এআই প্রযুক্তির সাহায্যে নির্বাচিত হচ্ছে ইংল্যান্ড দল
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি করতে পারে তার উদহারণ প্রতিনিয়তই সাধারণ মানুষ পাচ্ছে। সল্প সময়ে বেশি কাজ ও ফলাফল এনে দিতে সক্ষম এই প্রযুক্তির ব্যবহার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই বাড়ছে, ক্রীড়া ক্ষেত্রও এর বাইরে নয়। বর্তমানে এআই প্রযুক্তি নানা ধরনের খেলায় বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হচ্ছে কিন্তু তাই বলে দল নির্বাচনেও এআই এর ব্যবহার একটু অবাক করা তথ্যই বটে। অথচ এমনটাই ঘটেছে ইংল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের দল নির্বাচনের ক্ষেত্রে।   চলতি মাসেই পাকিস্তান নারী দলের বিপক্ষে ঘরের মাটিতে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলবে ইংল্যান্ডের নারী ক্রিকেট দল। এই সিরিজের জন্য দল নির্বাচনে এআই প্রযুক্তির সাহায্য নিয়েছেন ইংলিশ কোচ জন লুইস। কোচের ভাষ্যমতে এই প্রযুক্তির সাহায্য দল বাছাইয়ের ক্ষেত্রে খুব সূক্ষ্ম সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হচ্ছেন তিনি যা এআই আসার আগে সম্ভব হতো না।   অবশ্য জন লু্ইসের আগেই নারী ক্রিকেটে এই প্রযুক্তির ব্যবহার ছিল। লুইস নিজেও এই প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হন ২০২৩ সালে নারী আইপিএলে। নারী আইপিএলের দল ইউপি ওয়ারিয়র্সকে কোচিং করানোর সময় এই প্রযুক্তির কথা প্রথম জানতে পারেন তিনি। তার দাবি একেকটি ম্যাচের জন্য প্রায় আড়াই লাখ রকমের দল বাছাইয়ে সক্ষম এই এআই। লুইস এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘একটি ম্যাচের জন্য প্রায় আড়াই লাখ রকমের দল বাছাই করে দিতে পারে এই প্রযুক্তি। আগে কোনো দলের বিপক্ষে খেলা তা আমরা দেখি। তারপর আমাদের কী কী প্রয়োজন তা জানিয়ে দিই। ভারতে নারীদের আইপিএলে ইউপি ওয়ারিয়র্সকে কোচিং করানোর সময় এই প্রযুক্তির কথা জানতে পারি। আমার মনে হয়েছিল যে ইংল্যান্ড দলের ক্ষেত্রেও এই প্রযুক্তি উপযোগী।’ ইংল্যান্ডের দল বাছাইয়ে লুইসের অবশ্য এর আগেও এআই প্রযুক্তি ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আছে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজে এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে দল সাজিয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজও জিতে নিয়েছিলেন। সাধারণত ক্রিকেটে দল বাছাই করার জন্য নির্বাচকরা দায়িত্বে থাকে। ম্যাচের জন্য প্রথম একাদশ বেছে নেন কোচ, অধিনায়করা। সেই সব কাজ এখন প্রযুক্তি অনায়াসে করছে। লুইস জানান, ‘প্রযুক্তি আমাকে একটা পরিষ্কার ছবি দিচ্ছে। সেখানে আমি জানতে পারছি আগে কেমন দল গড়া হতো, প্রযুক্তির সাহায্যে কোথায় বেশি লাভ হচ্ছে। এর ফলে দল বাছার ক্ষেত্রে খুব সূক্ষ্ম সিদ্ধান্ত নিতে পারছি।’ আগামী ১১ মে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তানের নারীরা। সিরিজের বাকি দুই ম্যাচ ১৭ ও ১৯ মে। তিন দিনের বিরতি দিয়ে ২৩ মে ৫০ ওভারের লড়াইয়ে নামবে দুদল। বাকি দুই ম্যাচ ২৬ ও ২৯ মে।
০৪ মে, ২০২৪

গিগাবাইটের এআই পরিচালিত ল্যাপটপ বাজারে
গেমার এবং প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের জন্য গিগাবাইট দেশে পাঁচটি ল্যাপটপ নিয়ে এসেছে। এর মধ্যে দুটি এআই ফিচার সংবলিত। এআই পরিচালিত অরাস গেমিং ১৬এক্স একেজি ও অরাস গেমিং ১৬এক্স এএসজি ল্যাপটপ দুটিতে রয়েছে যথাক্রমে ইন্টেল ১৪ জেনারেশন কোর আই৭ প্রসেসর এবং জিফোর্স আরটিএক্স ৪০৬০ ৮জিবি জিডিডিআর৬ এবং জিফোর্স আরটিএক্স ৪০৭০ ৮জিবি জিডিডি গ্রাফিক্স কার্ড। এ ছাড়া গিগাবাইট জি৫ এমএফ৫ এবং জি৫ কেএফ৫ নামে আরও দুটি ১৩ জেনারেশন কোর আই৭ প্রসেসরের ল্যাপটপ বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে এসেছে। ডিজাইনারদের জন্য বিশেষভাবে গিগাবাইট নিয়ে এসেছে এইআরও ৪৪ ওএলইডি মডেলের ল্যাপটপ।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪

বাজারে গিগাবাইটের এআই পরিচালিত ইন্টেল ১৪ জেনারেশন ল্যাপটপ
গেমার এবং প্রযুক্তি ব্যবহার কারীদের জন্য চিন্তা করে গিগাবাইট দেশের বাজারে ৫টি ল্যাপটপ নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে বিশেষ ২টি হচ্ছে এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স)-এর ল্যাপটপ ।   গেমার এবং ডিজাইনারদের জন্য এ এআই পরিচালিত Aorus Gaming 16X AKG এবং Aorus Gaming 16X ASG ল্যাপটপ দুটিতে রয়েছে যথাক্রমে ইন্টেল ১৪ জেনারেশন কোর i7 প্রোসেস এবং GeForce RTX 4060 8GB GDDR6 গ্রাফিক্স কার্ড ও GeForce RTX 4070 8GB GDDR6 গ্রাফিক্স কার্ড। এ ছাড়া Gigabyte G5 MF5 এবং G5 KF5 নামে আরও দুইটি ১৩ জেনারেশন কোর i7 প্রসেসরের ল্যাপটপ বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে এসেছে । ডিজাইনারদের জন্য বিশেষভাবে গিগাবাইট নিয়ে আসলো Aero 14 OLED মডেলের ল্যাপটপ, যা দেখতে খুবই আকর্ষণীয় ও উন্নতমানের ।   স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড একমাত্র পরিবেশক হিসেবে দেশের বাজারে সব অথরাইজড ডিলার পয়েন্টে ল্যাপটপগুলো গ্রাহকদের জন্য সরবরাহ করবে।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

ক্যানসার প্রতিরোধে জাদু দেখাবে এআই
ক্যানসার গবেষণা ও চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞদের অন্যতম আশা-ভরসা হয়ে উঠেছে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম মেধা। সেই কথাই প্রতিধ্বনিত হলো আমেরিকার সর্ববৃহৎ ক্যানসারবিষয়ক সংগঠন ‘আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর ক্যানসার রিসার্চ’ (এএসিআর)-এর বার্ষিক সম্মেলনে। আমেরিকার সান দিয়েগো শহরে সম্প্রতি শেষ হয়েছে চার দিনব্যাপী সম্মেলন।  সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্যানসার রোগীর সম্ভাব্য চিকিৎসা সহজ করে দিতে পারে এআই-প্রযুক্তি। রোগীর দেহে ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স (কোনো ওষুধ কাজ না করার কারণ) অনুমান করতে সাহায্য করবে এআই।  এএসিআর আয়োজিত ক্যানসার সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন কয়েক হাজার মানুষ। চিকিৎসক, নার্স, গবেষক, ক্যানসার রোগী, রোগীর ‘কেয়ারগিভার’ সকলেই ছিলেন সেখানে। ছিলেন ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলির প্রতিনিধি এবং ক্যানসার-সাংবাদিকেরাও। এই সম্মেলনের লক্ষ্য- একযোগে ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই। প্রশান্ত মহাসাগরের ধার ঘেঁষে সান দিয়েগো শহর। সুদূর বিস্তৃত সমুদ্রসৈকত, রৌদ্রোজ্জ্বল ভূমধ্যসাগরীয় আবহাওয়া, মেক্সিকান খাবার (মেক্সিকো সীমান্তের একেবারে কাছে এ শহর), স্পেনীয় ঔপনিবেশিক ইতিহাসের ছোঁয়া। এসবের টানে সারা বছরই পর্যটকের আনাগোনা লেগে থাকে।  বর্তমানে এই শহর আমেরিকার বায়োটেকনোলজি হাব-ও হয়ে উঠেছে। ‘ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফর্নিয়া, সান দিয়েগো’ (ইউসিএসডি), ‘সল্ক ইনস্টিটিউট’-এর মতো একাধিক নামজাদা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে এ শহরে। এ বছর তাই এমনই এক শহরকে বেছে নেওয়া হয়েছিল এএসিআর-এর সম্মেলনের জন্য। বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ক্যানসার চিকিৎসা ক্রমশ উন্নত হচ্ছে। ক্যানসার এমন এক অসুখ, যাতে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েও প্রিয়জনকে বাঁচাতে অক্ষম হন। ঘরকে ঘর উজাড় হয়ে যায়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থায় রোগীর মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। ক্যানসার নিয়েই বহু রোগী দীর্ঘদিন বেঁচে থাকছেন, তাদের জীবনযাপনের মান উন্নত হয়েছে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অরিন্দম বসু জানান, ‘প্রজেক্ট জিনি’ নামে একটি প্রকল্প শুরু হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছে বিশ্বের ১৯টি ক্যানসার সেন্টার। এই প্রকল্পের লক্ষ্যই হলো ক্যানসার সংক্রান্ত হাজার হাজার ক্লিনিক্যাল তথ্য ও জিনোমিক তথ্য এআই-এর সাহায্যে একত্র করা। অরিন্দম বলেন, প্রতিটি ক্যানসার রোগীর রোগ-চরিত্র ভিন্ন। এ হেন কর্কটরোগের বৈশিষ্ট্যগুলো যত বিশদে জানা সম্ভব হবে, তত ক্যানসারকে বাগে আনা সহজ হবে। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী মাইরিয়া ক্রিসপিন। তিনি ‘মেশিন লার্নিং’-এর ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ক্যানসার রোগীর সম্ভাব্য চিকিৎসা সহজ করে দিতে পারে এআই-প্রযুক্তি। ‘মেমোরিয়াল স্লোয়ান কেটেরিং’-এর কম্পিউটেশনাল অঙ্কোলজি বিভাগের প্রধান সোহরাব শাহ বলেছেন, রোগীর দেহে ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স (কোনো ওষুধ কাজ না করার কারণ) অনুমান করতে সাহায্য করবে এআই।  হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের বিজ্ঞানী লোরেলেই মুচি জোর দিয়েছেন, বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য এআই-এর সাহায্যে সঠিকভাবে নথিভুক্তকরণে। কানাডার ‘প্রিন্সেস মার্গারেট ক্যানসার সেন্টার’-এর বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন হাইব-কেন্সের মতে, কার্সিনোজেনেসিস-কে বুঝতে সাহায্য করবে মেশিন লার্নিং। 
১৭ এপ্রিল, ২০২৪

ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় এআই
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা। এর মধ্য দিয়ে দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা। গত জানুয়ারি থেকে রাজধানীর গুলশান ও মিরপুরে পরীক্ষামূলক (পাইলট) কার্যক্রম শুরু করেছে সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিগমাইন্ড। এর আওতায় কোনো গাড়ি উল্টোপথে চালানো হলে, কোথাও অবৈধভাবে পার্কিং করা থাকলে অথবা গাড়ি দাঁড় করিয়ে ট্রাফিক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হলে, নির্ধারিত সীমার চেয়ে উচ্চগতিতে চালানোর মতো ট্রাফিক আইন ভঙ্গের ঘটনা শনাক্ত করবে এই প্রযুক্তি। পাশাপাশি যানবাহনের রং এবং নম্বর প্লেট শনাক্ত করে সেটির রেজিস্ট্রেশন নম্বর (প্লেটের গায়ে উল্লিখিত) নম্বরও শনাক্ত করবে। শুধু শনাক্তই নয়, নিয়ম ভঙ্গের তথ্য সঙ্গে সঙ্গে নির্ধারিত সময়ে (রিয়েল টাইম) চলে যাবে পুলিশের কাছে। ফলে ট্রাফিক আইনের প্রতিপালনে পুলিশকে সার্বক্ষণিক তদারকি করতে হবে না। আবার কোনো নির্দিষ্ট স্থানে পুলিশ না থাকার সুযোগে কেউ আইন ভঙ্গ করলে সেটিও শনাক্ত করবে এআই। সিগমাইন্ডের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা (সিটিও) হাবিব মো. ইবনে রফিক কালবেলাকে বলেন, কম্পিউটার ভিশন টেকনোলজিকে এআইয়ের সঙ্গে যুক্ত করে ‘ট্রাফিকফ্লো’ নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছি। পাশাপাশি ‘ইমেজ টু টেক্সট’ অর্থাৎ ছবি থেকে লেখা শনাক্তকরণ এবং ‘ডিপ লার্নিং’ প্রযুক্তিও রয়েছে এখানে। এই সিস্টেমের মাধ্যমে যানবাহনকে তদারকি করা সক্ষম। বাংলাদেশে চলা অন্তত ২৫ ধরনের যানবাহনকে এই সিস্টেমে যুক্ত করেছি। এর ফলে কোথাও কোনো অননুমোদিত যানবাহন প্রবেশ করলে বা করতে চাইলে বা উল্টোপথে আসার মতো নিয়মের লঙ্ঘন হলে সিস্টেমে ধরা পড়বে। সেই ডেটার ভিত্তিতে পুলিশ বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কাঙ্ক্ষিত ব্যবস্থা নিতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, নিয়ম লঙ্ঘনের ঘটনায় চাইলে সরাসরি ট্রাফিক মামলা দায়েরের ফিচারও এতে যুক্ত করা সম্ভব। এমনকি ‘রি-আইডেন্টিফিকেশন’ প্রযুক্তির কারণে নম্বর প্লেটের পাশাপাশি গাড়ির রং এবং ধরন শনাক্তের সুবিধা থাকায় চুরি যাওয়া যানবাহন অথবা ভুয়া নম্বর প্লেটযুক্ত গাড়িও শনাক্ত করা যাবে ট্রাফিকফ্লোতে। হাবিব ইবনে রফিক জানান, যেকোনো সাধারণ আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ক্যামেরা এবং ‘রিয়েল টাইম স্ট্রিমিং প্রটোকল (আরটিএসপি)’ সুবিধায় যুক্ত ক্যামেরার মাধ্যমে এই সফটওয়্যার খুব সহজেই তথ্য বিশ্লেষণ করবে। এমনকি যানবাহন ‘ট্র্যাকিং’-এর নির্ভুল তথ্য নিশ্চিতে এবং ‘ভুয়া সংকেত’ এড়াতে একাধিক দিকে বসানো ক্যামেরার মাধ্যমে তথ্য বিশ্লেষণ করবে ‘ট্রাফিকফ্লো’। অটোমেশনের কারণে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং মানব পরিশ্রম হ্রাসের বিষয়টি ব্যাখ্যা করে সিগমাইন্ডের প্রধান নির্বাহী আবু আনাস কালবেলাকে বলেন, বর্তমানে কোনো ঘটনা ঘটার পর সেটির বিশ্লেষণে একজন মানুষকে ম্যানুয়ালি দীর্ঘসময় সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে হয়। কিন্তু এই সিস্টেম যেহেতু সম্পূর্ণ অটোমেশন এবং গাড়ির নম্বর প্লেট থেকে শুরু করে রং, ধরনের মতো বিভিন্ন ডেটা এতে আছে, শুধু সেসব তথ্য সিস্টেমে দিয়ে ‘কমান্ড’ দিলেই সফটওয়্যার কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তের ফুটেজ দেখিয়ে দেবে। সেই নির্দিষ্ট যানবাহনটি কোন রুট ধরে গিয়েছে, আলাদা করে সেটিও দেখা যাবে। ফলে অনেক ক্যামেরার ফুটেজ দেখে কোনো কিছু শনাক্তের যে বিষয়টি, সেটিও এখানে থাকছে না। পুরো বিষয়টিই হবে অটোমেশনে। যানবাহনের গতি, প্রকৃতি ও পরিচিতি—এই তিন ধরনের তথ্য-উপাত্ত থাকার ফলে একইসঙ্গে খুঁজে বের করা ও নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হবে। তবে এই ব্যবস্থায় তথ্যের সুরক্ষা, নিরাপত্তা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত নিয়ন্ত্রণে যাওয়ার মতো বিষয়গুলোও বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনার দাবি প্রতিষ্ঠানটির। আবু আনাস বলেন, এই তথ্যগুলো দেশেই সার্ভারে রাখছি। অনেক প্রতিষ্ঠান সাধারণত তাদের তথ্য বিদেশের সার্ভারে রাখে, যা আমরা করছি না। ফলে তথ্যের সুরক্ষায় প্রথম ধাপ পূরণ হলো। দ্বিতীয় ধাপে গুরুত্ব পায় গ্রাহকের চাহিদা অর্থাৎ গ্রাহক যেখানে তার তথ্য রাখতে চায়, সেখানেই তথ্য সংরক্ষিত হয়। ফলে এই উপাত্ত তৃতীয়পক্ষের কাছে যাওয়ার সুযোগ নেই। অর্থাৎ উপাত্তগুলো ‘পাবলিক ডোমেইনে’ থাকে না। পাশাপাশি ওয়েবটুলসহ বিভিন্ন সুরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে তথ্যগুলো মানসম্পন্ন উপায়ে সুরক্ষিত রাখা হয়। সিগমাইন্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে বেপজা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড, ডিএইচএল, রবি আজিয়াটাসহ নানা সরকারি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কাজ করছে। পাশাপাশি যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, জাপান, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে এ ধরনের সফটওয়্যার রপ্তানিও করেছে সিগমাইন্ড।
১৭ এপ্রিল, ২০২৪

মোবাইল ফোনে নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক নিশ্চিতে এআই
সাধারণ সময়ের তুলনায় ঈদের ছুটিতে মানুষের চলাচল বৃদ্ধি পায়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মতে, আসন্ন ঈদুল ফিতরে রাজধানীর বাইরে যাবে সোয়া কোটির মতো মানুষ। এ সময় জনসমাগম হওয়া স্থানগুলোতে মোবাইল নেটওয়ার্কে বিঘ্ন ঘটে। বিশেষ করে রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, লঞ্চ ঘাটে সমস্যা তীব্র হয়। এবার নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক দিতে নানামুখী প্রস্তুতি নিয়েছে মোবাইল টেলিকম অপারেটরগুলো। গ্রামীণফোন এ প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ব্যবহার করছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স (এআই)। দেশের সর্ববৃহৎ মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের গ্রাহক প্রায় সোয়া ৮ কোটি। তারা ঈদে গ্রাহকদের নির্বিঘ্ন সংযোগ নিশ্চিতে নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়াতে একটি ‘ডাইনামিক ক্যাপাসিটি সেটআপ’ বাস্তবায়ন করেছে। এর মাধ্যমে এআই প্রযুক্তির সহায়তায় গ্রাহকদের ভৌগোলিক অবস্থান পরিবর্তন এবং ব্যবহারের প্রয়োজনের পূর্বাভাস পাবে গ্রামীণফোন। ফলে গ্রাহকদের চাহিদা জেনে তা পূরণ করতে শহরের পাশাপাশি প্রত্যন্ত অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন সেবা এবং সেরা গ্রাহক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা সম্ভব। নিরবচ্ছিন্ন ডেটা ও ভয়েস সেবা প্রদানের লক্ষ্যে উপাত্ত এবং এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে নিজস্ব নেটওয়ার্ক সল্যুশন ডিজাইন করেছে অপারেটরটি। গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার মোহাম্মদ সাজ্জাদ হাসিব বলেন, উন্নত এআই প্রযুক্তি, শক্তিশালী অবকাঠামো এবং গ্রাহককেন্দ্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন ডেটা ও ভয়েস সেবা প্রদানে নিবেদিতভাবে কাজ করছে গ্রামীণফোন। এ ছাড়া ঈদের সময় যেসব স্থানে নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন, এমন পাঁচ শতাধিক হটস্পট চিহ্নিত করেছে গ্রামীণফোন। প্রায় সাড়ে ৪ কোটি ব্যবহারকারীর অপারেটর বাংলালিংকও ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি লাঘবে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। এরই মধ্যে ফোর-জি নেটওয়ার্ক সেবার মান বৃদ্ধির দাবি করেছে অপারেটরটি। তারা বলছে, বর্ধিত এই নেটওয়ার্ক দেশের প্রতিটি প্রান্তে সবার জন্য দ্রুততম ফোর-জি সেবা নিশ্চিত করবে। এ বিষয়ে বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান বলেন, ঈদ উপলক্ষে ঘরে ফেরা মানুষকে স্বস্তি দিতে নানারকমের কর্মযজ্ঞ গ্রহণ করতে পেরে আমরা গর্বিত ও আনন্দিত। আমরা মানুষকে ঈদযাত্রার কষ্টদায়ক অভিজ্ঞতা থেকে পরিত্রাণ দিতে চাই। রবিও ‘ডায়নামিক ক্যাপাসিটি লোডিং’ ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করছে। রবি আজিয়াটা লিমিটেডের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম বলেন, ঈদে গ্রাহক সেবা নিশ্চিতে রবি সবসময়ই আগাম প্রস্তুতি নেয়। যেসব স্থানে নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন সেসব জায়গায় ডায়নামিক ক্যাপাসিটি লোডিং বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ফলে রবির বিস্তৃত ৪.৫ জি সুপারনেট অবকাঠামোর ওপর গ্রাহকরা নিশ্চিতভাবে নির্ভর করতে পারবেন। গত এক বছরে রবির ডেটা স্পিড ১৩০ শতাংশ এবং ভয়েস কোয়ালিটি ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি ১ হাজারের বেশি সাইট যুক্ত করা হয়েছে, যার ফলে সর্বোচ্চ ফোরজি কভারেজ (৯৮.৮%) নিশ্চিত করা হয়েছে।
০৭ এপ্রিল, ২০২৪

সুবিধা কাজে লাগিয়ে অসুবিধা দূর করতেই এআই আইন : আইনমন্ত্রী
কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)-এর অনেক সুবিধা এবং অনেক ধরনের অসুবিধা আছে উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সুবিধা কাজে লাগিয়ে অসুবিধা দূর করতেই এআই আইন করা হচ্ছে। এআই পলিসি খসড়ার ওপর অংশীজনদের নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় আইনমন্ত্রী এমন মন্তব্য করেন। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে (বিটিআরসি) এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘সুবিধা কাজে লাগিয়ে অসুবিধা দূর করতে এ আইন করতে হচ্ছে। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট প্রজন্ম গড়ে তুলতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অত্যন্ত প্রয়োজন। অংশীজনদের নিয়েই আমরা এই খসড়া চূড়ান্ত করব। এআই আইন তৈরি করতে পলিসির সঙ্গে আইনের সমন্বয়ে আমি আপনাদের সঙ্গে থাকব। শিগগরিই একটি খসড়া প্রণয়ন করব। এরপর আবার অংশীজন সভা হবে। সেই খসড়ায় মতামত কতটা অন্তর্ভুক্ত হলো তা দেখা যাবে। সভাপতির বক্তব্যে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, এআই-কে উদ্ভাবন, অনুশাসন ও সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে। এআইয়ের অসৎ ব্যবহার রোধ করতে চাই। নৈতিক চার্চার মাধ্যমে এআই দিয়ে স্বয়ংক্রিয় সেবার বহর বাড়াতে চাই। সেজন্য এরই মধ্যে এআই ব্যবহার করে কিছু দিন হলো একটি ‘কনস্টিটিউশন জিপিটি’ তৈরি করেছি। রেগুলেটরের মাধ্যমে সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেব। এসময় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) ইডিজি প্রকল্প পরিচালক আব্দুল বারী জানান, দুই মাসের মধ্যে এআই পলিসির খসড়া তৈরি করা হয়। এসময় দেশে-বিদেশের এআই অনুশাসন ও আইনের ওপর আলোকপাত করেন তিনি। সভায় বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ, মহাপরিচালক (সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খলিলুর রহমান, মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইউসুফ ফারুক, টিআরএনবি সভাপতি রাশেদ মেহেদী, বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, ই-ক্যাব সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশাসহ প্রায় ২৬ জন সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতারা এআই আইন নিয়ে নিজেদের মত তুলে ধরেন।
০৪ এপ্রিল, ২০২৪

যক্ষ্মা শনাক্তে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার হবে
দেশের যক্ষ্মা রোগী শনাক্তে এবার ব্যবহার হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। চলতি বছর মধ্য বা শেষভাগে মহানগরসহ ঢাকা জেলা, খুলনা ও পঞ্চগড়ে পরীক্ষামূলকভাবে এ পদ্ধতির ব্যবহার হবে। এর মাধ্যমে খুব সহজেই যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত করা সম্ভব হবে। ফলে তাদের চিকিৎসার আওতায় এনে রোগ নির্মূলেও গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজি অব বাংলাদেশ (আইএসিআইবি) এর চেয়ারম্যান বিশিষ্ট অণুপ্রাণবিদ অধ্যাপক ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন যক্ষ্মাবিষয়ক সেমিনারে এসব তথ্য জানান। গতকাল সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সেমিনারে অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. রফিকুল ইসলাম মিলনও। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অধীনে ২০২৩ সালে দেশে ৩ লাখ ১ হাজার ৫৬৪ রোগী শনাক্ত হয়। এর মধ্যে চিকিৎসার আওতায় এসেছে ৮০ শতাংশ রোগী।
২৬ মার্চ, ২০২৪

এআই পদ্ধতিতে শনাক্ত হবে যক্ষ্মা রোগী 
দেশের যক্ষ্মা রোগী শনাক্তে ব্যবহার হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। এই বছরের মধ্য বা শেষভাগে ঢাকা মহানগরসহ ঢাকা জেলা, খুলনা ও পঞ্চগড়ে পরীক্ষামূলকভাবে এই পদ্ধতির ব্যবহার হবে। প্রযুক্তির এই ব্যবহারে যে কোনো ধরনের যক্ষ্মা রোগী খুব সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব হবে। ফলে তাদের চিকিৎসার আওতায় এনে রোগ নির্মূলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে। সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের একটি রেস্টুরেন্টে আইএসিআইবি-এর চেয়ারম্যান অণুপ্রাণবিদ অধ্যাপক ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন এসব তথ্য জানান। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. রফিকুল ইসলাম মিলন। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অধীনে ২০২৩ সালে বাংলাদেশে ৩ লাখ ১ হাজার ৫৬৪ জন যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে চিকিৎসার আওতায় আছে ৮০ শতাংশ রোগী। বাকি প্রায় ২০ শতাংশ রোগী এখনো রয়েছে শনাক্তের বাইরে। শনাক্তের বাইরে থাকা এই রোগীরা যক্ষ্মার জীবাণু ছড়াচ্ছে এবং আরও রোগী বৃদ্ধির ঝুঁকি তৈরি করছে। অধ্যাপক ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, কফ পরীক্ষার মাধ্যমে ফুসফুসের যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় করা হয়। অনেক সময় রোগীর কফ দিতে কষ্ট হয়। পর্যাপ্ত কফ দেওয়াও সম্ভব হয় না। এআই পদ্ধতিতে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে রোগ নির্ণয় সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যক্ষ্মা রোগী শনাক্তে এআই পদ্ধতির ব্যবহার হলেও আমাদের দেশে এখনো এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হচ্ছে না। সেদিক দিয়ে আমরা প্রথম শুরু করব। এ ছাড়া যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত এবং চিকিৎসাসেবা যাতে নিশ্চিত হয় সে জন্য এ বছরের শেষের দিকে চালু হতে যাচ্ছে কমিউনিটি লিড মনিটরিং পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে যক্ষ্মা রোগীরাই এই মনিটরিং কাজটি করবে বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক এই পরিচালক। যে পদ্ধতিতে রোগীরা তাদের চিকিৎসা বিষয়ে নিজেরাই মন্তব্য করতে পারবেন। রোগীদের এসব মন্তব্য সরাসরি মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন। সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএইচআরএফ) সভাপতি রাশেদ রাব্বি এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রমুখ।
২৫ মার্চ, ২০২৪
X