অবস্থান করছে। এ ছয় দেশ হলো ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, সিঙ্গাপুর এবং স্পেন। দ্বিতীয় স্থানে যৌথভাবে ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া ও সুইডেন। চলতি বছরের সংস্করণ অনুযায়ী, বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে বিশ্বের ২২৭টি গন্তব্যের মধ্যে বর্তমানে ৪২টিতে ভিসা ছাড়া কিংবা অন অ্যারাইভাল ভিসায় ভ্রমণ করা যায়। কোন দেশের পাসপোর্ট দিয়ে কত দেশে ভিসা ছাড়া বা অন অ্যারাইভাল ভিসায় প্রবেশ করা যায়, ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (আইএটিএ) সেই তথ্যের ভিত্তিতে শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচক তৈরি করে দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স। বিশ্বের ১৯৯ দেশের সূচকে কিছু কিছু দেশ যৌথ অবস্থান পাওয়ায় এ বছর মোট ১০৯টি অবস্থান নির্ধারণ করেছে হ্যানলি। সূত্র: হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

অনশনরত দুই ছাত্রলীগ নেতার শারীরিক অবস্থার অবনতি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) কলা ও মানবিক অনুষদের দেয়ালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রাফিতি মুছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কনের প্রতিবাদে ও জড়িতদের শাস্তিসহ তিন দফা দাবিতে টানা চতুর্থ দিনের মতো আমরণ অনশন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের দুই নেতা। তবে অনশনে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলেও চিকিৎসা নিতে অস্বীকৃতি জানান তারা।  অনশনরত দুজন হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের ৪৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি এনামুল হক এবং বাংলা বিভাগের ৪৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উপশিক্ষা ও পাঠচক্রবিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম। চিকিৎসা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে অনশনকারী এনামুল হক বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমি কোনো চিকিৎসা নেব না। এক্ষেত্রে যদি মরণ হয় তবুও আমি চিকিৎসা নেব না।  এদিকে আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রের উপপ্রধান মেডিকেল অফিসার ডা. রিজওয়ানুর রহমান পরপর দুবার চিকিৎসার জন্য গেলে তারা চিকিৎসা নিতে অস্বীকৃতি জানান।  ডা. রিজওয়ানুর রহমান বলেন, আমি দুপুরে দুবার তাদের চিকিৎসার জন্য গিয়েছি। প্রথমবার তাদের দেখে বুঝলাম শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। একজনের ডিহাইড্রেশন হয়েছে। তবে তারা আমাকে ঠিকমতো চিকিৎসা দিতে দেয়নি। পরেরবার যখন গিয়েছিলাম তখন তারা আমাকে চলে যেতে বলে এবং তারা চিকিৎসা নেবে না বলে জানায়। এক্ষেত্রে রোগী যদি চিকিৎসা নিতে অস্বীকৃতি জানায় তাহলে তো আমার কিছু করার থাকে না।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবমাননাকারীদের অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা, বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় আইনে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা এবং দীর্ঘদিন পার হলেও জড়িতদের ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা তদন্ত করার তিন দফা দাবিতে অনশনে বসেন তারা। অনশনের বিষয়ে এনামুল হক এনাম বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি মুছে ফেলার ৮ দিন পরই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রশাসনের উচিত ছিল মুছে ফেলার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেওয়া। যেহেতু ছবি মুছে ফেলার সঙ্গে জড়িতরা বিষয়টি স্বীকার করেছেন সেহেতু উচিত ছিল তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া। প্রশাসন এত দেরিতে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু করায় আমার সংশয় ছিল বিচারেও গড়িমসি হতে পারে। এজন্য আমি শুরু থেকেই অনশনে বসেছি। দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব। গ্রাফিতি মুছে ফেলার ঘটনায় গত ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ হেল কাফীকে আহ্বায়ক করে চার সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।  কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক খন্দকার শামীম আহমেদ ও চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এম এম ময়েজউদ্দীন। এ ছাড়া কমিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন-২) এ বি এম আজিজুর রহমানকে সদস্য-সচিব করা হয়েছে। তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক আবদুল্লাহ হেল কাফী জানান, তদন্তের কাজ খুব দ্রুত চলছে। আশা করি আগামী ২০ তারিখ আমরা একটা ফলাফল জানাতে পারব।  সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। ব্যাঙ্গচিত্রটি মুছে এরইমধ্যে বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকা হয়েছে। এটাও তদন্তের একটি প্রক্রিয়া। আশা করছি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে পারব। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদ ভবনের দেয়ালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি দেয়ালচিত্র আঁকা ছিল। তবে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ধর্ষণকাণ্ডের পর গত ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে সেখানে বঙ্গবন্ধুর দেয়ালচিত্র মুছে একটি গ্রাফিতি অঙ্কন করে ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের একাংশের নেতাকর্মীরা। পরে ১৩ ফেব্রুয়ারি গ্রাফিতিটি মুছে দেওয়া হয়।
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বৈশ্বিক গণতান্ত্রিক সূচকে অবনতি বাংলাদেশের
যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক দ্য ইকোনমিস্ট সাময়িকীর ইকোনমিক ইনটেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) ২০২৩ সালের বৈশ্বিক গণতান্ত্রিক সূচক প্রকাশ করেছে। সূচকে আগের বছরের তুলনায় বাংলাদেশের দুই ধাপ অবনতি হয়েছে। গত বুধবার বিশ্বের ১৬৫ দেশ ও দুটি অঞ্চলের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ইআইইউ এই সূচক প্রকাশ করেছে। ইনটেলিজেন্স ইউনিটের এই সূচক পাঁচটি মানদণ্ডে—নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও বহুদলীয় ব্যবস্থা, সরকারের কর্মকাণ্ড, রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং নাগরিক অধিকারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। বিশ্বের ১৬৫ দেশ ও দুটি অঞ্চলের গণতন্ত্র পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে ১০ স্কোরের ভিত্তিতে এই সূচক তৈরি করা হয়। এসব মানদণ্ড বিবেচনা করে পূর্ণ গণতন্ত্র, ত্রুটিপূর্ণ গণতন্ত্র, মিশ্র গণতন্ত্র এবং স্বৈরশাসন—এই চার শ্রেণিতে সূচক তৈরি করা হয়েছে। ইকোনমিস্টের মতে, কোনো দেশের গড় স্কোর ৮ এর বেশি হলে পূর্ণ গণতন্ত্র, ৬ থেকে ৮ হলে ত্রুটিপূর্ণ গণতন্ত্র, ৪ থেকে ৬ হলে মিশ্র গণতন্ত্র এবং ৪ এর নিচে হলে সেই দেশে স্বৈরশাসন জারি রয়েছে। ইআইইউ বলছে, ২০২৩ সালের সূচকে ৫ দশমিক ৮৭ স্কোর নিয়ে ৭৫তম স্থানে আছে বাংলাদেশ। ২০২২, ২০২১ ও ২০২০ সালে এই সূচকে ৫ দশমিক ৯৯ স্কোর নিয়ে মিশ্র গণতন্ত্রের দেশের তালিকায় ছিল বাংলাদেশ। একই সূচকে ২০১৯ সালে ৮৮তম স্থানে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৫ দশমিক ৫৭।
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X