আহ্ছানিয়া মিশনে জনবল নিয়োগ, লাগবে কম্পিউটার দক্ষতা
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান আহ্ছানিয়া মিশন মেডিকেল কলেজ (এএমএমসি) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ‘কম্পিউটার অপারেটর’ পদে একাধিক জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন আগামী ২৬ মে পর্যন্ত।  প্রতিষ্ঠানের নাম : আহ্ছানিয়া মিশন মেডিকেল কলেজ (এএমএমসি) পদের নাম : কম্পিউটার অপারেটর পদসংখ্যা : নির্ধারিত নয় বয়স : নির্ধারিত নয় কর্মস্থল : বাংলাদেশের যে কোনো স্থানে বেতন : আলোচনা সাপেক্ষে অভিজ্ঞতা : প্রয়োজন নেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ : ৩০ এপ্রিল, ২০২৪ কর্মঘণ্টা : ফুল টাইম প্রার্থীর ধরন : নারী-পুরুষ (উভয়) আবেদনের শেষ তারিখ : ২৬ মে, ২০২৪ শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক পাসসহ কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ ও অভিজ্ঞ হতে হবে (টাইপ গতি প্রতি মিনিটে বাংলা ২০ ও ইংরেজি ৩০, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পওয়ার পয়েন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অন্যান্য সুযোগ : জাতীয় বেতন স্কেল ও কলেজ কর্তৃপক্ষের বিদ্যমান নীতিমালার ভিত্তিতে সুযোগ-সুবিধা পাবেন। বি.দ্র. কর্তৃপক্ষ কলেজের স্বার্থে বিজ্ঞপ্তির যে কোনো শর্ত শিথিল বা বাতিল করতে পারবে। যেভাবে আবেদন করবেন : আগ্রহীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। ঠিকানা : প্লট#৩, বেড়িবাঁধ সংলগ্ন, সেক্টর # ১০, উত্তরা, ঢাকা- ১২৩০ (ইজতেমা মাঠের পশ্চিম পাশে, কামারপাড়া সংলগ্ন)
০৩ মে, ২০২৪

কম্পিউটার অপারেটরের সম্পদের পাহাড়
জয়নুল আবেদীন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে চাকরি করেন স্থাপত্য অধিদপ্তরে। যে বেতন পান, তা দিয়ে কোনোমতে সংসার চলার কথা; কিন্তু হয়েছে তার উল্টো। নিজের ব্যক্তিগত গাড়ির চালককে মাসে যে টাকা বেতন দেন, সে পরিমাণ টাকা তিনি নিজে বেতনও পান না। তার পরও এই চাকরি করেই গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। একাধিক গাড়ি-বাড়ি, ফ্ল্যাট, প্লটসহ রয়েছে অনেক সম্পদ। ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাসেম উদ্দিনের ছেলে তিনি। সরেজমিন খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২৭ বছরের চাকরিজীবনে তার রয়েছে একাধিক প্লট, ফ্ল্যাট, পাঁচতলা বাড়িসহ নামে-বেনামে প্রচুর সম্পদ। চড়েন ৪৮ লাখ টাকা দামের টয়োটা প্রিমিও গাড়িতে। ওই গাড়ির চালককে মাসে বেতন দেন ২২ হাজার টাকা। ঢাকায় নিজের নামে তিনটি ও স্ত্রীর নামে দুটিসহ মোট পাঁচটি ফ্ল্যাট রয়েছে। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের পাশে রয়েছে তার পাঁচতলা বাড়ি। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার ডাকবাংলোর পাশে আছে কয়েকটি প্লট ও ফসলি জমি। স্ত্রী শাহানা পারভীনের নামে রয়েছে দুটি প্রাইভেটকার। একটি এলিয়ন ও আরেকটি নিউ মডেলের প্রিমিও। অভিযোগ করা রয়েছে, নকশা অনুমোদন থেকে শুরু করে, টেন্ডার, কেনাকাটা সবকিছুতেই হস্তক্ষেপ থাকে তার। আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে দুদকসহ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে একাধিক অভিযোগ হয়েছে তার বিরুদ্ধে। তার নামে-বেনামে যেসব সম্পত্তি রয়েছে এর মধ্যে রাজধানীর আদাবর এলাকায় বেশি। জানতে চাইলে জয়নুল আবেদীন বলেন,Ñআমি সব সম্পদ বৈধভাবে উপার্জন করেছি। চাকরির পাশাপাশি ব্রোকারি করেছি। জমি কেনাবেচার কাজ করে এসব উপার্জন করেছি। তা ছাড়া আমার স্ত্রী তার বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। শ্বশুড়বাড়ি থেকেও অনেক সম্পদ পেয়েছি। একটা মহল আমাকে বেকায়দায় ফেলতে এসব কথা রটাচ্ছে; কিন্তু আমি এসবের তোয়াক্কা করি না। এর আগেও আমাকে দুদক ডেকেছিল। মেট্রোপলিটন পুলিশও ডেকেছে। সরকারি চাকরি করলে কি পাশাপাশি অন্য কিছু আর করা যাবে না? আমি নিয়মিত আয়কর দিই। আয়কর ফাইলে সম্পদের সব বিররণ উল্লেখ করা আছে। তার এক সহকর্মী জানান, অধিদপ্তরের বড় কর্তাদের সঙ্গে জয়নুলের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্কের ফলেই নিয়মবহির্ভূত অনেক কাজ সে করে। এই সুবাদে বড় হাউজিং কোম্পানিগুলোর সঙ্গে তার সখ্য তৈরি হয়েছে। বড় বড় কোম্পানির প্রাথমিক স্থাপত্য নকশা সে চুক্তির মাধ্যমে অনুমোদন করিয়ে দেয়। জানা গেছে, স্থাপত্য অধিদপ্তরে সাঁটমুদ্রাক্ষরিক পদে যোগদানের পরই জয়নুল জড়িয়ে পড়েন নানা অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে। সম্প্রতি পদোন্নতি পেয়ে সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটরের পাশাপাশি স্থাপত্য অধিদপ্তরের সার্কেল-৫, বিভাগ ১৫-এর নির্বাহী স্থপতি নুসরাত জাহানের ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করছেন। দায়িত্ব পালন করছেন ৪৩/১৩/বি, শ্যামলী হাউজিং, রোড-৬, শেখেরটেক, আদাবর বিল্ডিংয়ের নির্মাণ কমিটির সভাপতি হিসেবেও। এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থাপত্য অধিদপ্তর সার্কেল-৫-এর তত্ত্বাবধায়ক স্থপতি বিশ্বজিৎ বড়ুয়া কালবেলাকে বলেন, এত ছোট চাকরি করে এত বিশাল পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। যদিও আমাদের কাছে তার বিরুদ্ধে এ নিয়ে কোনো অভিযোগও আসেনি। এলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে তিনি দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সঙ্গেই চাকরি করছেন। এসব বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, একজন সরকারি চাকরিজীবী তার চাকরির বাইরে কিছু করতে চাইলে তাকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিয়ে কিছু করলে তা বেআইনি। আইন অমান্য করে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে থাকলে তদন্তের মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি দুর্নীতি দমন আইনে বিচার করতে হবে। যদি বিচার না করা যায়, তাহলে সমাজে এ ধরনের অপরাধীর সংখ্যা বাড়তে থাকবে।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪

কারিগরির ফাঁকা সনদ মিলল তোষকের নিচে, গ্রেপ্তার কম্পিউটার অপারেটর
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের মার্কশিট ও সনদ তৈরির ফাঁকা পেপার মিলেছে রাজধানীর খিলগাঁওয়ের একটি বাসায়। ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) বাসায় তল্লাশি চালিয়ে তোষকের নিচ থেকে এই ফাঁকা সনদ ও মার্কশিট জব্দ করে। ওই ঘটনায় কামরুল হাসান আবেদ (২৮) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  বুধবার ডিবির লালবাগ বিভাগ এই অভিযান চালালেও বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ওই ঘটনায় মামলা হয়। ডিবি বলছে, গ্রেপ্তার কামরুল রাজধানীর পল্টনে কম্পিউটার কম্পোজের একটি দোকানে কম্পিউটার অপারেটর। তিনি বাসায় কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে যোগশাজশে অনেকটা নিখুঁতভাবে এই পেপার তৈরি করেন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জাল সনদ বিক্রি চক্রের সদস্যরা তার কাছ থেকে এই পেপার নিয়ে তাতে নাম-ঠিকানাসহ পরীক্ষার নম্বর বসিয়ে সনদ বিক্রি করে আসছিল। সেই সনদ বোর্ডের সার্ভারেও আপলোড করা হয়। এর আগে জাল সনদ তৈরি ও বিক্রির অভিযোগে ডিবি পুলিশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট এ টি এম শামসুজ্জামান ও তার সহযোগী ফয়সাল হোসেন, গড়াই সার্ভে ইনস্টিটিউটের পরিচালক সানজিদা আক্তার কলি, হিলফুল ফুজুল কারিগরি প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল সরদার গোলাম মোস্তফা ও যাত্রাবাড়ীর ঢাকা পলিটেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালক মাকসুদুর রহমান ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে গ্রেপ্তার করে। ওই ঘটনায় ওএসডি হন বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খান। ওএসডি চেয়ারম্যানসহ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. কেফায়েতুল্লাহ ডিবির জিজ্ঞাসাবাদের মুখেও পড়েন। ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগের ডিসি (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মশিউর রহমান কালবেলাকে বলেন, জাল সনদ বিক্রি মামলা তদন্ত করতে গিয়ে তারা কামরুলের বিষয়ে তথ্য পান। এরপর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কামরুল জানিয়েছেন, কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের ৫০০ পিস সার্টিফিকেটের ব্যাকগ্রাউন্ড ও ৫০০ পিস মার্কশিটের ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরির অনুমতিপত্র রয়েছে তার। বোর্ডের নির্দেশে তিনি এসব ছেপেছেন। তিনি বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষরযুক্ত একটি অনুমতিপত্রও দেখান। ডিবি জানায়, ওই অনুমতিপত্রের বিষয়ে যাচাই করলে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. কেফায়েতুল্লাহ জানিয়েছেন তারা বিজি প্রেস ছাড়া অন্য কোথাও তাদের বোর্ডের সার্টিফিকেট, মার্কশিট এমনকি কোনো প্রকার দাপ্তরিক কাগজপত্র প্রিন্ট করেন না। কামরুল হাসান আবেদ নামে কাউকে তিনি চেনেন না এবং কোনো অনুমতিপত্র দেননি বলেও জানান তিনি।  অবশ্য ডিবির লালবাগ বিভাগের ডিসি মশিউর রহমান বলেন, মূলত এই কামরুলের কাছ থেকেই সনদ ও মার্কশিট ছেপে চক্রের সদস্যরা জাল সনদ বিক্রি করে আসছিল। এই চক্রের সঙ্গে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আরও বেশ কয়েকজন জড়িত। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। 
২৫ এপ্রিল, ২০২৪

জানতেন কি? / পানিচালিত রুশ কম্পিউটার
n জন্মের পর থেকেই বাচ্চা হাঙররা মায়ের কাছ থেকে দূরে সরে যায়। n সূর্যের কেন্দ্র থেকে একটি ফোটনকে নানা বাধা পার করে তার পৃষ্ঠতলে আসতে ৪০ হাজার বছর লাগে। আর সেটা পৃথিবীতে আসতে সময় নেয় ৮ মিনিট। n ১৯৩৬ সালে রাশিয়ার বিজ্ঞানী পানিতে চলে এমন একটি অ্যানালগ কম্পিউটার আবিষ্কার করেন। ওটার নাম ‘ওয়াটার ইন্টিগ্রেটর’। গণিতের পার্শিয়াল ডিফারেনশিয়াল সমীকরণের সমাধান করতে পারে ওটা। n মধুতে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড থাকে বলে এটি অ্যান্টিসেপটিকের কাজ করে। n চীনাবাদাম এক ধরনের ডালগোত্রীয় খাবার, বাদাম নয়। n প্রাকৃতিকভাবে একটি প্লাস্টিকের কণা ভাঙতে এক হাজার বছর লাগে। অবশ্য তাতে দুটো প্লাস্টিকই তৈরি হয়।
০২ এপ্রিল, ২০২৪

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি / ওয়ালটন কম্পিউটার অফারে শতভাগ ক্যাশব্যাক পেলেন ৬ ক্রেতা
ওয়ালটন কম্পিউটারের ক্যাশব্যাক অফারে শতভাগ ক্যাশব্যাক পেয়েছেন ৬ ক্রেতা। ১৩ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া এ অফার চলবে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত। এ সুবিধা নিয়ে এসেছে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ। গত ৮ ফেব্রুয়ারি ওয়ালটন কম্পিউটার ক্যাশব্যাক অফার উদ্বোধন করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ওয়ালটন কম্পিউটারের সিবিও তৌহিদুর রহমান রাদ জানান, অফারের আওতায় সব ওয়ালটন প্লাজায় ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, অল-ইন-ওয়ান পিসি, ২৭ ইঞ্চি মনিটর, সিঙ্গেল ফাংশন প্রিন্টার, ওয়ালপ্যাড ৮জি ট্যাবলেট, সব মডেলের ব্লুটুথ স্পিকার, পোর্টেবল এসএসডি, পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট, ৩০০ এমবিপিএস রাউটার, ওয়েট স্কেল, ওয়েবক্যাম, পেনড্রাইভ, পাওয়ার ব্যাংক, নেটওয়ার্ক সুইচ, নেকব্যান্ড, মাউস, কিবোর্ড, হেডফোন, মাইক্রো এসডি কার্ড, হাব, ই-রাইটিং প্যাড, সিপিইউ কুলার, সিসিটিভি, কার্ড রিডার, ক্যাবল ও কনভার্টার কিনে শতভাগ ক্যাশব্যাক সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
২০ মার্চ, ২০২৪

ওয়ালটন কম্পিউটার কিনে শতভাগ ক্যাশব্যাক পেলেন ৬ ক্রেতা
ক্রেতাদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে ওয়ালটন কম্পিউটারে ক্যাশব্যাক অফার-২০২৪। এ অফারে ওয়ালটন কম্পিউটার পণ্যে রয়েছে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ। এরইমধ্যে ৬ জন ক্রেতা ওয়ালটন কম্পিউটার কিনে শতভাগ ক্যাশব্যাক পেয়েছেন।  এছাড়া বিভিন্ন অংকের ক্যাশব্যাক পেয়েছেন আরও অসংখ্য ক্রেতা। নগদ মূল্য ও কিস্তি সুবিধায় ওয়ালটন কম্পিউটার পণ্য কেনার ক্ষেত্রে এই ক্যাশব্যাক মিলছে। ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এ অফার চলবে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত। প্রযুক্তিপণ্যের ক্রেতাদেরকে আরও সাশ্রয়ী মূল্যে কম্পিউটার, ল্যাপটপসহ বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইস প্রদানে আবারও শতভাগ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা নিয়ে এসেছে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। গত ৮ ফেব্রুয়ারি ওয়ালটন কম্পিউটার ক্যাশব্যাক অফারের উদ্বোধন করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। শুরু থেকেই এ অফার ক্রেতাদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলে।   ক্যাম্পেইন শুরুর পর পরই টাঙ্গাইলের নাগরপুর ওয়ালটন প্লাজা থেকে ল্যাপটপ কিনে ১০০ শতাংশ ক্যাশব্যাক পান মোহাম্মদ কাউসার। এরপর যশোরের নিউমার্কেট ওয়ালটন প্লাজা থেকে ল্যাপটপ কিনে শতভাগ ক্যাশব্যাক পান মো. বদরুল আলম আব্বাসী। ওয়ালটন প্লাজা কুড়িগ্রাম থেকে কিস্তিতে একটি ল্যাপটপ কিনে ১০০ শতাংশ ক্যাশব্যাক পান শিক্ষার্থী মো. মোস্তাকিন বিল্লাহ মাসুম।  এদিকে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া ওয়ালটন প্লাজা থেকে আরেকটি ল্যাপটপ কিনে শতভাগ ক্যাশব্যাক পান জান্নাতুল ইসলাম তুয়া। এছাড়া সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তি সুবিধায় ল্যাপটপ কিনে ১০০ শতাংশ ক্যাশব্যাক বিজয়ী হয়েছেন মো. রেদওয়ান সরকার। আর আমানতগঞ্জ বরিশাল ওয়ালটন প্লাজা থেকে এন ৪০ প্রো মডেলের ল্যাপটপ কিনে শতভাগ ক্যাশব্যাক পান মো. ইশাদ আকন। ওয়ালটন কম্পিউটারের চিফ বিজনেস অফিসার মো. তৌহিদুর রহমান রাদ জানান, এই অফারের আওতায় ক্রেতাগণ দেশের সকল ওয়ালটন প্লাজা থেকে ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, অল-ইন-ওয়ান পিসি, ২৭ ইঞ্চি মনিটর, সিঙ্গেল ফাংশন প্রিন্টার, ওয়ালপ্যাড ৮জি ট্যাবলেট, সকল মডেলের ব্লুটুথ স্পিকার, পোর্টেবল এসএসডি, পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট, ৩০০ এমবিপিএস রাউটার, ওয়েট স্কেল, ওয়েবক্যাম, পেনড্রাইভ, পাওয়ারব্যাংক, নেটওয়ার্ক সুইচ, নেকব্যান্ড, মাউস, কিবোর্ড, হেডফোন, মাইক্রো এসডি কার্ড, হাব, ই-রাইটিং প্যাড, সিপিইউ কুলার, সিসিটিভি, কার্ড রিডার, ক্যাবল ও কনভার্টার পণ্য কিনে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা উপভোগ করতে পারছেন।  জানা গেছে, ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাকের এ অফার শুধুমাত্র ওয়ালটন প্লাজা হতে কম্পিউটার পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। পণ্য ক্রয়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্যাশব্যাকের পরিমাণ এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহককে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। নগদ ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্যাশব্যাকে প্রাপ্ত টাকা ক্রেতা ক্রয়কৃত পণ্যের মূল্যের সঙ্গে সমন্বয় করতে পারছেন। আর কিস্তিতে ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতার প্রথম মাসের কিস্তির সঙ্গে ক্যাশব্যাকে প্রাপ্ত টাকা সমন্বয় করা হচ্ছে। ক্যাশব্যাক অফারে ক্রয়কৃত পণ্যের ক্ষেত্রে অন্য কোনো অফার প্রযোজ্য নয়।
১৯ মার্চ, ২০২৪

কার হাতে উঠবে এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ?
ক্লাব ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্ব মাপা হয় উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগকে দিয়ে। তাই বছর জুড়ে এই টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলোর ওপর নজর থাকে পুরো ফুটবল বিশ্বের। এবারের আসরের শেষ ষোলোর পর্ব পার করে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ইউরোপের অন্যতম সেরা আট ক্লাব। ইতোমধ্যে কোয়ার্টারে কার প্রতিপক্ষ কে হতে যাচ্ছে সেটাও নির্ধারণ হয়ে গেছে।   এরইমধ্যে সম্ভাব্য বিজয়ী দলের নাম জানিয়ে দিয়েছে ফুটবলের তথ্য–পরিসংখ্যান বিশ্লেষণী ওয়েবসাইট ‘অপ্টা’–এর সুপারকম্পিউটার। শেষ আটের ড্রর আগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করে বানানো অপ্টার বাছাইয়ে দেখা গেছে এবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটির। পেপ গার্দিওলার দলের শিরোপা ধরে রাখার সম্ভাবনা ৩২.৩০ শতাংশ। এরপর দ্বিতীয় স্থানে আছে প্রতিযোগিতার সবচেয়ে সফল দল রিয়াল মাদ্রিদ। যদিও শতাংশের হিসাবে রিয়ালের অবস্থান সিটির বেশ পেছনে। কার্লো আনচেলত্তির দলের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের সম্ভাবনা ১৬.৮৭ শতাংশ। সুপার কম্পিউটারের তৃতীয় ফেবারিট নামটি অবশ্য কিছুটা চমকে যাওয়ার মতোই। তাদের তালিকায় থাকা সম্ভাব্য তৃতীয় ফেবারিট দল হলো আর্সেনাল। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে শীর্ষে থাকা দলটি কখনোই এ শিরোপা জিততে পারেনি। তাদের শিরোপা জয়ের সম্ভাবনা ১৩.০৯ শতাংশ। লম্বা সময় ধরে চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে পিএসজি। দলটির হয়ে এবারই হয়তো শেষবার চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তবে সুপার কম্পিউটার বলছে, এবারও শিরোপা জয়ের সম্ভাবনায় পিছিয়ে আছে তারা। প্যারিসের ক্লাবটির শিরোপা জয়ের সম্ভাবনা ১১.৮০ শতাংশ। পরের অবস্থান বায়ার্ন মিউনিখের। বুন্দেসলিগায় ধুঁকতে থাকা বায়ার্নের ইউরোপ জয়ের সম্ভাবনা ১০.৭৫ শতাংশ। তবে অপ্টার এ তালিকা হতাশ করবে বার্সেলোনা সমর্থকদের। শেষ দিক থেকে দুইয়ে অর্থাৎ ফেবারিটের তালিকায় ৭ নম্বরে জায়গা পেয়েছে জাভি হার্নান্দেজের দল। এমনকি ৫.৬ শতাংশ সম্ভাবনা নিয়ে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডও বার্সার ওপরে। এরপর তলানিতে থাকা দলটি হচ্ছে আতলেতিকো মাদ্রিদ। যাদের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের সম্ভাবনা ৪.১৯ শতাংশ।
১৬ মার্চ, ২০২৪

নেই কম্পিউটার ল্যাব, তবুও নিয়োগ পেল অপারেটর
বিদ্যালয়ে নেই কম্পিউটার ল্যাব। তবুও টাকার বিনিময়ে ‍ল্যাব অপারেটর নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কালিচরণপুর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মোসলেম উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এ নিয়োগের পর এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) জনবল কাঠামো নীতিমালা অনুযায়ী যেসব প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব চালু আছে শুধু সেসব প্রতিষ্ঠানে অপারেটর নিয়োগ দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু এ বিদ্যালয়ে সরকারি কোনো ল্যাব না থাকা সত্ত্বেও কে এম রুবেল নামে একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে কালিচরণপুর ইউনিয়নের মহিষাডাঙ্গা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ নামের এক ব্যক্তি অভিযোগ দায়ের করেছেন। নিয়োগের ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক আলিবর্দি বিশ্বাস বলেন, শেখ রাসেল ল্যাবের বিপরীতে ল্যাব অ্যাসিসট্যান্ট নিয়োগ দেওয়ার নিয়ম আছে। কিন্তু শেখ রাসেল ল্যাব না থাকায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের মাধ্যমে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মুহাম্মদ আব্দুল মালেক বলেন, নিয়োগের ব্যাপারে একটা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ওই বিদ্যালয়ে ল্যাব আছে কি না আমার জানা নেই। যেহেতু অভিযোগ এসেছে সেহেতু তদন্তে যাবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেব।
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

এনআইডি জালিয়াতি রোধে অন্যের কম্পিউটার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা ইসির
জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) জালিয়াতি রোধ করতে অন্যের কম্পিউটার ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এই নির্দেশনাটি সব আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন এনআইডি শাখার সিস্টেম এনালিস্ট মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এনআইডি সংশোধনের ক্ষেত্রে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তারা ‘গ’ ক্যাটাগরি, সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা ‘খ’ ক্যাটাগরি, উপজেলা/ থানা নির্বাচন কর্মকর্তারা ‘ক’ ক্যাটাগরির সংশোধনের আবেদন নিষ্পত্তি করে থাকেন বিধায় ওই কর্মকর্তাদের কার্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিএমএস) অ্যাকাউন্ট খুবই সংবেদনশীল। ওই কর্মকর্তাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মাধ্যমে যাতে সিএমএস অ্যাকাউন্ট কমপ্রমাইজ না হয় সেজন্য তাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপে দপ্তরের অন্য কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী যাতে কোনো কাজ না করেন সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের অনুরোধ করা হলো। কর্মকর্তাদের কম্পিউটারগুলোতে কমপ্লেক্স (জটিল) পাসওয়ার্ড দিয়ে লক রাখতে হবে এবং টেবিল থেকে ওঠার আগে অবশ্যই কম্পিউটার লক করে উঠতে হবে। এ ছাড়াও নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিশেষভাবে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কম্পিউটারে এবং সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কম্পিউটারে আনঅথরাইজড কোনো সফটওয়ার, সার্ভিস চলছে কি না তা যাচাই করে দেখতে হবে। প্রয়োজনে অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ও সার্ভিস বন্ধ করে দিতে হবে। প্রয়োজনে নতুনভাবে অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে কম্পিউটার ফ্রেশ করে ওই কম্পিউটারে সিএমএস ব্যবহার করতে হবে।
১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের স্বল্পমেয়াদি আইসিটি কোর্সের উদ্বোধন
স্বল্পমেয়াদি আইসিটি কোর্সের উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে বিসিসি সভাকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কোর্সের উদ্বোধন করা হয়। তিন মাস মেয়াদি ‘অফিস অ্যাপ্লিকেশন অ্যান্ড ইউনিকোড বাংলা আন্ডার উইড (উইমেন ইন ডেভেলপমেন্ট)’ ব্যাচ-৭০ এর এই প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনে প্রধান অতিথি  ছিলেন বিসিসির নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার।  এ সময় তিনি বলেন, বিকেআইআইসিটি’র থেকে যে প্রশিক্ষণ কোর্সগুলো পরিচালনা করা হয় তা অত্যন্ত গুনগত মানসম্পন্ন এবং ব্যবহারিক দিক থেকে বাস্তবসম্মত । এগুলো তাদের প্রাতিষ্ঠানিক জীবনে ও বাস্তব জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। আমাদের প্রত্যেকের কাছে স্মার্ট ফোন আছে আর এই স্মার্ট ফোনকে হ্যাকারদের থেকে মুক্ত রাখতে আমাদের যে সচেতনতা প্রয়োজন তা আইসিটি প্রশিক্ষণের মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিকেআইআইসিটি পরিচালক ড. অশোক কুমার রায়। সভাপতি কোর্সের গুরুত্ব উল্লেখ করে বলেন, ভবিষ্যতে তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক বিভিন্ন উচ্চতর প্রফেশনাল ডিগ্রি প্রদানের লক্ষ্যে বিকেআইআইসিটি কাজ করে যাচ্ছে ।  উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিসিসির আঞ্চলিক পরিচালক মধুসূদন চন্দ। এ সময় ব্যাচ-৭০ এর ২০ জন প্রশিক্ষণার্থীসহ বিসিসির অন্যান্য কর্মকর্তা এবং কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
৩০ জানুয়ারি, ২০২৪
X