কোরআন অবমাননা বন্ধে আইন পাস ডেনমার্কে
অবশেষে কোরআন অবমাননা বন্ধে আইন পাস করেছে ডেনমার্ক। বৃহস্পতিবার ডেনমার্কের পার্লামেন্টে এ-সংক্রান্ত একটি বিল পাস হয়। এই আইন ভঙ্গ করলে জরিমানা বা দুই বছরের কারাদণ্ড হতে পারে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। খবর আলজাজিরার। প্রকাশ্যে পবিত্র কোরআন বা অন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থ পোড়ানোর মতো কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করার এ আইনের পক্ষে ডেনমার্কের পার্লামেন্টে ভোট পড়ে ৯৪টি। আর বিপক্ষে ভোট পড়ে ৭৭টি। আর সাত আইনপ্রণেতা এতে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন। পাস হওয়া আইন অনুসারে, কোনো ধর্মের মানুষের কাছে ধর্মীয় তাৎপর্যপূর্ণ গুরুত্ব রয়েছে এমন কোনো লেখা বা বস্তুর প্রতি প্রকাশ্যে বা বৃহত্তর মানুষের কাছে প্রচারের লক্ষ্যে ‘অনুপযুক্ত আচরণকে’ অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে। এ আইন লঙ্ঘন করলে জরিমানা বা দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

কোরআন অবমাননা নিষিদ্ধ করল ডেনমার্ক
মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে উত্তেজনা প্রশমনে পবিত্র কোরআন অবমাননা নিষিদ্ধ করে আইন পাস করেছে ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক। গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ ডিসম্বের) দেশটির সংসদে এ আইন পাস হয়েছে। খবর রয়টার্সের। বৃহস্পতিবার নতুন আইন নিয়ে ডেনমার্কের সংসদে পাঁচ ঘণ্টা বিতর্ক হয়। দীর্ঘ এই বিতর্কের পর তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভোটাভুটিতে ৯৪ জন সংসদ সদস্যের ভোটে আইনটি পাস হয়েছে। আইনটির বিপক্ষে ভোট পড়েছে ৭৭টি। সংসদে নতুন এই আইন পাস হওয়ার ফলে এখন থেকে ডেনমার্কে কোরআন অবমাননা অপরাধ বলে গণ্য হবে। এই অপরাধের দায়ে দুই বছর পর্যন্ত জেল ও জরিমানা হতে পারে। তবে কোরআন অবমাননা অপরাধ হলেও ধর্মের সমালোচনা করে বক্তব্য দেওয়া অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে না। চলতি বছর ডেনমার্ক ও প্রতিবেশী সুইডেনে বেশ কয়েকটি কোরআন অবমাননার ঘটনা ঘটেছে। ডেনমার্কের বিচারমন্ত্রী পিটার হামেলগার্ডের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাস থেকে তাদের দেশে কোরআন অবমাননাসহ ৫০০টির বেশি বিক্ষোভ হয়েছে। এসব ঘটনায় মুসলিম বিশ্বের সমালোচনার মুখে পড়ে দেশ দুটি। এমনকি তাদের দেশে কোরআন অবমাননা নিষিদ্ধের দাবি উঠে। এমন পরিস্থিতিতে কোরআন অবমাননা নিষিদ্ধ করে আইন পাস করল দেশটি। বিচারমন্ত্রী পিটার বলেন, এই ধরনের বিক্ষোভ অন্যান্য দেশের সঙ্গে ডেনমার্কের সম্পর্ক, আমাদের স্বার্থ ও শেষ পর্যন্ত আমাদের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। তবে নতুন এই আইন ভালোভাবে নেয়নি সুইডেন ও ডেনমার্ক সরকারের সমালোচকরা। তারা বলছেন, এই আইনের কারণে ডেনমার্কে বাকস্বাধীনতা খর্ব হবে। অভিবাসনবিরোধী ডেনমার্ক ডেমোক্র্যাট পার্টির নেতা ইঙ্গার স্টোজবার্গ বলেছেন, এ আইনের জন্য ইতিহাসে আমাদের কঠোর বিচারের সামনে দাঁড়াতে হবে। আর এর সঙ্গত কারণও আছে। মুসলিম বিশ্বের ক্ষোভের মুখে সুইডেন সরকারও কীভাবে কোরআন অবমাননা রোধ করা যায় তা বিবেচনা করছে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

এবার কোরআন অবমাননা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে ডেনমার্ক
ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন অবমাননায় বিশ্বের অনেক দেশে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার পর নতুন করে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে ডেনমার্ক। শুক্রবার (২৫ আগস্ট) দেশটি এ সংক্রান্ত এক আইন প্রস্তাব করেছে। খবর আরব নিউজের। ডেনমার্কের বিচারমন্ত্রী পিটার হামেলগার্ড সাংবাদিকদের বলেন, সরকার একটি বিল উপস্থাপন করবে, যেখানে ‘একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের জন্য উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় গুরুত্বের বস্তুর প্রতি অনুপযুক্ত আচরণ নিষিদ্ধ করবে।’ আইনটি বিশেষ করে জনসমাগমস্থলে অগ্নিসংযোগ ও অপবিত্রতাকে লক্ষ্য করবে বলেও মন্ত্রী জানান। হামেলগার্ড বলেন, কোরআন পোড়ানো ‘মৌলিকভাবে অবমাননাকর ও সহানুভূতিহীন কাজ’, যা ‘ডেনমার্ক ও এর স্বার্থের ক্ষতি করে’। হামেলগার্ড জানান, নতুন আইনটি ডেনমার্কের দণ্ডবিধির ১২ অধ্যায়ে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, যা জাতীয় নিরাপত্তাকে অন্তর্ভুক্ত করে। নিষেধাজ্ঞার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা প্রধান ‘অনুপ্রেরণা’ উল্লেখ করে বিচারমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বসে থাকতে পারি না, যখন বেশ কয়েকজন ব্যক্তি সহিংস প্রতিক্রিয়া উস্কে দিতে যথাসাধ্য চেষ্টা করে। যারা আইন ভঙ্গ করবে তাদের জরিমানা ও দুই বছরের জেল হতে পারে। এদিকে পবিত্র কোরআন পোড়ানো বন্ধ করতে দেশের আইন সংশোধনের কথা জানিয়েছে সুইডেন সরকার। আইন সংশোধন হলে যে কোনো বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের অনুমতি দেবে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাজধানী স্টকহোমে এক সংবাদ সম্মেলনে সুইডেনের বিচারমন্ত্রী গানার স্ট্রম জানান, দেশের আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে শিগগিরই একটি কমিশন নিয়োগ দেওয়া হবে। সুইডেনের বিতর্কিত বাকস্বাধীনতা আইনের কারণে দেশটিতে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ধর্ম অবমাননার ঘটনা ঘটছে। এতদিন এই আইন পরিবর্তনের বিষয়টি নাকচ করে আসছিল সরকার। গানার স্ট্রম বলেন, সম্প্রতি দেশে টানা বেশ কয়েকটি কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে সুইডেনের বিরুদ্ধে হুমকি আসছে। ফলে সুইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তাকে আমরা কোনোভাবেই ঝুঁকিতে ফেলতে পারি না। সম্প্রতি সুইডেনে বেশ কয়েকটি কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় সমগ্র বিশ্বে নিন্দার ঝড় ওঠে। এমনকি বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর জোট ওআইসির উদ্যোগে জাতিসংঘে সুইডেনের বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব গৃহীত হয়।
২৫ আগস্ট, ২০২৩

কোরআন অবমাননা বন্ধে আইন সংশোধন করছে সুইডেন
পবিত্র কোরআন পোড়ানো বন্ধ করতে দেশের আইন সংশোধনের কথা জানিয়েছে সুইডেন সরকার। আইন সংশোধন হলে যেকোনো বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের অনুমতি দেবে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (১৮ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।   শুক্রবার রাজধানী স্টকহোমে এক সংবাদ সম্মেলনে সুইডেনের বিচারমন্ত্রী গানার স্ট্রম জানান, দেশের আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে শিগগিরই একটি কমিশন নিয়োগ দেওয়া হবে। সুইডেনের বিতর্কিত বাকস্বাধীনতা আইনের কারণে দেশটিতে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ধর্ম অবমাননার ঘটনা ঘটছে। এতদিন এই আইন পরিবর্তনের বিষয়টি নাকচ করে আসছিল সরকার। গানার স্ট্রম বলেন, সম্প্রতি দেশে টানা বেশ কয়েকটি কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে সুইডেনের বিরুদ্ধে হুমকি আসছে। ফলে সুইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তাকে আমরা কোনোভাবেই ঝুঁকিতে ফেলতে পারি না। সম্প্রতি সুইডেনে বেশ কয়েকটি কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় সমগ্র বিশ্বে নিন্দার ঝড় ওঠে। এমনকি বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর জোট ওআইসির উদ্যোগে জাতিসংঘে সুইডেনের বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব গৃহীত হয়। তবে সরকারের এমন উদ্যোগকে ভালোভাবে নেয়নি সুইডেনের বেশ কয়েকটি দল। তারা বলছে, ইসলামপন্থিদের সামনে সরকার নতজানু হয়ে পড়েছে।
১৯ আগস্ট, ২০২৩

কোরআন অবমাননা ঠেকাতে আইনি পথ খুঁজছে ডেনমার্ক
নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক উদ্বেগের কারণে কোরআন বা অন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থ অবমাননা করার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা ভাবছে ডেনমার্ক। খবর বিবিসির।  আরও পড়ুন : লেবাননে ফিলিস্তিনি শিবিরে সংঘর্ষ, ফাতাহ কমান্ডারসহ নিহত ৬ ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ধরনের বিক্ষোভ চরমপন্থিদের উপকার করে এবং নিরাপত্তা হুমকির সৃষ্টি করে। এদিকে সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, সেখানেও একই ধরনের আইনি প্রক্রিয়ার কাজ শুরু হয়েছে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ সুইডেন ও ডেনমার্ক সাম্প্রতিক সময়ে বেশ চাপের মুখে পড়েছে। কর্তৃপক্ষ একাধিক বিতর্কিত বিক্ষোভের অনুমতি দেওয়ার পরে যেখানে ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ কোরআন অবমাননা করা হয়েছিল। বেশ কয়েকটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক উত্তেজনাও সৃষ্টি হয়েছিল দেশ দুটির।  আরও পড়ুন : ভারতে চলন্ত ট্রেনে নিরাপত্তাকর্মীর গুলিতে নিহত ৪ এক বিবৃতিতে ডেনমার্ক জানায়, এই বিক্ষোভ ডেনমার্কের আন্তর্জাতিক খ্যাতির ওপর প্রভাব ফেলেছে। ধর্মীয় গ্রন্থ অবমাননা সরকারের পূর্বের নিন্দার পুনরাবৃত্তি করে। এই বিক্ষোভের মাধ্যমে ডেনমার্ককে এমন একটি দেশ হিসেবে দেখানো হচ্ছে যে, ডেনমার্ক অন্যান্য দেশের সংস্কৃতি, ধর্ম এবং ঐতিহ্যের অবমাননায় সহায়তা করছে। সুইডিশ প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন বলেছেন, আমরা ইতোমধ্যে আইনি পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে শুরু করেছি। জাতীয় নিরাপত্তা এবং বিশ্বজুড়ে সুইডিশদের নিরাপত্তা জোরদার করার ব্যবস্থা বিবেচনা করা হচ্ছে। গত জুন মাসে সুইডেনে বসবাসকারী একজন ইরাকি খ্রিস্টান উদ্বাস্তু স্টকহোমের কেন্দ্রীয় মসজিদের বাইরে ধর্মীয় পাঠ্যের একটি অনুলিপি পুড়িয়ে দেয়। এরপর ওই ব্যক্তিকে গত সপ্তাহে দ্বিতীয়বারের মতো কোরআন অবমাননা করার অনুমতি দেওয়া হয়, যার ফলে সুইডেন বাগদাদ থেকে তার দূতাবাসের কর্মীদের সরিয়ে নেয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহে দুজন ডেনমার্কের উগ্র ডানপন্থি কর্মী কোপেনহেগেনে ইরাকের দূতাবাসের বাইরে পবিত্র কোরআন অবমাননা করেন।
৩১ জুলাই, ২০২৩

কোরআন অবমাননা করা সেই শরণার্থীকে বহিষ্কার করতে পারে সুইডেন
সুইডেনে পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় অভিযুক্ত ইরাকি শরণার্থীকে বহিষ্কার করতে পারে সুইডেন। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের। শুক্রবার (২৮ জুলাই) সুইডেনের অভিবাসন সংস্থা বলেছে, সুইডিশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার পরে তারা অভিযুক্ত ব্যক্তির অভিবাসনের অনুমতি পুনর্বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সুইডেনে তার রেসিডেন্সি পারমিট প্রত্যাহার করা হবে কি না, সেটি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।  সুইডিশ বার্তা সংস্থা টিটি-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই ব্যক্তি সুইডেনে অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। ২০২৪ সালে অনুমতির মেয়াদ শেষ হবে। সুইডিশ আদালত রায় দিয়েছে, পুলিশ পবিত্র ধর্মগ্রন্থ অবমাননায় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারে না। তবে সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসনের সরকার চলতি জুলাইয়ের শুরুতে বলেছিলেন, কোরআন অবমাননা বন্ধে পুলিশের এখতিয়ার রাখার জন্য জনশৃঙ্খলা আইন পরিবর্তন করার সুযোগ আছে কি না, সেটি তারা খতিয়ে দেখবেন।  সুইডিশ নিরাপত্তা সংস্থা গত বুধবার বলেছে, সম্প্রতি কোরআন অবমাননার পর মুসলিম দেশগুলোতে সুইডেনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। সেই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।  এদিক সুইডেন ও ডেনমার্কে কোরআন অবমাননার বিষয়ে আলোচনার জন্য অরগানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশন (ওআইসি) আগামী ৩১ জুলাই মন্ত্রীপর্যায়ে একটি জরুরি বৈঠক ডেকেছে। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে সুইডেন এবং ডেনমার্কে কোরআন অবমাননার ঘটনায় তুরস্কসহ বহু মুসলিম দেশ বিক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। মুসলিম দেশগুলোর ব্যাপক সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে রয়েছে সুইডেন। যেখানে ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পরিপ্রেক্ষিতে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার জন্য সুইডেনের পক্ষে তুরস্কের সমর্থন জরুরি। 
৩০ জুলাই, ২০২৩

কোরআন অবমাননা বন্ধে জাতিসংঘ মহাসচিবকে ইরানের চিঠি
পবিত্র কোরআন অবমাননা বন্ধের জন্য জাতিসংঘের প্রতি কঠোর পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানিয়েছে ইরান।  জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের কাছে লেখা এক চিঠিতে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান এ আহ্বান জানান। এর আগে বৃহস্পতিবার সুইডেনে কোরআন অবমাননার পুনরাবৃত্তি ঘটে। সুইডেনের রাজধানী স্টোকহোমে কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে সালওয়ান মোমিক নামে দেশটিতে আশ্রয় নেওয়া এক ইরাকি শরণার্থী কোরআন অবমাননা করে। এ সময় পুলিশ তাকে নিরাপত্তা দেয়।  চিঠিতে আমির আব্দুল্লাহিয়ান বলেন, সুইডেনে কোরআন অবমাননায় বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের অনুভূতিতে প্রচণ্ড আঘাত লেগেছে। কেবল মুসলমান নয়, প্রতিটি ঐশী ধর্মের অনুসারীরা কোরআন অবমাননায় কষ্ট পেয়েছে।  জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে পাঠানো চিঠিতে সুইডিশ সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় কোরআন অবমাননার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরান। চিঠিতে সতর্কবার্তা দিয়ে বলা হয়েছে, বাকস্বাধীনতার অজুহাতে এমন অবমাননাকর কর্ম চলতে থাকলে তা মুসলিম বিশ্বকে কঠোর প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য করবে। যার ফল কারও জন্য ভালো হবে না বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। সূত্র : পার্সটুডে
২১ জুলাই, ২০২৩
X