করোনায় আক্রান্ত ডিবি প্রধান হারুন
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।  সোমবার(২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিবির কর্মকর্তারা।  সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পেইজে গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, হঠাৎ করে করোনা আক্রান্ত হলাম। সুস্থতার জন্য দোয়া চাই। ডিবি সূত্র জানায়, তিনি আজকেও ব্যাডমিন্টন খেলেছেন। আগামীকাল পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ অন্যান্য ভিআইপিদের প্যান্ডেলে ওনার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব থাকায় করোনা টেস্ট করা বাধ্যতামূলক। সে কারণে করোনা পরীক্ষা করিয়েছেন। এরপরই ফলাফল পজিটিভ এসেছে।  ডিবি জানায়, করোনা পজিটিভ আসার পরে বর্তমানে বাসায় বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মিয়ান আরেফিকে হেফাজতে নিতে আজ কারাগারে যাবেন ডিবি প্রধান হারুন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপদেষ্টার মিথ্যা পরিচয় দেওয়া মিয়ান আরেফিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেবে তদন্ত সংস্থা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এজন্য আজ মঙ্গলবার কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগারে যাচ্ছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। প্রয়োজনে ওই আসামিকে কারা ফটকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে। ডিবির দায়িত্বশীল সূত্র কালবেলাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। মিয়ান আরেফিকে গত বৃহস্পতিবার পাঁচদিনের রিমান্ডে পায় ডিবি। এরমধ্যেই খবর বের হয়, তদন্ত সংস্থা দুই দফা কারাগারে আনতে গেলেও কারা কর্তৃপক্ষ আসামিকে ডিবির কাছে হস্তান্তর করেনি। এমন পরিস্থিতি আজ ডিবি প্রধান নিজেই কারাগারে যাচ্ছেন। মিয়ান আরেফি বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত মার্কিন নাগরিক। তার পৈত্রিক নিবাস  সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া। তার প্রকৃত নাম মিয়া জাহিদুল ইসলাম আরেফি। গ্রামের লোকজন তাকে বেলাল নামেও চেনে। ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর ওই দিন সন্ধ্যায় তিনি রাজধানীর নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। সেখানে নিজেকে মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা এবং ডেমোক্র্যাট দলের ন্যাশনাল কমিটির সদস্য পরিচয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বক্তব্য দেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে উসকানিমূলক ও বিদ্বেষপূর্ণ কথা বলেন। ওই সময় তার পাশে অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী, বিএনপি নেতা ইশরাকসহ কয়েকজন ছিলেন। এ ঘটনায় পল্টন থানায় ‘মিথ্যা পরিচয়ে অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের’ অভিযোগসহ রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে তিনজনের বিরুদ্ধে এক ব্যক্তি মামলা করেন। এরই মধ্যে মিয়ান আরেফি ও চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ আমলে নেওয়ার বিষয়ে অনুমোদন দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পাওয়ায় ওই দুই আসামির বিরুদ্ধে পল্টন থানায় হওয়া মামলার সঙ্গে এখন রাষ্ট্রদ্রোহ অপরাধের ধারা যুক্ত করে তদন্ত চলছে। মামলাটি ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) মতিঝিল বিভাগ তদন্ত করছে। ২৯ অক্টোবর দেশ ছাড়ার সময় বিমানবন্দর থেকে মিয়ান আরেফিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন আদালত তাকে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে রাখার আদেশ দেন। একই মামলায় গত মঙ্গলবার হাসান সারওয়ার্দীকে সাভার থেকে গ্রেপ্তার করে পরদিন ৮ দিনের রিমান্ডে নেয় ডিবি। তিনি এখন ডিবি হেফাজতে রয়েছেন। গ্রেপ্তারের পর মিয়ান আরেফির দেওয়া বক্তব্যের সঙ্গে সারওয়ার্দীর বক্তব্য না মেলায় গত বৃহস্পতিবার ডিবির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভার্চুয়াল শুনানি নিয়ে মিয়ান আরেফির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট ডিবি সূত্র জানায়, রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার ডিবির কর্মকর্তারা মিয়ান আরেফিকে আনতে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে যান; কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাকে ডিবির কাছে দেয়নি। গত শনিবার ডিবি কর্মকর্তারা ফের তাকে হেফাজতে পেতে কারাগারে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করেন। সেদিনও কারা কর্তৃপক্ষ তাকে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেয়নি। অবশ্য কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা দৈনিক কালবেলাকে জানিয়েছিলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ওই আসামিকে তদন্ত কর্মকর্তা চাইলে অবশ্যই হেফাজতে নিতে পারবেন। তবে রোববার পর্যন্ত তাকে তদন্ত কর্মকর্তা হেফাজতে নেননি।  মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্ট ডিবির দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেন, আজ স্বয়ং ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান ওই আসামি আনতে কারাগারে যাবেন। এদিন তদন্তের প্রয়োজনে কারা ফটকেই জিজ্ঞাসাবাদ বরা হতে পারে মিয়ান আরেফিকে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৩

কারা আগুন লাগাচ্ছে জানি, আইনের আওতায় নিয়ে আসব : ডিবি প্রধান
জনগণের জানমাল ও সরকারি সম্পত্তিতে কারা আগুন লাগাচ্ছে তা আমরা জানি উল্লেখ করে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিএমপির গোয়েন্দা শাখার প্রধান মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ বলেছেন, অনেকের নাম আমরা পেয়ে গেছি। তারা যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসব। রোববার (৫ নভেম্বর) দুপুরে তার নিজ কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। ডিবি প্রধান বলেন, একটি মানুষের শেষ সম্বল একটি বাস। যাত্রী পরিবহন করে তার সংসার চলে। তার একমাত্র অবলম্বন যদি রাত ৩টার সময় তারা আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে ফেলে, তার জীবনটাই তো শেষ হয়ে যাবে। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা যেটা জেনেছি ২৮ তারিখ যারা প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে, আমাদের পুলিশ ভাইকে হত্যা করেছে, অন্যান্য পুলিশ সদস্যদের মেরেছে এবং ওই দিন বাসে যারা আগুন লাগিয়েছে—তারাই তো পরদিন হরতাল ডেকেছে। হরতালের মধ্যেও আগুল লাগানোর ঘটনা ঘটছে। হারুন বলেন, অবরোধ ডাকার পরে কারা এসব আগুন লাগাচ্ছে আমরা জানি। তাদের নাম আমরা পেয়েছি, ছবি পেয়েছি। আমরা অবশ্যই তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসব।
০৫ নভেম্বর, ২০২৩

সংঘাতে জড়িত বিএনপির বাকিরাও গ্রেপ্তার হবেন - ডিবি প্রধান
২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে রাজধানীতে হামলা, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও পুলিশ সদস্য হত্যার ঘটনায় জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) হারুন অর রশীদ এ তথ্য জানিয়েছেন। ডিএমপির গোয়েন্দাপ্রধান হারুন বলেন, হামলা, আগুন ও পুলিশ সদস্য নিহতের ঘটনায় করা মামলার আসামি এবং পলাতক বিএনপির বাকি নেতাকর্মীদেরও দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে ডিবি প্রধান বলেন, কার নেতৃত্বে, কার প্রভাবে, মঞ্চে বিএনপির কারা ছিল এবং সহিংসতায় কারা উসকানি দিয়েছিল—সব কিছু খতিয়ে দেখা হবে। এ ছাড়া এফআইআর তালিকাভুক্ত বাকিদের খুঁজে বের করে গ্রেপ্তার করব। তিনি আরও বলেন, ২৮ অক্টোববের নাশকতায় জড়িতদের নাম পাওয়া গেছে। মামলার আসামি এবং পলাতক বাকি বিএনপি নেতাকর্মীদের শিগগির গ্রেপ্তার করা হবে। তিনি আরও বলেন, অবরোধে যানবাহন, বাস ও পুলিশ হাসপাতালের গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে এবং প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা হয়েছে। প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। গোয়েন্দাপ্রধান হারুন বলেন, প্রকাশ্য দিবালোকে আমার পুলিশ ভাইকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আরও অনেকে গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন। একজন কোমায় চলে গেছেন। হাসপাতালে গেলে তাদের পরিবার ও বাচ্চাদের কান্না ও আহাজারি দেখা যায়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির ওই নেতাকে খুঁজছিলেন তারা। যে বাড়িতে পালিয়ে ছিলেন, যেখান থেকে গত বৃহস্পতিবার রাতে গ্রেপ্তার করেন। পুলিশ কনস্টেবল আমিরুল হত্যা মামলার আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই মামলায় তিনি ৪ নম্বর এজাহারভুক্ত আসামি। হারুন বলেন, ‘এ মামলার যারা আসামি তাদের সবাইকে আইনের কাছে সোপর্দ হতে হবে। যারা পালিয়ে ছিল তারাও রক্ষা পায়নি। এখনো যারা পালিয়ে আছে তাদেরও ধরে আদালতের কাছে সোপর্দ করব।’ এদিকে কনস্টেবল আমিরুল হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত অভিযোগে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি আনছার উদ্দিনকে সিলেটের বটেশ্বর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯। গতকাল শুক্রবার দুপুরে আটক করে বিকেলে শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। র্যাব জানায়, পুলিশ হত্যা মামলা ছাড়াও শান্তিগঞ্জ থানার আরেকটি বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলাও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
০৪ নভেম্বর, ২০২৩

শুধু ভাত খাওয়াই না, অস্ত্রও উদ্ধার করি - ডিবি প্রধান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, পরবর্তী সময়ে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ডিবি কার্যালয়ে খাওয়ানোর ছবি ছড়িয়ে গেলে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা হয়। ডিবি কার্যালয়কে ভাতের হোটেল বলেও সমালোচনা করেন অনেকে। এবার চারটি অস্ত্র-গুলি, ককটেলসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তারের পর এই সমালোচনার জবাব দিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, আমরা শুধু ভাতই খাওয়াই না, অস্ত্রও উদ্ধার করি। গতকাল সোমবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে এ মন্তব্য করেছেন তিনি। এর আগে হারুন অর রশীদ বলেন, যেখানেই ঘটনা ঘটুক, অপরাধীদের আইডেন্টিফাই করে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। অনেকেই মনে করতে পারেন, ডিবি একটা ভাতের হোটেল। এতে আমরা ডিমরালাইজড হব না। এটা আমাদের মানবিক দিক। আমাদের কাছে অনেক ভুক্তভোগী, সাধারণ মানুষ আসেন। তাদের প্রবলেমগুলো দ্রুত সলভ করি। অনেক সময় বিকেল হয়ে গেলে আমাদের অফিসাররা মানবিকভাবে বলেন, খেতে পারেন, নাশতা করতে পারেন। এটা আমাদের মানবিকতা। কোনো অস্ত্র ব্যবসায়ী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী ঢাকা শহরে ঘুরে বেড়াবে আর আমাদের ডিবির টিম বসে থাকবে তা হতে পারে না। ‘দল দেখে অস্ত্র উদ্ধার করে না ডিবি’ ছাত্রদলের সাত নেতাকে অস্ত্র-গুলি, ককটেলসহ গ্রেপ্তারের পর বিরোধীরা অভিযোগ করেছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে, হয়রানির জন্য ছাত্রদল নেতাদের অস্ত্র-গুলি দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর জবাবে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, দল দেখে অস্ত্র উদ্ধার করে না ডিবি। তিনি বলেন, সম্প্রতি গ্রেপ্তাররা হয়তো ছাত্রদলের নেতাকর্মী। কিন্তু এর আগেও শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়, বাড্ডা থানার অস্ত্র মামলায় নাসির, কাউসার, জীবনকে গ্রেপ্তার করা হয়, তারা ছাত্রলীগের নেতা। কিছুদিন আগে নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার হারুন ও রশিদ হত্যা মামলার আসামি আসাদুজ্জামানকে দুটি অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়। হারুন অর রশীদ বলেছেন, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার সাতজন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতা হওয়ায় যদি কেউ বক্তব্য দেন, হয়রানির উদ্দেশ্যে এ অভিযান—এটা ঠিক না। ডিবি সত্যিকার অর্থে অস্ত্রধারী ও অস্ত্র ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করছে। অস্ত্রধারী কোনো দলের হতে পারে না। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় বরং ছাত্রদলের ওই সাত কেন্দ্রীয় নেতাকে দলীয়ভাবে বহিষ্কার করা উচিত।
২৯ আগস্ট, ২০২৩
X