পুরান ঢাকায় ডিজিটাল ল্যাব চান সাঈদ খোকন
পুরান ঢাকায় ডিজিটাল ল্যাব স্থাপনে সরকারের সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা আছে কি না তা জানতে চেয়েছেন ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। বৃহস্পতিবার (০৯ মে) দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশনে এক সম্পূরক প্রশ্নে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর কাছে তা জানতে চান তিনি। এ সময় সংসদ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। সম্পূরক প্রশ্নে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, আজ আমাদের সংসদ নেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রয়াত স্বামী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। তার স্মৃতির প্রতির শ্রদ্ধা জানিয়ে আমি প্রশ্ন করছি ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীকে। পুরান ঢাকার তরুণ-তরুণীদের জন্য ডিজিটাল ল্যাব স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে কি না? যদি না থাকে তাহলে এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করবেন কি না?  এমন প্রশ্নের জবাবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, মাননীয় স্পিকার আপনার মাধ্যমে সংসদ সদস্য মহোদয়কে আশ্বস্ত করতে চাই, ওনার নির্বাচনী এলাকায় আমাদের এস্টাব্লিশিং ডিজিটাল কানেক্টিভিটি প্রকল্পের আওতায় নতুন করে শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব এবং স্কুল অব ফিউচার প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা রয়েছে। এ ছাড়া ২০২৫ সালের মধ্যে সারা বাংলাদেশে আরও ১০ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা রয়েছে। মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে আরও পাঁচ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হবে।
০৯ মে, ২০২৪

‘আলাপ’-কে জনপ্রিয় করতে পলকের নির্দেশ
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) কলিং সেবা অ্যাপ ‘আলাপ’-কে জনপ্রিয় করতে নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ‌্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। গ্রাহকদের কাছে অ্যাপটি জনপ্রিয় করে তুলতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন‌্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি পর্যালোচনা সভায় এই নির্দেশনা দেন পলক। এ লক্ষ‌্যে আলাপকে এক সঙ্গে ২০ লাখ গ্রাহক একত্রে ভিডিও কল করার সক্ষমতা তৈরি, আইডি ছাড়াই মোবাইল নম্বরের মাধ‌্যমে হোয়াটস অ‌্যাপসের মতো সহজে অ‌্যাপসটি ডাউনলোড করার উপযোগী করা এবং বিদ‌্যমান ল‌্যান্ড ফোনের  নম্বর হিসেবে অ‌্যাপটিতে ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল করা ও গ্রহণের সুবিধা নিশ্চিত করতে তিনি নির্দেশ দেন। এ ছাড়াও তিনি চলতি অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়নের অগ্রগতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগকে জাতীয় অগ্রগতির ক্রম তালিকায় সর্বোচ্চ স্থান অর্জনের করণীয় বিষয়ে পরামর্শ দেন। বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বিটিসিএল, টেশিসসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন সংস্থার অব‌্যবহৃত সম্পদের সর্বোচ্চ ব‌্যবহার নিশ্চিতের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, সম্পদের সুষ্ঠু ব‌্যবহার নিশ্চিত করার মাধ‌্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। সভায়  ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, বিটিআরসি, ডাক অধিদপ্তর, বিটিসিএল, টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর, সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, টেলিটক এবং টেশিসসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা প্রধানরা এবং বিভিন্ন  প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় টেলিযোগাযোগ বিভাগের চলতি অর্থবছরে গৃহীত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি তুলে ধরা হয়। সংস্থা প্রধান ও প্রকল্প পরিচালকগন নিজ নিজ প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি তুলে ধরেন।  
১৪ মার্চ, ২০২৪

ইউনিফায়েড লাইসেন্স পেল ৩ মোবাইল অপারেটর
দেশের তিন মোবাইল অপারেটরের অনুকূলে প্রযুক্তি নির্বিশেষে একক (ইউবুফায়েড) লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সোমবার (১১ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওস্থ বিটিআরসি ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই লাইসেন্স প্রদান করা হয়। এই তিন অপারেটর হলো- রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটক এবং বেসরকারি খাতের গ্রামীণফোন এবং রবি আজিয়াটা। বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌ. মো. মহিউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ‘রেগুলেটরি অ্যান্ড লাইসেন্সিং গাইডলাইন ফর সেলুলার মোবাইল সার্ভিসেস ইন বাংলাদেশ’ গাইডলাইনের আলোকে অপারেটরদের অনুকূলে ‘সেলুলার মোবাইল সার্ভিসেস অপারেটর লাইসেন্স’ এবং ‘রেডিও কমিউনিকেশন্স এপারেটাস লাইসেন্স ফর সেলুলার মোবাইল সার্ভিসেস’ শীর্ষক একীভূত লাইসেন্স প্রদান করা হলো। এর ফলে পূর্বের টুজি, থ্রি জি, ফোর জি এবং তরঙ্গ ফি এর জন্য আলাদা লাইসেন্স এবং নির্দেশিকা পরিবর্তে সব বিষয়কে এক লাইসেন্সের আওতায় আনা হয়েছে। একীভূত লাইসেন্সে ফাইভ জি’র ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ‘একসেস’ তরঙ্গের প্রাপ্যতা ও ‘ব্যাকহল’ ফাইবারের পাশাপাশি পাবলিক অবকাঠামো ব্যবহারের অনুমতি, অফশোর ক্লাউড সুবিধা, রোল আউট বাধ্যবাধকতা, নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা প্রভৃতি বিবেচনায় নেওয়া হয়। এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ১৫ বছরের জন্য ১৯৯৬ সালে টুজি-এর লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। থ্রি জি-এর জন্য আবার আরেক সময় আরেকটা মেয়াদে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। এভাবে ফোর জি। এই সবগুলোকে একীভূত করে এই লাইসেন্স দেওয়া হলো। প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় আরও দুই বছর আগে লাইসেন্স একীভূতকরণ এর নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন, প্রযুক্তি কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে। ফলে আগামী প্রজন্মের জন্য আমাদেরকে প্রস্তুত করতেই তিনি এমন নির্দেশনা দিয়েছিলেন। লাইসেন্স একীভূত করার সিদ্ধান্ত আমাদের ইতিবাচক রিটার্ন দেবে। বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌ. মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মানুষের দোরগোড়ায় আধুনিক প্রযুক্তির টেলিযোগাযোগ সেবা পৌঁছে দিতে এই লাইসেন্সের গুরুত্ব অপরিসীম। এই লাইসেন্সের মাধ্যমে টুজি, থ্রি জি, ফোর জি এবং ফাইভ জি এমনকি এরপরেও যে প্রযুক্তি আসবে, সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। যথাযথ নিয়মে নিলামের মাধ্যমে এই লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার প্রকৌ. শেখ রিয়াজ আহমেদ, অর্থ, হিসাব ও রাজস্ব বিভাগের কমিশনার ড. মুশফিক মান্নান চৌধুরী, লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের কমিশনার মো. আমিনুল হক, প্রশাসন বিভাগের মহাপরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন, স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জুয়েল, সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ খলিল-উর-রহমান, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন্স বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান, লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক আশীষ কুমার কুণ্ডু, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা, কমিশনের বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকরা এবং মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা।
১১ মার্চ, ২০২৪

সাতক্ষীরাবাসীদের যেসব সুখবর দিলেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, সাতক্ষীরায় ১৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে শেখ কামাল আইটি পার্ক করা হবে। সব উপজেলায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে উচ্চ গতির ইন্টারনেট দেওয়া হবে। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে স্মার্ট উপহার হিসেবে শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। জেলা প্রশাসন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর যৌথভাবে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, চিংড়ি চাষ নয়; সাতক্ষীরায় বসে আউটসোর্সিং করে নারীরা ডলার, পাউন্ড, ইউরো আয় করছেন। প্রশিক্ষণ নিয়ে মাত্র চার মাসে যোগ্য ও দক্ষ হয়ে উঠেছেন আমাদের নারীরা। স্মার্ট নারী উদ্যোক্তা তৈরি করা হয়েছে। পোস্ট অফিসকে ডিজিটালাইজেশন করে সব সেবা দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এ সময় তিনি উচ্চ গতির ইন্টারনেটের উদ্বোধন করেন। তালার শিক্ষার্থী বোরহান উদ্দিনকে ফাইটার প্লেন বানাতে যত টাকা লাগে সরকার সেই সহযোগিতা করবে জানান। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ফিরোজ আহমেদ স্বপন, সাতক্ষীরা সদর আসনের সংসদ সদস্য আশরাফুজ্জামান আশু, সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রাপ্ত লায়লা পারভীন সেঁজুতি, জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মতিউর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একে ফজলুল হক, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম প্রমুখ। তারানা সুলতানার পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন ‘হার পাওয়ার প্রকল্প’র উপ-প্রকল্প পরিচালক নিলুফার ইয়াসমিন। অনুষ্ঠানে এ প্রকল্পের আওতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ২৪০ জন নারী প্রশিক্ষণার্থীর মধ্যে ল্যাপটপ বিতরণ করা হয়।
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর
ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ জিপনের বিশেষ সাশ্রয়ী প্যাকেজের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ ঘোষণা দেন। প্রতিমন্ত্রী জানান, বিটিসিএলের ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ জিপনের বিশেষ সাশ্রয়ী প্যাকেজের আওতায় ৫ এমবিপিএসের বিদ্যমান মূল্যে ৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৩৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন সাশ্রয়ী এই প্যাকেজের আওতায় ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেট ব্যান্ডউথ পাওয়া যাবে ৫০০ টাকায়। ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেটের বিদ্যমান মূল্য ৮০০ টাকা। তিনি জানান, তবে এখন থেকে ১৫ এমবিপিএস পাওয়া যাবে ৮০০ টাকায়। ১২৫০ টাকার ২০ এমবিপিএস মিলবে ১০৫০ টাকায়। ১৪৫০ টাকার ২৫ এমবিপিএস মিলবে ১৩০০ টাকায়। ১৬৫০ টাকার ৩০ এমবিপিএসের নতুন মূল্য ১৫০০ টাকা। ২০৫০ টাকার ৪০ এমবিপিএসের মূল্য ২০০০ টাকা। ২৪৫০ টাকার ৫০ এমবিপিএস মিলবে ২৪০০ টাকা। প্রতিমন্ত্রী জানান, জিপনের নতুন ঘোষিত প্যাকেজের এ সুযোগ সীমিত সময়ের জন্য প্রযোজ্য হবে। এদিন টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ই-সিমও উদ্বোধন করা হয়। সেই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ভাষা শহীদদের স্মরণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন বাংলা ভাষাভিত্তিক তিনটি অ্যাপ ও নতুন একটি বাংলা ফন্ট ‘পূর্ণ’ উন্মুক্ত করা হয়।
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ওয়ালটন দেশের বৃহৎ ও সফল প্রাইভেট হাই-টেক পার্ক : পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ওয়ালটনকে দেশের সবচেয়ে সফল ও বৃহৎ প্রাইভেট হাই-টেক পার্ক হিসেবে অভিহিত করেছেন।  বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শনে এসে এমন মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী পলক। তিনি বলেন, হোম অ্যাপ্লায়েন্স ও ইলেকট্রনিক্স পণ্য দিয়ে শুরু করে ওয়ালটন এখন ফ্রিজ, টেলিভিশনসহ অনেক স্মার্ট ডিভাইসে বিশ্বের সবচেয়ে ইউনিক ও ইনোভেটিভ সলিউশন এনেছে। যা বাংলাদেশকে একটি উদ্ভাবনী জাতি হিসেবে পরিণত করতে খুবই সহায়ক। ইলেকট্রনিক্স ও ডিজিটাল ডিভাইস পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশকে আত্মনির্ভরশীল ও রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হওয়ার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে ওয়ালটন। সরকারি প্রকিউরমেন্ট প্রক্রিয়ায় দেশে উৎপাদিত পণ্যের প্রতি গুরুত্বারোপ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত জনশুমারি প্রকল্পে ওয়ালটনের প্রায় ৪ লাখ ট্যাব ব্যবহৃত হয়েছিল। প্রকল্পে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাব ব্যবহার করায় সরকারের প্রায় ১৫০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছিল। ওয়ালটনের ওই ট্যাবগুলোর মান খুবই ভালো হওয়ায় জনশুমারি প্রকল্প শেষে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে ওয়ালটনকে ধন্যবাদপত্র দেওয়া হয়। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী খুশি হয়ে ট্যাবগুলো শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণের অনুমোদন দেন। সরকারি প্রকিউরমেন্টে এ রকম সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া হলে কয়েক হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব। পরিদর্শনকালে দেশে প্রথমবারের মতো ওয়ালটন ডিজি-টেকের এসএসডি প্রোডাক্টের বাণিজ্যিক উৎপাদন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জুনাইদ আহমেদ পলক। পাশাপাশি তিনি ওয়ালটন-ল্যাপটপ ক্যাশব্যাক অফারের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং নেক্সজি সিরিজের নতুন মডেলের স্মার্টফোন ‘এন৭২’ এর মোড়ক উন্মোচন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আইসিটি সচিব মো. সামসুল আরেফিন, বঙ্গবন্ধু হাই-টেক পার্কের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জি এস এম জাফরউল্লাহ্, এটুআই’র প্রজেক্ট ডিরেক্টর মো. মামুনুর রশীদ ভূইয়া, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মঞ্জুরুল আলম এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পরিচালক ও ওয়ালটন টিভির মনিটরিং ডিরেক্টর রাইসা সিগমা হিমা। অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ডিজি-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুফ আলীসহ ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শনকালে ওয়ালটন টিভির ক্লিনরুম ফ্যাসিলিটিতে বাংলাদেশে প্রস্তুতকৃত প্রথম স্যাটেলাইটের পূর্ণাঙ্গ সিমুলেশন কার্যক্রম পরিদর্শন করে মুগ্ধ হন প্রতিমন্ত্রী। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রথম লুনার স্যাটেলাইট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প বাস্তবায়নে এসপায়ার টু ইনোভেটকে (এটুআই) সহায়তা করছে ওয়ালটন টেলিভিশনের ক্লিনরুম রিসার্স ল্যাব ও টেকনোলজি।  উল্লেখ্য, ‘বিয়ন্ড সাউন্ড, বিয়ন্ড বাউন্ডারিস’ থিমের ওয়ালটনের নেক্সজি সিরিজের ‘এন৭২’ নতুন মডেলের স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ডুয়াল স্টেরিও স্পিকার। ফলে এর ব্যবহারকারীরা মিউজিকে পাবেন এক অনন্য অভিজ্ঞতা। ওয়ালটন-ল্যাপটপ ক্যাশব্যাক অফারের আওতায় যে কোনো ধরনের কম্পিউটার পণ্য ও ডিভাইস ক্রয়ে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারেন ক্রেতারা। 
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ডিজিটাল বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশের তরুণরা : পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ডিজিটাল বিশ্বের নেতৃত্ব দেবেন দেশের মেধাবী তরুণরা। তাদের সুযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির ওপর জোর দিতে হবে। আমরা নিজেদের স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুললে দেশও স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে।  শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় চুনারুঘাট দক্ষিণা চরন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক জিলুফা সুলতানার সভাপতিত্বে তারুণ্যের সভায় তিনি এসব কথা বলেন।  আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক আরও বলেন, সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হলে, সোনার মানুষ তৈরি করতে হবে। আপনারা ভোট দিয়ে ব্যারিস্টার সুমনকে এমপি হিসেবে নির্বাচিত করেছেন। তাকে নিয়ে আমরা তরুণরা গর্ব করি। আপনারা আগামী ৫ বছর সুমনকে সহযোগিতা করবেন। তার মাধ্যমে এলাকার অনেক কাজ হবে।  সভায় বক্তব্য রাখেন অ্যাডভোকেট আবু জাহির, ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুর হক সুমন, অ্যাডভোকেট ময়েজ উদ্দিন শরীফ, হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার আক্তার হোসেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল কাদির লস্কর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলিমা রায়হানা, পৌর মেয়র সাইফুল আলম রুবেল, সাংবাদিক ফারাবী হাফিজ, সোলায়মান সুখন, তৌহিদ আফ্রিদি, সালমান মুক্তাদির প্রমুখ।  এসময় প্রতিমন্ত্রী আইসিটি বিভাগ থেকে হবিগঞ্জ জেলার ২৬৫ জন প্রশিক্ষণার্থীর মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ করেন।
০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

অবৈধ ফোন কবে বন্ধ হতে পারে জানালেন প্রতিমন্ত্রী
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছেন, অবৈধ বা অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন আগামী জুলাই মাসে বন্ধ হতে পারে। তবে যারা অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন কিনে ফেলেছেন তাদের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ থাকবে। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে সচিবালয়ে তার দপ্তরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হুটলি সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। অনিবন্ধিত ও গ্রে মার্কেটে এমন ফোনের সংখ্যা কত হতে পারে, এ প্রশ্নের জবাবে পলক বলেন, এই সংখ্যা আমি এখনো পাইনি। আমি প্রথমে জানতে চেয়েছি নিবন্ধিত ফোন কত, তারপর জানতে চেয়েছি ইউজার নম্বর, তারপর আমি বলতে পারব এই সংখ্যাটি কত। পলক বলেন, আমাদের যে ১৭টি অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট তারা কিন্তু আমাকে ইস্যুগুলো বলেছেন, এরপর আমি জানতে পেরেছি এবং কাজ শুরু করেছি। অবৈধ বা অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন কবে থেকে বন্ধ হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে পলক বলেন, আশা করছি পাঁচ মাস সময় লাগবে। টেকনোলজি ডেভেলপ করা, টেস্টিং করা এবং এটা অপারেশন করতে। হঠাৎ করে আমরা এমন কোনো নীতি চাপিয়ে দিতে চাই না, যাতে করে একটা অস্থিরতা তৈরি না হয়। এই কারণে আমরা প্রথম থেকে বলছি, অবৈধ পথে কেউ যেন ফোন না নিয়ে আসেন। অবৈধ পথে কেউ যেন ফোন ক্রয় না করেন, যাতে করে পরে তারা ক্ষতিগ্রস্ত না হন। সে জন্য আমরা একটা রিজেনেবল টাইম দিচ্ছি যে, আগামী তিন মাসে আমরা টেকনোলজি ডেভেলপ করব, পরে দুই মাসে টেস্টিং করব। আমাদের প্রত্যাশা জুলাই মাসের মধ্যে এটা অপারেশনাল করব। তিনি বলেন, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) খুব আন্তরিকতার সঙ্গে চেষ্টা করছে অনিবন্ধিত ফোন যাতে গ্রে মার্কেটে না আসে, চোরাই পথে না আসে, স্মাগলিং হয়ে না আসে। আমরা চেষ্টা করছি প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার করে আমাদের স্থানীয় শিল্পের প্রটেকশন দেওয়া এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করতে।
২৮ জানুয়ারি, ২০২৪

পণ্যের দাম বেশি নিলেই ৩৩৩-এ কল
বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হলে ‘৩৩৩’ নম্বরে ফোন করে অভিযোগ জানানো যাবে। সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ৩১ জানুয়ারির মধ্যে এই সুবিধা চালু করা হবে। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ। সেখানেই তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২০ সালে কোভিড মহামারি ছড়িয়ে পড়ার পর দুস্থ মানুষের ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দিতে ও রোগী শনাক্তকরণে ৩৩৩ এর ব্যবহার বাড়ানো হয়েছিল। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে ৩৩৩ নম্বরকে যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হলো। তিনি জানান, ‘৩৩৩’ নম্বরে বর্তমানে যেসব সেবা আছে, সেগুলো চালু থাকবে। পাশাপাশি ‘৩৩৩’ নম্বরে ফোন করার পর আরেকটি ডিজিটে চাপ দিয়ে নতুন সেবাটি পাওয়া যাবে। ৩১ জানুয়ারির মধ্যে এই সুবিধা চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সময়ের মধ্যে  নতুন একটি ওয়েবসাইট খোলা হবে; যেখানে পণ্যের দাম, মজুতসহ বিভিন্ন তথ্য থাকবে। আসন্ন রোজায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের যার যতটুকু সক্ষমতা আছে, তা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার বৈঠকে নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, যে কোনো পণ্য উৎপাদন, মজুত, বাজারজাতকরণ, বিপণন ও আমদানি পর্যায়ে সঠিক তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করা ও নিজেদের মধ্যে আদান-প্রদান করা গেলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে এর রিয়েল টাইম ইনফরমেশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে দিতে চাই।
১৫ জানুয়ারি, ২০২৪

টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণের উদ্যোগ নিতে হবে : পলক
আগামী ৩০ জুনের মধ‌্যে টেলিকম খাতের সকল লোকসানি কোম্পানিকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণের প্রয়োজনীয় উদ‌্যোগ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। রোববার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি বলেন, টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণে সংশ্লিষ্টদের ইনট্রিগেটি, ইনক্রিয়েস ইফিসিয়েন্সি, ইমপ্রুভ প্রসেস এন্ড পারফরমেন্স, ইনট্রেক উইথ রেগুলেটর্স, ইনভেস্টমেন্ট ‍এট্রেকশন এবং আইটি এন্ড আইটিস এক্সপোর্ট প্রমোশন ইংরেজি শব্দের আই আদ‌্যক্ষর এই ৬টি আই মেনে চলতে হবে। পরে জুনাইদ আহমেদ পলক সভায় প্রোডাকটিবেলিটি, প্রোডাক্ট ডাইভারসিটি প্রমোশন এবং প্রসেস টু কানেক্ট কাস্টমার এই চার শব্দের পি আদ‌্যক্ষরের ওপর কাজ করতে প্রস্তাব জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন ৪টি স্তম্ভের ওপর প্রতিষ্ঠিত-স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট সরকার এবং স্মার্ট সোসাইটি। গত মেয়াদে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা তৈরি করেছি। তিনি বলেন, আমরা প্রায় ৪০টি প্রকল্প চিহ্নিত করেছি যেগুলো আমাদের যাত্রা শুরু করার জন্য বাস্তবায়ন করা দরকার। এই মেয়াদে আমাদের চ্যালেঞ্জ হলো আমরা দক্ষতা, স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার সাথে ৪টি স্তম্ভের অধীনে সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম তা নিশ্চিত করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনায় শক্তিশালী ডিজিটাল অবকাঠামো, সাশ্রয়ী মূল্যের ইন্টারনেট অ্যাক্সেস এবং আইসিটি সেক্টরের বিকাশের ধারাবাহিকতায় স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। নিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম, সততা, সাহস এবং উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা দিয়ে, চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলা করা সম্ভব। পরে প্রতিমন্ত্রী এমটব, বাক্কো, আইএসপিএবির নেতারা এবং মোবাইল ফোন অপারেটরসমূহের সিইও সহসিনিয়র কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিটিআরসির চেয়ারম‌্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ স‌্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম‌্যান ড. শাহজাহান মাহমুদসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও এর অধীন দপ্তর ও সংস্থা প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে  ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিবের নেতৃত্বে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং এর অধীন দপ্তর ও সংস্থার পক্ষ থেকে ফুলেল অর্ঘের প্রথাগত পদ্ধতির পরিবর্তে প্রতিমন্ত্রীকে অভিনন্দনপত্র দিয়ে অভিনন্দন জানান। প্রতিমন্ত্রী কৃচ্ছতা সাধনে সরকারি নীতির সাথে বিষয়টি খুবই মানানসই হওয়ায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
১৪ জানুয়ারি, ২০২৪
X