শেষ দিনে ৬টি জনসভা ও ২টি গণমিছিল করেছে বাবলা
নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিনে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত লাঙ্গল মার্কায় ভোট চেয়ে বিরামহীন প্রচারণা চালিয়েছেন ঢাকা-৪ আসনের জাপা মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা।  বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) তিনি ৬টি পথসভায় বক্তব্য রাখেন। এ ছাড়াও লাঙ্গলের সমর্থনে দুটি বিশাল নির্বাচনী মিছিলে নেতৃত্ব দেন।  সকালে নগরীর ধোলাইপাড় মোড়ে, বেলা ১২টার সময় পোস্তগোলা আলম মার্কেট, দুপুরে শ্যামপুর শিল্পাঞ্চলের ৮ নং সড়কে, বিকালে শ্যামপুর মডেল থানা রোড, সাউথ ইস্ট হাসপাতালের সামনে, সন্ধ্যায় ঢাকা ম্যাচ এবং রাতে জুরাইন এলাকায় নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য রাখেন। এ ছাড়াও বেলা ১১টার সময় মীর হাজিরবাগ এবং রাত ৭টায় শ্যামপুর শিল্পাঞ্চল কয়েক সহস্রাধিক নেতাকর্মীদের লাঙ্গলের পক্ষে প্রচার মিছিল করেন বাবলা। এ সময় বাবলা বলেন, জনগণের ভোট ছিনতাইয়ের চেষ্টা করা হলে তার জন্য কাফফারা দিতে হবে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্র আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে ৬ তারিখ রাত থেকেই পাহাড়া দিব। যারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে পারবে না তারা অসৎপথ অবলম্বন করার চেষ্টা করছে। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, সাবধান হয়ে যান। আমরা বানের পানিতে ভেসে আসিনি। সুষ্ঠু ভোটের যারা অন্তরায় তাদের প্রতিহত করতে ভোটাররা প্রস্তুত। দিনব্যাপী গণসংযোগকালে বাবলা সাথে জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান সালমা হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব আমির উদ্দিন আহমেদ ডালু, কেন্দ্রীয় নেতা শেখ মাসুক রহমান, সুজন দে, শারফুদ্দিন আহমেদ সিপু, ইব্রাহিম মোল্লা, কাউসার আহমেদ, শাহনাজ পারভীন, শাহ ইমরান রিপনসহ শ্যামপুর-কদমতলী থানা জাপা ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।  
০৪ জানুয়ারি, ২০২৪

আজান শুনে বক্তব্য বন্ধ রাখলেন শেখ হাসিনা
নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে আসরের আজান শুনে বক্তব্য বন্ধ রাখলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়রি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের শহরের ইসদাইর এলাকায় একেএম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেন তিনি।  বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বক্তব্য শুরু করেন শেখ হাসিনা। এ সময় আসরের আজান শুরু হওয়ায় বক্তব্য দেওয়া বন্ধ করেন তিনি। পরে আজান শেষে আবারও বক্তব্য শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পায়। যার জন্য তারা সন্ত্রাস করছে। আপনারা জানেন ২০১৪ সালের নির্বাচন বন্ধ করার জন্য ২০১৩ থেকেই অগ্নিসংযোগ সন্ত্রাস শুরু করে। তিন হাজারের বেশি মানুষকে তারা পুড়িয়েছে। তার মধ্যে ৫০০ মানুষ মারা গেছে। এর আগে বিকেল সোয়া ৩টা সময় প্রধানমন্ত্রী জনসভায় আসেন। এ সময় নেতাকর্মীরা তাকে স্লোগানে স্লোগানে বরণ করে নেন। প্রধানমন্ত্রীও হাত নেড়ে জনসভাস্থলে উপস্থিত জনতাকে শুভেচ্ছা জানান। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ শহরের ওসমানী পৌর স্টেডিয়ামে নির্বাচনী জনসভায় গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
০৪ জানুয়ারি, ২০২৪

শেখ হাসিনার জনসভায় নেতাকর্মীদের ঢল
নারায়ণগঞ্জ ও এর আশপাশের এলাকা থেকে এ কে এম সামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্সের মাঠে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার জনসভায় যোগ দিতে ঢল নেমেছে নেতাকর্মীদের।  বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকরা আসছেন মিছিল নিয়ে। দুপুর আড়াইটার দিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আজকের জনসভা হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১২টার মধ্যেই পুরো মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।  জনসভা কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা। তারা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন। নারায়ণগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী একেএম শামীম ওসমানসহ নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। পুরো নারায়ণগঞ্জ শহরে এখন সাজসাজ রব। দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাকে বরণ করে নিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছেন নেতাকর্মী, সমর্থকরা।   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শেষ নির্বাচনী জনসভাকে সফল করতে নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দফায় দফায় প্রস্তুতি সভা, মতবিনিময় সভা ও বৈঠক করেন সংসদ সদস্য শামীম ওসমান।
০৪ জানুয়ারি, ২০২৪

ছয় স্থানে আজ শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল জনসভা
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আজ বুধবার দেশের ছয় স্থানের জনসভায় ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। বিকেল ৩টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন পাঁচটি জেলা ও একটি উপজেলার নির্বাচনী জনসভায়। গতকাল মঙ্গলবার দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে আরও বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ক্রমে রংপুর বিভাগের গাইবান্ধা জেলা, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলা ও মহানগর, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলা এবং চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, কুমিল্লা উত্তর-দক্ষিণ জেলা ও মহানগর এবং চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেবেন।
০৩ জানুয়ারি, ২০২৪

‘ফরিদপুরের মানুষ টাকায় বিক্রি হয় না, এরা নৌকাকে ভালোবাসে’
ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শুনেছি অনেক প্রার্থী টাকা ছড়াচ্ছেন, তাতে কী, গরিব মানুষ টাকা পাচ্ছেন। তবে টাকা দিয়ে মানুষ কেনা যায় না, ফরিদপুরের মানুষ টাকায় বিক্রি হয় না। এ মাটি বঙ্গবন্ধুর মাটি ও নৌকার ঘাঁটি। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) বিকেলে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে এক নির্বাচনী জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি দলীয় প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়ে রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও মাগুরার মানুষের কাছে আবারো নৌকা মার্কায় ভোট চান। এর আগে বেলা দেড়টার দিকে কোরআন তেলোয়াত ও গীতা পাঠ শেষে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে নির্বাচনী জনসভার কার্যক্রম শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী বেলা সাড়ে ৩টার দিকে জনসভায় আসেন। এরপর প্রায় পৌনে এক ঘণ্টার বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের মানুষের জন্য বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরেন। উন্নয়নের ধারা ধরে রাখতে দেশকে আরও এগিয়ে নেওয়ার জন্য আবারো নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান সভানেত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তিনি নৌকা প্রতীককে নুহু নবীর প্রতীক হিসেবে উল্লেখ্য করে বলেন, নৌকা মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করে। আজ বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখে চলছে নৌকা। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামিম হকের সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগপ্রধান দেশের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রসঙ্গে বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে আমাদের আমদানিকৃত সব পণ্যে অধিক মূল্য দিয়ে ক্রয় করতে হচ্ছে। যে কারণে মূল্যস্ফীতি হয়েছে। কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদন ব্যয়ও বেড়েছে অনেক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনার সময় খেটে খাওয়া মানুষের কথা চিন্তা করে আমরা টিসিবির মাধ্যমে ৫ কোটি মানুষকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য দেওয়া শুরু করেছি, যা এখনো চলমান রয়েছে। এ ছাড়াও বিধবা, বয়স্ক, মাতৃকালীন, প্রতিবন্ধীদের কথা চিন্তা করে সরকারিভাবে ভাতার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভূমিহীন ও গৃহহীনদের থাকার ব্যবস্থা করেছি, যা বিশ্বে মডেল। বর্তমানে দেশের ৩৩টি জেলা ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত, পর্যায়ক্রমে সব জেলাও এর আওতায় আসবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বিএনপি-জামায়াত সরকারের শাসনামলের সমালোচনা করে বলেন, সেই সরকার দেশকে অনেক পিছিয়ে দিয়েছিল, দেশের গ্যাস সম্পদ বিক্রি করেই তারা ক্ষমতায় এসেছিল। ২০১৪-তে বিএনপি নির্বাচনে আসেনি, ২০১৮-তে মনোনয়ন বাণিজ্য করে নিজ দলের ভরাডুবি হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় আশার পর আস্তে আস্তে দেশের অর্থনীতিকে দাড় করিয়েছি। আমার দলের নিবেদিত কর্মীরাই সব সময় দলের পাশে থেকেছে বলে আজ আমরা ক্ষমতায়। আমরা সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি দেশকে এগিয়ে নিতে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আমরা হাইটেক পার্কের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আমরা ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজে হাত দিয়েছি, আজ তার বাস্তবায়ন হয়েছে। এখন মানুষের হাতে হাতে মোবাইলফোন, ইন্টারনেট। আমাদের ছেলেমেয়েদের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থার জন্য প্রত্যেক স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করে দিয়েছি। এখন অনেকে ফ্রিল্যান্সিং করে দেশে বসে বিদেশ থেকে টাকা আয় করছে। এ ছাড়াও সরকারপ্রধান সবাইকে অনুরোধ করেন, ১ ইঞ্চি জমিও ফেলে রাখবেন না। আমিও গণভবনে কৃষি খামার গড়ে তুলেছি। আপনারা হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগল পালন ও মৎস্য চাষ করবেন। আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হলে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব। নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য রাখেন- মাগুরার নৌকার প্রার্থী ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, ফরিদপুর-১ আসনের নৌকার প্রার্থী আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-২ আসনের নৌকার প্রার্থী শাহদাব আকবার লাবু, মো. ফারুক হোসেন মিয়া, পৌর মেয়র অমিতাভ বোস প্রমুখ। এ ছাড়াও মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন সাইফুজ্জামান শেখর, রাজবাড়ি-১ ও ২ আসনের নৌকার প্রার্থী কেরামত কাজী ও জিল্লুল হাকিম প্রমুখ। সকাল থেকে জেলা ও আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নৌকার মনোনীত প্রার্থীদের পক্ষে মিছিল আর স্লোগানে নির্বাচনী জনসভাস্থলে জড়ো হতে থাকে।
০২ জানুয়ারি, ২০২৪

উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনাকে আবার দরকার : বাণিজ্যমন্ত্রী
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে দেশটার উন্নয়ণ করেছেন, যেভাবে দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, এই এগিয়ে যাওয়া ও উন্নয়ণের জন্য শেখ হাসিনাকে আবার দরকার।  সোমবার (১ জানুয়ারি) রাতে রংপুরের পীরগাছার কল্যাণী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।  এ সময় তিনি বলেন, আমি ইতিমধ্যে এই উপজেলার ৮০ ভাগ রাস্তা-ঘাট পাকা করেছি। বাকি রাস্তা আমি নির্বাচিত হলে ২ বছরের মধ্যে পাকা করব। এই উপজেলায় অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়েছে। দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি হয়েছে। আপনাদের আরও অনেক চাওয়া-পাওয়া আছে আমি জানি। আমি নির্বাচিত হলে আপনাদের সকল দাবি-দাওয়া পূরণ করব। তিনি আরও বলেন, আপনাদের জন্য আমি ক্যান্সার হাসপাতাল করেছি। যেটা এই কল্যাণী ইউনিয়নেই অবস্থিত। এটার সুফল আপনারা পাবেন। তাই আমি ৭ তারিখের নির্বাচনে সবাইকে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য আহ্বান করছি। আপনারা নিজেরাতো ভোটকেন্দ্রে যাবেনই। সেই সাথে আপনাদের পরিবার-পরিজন, প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিয়ে যাবেন। নৌকায় ভোট দিবেন। গতবারের চেয়ে বেশি ভোট দিয়ে আমাকে বিজয়ী করবেন।
০২ জানুয়ারি, ২০২৪

রাজধানীতে আজ আ.লীগের জনসভা, যেসব রাস্তা বন্ধ থাকবে
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সোমবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীতে নির্বাচনী জনসভার অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ৩ টায় ঢাকায় কলাবাগান মাঠে এ জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এ জনসভার জন্য কিছু রাস্তায় ডাইভারশন চালাবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। পয়েন্টগওলো হলো ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোড ক্রসিং, ধানমন্ডি ৩ নম্বর রোড ক্রসিং, সায়েন্সল্যাব ক্রসিং ও পান্থপথ ক্রসিং। ডিএমপির এক নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মিরপুরের গাবতলী থেকে রাসেল স্কয়ার ও আজিমপুর অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ থেকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোডে ডানে মোড় নিয়ে শংকর-ঝিগাতলা-সায়েন্সল্যাব হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। রেইনবো, এফডিসি থেকে রাসেল স্কয়ার অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন সোনারগাঁও ক্রসিংয়ে বামে মোড় নিয়ে বাংলামোটর দিয়ে শাহবাগ হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। পাশাপাশি নিউমার্কেট ও সায়েন্সল্যাব থেকে আগত রাসেল স্কয়ার অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন ধানমন্ডি ২ নম্বর রোডে বামে মোড় নিয়ে ঝিগাতলা-শংকর-ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোড হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে।
০১ জানুয়ারি, ২০২৪

বরিশালে আ.লীগের জনসভা শুরু
বরিশালে পবিত্র কোরআন, গীতা, বাইবেল ও ত্রিপিটক পাঠের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী জনসভা। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ১টায় আনুষ্ঠানিকভাবে জনসভা শুরু হয়। এদিন বিকেল ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনসভাস্থলে পৌঁছে বরিশালবাসীর উদ্দেশে নির্বাচনী ভাষণ দেবেন বলে জানিয়েছেন তার প্রেস সচিব। বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে জনসভায় প্রথমে বক্তব্য দেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান। এ ছাড়া জেলা-উপজেলার নেতারা বক্তব্য দিচ্ছেন। সভামঞ্চে ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা উপস্থিত হয়েছেন। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে বরিশাল নগরীতে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। যেন মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়েছে শহরটি। শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখার জন্য সকাল ৯টা থেকে বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে মিছিল-ফ্যাস্টুনসহকারে হাজার হাজার নেতাকর্মী যোগ দেন সভাস্থলে। খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আগত নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু উদ্যান যেন জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে, ছয় স্তরের কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে বরিশালের পুরো নগরীকে ঢেকে ফেলা হয়েছে। সভাস্থলগামী সকল সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মাঠে প্রবেশের সময় প্রতিটি কর্মীকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। হাজার হাজার পানির বোতল মাঠের বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছে যেন যার যার মতো নিতে পারে। এর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু উদ্যানে জনসভায় যোগ দেন। এর পাঁচ বছর পর এবারও নির্বাচনী সভায় যোগ দিতে আসছেন। এর আগে যদিও চলতি বছরের মার্চ মাসে বরিশাল সফরের কথা ছিল শেখ হাসিনার, পরে তা স্থগিত করা হয়।
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

বঙ্গবন্ধু উদ্যান জনসমুদ্র
বরিশালের বঙ্গবন্ধু উদ্যানের জনসভামঞ্চে বিকেল ৩টায় বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে বরিশাল নগরীতে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। যেন মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়েছে শহরটি। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই উদ্যানের পথে নেতাকর্মীদের ঢল। খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আগত নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু উদ্যান যেন জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।  এদিকে ছয় স্তরের কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে বরিশালের পুরো নগরীকে ঢেকে ফেলা হয়েছে। সভাস্থলগামী সকল সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মাঠে প্রবেশের সময় প্রতিটি কর্মীকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। হাজার হাজার পানির বোতল মাঠের বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছে যেন যার যার মতো নিতে পারে।  এর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু উদ্যানে জনসভায় যোগ দেন। এর পাঁচ বছর পর এবারও নির্বাচনী সভায় যোগ দিতে আসছেন। এর আগে যদিও চলতি বছরের মার্চ মাসে বরিশাল সফরের কথা ছিল শেখ হাসিনার, পরে তা স্থগিত করা হয়।
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

মিছিলে মিছিলে মুখরিত বরিশাল
মিছিলে মুখরিত হয়ে উঠেছে বরিশাল নগরী। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারকে কেন্দ্র করে বরিশাল সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  তার আগমনকে কেন্দ্র করে বরিশাল নগরীতে শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। যেন মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়েছে শহরটি। বিকেল ৩টায় নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি। জানা গেছে, তার সঙ্গে বরিশালে যাবেন বোন শেখ রেহানা ও দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই বরিশাল শহরের অলিগলিতে জয় বাংলা স্লোগানে খণ্ড খণ্ড মিছিল। প্রধান প্রধান সড়কে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনসভাস্থল ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু উদ্যানে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ভিড় বাড়তে দেখা যায়। বেলা সোয়া ১১টায় নগরীর কাকলীর মোড় পেরিয়ে জনসভাস্থলের দিকে যাচ্ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের একটি মিছিল। মিছিলে অংশ নেওয়া সদর উপজেলার চন্দ্রমোহন থেকে আসা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান হাওলাদার জানান, বঙ্গবন্ধুর কন্যাদের দেখতে তিনি জনসভায় যাচ্ছেন। নগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে দেখা যায় আওয়ামী লীগের একটি মিছিল। এমন আরও কয়েকটি মিছিল দেখা যায় নগরীর বিভিন্ন প্রান্তে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের মতে, শেখ হাসিনার এই সফরে ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে। এদিকে শেখ হাসিনার এই জনসভায় ভোলার গ্যাস বরিশালে সরবরাহ, শিল্পনগরী গড়াসহ ছয়-সাতটি দাবি তুলতে পারেন দলটির শীর্ষ নেতারা। এমনটাই জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য এবং প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষে গঠিত কমিটির সদস্য বলরাম পোদ্দার। এর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সর্বশেষ বরিশালে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। ওই দিন তিনি বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলার সীমান্ত বরাবর পায়রা নদীর লেবুখালী পয়েন্টে শেখ হাসিনা ক্যান্টনমেন্ট উদ্বোধন করেন। পরে নগরের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে জনসভায় বক্তৃতা দেন।
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩
X