দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার কাছে রাখার চেষ্টা করছে সরকার : পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বৈশ্বিক বিভিন্ন কারণে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার কাছে রাখার জন্য অব্যাহতভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। এ কাজে সফল হওয়া রাতারাতি সম্ভব নয় বিধায় সরকার বিভিন্নভাবে দরিদ্র ও অসহায় মানুষকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। শনিবার (৩০ মার্চ) আসন্ন পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৭নং ওয়ার্ডের মানুষের মধ্যে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।  পরিবেশমন্ত্রী বলেন, আমরা সকল সমস্যা ও সংকটে আপনাদের পাশে আছি। কোভিড ১৯ এর সময়েও আমরা জনগণের পাশে ছিলাম। ভবিষ্যতে যে কোনো সংকটেও আমরা জনগণের পাশে থাকব। আমার নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি ওয়ার্ডেই ঈদ উপহার বিতরণ করা হবে। পবিত্র রমজানের শুরু থেকে অসহায় মানুষের মঝে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছে আওয়ামী লীগ। এর আগে রমজানে মানবিক কাজে সম্পৃক্ত হতে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এ সময় অসহায়দের মাঝে ইফতার ও সেহরি বিতরণ, রক্তদান ও ঈদ উপহার দেওয়াসহ ৮ নির্দেশনা দিয়েছে ছাত্র সংগঠনটি।  
৩০ মার্চ, ২০২৪

‘সরকারের মদদপুষ্ট ব্যক্তিরাই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করছে’
ভাসানী অনুসারী পরিষদ আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেছেন, সরকারের মদদপুষ্ট ব্যক্তিরাই সিন্ডিকেটের দ্বারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ইচ্ছামতো দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি করে চলছে। অন্যদিকে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ইচ্ছামতো লাগামহীন বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়। চাল, ডাল, তেলসহ নিত্যপণ্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে সংগঠনটি। রফিকুল ইসলাম বলেন, সাধারণ মানুষ নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে অসহায় জীবনযাপন করছে। জনগণের দুঃখ দুর্দশা লাঘবে সরকারের সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা নেই। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধিতে গরিব অসহায় মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে জীবনযাপন করছে। তিনি সরকারকে অবিলম্বে সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় ভুক্তভোগী সাধারণ জনগণকে সাথে নিয়ে রাজপথে অবস্থান করবেন তিনি। ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান হাবিবের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন- সংগঠনের সদস্য সচিব ড. আবু ইউসুফ সেলিম, যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল বিশ্বাস, কেন্দ্রীয় নেতা আহসান হাবিব, নারী নেত্রী সাহানা বেগম ও সোনিয়া আক্তার।
১৯ মার্চ, ২০২৪

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির উন্নয়ন জনগণ চায় না
খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ বলেছেন, সরকার যত উন্নয়নের কথা বলে, ততই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির উন্নয়ন জনগণ চায় না। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করেত না পেরে সরকার এখন ইফতার মাহফিল নিয়ন্ত্রণ শুরু করেছে। তিনি আরও বলেন, ফিলিস্তিনের ওপর দীর্ঘ ৬ মাসের বেশি সময় চলমান ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে ওআইসিসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ ব্যাপারে সরকারকে অবিলম্বে জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানাচ্ছি। গতকাল শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর চত্বরে ঢাকা মহানগরী খেলাফত মজলিস আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিল পল্টন মোড় হয়ে বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কির সামনে এসে শেষ হয়। আব্দুল বাছিত আজাদ বলেন, সরকার প্রজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইফতার মাহফিল বন্ধের যে নির্দেশনা দিয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। রমজানের আলোচনা সভা করতে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা যে নির্মম নির্যাতন করেছে কোনো মুসলমানের সন্তান তা করতে পারে না। সরকার ও সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠনের এমন নির্মমতার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা আজিজুল হকের সভাপতিত্বে ও আবুল হোসেন এবং মুফতি আজিজুল হকের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা আহমদ আলী কাসেমী, জাহাঙ্গীর হোসাইন, ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক আবদুল জলিল, মিজানুর রহমান, কাজী মিনহাজুল আলম, ডা. রিফাত হোসেন মালিক, আবদুল হাফিজ খসরু, সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার, ইসলামী যুব মজলিসের তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, শ্রমিক মজলিসের মুহাম্মদ আবদুল করিম, ইসলামী ছাত্র মজলিসের মুহাম্মদ রায়হান আলী প্রমুখ।
১৬ মার্চ, ২০২৪

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির উন্নয়ন জনগণ চায় না : খেলাফত মজলিস
খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ বলেছেন, সরকার যত উন্নয়নের কথা বলে ততই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির উন্নয়ন জনগণ চায় না। সরকার এখন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে ইফতার মাহফিল নিয়ন্ত্রণ শুরু করেছে। সরকারকে এসব বন্ধ করতে হবে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর চত্ত্বরে ঢাকা মহানগরী খেলাফত মজলিস আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশের পর এক বিক্ষোভ মিছিল পল্টন মোড় হয়ে বিজয়নগর পানির ট্যাকিংর সামনে এসে শেষ হয়। তিনি বলেন, সরকার প্রজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইফতার মাহফিল বন্ধের যে নির্দেশনা দিয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। রোজাদারদের যারা কষ্ট দেয় তারা আল্লাহর মেহমানদেরকেই কষ্ট দেয়। খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা আজিজুল হকের সভাপতিত্বে ও মহানগর দক্ষিণ-উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল হোসেন ও মুফতি আজিজুল হকের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনের নায়েবে আমীর মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর হোসাইন, যুগ্ম মহাসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক মো. আবদুল জলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান, প্রশিক্ষণ সম্পাদক অধ্যাপক কাজী মিনহাজুল আলম। আরও বক্তব্য দেন- সমাজকল্যাণ সম্পাদক ডা. রিফাত হোসেন মালিক, প্রচার ও তথ্য সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার, ইসলামী যুব মজলিসের সভাপতি তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, শ্রমিক মজলিসের সভাপতি মুহাম্মদ আবদুল করিম, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিসের সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ রায়হান আলী, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার, নূর হোসেন, মাওলানা নূরুল হক, এনামুল হক হাসান, মুন্সী মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, মাওলানা ফরিদ আহমদ হেলালী, মুহাম্মদ সালমান, ইঞ্জিনিয়ার মতিউর রহমান প্রমুখ।
১৫ মার্চ, ২০২৪

ভর্তুকি দিয়ে হলেও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ চায় জামায়াত
ভর্তুকি দিয়ে হলেও রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, অশ্লীলতা ও নগ্নতা বন্ধ এবং রোজার পবিত্রতা রক্ষার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ। পৃথক সমাবেশে বক্তারা বলেন, দ্রব্যমূল্যের কশাঘাতে দেশের মানুষ বিপর্যস্ত। দুবেলা দুমুঠো খাবার জোগাড় করতেই তারা দিশেহারা হয়ে পড়ছে। এর মধ্যে দ্রব্যমূল্য আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাজারের এমন অবস্থায় দেশে কোনো সরকার আছে বলে মনে হচ্ছে না। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে একটি মিছিল রাজধানীর মতিঝিল কাঁচাবাজার থেকে শুরু হয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এ সময় ছিলেন দক্ষিণ জামায়াতের দেলাওয়ার হোসেন, কামাল হোসাইন, আব্দুল মান্নান, মোকাররম হোসাইন, শামসুর রহমান, মোবারক হোসাইন, আব্দুস সালাম প্রমুখ।
১১ মার্চ, ২০২৪

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের রক্ষার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ। রোববার (১০ মার্চ) সকালে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ।  কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলটি রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল কাচাবাজার থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।  বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি যথাক্রমে দেলাওয়ার হোসেন, কামাল হোসাইন ও ড. আব্দুল মান্নান, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মোকাররম হোসাইন, শামসুর রহমান, ড. মোবারক হোসাইন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুস সালাম, সৈয়দ সিরাজুল হক, মহানগরীর সহকারী প্রচার সম্পাদক আশরাফুল আলম ইমন, সহকারী অফিস সম্পাদক আব্দুস সাত্তার সুমন, সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক শাহীন আহমদ খান, ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা কলেজের সভাপতি মুসআব আব্দুল্লাহ, ঢাকা মহানগরী পুর্বের সেক্রেটারি জাফর সাদিক, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি হেলাল উদ্দিন সহ ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ জামায়াতের বিভিন্ন থানা আমির ও সেক্রেটারিরা।  অন্যদিকে সকালে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিমের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর। মিছিলটি মিরপুর ১ নম্বর গোল চত্তর থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে টেকনিক্যালে এসে সংক্ষিপ্ত পথসভার মাধ্যমে শেষ হয়।  সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, নাজিম উদ্দীন মোল্লা ও ডা. ফখরুদ্দীন মানিক, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য জিয়াউল হাসান, ইয়াছিন আরাফাত, মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ ও মুহাম্মদ জামাল উদ্দীন এবং ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য মু. আতাউর রহমান সরকার ও নাসির উদ্দীন, ছাত্রনেতা সালাহ উদ্দীন ও আসাদুজ্জামান প্রমুখ।
১০ মার্চ, ২০২৪

রমজানের আগে দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবি খেলাফত মজলিসের
খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ বলেছেন, প্রতিবছর রোজা কাছাকাছি এলে এদেশে সিন্ডিকেট চক্র যেভাবে নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে ওঠে তাতে মনে হয় দেশে প্রশাসন বলতে কিছুই নেই। দলীয় পরিচয়ে বেড়ে ওঠা এসব অসাধু ব্যবসায়ী সর্বদা সরকারি আনুকূল্য পেয়ে এমন বেপরোয়া হয়ে ওঠে। একদিকে এই চক্র মানুষকে জিম্মি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করছে অন্যদিকে ভ্যাট ও ট্যাক্স বাড়িয়ে সরকার তা মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে নিয়ে গেছে। শনিবার (৯ মার্চ) খেলাফত মজলিসের নির্ধারিত সদস্যদের নিয়ে আয়োজিত দুদিনব্যাপী তরবিয়তি মজলিসে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, খেজুরের মতো ইফতারের নিত্য অনুষঙ্গ ও পুষ্টিকর ফলের আমদানি শুল্ক বাড়ানোর কারণে এর দাম প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। অবিলম্বে রোজার আগেই দ্রব্যমূল্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। রমজানের পবিত্রতা নষ্ট হয় এমন অপতৎপরতা সরকারকে অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে।  মাওলানা আব্দুল বাছিত বলেন, মজলুম মানুষের আহাজারিতে চারদিক ভারী হয়ে উঠেছে। বিগত ৫ মাস ধরে চলমান বর্বর ইসরায়েলি আগ্রাসনে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা। বিশ্বের বিভিন্ন জনপদে শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা, আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে জনগণের ওপর শোষণ জুলুমের স্টিম রোলার চালাচ্ছে। জুলুম-শোষণ থেকে মানবতার মুক্তির একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম। মানুষের দুনিয়ার কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তির জন্য ইসলামকে শক্তভাবে আঁকড়ে ধরতে হবে। খেলাফত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে দল-মত-পথের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। গত ৮ ও ৯ মার্চ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক অধ্যাপক কাজী মিনহাজুল আলমের পরিচালনায় তরবিয়তি মজলিসের আলোচনা হয়। এতে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করেন দলের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের, কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আবদুল কাদির সালেহ, জিয়াউল হক শামীম, জাহাঙ্গীর হোসাইন, মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, এ বি এম সিরাজুল মামুন, ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল জলিল, মুহাদ্দিস শেখ মুহাম্মদ সালাহউদ্দিন, ডা. রিফাত হোসেন মালিক, আবদুল হাফিজ খসরু, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার, জহিরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা ফয়জুল ইসলাম, মাওলানা আজিজুল হক, নুর হোসেন, ডা. আবদুর রাজ্জাক, সাইফ উদ্দিন খন্দকার, আবুল হোসেন, আজিজুল হক প্রমুখ।
০৯ মার্চ, ২০২৪

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না সরকার : খেলাফত মজলিস
সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না অভিযোগ করেছে খেলাফত মজলিস। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) এক বিবৃবিতে এ তথ্য জানানো হয়। সংগঠনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে সরকারের কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রতিবছর রমজান কাছাকাছি আসলে এদেশে সিন্ডিকেট চক্র যেভাবে নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠে তাতে মনে হয় দেশে প্রশাসন বলতে কিছুই নেই। দলীয় পরিচয়ে বেড়ে উঠা এসব অসাধু ব্যবসায়ীরা সর্বদা সরকারি আনুকূল্য পেয়ে এমন বেপরোয়া হয়ে উঠে। একদিকে এই চক্র মানুষকে জিম্মি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করছে অন্যদিকে ভ্যাট/ট্যাক্স বাড়িয়ে দিয়ে সরকার তা মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে নিয়ে গেছে।  নেতারা বলেন, খেজুরের মত ইফতারের নিত্য অনুষঙ্গ ও পুষ্টিকর ফলের আমদানি শুল্ক বাড়ানোর কারণে এর দাম প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। শিল্পমন্ত্রী সরকারের ব্যর্থতা ঢাকতে গিয়ে খেজুরের বিকল্প হিসেবে বরই খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যা মূলত খেটে খাওয়া রোজাদার মানুষদের সঙ্গে উপহাসের শামিল।  নেতৃবৃন্দ বলেন, বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি জনজীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলবে। সরকার না পারছে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে, না পারছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে। কোনো অগ্নিকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার জাতি এখনও দেখতে পায়নি। ক্ষতিগ্রস্তরাও উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পায়নি। অবিলম্বে মাহে রমজানের পূর্বেই দ্রব্যমূল্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। রমজানের পবিত্রতা নষ্ট হয় এমন অপতৎপরতা সরকারকে অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। এর আগে গত বুধবার সন্ধ্যায় খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের নায়েবে আমীর মাওলানা আবদুল কাদির সালেহ’র সভাপতিত্বে ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদেরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল্লাহ ফরিদ, জাহাঙ্গীর হোসাইন, মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল জলিল, মিজানুর রহমান, কাজী মিনহাজুল আলম, আবু সালেহীন, আবদুল হাফিজ খসরু, তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার, আবদুল হক আমিনী, জহিরুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান, মাওলানা আজিজুল হক, হাজী নুর হোসেন, সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার, আবুল হোসেন প্রমুখ। 
০৭ মার্চ, ২০২৪

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণকে বড় চ্যালেঞ্জ ভাবছে সরকার
দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কোনোভাবেই কমানো যাচ্ছে না। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার নানা ধরনের পদক্ষেপ নিলেও তা কাজে আসছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের নীতিনির্ধারকরা প্রায়ই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেও অসাধু ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য বন্ধ হচ্ছে না। ফলে আসন্ন রমজানেও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এ অবস্থায় জিনিসপত্রের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য নিয়মিত মনিটরিংয়ের মাধ্যমে দ্রব্যমূল নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। গতকাল মঙ্গলবার ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিনে একটি অধিবেশনে অংশগ্রহণের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, ‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসকদের অনুরোধ করেছি, তারা যেন প্রতি মাসে এবং প্রয়োজন হলে প্রতি সপ্তাহেই বাজার মনিটরিং করেন। যাতে পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকে—সে বিষয়ে অনুরোধ করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘ডিসিরা জানতে চেয়েছেন করোনার সময়ের মতো ভার্চুয়াল কোর্টের ব্যবস্থা করা যায় কি না। তারা বলেছেন, বিশেষ করে জঙ্গিদের আদালতে আনা-নেওয়া করায় কিছুটা ঝুঁকি থাকে। তাই ভার্চুয়াল কোর্টের কথা বলেছেন ডিসিরা। আমরা সেটা যাচাই-বাছাই করে দেখব।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ডিসিদের সভায় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, জেলা পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা কোর কমিটির সভা যেন প্রতি মাসে তারা করেন। যাতে সবার সঙ্গে সবার একটা বোঝাপড়া থাকে। যেন কোনো অসুবিধা হলে সেটা দ্রুত সমাধান করা যায়। সভায় ডিসিদের নির্দেশ দেওয়া হয়, যেন তারা ইয়াবা ও এলএসডির মতো মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক সচেতনতা গড়ে তোলেন। আমরা ধূমপানের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। এখন দেখা যায়, প্রকাশ্যে কেউ ধূমপান করে না। কেউ ধূমপান করলে তা আড়ালে করে।  মামলা জট কমাতে চান আইনমন্ত্রী: মামলা জট কমাতে ডিসিদের সহযোগিতা চেয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। ডিসিদের সঙ্গে অধিবেশন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আমার বক্তব্যে প্রথমে ডিসিদের কাছে মামলা জটের বিষয়ে সহযোগিতা চেয়েছি। মামলা জট নিরসনের জন্য তারা যেন সহযোগিতা করে। দ্বিতীয় কথা যেটা বলেছি সেটা হলো, সবার কাছে বিশেষ করে ডিসিদের জন্য একটা ইস্যু, সেটা হলো মোবাইল কোর্ট অ্যাক্টের বিরুদ্ধে একটা মামলা আছে। সেটা নিষ্পত্তি করার জন্য আমরা ত্বরিত পদক্ষেপ নেব এবং একটা বিষয়ে স্পষ্টীকরণ করা হয়েছে, সেটা হলো অনেক সময় হাইকোর্ট বিভাগে কেউ যদি মামলা করে তখন হাইকোর্ট আবেদন নিষ্পত্তির জন্য একটা আদেশ দেন। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় জটিলতা দেখা দেয়, যে হাইকোর্টের আদেশ না বুঝে অনেক দেরি করা হয়। সে বিষয়ে স্পষ্টীকরণ করে দেওয়া হয়েছে। ৪ কৌশলে কাজের পরামর্শ তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর: তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব প্রতিরোধ করার জন্য ডিসিদের চারটি কৌশলগত বিষয়ে সচেতনভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছি। প্রথমত, ডিজিটাল ও এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স) বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করা। দ্বিতীয়ত, প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা। তৃতীয়ত, যেসব আইন রয়েছে, সেগুলোর শক্ত প্রয়োগ করা। চতুর্থ, পুলিশ প্রশাসন যাতে একাডেমিয়া, মিডিয়া এবং প্রাইভেট সেক্টরের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করে। এই চারটি কৌশল আমরা বলেছি, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্যোশাল মিডিয়াতে গুজব প্রতিরোধের জন্য।’ আগুনের ঘটনাগুলো খতিয়ে দেখা উচিত: দেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আগুনের ঘটনাগুলো খতিয়ে দেখা উচিত বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। জেলা প্রশাসক সম্মেলনের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘খতিয়ে দেখা মানে এটা ষড়যন্ত্রের জন্য শুধু না, যে শিথিল জায়গাগুলো আছে সেগুলোকে শক্ত করা, যাতে করে সেটা আর না হতে পারে। ক্রস বর্ডার কিলিং নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক বলেন, ক্রস বর্ডার কিলিং তো আসলে কোনো পরিকল্পিত কিছু না। এ ক্ষেত্রে দুই পক্ষেরই দোষ থাকে। আমাদেরও দোষ, বর্ডারের ওই পাশের ওদেরও দোষ।  নদী রক্ষা কমিটির বৈঠক করতে ডিসিদের নির্দেশনা: জেলা-উপজেলা পর্যায়ে নদী রক্ষা কমিটিগুলোর বৈঠক করার ওপর জোর দিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকলে চিহ্নিত করে জানানোরও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকদের সমন্বয়ে বাঁধ নির্মাণের কাজ করার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে ডিসি সম্মেলনে। অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নদী রক্ষা কমিটির বৈঠকের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছি। নদী রক্ষার জন্য আমাদের জেলা-উপজেলা পর্যায়ে কমিটি আছে। এই কমিটিগুলো গঠন করে বছরে যেন দু-একটি সভা হয়। কারণ এ কমিটিগুলোতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ যুক্ত এবং নদীগুলো রক্ষার সঙ্গে কিন্তু আমাদের জলবায়ু-পরিবেশ সবকিছুর সমন্বয় আছে। কাজেই নদী রক্ষার বিষয়টি আমরা গুরুত্ব দিয়েছি।’
০৬ মার্চ, ২০২৪

বিদ্যুৎ ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবি পার্টির বিক্ষোভ
বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি-এবি পার্টি। গতকাল শনিবার বিদ্যুৎসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ধারাবাহিক মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করে দলটি। এ সময় নেতারা বলেন, সরকার দুর্ঘটনাজনিত আগুন নেভাতে পারে না, মানুষ বাঁচাতে পারে না, অথচ সিন্ডিকেট করে জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে পারে। উন্নয়নের কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রীর হলে ব্যর্থতার দায়ও তার। তারা আরও বলেন, ক্যাপাসিটি চার্জের নামে নির্দিষ্ট সিন্ডিকেটকে সুবিধা দিতেই বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে এই সরকার। পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক বি এম নাজমুল হকের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুল, যুব পার্টির এ বি এম খালিদ হাসানসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল কাকরাইল, বিজয়নগর, পল্টনসহ রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
০৩ মার্চ, ২০২৪
X