নুরুল আজহার, মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ১৭ জুন ২০২৪, ১১:১৭ এএম
আপডেট : ১৭ জুন ২০২৪, ০২:৪৭ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ঈদ ভ্রমণে মিরসরাইয়ের পাহাড়ি ঝরনায় রোমাঞ্চকর অনুভূতি

বড় কমলদহ রূপসী ঝরনা। ছবি : কালবেলা
বড় কমলদহ রূপসী ঝরনা। ছবি : কালবেলা

এবারের ঈদের টানা ছুটিতে ঘুরে আসুন অপরূপ পাহাড়ি ঝরনার লীলাভূমি হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ৮টি ঝরনায়। বৃষ্টির পানিতে ঝরনাগুলো আপন রূপে ফিরেছে। ঝরনার পাশাপাশি উপজেলার অন্যান্য পর্যটন স্পটও ঘুরে দেখতে পারবে ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা। বন্ধু-সহপাঠী, পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন নিয়ে ঝরনার স্বচ্ছ পানিতে ঘা ভেজানোর জন্য সময় এখন।

জানা গেছে, মিরসরাই উপজেলা ঝরনার রানি হিসেবে সারাদেশে পরিচিত খৈয়াছড়া ঝরনা। সেখানে বছরের যেকোনো সময় দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন ছুটে আসে ভ্রমণপিপাসুরা। এবারের ঈদের ছুটিতে মানুষের ঢল নামতে পারে খৈয়াছড়া ঝরনা ছাড়াও রূপসী ঝরনা, হরিনাকুণ্ড ঝরনা, নাপিত্তাছড়া ঝরনা, সোনাইছড়ি ঝরনা, বোয়ালিয়া ঝরনা ও মেলখুম ট্রেইলে। এ ছাড়ও বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক মহামায়া ইকোপার্কেও পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।

এক খরচেই পর্যটকরা দেখার সুযোগ পাচ্ছেন পাহাড়ের ঝরনা ও সমুদ্র। এ যেন এক ঢিলে দুই পাখি শিকার। ‘রথ দেখা ও কলা বেচা’র মতোই পাহাড় দেখতে এসে দেশের দূর দূরান্তের পর্যটকরা বোনাস হিসেবে পাচ্ছেন সমুদ্র তীরে সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ।

সৌন্দর্যের হাতছানি মহামায়া লেকে

মহামায়া লেক দেশের পর্যটকদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মিরসরাই উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের ঠাকুরদীঘি বাজার থেকে ২ কিলোমিটার দূরে ১১ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে মহামায়া লেক। লেকের স্বচ্ছ জল ছাড়াও রয়েছে পাহাড়ের মাঝে একটি গুহা, কিছু প্রাকৃতিক ঝরনা এবং রাবার ড্যাম। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শতশত দর্শনার্থী এখানে ভ্রমণে আসেন। এক দিনেই আপনি মহামায়া লেক ভ্রমণ করতে পারবেন, তাও আবার খুব কম খরচে।

এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন ও শুষ্ক মৌসুমে কৃষি খাতে সেচ সুবিধার লক্ষ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ড মহামায়া সেচ প্রকল্প চালু করেন। এর অংশ হিসেবে ১৯৯৯ সালে মহামায়া খালের ওপর স্লুইস গেট স্থাপন করে। এভাবেই সৃষ্টি হয় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম মহামায়া লেক। ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত এই মহামায়া লেক দেখলে বিশ্বাসই হবে না এটি কৃত্রিমভাবে গঠিত। একে কেন্দ্র করে গড়ে তোলা হয়েছে ইকোপার্ক।

মহামায়ার নীলাভ জলরাশি, দুই পাশে উঁচু উঁচু পাহাড়, পাহাড়ের কোলঘেঁষে স্বচ্ছ পানিতে তাকাতেই দেখা যায় নীলাকাশ। পূর্ব দিগন্তের সারি পাহাড়ের বুক চিরে যেতে যেতে একসময় হারিয়ে যেতেও মন চাইবে কল্পনায়। মনে হবে এক অন্য রকম সৌন্দর্য রচিত হয়েছে। নৌকা দিয়ে কিছু দূর এগোলেই লেকের মাঝে বেশকিছু ছোট ছোট দ্বীপ দেখা যায়। কোনোটিতেই স্থায়ী মানুষের বাস নেই। আপনি চাইলে নৌকা দিয়ে লেকে ঘোরাঘুরির পাশাপাশি, নিরিবিলি স্থানে বসে ছিপ দিয়ে মাছ ধরতে পারবেন। অবশ্য এজন্য আপনাকে ছিপ আগে থেকে নিয়ে যেতে হবে। লেকের পাড়ের নির্মল আর বিশুদ্ধ বাতাস আপনার শরীর ও মনকে মুহূর্তেই সতেজ করে তুলবে। লেক পার হয়ে একটু ভেতরে গেলেই দেখা মিলবে ঝরনার। ঝরনার শীতল জলে গা ভিজিয়ে মনটাকে শান্তিময় করে তুলতে পারবেন অনায়াসে।

লেকের পানিতেও সাঁতরে বেড়াতে পারবেন ইচ্ছামতো। লেকের শেষ প্রান্ত সেখানেও রয়েছে ঝরনাধারা। পর্যটকদের দারুণ অ্যাডভেঞ্চারের স্বাদ দিতে এখানে রয়েছে কায়াকিংয়ের ব্যবস্থা। চারদিকে পাহাড় আর সবুজ ঘেরাও লেকের স্বচ্ছ জলে কায়াকিংয়ের আনন্দ নিতে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক ভিড় জমান এখানে। চাইলে পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে পারেন। সেখান থেকে দেখা যায় দূরের পথ। এক কিলোমিটার দূরের মহাসড়ক, তার অর্ধেকের রেলপথ, ট্রেনের ছুটে চলা, কৃষানির ধান মাড়ানো, কৃষকের ফলন, কিশোরের দুরন্তপনা এসবই দেখা মিলবে চূড়া থেকে।

যেভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী যেকোনো বাসে টিকিট কাটতে হবে। নামতে হবে মিরসরাইয়ের ঠাকুরদীঘি বাজারে অথবা মহামায়া রাস্তার মুখে। নিজস্ব যানবাহন নিলে একেবারেই মহামায়ার গেটে নামতে পারবেন। আবার চট্টগ্রাম নগরের অলংকার সিটি গেট থেকে কিছু লোকাল বাসে করে ১০০ থেকে ১২০ টাকা ভাড়ায় ঠাকুরদীঘি নামতে পারবেন। ঠাকুরদীঘি থেকে জনপ্রতি ১৫-২০ টাকা সিএনজি ভাড়ায় চলে যেতে পারবেন মহামায়া ইকোপার্কের মেইন গেটে। অথবা সিএনজি রিজার্ভ করে (ভাড়া ৮০-১২০ টাকা) চলে আসবেন মহামায়া ইকো পার্ক। এই ইকো পার্কের ভেতরেই মহামায়া লেকের অবস্থান। প্রতিজন টিকেটের মূল্য ৩০-৪০ টাকা।

খৈয়াছড়া ঝরনা

ঝরনা বা জলপ্রপাতের কলকল শব্দও মনে আশ্চর্য শান্তির পরশ বুলিয়ে দেবে। বর্ষায় ঝরনার আকর্ষণ অন্য সময়ের তুলনায় বাড়তি থাকে। তাই পর্যটকদেরও ঢল নামে। এবারের ঈদে অনেক পর্যটক আসবে বলে আশাবাদী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা নুর উদ্দিন।

আকার আকৃতি ও গঠনশৈলির দিক দিয়ে বেশ বড় এই ঝরনা। এর মোট ৯টি মূল ধাপ ও অনেকগুলো বিচ্ছিন্ন ধাপ আছে। প্রকৃতির নান্দনিক তুলিতে আঁকা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হবে ভ্রমণপিপাসু মানুষ। অনেকে রাতের বেলায় চাঁদের আলোয় ঝরনার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পাহাড়ের পাদদেশে তাঁবু টাঙিয়ে অবস্থান করেন। প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি সেতুবন্ধন করে, সবুজের চাদরে ঢাকা বনানী রূপের আগুন ঝরায়। যেখানে প্রকৃতি খেলা করে আপন মনে।

ঝুম ঝুম শব্দে বয়ে চলা ঝরনাধারায় গা ভিজিয়ে মানুষ যান্ত্রিক জীবনের অবসাদ থেকে নিজেকে ধুয়ে সজীব করে তোলে। খৈয়াছড়ায় আছে অনেকগুলো বিচ্ছিন্ন ধাপ, যা বাংলাদেশের আর কোনো ঝরনাতে এখনো পর্যন্ত দেখা যায়নি। তাই খৈয়াছড়াকে বলা হয় বাংলাদেশের ঝরনার রানি।

মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া গ্রামের সবুজ শ্যামল আঁকা বাঁকা মেঠো পথ পেরিয়েই দেখা মিলবে বিস্ময়কর ঝরনা। খৈয়াছড়া এলাকার পাহাড়ে অবস্থান বলে এর নামকরণ করা হয়েছে খৈয়াছড়া ঝরনা। উপজেলার বড়তাকিয়া বাজারের উত্তর পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ৪ কিলোমিটার পূর্বে ঝরনার অবস্থান।

এর মধ্যে এক কিলোমিটার পথ গাড়িতে যাওয়ার পর বাকি পথ পায়ে হেঁটে যাওয়া যাবে। বাঁশের সাঁকো, জমির আইল, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ, ছড়া, অন্তত ৪টি পাহাড় পেরিয়ে যখন ঝরনার স্বচ্ছ পানিতে গা ভিজাবে পর্যটক, তখন মনে হবে পথের এই দূরত্ব খুব সামান্য। টলটলে শান্ত পানির চুপচাপ বয়ে চলার ধরনই বলে দেবে এর উৎস অবশ্যই বিশাল কিছু থেকে।

সেখানে আশপাশের বহুদূর বিস্তৃত পাহাড় আর জঙ্গলের অপূর্ব দৃশ্য কিছুক্ষণের জন্য হলেও আপনাকে ভুলিয়ে দেবে আপনার পরিশ্রম আর নিরাপদে নিচে ফিরে যাওয়ার ভাবনার কথা। ঝরনায় যাওয়ার সড়কটি দারুণ মনোমুগ্ধকর। গাড়ির রাস্তা পার হয়ে যখন হাঁটা শুরু করবেন এর চারপাশের দৃশ্য দেখে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য হবেন। খানিকক্ষণ উঁচু-নিচু রাস্তা পার হয়ে একসময় এসে পড়বেন পাহাড়ি ঝিরিপথে।

এরপরই শুরু হবে আপনার আসল অ্যাডভেঞ্চার। আপনাকে ঝিরিপথ ধরেই এগিয়ে যেতে হবে। কখনো হাঁটুপানিতে পাথরের ওপর দিয়ে হাঁটবেন তো সেই পানিই কখনো কখনো আপনার কোমর ছাড়িয়ে বুক পর্যন্ত উঠে আসবে। আনুমানিক দেড় ঘণ্টার মতো হাঁটার পর আপনি ঝরনার কাছে পৌঁছে যাবেন।

এরপর যখন খৈয়াছড়ার দর্শন পাবেন, তখন বিস্ময়ে অভিভূত হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না। এই ঝরনার পানিতে গোসল করার লোভ সামলানো কারও পক্ষেই সম্ভব না। সুতরাং দেরি না করে নেমে পড়ুন ঠান্ডা ঝরনার পানিতে। ঝরনার বাম দিক থেকে ডানদিক অপেক্ষাকৃত গভীর।

যেভাবে যাবেন খৈয়াছড়া ঝরনায়

ঢাকা থেকে যেকোনো বাস কাউন্টার থেকে চট্টগ্রামগামী বাসে উঠবেন। যাওয়ার পথে মহাসড়কের মিরসরাই পৌরসদর পার হয়ে বড়তাকিয়া বাজারের আগে খৈয়াছড়া ঝরনা রাস্তার মুখে নামবেন। চট্টগ্রামের একেখান থেকে সিডিএম, চয়েস অথবা উত্তরা বাসে করে এসে একই বড়তাকিয়ার পরে খৈয়াছড়া ঝরনা রাস্তার মুখে নামবেন। সেখান থেকে ১ কিলোমিটার সিএনজি করে জনপ্রতি ২০ টাকা, বাকি পথ পায়ে হেঁটে যেতে হবে।

রূপসী ঝরনা

প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্যের আরেক নাম বড় কমলদহ রূপসী ঝরনা। আঁকাবাঁকা গ্রামীণ সবুজ শ্যামল মেঠো পথ পার হয়ে পাহাড়ের পাদদেশে গেলেই শোনা যাবে ঝর্ণার পানি গড়িয়ে পড়ার অপরূপ শব্দ। দুই পাশে সুউচ্চ পাহাড়। সাঁ সাঁ শব্দে উঁচু পাহাড় থেকে অবিরাম শীতল পানি গড়িয়ে যাচ্ছে ছড়া দিয়ে। রূপসী র্ঝণা প্রথম দেখেই তার রূপে পাগল হবে যে কেউ। মেঘের মতো উড়ে আসা শুভ্র এ পানি আলতো করে ছুঁয়ে দেখলেই এর শীতল পরশ মুহূর্তে ক্লান্তি ভুলিয়ে দেবে। টলটলে শান্ত পানির চুপচাপ বয়ে চলার ধরনই বলে দেবে এর উৎস অবশ্যই বিশাল কিছু থেকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই পর্যটকেরা আবিষ্কার করবেন লাল আর নীল রঙের ফড়িঙের মিছিল। যত দূর পর্যন্ত ঝিরিপথ গেছে তত দূর পর্যন্ত তাদের মন মাতানো ঝিঁঝি পোকার গুঞ্জন শোনা যায়। রূপসী ঝরনার পানিতে গোসল করার লোভ সামলানো কারো পক্ষেই সম্ভব নয়।

বছরের পর বছর ঝরনার পানি গড়িয়ে যাচ্ছে এই ছড়া বয়ে। কয়েক বছর পূর্বে রূপসী ঝরনা নামে আবিষ্কার হলো এটি। মিরসরাই উপজেলার সর্ব দক্ষিণে বড় দারোগারহাটের উত্তরে পাহাড়ের কোল অবস্থিত এক দৃষ্টিনন্দন, অনিন্দ্যসুন্দর এক জলপ্রপাত। মিরসরাইয়ের অন্যান্য ঝর্ণাগুলোর চেয়ে এই ঝরনায় যাওয়া অনেকটাই সহজ। সৌন্দর্যে কোন অংশেই খৈয়াছড়া, নাপিত্তাচড়া ঝরনার চাইতে কম না। এই ঝরনার যাওয়ার পথে দৃষ্টিনন্দন ছরা, দুপাশের দণ্ডায়মান পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,গুহার মত ঢালু ছড়া, তিনটি ভিন্ন ভিন্ন অপরূপ ঝরনা রূপসীর সৌন্দর্যকে অন্যান্য ঝরনা থেকে আলাদা করেছে।

যেভাবে যাবেন

দেশের বিভিন্ন স্থান হতে যেকোনো বাসযোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বড়দারোগাহাট বাজারে নামবেন। এরপর সিএনজি অটোরিকশাযোগে বাজারের উত্তর পাশের ব্রিকফিল্ড সড়ক দিয়ে পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত যাবে। এরপর পায়ে হেঁটে ঝরনায় যাওয়া যাবে। অথবা যে কোনো বাস থেকে ব্রিকফিল্ড সড়কের মাথায় নেমে অটোরিক্সা ছাড়া আধা কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে যেতে পারবেন।

এ ছাড়াও এবারের ঈদুল আজহার ছুটিতে পর্যটকদের আগমন বাড়বে মিরসরাইয়ের আরশিনগর ফিউচার পার্কে, মুহুরী প্রজেক্ট প্রজনন কেন্দ্র, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগর অর্থনৈতিক অঞ্চল, হরিনাকুণ্ড ঝরনা, নাপিত্তাছড়া ঝরনা, সোনাইছড়ি ঝরনা, বোয়ালিয়া ঝরনা ও মেলখুম ট্রেইলে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দেশে আজ থেকে স্বর্ণ বিক্রি হবে নতুন দামে

জি৭ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

জামায়াতের প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইলেন আ.লীগ নেতা

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

মালয়েশিয়ায় ৫ গাড়ির ভয়াবহ সংঘর্ষ

মুরাদনগরে নারীকে নির্যাতনের ঘটনায় আসিফ মাহমুদের স্ট্যাটাস 

নারীকে ন্যাড়া ও বিবস্ত্র করে খাটের সঙ্গে বেঁধে মারধর

কুমিল্লায় ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী গ্রেপ্তার

আজ পরীক্ষায় বসবেন সেই আনিসা

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড় 

১০

কুমিল্লায় নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, ভিডিও ভাইরাল করা তিনজন গ্রেপ্তার

১১

২৯ জুন : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

১২

রোববার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৩

২৯ জুন : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৪

অপারেশন সিঁদুরে নেতৃত্ব দেওয়া সেই পরাগ হলেন ‘র’ প্রধান

১৫

ছায়া সংসদে বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন ইডেন মহিলা কলেজ

১৬

বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা নেওয়ায় থানা ঘেরাওয়ের অভিযোগ

১৭

নানা সমস্যায় জর্জরিত বাঙলা কলেজের আবুল কাসেম ছাত্রাবাস

১৮

পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের সুরক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রেরই : মেঘনা গুহঠাকুরতা

১৯

ছেড়ে দেওয়া হলো সেই দুই সাংবাদিককে

২০
X