ভয়ে বিএনপি আবোলতাবোল বলছে : আইনমন্ত্রী
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, কোনো দল যখন তার রাজনৈতিক অস্তিত্ব নিয়ে ভয়ে থাকে, তখন তারা আবোলতাবোল বলতে থাকে। তাই বিএনপি এখন আবোলতাবোল বলছে। এটাকে কোনো কোনো ধর্তব্যের মধ্যেই ধরার প্রয়োজন নেই। ভারত আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসিয়েছে-বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য তুলে ধরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে ব্রা‏হ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে হার পাওয়ার প্রকল্পের আওতায় নারীদের ক্ষমতায়নে ও স্বাবলম্বী করতে ৮০ জন নারীর মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন আইনমন্ত্রী।  পাহাড়ে বর্তমান পরিস্থিতি রাজনৈতিক ঘোলাটে করার চেষ্টা কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, এ বিষয়ে আরও তথ্যাদি জানা প্রয়োজন। আরও তথ্যাদি না জানা পর্যন্ত আমি কোনো বক্তব্য দিতে চাই না। জেলা প্রশাসন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের আয়োজনে কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তেন পাওয়ার প্রকল্পের আওতায় নারীদের ক্ষমতায়নে ও স্বাবলম্বী করতে ৮০ জন নারীকে ছয় মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সেই ৮০ জন নারীর মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আনিসুল হক।  ব্রা‏হ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রা‏হ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখওয়াত হোসেন, কসবা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রাশেদুল কাউছার ভূইয়া, কসবা পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার। এ সময় বক্তব্য রাখেন নারী আইটি সেবাদাতা তানজিনা আক্তার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী বলেন, আজকের অনুষ্ঠান অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। আপনারা জানেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের সকল নাগরিক পুরুষ এবং মহিলা সকলেই সমান অবদানের অধিকারী হবেন। এটা তিনি সংবিধানের মধ্যে লিখে দিয়েছিলেন। সেই উদ্দেশ্য সফল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য এবং নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এরমধ্যে এই হার পাওয়ার প্রকল্প অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা জানেন দেশের জনসংখ্যার শতকরা ৫০ ভাগ নারী। এই ৫০ ভাগ নারী যদি নিজের পায়ে দাঁড়াতে না পারে তাহলে কিন্তু এই দেশ বা জাতি কোনোদিন এগোতে পারবে না।  এর আগে মন্ত্রী সড়ক পথে ঢাকা থেকে কসবায় আসেন। পরে বিকেলে আখাউড়া কেলা শহীদ মাজারে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করার কথা রয়েছে।
০৫ এপ্রিল, ২০২৪

সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ছে, বিদেশ যেতে পারবেন না
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ছে। আগের দুটি শর্তেই তাকে এ মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। বুধবার (২০ মার্চ) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি জানান, এ সংক্রান্ত আবেদনে মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানোর বিষয়ে মত দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। মতামত দিয়ে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হচ্ছে। আগের শর্তে (বিদেশে যাওয়া যাবে না এবং দেশে চিকিৎসা নিতে হবে) তার মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানোর জন্য মতামত দেওয়া হয়েছে বলেও জানান আইনমন্ত্রী। উল্লেখ্য, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন বকশীবাজার আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার পাঁচ নম্বর বিশেষ আদালত। এরপর একই বছরের ৩০ অক্টোবর এই মামলায় আপিলে তার আরও পাঁচ বছরের সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন হাইকোর্ট।  একই বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন একই আদালত। রায়ে সাত বছরের কারাদণ্ড ছাড়াও খালেদা জিয়াকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।  ২০২০ সালের মার্চে করোনা মহামারি শুরু হলে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাহী আদেশে সাজা স্থগিত করে কারাবন্দি খালেদা জিয়াকে সরকার শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেয়। এর পর থেকে ৬ মাস করে তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। এ নিয়ে আটবারের মতো বাড়ানো হচ্ছে।
২০ মার্চ, ২০২৪

খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তির বিষয়ে যা জানালেন আইনমন্ত্রী 
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নিতে আবেদন করেছেন তার ভাই শামীম ইস্কাদার। পরে খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম সাত্তার আবেদনের চিঠিটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে পৌঁছে দেন। বর্তমানে আবেদনের কপিটি আইনমন্ত্রণালয়ে এসেছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।  সোমবার (১৮ মার্চ) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি এবং বিদেশে চিকিৎসা করাতে পরিবারের পক্ষ থেকে করা আবেদন আইন মন্ত্রণালয়ে এসেছে। আগামীকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে। এর আগে বুধবার (৬ মার্চ) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে করা আবেদনে শামীম ইস্কাদার বলেন, বেগম জিয়ার জীবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষায় দরকার দেশের বাইরে চিকিৎসা। এ ছাড়া স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়। সম্প্রতি স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। এক দিন চিকিৎসা নিয়ে গত বৃহস্পতিবার বাসায় ফেরেন তিনি। এরপর তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, মেডিকেল বোর্ড আবারও বিএনপি চেয়ারপারসনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর সুপারিশ করেছে। ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সাজা হয়। সে দিন থেকে কারাবন্দি হন তিনি। এরপর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার আরও সাত বছরের সাজা হয়। দুটি দুর্নীতির মামলায় কারাদণ্ড পাওয়া খালেদা জিয়া শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পান। তার মুক্তির দুই শর্তে রয়েছেন, তিনি বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন এবং বিদেশে যেতে পারবেন না। দেশে করোনাভাইরাস মহামারির শুরুর দিকে ২০২০ সালের মার্চে নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। তখন থেকে তিনি গুলশানের বাড়িতে রয়েছেন। তখন থেকে প্রতি ছয় মাস পরপর সরকার থেকে তার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে।
১৮ মার্চ, ২০২৪

টানা তৃতীয়বার আইনমন্ত্রী: অনন্য নজির গড়লেন আনিসুল হক
টানা তৃতীয়বারের মতো আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়ে অনন্য নজির গড়লেন আনিসুল হক। বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি,  যিনি টানা তিন মেয়াদে আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন। তার আগে আর কোনো ব্যক্তির একবারের বেশি আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনের সুযোগ হয়নি। এদিকে আবারও   আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও  কৃতজ্ঞতা  জানিয়েছেন আনিসুল হক। একইসঙ্গে নিজ নির্বাচনী এলাকা কসবা ও আখাউড়া উপজেলার জনগণকে  ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক   ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭টি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৪ ও ২০১৮ সালের  নির্বাচনেও এই আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আনিসুল হক কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঢাকার সেন্ট জোসেফ হাই স্কুল থেকে ও-লেভেল সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে অ্যাডভান্সড লেভেল (এ-লেভেল) সম্পন্ন করেন। এ-লেভেল শেষ করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে বিএ (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন এবং মেধা তালিকায় স্থান অর্জন করেন। এরপর আনিসুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কিংস কলেজ থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন। আনিসুল হক ১৯৮৫ সালের নভেম্বরে ঢাকা জেলা বারে এবং ১৯৮৭ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০০১ সালে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন এবং ২০১০ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী হন। পিতার মৃত্যুর পর আনিসুল হক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও জেল হত্যা মামলার চিফ স্পেশাল প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান। তার হাত ধরেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা শেষ হয় এবং এ দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দেয়। এছাড়া  আনিসুল হক দুর্নীতি দমন কমিশনের চিফ কাউন্সেল ও স্পেশাল প্রসিকিউটর ছিলেন। আনিসুল হক ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের সঙ্গে সম্পর্কিত পিলখানা হত্যা মামলার প্রধান প্রসিকিউটরও ছিলেন। তার নেতৃত্বে এই মামলাটিও সফলভাবে সম্পন্ন হয়। উপমহাদেশের প্রখ্যাত আইনজীবী, গণপরিষদ ও সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য এবং  বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও জেল হত্যা মামলার  প্রধান কৌঁসুলি  এডভোকেট সিরাজুল হকের বড় ছেলে আনিসুল হক।  
১১ জানুয়ারি, ২০২৪

সন্ত্রাসের রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করেছেন জনগণ : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ জামায়াত-বিএনপির সন্ত্রাসের রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের রাজনীতি গ্রহণ করেছে। সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরশহরের সড়কবাজারের বীরমুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক পৌর মুক্তমঞ্চে নির্বাচন-পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মো. তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মনির হোসেন বাবুল, মো. সেলিম ভূঁইয়া, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক আতাউর রহমান নাজিম, আব্দুল মমিন বাবুল, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ, সাধারণ সম্পাদক শাখায়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ। আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গিয়ে  ক্ষমতা সম্পর্কে মানুষের ধারণা পাল্টে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে ’৭৫-পরবর্তীতে যারা ক্ষমতায় ছিলেন তারা জনগণকে শাসন করতেন। তাদের কাছে ক্ষমতা মানে শাসন। জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমতা মানে জনগণের সেবা। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশের উন্নয়ন করেছেন। বাংলাদেশকে সারাবিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল বানিয়েছেন। এর আগে দলীয় নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ পৌর মুক্তমঞ্চে আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। উল্লেখ্য, ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আনিসুল হক বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে হ্যাটট্রিক করেন।
০৮ জানুয়ারি, ২০২৪

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে হ্যাটট্রিক জয় পেলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক। এ নিয়ে এই আসনে তিনি টানা তিনবারের মতো সংসদ সদস্য (এমপি) পদে নির্বাচিত হয়েছেন। আনিসুল হক ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী শাহীন খান ৬ হাজার ৫৮৬ ভোট পেয়েছেন। তিনি আম প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন। এ ছাড়া ফুলের মালা প্রতীকে তরিকত ফেডারেশনের ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৭৪ ভোট। এর আগে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের  নির্বাচনেও নৌকা প্রতীক নিয়ে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আনিসুল হক। তিনি টানা দুই মেয়াদে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। দুই উপজেলা নিয়ে গঠিত এই সংসদীয় আসনে গড় ভোট পড়েছে ৫৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। মোট ভোটকেন্দ্র ১১৮টি। এর মধ্যে কসবা উপজেলায় ৭৪টি এবং আখাউড়া উপজেলায় ৪৪টি কেন্দ্র। আইনমন্ত্রীর পিতা উপমহাদেশের প্রখ্যাত আইনজীবী, গণপরিষদ ও সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার প্রধান কৌঁসুলি সিরাজুল হকও এই আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।
০৭ জানুয়ারি, ২০২৪

মানুষ হরতাল প্রত্যাখ্যান করেছে : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ভোটাধিকার প্রয়োগ করা আনন্দের বিষয়। আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আমি আরও আনন্দিত এজন্য যে খবর পেলাম সারা দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট দিচ্ছে, তার মানে জনগণ গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সেটাই প্রমাণিত হচ্ছে। রোববার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় তার নিজ ভোট কেন্দ্র পানিয়ারূপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে ভোট দেওয়া শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।  তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ সন্ত্রাসকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আমার মনে হয় আজকের আমাদের যে ভোট সে ভোট হচ্ছে গণতন্ত্র রক্ষার ভোট। আমরা ইনশাল্লাহ বিজয়ী হয়ে গণতন্ত্র রক্ষা করবো। আইনমন্ত্রী আরও বলেন, মানুষ গাড়িতে, রিকশায় করে ভোট দিতে আসছে। তার মানে হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ এ হরতাল মানে না। হরতাল প্রত্যাখ্যান করেছে। বিএনপি নির্বাচনে না এসে ভুল করেছে কিনা তারাই জানে। আমি বলবো বিএনপিতে গণতন্ত্রমনা যারা আছেন তারা অবশ্যই ভুল করেছেন।
০৭ জানুয়ারি, ২০২৪

ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দিলেই আইনি ব্যবস্থা : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দিলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীদের শাস্তি দেওয়া হবে। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় নিজ নির্বাচনী এলাকা বিনাউটি ইউনিয়নের মজলিশ বাজারে গণসংযোগ ও জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সারা বিশ্ব ক্যামেরা ফিট করে রাখছে আপনারা ভোটকেন্দ্রে যান কিনা, তা দেখতে। আপনারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বন্ধ করবেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে দেশের গণতন্ত্র সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন। আইনমন্ত্রী বলেন, যারা আপনাদের টাকা লুট করে নিয়ে সাজার ভয়ে লন্ডনে পালিয়ে তিন তলা বাড়িতে থাকেন, সেই টাকা দিয়ে কিছু বিদেশি সাংবাদিক দিয়ে দেশের বিরুদ্ধে লেখায়। দেশের নামে মিথ্যা কথা লেখায় যে দেশে লাশ পড়ে গেছে। কোথায় লাশ পড়েছে তাদের খুঁজে বের করতে বলেন। দেশে নাকি মানুষকে নির্যাতন করি আমরা। তাদের জিজ্ঞেস করতে হবে নির্যাতনের কী দেখেছেন। মানুষ তো নির্যাতিত হয়েছে ২২ বছর আগে। তিনি বলেন, এই যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং পয়সা খরচ করে কুৎসা রটায় এগুলো বন্ধ করার জন্য আপনাদের ব্যবস্থা নিতে হবে। আপনারা দেশের নাগরিক, আপনাদেরই ব্যবস্থা নিতে হবে। ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আপনারা বলবেন আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেটা দেখাবেন আর বলবেন আমরা ভালো আছি। বিনাউটি ইউপি আওয়ামী লীগ সভাপতি কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভুইয়া জীবন, পৌর মেয়র গোলাম হাক্কানী, উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি কাজী আজহারুল ইসলাম ও রুহুল আমিন ভুইয়া বকুল, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ প্রমুখ।
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিএনপি-জামায়াত এখন বিদেশিদের সাথে আঁতাত করেছে : আইনমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াতকে উদ্দেশ্য করে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, তারা ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল এবং ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত যেই লুট করছে সেই টাকা বিদেশে নিয়ে গিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে আঁতাত করেছে। তিনি বলেন, তারা বাইডেনকে চিঠি লেখে, তারা অমুককে চিঠি লেখে, তমুককে চিঠি লেখে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। যেহেতু আপনারা বিএনপি-জামায়াতকে সমর্থন করেন না, তাদের সায় দেন না, সেজন্য তারা আপনাদের কাছে আসে না। ২০১৪ সালে আসেনি, ২০১৮ সালে আসেনি, ২০২৪ সালেও তারা আসতে চায় না। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সোনারগাঁও জিলানিয়া মাদ্রাসা মাঠে নির্বাচনী পথসভায় এসব কথা বলেন আনিসুল হক। আইনমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন বানচাল করার জন্য অসহযোগের ডাক দিয়েছে। তাদের ডাকে একটা পশুও নড়বে না। তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাক এটাই জনগণ চায়। আপনারা জানেন, তারা ২০১৪ সালে অগ্নিসন্ত্রাস করেছে, ২০১৮ সালে মনোনয়ন সন্ত্রাস করেছে। আর আজকে আবার সন্ত্রাস শুরু করেছে। তারা রেলসন্ত্রাস করছে। তাদের কাছে রেল বগিতে নিষ্পাপ শিশুও রক্ষা পায় না। তারা তাদের হত্যা করছে। তাদের কি আপনারা নির্বাচন বানচাল করতে দেবেন। আপনারা ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনে আপনাদের দায়িত্ব হলো তাদের বলা- আমরা এই রাজনীতি মানি না, এই ধ্বংসের রাজনীতি বিশ্বাস করি না, আমরা বাংলাদেশকে বিশ্বাস করি।  তিনি বলেন, আমরা আপনাদের সমর্থন নিয়ে বিশ্বকে প্রমাণ করে দিতে চাই ২০২৪ সালের নির্বাচন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়েছে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বাংলার উন্নয়নের জন্য জনগণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছে।      মন্ত্রী আরও বলেন, কসবা-আখাউড়া ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন। আমরা যুদ্ধ দেখেছি, আমরা ধ্বংস দেখেছি, আমরা নির্যাতন দেখেছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে এবং পাক হানাদার বাহিনী যখন নিরস্ত্র বাঙালির ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে তখন বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেন। মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করে এবং বিজয় আনে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যখন বাংলাদেশের উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছিল, মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পরিবেশ তৈরি করে ফেলেছিল, যখন বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে দুর্যোগ কথাটা চলে যাচ্ছিল তখন এই বিএনপি-জামায়াত যদিও বিএনপি তখনো তৈরি হয়নি কিন্তু তাদের প্রেতাত্মারা জাতির পিতার পরিবারের ১৭ জন সদস্যসহ তাকে হত্যা করে। তারপর থেকে বাংলাদেশে হত্যা ও নির্যাতনের রাজনীতি শুরু হয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে একটা ভিক্ষুকের রাষ্ট্রে পরিণত করা ছিল বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশ্য। জামায়াত, আলবদর, যারা মানুষকে খুন করেছে, যারা রাজাকার ছিল, আইয়ুব খানের মন্ত্রী ছিল জিয়াউর রহমান তাদের মন্ত্রী বানিয়েছে। তিনি কি বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধা খুঁজে পাননি। আর তাদের দিয়ে জিয়াউর রহমান, এরশাদ ও খালেদা জিয়া বাংলাদেশকে প্রায় নিঃশেষ করে দিয়েছিল। আজকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে যখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন, তখন প্রত্যেকটা নির্বাচনের সময় তারা সন্ত্রাস করা শুরু করেন। খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে নির্বাচনী পথসভায় উপস্থিত ছিলেন কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগ জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও পৌর মেয়র এম জি হাক্কানী, উপজেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি কাজী মো. আজহারুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, সাইদুর রহমান স্বপন, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, সাবেক পৌর মেয়র এমরান উদ্দিন, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ সদস্য এম এ আজিজ, খাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মীর হেলাল উদ্দিনসহ স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

মার্কিন পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে যে কথা হলো আইনমন্ত্রীর
নির্বাচনকে সামনে রেখে ঢাকায় এসেছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। এ সময় তারা আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে কী কথা হলো তা জানিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, মার্কিন প্রাক-নির্বাচনী প্রতিনিধিদল বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইলেও নির্বাচন নিয়ে কোনো পরামর্শ দেননি। বুধবার (১১ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এমন তথ্য জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী। আনিসুল হক বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হওয়ার জন্য আইনের কিছু পরিবর্তন চেয়েছিল, সেই পরিবর্তন করা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, তপশিল ঘোষণার পরপরই নির্বাচন সংক্রান্ত যেসব অফিস-আদালত, ডিপার্টমেন্ট আছে, সেগুলো নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে আনিসুল হক বলেন, আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। বৈঠকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যকার পার্থক্য জানতে চাইলে সেই পার্থক্যের কথা তাদের অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে তুলে ধরেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে আমাকে কোনো পরামর্শ দেননি তারা, শুধু জানতে চেয়েছেন। আনিসুল হক বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট, জুডিশিয়ারি সম্বন্ধে জানতে চেয়েছেন। আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তুলে ধরেছি। মামলাজট সম্বন্ধে জানতে চেয়েছেন, এজন্য আমরা কী করেছি সেটি বলেছি। তিনি বলেন, সংলাপ হবে কিনা- জানতে চাননি। কেউ নির্বাচনে আসবে না- এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কিনা, এটা জিজ্ঞাসা করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত। গত শনিবার (৭ অক্টোবর) থেকে নির্বাচন কমিশন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনার পর সফরের পঞ্চম দিনে দলটির প্রতিনিধিরা সচিবালয়ে বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর সঙ্গে। প্রথমে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমকে জানান, তাদের নিশ্চিত করা হয়েছে, দেশে বর্তমানে সহিংসতা ও সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। আগামী নির্বাচনে অতীতের মতো সহিংসতার কোনো আশঙ্কা নেই।
১১ অক্টোবর, ২০২৩
X