Fri, 17 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের বাস নিয়ে প্রোগ্রামে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগ
৫ ঘণ্টা আগে
শাবিতে মাহিদ মেমোরিয়াল ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
৬ ঘণ্টা আগে
হাজিদের স্বাগত জানাচ্ছে নারীরা!
৬ ঘণ্টা আগে
সরকার পরিবর্তনে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
৬ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৭ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে নাদিমের বাড়ি ৪৩ বছরের নারীর অনশন
কুড়িগ্রাম থেকে এসে ৪৩ বছর বয়সের এক নারী শরীয়তপুর পৌরসভার একটি গ্রামে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ২২ বছরের তরুণের বাড়িতে অনশন শুরু করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুর থেকে শরীয়তপুর পৌরসভার ৬নম্বর ওয়ার্ডের হুগলি গ্রামে স্বামী নাদিম সরদারের (জহির) বাড়িতে অবস্থান নেন তিনি। স্বামী নাদিম সরদার হুগলি গ্রামের বিল্লাল সরদারের ছেলে। জানা যায়, ওই নারী কুড়িগ্রাম জেলার কবিরাজপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তাদের দুজনের ফেসবুকে পরিচয়। পরে গত এক বছর ধরে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। পরে চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি ঢাকার আজিমপুর এলাকায় এক কাজির মাধ্যমে তাদের বিয়ে হয় বলে দাবি করছেন ওই নারী। ওই নারী জানান, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে ২০২৪ সালের ১৮ জানুয়ারি তারা দুজনে বিয়ে করেছেন। বিয়ের পর থেকে স্ত্রীর স্বীকৃতি চাইলে বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করেন নাদিম। গত ঈদুল ফিতরের পরে নাদিমের বাড়িতে আসলে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। আবার মোবাইলে কল দিলে রিসিভও করে না। সে সম্পর্ক অস্বীকার করছে। এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে নাদিমের বাড়িতে অনশন শুরু করেছেন। এ ব্যাপারে নাদিম সরদার মুঠোফোনে বলেন, ওই নারীর সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। কিন্তু পরে জানতে পারি তার বয়স অনেক। তিনি আমার কাছে বয়স লুকিয়েছেন। তাই পারিবারিকভাবে তার সঙ্গে আমার ডিভোর্স হয়ে যায়। তিনি কী জন্য আমার বাড়িতে এসেছেন জানি না। তিনি আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। একই এলাকার বাসিন্দা হাসান মিয়া জানান, ওই নারী দুপুরের পর থেকে ওই বাড়ির উঠানে বসে আছে। আর গ্রামের লোকজন তাকে দেখতে ভিড় করছে। শরীয়তপুর সদরের পালং মডেল থানার ওসি মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। দুজনেরই প্রাপ্ত বয়স। যদি অভিযোগ পাই, তাহলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রবাসী স্বামীকে তালাক দিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অনশন
কুমিল্লার দেবিদ্বারে প্রবাসী স্বামীকে তালাক দিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অনশনে বসেছেন এক তরুণী। শনিবার (১১ মে) সকাল ১০টায় উপজেলার ধামতি ইউনিয়নের সোতপুকুরিয়া গ্রামের মাঝি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পাভেল মাঝি ধামতি ইউনিয়নের সোতপুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা। জানা গেছে, ওই তরুণীর সঙ্গে যুবক পাভেল মাঝির চার বছরের প্রেমের সম্পর্ক। গত তিন মাস আগে পাভেল মাঝির বিয়ের প্রলোভনে পরে প্রবাসী স্বামীকে তালাক দেন ওই তরুণী। এদিকে পাভেলের পরিবার এ বিয়ে মানতে রাজি না হওয়ায় ওই তরুণীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় পাভেল। পরে শনিবার সকালে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে বসে ওই তরুণী। অনশনে বসা তরুণী অভিযোগ করে বলেন, পাভেলের সঙ্গে আমার চার বছরের প্রেমের সম্পর্ক। বিভিন্ন সময়ে আবাসিক হোটেলে আমাদের শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে। এমনকি আমার বাড়িতে এসেও আমার সঙ্গে রাতে থেকেছে। এসব কিছু পাভেলের পরিবার জানত। সে একটি মসজিদের হুজুর ডেকে আমার সঙ্গে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। কিন্তু সে চালাকী করে কাবিন বা কোনো কাগজপত্র করেনি। আমি তাকে খুব বিশ্বাস করতাম। আমার প্রবাসী স্বামী যে টাকা-পয়সা আমার কাছে পাঠাত আমি সব তার পেছনে খরচ করেছি। তিনি বলেন, আমার স্বামীকে ডির্ভোস না দিলে সে নাকি আমাকে বিয়ে করতে পারবে না। তার চাপে পড়ে গত তিন মাস আগে আমার প্রবাসী স্বামীকে ডির্ভোস দিয়েছি। আমি এখন সব হারিয়ে নিঃস্ব। আগের স্বামীর কাছেও যেতে পারছি না, পাভেলের কাছেও ঠাঁই নেই, আমি বাধ্য হয়ে তার বাড়িতে এসেছি। পাভেল যদি আমাকে বিয়ে না করে আমি এ বাড়িতে আত্মহত্যা করব। আমার জীবন আমি শেষ করে দেব। এ বিষয়ে পাভেলের মা বলেন, কোনো অবস্থাতেই আমি এ বিয়ে মানব না। ওই মেয়ের আরও আগে কয়েকটি বিয়ে হয়েছে। আমার ছেলেও যে ভালো তা বলছি না, দুজনই খারাপ। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ইরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি আমি আগে থেকেই জানতাম। মেয়ের বাবা ছেলেপক্ষের বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে গেছে শুনেছি। আজ মেয়ে যে ওই ছেলের বাড়িতে গেছে তা আমি জানি না। রাজামেহার ইউপি চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন সরকার বলেন, একজন ইউপি সদস্য পাঠিয়েছি ছেলের বাড়িতে। উভয়পক্ষকে নিয়ে রাতে বসে সমাধান করা হবে। দেবিদ্বার থানার ওসি মো. নয়ন মিয়া কালবেলাকে বলেন, এ বিষয়ে কোনো পক্ষই আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব।
১১ মে, ২০২৪
বিয়ের দাবিতে জুয়েলের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন
ভোলার চরফ্যাশনে প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবি নিয়ে অনশন করছেন দুই সন্তানের মা। সোমবার (৬ মে) থেকে শশিভূষণ থানার জাহানপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের প্রেমিক জুয়েলের বাড়িতে অবস্থান করছেন প্রেমিকা। এ ঘটনার পর থেকেই গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্ত জুয়েল। প্রেমিক জুয়েল একই ওয়ার্ডের আবুল কাশেম মিয়ার ছেলে। সে ঢাকা সরকারি তিতুমীর কলেজে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত বলে জানা গেছে। ভুক্তভোগী গৃহবধূ জানান, প্রায় তিন বছর ধরে জুয়েলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক। এরপর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিভিন্ন সময় জুয়েল তার বাসায় আসা-যাওয়া করত। রোববার গৃহবধূর স্বামী নদীতে মাছ ধরা শেষে গভীর রাতে নিজ বাড়ি ফিরলে অভিযুক্ত জুয়েলকে হাতেনাতে আটক করে। পরে কৌশলে পালিয়ে যায় সে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গৃহবধূর স্বামী তাকে ঘর থেকে তাড়িয়ে দিলে সোমবার দুপুরে প্রেমিক জুয়েলের বাড়িতে অবস্থান নেন। গৃহবধূ অভিযোগ করে জানান, জুয়েলের জন্য তার সংসার ভেঙেছে। এখন তাকে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করা ছাড়া কোনো উপায় নেই। এ বিষয়ে অভিযুক্ত জুয়েলের বাবা আবুল কাশেম মিয়া বাবে জানান, আমার কোনো ছেলে সন্তান নেই। আমি জুয়েলকে নিদাবি দিয়ে দিয়েছি। তার যা ইচ্ছা তাই করুক। ১৪নং জাহানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দীন হাওলাদার বলেন, এটি সমাধানের জন্য উভয় পরিবারের অভিভাবক আমার কাছে এসে সমাধান চেয়েছে। যেহেতু জুয়েল পলাতক সেহেতু তার অনুপস্থিতিতে কোনো সমাধানই কার্যকর হবে বলে আমার মনে হয় না। তাই এর কোনো সমাধানই আমার কাছে নেই। অভিযুক্ত জুয়েল পলাতক থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। শশীভূষণ থানার ওসি মো. এনামুল হক জানান, অনশনের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০৮ মে, ২০২৪
সাগরের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন
প্রচণ্ড গরমকে উপেক্ষা করে দুই দিন ধরে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছেন এক তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের নবওছিমদ্দিন গ্রামে। প্রেমিক সাগর সরদার (২৬) একজন ভেকু চালক। তিনি উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের নবওছিমন্দিন গ্রামের দারগ আলী সরদারের ছেলে। অনশনরত ওই তরুণী একই গ্রামের বাসিন্দা। সে উপজেলার একটি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। অনশনরত কলেজছাত্রী জানান, গত চার-পাঁচ বছর থেকে সাগর সরদারের সঙ্গে আমার গভীর প্রেমের সম্পর্ক। সম্প্রতি সে ইতালিতে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে ইচ্ছা পোষণ করেছে। আমাকে বিয়ের কথা বলে তার বাড়িতে আসতে বলেছে। গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে আমি আমার প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন শুরু করেছি। সাগরের বাড়িতে আমি যখন আসি তখন সাগর দুই ঘণ্টা বাড়িতেই ছিল। এরপর কৌশলে সাগরের বাবা সাগরকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে। এ ঘটনায় শনিবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাগরের বাড়িতে ওই প্রেমিকা তার প্রেমিকের বাড়ির উঠোনে বসে আছেন। শুক্রবার অনশনরত মেয়েকে ওই বাড়ির লোকেরা তাদের ঘরে আশ্রয় দেন বলে আশপাশের বাড়ির লোকেরা জানান। এ বিষয়ে সাগরের মায়ের কাছে জানতে চাইলে, তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি। এ ব্যাপারে ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. আবুল হোসেন প্রামাণিক জানান, বিয়ের দাবিতে মেয়েটি অনশন করছে শুনেছি। ছাত্রীর বড় ভাই মামুন জানান, আমার বোনের সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে। আমি চাই না আর কোনো বোনের সঙ্গে এমন কোনো ঘটনা কেউ করুক। আমার বোনের জন্য আমি সুষ্ঠু সমাধান চাই। গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি প্রাণ বন্ধু বিশ্বাস জানান, মেয়েটির অনশনের ঘটনায় মেয়ে বাড়ির পক্ষ থেকে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
০৪ মে, ২০২৪
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অনশন
পটুয়াখালীর বাউফলে স্ত্রীর স্বীকৃতি পাওয়ার দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে এক তরুণী অনশন শুরু করেছেন। বৃহস্পতিবার (২ মে) সকাল থেকে উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ছুমির উদ্দিন হাওলাদার বাড়িতে অনশন শুরু করেন ওই তরুণী। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রায় ৪ বছর ধরে ছুমির উদ্দিন হাওলাদার বাড়ির জসীম হাওলাদারের ছেলে শাহীনের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী গ্রামের ওই মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক চলছে। বিয়ের আশ্বাস দিয়ে শাহীন তার প্রেমিকার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্কে জড়ান। একপর্যায়ে প্রেমিকা অন্তঃস্বত্তা হয়ে পড়েন। ৪ মাস আগে সামাজিক লাজ লজ্জার ভয় দেখিয়ে এবং দ্রুত বিয়ের আশ্বাস দিয়ে বাউফল পৌর শহরে নিয়ে তার গর্ভে থাকা ভ্রুণ নষ্ট করে শাহীন। এরপর থেকে শাহীন দূরত্ব বজায় রাখায় সন্দেহ তৈরি হয় প্রেমিকার। একপর্যায়ে শাহীন জানায় এই মুহূর্তে তার পক্ষে বিয়ে করা সম্ভব নয়। তাই বৃহস্পতিবার শাহীনের বাড়ি গিয়ে অনশন শুরু করেন প্রেমিকা। এ সময় ওই প্রেমিকা বলেন, শাহীনের স্ত্রী হতে চাই। তা না হলে আত্মহত্যা করব। সে তার প্রেমিকের বাড়িতে আসার পরই পালিয়ে যায় শাহীন। এ কারণে প্রেমিক শাহীনের বক্তব্য জানা যায়নি। তবে শাহীনের মা শাহনাজ বেগম বলেন, সকালে আমার বাড়িতে এসেছে মেয়েটি। ঘটনার কিছুই আমার জানা নেই। ছেলে (শাহীন) বাড়িতে আসলে তার মুখে সব জেনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাউফল থানার ওসি শোনিত কুমার গায়েন বলেন, এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০২ মে, ২০২৪
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে কন্যাসহ গৃহবধূর অনশন
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে কন্যাসহ অনশন শুরু করেছেন এক গৃহবধূ। সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ২টায় উপজেলার দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের মিয়ারহাট গ্রামের প্রেমিক রাজিব হোসেনের বাড়িতে অনশন শুরু করেন তিনি। এ ঘটনার পর প্রেমিক রাজিবসহ তার মা বাড়ি তালাবদ্ধ করে পালিয়ে গেছেন। প্রেমিক রাজিব হোসেন মিয়ারহাট গ্রামের বাসিন্দা। বিয়ের দাবিতে অবস্থান নেওয়া ওই গৃহবধূ একই এলাকার প্রবাসী তুহিনের স্ত্রী। ওই গৃহবধূ বলেন, স্বামীর বিদেশ যাওয়ার পর এক বছর ধরে আমাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক। প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রেমিক রাজিব একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেছে। সম্প্রতি বিষয়টি পরিবার জেনে গেলে রাজিবকে বিয়ের জন্য বলি। কিন্তু সে রাজি হয়নি। এক মাস আগে রাজিবের বাড়িতে গিয়ে তার মা ও বোনদের বিষয়টি জানিয়েছি। তারা বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তখন। তিনি বলেন, এখন সেই সম্পর্ক অস্বীকার করছে রাজিব। তার পরিবারও এই সম্পর্ক মানতে নারাজ। এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়েই তার বাড়িতে অনশন শুরু করেছি। সে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করব। পলাতক থাকায় প্রেমিক রাজিব হোসেনের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে রাজিবের বোন ফাতেমা বলেন, আমার ভাইয়ের সঙ্গে ওই মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক নেই। তবে গৃহবধূ তানিয়া তার স্বামী বিদেশ যাওয়ার পরই রাজিবকে বিরক্ত করে আসছে। তানিয়া তার প্রবাসী স্বামীকেও প্রেম করে বিয়ে করেছিল। দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সালেহ মিন্টু ফরায়েজি বলেন, বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সাবেক ও বর্তমান মেম্বারদের সহযোগিতায় উভয় পরিবারের মধ্যে আলোচনা চলছে। দুপক্ষই মীমাংসার জন্য রাজি হয়েছে। হাজিমারা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ওই গৃহবধূ তানিয়া লিখিত অভিযোগ করেছিল। অভিযোগ পেয়ে রাজিবের পরিবারকে মীমাংসার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু কোনোপক্ষ আর আসেনি। তানিয়া বিকালে বিচার চাইতে আসলে মেম্বারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। যদি মীমাংসা না হয় তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪
ইডেন ছাত্রীর দুঃখ, কয়েক দফা অনশন
বিয়ের দাবিতে ঢাকা থেকে ভোলার চরফ্যাশনে গিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে বসেছেন ইডেন মহিলা কলেজের সাবেক ছাত্রী সাদিয়া জান্নাত। এমন ঘটনায় আত্মগোপনে রয়েছেন প্রেমিক। শনিবার (২০ এপ্রিল) সাদিয়া জানান, দেড় বছর আগে মিজানুর রহমান তৈয়বের সঙ্গে একটি চাকরির পরীক্ষায় পরিচয় হয়। সেই পরিচয়ের জের ধরেই তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। চাকরি হলে মিজান তাকে বিয়ে করবেন এমন আশ্বাসে তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়। তিনি জানান, নিজের আবেগ অনুভূতি ও ভালোবাসা সবটুকু বিলিয়ে দিয়েছিলেন চরফ্যাশন উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়ন ১ নম্বর ওয়ার্ডের মিজানুর রহমান তৈয়বকে। কিন্তু প্রেমিকের সরকারি চাকরি হওয়ার পর একজনকে বিয়ে করতে প্রস্তুতি নেন। বিষয়টি জেনে প্রেমিকের বাড়িতে ছুটে এসেছেন প্রেমিকা সাদিয়া জান্নাত। সাদিয়া বলেন, বিয়ে হবে নতুবা এই বাড়িতে হবে আমার কবর ! বিয়ে করবেন বলে প্রতারণা করায় ছেলের বাড়িতে এসে মেয়েটি অনশন করে। ইডেন কলেজ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করা সাদিয়া অভিযোগ করে বলেন, মিজানুর রহমান তৈয়ব আমার সবকিছু শেষ করে দিয়েছে। সরকারি চাকরি হওয়ায় এখন আর আমাকে বিয়ে করতে চায় না এবং ফোন রিসিভ করছে না, তাই আমি ১২ এপ্রিল প্রথম অনশন শুরু করি। স্থানীয় থানা প্রশাসন এবং চেয়ারম্যানের মধ্যস্থতায় বৃহস্পতিবার সমঝোতার তারিখ থাকলেও সমঝোতার চেষ্টা ব্যর্থ। তাই দ্বিতীয়বার ওমরপুর তার বাড়িতে এসে বিয়ের দাবি নিয়ে অনশন করছি। চরফ্যাশন থানার ওসি সাখাওয়াত হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নওরিন হক বিষয়টি মীমাংসার জন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দিয়েছেন। চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম অনশনকারী সাদিয়াকে মিজানের বাবার জিম্মায় রেখেছেন। মিজানের বাবা মোজাম্মেল হক হাওলাদার জানান, মেয়ে বাড়িতে আসার আগ পর্যন্ত তিনি কিছুই জানতেন না। ছেলে ঢাকায় থাকে। এটি ছেলে-মেয়ের ব্যক্তিগত বিষয়।
২০ এপ্রিল, ২০২৪
স্ত্রীর অধিকার পেতে বিষ হাতে সন্তানসম্ভবা নারীর অনশন
দুজন ছিলেন পাশাপাশি গ্রামের বাসিন্দা। হঠাৎ একদিন মোবাইল নম্বর দেওয়া-নেওয়া হয়। এরপর মন দেওয়া-নেওয়া। একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করার। যেই ভাবনা সেই কাজ। হবিগঞ্জ শহরের একটি কাজী অফিসে গিয়ে চার লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য করে বিয়ে করেন তারা। বিয়ের পরে এখন সন্তানসম্ভবা। এরপর মেয়েটি তার সামাজিক স্বীকৃতির জন্য স্বামীকে বলেন। এতেই ঘটে বিপত্তি। স্ত্রীকে সামাজিক স্বীকৃতি দিতে রাজি নয় ছেলের পরিবার। প্রথমে ছেলে তার স্ত্রীকে ঘরে তুলতে রাজি ছিলেন। এমনকি নিজের পরিবারকে রাজি করাতে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছিলেন। এখন সেও পারিবারিক চাপে ও লোকমুখের কথায় স্ত্রীকে ঘরে তুলছেন না। অবশেষে স্ত্রী বাধ্য হয়ে নিজের স্বীকৃতি পেতে স্বামীর বাড়িতে বিষহাতে অনশন শুরু করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়ের এক্তিয়ারপুর গ্রামে। অভিযুক্ত স্বামী আরব আলী ওই গ্রামের জমির আলী ছেলে। ভুক্তভোগী নারীও একই ইউনিয়নের দাশপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। সোমবার (১৫ এপ্রিল) থেকে বিষহাতে নিয়ে স্বামীর বাড়িতে অনশন শুরু করেন। স্ত্রীর অধিকার না পেলে ওই স্থান ত্যাগ করবেন না বলে জানান কিশোরী। কিশোরী বলেন, আমার এবং আমার অনাগত সন্তানের স্বীকৃতি না দেওয়া পর্যন্ত এখান থেকে যাব না। আমার স্বামী আমাকে ঘরে তুলতে চায় কিন্তু একটি মহল আমার স্বামীকে কুপরামর্শ দিচ্ছে, আমার নামে অপবাদ রটাচ্ছে। তারা বলছে আমি না কি জোরপূর্বক স্বামীকে কাবিননামায় স্বাক্ষর করাতে বাধ্য করিয়েছি। আমার এখন কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। আমি স্বামীর ঘরে যাব, না হয় পরপারে। স্বামী আরব আলী মুঠোফোনে বলেন, আমরা দ্রুত এ বিষয়ের সমাধান করব। মাধবপুরের মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা পেয়ারা বেগম জানান, কাবিননামা ও যাবতীয় প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়া এক ধরনের অপরাধ। আমি ঘটনাস্থল ঘুরে এসেছি। সার্বিক আইনি সহযোগিতার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছি। মাধবপুর থানার ওসি (তদন্ত) আতিকুর রহমান বলেন, থানার একজন সাব ইন্সপেক্টর গঠনাস্থলে কাজ করছেন। অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য আমরা সূক্ষ্ম দৃষ্টি রাখছি।এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৫ এপ্রিল, ২০২৪
প্রেমিকাকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে অন্যত্র বিয়ে, অতঃপর...
পাবনার ঈশ্বরদীতে বিয়ের দাবিতে দুদিন ধরে অনশন করছেন এক তরুণী। তাকে বিয়ে না করলে আত্মহত্যার হুমকি দেন তিনি। রোববার (২৪ মার্চ) থেকে উপজেলার মশুরিয়াপাড়া এলাকা এ অনশন শুরু করেন ওই তরুণী। জানা যায়, এ উপজেলার আব্দুল গফুরের ছেলে মো. সেলিম রেজার (২৯) সঙ্গে ওই তরুণীর ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক হয়। বিয়ে না করেই স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে ঢাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে দীর্ঘ এক বছর ধরে একসঙ্গে থেকেছেন তারা। তবে ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ, এখন সেলিম তাকে বিয়ে করতে রাজি নন। দুদিন আগে তিনি আরেক মেয়েকে বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িতে অবস্থান করছেন। বিষয়টি জানাজানির পর ওই তরুণী সেলিমের বাড়িতে যান। সেখানে গিয়ে বিয়ের দাবি করলে সেলিমের পরিবারের সদস্যরা ওই তরুণীর ওপর ক্ষিপ্ত হন। তরুণীর দাবি, বিয়ে না করা পর্যন্ত তিনি সেলিমের বাড়ি থেকে বের হবেন না। এরই মধ্যে ঈশ্বরদী থানায় এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই নারী। ওই নারী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, সেলিমের সঙ্গে আমার দীর্ঘদিন ধরে প্রেম। সে হঠাৎ অন্য কোথাও বিয়ে করবে এটা আমি কখনোই মেনে নেব না। সে আমাকে বিয়ে করবে এটাই শেষ কথা। এ ছাড়া আমি আর অন্য কোনো কথা জানি না। বিয়ে না করলে আমার আত্মহত্যা ছাড়া কোনো উপায় নেই। তিনি আরও জানান, ও খারাপ ধরনের ভিডিও করেছে, যেগুলো দেখিয়ে আমাকে অনেক সময় ব্ল্যাকমেইল করেছে। দুই তিন লাখ টাকা আমার কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে এভাবে। এখন আমি সর্বস্বান্ত। পরিবারের লোকজন আমাকে আর মেনে নেবে না। এখন মরা ছাড়া আর কোনো উপায় নাই। এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে সেলিমের বাড়িতে গিয়ে জানা যায় তিনি তার শ্বশুরবাড়িতে আছেন। তবে তার শ্বশুর বাড়িতে গেলে সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে যান সেলিম। ঈশ্বরদী থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, এমন একটি ঘটনার লিখিত অভিযোগ আমরা পেয়েছি। তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেলিমের প্রতিবেশীরা জানান, এর আগেও অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করানোর কথা বলে সেলিম শতাধিক শিক্ষার্থী থেকে লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেছিল। পরে ওই শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় ফেল করায় তার বাড়িতে এসে আন্দোলন করেছিল। এখন আবার এ মেয়ের সঙ্গে প্রেম করে দুই দিন আগে গোপনে আরেকজনকে বিয়ে করেছে। প্রতারণা ওদের রক্তে মিশে গেছে। এসব কাজে সেলিমের পরিবার সব সময় তাকে প্রশ্রয় দিয়েছে।
২৬ মার্চ, ২০২৪
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে স্কুলছাত্রীর অনশন
হবিগঞ্জের বাহুবলে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে গিয়ে এক স্কুলছাত্রী অনশন শুরু করেছেন। এ সময় প্রেমিকের মায়ের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ওই প্রেমিকা। রোববার (২৪ মার্চ) দুপুরে উপজেলার মিরপুর ইউনিয়নের কচুয়াদি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ওই প্রেমিকের নাম কাউছার মিয়া। তিনি উপজেলার কচুয়াদি গ্রামের কাছাই মিয়ার ছেলে। পেশায় তিনি এক্সকাভেটর চালক। আর প্রেমিকা একই উপজেলার একটি বালিকা বিদ্যালয় থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন। নির্যাতনের স্বীকার ভুক্তভোগী জানান, কাউছারের সঙ্গে ৮ মাসের প্রেমের সম্পর্ক তার। সে আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন হোটেলে গিয়ে আমার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্কে জড়ায়। বিষয়টি জানাজানি হলে আমি তাকে বিয়ের চাপ দিলে সে আমাকে বিয়ে করতে অপারগতা প্রকাশ করে। পরে বাধ্য হয়ে রোববার দুপুরে কাউছারের বাড়িতে আসলে তার মা আমাকে মারধর করে। আমার মোবাইল ও ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যায়। কাউছারের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির বাইরে দাঁড়িয়ে আছে প্রেমিকা লাকি। হাতে কাটাছেড়ার দাগ। এ সময় ভুক্তভোগী কালবেলাকে বলেন, কাউছার তাকে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করবেন তিনি। এ সময় অভিযুক্ত কাউছারকে তার বাড়িতে পাওয়া যায়নি। কাউছারের মা এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শামীম আহমেদ বলেন, বিষয়টি শুনেছি। শ্রমিক নেতা বাচ্চু মিয়া বলেন, বিষয়টি যেহেতু শ্রমিকের তাই বিষয়টি নিয়ে সমাধান করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছি। মিরপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার কদর আলী বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। ঘটনাস্থলে যাচ্ছি, দেখি কী অবস্থা। বাহুবল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আবুল খয়ের বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। থানায় অভিযোগ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৫ মার্চ, ২০২৪
আরও
X