স্কুলব্যাগে মিলল ৫২০০ ইয়াবা
বগুড়ায় স্কুল ব্যাগ থেকে ৫ হাজার ২০০ পিস ইয়াবাসহ এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গতকাল শনিবার ভোর ৪টার দিকে সদর উপজেলার গোকুল এলাকায় বিসমিল্লাহ হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার যুবকের নাম ওয়ালিউল আলী সরদার। তিনি দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার সরদারপাড়া এলাকার হারুন অর রশিদের ছেলে। তবে বর্তমানে তিনি নীলফামারীর সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। বগুড়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রাজিউর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, ঢাকা থেকে পঞ্চগড়গামী হানিফ পরিবহনের এক যাত্রী ইয়াবা নিয়ে যাচ্ছেন। এই সংবাদের ভিত্তিতে ভোররাতে গোকুল এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে হানিফ পরিবহনে তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় ওয়ালিউল আলী সরদারের কাছে থাকা স্কুলব্যাগ থেকে ৫ হাজার ২০০ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানায় মামলা করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে

অক্সিজেন সিলিন্ডারে মিলল ২ কোটি টাকার ইয়াবা
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে অ্যাম্বুলেন্সে চড়ে ৬০ হাজার পিস ইয়াবাসহ একজনকে আটক করেছে সোনারগাঁ থানা পুলিশ । উদ্ধারকৃত ইয়াবার আনুমানিক বাজার মূল্য ২ কোটি টাকা। রোববার (১২ মে ) বিকেল ৩টায় উপজেলার মেঘনা টোল প্লাজা সংলগ্ন চেকপোস্ট এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত অ্যাম্বুলেন্সটি জব্দ করা হয়। এ সময় গাড়ি থেকে একজন পালিয়ে যায়।  আটককৃত মো. ইসহাক (২৪) টেকনাফ এলাকার উত্তর নীলা আমতলী এলাকার বাসিন্দা মো. কামাল হোসেনের ছেলে। নারায়ণগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ সার্কেল) শেখ বিল্লাল হোসেন জানান, বিপুল ইয়াবা নিয়ে টেকনাফ থেকে নারায়ণগঞ্জের দিকে আসছে একটি  অ্যাম্বুলেন্স । এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে মেঘনা টোল প্লাজা সংলগ্ন চেকপোস্টে আমরা অবস্থান নিই। পরে আমরা সন্দেহজনক অ্যাম্বুলেন্স তল্লাশি করে অক্সিজেন সিলিন্ডারের ভেতর থেকে ৬০ হাজার ইয়াবাসহ একজনকে আটক করতে সক্ষম হই। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, এর পূর্বেও সে এই পদ্ধতিতে একাধিকবার মাদক সাপ্লাইয়ের সঙ্গে জড়িত ছিল।  তিনি আরও জানান, আটককৃত আসামির বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
১২ মে, ২০২৪

স্বামীকে ‘শিক্ষা’ দিতে বাসায় ইয়াবা রেখে ৯৯৯-এ ফোন
ইয়াবাসহ রুমা আক্তার নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। যদিও ওই নারী জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করেন তার স্বামী কাওছার আহম্মেদের কাছে ইয়াবা আছে বলে। পরে বিষয়টি নিয়ে পুলিশের সন্দেহ হলে রুমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তারা। পরে স্বীকার করেন যে, স্বামীকে ফাঁসাতে নিজেই ইয়াবা কিনে সেখানে রেখেছেন। গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁও থানার পশ্চিম নাখালপাড়া থেকে ওই নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তেজগাঁও থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, গ্রেপ্তার রুমা আক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাটিহাতা গ্রামের বাসিন্দা। ১২ বছর আগে তার বিয়ে হয় প্রবাসী কাওছারের সঙ্গে। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে কলহ চলছে। তারা পরস্পরের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ করেন। এ ঝগড়া-বিবাদের কারণে কাওছার দেশে ফিরে আসেন এবং ঢাকায় একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি শুরু করেন। ওসি আরও জানান, দেশে ফেরার পর তাদের বিবাদ আরও বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে রুমা তার বোনের জন্য স্বামীর কাছ থেকে টাকা নেন। সেই টাকা দিয়েই জাকির নামে এক ব্যক্তির থেকে ১৪ পিস ইয়াবা কেনেন। পরে সেগুলো নিজেদের শোবার ঘরে একটি ব্যাগে ঢুকিয়ে ৯৯৯-এ ফোন করেন। রুমার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ইয়াবা বিক্রেতা জাকিরকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
১১ মে, ২০২৪

স্বামীর ঘরে ইয়াবা রেখে ৯৯৯-এ স্ত্রীর ফোন
ইয়াবাসহ রুমা আক্তার (৩০) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ। স্বামী কাওছার আহম্মেদের কাছে ইয়াবা আছে বলে ৯৯৯ এ ফোন করেন রুমা, কিন্তু পরে স্বীকার করেন স্বামীকে ফাঁসাতে তিনি নিজেই ১৪ পিস ইয়াবা কিনে লুকিয়ে রেখেছিলেন। বৃহস্পতিবার (৯ মে) তেজগাঁও থানার পশ্চিম নাখালপাড়া থেকে রুমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় ইয়াবা বিক্রির অভিযোগে জাকির (৩৩) নামে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রুমা আক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাটিহাতা গ্রামের মৃত সাবির উদ্দিনের মেয়ে। তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসীন জানান, ১২ বছর আগে বিয়ে হয় প্রবাসী কাওছার ও রুমার। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকত। তারা উভয়েই পরস্পরের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ করেন। এই ঝগড়া বিবাদের কারণে কাওছার বিদেশ থেকে চলে আসেন এবং ঢাকায় একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি শুরু করেন। দেশে ফিরলে তাদের মধ্যে বিবাদ আরও বাড়তে থাকে। স্বামীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে জাকির নামে একজনের কাছ থেকে ১৪ পিস ইয়াবা কিনেন রুমা। পরে সেই ইয়াবা শোয়ার ঘরে একটি ব্যাগে লুকিয়ে ৯৯৯ এ ফোন করেন। পুলিশ গেলে রুমার আচরণ সন্দেহজনক মনে হয়। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে রুমা ইয়াবা কিনে স্বামীকে ফাঁসানোর জন্য এ পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জাকিরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
০৯ মে, ২০২৪

আ.লীগ নেতার ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল
বরিশালের বাকেরগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার ইয়াবা সেবনের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ওই আওয়ামী লীগ নেতার নাম মো. জাকির হোসেন মৃধা। জাকির হোসেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া বাকেরগঞ্জ উপজেলার পাদ্রীশীবপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সদস্য তিনি।  ভিডিওতে দেখা গেছে, খালি গায়ে ঘরে বসে ইয়াবা সেবন করছেন আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন মৃধা। মুখে ইয়াবা সেবনের পাইপ। কেউ একজন তার মুখে আগুন ধরে আছেন। আগুনের তাপে গলে যাওয়া ইয়াবার ধোঁয়া টেনে নিচ্ছেন তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, তার সঙ্গে আরও কয়েকজন ইয়াবাসেবী ছিলেন । তাদের মধ্যে কেউ একজন ভিডিও ধারণ করেছিলেন। পরে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়।  জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন মৃধা কালবেলাকে বলেন, আমি ইয়াবা সেবন করি না এবং এর সঙ্গে জড়িত নই। আমার মুখে ধরিয়ে দিয়ে ওরা ভিডিও করে আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। বাকেরগঞ্জ থানা ওসি আফজাল হোসেন বলেন, আমি দেখিনি। যদি ওই রকম কিছু হয়ে থাকে তার বিরুদ্ধে আইনিব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০৭ মে, ২০২৪

কক্সবাজারে সাড়ে ১২ লাখ ইয়াবা জব্দ
কক্সবাজারে চকরিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে ১২ লাখ ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ। একটি ইঞ্জিন চালিত নৌ বোট থেকে ৫টি ড্রামের ভেতরে রাখা ১২৫ প্যাকেট কসটেপ পেপার মোড়ানো অবস্থায় এসব জব্দ করা হয়।   সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের বহলতলী নদীর মোহানা এলাকায় একটি  বোটকে গতিরোধ করে এ তল্লাশি চালানো হয়। অভিযানকালে মাদককারবারিরা পালিয়ে যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।   চকরিয়া থানার ওসি শেখ মো. আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদক পাচারকারীদের রেখে যাওয়া ট্রলার জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত ইয়াবার আনুমানিক বাজারমূল ৩৭ কোটি ৫০  লাখ টাকা। এ ব্যাপারে থানায় মাদক আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

ইয়াবা দিয়ে আ.লীগ নেতাকে ফাঁসাতে গিয়ে কারাগারে
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার ইতনা ইউনিয়নে সামাজিক দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগ নেতাকে ৫শ পিস ইয়াবা দিয়ে ফাঁসাতে গিয়ে জিয়া চৌধুরী (৩৩) নামে এক যুবক গ্রেপ্তার হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার ইতনা ইউনিয়নের চরদৌলতপুর গ্রামের দীন মোল্যার বন্ধ থাকা মুদি দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী মো. আরজ আলী ওরফে লিচু কাজী (৫৮) উপজেলার ইতনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে আওয়ামী লীগ নেতা লিচু কাজী চরদৌলতপুর বাজার থেকে পাংখারচর নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে দীন মোল্যার মুদি দোকানের সামনে পৌঁছালে অভিযুক্ত জিয়া চৌধুরী ডেকে নিয়ে তাকে বসান। এ সময় পাশে বসে কৌশলে লিচু কাজীর পাঞ্জাবির পকেটে জিয়া একটি প্যাকেট ঢোকাতে গেলে তখন ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে নীল রঙের জীপারযুক্ত পাঁচটি পলি ব্যাগ মাটিতে পড়ে যায়। ওই সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে জিয়া চৌধুরী দ্রুত পালিয়ে যায়। লিচু কাজী ঘটনাস্থলে থাকায় ঘটনার সত্যতা জানার জন্য পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদে লিচু কাজী পুলিশকে ঘটনার বিস্তারিত জানান। উপস্থিত ভ্যানচালক আজিম ফকিরও পুলিশকে একই সাক্ষ্য দেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই দিন বিকেলেই ইয়াবা কারবারি জিয়া চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। আওয়ামী লীগ নেতা আরজ আলী ওরফে লিচু কাজী থানা থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, সামাজিকভাবে হেয় করতে সুপরিকল্পিতভাবে প্রতিপক্ষরা জিয়া চৌধুরীর মাধ্যমে ইয়াবা দিয়ে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিল। সত্য উদঘাটিত হওয়ায় অভিযোগ থেকে মুক্তি পেয়েছি। জিয়া চৌধুরীসহ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তিনি।
৩০ মার্চ, ২০২৪

ইউপি সদস্যের ইয়াবা সেবনের ছবি ভাইরাল
ইউপি সদস্য (মেম্বার) ওমর ফারুক মুন্সী খালি গায়ে বসে ইয়াবা সেবন করছেন—এমন ছবি স্থানীয়দের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি মাদকসহ বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ফারুকের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করে তার স্ত্রী চলে গেছেন বলে জানা যায়। বিতর্কিত ওই মেম্বার লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য। তিনি ওই পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার। এ ছাড়া তিনি স্থানীয় মুন্সীগঞ্জ বাজার কমিটি ও মুন্সীগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বলেও জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার মেম্বারের ইয়াবা সেবনের কয়েকটি ছবি এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এতে দেখা যায়, খালি গায়ে তিনি ইয়াবা সেবন করছেন। ছবিগুলোতে দেখা যায়, লুঙ্গি পরে খালি গায়ে চেয়ারে বসে ফারুক ইয়াবা সেবন করছেন। তার সামনে থাকা কাচের টেবিলে লাল রঙের দিয়াশলাই, সিগারেট, ফুয়েল পেপার, বোতলের লাল ও সবুজ রঙের কর্ক। ইউপি সদস্য ওমর ফারুক মুন্সি বলেন, আমি ইউপি সদস্য হয়েছি। সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জ বাজার পরিচালনা কমিটি ও মুন্সীগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক হয়েছি। এতে একটি চক্র আমার প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছে। তারাই সুপার এডিট করে ইয়াবা সেবনের ছবিটি ছড়িয়ে দিয়েছে। এ ছবি আমার নয়। আমার দৈহিক গঠনের সঙ্গে ছবির মিল নেই। ফারুকের স্ত্রী কাকন আক্তার সাংবাদিকদের বলেন, ফারুকের সঙ্গে এখন আমার কোনো সম্পর্ক নেই। বিতর্কিত কয়েকটি ঘটনার কারণে আমি তার ওপর বিরক্ত। তাকে নিয়ে কোনো কথা বলতে চাই না। এ ব্যাপারে কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুচিত্র রঞ্জন জানান, ইউপি সদস্য ফারুকের ইয়াবা সেবনের ছবি তিনি দেখেননি। খোঁজ নিয়ে সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ মার্চ, ২০২৪

অভিনব পন্থায় ইয়াবা পাচারকালে গ্রেপ্তার
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের শরীফপুর এলাকায় এক রোহিঙ্গার পেটে বিশেষ কায়দায় রাখা ইয়াবার চালান উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় ৫ হাজার ইয়াবাসহ ফয়জুল ইসলাম (৩৩) নামের ওই রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ফয়জুল কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নাজির হোসেনের ছেলে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গাছা থানার শরীফপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় সেখানকার (সোন্ডা) রড মিল রোড এলাকায় পলাতক আসামি নাজমল মৃধার বাসা থেকে রোহিঙ্গা ফয়জুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে আসামি ফয়জুল ইসলাম জানায়, সে কক্সবাজার থেকে টঙ্গীতে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ট্যাবলেট পরিবহন করে। মূলত পাচারের উদ্দেশে ইয়াবা পেটে বহন করে। এজন্য ৬০ পিস করে ইয়াবার ছোট ছোট পোটলা গিলে খেয়ে পেটে করে নিয়ে আসে। পরে বাথরুমে গিয়ে ইয়াবা পোটলা বের করে। সে ৩৮ পোটলা ইয়াবা তার পেটে বহন করে নিয়ে এসেছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়। পরে পলাতক আসামি নাজমুলের বাসা তল্লাশিকালে রোহিঙ্গা ফয়জুল ইসলামের বহনকৃত ইয়াবাসহ মোট ৫ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। পুলিশ জানান, আসামিরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পেশাদার মাদক কারবারি। উদ্ধার ইয়াবার মূল্য ১৫ লাখ টাকা। আসামিদের বিরুদ্ধে গাছা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X