জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ
আগামী জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রুমানা আলী।  শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি।  প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোনো আবেদনকারী যেন প্রতারণার শিকার না হয় সেজন্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। পরীক্ষার্থীরা সবাই সুশৃঙ্খল পরিবেশেই পরীক্ষা দিচ্ছেন।  তিনি বলেন, আমি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্রে পরিদর্শন করেছি। সেখানে খুব ভালোভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে, তবে এ বছর নিয়োগ পরীক্ষায় প্রার্থীর সংখ্যা কিছুটা কম। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবেন।  এ সময় প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। প্রসঙ্গত, প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় কুমিল্লা জেলায় ৩২ হাজার ১৯৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে নারী ১৪ হাজার ৭৬৭ এবং পুরুষ ১৭ হাজার ৪৩২ জন। এর আগে, গত বছরের ৮ ডিসেম্বর প্রথম ধাপে বরিশাল, সিলেট ও রংপুর বিভাগের ১৮ জেলায় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হয়।  এরপর গত ২ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।  প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগে আবেদন করেছিলেন ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০ জন। দ্বিতীয় ধাপে ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে আবেদন করেছিলেন ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৩৮ জন। আর তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে আবেদন করেছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৪৩৮ জন।
২৯ মার্চ, ২০২৪

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা জালিয়াতি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আগামীকালের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ২য় ধাপের (খুলনা, রাজশাহী, ময়মনসিংহ বিভাগ) লিখিত পরীক্ষায় ২০-২৫ লাখ টাকার বিনিময়ে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে টিকিয়ে দেওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার প্রলোভনের অভিযোগে জয়পুরহাট জেলা পুলিশ তিনজন জালিয়াতি চক্রের সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- জয়পুরহাটের পাঁচবিবি কৃষি কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুস্তম আলী, মো. ইশান ইমতিয়াজ, গোকুল, বগুড়া সদর এবং কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের রোকনুজ্জামান। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।  প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত লিখিত পরীক্ষার প্রাক্কালে জালিয়াতিচক্রের এ ধরনের প্রলোভনে কান না দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। জালিয়াতি চক্রের কোনো তৎপরতার সন্ধান পাওয়া গেলে নিকটস্থ থানায় অভিযোগের পরামর্শ দেন তিনি। মহাপরিচালক বলেন, ১ম পর্বের পরীক্ষার সময়ও এ ধরনের চক্র সক্রিয় ছিল। আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর সজাগ ও সতর্ক ভূমিকায় তাদের অপপ্রয়াস ব্যর্থ হয়েছে। তিনি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানান, সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় যেকোনো ধরনের অনিয়ম ঠেকানোর জন্য সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আগামীকালের পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।  
০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৩
জয়পুরহাটে প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় এ চক্রের কাছ থেকে ইলেক্ট্রনিক সরঞ্জামসহ বিপুল পরিমাণ মালামাল জব্দ করা হয়। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে জয়পুরহাট পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ নুরে আলম এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উচাই কলেজের অধ্যক্ষ পাঁচবিবি উপজেলার পশ্চিম বালিঘাটা এলাকার আনিছ উদ্দিনের ছেলে রুস্তম আলী (৫৩), বগুড়া  সদর উপজেলার গোকুল এলাকার আব্দুল ওয়াহেদের ছেলে ইশান ইমতিয়াজ হৃদয় (৩০) ও কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার হরিনগাছী এলাকার আরজ আলীর ছেলে রোকনুজ্জামান রোকন (২৯)। পুলিশ সুপার বলেন, দেশের ৩টি বিভাগে আগামী (২ ফেব্রুয়ারি) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্যে গোপন সংবাদে জানা যায়, জয়পুরহাট জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে একটি জালিয়াতি চক্র জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলায় জালিয়াতি করার উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে। প্রার্থীদের কাছ থেকে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা করে নেয় এ চক্রের সদস্যরা। তারা ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের পাস করিয়ে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া নামে প্রতারণা করছিল। এমন গোপন সংবাদ পেয়ে ডিবি পুলিশের একটি দল পাঁচবিবি থানা এলাকায় রাতভর অভিযান পরিচালনা করে। পরে চক্রের সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ সুপার আরও বলেন, এ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা জালিয়াতি প্রতারক চক্রের সঙ্গে আরও ৩-৪ জন জড়িত আছে। তারা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষে প্রতারণার কাজে জড়িয়ে পড়ে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের কাছ থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র, চেক, এটিএম কার্ড, বিভিন্ন প্রকারের ডিভাইস, ৬টি মোবাইল ফোন, সিম, এন্টিনা, এয়ার পট, ইলেক্ট্রনিক সরঞ্জামসহ বিপুল পরিমাণ মালামাল জব্দ করা হয়েছে। এই প্রতারক চক্রটি রাজশাহী বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতারণা করার উদ্দেশ্যে নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে।
০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে প্রথম ধাপের নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল প্রশ্নে রুল জারি করেছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রশ্ন ফাঁস, প্রশ্ন জালিয়াতি এবং পরীক্ষার যাবতীয় কার্যক্রম স্থগিত করতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) বরাবরে করা আবেদন ৬০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৩ জানুয়ারি) ৫৪ জন পরীক্ষার্থীর করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রুলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রিটের পক্ষের আইনজীবী মো. দেলোয়ার হোসেন।  তিনি জানান, ডিভাইসের মাধ্যমে জালিয়াতি করে নানা উপায়ে অনেকে পরীক্ষা দিয়েছেন। তাই এসব কারণে বরিশাল বিভাগের ফাতেমা আক্তারসহ ৫৪ পরীক্ষার্থী বাতিল চেয়ে রিট করেন। রিটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা শিক্ষা অফিসারদের বিবাদী করা হয়েছে।  প্রসঙ্গত, গত ৮ ডিসেম্বর রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জেলাসমূহে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তিনটি বিভগের ১৮টি জেলায় (রংপুর ৮, বরিশাল ৬, সিলেট ৪) এবারের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭। পরে ২০ ডিসেম্বর ফল প্রকাশ করা হয়। 
০৩ জানুয়ারি, ২০২৪

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কেন্দ্র থেকে আটক ৭
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ইলেকট্রনিক ডিভাইস ও মোবাইল ফোন ব্যবহার করে পরীক্ষা দেওয়ার সময় সাত চাকরি প্রার্থীকে আটক এবং তিনজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) জেলার তিনটি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে প্রশ্নপত্র ও ডিভাইসসহ তাদের আটক করা হয়। ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি মো. ফিরোজ কবির বলেন, সকালে পরীক্ষা চলাকালে আটক পরীক্ষার্থীরা অভিনব কায়দায় আধুনিক ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে বাইরে সরবরাহ করে। এরপর বাইরে থেকে উত্তর সরবরাহের মাধ্যমে তারা পরীক্ষা দেয়। অসদুপায় অবলম্বন করায় আটক ব্যক্তিদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।  জেলা প্রাথমিক অধিদপ্তরের সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আতিকুর রহমান জানান, নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ, কালেক্টর পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ তিনটি কেন্দ্র থেকে তাদের হাতেনাতে ধরা হয় । ঠাকুরগাঁওয়ে ১৯ হাজার ২৭২ জন পরীক্ষার্থী ছিলেন। তবে এর মধ্যে ১৪ হাজার ৯৬২ জন অংশ নেন। পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করায় ১০ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

তিন বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আজ
প্রাথমিক ও সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা আজ শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে। এ ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের চাকরিপ্রত্যাশীরা পরীক্ষা দেবেন। এদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত আবেদনকারীদের নিজ নিজ জেলায় পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই সকাল ৯টার মধ্যে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। প্রথম পর্বের তিন বিভাগের ১৮টি জেলার ৫৩৫টি কেন্দ্রে সকাল ১০টা থেকে এক ঘণ্টার এ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ পর্বের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭। প্রথম ধাপের জেলাগুলো হলো— রংপুর, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাট, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার। এ ধাপে বরিশাল, রংপুর ও সিলেট বিভাগের ৭২ উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, তিন বিভাগের সরকারি প্রাথমিকে শূন্য পদ রয়েছে ২ হাজার ৭৭২টি। সেই হিসাবে প্রতি পদের বিপরীতে লড়বেন ১৩০ জন। এদিকে নিয়োগ পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে তিন বিভাগের প্রতিটি কেন্দ্রে, অর্থাৎ ৫৩৫টি কেন্দ্রেই ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। পরীক্ষা সংক্রান্ত জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্টদের ০২৫৫০৭৪৯৬৯ নম্বরে যোগাযোগের অনুরোধ জানিয়েছে অধিদপ্তর। পরীক্ষা কেন্দ্রে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে তা হলো- পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনো বই, উত্তরপত্র, নোট বা অন্য কোনো কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, ভ্যানিটি ব্যাগ, পার্স, হাতঘড়ি বা ঘড়িজাতীয় বস্তু, ইলেকট্রনিক হাতঘড়ি বা যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কমিউনিকেটিভ ডিভাইস বা এ জাতীয় বস্তু সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করা বা সঙ্গে রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কোনো পরীক্ষার্থী এসব দ্রব্য সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করলে তাৎক্ষণিক তাকে বহিষ্কারসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরীক্ষার কক্ষে নিজ আসনে কান খোলা রেখে বসতে হবে প্রার্থীদের। কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে প্রার্থীরা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষাকেন্দ্রের ফটকে প্রার্থীদের দেহ তল্লাশি করা হবে। নারী প্রার্থীদের নারী পুলিশ ও পুরুষ প্রার্থীদের পুরুষ পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। প্রার্থীর কাছে কোনো ডিভাইস আছে কি না, তা মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে শনাক্ত করা হবে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
X