Mon, 13 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
বাংলা কনভার্টার
রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের বাবা-মার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ
৯ মিনিট আগে
তাপপ্রবাহ নিয়ে ফের দুঃসংবাদ
৭ মিনিট আগে
কুতুবদিয়ায় পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ
৯ মিনিট আগে
ডাম্বুলার বিদেশি আইকন মোস্তাফিজ
৯ মিনিট আগে
শাহবাগ থানায় গাড়ির ডাম্পিংয়ে আগুন
৩০ মিনিট আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৩ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
তিন দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
গত ১৩ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশনসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, অষ্টম জাতীয় বেতনস্কেল সংশোধনের দাবিতে আন্দোলনকালে প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তনের দাবিতে স্বাক্ষর সংগ্রহ সপ্তাহ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন (এফবিইউটিএ)। রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণার কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন গত ২৬ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ এক সভায় মিলিত হয়। সভায় গত ১৩ মার্চ ২০২৪ তারিখ, বুধবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত (এসআরও নং-৪৭- আইন/২০২৪) পেনশনসংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন বিষয়ে শিক্ষকদের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়। ওই প্রজ্ঞাপনটি প্রত্যাহার করার দাবিতে শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ১৬ মার্চ ২০২৪ তারিখে গণমাধ্যমে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। একই দাবিতে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত শিক্ষক সমিতি সাধারণ সভায় মিলিত হয়ে এর প্রতিবাদ করে এবং অবিলম্বে প্রজ্ঞাপনটি প্রত্যাহারের দাবিতে বিবৃতি প্রদান করে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিষয়টি সমাধানে শিক্ষকদের নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে প্রদত্ত আবেদন সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় ফেডারেশনের নেতারা ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করে। এতে আরও বলা হয়, আলোচনা শেষে বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, অষ্টম জাতীয় বেতনস্কেল সংশোধনের দাবিতে আন্দোলনকালে প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তনের দাবিতে সর্বসম্মতিক্রমে আগামী ২৯ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ সোমবার থেকে ৫ মে ২০২৪ তারিখ রবিবার পর্যন্ত সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সপ্তাহব্যাপী স্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড এএফএম আবদুল মঈন বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন বলে অভিযোগ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসানের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার (২৫ মার্চ) উপাচার্য ঢাকার সেগুনবাগিচা রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে বিভিন্ন মিথ্যাচার করেছেন। তিনি বলেছেন, এক সময় স্থবির হওয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। শিক্ষক সমিতি স্পষ্ট ভাষায় বলতে চায়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কখনোই স্থবির ছিল না। বর্তমান উপাচার্য যোগদানের পর থেকে নানা ধরনের অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, শিক্ষকদের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য, প্রশাসনিক কার্যক্রমে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি, নিয়োগ ও টেন্ডার বাণিজ্য, পদোন্নতি ও স্থায়ীকরণে বৈষম্য তৈরি, তথ্য গোপন করে ইনক্রিমেন্ট গ্রহণসহ আর্থিক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল ও স্থবির করে রেখেছেন। অতীতের অন্য উপাচার্যরাই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প এনেছেন। তাদের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত ও অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ একাডেমিক এবং প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে অত্যন্ত গতিশীল ছিল। বিশেষ করে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরীর সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন প্রকল্প এসেছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ ১৬ বছরের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করার জন্য সাবেক উপাচার্য ২০২০ সালের ২৭ জানুয়ারি প্রথম সমাবর্তন সফলভাবে সম্পন্ন করেন। একদিনের জন্যও বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো অস্থিরতা ছিল না। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বর্তমান উপাচার্য ভর্তি পরীক্ষার টাকা থেকে শিক্ষকদের অ্যাওয়ার্ড ও শিক্ষার্থীদেরকে বৃত্তি প্রদানের নামে অর্থ আত্মসাৎ, গবেষণা খাতের বরাদ্দের তহবিল তছরুপ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি কলঙ্কময় অধ্যায় রচনা করেছেন। নিয়োগের শর্ত শিথিল করে, বিভাগীয় প্ল্যানিং কমিটির সুপারিশ অগ্রাহ্য করে এবং নিয়োগ বোর্ড সদস্যদের নোট অব ডিসেন্ট উপেক্ষা করে একাধিক বিভাগে অবৈধভাবে শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন। শিক্ষক স্বল্পতার কারণে বিভাগগুলো চলছে ধুঁকে ধুঁকে। উপাচার্য দুই বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র সাতজন শিক্ষকের পদ এনেছেন। একটি কর্মকতা-কর্মচারীর পদও তিনি নতুন করে আনতে পারেননি। শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি টাকার উন্নয়ন বরাদ্দও আনতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে সে সকল উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড চলছে, সবই আগের উপাচার্যের আমলের। উপাচার্য সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল, স্থায়ীকরণ কমিটির সিদ্ধান্ত প্রতিনিয়ত পরিবর্তন করে কার্যবিবরণী মনগড়াভাবে তৈরি করেন। সবমিলিয়ে গত দুই বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি দৃশ্যমান কোনো উন্নয়নই করতে পারেননি। এমনকি তার সময়ে ক্রীড়াক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে এ দাবিও অমূলক। অতীতেও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সফলতার স্বাক্ষর রেখেছে। প্রতিনিয়ত তিনি আইন, নিয়ম-নীতি ও বিধি-বিধানের ব্যত্যয় ঘটিয়ে যাচ্ছেন। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করছে। উপাচার্য নিয়োগের প্রজ্ঞাপন নিয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি। উপাচার্য ২০১১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পদ থেকে অবসর নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেশন বিশ্ববিদ্যালয়ে সিনিয়র প্রভাষক পদে চাকরি নিয়ে চলে যান। সেখানকার নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। দীর্ঘ ১২ বছর একই পদে চাকরি করার পর পুনরায় চাকরি নবায়ন করতে না পেরে ২০২০ সালে দেশে ফিরে আসেন। ২০২০ থেকে ২০২২ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগে চুক্তিভিত্তিক অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্তির আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চুক্তিভিত্তিক কিংবা অবসরপ্রাপ্ত কথাটি উল্লেখ করেননি। ফলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক উপাচার্যের জারিকৃত প্রজ্ঞাপনটি নিয়েও নানা বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ২০১১ সালে অবসর গ্রহণকালীন সময়ে তার বেতন ছিল ৩৪,০০০/- টাকা। প্রজ্ঞাপন অনুসারে সর্বশেষ বেতন স্কেল ৩৪,০০০/- টাকা অথবা ৫৬,৫০০/- টাকা অনুযায়ী তার বেতন নির্ধারিত হওয়ার কথা। কিন্তু তিনি সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ৬৮,৫৩০/- টাকা বেতন নির্ধারণ করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেতন-ভাতাদি গ্রহণ করছেন এবং পরবর্তীতে দুটি ইনক্রিমেন্ট যুক্ত করে বর্তমানে ৭৪,৪০০/-টাকা বেতন স্কেলে বেতন-ভাতাদি গ্রহণ করছেন। যা সম্পূর্ণরূপে বেআইনি, অনৈতিক এবং আর্থিক কেলেঙ্কারির শামিল হিসেবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। তিনি অবৈধ বেতন-ভাতাদি গ্রহণ করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক ক্ষতি করে যাচ্ছেন। বিজ্ঞপ্তিতে নেতারা আরও বলেন, শিক্ষক সমিতি মনে করে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে মিথ্যাচার করেছেন। তার দেওয়া বক্তব্য সম্পূর্ণ বানোয়াট, বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন। উপাচার্যের এ ধরনের বক্তব্যের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মান ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।
২৭ মার্চ, ২০২৪
সরকারের পেনশন প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির
বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনকে বৈষম্যমূলক দাবি করে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুষার কান্তি সাহা এবং সাধারণ সম্পাদক ড. মো. শফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিবৃতিতে শিক্ষক সমিতি জানায়, গত ১৩ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে সকল স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তার অধীনস্থ অঙ্গপ্রতিষ্ঠানসমূহে আগামী ১ জুলাই ও তার পরবর্তী সময়ে নুতন যোগদানকৃত সকল চাকরিজীবীকে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে সারাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি মনে করে, এই পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা চরম বৈষম্যের শিকার হবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসনের ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রজ্ঞাপন কাম্য নয়। স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বায়ত্তশাসন প্রদান করে যে শিক্ষা ও গবেষণার গুরুত্বকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন, এই প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সেই গুরুত্ব এবং শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। একইসঙ্গে মেধাবীরা শিক্ষকতায় নিরুৎসাহিত হবেন। বৈষম্যমূলক এ প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে প্রত্যাহার করে শিক্ষকদের মাঝে সৃষ্ট ক্ষোভ ও অসন্তোষ নিরসনের দাবি জানায় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। পাশাপাশি শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের দাবি স্বতন্ত্র বেতন কাঠামোর প্রতি সমর্থন জ্ঞাপনপূর্বক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মর্যাদাকে সমুন্নত করার জোর দাবিও জানায় শিক্ষক সমিতির নেতারা।
২২ মার্চ, ২০২৪
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. তুষার কান্তি সাহা এবং সাধারণ সম্পাদক পদে হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়। পরে ভোট গণনা শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে ২২২ টি ভোটের বিপরীতে জমা পড়েছে ২১৯টি ভোট। এর মধ্যে সশরীরে ১৮৪টি এবং অনলাইনে ৩৫টি ভোট জমা পড়ে। নির্বাচন কমিশনার কাজী মো. সাহিদুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। নির্বাচনে সহসভাপতি পদে নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আসিফ ইকবাল আরিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক একেএম মাসুদুল মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান জনি, কোষাধ্যক্ষ পদে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আলিম মিয়া, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে সংগীত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. দেবাশীষ বেপারী, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জনি এবং দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক পদে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ইন্দ্রানী মন্ডল নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া ছয়টি সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন আইন ও বিচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহম্মদ ইরফান আজিজ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক ফিরোজ আহমেদ ও স্বপ্না পাপুল, নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মুশফিকুর রহমান, চারুকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রাশেদুর রহমান, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সবুজ চন্দ্র ভৌমিক এসিএমএ। নির্বাচনে সহকারী নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাজমুল হাসান, স্থানীয় সরকার ও নগর উন্নয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আফরোজা ইসলাম লিলি, আইন ও বিচার বিভাগের সহকারী অধ্যাপক অরিন্দম বিশ্বাস এবং ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের প্রভাষক আব্দুল করিম।
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের অভিনন্দন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘নৌকা’ প্রতীকের নিরঙ্গুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্যে সব সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশন। সোমবার (৮ জানুয়ারি) সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ অভিনন্দন জানানো হয়। শিক্ষক নেতারা বলেন, অনেক জল্পনা-কল্পনা নির্বাচন প্রতিরোধ কেন্দ্রিক দেশব্যাপী সহিংসতা, উসকানি ও অজানা আশঙ্কা অতিক্রম করে অবশেষে ৭ জানুয়ারি আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছে। একটি সুষ্ঠু স্বচ্ছ ও গহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সবাইকে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে শিক্ষা ও গবেষণার অধিকতর অগ্রগতিসহ দেশের সার্বিক উন্নয়নে অগ্রযাত্রা আরও ত্বরান্বিত হবে, গুণগত ও পরিমাণগত উভয় বিবেচনায় সুখী-সমৃদ্ধ দেশ এর তালিকায় বাংলাদেশের নাম বিশ্বের দরবারে সমস্বরে উচ্চারিত হবে প্রত্যাশা করেন শিক্ষক নেতারা।
০৯ জানুয়ারি, ২০২৪
নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের খোলা চিঠি
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে গভীর উদ্বেগ ও শঙ্কা প্রকাশ করেছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক’। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) দেশবাসীর কাছে খোলাচিঠি দিয়েছে তারা। চিঠিতে বলা হয়েছে, উদ্ভূত সংকটের সমাধান, গণতান্ত্রিক উপায়ে সরকারকেই করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন এই খোলাচিঠি পাঠিয়েছেন। এর অনুলিপি গণমাধ্যমেও পাঠানো হয়। খোলা চিঠিতে বিভিন্ন প্রেক্ষাপট ও পরিস্থিতি তুলে ধরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বলছে, ‘সারা দেশ আজ এক প্রকট রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে পড়েছে। যা প্রকারান্তরে বাংলাদেশের সামগ্রিক অস্তিত্বের প্রশ্নটিকেই ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। আমরা আশা করেছিলাম, অতীত অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে সর্বজনের সমঝোতার ভিত্তিতে একটি অবাধ, প্রতিযোগিতাপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের প্রচেষ্টা সবার মধ্যেই থাকবে। কিন্তু আমাদের হতাশ হতে হয়েছে। ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, তা বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর নিরঙ্কুশ ক্ষমতার নবায়ন ব্যতীত আর কিছুই জনগণকে দিতে পারবে না।’ চিঠিতে আরও বলা হয়, একটি শক্তিশালী বিরোধী দলের উপস্থিতি সংসদীয় শাসনপদ্ধতির অন্যতম পূর্বশর্ত হওয়া সত্ত্বেও অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আগের মতো একটা ‘পুতুল’ বিরোধী দলও গড়ে তোলা মুশকিল হয়ে যাবে। কারণ, অবাধ নির্বাচনের পরিবেশ অনুপস্থিত বলে বিএনপিসহ অনেকগুলো রাজনৈতিক দল এ নির্বাচন বর্জন করেছে। সরকারি দলের সঙ্গে বা সরকারি দলের সমর্থন নিয়ে যে দলগুলো দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে, সেগুলো নামমাত্র রাজনৈতিক সংগঠন। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে এসব সংগঠনকে পরিকল্পিতভাবেই নিবন্ধন দিয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলো সাক্ষী, আসনগুলো নির্বাচনের আগেই ভাগাভাগি হয়ে গেছে! বিরোধীদের নির্বাচন বর্জনের চাপ সামলাতে এবং এ নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক দেখাতে ‘ডামি’ প্রার্থী দাঁড় করানো হয়েছে। এ ঘটনা নজিরবিহীন। বলা যায়, এ নির্বাচন এমন এক কৌশলে হতে চলেছে, যে বা যারাই নির্বাচনে জিতুক না কেন, তাদের সবাই হবে ক্ষমতাসীন দলের লোক। বিভিন্ন পরিস্থিতি তুলে ধরে খোলাচিঠিতে আরও বলা হয়, ‘সবকিছু মিলিয়ে, দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ৭ জানুয়ারি আমরা ২০১৪ ও ২০১৮-এর মতো অগ্রহণযোগ্য আরেকটি নির্বাচন দেখতে চলেছি এবং নির্বাচনের ফল কী হতে যাচ্ছে, তা সহজেই অনুমেয়। দেশের অর্থনীতির অবস্থা এবং ভূরাজনৈতিক বিন্যাসে বাংলাদেশের অবস্থান বিবেচনায় এ রকম প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন দেশের ভবিষ্যৎকে গভীর অন্ধকারের দিকে নিয়ে যেতে পারে। আমরা এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করি। আমরা মনে করি, উদ্ভূত সংকটের সমাধান, গণতান্ত্রিক উপায়ে সরকারকেই করতে হবে।’
০৫ জানুয়ারি, ২০২৪
শিক্ষাক্রমে বিজ্ঞান-গণিত সীমিত করা আত্মঘাতী : বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
নতুন শিক্ষাক্রমে উচ্চবিদ্যালয় পর্যায়ে বিজ্ঞান ও গণিতকে সীমিত করে ফেলা হয়েছে বলে মনে করে ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক’। এটিকে ‘আত্মঘাতী’ সিদ্ধান্ত বলেও মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের এ ফোরামের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরীনের সই করা বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়। বিবৃতিতে সই করেন ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, জাহাঙ্গীরনগর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০ শিক্ষক। এতে বলা হয়, নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে ব্যাপক আলাপ-আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন হিসেবে আমরাও এ বিষয়ে পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের কাছেও দুটি পর্যবেক্ষণ প্রাথমিক অনুসন্ধানে ধরা পড়েছে। এর মধ্যে একটি হলো- অ্যাক্টিভিটি-নির্ভর পাঠদানের নতুন যে ধরন, তা প্রাথমিক পর্যায়ের জন্য সম্ভাবনা তৈরি করতে পারলেও উচ্চ বিদ্যালয়ের জন্য বিজ্ঞান ও গণিতের বিশদ ভিত্তি প্রয়োজন। নতুন শিক্ষাক্রমে উচ্চবিদ্যালয় পর্যায়ে বিজ্ঞান ও গণিতকে সীমিত করাটা আত্মঘাতী হয়েছে। বিজ্ঞান ও গণিতের এ সীমিত জ্ঞান দিয়ে উন্নত মেধার মানবসম্পদ গড়ে তোলা অসম্ভব। দ্বিতীয় পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষা উপকরণের কারণে অভিভাবকদের ব্যয়ভার হঠাৎ বেড়ে গেছে। শিক্ষকরা এ পদ্ধতিতে পাঠদানে অপ্রস্তুত রয়ে গেছেন। প্রান্তিক পর্যায়ের বিদ্যালয়ে এ পদ্ধতির বাস্তবায়ন কষ্টসাধ্য হবে। অর্থাৎ যথেষ্ট প্রস্তুতি ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রম চালু করা হয়েছে। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করা শিক্ষকরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন ও রোবায়েত ফেরদৌস, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মজিবুর রহমান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুশাদ ফরিদী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মানস চৌধুরী ও সাঈদ ফেরদৌস, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সাইন্স ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্রের বার্ড কলেজের এক্সপেরিমেন্টাল হিউম্যানিটিজ বিভাগের ভিজিটিং প্রফেসর ফাহমিদুল হক প্রমুখ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩
আরও
X