Fri, 17 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
৩ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের বাস নিয়ে প্রোগ্রামে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগ
৫ ঘণ্টা আগে
শাবিতে মাহিদ মেমোরিয়াল ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
৬ ঘণ্টা আগে
হাজিদের স্বাগত জানাচ্ছে নারীরা!
৬ ঘণ্টা আগে
সরকার পরিবর্তনে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
৬ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৭ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
আবারও চমক দেখিয়ে প্রযুক্তির এলিট ক্লাবে ঢুকল ইরান
লোকমুখে বেশ প্রচলিত শাপে বর হয়ে আসা প্রবাদটি। বিশ্ব রাজনীতিতে এই প্রবাদের যথার্থ প্রয়োগ যদি দেখতে চাওয়া হয় তাহলে তাকাতে হবে মধ্যপ্রাচ্যের পরাশক্তি ইরানের দিকে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কবলেও দিন দিন নিজেকে আরও সমৃদ্ধ আর উন্নত করে যাচ্ছে তেহরান। চিকিৎসা, প্রযুক্তি আর সমরাস্ত্রে পশ্চিমাদের চোখে চোখ রেখে অনায়াসেই তর্ক করার সক্ষমতা রয়েছে ইরানের। এমন অবস্থায় স্বনির্ভর প্রযুক্তি খাতে আরও এক চমক নিয়ে হাজির হয়েছে শিয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটি। সমরাস্ত্র আর চিকিৎসা খাতে নিজস্ব উদ্ভাবনি চমক দেখানোর পর এবার লোকোমোটিভ ডিজেল ইঞ্জিন তথা রেলইঞ্জিন প্রস্তুতকারক দেশগুলোর তালিকায় নাম লিখিয়েছে ইরান। দেশটির শিল্প মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় স্থানীয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এই ইঞ্জিন তৈরি করেছে। ইরানি সংবাদমাধ্যম তাসনিম নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এমন তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজস্ব প্রযুক্তিতে চার হাজার হর্স পাওয়ারের এ লোকোমোটিভ ডিজেল ইঞ্জিনটি তৈরি করেছে ইরানের এমএপিএন হোল্ডিং গ্রুপ। ইরানের আলবুর্জ প্রদেশের ফারদিসে ইরানের শিল্প, খনিজ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আব্বাস আলিয়াবাদি এবং ইরানের রেলওয়ের প্রধান নির্বাহী মিয়াদ সালেহির উপস্থিতিতে রেলইঞ্জিনটির উদ্বোধন করা হয়। এমপি-৬১০ নামের এই রেলইঞ্জিনটি এমপি-৬১০ নামের এই ইঞ্জিনটির কারিগরি নকশা ও উৎপাদনে যুক্ত ছিলেন এমএপিএনএ ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রুপের ইরানি প্রকৌশলীরা। ইঞ্জিনটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইরানের রেলওয়ের প্রধান নির্বাহী মিয়াদ সালেহি আশা প্রকাশ করেন, ইরানের রেল খাতে যে সমস্যা আছে তা দূর করার জন্য এ ধরনের ইঞ্জিন প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হবে। মিয়াদ সালেহি জানান, ইরানে রেলইঞ্জিন প্রস্তুতকারী কোম্পানির সংখ্যা ১০টি। তবে এমএপিএনএ হোল্ডিং গ্রুপই একমাত্র ইরানি প্রতিষ্ঠান যারা নিজস্ব প্রযুক্তিতে ইঞ্জিন তৈরি করে। তিনি আরও জানান, ইরানের আরও ৩০০টি মালবাহী ও যাত্রীবাহী ইঞ্জিনের প্রয়োজন এবং দেশটিতে বর্তমানে মালবাহী লোকোমোটিভের সংখ্যা ৩৫০টি। ইরানের রেলওয়ের প্রধান নির্বাহী জানান, তাদের আরও ৩০০টি মালবাহী এবং যাত্রীবাহী রেলইঞ্জিনের প্রয়োজন। বর্তমানে ইরানের কাছে ৩৫০টি মালবাহী লোকোমোটিভ ইঞ্জিন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
১৫ মে, ২০২৪
আটক পাঁচ ভারতীয় নাবিককে মুক্তি দিল ইরান
নিজেদের হাতে আটক পাঁচ ভারতীয় নাবিককে মুক্তি দিয়েছে ইরান। বৃহস্পতিবার (৯ মে) তাদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১০ মে) ইরানের ভারতীয় দূতাবাস সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৩ এপ্রিল ইরানের জব্দ করা জাহাজের পাঁচ ভারতীয় নাবিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। মুক্তি পাওয়ার পর বৃহস্পতিবার তারা ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণবীর জয়সওয়াল পাঁচ নাবিকের মুক্তির খবর জানিয়েছেন। এ জন্য ভারতীয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে ইরানের প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানানো হয়। বলা হয়, ইরানের প্রশাসন সর্বদা তেহরানের ভারতীয় দূতাবাস এবং বন্দর আব্বাস শহরের উপদূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিল। এর আগে গত ১৩ এপ্রিল হরমুজ প্রণালি থেকে ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) সেনারা এমএসসি এআরআইইএস নামের একটি জাহাজ আটক করে। জাহাজটিতে মোট ২৫ জন নাবিক ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৭ জনই ছিলেন ভারতীয়। যদিও তখন ইরানের পক্ষ থেকে তখন ইংগিত দেওয়া হয় যে, আটক নাবিকদের শিগগিরই মুক্তি দেওয়া হবে। এ ঘটনার পর ইরানের অর্থমন্ত্রী আমির আবদুল্লাহিয়ান জানান, মানবিক দিক বিবেচনা করে আটক জাহাজের নাবিকদের মুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রীর এমন খবর পর নাবিকদের মুক্তি দিল ইরান। সূত্র জানিয়েছে, নাবিকদের মুক্তির বিষয়ে কিছু নথি সংক্রান্ত কাজ বাকি ছিল। সেগুলো অনেকাংশ মিটে গেছে। বাকি নাবিকরাও শিগগিরই মুক্তি পাবেন। এর আগে সংবাদমাধ্যম জানায়, ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েলি জাহাজ আটক করেছে দেশটির কমান্ডোরা। ফিল্মি স্টাইলে হরমুজ প্রণালি থেকে জাহাজটিকে আটক করা হয়। আটক এ জাহাজে ২৫ নাবিক রয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৭ জনই ভারতীয়। বার্তাসংস্থা তাসনিম নিউজ জানিয়েছে, ১৩ এপ্রিল এমএসসি এআরআইইএস নামের জাহাজটি জব্দ করেন বিপ্লবী গার্ডের সেনারা। ইরানি সংবাদমাধ্যম জানায়, পর্তুগালের পতাকাবাহী জাহাজটি জোডিয়াক মেরিটাইম শিপিং কোম্পানির। আর এই কোম্পানিটির মালিক হলেন ইসরায়েলের ধনকুবের ইয়াল ওফার। হরমুজ প্রণালি থেকে জব্দ করার পর জাহাজটিকে ইরানের সমুদ্রসীমায় নিয়ে যাওয়া হয়। জাহাজটি দুবাই থেকে মুম্বাইয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল।
১০ মে, ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের ভণ্ডামির মুখোশ উন্মোচন হয়ে গেছে: ইরান
চলমান ছাত্র বিক্ষোভে দমন-পীড়ন ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে বলে মন্তব্য করেছে ইরান। গত শুক্রবার এক এক্স বার্তায় এ মন্তব্য করেন ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি। খবর ইরনার। আমেরিকাজুড়ে ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভ দমনের প্রসঙ্গে ইরানের কানানি বলেছেন, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের মিথ্যা রক্ষকদের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনপন্থি ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ঠেকাতে দমন-পীড়নকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য সত্যকে বিকৃত করে শিক্ষার্থী ও একাডেমিক কর্মীদের প্রকৃত ক্ষোভ ও তাদের প্রতিবাদকে ইহুদিবিদ্বেষ হিসেবে বর্ণনা করছে মার্কিন সরকার। কয়েক সপ্তাহ ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক ডজন বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল। বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি ক্যাম্পাসে তাঁবু টানিয়ে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা। এর জেরে ক্লাস-পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। সেইসঙ্গে ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকতেও বিন্দুমাত্র পিছপা হননি তারা। এমনকি পুলিশ এসে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে, গ্রেপ্তার করেছে দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে। তবে এতকিছু করেও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা পুলিশ প্রশাসন। উল্টো তা দিনকে দিন ইসরায়েলের প্রধান মিত্র দেশটির আরও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন আমেরিকা, ইউরোপ ছাড়িয়ে এখন বৈশ্বিক রূপ ধারণ করেছে।
০৫ মে, ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের ভণ্ডামির মুখোশ উন্মোচন হয়ে গেছে : ইরান
চলমান ছাত্র বিক্ষোভে দমন-পীড়ন ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে বলে মন্তব্য করেছে ইরান। শুক্রবার (৩ মে) এক এক্স বার্তায় এই মন্তব্য করেন ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি। খবর ইরনার। আমেরিকাজুড়ে ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভ দমনের প্রসঙ্গে ইরানের কানানি বলেছেন, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের মিথ্যা রক্ষকদের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনপন্থি ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ঠেকাতে দমন-পীড়নকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য সত্যকে বিকৃত করে শিক্ষার্থী ও একাডেমিক কর্মীদের প্রকৃত ক্ষোভ ও তাদের প্রতিবাদকে ইহুদিবিদ্বেষ হিসেবে বর্ণনা করছে মার্কিন সরকার। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক ডজন বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল। বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি ক্যাম্পাসে তাঁবু টানিয়ে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা। এর জেরে ক্লাস-পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকতেও বিন্দুমাত্র পিছপা হননি তারা। এমনকি পুলিশ এসে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে, গ্রেপ্তার করেছে দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে। তবে এতকিছু করেও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা পুলিশ প্রশাসন। উল্টো তা দিনকে দিন ইসরায়েলের প্রধান মিত্র দেশটির আরও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন আমেরিকা, ইউরোপ ছাড়িয়ে এখন বৈশ্বিক রূপ ধারণ করেছে।
০৪ মে, ২০২৪
কী কারণে ধনকুবেরের মৃত্যুদণ্ডের রায় পাল্টাল ইরান
ধনকুবের বাবাক জানজানির মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করেছে ইরান। শাস্তি কমিয়ে তাকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ইরানের বিচার বিভাগ পরিচালিত বার্তা সংস্থা মিজানকে এর কারণ জানিয়েছেন ইরানের বিচার বিভাগ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। খবর বিবিসির। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ইরানের বিচার বিভাগের মুখপাত্র আসগর জাহাঙ্গীর জানান, প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ আত্মসাতের দায়ে বাবাক জানজানিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। সে সাজা কমিয়ে তার কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। কারণ, আদালতের দেওয়া শর্ত তিনি মেনে নিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ইরানি কর্তৃপক্ষকে জানজানি সহায়তা করতে রাজি হয়েছেন। বিদেশে থাকা তার সম্পদ ফিরিয়ে এনে ইরানের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে জানজানি বলেছিলেন, তার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকার কারণে ওই নগদ অর্থ তিনি হস্তান্তর করতে পারেননি। জানা গেছে, ২৭০ কোটি ডলার পরিমাণ সরকারি অর্থ আত্মসাতের কারণে জানজানিকে ২০১৩ সালে গ্রেপ্তার করা হয়। ইরানের তেল মন্ত্রণালয় থেকে অভিযোগটি করা হয়। ২০১৬ সালে জানজানিকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। ইরানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মাহমুদ আহমাদিনেজাদের শাসনামলে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির গুঞ্জনে বিশ্বে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ সময় পশ্চিমা জোট একত্রিত হয়ে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ওই সময় ইরান সরকারে দোসর হিসেবে জানজানির ওপরও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তাই বিভিন্ন দেশের কাছে গোপনে তাকে তেল বিক্রি করতে হয়েছে বলে দাবি করে আসছেন জানজানি।
০১ মে, ২০২৪
সেই নাবিকদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাল ইরান
ইসরায়েলের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই দেশটির সংশ্লিষ্ট একটি জাহাজ আটক করে ইরান। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে জাহাজটি আটক করা হয়। আটক সেই জাহাজের নাবিকদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ইরান। শনিবার (২৭ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান বলেন, ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) হাতে নাবিকদের মুক্তি দেওয়া হবে। ইতোমধ্যে তাদের কূটনৈতিক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। পর্তুগিজ পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেঞ্জেলকে টেলিফোনে তিনি বলেন, ইরানের কাছেও জাহাজে থাকা নাবিকদের মুক্তির মানবিক বিষয়টি গুরুতর উদ্বেগের। এসব নাবিক তেহরানে তাদের রাষ্ট্রদূতদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এর আগে গত ১৪ এপ্রিল এনডিটিভি জানায়, ফিল্মি স্টাইলে হরমুজ প্রণালি থেকে আটক করা ইসরায়েলি জাহাজে ২৫ নাবিক রয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৭ জনই ভারতীয়। বার্তাসংস্থা তাসনিম নিউজ জানিয়েছে, এমএসসি এআরআইইএস নামের জাহাজটিকে জব্দ করেছে ইরানের বিপ্লবী গার্ডের সেনারা। ইরানি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, পর্তুগালের পতাকাবাহী জাহাজটি জোডিয়াক মেরিটাইম শিপিং কোম্পানির। আর এই কোম্পানিটির মালিক হলেন ইসরায়েলের ধনকুবের ইয়াল ওফার। হরমুজ প্রণালি থেকে জব্দ করার পর জাহাজটি এখন ইরানের সমুদ্রসীমায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শুক্রবার দুবাই থেকে মুম্বাইয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল জাহাজটি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, জাহাজটি উদ্ধারের জন্য ইরানের প্রশাসনের সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে যোগাযোগ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে নয়াদিল্লিতে ইরানের দূতাবাসের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রও জাহাজটিকে অবিলম্বে ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র অ্যাড্রিয়েন ওয়াটসন বলেন, ‘আমরা ইরানকে জাহাজটি এবং তার আন্তর্জাতিক ক্রুকে অবিলম্বে ছেড়ে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। উসকানি ছাড়াই একটি বেসামরিক জাহাজ জব্দ করা আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন এবং ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড কর্পসের জলদস্যুতার একটি কাজ৷
২৭ এপ্রিল, ২০২৪
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপদে জর্ডান
ইরান ও ইসরায়েলকে নিয়ে মহাবিপদে পড়েছে জর্ডান। দেশ দুটির মধ্যে যদি পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ বেধে যায়, জর্ডান তাহলে বড় সংকটে পড়তে পারে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের টেম্পল ইউনির্ভাসিটির জর্ডান–বিশেষজ্ঞ সেন ইয়োম। তিনি বলেন, জর্ডানকে খোলাখুলিভাবে এই ঝঞ্ঝাটের বাইরে থাকতে হবে। যুদ্ধে কোনো এক পক্ষের সঙ্গে হাত মেলালেই বিপদ। আমেরিকা ও ইসরায়েলের সাথে জর্ডানের রয়েছে কৌশলগত সম্পর্ক। গাজায় ইসরায়েলি নির্বিচার হামলা এবং তাতে ওয়াশিংটনের সমর্থনের পর বিক্ষোভে ফেটে পড়ছেন জর্ডানের মানুষ। বিক্ষোভকারীদের দাবি— আম্মানকে অবশ্যই দেশ দুটির সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। ফিলিস্তিনিদের প্রতি গভীর সহানুভূতি রয়েছে জর্ডানের বাসিন্দাদের। দেশটিতে আনুমানিক ২০ লাখ ফিলিস্তিনি শরণার্থী রয়েছেন। এ ছাড়া দেশটির জনসংখ্যার বড় একটি অংশ ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত। এমন পরিস্থিতিতে ১৩ এপ্রিল রাতে ইরানের ড্রোন ধ্বংসের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ আখ্যা দিয়েছেন। জর্ডানের পদক্ষেপে প্রথম দিকে চটেছিল তেহরানও। জানিয়েছিল, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের চালানো কোনো অভিযানে নাক গলালে জর্ডানকেও ভবিষ্যতে হামলার লক্ষ্যবস্তু করা হবে। তবে, দ্রুতই নিজেদের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব মিটিয়ে নেয় দুই দেশ। মধ্যপ্রাচ্যে বড় পরিসরে যুদ্ধ বাধলে জর্ডানও এর শিকার হতে পারে বলে মনে করেন সেন ইয়োম। তিনি বলেন, যুদ্ধ বাধলে দেশটির অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এ ছাড়া পর্যটন খাতে আয় কমে গিয়ে এবং বাণিজ্য হ্রাস পেয়ে অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে। জর্ডানের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির কারণে দেশটির রাজতন্ত্র চাপে রয়েছে। এমনকি ৭ অক্টোবরের আগেও দেশটির ভেতরে ও সীমান্তে বহু চ্যালেঞ্জ ছিল। জর্ডানের সাবেক মন্ত্রী ও ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ গবেষক ইব্রাহিম সাইফ বলেন, করোনার পর জর্ডানের অর্থনীতি ধীরে ধীরে চাঙা হচ্ছিল। তবে সাম্প্রতিক যুদ্ধে তা বড় ধাক্কা খেয়েছে। এখন সবার নজর গাজার দক্ষিণে সীমান্তবর্তী রাফা এলাকায়। সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন লাখ লাখ ফিলিস্তিনি। তাদের আশঙ্কা, খুব শিগগিরই হয়তো রাফায় স্থল অভিযান চালাতে পারে ইসরায়েলি বাহিনী। এমনটা হলে জর্ডানের বিক্ষোভকারীরা আবার রাজপথে নামতে পারেন।
২৪ এপ্রিল, ২০২৪
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনার মধ্যে /
হঠাৎ ইরান সফরে উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দল
ইরান-ইসরায়েল হামলা পাল্টা হামলাসহ গাজায় সংঘাত নিয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে। এরই মধ্যে বিরল এক সফরে ইরানে উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দল। মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তাসংস্থা কেসিএনএ জানিয়েছে, দেশটির বৈদেশিক অর্থনৈতিক সম্পর্কবিষয়কমন্ত্রী ইউন জং হোর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দল সোমবার তেহরানের উদ্দেশে পিয়ংইয়ং ত্যাগ করেছে। খবর ভয়েস অব আমেরিকা, টাইমস অব ইসরায়েল, রয়টার্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এই সফরের কথা নিশ্চিত করেছে। তবে এই সফরের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু উল্লেখ করা হয়নি। আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আগে থেকেই সুসম্পর্ক রয়েছে ইরানের। পশ্চিমাদের সন্দেহ, উত্তর কোরিয়া এবং ইরান দীর্ঘদিন ধরে পরস্পরকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে সহযোগিতা করছে। তাদের ধারণা, এই ধরনের বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরিতে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং তৈরির বিভিন্ন উপাদান পরস্পরের মধ্যে বিনিময় করছে এই দুই দেশ। ব্যালেস্টিক প্রকল্পের পাশাপাশি এক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবকের নাম রাশিয়া। ইউক্রেন যুদ্ধকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে শুরু হওয়া চরম তিক্ততার মধ্যেই ইরান-উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের মাত্রা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয় রাশিয়া। এ দুটি দেশ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র-গোলাবারুদও কিনেছে মস্কো। মিত্রভাবাপন্ন দেশগুলোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে ইউন জং হোর তৎপরতা উল্লেখযোগ্য। দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি ডাটাবেসের তথ্য বলছে, এর আগে সিরিয়ার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার অর্থনৈতিক সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছিল তার মাধ্যমে। চলতি মাসের শুরুর দিকে মস্কো সফরে গিয়েছিল উত্তর কোরিয়ার একটি সরকারি প্রতিনিধি দল। সেই সফরের নেতৃত্বেও ছিলেন এই মন্ত্রী।
২৪ এপ্রিল, ২০২৪
সম্পর্ক জোরদারে একমত ইরান ও পাকিস্তান
ইরান ও পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ১০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল সোমবার ইসলামাবাদে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে অর্থনৈতিকসহ সব ধরনের সম্পর্ক জোরদার একমত হন দুই নেতা। খবর দ্য ডনের। ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি সোমবার তিন দিনের সফরে ইসলামাবাদ এসে পৌঁছান। গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং সেই নির্বাচনের পর দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে এটিই প্রথম কোনো বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানের সফর। এদিন সকালে নূর খান বিমানঘাঁটিতে ইরানি প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানান পাকিস্তানের গৃহায়ন ও পূর্তমন্ত্রী মিয়া রিয়াজ হোসেন পীরজাদা। পরে ইসলামাবাদে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি। বৈঠকে দুদেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দুদেশের মধ্যে বর্তমানে যে পরিমাণ বাণিজ্য রয়েছে তা গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানান ইব্রাহিম রাইসি। এদিকে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দুদেশের সম্পর্ক জোরদার করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বৈঠকে ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক, কূটনৈতিক, বিনিয়োগ এবং নিরাপত্তা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে সন্ত্রাস নির্মূলে যৌথ প্রচেষ্টার বিষয়ে তারা একমত হয়েছেন বলে জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী রাইসিকে ‘রাজনৈতিক বুদ্ধিমত্তা ও প্রজ্ঞার সাগর’ অভিহিত করে তার নেতৃত্বে ইরান আরও অগ্রসর হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন শাহবাজ শরিফ। উল্লেখ্য, কয়েক দশক ধরে পাকিস্তান ও ইরানের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইরান নজিরবিহীনভাবেই পাকিস্তানের ভূখণ্ডে বিমান হামলা করে। জবাবে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীও ইরানে প্রতিশোধমূলক হামলা চালায়। উভয় হামলাতেই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। মূলত এটিই ছিল গত কয়েক দশকের মধ্যে এই দুই প্রতিবেশীর মধ্যে প্রথম কোনো বড় ধরনের উত্তেজনা। অবশ্য দ্বিপক্ষীয় দৃষ্টিভঙ্গি বাদ দিলেও প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির পাকিস্তানে এই সফরটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ কয়েকদিন ধরে ইরান এবং ইসরায়েলের মধ্যে হামলা-পাল্টা হামলাসহ উত্তেজনা চলছে।
২৩ এপ্রিল, ২০২৪
ইসরায়েলে হামলার মাধ্যমে বিশ্বকে শক্তি দেখিয়েছে ইরান : খামেনি
ইসরায়েলে হামলা চালানোর জন্য দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনি। এ ছাড়া এই হামলার মাধ্যমে ইরান নিজেদের শক্তি দেখিয়ে বলেও জানান তিনি। রোববার (২১ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স। খামেনি বলেছেন, কতটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে, আর কতটি ইসরায়েলে আঘাত করেছে, তা এখন দেখার বিষয় নয়। আসলে যা গুরুত্বপূর্ণ তা হলো ইরান এই অভিযানের মাধ্যমে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করেছে। গত শনিবার রাতে গাজা যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ইরান। মূলত চলতি মাসের শুরুর দিকে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে ইসরায়েলি বোমা হামলার জবাবে শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে এই পাল্টা হামলা করে তেহরান। এই পাল্টাপাল্টি হামলা ঘিরে তখন থেকেই মধ্যপ্রাচ্যের দুই চিরশত্রুর মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এমনকি এই বিষয়কে কেন্দ্র করে দুই শক্তিধর দেশের মধ্যে যুদ্ধ পর্যন্ত বেঁধে যেতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিশ্লেষকরা। গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়ে দেশটির কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তাকে হত্যা করে ইসরায়েল। এ ঘটনার প্রতিশোধ নিতে একের পর এক হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছিল ইরান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এই পাল্টা হামলা করে তেহরান।
২২ এপ্রিল, ২০২৪
আরও
X