Sun, 19 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
ঢাকায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের মিছিল শেষে শিক্ষার্থী খুন
২ ঘণ্টা আগে
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষকে আল্টিমেটাম
৩ ঘণ্টা আগে
অবশেষে লালমনিরহাটে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি
৩ ঘণ্টা আগে
সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় মামলা
৩ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত
৪ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৯ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের শুভেচ্ছা
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। ঢাকার অংশীদার হতে পেরে ওয়াশিংটন গর্বিত বলেও জানান তিনি। গতকাল সোমবার (২৫ মার্চ) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে ব্লিঙ্কেন বলেন, বর্তমানের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে বাংলাদেশের অংশীদার হতে পেরে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত। এসব ইস্যুর মধ্যে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রগতি, রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটে সাড়াদান, বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সহায়তা এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা। তিনি বলেন, আমাদের অংশীদারত্ব একটি মুক্ত, উন্মুক্ত, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার আরও একটি বছর উদযাপন করছে তখন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আমরা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং মানবাধিকার রক্ষায় আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি, যা বাংলাদেশের সমৃদ্ধি বাড়াবে। বিবৃতিতে ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, আমি এই বিশেষ দিনে সব বাংলাদেশিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। আসছে বছরে আমাদের দুই দেশের মধ্যে অংশীদারত্ব এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে বিষয়ে আমি উন্মুখ। আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশের ৫৪তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালিদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। তারা সারা দেশে গণহত্যা চালায়। পাকিস্তানিরা তাদের নীলনকশার নাম দেয় ‘অপারেশন সার্চলাইট’। একই সঙ্গে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ধানমন্ডির বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে হানাদার বাহিনী। কিন্তু গ্রেপ্তারের আগে বঙ্গবন্ধু ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে ঢাকায় স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধুর ওই ঘোষণা বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রচারমাধ্যমে প্রচারিত হয়। স্বাধীনতা ঘোষণার পাশাপাশি যে কোনো মূল্যে শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান বঙ্গবন্ধু। তৎকালীন ইপিআরের ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে ঘোষণাটি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে একটি ভূখণ্ডের, যার নাম বাংলাদেশ।
২৬ মার্চ, ২০২৪
ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী কাতাইফ সাঈদ আল শুহাদা এবং এর মহাসচিব হাশিম ফিনিয়ান রহিম আল-সারাজির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে। তাদের সারা বিশ্বে বিশেষ সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবেও চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে বলেন, সিরিয়ায় আইএসআইএসকে পরাজিত করার জন্য লড়াই করা মার্কিন ও গ্লোবাল কোয়ালিশন উভয়ের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলেছে কেএসএস। ইরান-সমর্থিত সামরিক গোষ্ঠী কাতাইব হিজবাল্লাহর ছয় শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট। ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড এবং কুডস ফোর্স নামে পরিচিত বাহিনী কেএসএস, কেএইচ এবং অন্যান্য সামরিক গোষ্ঠীকে প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন এবং অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করেছে। তারা এসব সংগঠনকে প্রাণঘাতী অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করছে। কেএসএস, কেএইচ এবং হারাকাত-আল-নুজাবা যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নানা ধরনের হামলার পরিকল্পনা করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এদিকে ওআইসির বিশেষ জরুরি এ বৈঠকে যোগদান শেষে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রায়িসি বলেছেন, দখলদার ইসরায়েলকে টিকিয়ে রাখার জন্য মার্কিন সরকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দখলদার ইসরায়েলকে যেসব দেশ অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করে আমেরিকা তার মধ্যে প্রধান। রোববার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। গতকাল সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ওআইসির এ বিশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে দেওয়া বক্তৃতায় ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল যে বর্বর আগ্রাসন ও অপরাধযজ্ঞ চালাচ্ছে তার পেছনে মূল অপরাধী হচ্ছে আমেরিকা। ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের দৃষ্টিভঙ্গি দৃঢ় রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। প্রেসিডেন্ট রায়িসি বলেন, ‘সৌদি সফরে আমি ইরানি জাতি এবং যারা রাস্তায় ফিলিস্তিনিদের অধিকার নিয়ে স্লোগান দিচ্ছে তাদের কণ্ঠস্বর হওয়ার চেষ্টা করেছি।’ প্রেসিডেন্ট রায়িসি আরও বলেন, ‘ইসলামী বিপ্লব বিজয়ের পর থেকে ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার সম্পর্কে ইরানের সুস্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, একইসাথে ইসরায়েল সরকারকে ভুয়া এবং দখলদার বলে বিবেচনা করে তেহরান।’ গাজায় টানা ৩৬ দিনের অব্যাহত বোমাবর্ষণে নিহত মানুষের সংখ্যা ১১ হাজার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার (১০ নভেম্বর) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত গাজায় ১১ হাজার ৭৮ জন মানুষ নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে ৪ হাজার ৫০৬ জন শিশু রয়েছে।
১৯ নভেম্বর, ২০২৩
গাজা যুদ্ধ নিয়ে আলজাজিরার কাভারেজ কমাতে বলেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েল ও হামাসের যুদ্ধ নিয়ে শুরু থেকেই বেশ জোর দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে আসছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা। তবে আলজাজিরার এমন শক্ত অবস্থান ভালোভাবে নেয়নি ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। এ কারণে গাজা যুদ্ধ নিয়ে আলজাজিরার সংবাদ কাভারেজ কমিয়ে দিতে কাতারি প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানিকে অনুরোধ করেছিলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। গত সোমবার মার্কিন ইহুদি সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ব্লিঙ্কেন। সেই বৈঠকে ইহুদি নেতাদের এই তথ্য জানান মার্কিন তিনি। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওসের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে আসে। এরপর এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার আমেরিকান ইহুদি নেতাদের ব্লিঙ্কেন বলেছেন, তিনি ১৩ অক্টোবর দোহায় ছিলেন। তখন হামাস নিয়ে কাতার সরকারে পাবলিক মনোভাব পরিবর্তনের অনুরোধ করেছেন। আরেকটি সূত্রের বরাতে সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওস জানিয়েছে, ইসরায়েলবিরোধী উসকানি দেওয়ার অভিযোগ তুলে গাজা যুদ্ধ নিয়ে আলজাজিরার সংবাদ প্রকাশের পরিমাণ কমিয়ে দিতে বলেছেন ব্লিঙ্কেন। এ প্রতিবেদনের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে আনাদোলু যোগাযোগ করলে তারা কোনো মন্তব্য করেনি। এ ছাড়া এ প্রতিবেদনের বিষয়ে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
২৭ অক্টোবর, ২০২৩
রোহিঙ্গাদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র- অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, মিয়ানমারের সব মানুষের জন্য ন্যায়বিচার ও জবাবদিহি এগিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ‘গণহত্যার’ ছয় বছরপূর্তি উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, মিয়ানমারের জনগণের ‘গণতান্ত্রিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ’ ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষায় তাদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র ভুক্তভোগী ও বেঁচে যাওয়া মানুষের পাশে রয়েছে। ব্লিঙ্কেন মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে সংঘটিত নৃশংসতার জন্য ন্যায়বিচার ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য আমরা বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। পাশাপাশি এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিচ্ছে।’ ‘রোহিঙ্গাদের এ পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে ফেরা নিরাপদ নয়’: বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের বর্তমান পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে ফিরে যাওয়া নিরাপদ নয় বলে মন্তব্য করেছে ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস। একই সঙ্গে মিয়ানমারের পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সহিংসতা, ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের ছয় বছরপূর্তি উপলক্ষে দূতাবাসের ওয়েবসাইটে ওই বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। ওই বিবৃতিতে বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলা হয়, রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার জেরে সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা নিজ দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল। তাদের প্রতি সহানুভূতি ও মানবতার হাত বাড়িয়েছিল বাংলাদেশের মানুষ। বাংলাদেশ প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গার প্রতি আতিথেয়তা অব্যাহত রেখেছে। বাংলাদেশ ও এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশে আশ্রয় খুঁজে ফেরা রোহিঙ্গারা দীর্ঘকাল ধরে ভুগছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, মর্যাদার সঙ্গে নিরাপদে বাড়ি ফিরে যাওয়া, সপরিবারে শান্তিতে বসবাস করা এবং অর্থ ও উদ্দেশ্যপূর্ণ জীবন যাপনের সুযোগ পাওয়া তাদের অধিকার। সে লক্ষ্যে নিষেধাজ্ঞা জারি, আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগ এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে এ সংকটের সমাধান বের করতে, ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের ন্যায়বিচারের ব্যবস্থা এবং নৃশংসতার সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘মিয়ানমারের অবস্থার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ এবং প্রান্তিক এই জনগোষ্ঠীর প্রতি মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাই। আমাদের অবশ্যই বাংলাদেশ সরকার এবং রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানকারী বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীর প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখতে হবে।’ বর্তমান পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়া অনিরাপদ উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তাই আমরা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়ে পুনর্বাসনের মাধ্যমে দায়িত্ব ভাগ করে নিয়ে রোহিঙ্গাদের দুর্দশার সর্বাঙ্গীণ সমাধানে অবদান রাখছি। আন্তর্জাতিক পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ায় অবদান রাখা অন্য দেশগুলোর উদারতাকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আশা করি, পুনর্বাসন দেওয়া দেশগুলোর বাইরেও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টায় যোগ দেবে। ২০০৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশসহ এই অঞ্চল থেকে প্রায় ১৩ হাজার রোহিঙ্গাকে স্বাগত জানিয়েছে।’
২৬ আগস্ট, ২০২৩
আরও
X