সন্ত্রাস ও মাদক নির্মূলে কমিটি গঠন করায় অফিস ও বাড়িতে হামলা
সম্প্রতি সাভারে কিশোর গ্যাং ও মাদকসেবীদের উপদ্রবে শঙ্কিত জীবনযাপন করছিল স্থানীয় সাধারণ জনগোষ্ঠী। তাই এসব মাদকসেবী, সন্ত্রাস ও কিশোর গ্যাংয়ের অত্যাচার থেকে বাঁচতে প্রতিরোধ কমিটি গঠন করায় কমিটির সদস্যের অফিস ও বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে স্থানীয় একদল বিপথগামী মাদকসেবী। শনিবার (১৬ মার্চ) সাভারের মজিদপুর পাকিজা রোড সংলগ্ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামুন রহমান মুজিবী বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযুক্তরা হলো, রুমান (২৯), রুবেল (৩২), আব্দুল হাই (৩০), সুমন (২৮) ও সাগর (২৫) এরা সবাই মজিদপুর এলাকার বাসিন্দা ও চিহ্নিত মাদকসেবী। অভিযোগপত্র সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছু দিন ধরে এলাকাটিতে মাদক, ছিনতাইসহ অপরাধ কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সচেতন মহল স্থানীয় ‘প্রথম বাড়ি বাইতুল হেরা জামে মসজিদ ও প্রথম বাড়ি রওজাতুল উলুম হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায়’ একটি মাদক ও সন্ত্রাস প্রতিরোধ কমিটি গঠন করেন। এরপর থেকেই কমিটির সদস্যদের বাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও তাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছিল অভিযুক্তরা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ ভুক্তভোগী মামুন রহমান মুজিবীর অফিসে চাপাতি, রামদা, সুইচ গিয়ার চাকুসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় অভিযুক্তরা। এ সময় ভুক্তভোগীকে হত্যার হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক টেনে-হিঁচড়ে অফিস কক্ষ থেকে বের করে নিয়ে যাবার চেষ্টা করলে তার  চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। পরে ভুক্তভোগী মামুন দ্রুত তার অফিসের দরজা-জানালা বন্ধ করে নিজেকে রক্ষা করে এ সময় হামলাকারীরা বাইরে থেকে অফিসের জানালায় ভাঙচুর চালায়। পরবর্তীতে হামলাকারীরা ভুক্তভোগীর বাড়িতে গিয়েও হামলা চালায়। এ সময় ভুক্তভোগীর ভাতিজা রিয়াজ (৪৮) ও ভাগ্নে জয় (২৭) এগিয়ে আসলে তাদের মারধর করে। সন্ত্রাসীরা তাদের দলবল নিয়ে ভুক্তভোগীর বাড়ির চারপাশে অবস্থান নেয়। এতে ভুক্তভোগীরা এক প্রকার গৃহবন্দি অবস্থায় রয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার ওসি আকবর আলী খান বলেন, ভুক্তভোগীর অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে। মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাভার থানা পুলিশ বরাবরই জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে ঘটনার সত্যতা পেলে কাউকে ছাড় নয়।
১৬ মার্চ, ২০২৪

গাজীপুরে ইউপি চেয়ারম্যান বাড়িতে হামলা ও গাড়ি ভাঙচুর, আটক ৩
গাজীপুরের কালীগঞ্জে নাগরী ইউপি চেয়ারম্যান অলিউল ইসলাম অলির বাড়িতে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ১৮টি মোটরসাইকেলসহ ৬টি গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা জানায়, সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাতে একদল সন্ত্রাসী পূর্বাচল ২৬নং সেক্টরে চেয়ারম্যানের নিজ বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এর আগে সন্ধ্যায় নাগরী ইউনিয়নের হরদি বাজারে রাজিবের চায়ের দোকানে স্থানীয় মাসুদ মিয়া ও মোফাজ্জলের ওপর হামলা চালায় চেয়ারম্যানের লোকজন।  এদিকে আহত মাসুদ ও মোফাজ্জলকে প্রথমে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. জাবেদ কায়সার মাসুদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। কালীগঞ্জ থানার এসআই মো. মশিউর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিষয়টি দেখছি।
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ফেনীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বাড়িতে হামলা
ফেনী সদর উপজেলা শাখার স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব বেলাল হোসেনের গ্রামের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা।  বুধবার (১০ জানুয়ারি) রাতে হামলাকারীরা সদর উপজেলার লেমুয়া ইউনিয়নের মীরগঞ্জস্থ বেলালের গ্রামের বাড়ির প্রধান ফটক ভাঙচুর করেছে বলে বাড়ির লোকজন অভিযোগ করেছেন। এসময় বাড়িতে থাকা নারীরা আতংকিত হয়ে পড়ে।  স্থানীয়রা জানায়, ফেনী সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব বেলাল পরিবার নিয়ে শহরে থাকেন। গ্রামের বাড়িতে তার মা-বোন থাকেন। ঘটনার রাতে দুর্বৃত্তরা তার বাড়ির সামনে বোমা ফাটিয়ে মূল ফটক ভাঙচুর করেছে। স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বেলাল হোসেন অভিযোগ করেন, সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা তার বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।  এদিকে এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান ফেনী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাইদুর রহমান জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক এস এম কায়সার এলিন ও সদর উপজেলা আহ্বায়ক জোবায়ের হোসেন।  তারা বলেন, হামলা চালিয়ে এবং মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের দমিয়ে রাখা যাবে না।
১১ জানুয়ারি, ২০২৪

নোয়াখালীতে মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা
নোয়াখালী কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার রামপুর গ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মোশাররফ হোসেনের বাড়িতে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় সীমানা প্রাচীর ভাঙচুর ও বাড়িতে থাকা কেয়ারটেকার আবুল কাশেমকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে। হামলার খবর পেয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এর আগে হামলার ঘটনায় গুরুতর আহত বাড়ির কেয়ারটেকার আবুল কাশেমকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে এনে চিকিৎসা করায়। হামলার ঘটনা উল্লেখ করে কোম্পানীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে বাড়ির কেয়ারটেকার আবুল কাশেম। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, জমির সীমানা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে শেখ আবুল বাশারের ছেলেদের নেতৃত্বে আরও ৪ থেকে ৫ জন সংঘবদ্ধ হয়ে বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে দেশীয় অস্ত্রসমেত বাড়িতে ঢোকার চেষ্টা করে। বাড়ির প্রধান ফটকে তালা থাকায় সন্ত্রাসীরা বাড়ির পেছনের সীমানা প্রাচীর হাতুড়ি দিয়ে ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় ভেতরে থাকা বাড়ির কেয়ারটেকার আবুল কাশেমকে একা পেয়ে বেধড়ক মারধর করে। হামলা থেকে বাঁচার জন্য চিৎকার করলে স্থানীয়রা এগিয়ে আসে। এ সময় সন্ত্রাসীরা দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে কেটে পড়ে। যাওয়ার সময় বাড়ির কেয়ারটেকার আবুল কাশেমকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যায়।  এর আগে বাড়িতে থাকা সিসিটিভির সংযোগ লাইন কেটে দেয় তারা। এ সময় স্থানীয় ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান তাদের লাইন মেরামতের কাজ করছিল। তাদের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়।  ঘটনার পর অভিযুক্তরা পালিয়ে যাওয়ায় তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি প্রণব চৌধুরী বলেন, আমি বিষয়টি জানি না। পরবর্তীতে তিনি মামলা সংশ্লিষ্ট থানার উপপরিদর্শক এম আশরাফুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।  এম আশরাফুল ইসলামের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, হামলার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযোগের আলোকে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন / স্বতন্ত্র প্রার্থী দুলাল বিশ্বাসের কর্মীর বাড়িতে হামলা
ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের নজরুল ইসলাম দুলাল বিশ্বাসের এক কর্মীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আবুল কালাম আজাদ নামের ট্রাক প্রতীকের এক কর্মী আহত হয়েছেন। তাকে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। গত সোমবার রাত ৯টার দিকে শৈলকুপা পৌর এলাকার ঋষিপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ট্রাক প্রতীকের কর্মী আজাদকে নৌকার পক্ষে নির্বাচনী প্রচার চালানোর জন্য কয়েকদিন ধরে হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর মাজেদুল হক চৌকা। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা চলে আসছিল। ভুক্তভোগী আজাদ জানান, তাদের পক্ষে কাজ করতে রাজি না হওয়ায় কাউন্সিলর চৌকার নেতৃত্বে তার ক্যাডার বাহিনীর সদস্য রিফাত, শিপন, সীমান্ত, সেজানসহ সংঘবদ্ধ একটা দল আমার বাড়িতে হামলা চালায়। তারা আমার ছোট ভাইয়ের মোটরসাইকেলসহ বাড়ির আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। বাধা দিতে গেলে দেশি অস্ত্র দিয়ে আমার ওপর হামলা চালায় তারা। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শৈলকুপা থানার ওসি শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, নির্বাচনী সহিংসতা রোধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছি। আহত আজাদ অভিযোগ দিয়েছেন। জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

হিন্দু বাড়িতে হামলা জমি দখলের চেষ্টা
১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে যুবলীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্যের নেতৃত্বে হিন্দু বাড়িতে হামলা ও জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। বাধা দেওয়ায় নারীদের মারধর করা হয়। ৯৯৯-এ কল পেয়ে বিকাশ চন্দ্র দাস নামে এক যুবককে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার যশোরের মনিরামপুরের জলকর রোহিতা গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। জানা গেছে, ১০ বছর ধরে সৌরভ বিশ্বাস এবং আশুতোষ বিশ্বাসের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এ ঘটনায় একটি মামলা হলে ওই জমি-বাড়িতে গত সোমবার ১৪৪ ধারা জারি করেন আদালত। অভিযোগ উঠেছে, সেই ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে বৃহস্পতিবার সকালে বিবাদী সৌরভ বিশ্বাসের পক্ষে রোহিতা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি মোহর আলী ও সাবেক ইউপি সদস্য জামাল উদ্দীনের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ একটি দল প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। প্রতিরোধ করতে গেলে আশুতোষের মেয়ে আনিকা রানীসহ কয়েকজন নারীকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। এ ব্যাপারে যুবলীগ নেতা মোহর আলীর মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কথা বলতে অপারগ জানিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। মনিরামপুর থানার ওসি শেখ মনিরুজ্জামান বলেন, পরিস্থিতি শান্ত করতে এ ঘটনায় বিকাশ চন্দ্র নামে একজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
১৩ অক্টোবর, ২০২৩

ভোটে জিতেই পরাজিত প্রার্থীর বাড়িতে হামলা
পটুয়াখালীর দুমকিতে ইউপি নির্বাচনে জয়ী হয়েই প্রতিপক্ষ প্রার্থীসহ তার পরিবারকে মারধর, বাড়ি ভাঙচুর ও লুটের অভিযোগ উঠেছে। গত সোমবার রাতে উপজেলার লুথ্যারান এলাকায় এ হামলার ঘটনাটি ঘটে। জানা যায়, উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য পদে জয়লাভ করা প্রার্থী কবির মৃধা, তার ভাই জাকির মৃধা, বারী মৃধা ও তাদের সন্তানদের নেতৃত্বে প্রায় দেড়শ কর্মী নিয়ে প্রতিপক্ষ মোরগ মার্কার প্রার্থী আবদুর রাজ্জাকের (রাজা মৃধা) বাড়িতে হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুরসহ নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লুট করে নেন। এ সময় বাধা দিলে প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক মৃধা তার স্ত্রী, সন্তানসহ পাঁচজন আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। আহত ইউপি সদস্য প্রার্থী আবদুর রাজ্জাক বলেন, তালা মার্কা নিয়ে বিজয়ী প্রার্থী হুমায়ুন কবির মৃধা তার দুই ভাই ও তাদের ছেলেরাসহ প্রায় দেড়শ কর্মী নিয়ে আমার পরিবারের ওপর হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর এবং বিজয়ী প্রার্থীর ছেলে আমার স্ত্রীর গলার চেইন, নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন নিয়ে যান। অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো. হুমায়ুন কবির মৃধা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, সবকিছু বানোয়াট, নাটক। ভোটে হেরে গিয়ে নিজের ঘরবাড়ি নিজেরাই ভাঙচুর করে আমাদের ওপর দোষ দিচ্ছে। দুমকি থানার ওসি মো. আবুল বাশার বলেন, হামলার ঘটনা শুনেছি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৯ জুলাই, ২০২৩
X