‘ইনু জাসদ গণবাহিনী তৈরি করে হত্যার রাজনীতি শুরু করেন’
কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনের সংসদ সদস্য কামরুল আরেফিন বলেছেন, ‘স্বাধীনতার পরে ইনু মুজিব কোর্ট ছেড়ে জাসদ গণবাহিনী তৈরি করে হত্যার রাজনীতি শুরু করেছেন।’ রোববার (৭ এপ্রিল) ভেড়ামারা সরকারি মহিলা কলেজে হতদরিদ্র মানুষের মধ্যে ঈদ শুভেচ্ছা উপহার শাড়ি, লুঙ্গি বিতরণকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, তিনি (ইনু) খুব ভালোভাবে জানেন স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আল বদর, আল-শামস বাহিনীকে কীভাবে মুজিব কোটের ভেতরে লুকিয়ে রাখতে হয়। জাসদ ছাত্রলীগ নেতা তুষার হত্যাকাণ্ডে আওয়ামী লীগকে জড়ানোর বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘আমরা হত্যার রাজনীতি করি না। হত্যাকে আমরা ঘৃণা করি। ওসিকে ফোন করেছি আসামি ধরার জন্য। জাসদের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপনকে ফোন করেছি সহযোগিতার জন্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক তাদের নেতা (ইনু) যিনি বঙ্গবন্ধুর সময় থেকে খুনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এমনকি জনশ্রুতিতে আছে তিনি পরোক্ষভাবে বঙ্গবন্ধুর খুনের সঙ্গে জড়িত। সেই নেতার মুখ থেকে ভালো কথা কখনো আশা করা যায় না।’ আওয়ামী লীগের কর্মীদের ঘরকাটা ইঁদুর বলার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘এটা তো ওনি, ১৫টা বছর চারজনকে হত্যার মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়েছেন। এখন আর সে সুযোগ পাচ্ছেন না।’
০৭ এপ্রিল, ২০২৪

ভেড়ামারায় জাসদ ছাত্রলীগ নেতাকে হত্যা
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় জাসদ ছাত্রলীগ নেতা নাইফ আহমেদ তুষারকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার গোলাপনগরে একটি চায়ের দোকানে মোটরসাইকেলে আসা ২৫ থেকে ৩০ জন সশস্ত্র যুবক তাকে কুপিয়ে আহত করে। পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাত পৌনে ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। নিহত তুষার চর গোলাপনগর এলাকার রবিউল ইসলামের ছেলে ও মোকাররমপুর ইউনিয়ন জাসদ ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজিম হোসেন সেবুল। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, তুষার ইফতারির পর একটি চায়ের দোকানে চা খাচ্ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলযোগে আসা অস্ত্র হাতে ২৫ থেকে ৩০ জন দুর্বৃত্ত তাকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। একপর্যায়ে তুষার দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে দুর্বৃত্তরা তার পিছে ধাওয়া করে আবারও কোপাতে থাকে। এ সময় স্থানীয়রা ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা তাকে রাস্তায় ফেলে মোটরসাইকেলে করে স্থান ত্যাগ করে। পরে স্থানীয়রা মুমূর্ষু অবস্থায় তুষারকে উদ্ধার করে প্রথমে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত পৌনে ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। ভেড়ামারা থানার ওসি (তদন্ত) লুৎফর রহমান বলেন, এ বিষয়ে থানায় এখনো মামলা হয়নি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।
০৭ এপ্রিল, ২০২৪

কুষ্টিয়ায় জাসদ ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা 
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার মোকাররমপুর ইউনিয়নের জাসদ ছাত্রলীগ নেতা নাইফ আহমেদ তুষারকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।  তুষার মোকাররমপুর  ইউনিয়ন জাসদ ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকার একটি বেসরকারি ইউনিভার্সিটির ছাত্র বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজিম হোসেন সেবুল। নিহত তুষার চর গোলাপনগর এলাকার রবিউল ইসলামের ছেলে।  শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গোলাপনগরে রবিউলের চায়ের দোকানে মোটরসাইকেলযোগে দেশীয় অস্ত্র হাতে ২৫ থেকে ৩০ জন সশস্ত্র  দুর্বৃত্তরা তাকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে আহত করে। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাত ১০টা ৪০ মিনিটে তুষারের মৃত্যু হয়।  এলাকাবাসী, প্রত্যক্ষদর্শী ও ভেড়ামারা থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তুষার ইফতারির পর আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে রবিউলের চায়ের দোকানে চা খাচ্ছিলেন। এমন সময় মোটরসাইকেলযোগে আগত দেশীয় অস্ত্র হাতে ২৫ থেকে ৩০ জন সশস্ত্র দুর্বৃত্ত তাকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। একপর্যায়ে তুষার দৌড় দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তারাও তার পিছে ধাওয়া করে আবারও তাকে কুপাতে থাকে। এ সময় স্থানীয়রা ছুটে গেলে দুর্বৃত্তরা তাকে রাস্তায় ফেলে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায়। তুষারের হাত, পা, মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মারাত্মক জখম হয়। পরে স্থানীয়রা আহত তুষারকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।  ডাক্তার তৎক্ষণিক তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখানে রাত ১০টা ৪০ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।  জেলা জাসদ ছাত্রলীগ সভাপতি তুহিন বলেন, আমরা শুনেছি দুর্বৃত্তরা তুষারকে মারাত্মকভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমরা আগামীকাল সমস্ত তথ্য সহকারে আপনাদেরকে বিস্তারিত জানাব।  ভেড়ামারা থানার অফিসার ইনচার্জ লুৎফর রহমান (তদন্ত) বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে আছি। অপরাধীদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সব দুর্বৃত্তকে আইনের আওতায় আনা হবে। এ বিষয়ে থানায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।
০৬ এপ্রিল, ২০২৪

১৮১ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল জাসদ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৮১টি আসনের বিপরীতে দল মনোনীত চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা (আংশিক) প্রকাশ করছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়।  এতে জানানো হয়, আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আরও কিছু আসনের বিপরীতে দল মনোনীত চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করা হবে।  সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান রোকন, মোহাম্মদ মহসীন, মির্জা মো. আনোয়ারুল হকসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। ১৮১টি আসনের বিপরীতে দল মনোনীত চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা- ১. পঞ্চগড়-১ মো. ফারুক আহম্মদ, ২. পঞ্চগড়-২ অ্যাডভোকেট তরিকুল ইসলাম, ৩. ঠাকুরগাঁও-১ মো. খাদেমুল ইসলাম, ৪. ঠাকুরগাঁও-২ অধ্যক্ষ রাজিউর রহমান বাবুল, ৫. ঠাকুরগাঁও-৩  মো. সোলায়মন ঢালী, ৬. দিনাজপুর-২ অ্যাডভোকেট ইমামুল ইসলাম, ৭. দিনাজপুর-৩ শহীদুল ইসলাম শহীদুল্লাহ, ৮. দিনাজপুর-৪ অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী, ৯. দিনাজপুর-৫ অধ্যাপক আতাউর রহমান, ১০. দিনাজপুর-৬ শাহ আলম বিশ্বাস, ১১. নীলফামারী-১ মো. খায়রুল আলম (আনাম), ১২. নীলফামারী-২ জাবির হোসেন প্রামানিক ১৩. নীলফামারী-৩ অধ্যাপক আজিজুল ইসলাম, ১৪. নীলফামারী-৪ মো. আজিজুল হক, ১৫. লালমনিরহাট-১ ডা. হাবিব মো. ফারুক, ১৬. রংপুর-২ কুমারেশ রায়, ১৭. রংপুর-৩ সাহীদুল ইসলাম, ১৮. কুড়িগ্রাম-২ নুরুল ইসলাম বখশী ঠান্ডা, ১৯. কুড়িগ্রাম-৪ মো. গোলাম হাবিবুর রহমান বিদ্যুৎ, ২০. গাইবান্ধা-১ মো. গোলাম আহসান হাবিব মাসুদ, ২১. গাইবান্ধা-২ গোলাম মারুফ মনা, ২২. গাইবান্ধা-৩ এস এম খাদেমুল ইসলাম খুদী, ২৩. গাইবান্ধা-৫ ডা. একরাম হোসেন, ২৪. জয়পুরহাট-১ আবুল খায়ের মো. শাখাওয়াত হোসেন, ২৫. জয়পুরহাট-২ আবুল খায়ের মো. শাখাওয়াত হোসেন, ২৬. বগুড়া-১ অ্যাডভোকেট হাসান আকবর আফজল হারুন, ২৭. বগুড়া-৩ আব্দুল মালেক সরকার/ আলহাজ্ব মো. ফেরদৌস স্বাধীন (ফিরোজ), ২৮. বগুড়া-৪ এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন, ২৯. বগুড়া-৫ রাসেল মাহমুদ, ৩০. বগুড়া-৬ অ্যাডভোকেট এমদাদুল হক ইমদাদ, ৩১. বগুড়া-৭ মো. আব্দুর রাজ্জাক, ৩২. চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ অধ্যাপক আবু বাক্কার, ৩৩. চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ বীরমুক্তিযোদ্ধা মেহের আলী, ৩৪. চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আব্দুল হামিদ রুনু, ৩৫. নওগাঁ-১ বীরমুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান, ৩৬. নওগাঁ-২ বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই, ৩৭. নওগাঁ-৩ বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. ওয়াজেদ আলী, ৩৮. নওগাঁ-৪ অ্যাডভোকেট মো. রিয়াজ উদ্দিন, ৩৯. নওগাঁ-৫ এস এম আজাদ হোসেন মুরাদ, ৪০. নওগাঁ-৬ অ্যাডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বুলবুল, ৪১. রাজশাহী-১ প্রদীপ মৃধা, ৪২. রাজশাহী-২ আব্দুল্লাহ আল মাসুদ শিবলী, ৪৩. রাজশাহী-৬ জুলফিকার মান্নান জামী, ৪৪. নাটোর-১ মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, ৪৫. নাটোর-৪ অ্যাডভোকেট বিপ্লব কুমার রাম, ৪৬. সিরাজগঞ্জ-১ আব্দুল হাই তালুকদার, ৪৭. সিরাজগঞ্জ-২ আবু বকর ভূঁইয়া, ৪৮. সিরাজগঞ্জ-৪ মোস্তফা কামাল বকুল, ৪৯. সিরাজগঞ্জ-৫ বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক, ৫০. সিরাজগঞ্জ-৬ মোজাম্মেল হক, ৫১. পাবনা-১ শেখ আনিসুজ্জামান, ৫২. পাবনা-২ মোছা. পারভীন খাতুন/শেখ আনিসুজ্জামান, ৫৩. পাবনা-৩ আবুল বাশার শেখ, ৫৪. পাবনা-৪ মো. আব্দুল খালেক, ৫৫. পাবনা-৫ আলহাজ্ব আফজাল হোসেন রাজা, ৫৬. মেহেরপুর-১ মো. মাহাবুবুর রহমান (মাহবুব চান্দু), ৫৭. মেহেরপুর-২ ওমর আলী, ৫৮. কুষ্টিয়া-১ শরিফুল কবির স্বপন, ৫৯. কুষ্টিয়া-২ হাসানুল হক ইনু,  ৬০. কুষ্টিয়া-৩ গোলাম মোহসীন, ৬১. কুষ্টিয়া-৪. রোকনুজ্জামান রোকন, ৬২. চুয়াডাঙ্গা-১ বীরমুক্তিযোদ্ধা সবেদ আলী, ৬৩. চুয়াডাঙ্গা-২. জুলফিকার হায়দার/অ্যাডভোকেট আকসিজুল ইসলাম রতন,  ৬৪. ঝিনাইদহ-১ শরাফত ইসলাম, ৬৫. ঝিনাইদহ-২ চন্দন চক্রবর্তী, ৬৬. ঝিনাইদহ-৩ শামীম আকতার বাবু, ৬৭. যশোর-৩ অ্যাডভোকেট রবিউল আলম, ৬৮. মাগুরা-১ জাহিদুল আলম, ৬৯. মাগুরা-২ জাহিদুল আলম, ৭০. নড়াইল-১ সাইফুজ্জামান বাদশা, ৭১. বাগেরহাট-৩ শেখ নুরুজ্জামান মাসুম, ৭২. খুলনা-২ খালিদ হোসেন, ৭৩. খুলনা-৩ শেখ গোলাম মর্তুজা, ৭৪. খুলনা-৫ সুজিত মল্লিক, ৭৫. সাতক্ষীরা-১ শেখ মো. ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, ৭৬. সাতক্ষীরা-৪ অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, ৭৭. বরগুনা-১ আবু জাফর সূর্য, ৭৮. পটুয়াখালী-১ কে এম আনোয়ারুজ্জামান মিয়া (চুন্নু), ৭৯. পটুয়াখালী-৪ বিশ্বাস শিহাব পারভেজ মিঠু, ৮০. ভোলা-১ বীরমুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমান, ৮১. বরিশাল-২ সাজ্জাদ হোসেন, ৮২. বরিশাল-৩ কাজী সিদ্দিকুর রহমান, ৮৩. বরিশাল-৪ অ্যাডভোকেট আব্দুল হাই মাহবুব, ৮৪. বরিশাল-৫ কে এম মনিরুল আলম (স্বপন খন্দকার), ৮৫. বরিশাল-৬ মোহাম্মদ মোহসীন, ৮৬. পিরোজপুর-১ সাইদুল ইসলাম ডালিম, ৮৭. পিরোজপুর-২ সিদ্ধার্থ মন্ডল, ৮৮. পিরোজপুর-৩ রণজিৎ কুমার হাওলাদার, ৮৯. টাঙ্গাইল-৪ ড. এস এম আবু মোস্তফা, ৯০. টাঙ্গাইল-৬ সৈয়দ নাভেদ হোসেন, ৯১. টাঙ্গাইল-৭ মো. মঞ্জুর রহমান মজনু, ৯২. টাঙ্গাইল-৮ মো. রফিকুল ইসলাম, ৯৩. জামালপুর-৪ গোলাম মোস্তফা জিন্নাহ, ৯৪. জামালপুর-৫ অধ্যাপক খন্দকার মো. ইতিমুদ্দৌলা, ৯৫. শেরপুর-১ মনিরুল ইসলাম লিটন, ৯৬. শেরপুর-২ লাল মো. শাহজাহান কিবরিয়া, ৯৭. শেরপুর-৩ মিজানুর রহমান মিজান, ৯৮. ময়মনসিংহ-১ আমিনুল ইসলাম আমিন, ৯৯. ময়মনসিংহ-২ অ্যাডভোকেট শিব্বির আহমেদ লিটন, ১০০. ময়মনসিংহ-৩ আব্দুল আজিজ, ১০১. ময়মনসিংহ-৪ অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু, ১০২. ময়মনসিংহ-৬ সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু, ১০৩. ময়মনসিংহ-৭ রতন সরকার, ১০৪. ময়মনসিংহ-৯ অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন, ১০৫. ময়মনসিংহ-১১ অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন, ১০৬. নেত্রকোণা-২ মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, ১০৭. কিশোরগঞ্জ-১ শারফুদ্দিন সোহেল, ১০৮. কিশোরগঞ্জ-৩ মো. শওকত আলী, ১০৯. কিশোরগঞ্জ-৫ নন্দন শেঠ, ১১০. কিশোরগঞ্জ-৬ রফিকুল ইসলাম রাজা, ১১১. মানিকগঞ্জ-১ আফজাল হোসেন খান জকি, ১১২. মানিকগঞ্জ-২ মো. রফিকুল ইসলাম সিদ্দিকী, ১১৩. মানিকগঞ্জ-৩ সৈয়দ সারোয়ার আলম চৌধুরী, ১১৪. মুন্সীগঞ্জ-১ অ্যাডভোকেট নাসিরুজ্জামান খান, ১১৫. ঢাকা-৫ মো. শহিদুল ইসলাম, ১১৬. ঢাকা-৭ হাজী ইদ্রিস ব্যাপারি, ১১৭. ঢাকা-৯. অ্যাডভোকেট নিলাঞ্জনা রিফাত (সুরভী), ১১৮. ঢাকা-১০ শওকত রায়হান, ১১৯. ঢাকা-১৩ অ্যাডভোকেট আলী আশরাফ খান, ১২০. ঢাকা-১৪ অ্যাডভোকেট আবু মো. হানিফ, ১২১. ঢাকা-১৫ মুহাম্মদ সামছুল ইসলাম সুমন, ১২২. ঢাকা-১৬ মো. নুরুন্নবী, ১২৩. গাজীপুর-১. অ্যাডভোকেট আব্দুর রফিক, ১২৪. গাজীপুর-২ একরামুল হক খান (সোহেল), ১২৫. গাজীপুর-৩ জহিরুল হক মন্ডল বাচ্চু, ১২৬. গাজীপুর-৫ মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম আকন্দ (লিটন), ১২৭. নরসিংদী-২ জায়েদুল কবীর, ১২৮. নরসিংদী-৪ মো. হুমায়ূন কবির সর্দার, ১২৯. নারায়ণগঞ্জ-৫. মো. শাহজাহান, ১৩০. রাজবাড়ী-২ আব্দুল মতিন মিয়া, ১৩১. ফরিদপুর-১ হারুন অর রশীদ রতন, ১৩২. ফরিদপুর-৪ নাজমুল কবির মনির, ১৩৩. গোপালগঞ্জ-১ মো. ফায়েকুজ্জামান, ১৩৪. গোপালগঞ্জ-২ শেখ মাসুদুর রহমান, ১৩৫. মাদারীপুর-২ সালাহউদ্দিন খান, ১৩৬. শরীয়তপুর-১ স ম আব্দুল মালেক, ১৩৭. শরীয়তপুর-২ মো. ফিরোজ মিয়া (ফিরোজ শাহী), ১৩৮. সুনামগঞ্জ-১ এ কে এম অহিদুল ইসলাম কবির, ১৩৯. সুনামগঞ্জ-২ মো. আমিনুল ইসলাম, ১৪০. সুনামগঞ্জ-৩ মো. নাজমুল হক, ১৪১. সুনামগঞ্জ-৪ আবু তাহের মো. রুহুল আমিন (তুহীন), ১৪২. সুনামগঞ্জ-৫ আলাউদ্দিন আহমেদ মুক্তা, ১৪৩. সিলেট-১ শামীম আখতার, ১৪৪. সিলেট-২ লোকমান আহমেদ, ১৪৫. সিলেট-৩ আব্দুল হাসিব চৌধুরী, ১৪৬. সিলেট-৪ মো. নাজমুল ইসলাম, ১৪৭. সিলেট-৫ লোকমান আহমেদ, ১৪৮. সিলেট-৬ লোকমান আহমেদ, ১৪৯. মৌলভীবাজার-১ এ এম মোনায়েম মনু, ১৫০. মৌলভীবাজার-২ অ্যাডভোকেট বদরুল হোসেন ইকবাল, ১৫১. মৌলভীবাজার-৩ আব্দুল মোসাব্বির, ১৫২. মৌলভীবাজার-৪ হাজী এলেমান কবির, ১৫৩. হবিগঞ্জ-১ মো. আব্দুল মান্নান, ১৫৪. হবিগঞ্জ-২ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, ১৫৫. হবিগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট তাজউদ্দিন আহমেদ সুফী, ১৫৬. হবিগঞ্জ-৪ জিয়াউল হাসান তরফদার (মাহিন), ১৫৭. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ এস এম আলী আজম, ১৫৮. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ মো. আব্দুর রহমান খান (ওমর), ১৫৯. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ অ্যাডভোকেট আখতার হোসেন সাঈদ, ১৬০. কুমিল্লা-১ ধীমন বড়ুয়া, ১৬১. কুমিল্লা-৫ ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, ১৬২. কুমিল্লা-৬ মনিরুল ইসলাম, ১৬৩. চাঁদপুর-১ মো. সাইফুল ইসলাম সোহেল, ১৬৪. চাঁদপুর-২ মো. হাছান আলী সিকদার/শহীদ আলমগীর, ১৬৫. চাঁদপুর-৩ মুহাম্মদ মাসুদ হাছান, ১৬৬. চাঁদপুর-৫ মনির হোসেন মজুমদার, ১৬৭. ফেনী-১ শিরীন আখতার, ১৬৮. নোয়াখালী-১ মো. হারুন অর রশীদ সুমন, ১৬৯. নোয়াখালী-২ নইমুল আহসান জুয়েল, ১৭০. নোয়াখালী-৪ এস এম রহিম উল্যাহ, ১৭১. নোয়াখালী-৫ মোহাম্মদ মোকসুদের রহমান মানিক, ১৭২. নোয়াখালী-৬ ইশরাজুর রহমান শামীম, ১৭৩. লক্ষ্মীপুর-২ আমির হোসেন মোল্লা, ১৭৪. লক্ষ্মীপুর-৩ অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সেলিম, ১৭৫. লক্ষ্মীপুর-৪ মোশারেফ হোসেন, ১৭৬. চট্টগ্রাম-৩ নুরুল আখতার, ১৭৭. চট্টগ্রাম-৮ শ্যামল বিশ্বাস, ১৭৮. চট্টগ্রাম-১১ জসিম উদ্দিন বাবুল, ১৭৯. চট্টগ্রাম-১৬ কামাল মোস্তফা চৌধুরী, ১৮০. কক্সবাজার-১ মো. নাজিম উদ্দিন, ১৮১. কক্সবাজার-৩ নাইমুল হক চৌধুরী টুটুল। উল্লেখ্য, ১৪ দলের অন্যতম এ শরিক দলটি আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। দলীয় প্রতীকের পাশাপাশি নৌকা প্রতীকেও নির্বাচনে আগ্রহী জাসদ।
২৪ নভেম্বর, ২০২৩

আ.লীগ থেকে মনোনয়ন ফরম কিনলেন জাসদ কেন্দ্রীয় নেতা 
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) স্থায়ী কমিটির সদস্য ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে লীগের মনোনয়ন পেতে দলটির দলীয় আবেদন ফরম সংগ্রহ করেছেন। নেত্রকোনা-৫ আসনের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।  সোমবার (২০ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দলীয় আবেদন ফরম সংগ্রহ করেন ড. আনোয়ার হোসেন। কম সময়ের মধ্যে জাসদ থেকে পদত্যাগ করে আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন বলেও জানান তিনি । জাসদ সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ গত ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত জাসদের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ড. আনোয়ার হোসেন। সেখানে দলীয় মনোনয়ন বোর্ড, নির্বাচন পরিচালনা কমিটি, নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়। যেখানে নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হয় আনোয়ার হোসেনকে। আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন জানিয়ে জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন ফরম নেওয়ার বিষয়টি দলের স্থায়ী কমিটিকে জানিয়েছি। আমাদের পূর্বধলায় (নেত্রকোনা-৫ আসন) আমার ছোট ভাই বেলাল (ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল) তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় এখন নির্বাচন করতে পারছে না।   তাঁর পরিবারের প্রতি পূর্বধলার মানুষের চাওয়া পাওয়া রয়েছে জানিয়ে আনোয়ার হোসেন বলেন, এলাকায় আমার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ছিল না। কিন্তু ভাই তো আছে। মানুষজন আমাকে চিনেন। বিশেষ করে ১/১১ সময়ে আমার ভূমিকা, জাবির উপাচার্য, মুক্তিযোদ্ধা, সাহসী লোক হিসেবে সংকটে এগিয়ে আসে সেসব কারণে। শেখ হাসিনাকে দেশের কাণ্ডারি মন্তব্য করে ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, দেশে শেখ হাসিনার বিকল্প দেখি না। আমি অবসরের পরে জাসদে যোগ দিলেও সবসময় আমার শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। এখন আমার দেশ বিশাল সংকটে। এ সময়ে তাঁর পাশে আমার থাকা দরকার।   জাসদ থেকে মনোনয়ন ফরম না নেওয়ার কারণ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে এখন যে অবস্থা। আমরা জাসদ কিংবা ওয়ার্কার্স পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টি অনেক দিন ধরে চেষ্টা করছি, কিন্তু জনগণের মধ্যে সেভাবে আস্থাটা তৈরি হয়নি। বরং দলগুলো ছোট হয়ে যাচ্ছে। আমার ভাই আওয়ামী লীগ করে। আমিও রাজনীতিতে তেমন ছিলাম না। এলাকায় দেখলাম সেখানে জাসদের পুরোনো কিছু কর্মী থাকলেও তারা জাসদে (আওয়ামী লীগ হবে) যোগ দিয়ে দিয়েছে। আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি অবশ্যই জাসদ থেকে পদত্যাগ করে আওয়ামী লীগে যোগ দেব। তাদের (জাসদ) বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছি। আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেব।
২০ নভেম্বর, ২০২৩

কাল থেকে মনোনয়নপত্র বিক্রি করবে জাসদ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জাসদের দলীয় মনোনয়ন বোর্ড, নির্বাচন পরিচালনা কমিটি, নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটি গঠন করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ।  শুক্রবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত শেষে এসব গঠন করা হয়।  দলীয় সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন শিরীন আখতার, অ্যাড. রবিউল আলম, মোশাররফ হোসেন, অধ্যাপক. ড. ম. আনোয়ার হোসেন, আফরোজা হক রীনা, মীর হোসাইন আখতার, রেজাউল করিম তানসেন, নুরুল আকতার, মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম, শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান রোকন, নাইমুল আহসান জুয়েল, মোহাম্মদ মোহসীন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু।  দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি হয়েছেন হাসানুল হক ইনু ও সদস্য সচিব শিরীন আখতার। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, অ্যাড. রবিউল আলম, মোশাররফ হোসেন, আফরোজা হক রীনা, মীর হোসাইন আখতার ও নাদের চৌধুরী। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা আগামীকাল ১৮ নভেম্বর থেকে ২১ নভেম্বরের মধ্যে পাঁচ হাজার টাকা ফি দিয়ে দলের কার্যালয় থেকে সরাসরি বা অনলাইনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে পারবেন। জাসদের মনোনয়ন বোর্ড আগামী ২৩ নভেম্বর দলের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে।  দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন মোশাররফ হোসেন ও সদস্য সচিব মীর হোসাইন আখতার। সদস্য নুরুল আকতার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লা, ফজলুর রহমান বাবুল, উম্মে হাসান ঝলমল, কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদের চৌধুরী, আফজাল হোসেন খান জকি, সাখাওয়াত হোসেন রাংগা, অধ্যাপক মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, অ্যাড. সাদিক হোসেন, আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম, শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান রোকন, নইমুল আহসান জুয়েল, মো. মোহসীন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, মীর্জা মো. আনোয়ারুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আবদুল হাই মাহাবুব, মো. খালিদ হোসেন, আবদুল আলীম স্বপন, মো. নুরুন্নবী, গোলাম মারুফ মনা, জসিম উদ্দিন বাবুল, সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু, কুমারেশ রায়, স ম আবদুল মালেক, দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন ও সহ-দপ্তর সম্পাদক প্রকৌশলী হারুন-অর-রশিদ সুমন।  নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে অ্যাড. রবিউল আলকে। সদস্য হয়েছেন শিরীন আখতার এমপি ও অধ্যাপক. ড. ম. আনোয়ার হোসেন, আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম, ওবায়দুর রহমান চুন্নু ও জিয়াউল হক মুক্তা।
১৭ নভেম্বর, ২০২৩

নিঃশর্তে নির্বাচনে না এলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করবে বিএনপি : জাসদ  
তপশিল ঘোষণার আগে বিএনপি তাদের একদফা দাবি ও সন্ত্রাসবাদী রাজনীতির পথ পরিহার করে নিঃশর্তভাবে নির্বাচনে না এলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে মনে করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নেতারা। দেশের জনগণ বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসবাদী রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করেছে বলেও মনে করেন ১৪ দলের অন্যতম এ শরিক নেতারা।  বুধবার (১৫ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে জাসদ আয়োজিত বিএনপি-জামায়াতের অবরোধের নামে আগুনসন্ত্রাস ও সহিংসতার প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নিয়ে তারা এসব কথা বলেন।   ঢাকা মহানগর পশ্চিম জাসদের সভাপতি মো. নুরুন্নবীর সভাপতিত্বে এবং দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, দলের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম, শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান রোকন, সাইফুজ্জামান বাদশা, শরিফুল কবির স্বপন, হাজী ইদ্রিস ব্যাপারি ও সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমেদ, রাশিদুল হক ননী প্রমুখ। বক্তারা বলেন, ডোনাল্ড লুর চিঠি নিয়ে পিটার হাস না দৌড়ে, বিএনপিকে সন্ত্রাসবাদী রাজনীতি থেকে ফিরিয়ে এনে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে আত্মসমর্পণ করানোর চেষ্টা করেন।  তারা বলেন, তপশিল ঘোষণার পর যারা নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চালাবে, তাদের ঘেরাও করে ধরে আইনের হাতে সোপর্দ করা হবে।
১৫ নভেম্বর, ২০২৩

বিএনপি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ধ্বংস করতে চায় : জাসদ
বিএনপি-জামায়াতের হরতাল-অবরোধের প্রতিবাদে রাজধানীতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ। সমাবেশে দলের নেতারা বলেছেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ধ্বংস করতে চায়। তাদের লক্ষ্য দেশবিরোধী শক্তিকে ক্ষমতায় বসানো।  শনিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউ জাসদ চত্বরে অনুষ্ঠিত দলের সহযোগী সংগঠন জাতীয় যুব জোট কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা এসব কথা বলেন। যুব জোট সভাপতি শরিফুল কবির স্বপনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম সুজনের সঞ্চালনায় মিছিল পূর্ব প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার।  বক্তব্য রাখেন জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকন, যুব জোটের কার্যসহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু হানিফ, আসিফুর রহমান বাবু, প্রদীপ কুমার রায়, শুভংকর দে বাপ্পা, ফজলুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শামসুল ইসলাম সুমন, সৈকত ইসলাম প্রমুখ।    শিরীন আখতার বলেন, গত ২৮ অক্টোবর শান্তিপূর্ণ সমাবেশের নামে বিএনপি-জামায়াত সারা দেশ থেকে আগুনসন্ত্রাসী, গুপ্তহামলাকারীদের জড়ো করে ঢাকায় পুলিশ পিটিয়ে হত্যা করেছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবন, অন্যান্য বিচারপতিদের বাসভবনে হামলা করেছে। মার্কেটে আগুন দিয়েছে, বাস পুড়িয়েছে। দেশের উন্নয়ন, অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতি, গণতান্ত্রিক ধারাকে বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপি-জামায়াত একের পর এক হরতাল-অবরোধের নামে গুপ্তহামলা, অগ্নিসংযোগ, হামলা, ভাঙচুরের পথ বেছে নিয়েছে। তারা দেশে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি এবং সাংবিধানিক ধারার বাইরে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের দেশের যুবসমাজকে এ বিষয়ে সর্তক থাকতে হবে। তিনি বলেন, শান্তি বিনষ্টকারী, নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী বিএনপি, বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ধ্বংস করতে চায়।
১১ নভেম্বর, ২০২৩

বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসবাদী শক্তিতে পরিণত হয়েছে : জাসদ
বিএনপি-জামায়াত সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাজনীতির স্বাভাবিক পথ বাদ দিয়ে সন্ত্রাসবাদী শক্তিতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের নেতারা।  বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের পক্ষ থেকে আয়োজিত এক সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তারা এই মন্তব্য করেন। বিএনপি-জামায়াত অবরোধের নামে আগুনসন্ত্রাস, সহিংসতা, অন্তর্ঘাত, নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এই কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়। জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত রায়হানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, দলের নেতা আহসান হাবীব শামীম, মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, মোহাম্মদ মোহসীন, মীর্জা মো. আনোয়ারুল হক, সাইফুজ্জামান বাদশা, ইদ্রিস ব্যাপারী, সোহেল আহমেদ, আবু হানিফ, নুরতাজ পারভিন, জাকির হোসেন, উত্তম দাস, শরিফুল ইসলাম সুজন প্রমুখ।  সমাবেশে ১৪ দলের অন্যতম এই শরিক নেতারা বলেন, বিএনপি-জামায়াত সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাজনীতির স্বাভাবিক পথ পরিত্যাগ করে সন্ত্রাসবাদী শক্তিতে পরিণত হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই, সরকার বা ক্ষমতার পরিবর্তনেরও কোনো পথ নেই। বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন প্রতিহত করে অস্বাভাবিক পথে ক্ষমতায় আসতে চায়।
০৯ নভেম্বর, ২০২৩

বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসবাদী শক্তিতে পরিণত হয়েছে : জাসদ
বিএনপি-জামায়াত সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাজনীতির স্বাভাবিক পথ বাদ দিয়ে সন্ত্রাসবাদী শক্তিতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের নেতারা।  বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের পক্ষ থেকে আয়োজিত এক সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তারা এই মন্তব্য করেন। বিএনপি-জামায়াত অবরোধের নামে আগুনসন্ত্রাস, সহিংসতা, অন্তর্ঘাত, নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এই কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়। জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত রায়হানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, দলের নেতা আহসান হাবীব শামীম, মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, মোহাম্মদ মোহসীন, মির্জা মো. আনোয়ারুল হক, সাইফুজ্জামান বাদশা, ইদ্রিস বেপারি, সোহেল আহমেদ, আবু হানিফ, নুরতাজ পারভিন, জাকির হোসেন, উত্তম দাস, শরিফুল ইসলাম সুজন প্রমুখ।  সমাবেশে ১৪ দলের অন্যতম এই শরিক নেতারা বলেন, বিএনপি-জামায়াত সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাজনীতির স্বাভাবিক পথ পরিত্যাগ করে সন্ত্রাসবাদী শক্তিতে পরিণত হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই, সরকার বা ক্ষমতার পরিবর্তনেরও কোনো পথ নেই। বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন প্রতিহত করে অস্বাভাবিক পথে ক্ষমতায় আসতে চায়।
০৯ নভেম্বর, ২০২৩
X