Thu, 09 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
বাংলা কনভার্টার
‘মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার’
১৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ের দাবিতে জুয়েলের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন
১৪ ঘণ্টা আগে
২ হাজার কোটি টাকা পাচার মামলার আসামি হলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
১৪ ঘণ্টা আগে
নানা আয়োজনে ‘বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড সেন্ট দিবস’ পালিত
১৪ ঘণ্টা আগে
৩৪০ টাকার জন্য লাথি মেরে গর্ভের সন্তান হত্যা
১৪ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৯ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
ভারত মহাসাগরে ৪ জাহাজে ইয়েমেনিদের হামলা
ভারত মহাসাগরে ৪টি জাহাজে হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি বিদ্রোহীরা। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। হুতি বিদ্রোহীরা জানান, চলমান ইসরায়েলিবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে ভারত মহাসাগরে ড্রোন হামলায় এমএসসি ওরিয়ন কন্টেইনার জাহাজে হামলা করেছেন তারা। পর্তুগালের পতাকাবাহী জাহাজটি পর্তুগালের সাইন্স থেকে ওমানের সালালাহ বন্দরের দিকে যাচ্ছিল। জাহাজটির নিবন্ধিত মালিক হলো জোডিয়াক মেরিটাইম। এই জাহাজ কোম্পানিতে ইসরায়েলি ব্যবসায়ী ইয়াল ওফারের মালিকানা রয়েছে। এ ছাড়া লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজ সাইক্লেডস এবং দুটি মার্কিন যুদ্ধজাহাজে হামলা চালিয়েছে ইরানপন্থি গোষ্ঠীটি। মঙ্গলবারের এ তথ্য জানিয়েছেন হুতিদেরে এক মুখপাত্র। গত অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে এরই মধ্যে ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হুতিরা বলছে, গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি এবং ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে তারা লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট জাহাজে হামলা করে আসছে। মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৫০টির বেশি জাহজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা। হুতিদের হামলার জবাবে বেশ কয়েকটি দেশের সমন্বয়ে একটি টহল জোট গঠন করে যুক্তরাষ্ট্র। এই জোট গঠন করেও ইরানপন্থি যোদ্ধাদের থামাতে না পেরে ইয়েমেনে হুতিদের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায় মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী। তবে হামলা করেও এখন পর্যন্ত তাদের থামাতে পারেনি পশ্চিমারা।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪
লোহিত সাগরে ‘ব্রিটিশ’ জাহাজে ইয়েমেনিদের হামলা
লোহিত সাগরের ইয়েমেন উপকূলে একটি অপরিশোধিত তেলবাহী ‘ব্রিটিশ’ জাহাজে (ট্যাংকার) ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে। এই হামলায় জাহাজটির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ইতিমধ্যে ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি বিদ্রোহীরা হামলার দায় স্বীকার করেছে। খবর বিবিসির। হামলার ঘটনাটি লোহিত সাগরের তীরবর্তী ইয়েমেনের মোচা শহর থেকে প্রায় ১৫ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে ঘটেছে। ব্রিটিশ মেরিটাইম সিকিউরিটি এজেন্সি ইউকেএমটিও জানিয়েছে, পানামার পতাকাবাহী জাহাজটিতে দুবার হামলা হয়েছে। হামলায় জাহাজটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। গ্লোবাল রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ফার্ম অ্যামব্রে বলেছে, তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র দেখা গেছে। ইয়েমেনের দক্ষিণ-পশ্চিম তাইজ গভর্নরেট থেকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। এ হামলার দায় স্বীকার করে হুতিদের সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারিয়া শনিবার বলেছেন, অ্যান্ড্রোমিডা স্টার নামের জাহাজটি ব্রিটিশ মালিকের। তাই একে হামলার টার্গেট করা হয়েছে। তবে অ্যামব্রে জানিয়েছে, ২০২৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত জাহাজটি যুক্তরাজ্যের মালিকানাধীন ছিল। এর বর্তমান মালিক সেশেলস-নিবন্ধিত এবং রাশিয়ার সঙ্গে জড়িত বাণিজ্যিক কাজ করে আসছিল জাহাজটি। গত অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে এরই মধ্যে সাড়ে ২৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হুতিরা বলছে, গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি এবং ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে তারা লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট জাহাজে হামলা করে আসছে। মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৫০টির বেশি জাহজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা। হুতিদের হামলার জবাবে বেশ কয়েকটি দেশের সমন্বয়ে একটি টহল জোট গঠন করে যুক্তরাষ্ট্র। এই জোট গঠন করেও ইরানপন্থি যোদ্ধাদের থামাতে না পেরে ইয়েমেনে হুতিদের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায় মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী। তবে হামলা করেও এখন পর্যন্ত তাদের থামাতে পারেনি পশ্চিমারা।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪
সীমান্তে আরেক শহরের পতন, বড় পরাজয়ের মুখে মিয়ানমারের জান্তা
বড় পরাজয়ের মুখে পড়েছে মিয়ানমারের জান্তা। দেশটিতে সীমান্তবর্তী একটি শহরের পতন হতে চলেছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের হাতে পতন হতে যাওয়া শহরটি মিয়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্তে অবস্থিত। শনিবার (৬ এপ্রিল) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তিন বছর আগে মিয়ানমারের জান্তা দেশটির ক্ষমতা দখল করে। এরপর এ শহরটি পতনের মধ্যে দিয়ে আরও একবার বড় পরাজয়ের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে তারা। পতনের মুখে পড়া শহরটি থাইল্যান্ডের সঙ্গে দেশটির পূর্ব সীমান্তবর্তী এলাকা। কারেন বিদ্রোহীদের আক্রমণের মুখে জান্তার সৈন্যদের শহরটি হাতছাড়া হয়েছে। অন্যান্য অভ্যুত্থানবিরোধী বাহিনীর মিত্র হিসেবে জাতিগত কারেন বিদ্রোহীরা জান্তার সঙ্গে লড়াই করে চলছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্য গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে কয়েক সপ্তাহ ধরে কারেন বিদ্রোহীরা হামলা চালিয়ে আসছে। শেষ পর্যন্ত সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ শহর মায়াওয়াদ্দির নিরাপত্তায় নিয়োজিত শত শত সেনা আত্মসমর্পণে রাজি হয়েছে। মায়াওয়াদ্দি শহর দিয়ে থাইল্যান্ডের সঙ্গে মিয়ানমারের বেশিরভাগ স্থল বাণিজ্য হয়ে থাকে। শুক্রবার কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ঘোষণা দিয়েছে যে মায়াওয়াদ্দি শহরের ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে থাঙ্গানিনাংয়ে অবস্থিত সেনা ব্যাটালিয়ন আত্মসমর্পণে রাজি হয়েছে। তাদের প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন কারেন বিদ্রোহীরা। কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। ভিডিওতে তাদের সেনাদের হস্তহত হওয়া উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অস্ত্র প্রদর্শন করতে দেখা গেছে। বিদ্রোহীদের কাছে শহরটির পতন জান্তার জন্য বড় পরাজয়। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে শান রাজ্যের চীন সীমান্তবর্তী বিপুল এলাকা এবং আরাকান রাজ্যের বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী অঞ্চল দখলে নিয়েছে বিদ্রোহীরা। চলমান সংঘাতে হাজারও সেনা এরই মধ্যে নিহত বা আত্মসমর্পণ করেছেন অথবা তারা বিরোধীর দলে যোগ দিয়েছেন। ফলে ঘাটতি পূরণে জান্তা প্রশাসন বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক সেবা সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
০৭ এপ্রিল, ২০২৪
এক শর্তে জাহাজে হামলা বন্ধের বিষয়টি বিবেচনা করবে ইয়েমেন
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করলে লোহিত সাগর দিয়ে চলাচলকারী জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা বন্ধের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে দেখার কথা জানিয়েছে ইয়েমেনের সশস্ত্র হুতি বিদ্রোহীরা। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হলে তারা হামলা বন্ধ করবে কি না জানতে চাইলে হুতিদের মুখপাত্র মোহাম্মদ আবদুল সালাম রয়টার্সকে বলেন, গাজা অবরোধের অবসান এবং সেখানে মানবিক ত্রাণসহায়তা অবাধে প্রবেশ করতে পারলে তারা পরিস্থিতি পুনর্মূল্যায়ন করবেন। তিনি বলেন, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন ও অবরোধ বন্ধ হওয়া ছাড়া ফিলিস্তিনি জনগণকে সাহায্য করে এমন কোনো অভিযান বন্ধ হবে না। মূলত গত অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হলে হামাসের প্রতি সমর্থন জানায় হুতি বিদ্রোহীরা। তাদের সমর্থনের অংশ হিসেবে নভেম্বর থেকে লোহিত সাগরে ইসরায়েলগামী ও ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জাহাজে হামলা করে আসছে তারা। এরপর এই তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জাহাজের নাম যুক্ত করে ইরানপন্থি গোষ্ঠীটি। মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৩০টির বেশি জাহজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা। লোহিত সাগরে হামলা ঠেকাতে হুতিদের নিশানা করে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেছে মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী। যৌথ অভিযান ছাড়াও প্রায় প্রতিদিন হুতিদের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এত এত হামলা করেও এখনো হুতিদের থামাতে পারছে না পশ্চিমারা।
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের হামলায় ১৭ ইয়েমেনি যোদ্ধা নিহত
ফিলিস্তিন ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকে অস্থিতিশীল লোহিত সাগর। গাজায় ইসরায়েলি হামলার জবাবে এ নৌপথে হামলা চালিয়ে আসছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিরা। গোষ্ঠীটিকে মোকাবিলায় একের পর এক হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য। হুতিরা জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যৌথ হামলায় তাদের ১৭ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। নিহত এসব যোদ্ধার রাজধানী সানায় জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। শনিবার হুতিদের সরকারি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বোমা হামলায় নিহত সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনীর যোদ্ধাদের মরদেহ রাজধানী আজ সানায় নেওয়া হয়েছে। সেখানে জাঁকজমকপূর্ণভাবে তাদের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি নিহতদের তালিকাও প্রকাশ করেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্র জানায়, তাদের সামরিক বাহিনী হুতিদের লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি হামলা চালিয়েছে। লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীসহ বাণিজ্যিক জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রস্তুতিকালে এ হামলা চালানো হয় বলে দাবি মার্কিনিদের। উল্লেখ্য, জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য হুতিদের লক্ষ্য করে হামলা শুরু করেছে। লোহিত সাগরে জাহাজে হামলার জবাবে এ জোট গোষ্ঠীটির ওপর হামলা চালিয়ে আসছে। হুতিদের দাবি, তারা লোহিত সাগরে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্কিত জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে। গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে তারা ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে। দেশটিতে ইসরায়েলি হামলা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তারাও হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে।
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
পশ্চিমাদের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে ইয়েমেনে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
ইয়েমেনের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকার হঠাৎ করে বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ আওয়াদ বিন মুবারককে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মঈন আব্দুলমালিক সাঈদের স্থলে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। খবর আলজাজিরার। লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার জেরে পশ্চিমাদের সঙ্গে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের উত্তেজনা চলছে। এই হামলার জেরে ইয়েমেনে হুতিদের সামরিক স্থাপনায় একের পর এক পাল্টা হামলা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। এমন উত্তেজনার মধ্যে আহমেদ আওয়াদকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ইয়েমেনের প্রেসিডেন্সিয়াল লিডারশিপ কাউন্সিল থেকে জারি করা এক আদেশে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আহমেদ আওয়াদকে দেওয়া হয়েছে। সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করবেন। তবে প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তনের কোনো কারণ জানানো হয়নি। আহমেদ আওয়াদ যুক্তরাষ্ট্রে ইয়েমেনের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি হুতি বিদ্রোহীদের কট্টর বিরোধী হিসেবে পরিচিত। ২০১৫ সালে হুতিরা তাকে অপহরণ করলে তিনি বিশ্বব্যাপী পরিচিত হয়ে ওঠেন। অপহরণের সময় তিনি ইয়েমেনের প্রেসেডেন্টের চিফ অব স্টাফ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অবশ্য তখন প্রেসিডেন্ট আবদ-রাব্বু মনসুর হাদির সঙ্গে তার ক্ষমতার দ্বন্দ্ব চলছিল। হুতিরা আহমেদ আওয়াদকে অপহরণ করলে ইয়েমেনে রাজনৈতিক সংকট দেখা দেয়। হুতিদের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে সরকারি বাহিনী। এর জেরে দেশটিতে প্রেসিডেন্ট ও সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। রাজধানী সানাসহ দেশটির বেশির ভাগ এলাকা হুতিদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। ২০১৮ সালে আহমেদ আওয়াদ জাতিসংঘে ইয়েমেনে দূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নাভান্তি গবেষণা গ্রুপের ইয়েমেন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ আল-বাশা বলেছেন, ইয়েমেনে সামরিক হস্তক্ষেপ করা সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের স্থপতিদের একজন আহমেদ আওয়াদ। তিনি হুতিদের দীর্ঘদিনের শত্রু। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার নিয়োগ ভালোভাবে নেবে না হুতিরা। এমনকি এই কারণে হুতি ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারের মধ্যে উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে।
০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
বিদ্রোহী মাইকেল
মাইকেল বিদ্রোহী, তার কারণ মাইকেল পৌরাণিক ঘটনাগুলোকে শুধু যে নতুনভাবে দেখেছেন, পুরাণের দেবতাদের মানুষ হিসেবে চিত্রিত করেছেন, তাই নয়—তিনি আরও একটা কারণে বিদ্রোহী। সেটা হচ্ছে তিনি ফর্মগুলো নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। ভাষাকে তিনি আধুনিকতা দিলেন। ভাষা ও আঙ্গিকের পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং কাহিনির নতুন ইন্টারপ্রিটেশন তিনি করলেন। এ কারণেই তাকে বিদ্রোহী বলা হয়। উনি সাহিত্যের বিদ্রোহ করেছিলেন। নজরুল ইসলামকে বিদ্রোহী বলা হয়—সাহিত্যের বিদ্রোহ তিনি করেননি। তিনি বিদ্রোহ করেছিলেন ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা, সামাজিক-রাজনৈতিক ঘটনাবলির বিরুদ্ধে। সেদিক থেকে নজরুল ইসলাম বিদ্রোহী অন্য অর্থে। বাংলায় সাহিত্যের বিদ্রোহী একজনই—মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
১৯ জানুয়ারি, ২০২৪
মিয়ানমারের পালেতওয়া শহর বিদ্রোহী গোষ্ঠীর দখলে
মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ রাখাইনের একটি শহর নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনার দাবি জানিয়েছে দেশটির অন্যতম জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। পালেতওয়া নামের যে শহরটি দখল করেছে আরাকান আর্মি, সেটি একটি বাণিজ্য শহর এবং মিয়ানমারের প্রতিবেশী দুই দেশ বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্তবর্তী। খবর রয়টার্সের। রোববার শহরটির নিয়ন্ত্রণ আরাকান আর্মি নিয়েছে—উল্লেখ করে গোষ্ঠীটির মুখপাত্র খিন তুন খা বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আমাদের যুদ্ধ জান্তার সঙ্গে। অন্য কারোর সঙ্গে নয়। সীমান্তে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে।’ পালেতওয়া শহরের আইন ও প্রশানিক বিভিন্ন কার্যালয়ও এখন এএ বিদ্রোহীদের দখলে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই মুখপাত্র। এ প্রসঙ্গে আরও বিশদ তথ্য জানতে জান্তা মুখপাত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স, কিন্তু কেউ কথা বলতে চাননি। ২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী গত এক বছরের বেশি সময় ধরে দেশজুড়ে বিভিন্ন জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে সংঘাতে তেমন সুবিধা করতে না পারলেও গত কয়েক মাস ধরে সাফল্যের দেখা পাচ্ছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো। এরই মধ্যে মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ শানের অধিকাংশ এলাকাসহ চীনের সীমান্তবর্তী শহর লাউকাই দখল করে নিয়েছে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স নামের একটি বিদ্রোহী জোট। কয়েক দিন আগে চীনের মধ্যস্থতায় জান্তা ও থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের মধ্য যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। তবে এখন তা আর কার্যকর নেই। কারণ থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের অভিযোগ, চুক্তি স্বাক্ষরের পরদিনই লাউকাইসহ শান প্রদেশের বেশ কিছু গ্রাম-শহরে বিমান হামলা চালিয়েছে জান্তা।
১৬ জানুয়ারি, ২০২৪
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত মিয়ানমারের বিদ্রোহী জোট
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর সশস্ত্র বাহিনীর জোট ‘ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’ দেশটির ক্ষমতাসীন সামরিক জান্তার সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। ‘ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’-এর অন্যতম শরিক তা’য়াং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (টিএনএলএ) এক নেতা শুক্রবার বিষয়টি রয়টার্সকে জানান। তিনি জানান, জান্তার সঙ্গে তাদের আলোচনায় প্রতিবেশী চীনের এক দূত মধ্যস্থতা করেন। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ২০২১ সালে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে। এরপর থেকে দেশের বিভিন্ন অংশে ব্যাপক বিদ্রোহের মোকাবিলা করছে শাসক জান্তা। অক্টোবরের শেষ দিকে ‘ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’ উত্তরাঞ্চলে তাদের নিজ এলাকাগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর থেকে অঞ্চলগুলো উদ্ধারে বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াই করছে জান্তা বাহিনী। দুপক্ষের এ লড়াইয়ে চীনের সীমান্ত-সংলগ্ন উত্তরাঞ্চলে তীব্র সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় তিন বছর আগে ক্ষমতা দখলের পর থেকে সামরিক বাহিনীর জন্য ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের সম্মিলিত হামলা যুদ্ধক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দেয়। দুপক্ষের এ লড়াইয়ে সীমান্ত বাণিজ্যে ব্যাঘাত ঘটায় ও শরণার্থীর ঢল শুরু হওয়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে চীন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই টিএনএলএ নেতা জানান, চীনের দূত দেং শি জিনের উদ্যোগে হওয়া আলোচনায় ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স ‘যুদ্ধবিরতিতে’ রাজি হয়। তারা আর অগ্রসর হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দেয়। তিনি বলেন, জোটের দিক থেকে, শত্রুপক্ষের শিবির অথবা শহরগুলোতে আক্রমণ করা থেকে বিরত থাকার বিষয়ে সম্মতি জানানো হয়েছে। আর সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে বিমান হামলা, বোমাবর্ষণ ও কামান, মর্টার থেকে গোলাবর্ষণ করা হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য মিয়ানমারের জান্তার মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। আর ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের অন্য দুই গোষ্ঠী মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) যুদ্ধবিরতি সমঝোতার বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেয়নি।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৪
ইয়েমেনের হামলা ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে বহুজাতিক বাহিনী গঠন
লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগর দিয়ে চলালচলকারী বাণিজ্যিক জাহাজে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের হামলা ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে বহুজাতিক বাহিনী গঠনের কথা জানিয়েছে ওয়াশিংটন। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ দক্ষিণ লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে যৌথভাবে টহল চালাতে সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। খবর রয়টার্সের। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে বেশ কয়েকটি দেশের নাম ঘোষণা করেছেন বাহরাইন সফররত মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন। তবে লোহিত সাগরে হুতিদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ যা কারছে ওই সব দেশ তা করবে কি না, এখনো পরিষ্কার নয়। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, এটি এমন একটি আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ যা সম্মিলিত পদক্ষেপের দাবি রাখে। তাই আজ আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ নতুন বহুজাতিক নিরাপত্তা উদ্যোগ অপারেশন সমৃদ্ধি গার্ডিয়ান প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও এই বাহিনীতে আরও যেসব দেশ থাকছে সেগুলো হলো যুক্তরাজ্য, বাহরাইন, কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সেশেলস ও স্পেন। হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকেই হামাসের সমর্থনে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। আরবের সুন্নি রাষ্ট্রগুলোর মতো শুধু কথায় নয় বরং সরাসরি সামরিক পদক্ষেপও নিতে শুরু করেছে ফিলিস্তিনপন্থি এ গোষ্ঠীটি। তারই ধারাবাহিকতায় লোহিত সাগরে ইসরায়েলি মালিকানাধীন জাহাজে হামলা ও জব্দ করে আসছে হুতি সদস্যরা। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক জাহাজ লক্ষ্য করে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে গোষ্ঠীটি। এমনকি আরব ও লোহিত সাগরে ইসরায়েলগামী যে কোনো জাহাজ তাদের হামলার বৈধ লক্ষ্যবস্তু বলে গণ্য হবে বলেও সতর্ক করেছে তারা। সবশেষ গতকাল সোমবার হুতিরা দক্ষিণ লোহিত সাগরে দুটি বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালায় বলে জানিয়েছে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম)। তবে এই দুই হামলায় কেউ হতাহত হয়নি।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩
আরও
X