নির্বাচনী মাঠে সাইমন সাদিক
জাতীয় নির্বাচনের পর এবার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মাঠে চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক। বুধবার (১৫ মে) সকাল ১০টার দিকে তিনি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা নিকলীর ছাতিরচরের নির্বাচনী প্রচারের কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘ছাতিরচর এর বাচ্চারাও যেন সরদারময়’ মঙ্গলবার (১৪ মে) সাইমন নিকলী উপজেলার ছাতিরচর হাওরে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন। জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। ওই নির্বাচনে আনারস প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ব্যবসায়ী মোকাররম সরদার। আর সেই ব্যবসায়ীর নির্বাচনী প্রচারের মাঠে দেখা গেছে এ চিত্রনায়ককে। এ বিষয়ে নায়ক সাইমন সাদিক বলেন, সাধারণত আমি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রচারে মাঠে যাই না। নিকলী আমার পার্শ্ববর্তী উপজেলা। এ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে মোকাররম সরদার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি আমার পরিচিত বড় ভাই। তাই আমি নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়েছি। এখানকার যারা ভোটার রয়েছেন তারা উৎসবমুখুর পরিবেশে ভোট দিতে মুখিয়ে রয়েছেন। উপজেলার সাধারণ মানুষ বলছেন ২১ মে সবাই আনারস মার্কায় ভোট দিয়ে মোকাররম সর্দারকে বিজয়ী করবেন। এ নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করতে পেরে আমার খুব ভালো লাগছে। চিত্রনায়ক সাইমন সাদিকের জন্ম ১৯৮৬ সালের ৩০ আগস্ট কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মহিনন্দ ইউনিয়নের কলাপাড়া গ্রামে। বাবা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. সাদেকুর রহমান। মা উম্মে কুলসুম গৃহিণী।
১৫ মে, ২০২৪

পদত্যাগের কারণ জানালেন সাইমন সাদিক
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার পরিচিত মুখ সাইমন সাদিক। শনিবার (২০ জানুয়ারি) শিল্পী সমিতি বরাবর তিনি অব্যাহতিপত্র জামা দেন। অব্যাহতি প্রসঙ্গে সাইমন সাদিক জানিয়েছেন, সাত থেকে আট মাস আগে থেকেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যখন থেকে ভিনদেশি সিনেমা এদেশে আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তখন থেকে আমি শিল্পী সমিতিতে নেই। গত ছয়-সাত মাস ধরে আমি সমিতিতে যাই না। তিনি আরও জানান, প্রথম যখন চুক্তির বিষয়ে কথা হয় তখন আমার বক্তব্য ছিল ২০১৭ সালে আমরাই আন্দোলন করেছি এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। এখন কেন আমাদের এটার পক্ষে যেতে হবে। আমার তো একমাত্র পেশা অভিনয়। আমার তো দায় আছে এই সংস্কৃতির প্রতি দেশের প্রতি। ওনারা আসুক নিয়ম মেনে আসুক। এখন যেহেতু আমাদের ছবিই হুমকির মুখে আর তাই আমি এ বিষয়ে একমত না। আমাদের শিল্পীরা আমাদের ভোটে নির্বাচিত করেছেন। অনেক ভালোবেসে অনেক সম্মান দিয়ে সেই জায়গাতে আসলে আমরা কী করতে পেরেছি?   ওদের সাথে থাকতে না পারায় গত সাত-আট মাস ধরে আমি সমিতিতে তেমন যাইনি, কোনো কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করিনি। আমি যেটা পারি না সেখান থেকে নীরবে চলে আসি এবং চলে আসলাম। কিন্তু আমার সম্ভাবনাময়ী একটি সিনেমার সঙ্গে ভিনদেশি একটা সিনেমা মুক্তি দেওয়ায় আমি মনে করি- আমার ক্যারিয়ারের অনেক ক্ষতি হয়েছে। আমাকেও তো এই দেশে মোটামুটি কিছু মানুষ পছন্দ করেন, ভালোবাসেন। ‘শেষ বাজি’ অনেক ভালো একটা সিনেমা ছিল। আসলে হল সংখ্যা যখন কমে যায় তখন একটা সিনেমার অনেক ক্ষতি হয়। এই ক্ষতিটা আমার হয়েছে। আমি যেহেতু সংগঠনে আছি সংগঠন আমার পাশে দাঁড়ায়নি এবং এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যও করেনি। যে কারণে আমি ভাবলাম এখানে থাকার কোনো প্রয়োজন আমি দেখছি না। সাইমন সাদিক আরও বলেন, ভিনদেশি সিনেমার ব্যাপারে যখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল তখন ওই সভায় আমি ছিলাম এবং সবাইকে আমি বলেছিলাম ২০১৭ সালেও আমি ছিলাম না এবং শারীরিকভাবে ও মানসিকভাবে আমি এই সিদ্ধান্তে এখনও নেই এবং কোনো দিন থাকব না। যে কারণে আমি সাহস করে চিঠিটা দিলাম। আমি আমার দেশকে ভালোবাসতে চাই এবং আমার দেশের সংস্কৃতি ও মানুষের সাথে থাকতে চাই। চলচ্চিত্রবোদ্ধা ও চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট যারা আছেন সকলেই আমাকে এই বিষয়ে অ্যাপ্রিসিয়েট করেছেন। তারা বলছেন, এটা সময়উপযোগী সিদ্ধান্ত এবং অনেক আগে নেওয়া উচিত ছিল।  সাইমন সাদিক এসময় নিশ্চিত করেন, এই সিদ্ধান্ত চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন কেন্দ্রীক কোনো ইস্যু না। এটা একদমই আমার ব্যক্তিগত। এটার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
২০ জানুয়ারি, ২০২৪

পদত্যাগের কারণ জানালেন সাইমন সাদিক
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার পরিচিত মুখ সাইমন সাদিক। শনিবার (২০ জানুয়ারি) শিল্পী সমিতি বরাবর তিনি অব্যাহতিপত্র জামা দেন। অব্যাহতি প্রসঙ্গে সাইমন সাদিক জানিয়েছেন, সাত থেকে আট মাস আগে থেকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যখন থেকে ভিনদেশী সিনেমা এদেশে আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তখন থেকে আমি শিল্পী সমিতিতে নেই। গত ছয় সাত মাস যাবত আমি সমিতিতে যাই না। তিনি আরও জানান, প্রথম যখন চুক্তির বিষয়ে কথা হয় তখন আমার বক্তব্য ছিল ২০১৭ সালে আমরাই আন্দোলন করেছি এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। এখন কেন আমাদের এটার পক্ষে যেতে হবে। আমার তো একমাত্র পেশা অভিনয়। আমার তো দায় আছে এই সংস্কৃতির প্রতি দেশের প্রতি। উনারা আসুক নিয়ম মেনে আসুক। এখন যেহেতু আমাদের ছবিই হুমকির মুখে আর তাই আমি এ বিষয়ে একমত না। আমাদের শিল্পীরা আমাদের ভোটে নির্বাচিত করেছেন। অনেক ভালোবেসে অনেক সম্মান দিয়ে সেই জায়গাতে আসলে আমরা কী করতে পেরেছি?   ওদের সাথে থাকতে না পারায় গত সাত-আট মাস ধরে আমি সমিতিতে তেমন যাইনি, কোনো কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করিনি। আমি যেটা পারি না সেখান থেকে নীরবে চলে আসি এবং চলে আসলাম। কিন্তু আমার সম্ভাবনাময়ী একটি সিনেমার সঙ্গে ভিনদেশী একটা সিনেমা মুক্তি দেওয়ায় আমি মনে করি- আমার ক্যারিয়ারের অনেক ক্ষতি হয়েছে। আমাকেও তো এই দেশে মোটামুটি কিছু মানুষ পছন্দ করেন, ভালোবাসেন। ‘শেষ বাজি’ অনেক ভালো একটা সিনেমা ছিল। আসলে হল সংখ্যা যখন কমে যায় তখন একটা সিনেমার অনেক ক্ষতি হয়। এই ক্ষতিটা আমার হয়েছে। আমি যেহেতু সংগঠনে আছি সংগঠন আমার পাশে দাঁড়ায়নি এবং এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যও করেনি। যে কারণে আমি ভাবলাম এখানে থাকার কোনো প্রয়োজন আমি দেখছি না। সাইমন সাদিক আরও বলেন, ভিনদেশী সিনেমার ব্যাপারে যখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল তখন ওই সভায় আমি ছিলাম এবং সবাইকে আমি বলেছিলাম ২০১৭ সালেও আমি ছিলাম না এবং শারীরিকভাবে ও মানসিকভাবে আমি এই সিদ্ধান্তে এখনও নেই এবং কোনো দিন থাকব না। যে কারণে আমি সাহস করে চিঠিটা দিলাম। আমি আমার দেশকে ভালবাসতে চাই এবং আমার দেশের সংস্কৃতি ও মানুষের সাথে থাকতে চাই। চলচ্চিত্রবোদ্ধা ও চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট যারা আছেন সকলেই আমাকে এই বিষয়ে এপ্রোসিয়েট করেছেন। তারা বলছেন, এটা সময়উপযোগী সিদ্ধান্ত এবং অনেক আগে নেওয়া উচিত ছিল।  সাইমন সাদিক এসময় নিশ্চিত করেন, এই সিদ্ধান্ত চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন কেন্দ্রীক কোনো ইস্যু না। এটা একদমই আমার ব্যক্তিগত। এটার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
৩০ নভেম্বর, ০০০১

শিল্পী সমিতি থেকে অব্যাহতি নিলেন সাইমন সাদিক
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার পরিচিত মুখ সাইমন সাদিক। শনিবার (২০ জানুয়ারি) শিল্পী সমিতি বরাবর তিনি অব্যাহতিপত্র জামা দেন।  অব্যাহতি প্রসঙ্গে সাইমন সাদিক বলেন, আমি সাইমন সাদিক বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির কার্যকরী পরিষদের নির্বাচিত সহসাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। বিগত দিনগুলোতে নিজ দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ নিবেদিত ছিলাম। কিন্তু সম্প্রতি সমিতির নেয়া কিছু সিদ্ধান্ত ও নীতির সঙ্গে একমত হতে পারছি না। সাফটা চুক্তিতে বিদেশি ভাষার সিনেমা আমদানি করে দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পকে হুমকিতে ফেলে বিদেশি সিনেমা মুক্তির প্রেক্ষিতে উদ্ভূত বিতর্কিত পরিস্থিতিতে সমিতির কার্যকরী পরিষদের নিস্ক্রিয়তা আমার কাছে সমর্থনযোগ্য নয়। তিনি বলেন, আমার অভিনীত ‘শেষ বাজি’ চলচ্চিত্রটি গতকাল ১৯ জানুয়ারি মুক্তি পেয়েছে। একই দিনে নিয়ম নীতি না মেনে বিদেশি একটি চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছে। যা আমাদের অধিকাংশ সিনেমা হলে প্রদর্শিত হয়েছে। যে কারণে আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প এবং আমার ক্যারিয়ার যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।  তিনি আরও বলেন, বিদেশি ভাষার সিনেমা আমদানি প্রঙ্গে আমাদের সমিতি নীরব রয়েছে। এ সব বিষয় নিয়ে মতপার্থক্য থাকায় সমিতির কার্যকরী কমিটিতে থাকা আমি (নিজেকে) অযৌক্তিক এবং অনুচিত মনে করছি। তাই সহসাধারণ সম্পাদক পদ থেকে অব্যাহতি চাইছি। অতীতের মতোই দেশীয় চলচ্চিত্র বিকাশের পক্ষে কাজ করে যাব।
২০ জানুয়ারি, ২০২৪

জলরং নিঃসন্দেহে একটি ভালো ছবি : সাইমন সাদিক
সাইমন বর্তমান সময়ের একজন ব্যস্ত নায়ক। সাইমন সাদিকের অভিষেক ঘটে পরিচালক জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘জ্বী-হুজুর’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। প্রথম চলচ্চিত্রে খুব বেশি সফল হতে না পারলেও দ্বিতীয় চলচ্চিত্র পোড়ামনে অভিনয় করে সাইমন জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রে তার অবস্থান শক্তিশালী করতে সক্ষম হন। সম্প্রতি তার জলরং নামের একটি ছবি সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে। ছবিটি নিয়ে সেন্সর বোর্ড সদস্যরা ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। ছবিটি এখন মুক্তির প্রস্তুতি চলছে। আজ টেলিফোনে সাইমনের সঙ্গে কথা হলো… জলরং ছায়াছবি নিয়ে আপনার মতামত কি? সাইমন : জলরং নিঃসন্দেহে একটি ভালো ছবি। ইতোমধ্যে ছবিটি নিয়ে সেন্সর বোর্ড সদস্যরা প্রশংসা করেছেন। ছবির গল্প এবং শুটিংয়ে নতুনমাত্রা যুক্ত হয়েছে। দর্শকরা এ সিনেমায় নতুন কিছু খুঁজে পাবে। বর্তমান কাজ নিয়ে কিছু বলুন? সাইমন : বর্তমানে দুটি ছবির কাজ চলছে। একটা হচ্ছে রেজা ঘটকের ‘ডোডোর গল্প’। ছবিটিতে আমার বিপরীতে পরীমণি রয়েছে। অপরটি শট ফিল্ম ‘সাইলেন্স’। মূলত সাইলেন্স সংগীতপ্রধান ছবি। ইমন সাহা এর দায়িত্বে আছেন। আপনি তো শিল্পী সমিতির একজন নেতা। এর বর্তমান কার্যক্রম সম্পর্কে বলুন? সাইমন : আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আমাদের মেয়াদ শেষ হবে। আপাতত সমিতি তার নিজস্ব গতিতে চলছে। হ্যাঁ, একটা ঝামেলা ছিল, সেটা আপাতত আর নেই। আশা করছি নির্দিষ্ট সময়ে নতুন নির্বাচন হবে। চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থা কি? সাইমন : চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থা অবশ্যই ভালো। ভালোমানের ছবি হচ্ছে। প্রচার ভালো হচ্ছে। তবে উন্নয়নের জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়া দরকার। বর্তমানে সবার মাঝে সমন্বয়হীনতার অভাব আছে। এই ঘাটতি দূর করতে হবে।
০২ অক্টোবর, ২০২৩
X