বিচিত্র / বিকট শব্দে ঘুম ভাঙলে দরজায় দেখেন সিংহ!
করিনা বুবেনহেইম বিকেলে ঘুমাচ্ছিলেন নিজের ঘরে। হঠাৎ বিকট শব্দে তার ঘুম ভাঙে। দরজা খুলতেই শোনেন বাইরে তার জার্মান শেফার্ড ঘেউ ঘেউ করছে। তবে অদ্ভুত শব্দটিও শোনা যাচ্ছে আরও জোরে। বের হয়ে দরজার সামনের গাছগুলোর মধ্যে দেখেন একটি বিশাল প্রাণী। প্রথমে ভাবেন বাঘ হবে হয়তো। মূলত এটি পাহাড়ি সিংহ। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় এ ঘটনা ঘটে। ওই নারী বেড়ে উঠেছেন লস অ্যাঞ্জেলসে। ঘটনাটি   তিনি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন। তিনি বলেন, আমি জেগে ভাবলাম এটি হয়তো ওপোসাম (স্থানীয় স্তন্য প্রাণী)। পরে দেখি এর বিশাল থাবা ও পশম। আমি ভয় পেয়ে যাই। আসলে এটি মাউন্টেন লায়ন। ক্যালিফোর্নিয়ায় সাধারণত মাউন্টেন লায়ন দেখা যায় না। তবে এ অঙ্গরাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চলে ৩২০০ থেকে ৪৫০০-এর মতো এ প্রাণী রয়েছে। এগুলো মাঝেমধ্যে লোকালয়ে চলে আসে। এরা খুবই হিংস্র। গত মার্চে সেখানে সিংহের হামলায় একজন মারা গেছেন। সূত্র: নিউজএইটিন
১৪ মে, ২০২৪

গভীর রাতে ঘুম থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা সদরে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে জনু মিয়া নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (১১ মে) গভীর রাতে নগরীর সংরাইশ এলাকার গোমতী নদীর বাঁধে এ ঘটনা ঘটে।  কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি ফিরোজ হোসেন কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা যায়, নগরীর সংরাইশ এলাকার বাসিন্দা জনু মিয়া রাতে বাসায় ফিরে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত ৩টার দিকে কয়েকজন লোক এসে দরজার কড়া নাড়ে। এ সময় তার সঙ্গে কথা আছে বলে ঘর থেকে ডেকে গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ এলাকায় নিয়ে যায়। একপর্যায়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ সময় আহত হন একজন। দীর্ঘক্ষণ জনু মিয়া ঘরে না ফেরায় পরিবারের লোকজন বের হয়ে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ এলাকায় তার রক্তাক্ত মরদেহ পায়। ওসি ফিরোজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে নিহত জনু মিয়ার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তদন্তসাপেক্ষে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
১২ মে, ২০২৪

ডিউটিতে ঘুমে স্টেশন মাস্টার, কী ঘটল
সরকারি চাকরিজীবীদের বিলাসী জীবনের কথা কারও অজানা নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকারি চাকরিজীবীরা নিজেদের দায়িত্ব আর কর্তব্যের ব্যাপারে উদাসীন থাকেন। ঠিক তেমনি একটি উদাসীনতার খবর এবার সামনে এসেছে। ডিউটি চলাকালে ঘুমিয়ে পড়েছেন স্টেশন মাস্টার। আর তাতে ঘটে গেছে বিপত্তি। শনিবার (০৪ মে) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দায়িত্ব চলাকালে স্টেশন মাস্টার ঘুমিয়ে পড়ায় সিগনালের জন্য আটকে পড়ে একটি ট্রেন। স্টেশন মাস্টারের ঘুম ভাঙার পর ট্রেনটিকে ক্লিয়ারেন্স দেওয়া হলে সেটি গন্তব্যে পাড়ি দেয়। আর ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশে।  জানা গেছে, ওই স্টেশন মাস্টার প্রায় আধা ঘণ্টা ঘুমে ছিলেন। এ সময় পাটনা কোটা এক্সপ্রেস ট্রেন সবুজ সংকেতের জন্য ইতাওয়ার কাছে উদি মোড় রোড এলাকায় আটকে পড়ে। গত ৩ মে এমন ঘটনা ঘটে।  সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, এলাকাটি রেলওয়ের আগ্রা বিভাগে পড়েছে। তারা বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন। এ ঘটনায় স্টেশন মাস্টারকে দায়িত্বে অবহেলার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। কেননা এর ফলে যে কোনো গুরুতর ঘটনা ঘটতে পারত।  আগ্রা রেলওয়ে বিভাগের পিআরও প্রশাস্তি শ্রীভাস্তব পিটিআইকে জানান, আমরা তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছি। তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  সূত্র জানিয়েছে, স্টেশন মাস্টার ঘুমিয়ে পড়ায় ট্রেনের পাইলট কয়েকবার উচ্চশব্দে হর্ন বাজান। হর্নের শব্দে ঘুম ভাঙার পর ট্রেনটিকে সবুজ সংকেত দেওয়া হলে এটি স্টেশন ছেড়ে যায়।  এ ঘটনায় ইতোমধ্যে স্টেশন মাস্টার দোষ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি বলেন,  ঘটনার সময় পয়েন্টম্যান লাইন পর্যবেক্ষণে গিয়েছিলেন। ফলে তার পাশে ঘুম ভাঙানোর মতো কেউ ছিল। এ জন্য এমন বিপত্তি ঘটে গেছে। 
০৫ মে, ২০২৪

দীর্ঘ সময় গাড়ি চালিয়ে ক্লান্ত চালকের চোখে ছিল ঘুম
ঈদের পর দীর্ঘ সময় বাস চালানোয় ক্লান্ত ছিলেন চালক খোকন মিয়া। চোখে ছিল ঘুম। এসবসহ চারটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে ১৬ এপ্রিল ফরিদপুরের দিকনগরে বাস-পিকআপের সংঘর্ষে ১৫ জন নিহতের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদনে। গত রোববার রাতে জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদারের কাছে এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। দুর্ঘটনার পর গঠিত অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি এ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, ঈদের পর দীর্ঘ সময় বাসচালকের গাড়ি পরিচালনায় ক্লান্তি ও চোখে ঘুম, যান দুটির অধিক গতি, মহাসড়কে নিজস্ব লেনে ব্রেক করা এবং অটোরিকশার উপস্থিতি। গত ১৬ এপ্রিল ফরিদপুরের কানাইপুরের দিকনগরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ইউনিক পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৫ জন নিহত হন। এ ঘটনার পর থেকে বাসের চালক পলাতক ছিলেন। ঝিনাইদহ জেলার কোটচাঁদপুর থেকে রোববার পলাতক বাসচালক খোকন মিয়াকে আটক করে র্যাব-১০। গতকাল ফরিদপুর ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে চালককে আটকের তথ্য জানান কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার কে এম শাইখ আকতার। খোকন মিয়া কোটচাঁদপুর বাজে বামনদাহ গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি আরও জানান, দুর্ঘটনার দিনে ঘুম চোখে গাড়ি চালানোয় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেন তিনি।
২৩ এপ্রিল, ২০২৪

‘পরিবেশ অধিদপ্তরের ঘুম ভাঙাতে এসেছি, তারা দরজা বন্ধ রেখেছে’
পরিবেশ অধিদপ্তরের ঘুম ভাঙাতে এলেও তারা দরজা বন্ধ রেখেছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)। গতকাল বুধবার আগারগাঁও পরিবেশ অধিদপ্তরের সামনে ‘বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ও জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের’ দাবিতে বিক্ষোভ শেষে সমাবেশে বক্তারা এই মন্তব্য করেন। এ সময় সংগঠন থেকে পরিবেশ ক্যাডার সার্ভিস ও পরিবেশ আদালত চালুসহ ৯ দাবিতে তারা স্মারকলিপি জমা দেন। বিক্ষোভ সমাবেশে বাপা নেতারা বলেন, বায়ুদূষণের কারণে আমরা দিন দিন অন্ধকার যুগে চলে যাচ্ছি। আমরা এমন একটা শহরে বসবাস করছি, যেখানে দিন দিন মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে। অথচ পৃথিবীতে মানুষের গড় আয়ু বাড়ছে। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে, ঢাকা শহরের মানুষের গড় আয়ু আট বছর করে কমে যাচ্ছে। তারা বলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মানুষের জীবন মান উন্নয়নে, সেখানে আমরা বায়ুদূষণ ছাড় দেওয়ায় মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে। দূষণকারীদের কারণে সরকারের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। তাই বায়ুদূষণে জড়িতদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি। সংগঠনটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ তালুকদার বলেন, দেশকে উন্নয়নের মডেল হিসেবে সৃষ্টি করায় সরকারকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু মনে রাখতে হবে, আমরা বায়ুদূষণেরও মডেল সৃষ্টি করেছি। তাই যার যার জায়গা থেকে বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন। সমাবেশে সংগঠনটির সভাপতি বায়ুদূষণ রোধে বাপার সুপারিশ ও দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো ১. নির্মল বায়ু আইন-২০১৯ দ্রুত প্রণয়ন। ২. নির্মাণকাজের সময় নির্মাণ স্থান ঘেরাও ও নির্মাণ সামগ্রী পরিবহনের সময় ঢেকে রাখা। ৩. শুষ্ক মৌসুমে সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে দূষিত শহরগুলোতে প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা পরপর পানি ছিটানোর ব্যবস্থা করা। ৪. অবৈধ ইটভাটাগুলো বন্ধ করে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিকল্প ইটের প্রচলন বাড়ানো। ৫. ব্যক্তিগত গাড়ি ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করা। ৬. যেখানে সেখানে বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ করা। ৭. সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, ডেসাসহ অন্যান্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সেবা কাজ দ্রুত সম্পন্ন। ৮. নগরের ব্যস্ততম স্থানে তাৎক্ষণিক বায়ুমান প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা। ৯. পরিবেশ ক্যাডার সার্ভিস এবং পরিবেশ আদালত চালু ও কার্যকর করা। এদিকে বাপা স্মারকলিপি নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি অফিসে না থাকায় তার প্রতিনিধি স্মারকলিপি গ্রহণ করে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি। বিক্ষোভ সমাবেশে বাপার সভাপতি অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, সহসভাপতি মহিদুল হক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জমান মজুমদার, হুমায়ন কবীর সুমন, হাসান ইউসুফ, মাহাবুব হোসেনসহ পরিবেশ আন্দোলনের কর্মীরা ছিলেন।
২৮ মার্চ, ২০২৪

‘পরিবেশ অধিদপ্তরের ঘুম ভাঙাতে এসেছি, তারা দরজা বন্ধ রেখেছে’
পরিবেশ অধিদপ্তরের ঘুম ভাঙাতে আসলেও তারা দরজা বন্ধ রেখেছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)। বুধবার (২৭ মার্চ) আগারগাও পরিবেশ অধিদপ্তরের সামনে ‘বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ও জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের’ দাবিতে বিক্ষোভ শেষে সমাবেশে বক্তারা এ মন্তব্য করেন। এ সময় সংগঠন থেকে পরিবেশ ক্যাডার সার্ভিস এবং পরিবেশ আদালত চালুসহ ৯ দফা দাবিতে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। বিক্ষোভ সমাবেশে বাপা নেতারা বলেন, বায়ু দূষণের কারণে আমরা দিন দিন অন্ধকার যুগে চলে যাচ্ছি। আমরা এমন একটা শহরে বসবাস করছি, যেখানে দিন দিন মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে। যেখানে পৃথিবীতে মানুষের গড় আয়ু বাড়ছে। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে, ঢাকা শহরের মানুষের বছরে গড় আয়ু আট বছর করে কমে যাচ্ছে। তারা বলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মানুষের জীবন মান উন্নয়নের জন্য, সেখানে আমরা বায়ুদূষণ ছাড় দেওয়ার জন্য মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে। বিশ্ব দরবারে বাংলাদের মাথা নত হচ্ছে। দূষণকারীদের কারণে সরকারের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। তাই বায়ুদূষণে জড়িতদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি। সংগঠনটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ তালুকদার বলেন, দেশকে উন্নয়নের মডেল হিসেবে সৃষ্টি করায় সরকারকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু মনে রাখতে হবে আমরা সাথে সাথে বায়ুদূষণেরও মডেল সৃষ্টি করেছি। তাই আপনারা যার যার জায়গা থেকে বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে সোচ্চান হোন। সমাবেশে সংগঠনটির সভাপতি বায়ুদূষণ রোধে বাপা’র সুপারিশ ও দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো- ১. নির্মল বায়ু আইন-২০১৯ দ্রুত প্রণয়ন করতে হবে। ২. নির্মাণকাজের সময় নির্মাণ স্থান ঘেরাও দিয়ে রাখতে হবে ও নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ঢেকে নিতে হবে। ৩. শুষ্ক মৌসুমে সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে দূষিত শহরগুলোতে প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পর পানি ছিটানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ৪. অবৈধ ইটভাটাগুলো বন্ধ করে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিকল্প ইটের প্রচলন বাড়াতে হবে। ৫. ব্যক্তিগত গাড়ি এবং ফিটনেস বিহীন গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ৬. যেখানে-সেখানে বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ করতে হবে। ৭. সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, ডেসাসহ অন্যান্য সেবাদানকারি প্রতিষ্ঠানের সেবা কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে। ৮. নগরের বিভিন্ন ব্যস্ততম স্থানে তাৎক্ষণিক বায়ুমাণ প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। ৯. পরিবেশ ক্যাডার সার্ভিস এবং পরিবেশ আদালত চালু ও কার্যকর করতে হবে। এদিকে বাপা স্মারকলিপি নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সাথে দেখা করতে গেলে তিনি অফিসে না থাকায় তার প্রতিনিধি স্মারকলিপি গ্রহণ করে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি। বিক্ষোভ সমাবেশে বাপার সভাপতি অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, সহসভাপতি মহিদুল হক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জমান মজুমদার, হুমায়ন কবীর সুমন, হাসান ইউসুফ, মাহাবুব হোসেনসহ বিভিন্ন পরিবেশ আন্দোলনের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
২৭ মার্চ, ২০২৪

টেকনাফ সীমান্তবাসীর ঘুম ভাঙল ওপারের ভারী গোলার শব্দে
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত কয়েক দিন শান্ত থাকার পর আবারও গোলাগুলি ও ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দে কেঁপে উঠেছে। রোববার (২৪ মার্চ) রাত থেকে সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া ও হোয়াইক্ষ্যং ইউনিয়নের মিনাবাজার, খারাংখালী এলাকা থেকে গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এ শব্দেই সীমান্তবাসীদের ঘুম ভেঙেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করছেন, রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরের উত্তরে নাকপুরা এলাকা এবং পূর্বে ধনখালী, হাসুরাতা, নাইক্ষ্যংদিয়া, গর্জনদিয়া ও সংক্ষদাবিল এলাকায় চলমান সংঘাতই এসব বিস্ফোরণের কারণ। হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘কয়েক দিন সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল। রোববার রাত থেকে সোমবার ভোর পর্যন্ত টানা ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দে কেঁপে উঠেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে সাধারণ মানুষ।’ হোয়াইক্ষ্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ আনোয়ারী বলেন, ‘বেশ কয়েক দিন সীমান্ত শান্ত থাকার পর আবারও হোয়াইক্ষ্যং ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় মিয়ানমারের ওপার থেকে ব্যাপক গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। নাফ নদীতে যারা মাছ শিকার করছিলেন তারা প্রাণ ভয়ে পালিয়ে আসেন। জেলেদের আতঙ্ক কাটছে না।’ এই বিষয়ে জানতে টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদের মোবাইল ফোনে একাধিক বার কল করা হয়। কিন্তু তিনি তা রিসিভ না করায় বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
২৫ মার্চ, ২০২৪

ভূতের ভয়ে সরকারের ঘুম আসে না
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, সরকার ভূতের ভয়ে আছে, স্লিপিং ট্যাবলেট খেলেও এই ভূতের ভয়ে তাদের ঘুম আসে না। গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত ‘গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। গয়েশ্বর বলেন, ‘আমরা চিৎকার করি, অনেক কিছু বলি; আমাদের দুঃখ-কষ্ট মানুষ দেখে। এখন মানুষ বোঝে আমরা ইদানীংকালে কোন অবস্থানে আছি। কিন্তু সরকার যে কোন অবস্থানে আছে, সেটা মানুষ দেখে না। এটা ওরা (সরকার) জানে, ওরা বোঝে। ওরা যে সুখে আছে, তা নয়। ওরাও ভূতের ভয়ে আছে। স্লিপিং ট্যাবলেট খেলেও এই ভূতের ভয়ে তাদের ঘুম আসে না।’ বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, বিএফইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী পারভেজ হোসেন এবং ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
২০ মার্চ, ২০২৪

সুস্থ জীবনযাপনের জন্য পরিমিত ঘুম জরুরি
সুস্থ ও ভালো জীবনযাপনের জন্য পরিমিত ঘুম প্রয়োজন। ঠিকমতো ঘুম না হলে মানুষের চাকরি ও যৌনজীবন থেকে শুরু করে প্রতিটি ক্ষেত্রে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। ঘুমের সমস্যার কারণে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যান্সারের মতো রোগ বাড়ছে। ঘুমজনিত স্লিপ অ্যাপনিয়া রোগের কারণে মানুষের মৃত্যুও হতে পারে। গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডে অফিসার্স ক্লাবে অ্যাসোসিয়েশন অব সার্জনস ফর স্লিপ অ্যাপনিয়া বাংলাদেশ আয়োজিত ঘুম ও নাক ডাকাবিষয়ক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু। তিনি বলেন, স্লিপ অ্যাপনিয়ার চিকিৎসা নির্ভর করে এর প্রকার ও তীব্রতার ওপর। এটি অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া ও সেন্ট্রাল স্লিপ অ্যাপনিয়া আক্রমণের ওপর নির্ভর করে। সেন্ট্রাল স্লিপ অ্যাপনিয়া ব্রেন বা মস্তিষ্কের কারণে হয়। তাই জীবনযাত্রার ধরন পাল্টাতে হবে। চিত হয়ে শুলে স্লিপ অ্যাপনিয়া বাড়ে। এজন্য শোয়ার ধরনে পরিবর্তন আনতে হবে। শোয়ার বালিশ চার ইঞ্চি উঁচু থাকা ভালো। ওজন হ্রাস অর্থাৎ মেদ-ভুঁড়ি থাকলে তা কমানোর চেষ্টা করতে হবে, নিয়ন্ত্রিত করার চেষ্টা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, শরীরের ১০ ভাগ ওজন কমাতে পারলে ২৫ ভাগ স্লিপ অ্যাপনিয়া এমনিতেই কমে যায়। এ ছাড়া অ্যালকোহল, ধূমপান, অতিরিক্ত চা-কফি পান থেকে বিরত থাকা ও ঘুমের ওষুধ সেবন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে। টনসিলের প্রদাহ থাকলে তা যাতে রাতের বেলায় একটু স্থিতি হয়ে থাকে সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম, যেমন—হাঁটা, সাঁতার কাটা এবং সাইকেল চালানোই সবচেয়ে ভালো। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এমিরেটস অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ঠিকমতো ঘুম না হলে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। অনেকে সন্ধ্যার পর চা-কফি খান। এতে তাদের ঘুম হয় না। আবার অনেকে না খেলে ঘুম হয় না। এ ধরনের বিপরীতমুখী আচরণ লক্ষ্য করা যায়। কেউ কেউ ওষুধের মাধ্যমে ঘুমের চেষ্টা করেন। তবে আমাদের স্বাভাবিকভাবে ঘুমের চেষ্টা করা উচিত। দিনে না ঘুমানোই ভালো। ঘুমের মধ্যে বোবা ধরা একটা কমন সমস্যা। অনেকের ধারণা বুকের ওপর জিন-পরী এসে বসে। নাক চেপে ধরে, ধরতে গেলে দৌড় দেয়। চিকিৎসাবিজ্ঞান একে স্লিপ প্যারাইসিস বলে। ঘুমের জন্য মানসিক প্রশান্তির প্রয়োজন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশন অব সার্জনস ফর স্লিপ অ্যাপনিয়া বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এস এম খোরশেদ আলম মজুমদার। সেমিনার শেষে প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
১৯ মার্চ, ২০২৪

‘সুস্থ ও ভালো জীবনযাপনের জন্য পরিমিত ঘুম জরুরি’
সুস্থ ও ভালো জীবনযাপনের জন্য ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সঠিকভাবে ঘুম না হওয়ায় একজন মানুষের চাকরি ও যৌনজীবন থেকে শুরু করে প্রতিটি ক্ষেত্রে বাজে প্রভাব পড়ে। ঘুমের সমস্যার কারণে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যান্সারের মতো রোগও বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি ঘুমজনিত স্লিপ অ্যাপনিয়া রোগের কারণে মৃত্যু হতে পারেন বলে জানিয়েছেন তারা। সোমবার (১৮ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডে অফিসার্স ক্লাবের হাউজি রুমে অ্যাসোসিয়েশন অব সার্জনস ফর স্লিপ অ্যাপনিয়া বাংলাদেশ আয়োজিত ঘুম ও নাক ডাকাবিষয়ক সেমিনারে আলোচকরা এসব কথা বলেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন সংগঠনের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু। তিনি বলেন, স্লিপ অ্যাপনিয়ার চিকিৎসা নির্ভর করে এর প্রকার ও তীব্রতার ওপর। এটি অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া ও সেন্ট্রাল স্লিপ অ্যাপনিয়া আক্রমণের ওপর নির্ভর করে। মনে রাখবেন সেন্ট্রাল স্লিপ অ্যাপনিয়া ব্রেন বা মস্তিষ্কের কারণে হয়। এর মূল কারণ সাধারণত হার্ট ফেইলিওর, লিভার ফেইলিওর এবং এ ধরনের অ্যাপনিয়ার চিকিৎসার মানে ওইসব রোগের চিকিৎসা করা। তবে তার আগে অভ্যাসগত জীবনযাত্রার কিছু দিক পরিবর্তন করতে হবে। যেমন- শোয়ার স্টাইল পরিবর্তন করতে হবে। কারণ, চিত হয়ে শুয়ে থাকলে স্লিপ অ্যাপনিয়া বাড়ে। সে জন্য একপাশে কাত হয়ে শোয়ার অভ্যাস করুন এবং যদি সাইনাস বা ফুসফুসের ফ্লেমের কারণে নাক বন্ধ থাকে তাহলে যেদিক দিয়ে বন্ধ থাকে তার বিপরীত দিকে কাত হয়ে শোয়া ভালো। বালিশ দিয়ে ঘুমালেও খুব বেশি নরম বা ফোম জাতীয় তুলার বালিশ দিয়ে না শোয়া ভালো এবং বুকে জড়িয়ে ধরার বালিশ ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে- শোয়ার বালিশ চার ইঞ্চি উঁচু থাকা ভালো। ওজন কমানোর চেষ্টা করেন বা মেদ ভুঁড়ি বেশি থাকলে তা নিয়ন্ত্রিত করার চেষ্টা করতে হবে। মনে রাখতে হবে শরীরের ১০ ভাগ ওজন কমাতে পারলে ২৫ ভাগ স্লিপ অ্যাপনিয়া এমনিতেই কমে যায়। প্রবন্ধে বলা হয়, এছাড়া অ্যালকোহল, ধূমপান, অতিরিক্ত চা-কফি পান থেকে বিরত থাকুন ও ঘুমের ওষুধ সেবন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে। টনসিলের প্রদাহ থাকলে তা যাতে রাতের বেলায় একটু স্থিতি হয়ে থাকে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম, যেমন নিয়মিত ব্যায়ামের মধ্যে হাঁটা, সাঁতার কাটা এবং সাইকেল চালানোই সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ঠিকমতো ঘুম না হলে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। অনেকে সন্ধ্যার পর চা কফি খান। এতে তাদের ঘুম হয় না। আবার অনেকে না খেলে ঘুম হয় না। অনেকের এ ধরনের বিপরীতমুখী আচরণ লক্ষ্য করা যায়। কেউ কেউ ওষুধের মাধ্যমে ঘুমের চেষ্টা করেন। তবে আমাদের স্বাভাবিক চেষ্টার মাধ্যমে ঘুমের চেষ্টা করা উচিত। এজন্য দিনে ঘুমানো যাবে না। সন্ধ্যার পর চা-কফি খাওয়া যাবে না। বিষণ্নতা, মেনিয়ার চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। কেননা, সঠিকভাবে ঘুম না হওয়ায় ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপসহ নানা রোগের সম্ভাবনা রয়েছে। বাচ্চাদের তিন ধরনের সমস্যা হয়। স্লিপ টেরর, স্লিপ ওয়াকিং, স্লিপ টকিং। ঘুমের মধ্যে বোবা ধরা একটা কমন সমস্যা। অনেকের ধারণা বুকের উপর জ্বিন-পরী এসে বসে। নাক চেপে ধরে, ধরতে গেলে দৌড় দেয়। চিকিৎসাবিজ্ঞান একে স্লিপ প্যারাইসিস বলে। তিনি বলেন, ঘুমের জন্য মানসিক প্রশান্তির প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ধর্মীয় বিধিবিধান উপকারী হতে পারে। ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা ঘুমের আগে নামাজ পড়ে ঘুমাতে পারেন। অন্য ধর্মের লোকজন তাদের মতো করে ধর্মীয় আচার পালন করবেন। এতে মন প্রশান্ত থাকে। ঘুম ভালো হয়। মেডিটেশনও এক্ষেত্রে ভালো ভূমিকা রাখে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশন অব সার্জনস ফর স্লিপ অ্যাপনিয়া বাংলাদেশে সভাপতি অধ্যাপক ডা. এস এম খোরশেদ আলম মজুমদার। সেমিনার শেষে মুক্ত প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্লিপ অ্যাপনিয়া ও ঘুমের সমস্যা আক্রান্ত ব্যক্তিরা নানা বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত জানতে চান।
১৮ মার্চ, ২০২৪
X