সৈয়দপুরে বিমান চলাচল স্বাভাবিক
অবশেষে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রানওয়ের রাতের লাইটিং সিস্টেম সচল করা হয়েছে। সোমবার (১৩ মে) সৈয়দপুর ও ঢাকা থেকে আসা প্রকৌশল বিভাগ দুপুর ৩টার পর রানওয়ে লাইটিং সিস্টেম ত্রুটিমুক্ত করে। ফলে রাতে বিমানের ফ্লাইট ওঠা-নামা স্বাভাবিক হয়েছে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর সূত্র জানায়, গতকাল রোববার সন্ধ্যায় রানওয়ের লাইটিং সিস্টেমের বিদ্যুৎ সংযোগে ত্রুটি দেখা দেয়। এতে করে রানওয়ের লাইটিং সিস্টেম সচল করা যায়নি। তবে সন্ধ্যা থেকে রাত অবধি সৈয়দপুর বিমানবন্দরের প্রকৌশল বিভাগ লাইটিং সিস্টেম সচল করার চেষ্টা চালায়। কিন্তু বিদ্যুৎ লাইনের ক্যাবল মাটির নিচে থাকায় মেরামত কাজ করতে বেগ পেতে হয়।  সোমবার সকালে ঢাকা থেকে একটি প্রকৌশলী দল সৈয়দপুর বিমানবন্দরে পৌঁছে মেরামত কাজে যোগ দেয়। পরে সৈয়দপুর ও ঢাকার প্রকৌশলীরা রানওয়ের একটি সার্কিটের লাইটিং সিস্টেম সচল করেন। এর দ্বিতীয় লাইটিং সিস্টেম রাতের মধ্যে চলাচল করার কাজ চলছে। সচল করা একটি সার্কিটে লাইটিং সিস্টেম দিয়ে বিমান ওঠা-নামায় সমস্যা নেই। ফলে রাতের সব ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর ব্যবস্থাপক সুপ্লব কুমার ঘোষ জানান, গতকাল রোববার রানওয়েতে রাতে আলো না জ্বলায় ফ্লাইট ওঠা-নামা করতে পারেনি। এতে করে রাত ৯টার পর নভোএয়ার, ইউএস-বাংলা ও এয়ারএস্ট্রা এয়ারলাইন্সের ৩টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়। এতে প্রায় দুই শতাধিক যাত্রী বিমানবন্দরে আটকা পড়েন। এসব স্থানীয় যাত্রীরা বাড়ি ফিরে গেলেও দূরের যাত্রীরা আজ (সোমবার) সকালের ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরেন।  তবে জরুরিভিত্তিতে সৈয়দপুর ও ঢাকার প্রকৌশল বিভাগ কাজ করে লাইটিং সিস্টেমের একটি সার্কিট সচল করেছে। দ্বিতীয় সার্কিটটি সচল করার কাজ চলছে। রাতের মধ্যেই দ্বিতীয় সার্কিটটিও সচল করা সম্ভব হবে। বর্তমানে রাতে বিমান ওঠা-নামা স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানান তিনি।
১৩ মে, ২০২৪

সৈয়দপুরে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ
নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ রয়েছে। রানওয়েতে বৈদ্যুতিক তারে শর্টসার্কিটের কারণে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ করা হয়। রোববার (১২মে) সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক সুপ্লব কুমার ঘোষ বলেন, রানওয়ের বৈদ্যুতিক লাইনে শর্টসার্কিটের কারণে সন্ধ্যার দিকে বিমান চলাচল বন্ধ হয়। ইতোমধ্যে তিনটি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বাতিল হওয়া ফ্লাইটগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের একটি করে ফ্লাইট রয়েছে। আমরা দ্রুত বিমান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি।
১২ মে, ২০২৪
X