হেলিকপ্টার পাওয়ার বিষয়ে যা জানাল রেড ক্রিসেন্ট
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার পর ইরানের প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রাইসিকে ঘিরে দুশ্চিন্তার ডালপালা বাড়ছে। এখনো পর্যন্ত তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। তবে কিছু কিছু মিডিয়া হেলিকপ্টারটিকে খুঁজে পাওয়ার দাবি জানালেও ইরানের রেড ক্রিসেন্ট দাবিটিকে ভুয়া বলছে। খবর আল জাজিরা। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে বলছে, অনুসন্ধান দল বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারটি খুঁজে পেয়েছে। তবে, রাইসি ও হেলিকপ্টারে থাকা অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিষয়ে প্রতিবেদনে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। অনুসন্ধান দলে থাকা ইরানি রেড ক্রিসেন্টের একজন কর্মকর্তা বলেন, হেলিকপ্টারটি পাওয়া গেছে বলে স্থানীয় মিডিয়া যে খবর ছড়াচ্ছে সেটি ভুয়া। এখনো হেলিকপ্টারটি কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। তবে তিনি বলেন, যেখানে অনুসন্ধান করা হচ্ছে এর দুই কিলো মিটারের মধ্যে হেলিকপ্টারটি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। এদিকে সন্ধান অভিযানের জন্য অন্তত ৪০টি অনুসন্ধান দল মোতায়েন করা হয়েছে। এতে ৮টি অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া এবং এলাকার দুর্গমতা অনুসন্ধান অভিযানকে কঠিন করে তুলেছে। এর আগে রোববার (১৯ মে) ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় হেলিকপ্টারটি জরুরিভিত্তিতে ‘হার্ড ল্যান্ডিং’ করে। এতে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। ওই অঞ্চলে একটি বাঁধের উদ্বোধন শেষে রাইসি ফিরছিলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমিরাবদুল্লাহিয়ান, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমাতি, তাবরিজ জুমার নামাজের খতিব হোজ্জাতোলেস্লাম আল হাশেম এবং আরও কয়েকজন উচ্চপদস্থ ব্যক্তি রাইসির সঙ্গে হেলিকপ্টারে ছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগে

আর্তমানবতার সেবায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে রেড ক্রিসেন্ট
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী বলেছেন, দুর্যোগপ্রবণ এলাকার অনেকেরই ঘরে টেলিভিশন, রেডিও, স্মার্ট ফোন নেই। প্রতিটি দুর্যোগে আমাদের কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকরা ঘরে ঘরে সংবাদ পৌঁছে দিয়ে আর্তমানবতার সেবায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এভাবেই ৭ লাখ স্বেচ্ছাসেবক ৪ বার শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সংগঠনটির মানবতাকে বাঁচিয়ে রাখতে আরও অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস। বুধবার (০৮) বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির জাতীয় সদর দপ্তরে জাতীয় পতাকা ও রেড ক্রিসেন্ট পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। বাঁচিয়ে রাখি মানবতা প্রতিপাদ্যে বর্ণাঢ্য নানা আয়োজনে সারাদেশে একযোগে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড সেন্ট দিবস পালন করেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। যুদ্ধহীন মানবিক পৃথিবী প্রতিষ্ঠায় বিশ্বব্যাপী রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনের ৭টি মূলনীতি ও মানবসেবামূলক কার্যক্রমকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এ বছর দিবসটি পালন হচ্ছে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান লুৎফুর রহমান চৌধুরী হেলাল, বোর্ড সদস্য মুন্সী কামরুজ্জামান কাজল, অ্যাড. সোহানা তাহমিনা, রাজিয়া সুলতানা লুনা, মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম, উপমহাসচিব সুলতান আহমেদ। বিশেষ এই দিবস উপলক্ষে শান্তির প্রতীক পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে সোসাইটির জাতীয় সদর দপ্তর থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণে শেষ হয়। সোসাইটির যুব স্বেচ্ছাসেবক ও সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এতে অংশ নেয়। দিবস উপলক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। ফুল ও খাবার বিতরণ করা হয় রাজধানীর হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালের রোগীদের মাঝে। জাতীয় সদর দপ্তরের পাশাপাশি সারাদেশে রেড ক্রিসেন্টের ৬৮টি ইউনিট তাদের নিজ নিজ আয়োজনে উদযাপন করেছে দিবসটি।
০৯ মে, ২০২৪

নবনিযুক্ত রেড ক্রিসেন্ট চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ
আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্বগ্রহণ করেছেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী।  রোববার (২৮ এপ্রিল) সোসাইটির জাতীয় সদর দপ্তরে যোগদান করেন তিনি। এ সময় তাকে ফুল দিয়ে বরণ করেন সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদের পক্ষ থেকে ভাইস চেয়ারম্যান, কোষাধ্যক্ষ ও সদস্যবৃন্দ। বক্তব্যে ডা. এম. ইউ. কবীর চৌধুরী বলেন, বিশ্বব্যাপী মানবসেবার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী একটি আন্দোলন রেডক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলন। পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগঠনটি যেকোনো দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত, অসহায়, দুস্থ ও বিপন্ন মানুষকে সেবা প্রদানের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক দুর্দশা লাঘবে কাজ করেছে। মানবিক এ সংগঠনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেয়ে আমি গর্বিত।  গত ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী। আগামী ৩ বছরের জন্য তাকে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা-১ শাখা থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সিনিয়র সহকারী সচিব স্নেহাশীষ দাশ স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দ্য বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি অর্ডার, ১৯৭৩ (প্রেসিডেন্টস্‌ অর্ডার নম্বর ২৬, ১৯৭৩) এর আর্টিকেল ১০(১) এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট কর্তৃক এতদ্বারা অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীকে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে আগামী ২৮ এপ্রিল ২০২৪ থেকে পরবর্তী ৩ বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করা হলো। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।’ চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার- ২০২০ প্রাপ্ত বিশিষ্ট অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী প্রায় ৫০ বছরের কর্মজীবনে চিকিৎসাসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অসামান্য প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির একজন আজীবন সদস্য। অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী ১৯৭৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এমবিবিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরে একই কলেজে ১৯৭৬ সালে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরবর্তীকালে ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি থেকে এক্সিলেন্ট গ্রেডে চর্ম ও যৌনরোগে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন তিনি। এরপর গ্লাসগো রয়েল কলেজ ফেলোশিপ সনদ ও আমেরিকান কলেজ অব এনজিওলজি থেকে অ্যাসোসিয়েট ফেলো নির্বাচিত হন।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নতুন চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীসহ ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সদস্যরা। রোববার (২৮ এপ্রিল) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তারা।   গত ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী। আগামী ৩ বছরের জন্য তাকে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা-১ শাখা থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সিনিয়র সহকারী সচিব স্নেহাশীষ দাশ স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দ্য বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি অর্ডার, ১৯৭৩ (প্রেসিডেন্টস্‌ অর্ডার নম্বর ২৬, ১৯৭৩) এর আর্টিকেল ১০(১) এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট কর্তৃক এতদ্বারা অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীকে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে আগামী ২৮ এপ্রিল ২০২৪ থেকে পরবর্তী ৩ বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করা হলো। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।’ চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার- ২০২০ প্রাপ্ত বিশিষ্ট অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী প্রায় ৫০ বছরের কর্মজীবনে চিকিৎসাসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অসামান্য প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির একজন আজীবন সদস্য। অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী ১৯৭৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এমবিবিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরে একই কলেজে ১৯৭৬ সালে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরবর্তীকালে ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি থেকে এক্সিলেন্ট গ্রেডে চর্ম ও যৌনরোগে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন তিনি। এরপর গ্লাসগো রয়েল কলেজ ফেলোশিপ সনদ ও আমেরিকান কলেজ অব এনজিওলজি থেকে অ্যাসোসিয়েট ফেলো নির্বাচিত হন।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

রেড ক্রিসেন্ট চেয়ারম্যানকে ফুলেল শুভেচ্ছা ডার্মাটোলজি জার্নালিস্ট ফোরামের
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এম ইউ কবীর চৌধুরীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছে ডার্মাটোলজি জার্নালিস্ট ফোরাম। গতকাল শনিবার ফোরামের সদস্যরা রাজধানীর পশ্চিম পান্থপথে ন্যাশনাল স্কিন সেন্টারে তার চেম্বারে শুভেচ্ছা সাক্ষাৎ করেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনায় ডা. কবীর চৌধুরী বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে সময়োপযোগী করে তোলার প্রতি গুরুত্ব দেন। রোগী ও চিকিৎসকদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেন। হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে মানুষ যে বিভ্রান্তির শিকার হচ্ছেন, তা নিরসনে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলেন তিনি।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

কাবায় অচেতন বাংলাদেশি, উদ্ধার করল রেড ক্রিসেন্ট
ওমরাহ করতে পবিত্র কাবায় গিয়ে অচেতন হয়ে পড়েছেন এক বাংলাদেশি। পরে তাকে উদ্ধার করেছে সৌদি রেড ক্রিসেন্ট। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানোনো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত রোববার ওমরাহ করতে গিয়ে কাবা চত্বরে অচেতন হয়ে পড়েন। সৌদি রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা পরে তাকে উদ্ধার করেন। এরপর তাৎক্ষণিক চিকিৎসায় তার পালস (হৃৎস্পন্দন) ফিরে আসে।  অচেতন হওয়া ওই বংলাদেশির বয়স ৫০ বছর। কাবা চত্বরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করেন রেড ক্রিসেন্ট সদস্যরা। এ সময় তিনি শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তাৎক্ষণিকভাবে কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর) পদ্ধতিতে তাকে চিকিৎসার মাধ্যমে হৃদস্পন্দন ফিরিয়ে আনা হয়। পরে চিকিৎসার জন্য তাকে ইমার্জেন্সি সেন্টারে (৩) স্থানান্তর করা হয়। সৌদি রেড ক্রিসেন্ট হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের প্রাথমিক চিকিৎসার (ফার্স্ট এইড) গুরুত্ব সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করছে। অজ্ঞান ও শ্বাসরোধ অবস্থা মোকাবিলায় জরুরি পদক্ষেপের বিষয়েও তারা জোর দিয়ে আসছে। এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৯৯৭ নম্বরে যোগাযোগ করার  আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। 
২২ মার্চ, ২০২৪

সদস্যদের রক্তদানে আগ্রহী হতে বলল যুব রেড ক্রিসেন্ট
নতুন সদস্যদের রক্তদানে আগ্রহী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে যুব রেড ক্রিসেন্ট। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান ক্যাম্পেইনে নেতৃবৃন্দ এ আহ্বান জানান।  অর্ধ দিনব্যাপী বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সহযোগিতায় এ ক্যাম্পেইন পরিচালনা করেন ঢাকা কলেজ যুব রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট। আয়োজকেরা জানান, যুব রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা নিয়মিত রক্ত দিয়ে থাকেন। নতুন সদস্যদের রক্তদানে আগ্রহী করতে এ আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও ক্যাম্পেইনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে রক্তদানে উৎসাহিত করা হয়। ক্যাম্পেইনে প্রায় ৭৫ জনের বেশি রক্ত দান করে। এ সময় ডোনারদের একটি রেড ক্রিসেন্টের মগ, ডোনার কার্ড দেওয়া হয়। রক্তদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ঢাকা কলেজ উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ. টি. এম. মইনুল হোসেন বলেন, মানবসেবা মানুষের পরম ধর্ম। মানুষকে সেবা করার সৌভাগ্য সবার হয় না। যারা রেড ক্রিসেন্টের সঙ্গে যুক্ত আছেন তাদের এ সৌভাগ্য হয়। স্বেচ্ছায় রক্তদান একটি সেবামূলক কর্মসূচি। রক্তদানে একটি মানুষের জীবন বেঁচে যেতে পারে।  শিক্ষার্থীদের রক্তদানের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমার ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের আহ্বান করব, তোমরা স্বেচ্ছায় রক্তদান করবে। মানুষের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত রাখবে। ঢাকা কলেজ যুব রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের দলনেতা মো. ফরিদুল ইসলাম বলেন, যুব রেড ক্রিসেন্ট ঢাকা কলেজের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হলো রক্তদান। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সহযোগিতায় স্বেচ্ছায় রক্তদান কার্যক্রম পরিচালনা করে। যে কোনো দুর্যোগের জন্য নিজেদের সবসময় প্রস্তুত রাখে আমাদের সদস্যরা।  ঢাকা কলেজ যুব রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সহকারী দলনেতা-১ মোজাম্মেল হক রাজীব বলেন, ঢাকা কলেজ ইউনিট দেশ জাতির কল্যাণে যে কোনো দুর্যোগে আত্মনিয়োগ করে থাকেন। আমাদের সদস্যরা নিয়মিত রক্ত প্রদান করে আসছে। আজকের এই আয়োজন করার মূল উদ্দেশ্য হলো নতুন সদস্য ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে রক্তদানে উৎসাহ প্রদান করা।  তিনি বলেন, রক্তের বিকল্প কেবল রক্তই, যেহেতু রক্ত কোনো কারখানায় তৈরি হয় না। একটু মানবিক হয়ে যদি ৫ মিনিটের রক্ত দান করতে পারে, তাহলে বেঁচে যায় একটি প্রাণ। ক্যাম্পেইনে এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা কলেজ পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক সেখ সাব্বির আহমেদ, ঢাকা কলেজ ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল কুদ্দুস সিকদার, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির যুব ও স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের পরিচালক ইমাম জাফর সিকদার, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির রক্ত বিভাগের ইনচার্জ ডা. জাহিদুর রহমানসহ যুব রেড ক্রিসেন্ট ঢাকা কলেজ ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

রেড ক্রিসেন্টে চাকরির সুযোগ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। প্রতিষ্ঠানটির প্রজেক্ট অফিসার পদে একাধিক লোকবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।  প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি পদের নাম: প্রজেক্ট অফিসার পদসংখ্যা: ০৩টি শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বা সোশ্যাল সায়েন্স বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। অন্যান্য যোগ্যতা: দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালনায় দক্ষতা থাকতে হবে।  অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫ বছর  চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক  কর্মক্ষেত্র: অফিসে  প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়) বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর  কর্মস্থল: ঢাকা, কক্সবাজার (কুতুবদিয়া) বেতন: ৬০,০০০-৬৫,০০০ টাকা (মাসিক) অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী  আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের শেষ সময়: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

অর্ধলক্ষ টাকার চাকরি দেবে রেড ক্রিসেন্ট
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, কক্সবাজার ও কুতুবদিয়ায় একটি প্রকল্পে প্রজেক্ট অফিসার পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আবেদনের শেষ তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। পদের নাম: প্রজেক্ট অফিসার পদসংখ্যা: ৩ যোগ্যতা: ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, সমাজবিজ্ঞান বা এ–সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। ডিজাস্টার রিস্ক ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামে অন্তত ৫ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কক্সবাজারে এ–সংক্রান্ত কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো। প্রজেক্ট সাইকেল ম্যানেজমেন্টে দক্ষ হতে হবে। যোগাযোগ ও উপস্থাপনায় দক্ষ হতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। বয়স: ৩৫ বছর। অত্যধিক অভিজ্ঞ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য। চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক (নবায়নযোগ্য) কর্মস্থল: ঢাকা, কক্সবাজার ও কুতুবদিয়া বেতন: মাসে ৬০,০০০-৬৫,০০০ টাকা আবেদন যেভাবে আগ্রহী প্রার্থীদের এই লিংক থেকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply Online বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে। আবেদনের শেষ সময়: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

আকর্ষণীয় বেতনে রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিতে চাকরি
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি। প্রতিষ্ঠানটি দক্ষ লোক নেবে। আগ্রহ থাকলে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। পদের নাম : প্রোগ্রাম অ্যান্ড রিপোর্টিং অফিসার। পদের সংখ্যা : ১টি। আবেদনের যোগ্যতা : প্রার্থীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এ ছাড়া ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। নারী-পুরুষ উভয়ে আবেদন করতে পারবেন। বয়স সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে। কর্মস্থল নোয়াখালীর হাতিয়ায়।   বেতন : মাসিক বেতন ৬৫ হাজার টাকা। যেভাবে আবেদন করা যাবে : আগ্রহীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে ক্লিক করুন এখানে।  আবেদনের সময়সীমা : আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X