ইসরায়েলের গভীরে সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা হয়েছে। লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবু্ল্লাহ এ হামলা চালিয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, বুধবার তারা ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের তিবেরিয়াস শহরের পশ্চিমে একটি সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। ঘাঁটিটি লেবাননের সীমান্ত থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটি দেশটি থেকে ইসরায়েলের সবচেয়ে গভীরে হামলা।  গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, ইলানিয়া ঘাঁটিতে এ হামলায় প্রথমবারের মতো আত্মঘাতী ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। এটি ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি। ঘাঁটিটির পর্যবেক্ষণ ও শনাক্তকরণ ব্যবস্থার একটি অংশে এ হামলা চালানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিজবুল্লাহর এ হামলা নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। এ হামলার লক্ষ্যও অর্জন সম্ভব হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।  গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় হামলা শুরুর পর ইসরায়েলের এত গভীরে এটি প্রথম হামলার। এর আগে লেবাননের ১০ কিলোমিটার ভেতরে নাহারিয়ার ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছিল হিজবু্ল্লাহ। ফলে এটিই ইসরায়েলের সবচেয়ে গভীরে লেবাননের হামলা।  লেবাননের এ হামলার বিষয়ে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী কোনো মন্তব্য করেনি। তবে ইসরায়েলি আর্মি রেডিও বুধবার সকালে জানায়, লেবানন থেকে ইসরায়েলের সীমান্তর্তী বিভিন্ন শহরে বেশ কয়েকটি রকেট ছোড়া হয়েছে।  এর অগে সোমবার (১৩ মে) আরব নিউজ জানিয়েছে, অধিকৃত লেবাননের শেবা ফার্মের কাছে ইসরায়েলের একটি সেনা সমাবেশকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ। দেশটিতে এ হামলায় জিহাদ মুগনিয়া নামের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। হিজবুল্লাহর সাবেক এক যোদ্ধার নামে এ ক্ষেপণাস্ত্রের নামকরণ করা হয়। ২০১৫ সালে জিহাদ মুগনিয়া নামের ওই যোদ্ধা ইসরায়েলি গুপ্তচরদের হামলায় নিহত হন। হিজবুল্লাহর বিবৃতিতে বলা হয়, নতুন এ ক্ষেপণাস্ত্র সুনির্দিষ্ট লক্ষবস্তুতে নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে সক্ষম। এটি দিয়ে হামলা চালালে বেশ বড় রকম ক্ষয়ক্ষতির কথাও জানায় গোষ্ঠীটি। এর আগে লেবাননের এ সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসরায়েলের একটি গোয়েন্দা সামরিক যানে কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। এ ছাড়া ইসরায়েলের হুনিন ব্যারাকে মোতায়েন করা কয়েকটি কারিগরি ডিভাইসে হামলা চালায় তারা।  গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে ১২০০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশাপাশি প্রায় ২৫০ ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে গাজায় বন্দি করে নিয়ে আসে হামাস। একই দিন হামাসকে নির্মূল এবং বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইসরায়েল। গত নভেম্বরে সাতদিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিনিময়ে ১১০ ইসরায়েলি বন্দিকে হামাস মুক্তি দিলেও এখনো তাদের হাতে শতাধিক বন্দি আছেন। অন্যদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ৩৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। এ ছাড়া এ পর্যন্ত ৭৯ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।
১৬ মে, ২০২৪

এবার ইরাকে মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা
ইরাকে মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে বলে মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। ইরাক থেকে সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে রকেট হামলার ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে এ হামলা হলো। অবশ্য এ হামলার জেরে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। খবর রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন বাহিনী ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে দুটি পৃথক রকেট এবং বিস্ফোরক ড্রোন হামলার মুখোমুখি হয়েছে বলে ইরাকি নিরাপত্তা সূত্র এবং মার্কিন কর্মকর্তারা সোমবার জানান। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির পর থেকে তথা গত প্রায় তিন মাসের মধ্যে এটিই মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম কোনো হামলা। একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, পশ্চিম ইরাকি প্রদেশ আনবারে মার্কিন সেনাদের আবাসস্থল আইন আল-আসাদ বিমান ঘাঁটির কাছে দুটি ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে। ব্যাপক সতর্কতার কারণে ড্রোনগুলো শনাক্ত ও ভূপাতিত করা সম্ভব হয়। এর আগে গত রোববার ইরাকের জুম্মার শহর থেকে উত্তর-পূর্ব সিরিয়ার একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটির দিকে অন্তত পাঁচটি রকেট ছোড়া হয়। মার্কিন ও ইরাকি কর্মকর্তাদের মতে, গত রোববার উত্তর-পূর্ব সিরিয়ার রুমালিনের একটি ঘাঁটিতে মার্কিন বাহিনীর অবস্থানের দিকে উত্তর ইরাক থেকে পাঁচটি রকেট ছোড়া হয়েছে। হামলায় হতাহতের বা উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
২৪ এপ্রিল, ২০২৪

নেপিদোর সামরিক ঘাঁটিতে বিদ্রোহীদের ড্রোন হামলা
ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর সঙ্গে দেশের বিভিন্ন প্রদেশে চলমান যুদ্ধের ধারাবাহিকতায় এবার মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদোর একটি সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালিয়েছে সশস্ত্র বিদ্রোহীদের ঐক্যমঞ্চ পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (পিডিএফ)। দেশটির জান্তাবিরোধী গণতান্ত্রিক ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর জোট ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (নাগ) এরই মধ্যে হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে। খবর রয়টার্সের নাগের বিবৃতি অনুসারে, নেপিদো মিয়ানমার বিমানবাহিনীর হেড কোয়ার্টার ও ঘাঁটিকে লক্ষ্য করে বৃহস্পতিবার সকালে বিস্ফোরকবাহী ২৯টি ড্রোন পাঠিয়ে চালানো হয় এই হামলা। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নেপিদোতে বিমানবাহিনীর হেডকোয়ার্টার ও ঘাঁটি লক্ষ্য করে বৃহস্পতিবার ভোরে একসঙ্গে ২৫টি বিস্ফোরকবাহী ড্রোন পাঠানো হয়।’ দুজন সামরিক কর্মকর্তা বিবিসি বার্মিজের কাছে হামলার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ৭টি ড্রোনকে ভূপাতিত করতে সক্ষম হয়েছেন সেনারা, আর একটি ড্রোন আঘাত হানার আগেই বিমানঘাঁটির রানওয়েতে আছড়ে পড়ে। হামলায় ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কিত কোনো তথ্য তারা দিতে চাননি। মিয়ানমারের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যমগুলোতে এ হামলার কোনো সংবাদ এখনো প্রচার করা হয়নি। বেসরকারি সংবাদমাধ্যমগুলো অবশ্য হামলার সংবাদ প্রকাশ করেছে। ১৯৬২ সালে তৎকালীন গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে প্রথমবার জাতীয় ক্ষমতা দখল করেছিল মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। দেশটিতে সামরিক বাহিনীবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর উত্থানও ঘটে ওই সময় থেকেই। আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৬২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মিয়ানমারের রাজধানীতে সামরিক বাহিনী ও তাদের স্থাপনাকে লক্ষ্য করে যত হামলার ঘটনা ঘটেছে, সেসবের মধ্যে বৃহস্পতিবারের হামলাটি সবচেয়ে বড়। নাগ জোটের নেপিদো শাখার একজন মুখপাত্র জানান, জোটের প্রতিরক্ষা বিভাগের নির্দেশে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) এ হামলা চালিয়েছে। মিয়ানমারে বর্তমানে জান্তাবিরোধী যত সশস্ত্র গোষ্ঠী রয়েছে, সেগুলোর ঐক্যমঞ্চের নাম পিপলস ডেমোক্রেটিক ফোর্স।
০৫ এপ্রিল, ২০২৪

ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনের ৩৮ ড্রোন হামলা
চলতি বছরের শুরু থেকে পাল্টাপাল্টি হামলা জোরদার করেছে রাশিয়া-ইউক্রেন। এরই ধারাবাহিকতায় রুশ অধিকৃত ক্রিমিয়া উপদ্বীপে ৩৮টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। রোববার (৩ মার্চ) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রোববার ভোরে অধিকৃত ক্রিমিয়া উপদ্বীপে ৩৮টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। তবে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবসার মাধ্যমে এসব ড্রোন ধ্বংস করা হয়েছে। এর আগে রুশ ও ইউক্রেনীয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফিওডোসিয়া বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণের খবর ছড়িয়ে পড়ে।  ইউক্রেনের এ হামলার বিষয়ে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে একটি বিবৃতি দিয়েছে। তবে এতে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রিমিয়ায় নিযুক্ত রুশ কর্মকর্তারা আগেই জানিয়েছিলেন, ফিওডোসিয়ার কাছাকাছি রাস্তায় যান চলাচল উল্লেখযোগ্যভাবে সীমাবদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া রাশিয়ার মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ক্রিমিয়াকে যুক্তকারী সেতুতে কয়েক ঘণ্টার জন্য যান চলাচল সীমিত করে দেওয়া হয়েছে। এরপর স্থানীয় সময় রোববার ভোর পৌনে ৫টার দিকে সেতুতে পুনরায় যান চলাচল শুরু হয়।  রাশিয়া ও ইউক্রেনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফিওডোসিয়ার বাসিন্দাদের উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, রোববার স্থানীয় সময় রাত ২টার দিকে সমুদ্রবন্দর ও একটি তেলের ডিপো এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।  রয়টার্স জানিয়েছে, তারা এ বিস্ফোরণের দাবির বিষয়টি স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি। এমনকি এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। 
০৩ মার্চ, ২০২৪

মালদ্বীপের উপকূলে ইসরায়েলি ট্যাঙ্কারে ড্রোন হামলা
এবার মালদ্বীপের উপকূলে ইসরায়েলের মালিকানাধীন দুটি তেল ট্যাঙ্কারে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। এ ঘটনা সম্পর্কে জানেন এমন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে প্রেস টিভি জানিয়েছে, গত বুধ ও বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, হামলার ফলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে এবং জাহাজ দুটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাব আল-মান্দেব এবং লোহিত সাগর হয়ে জাহাজ দুটির গন্তব্যে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু বাব আল-মান্দেব প্রণালি থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরে থাকতেই জাহাজ দুটির ওপর হামলা চালানো হয়। এর আগে ইয়েমেনের হুতি যোদ্ধারা লোহিত সাগর এবং বাব আল-মান্দেব প্রণালিতে ইসরায়েলি জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। কিন্তু ধারণাতীতভাবে এই দুটি জাহাজ বাব আল-মান্দেব প্রণালি থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে থাকা অবস্থায় হামলার শিকার হলো। ড্রোন হামলায় জাহাজ দুটির বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া আবারও হামলা চালানো হতে পারে বলে আশঙ্কা থাকায় জাহাজ দুটি তাদের গতিপথ পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে। তবে ওই হামলার ব্যাপারে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা এখনো কোনো মন্তব্য করেননি। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাসের সংঘাত শুরুর পর থেকেই ফিলিস্তিনিদের প্রতি প্রকাশ্য সমর্থন দিয়ে আসছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। এ পর্যন্ত লোহিত সাগরে ইয়েমেনের সামরিক বাহিনী ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি জাহাজে হামলা চালিয়েছে কিংবা আটক করেছে।
০৮ জানুয়ারি, ২০২৪

ইসরায়েলের দুই ট্যাংকারে ড্রোন হামলা
গাজায় ইসরায়েলের অভিযানের পর থেকে লোহিত সাগরে দেশটির জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিরা। তবে এবার লোহিত সাগরে প্রবেশের আগেই ইসরায়েলের দুটি ট্যাংকারে হামলা হয়েছে। শনিবার (০৬ জানুয়ারি) প্রেস টিভির এক  প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত মহাসাগরের মালদ্বীপ উপকূলে দুটি ট্যাংকারে হামলা হয়েছে। বেনামী ড্রোনের মাধ্যমে হামলা করা ওই ট্যাংকারগুলো ইসরায়েলের মালিকানাধীন।  ঘটনা সম্পর্কে অবহিত কর্মকর্তাদের বরাতে শুক্রবার জর্ডান নিউজ জানিয়েছে, আরও দুদিন আগে এ হামলা হয়েছে। হামলায় কারণে বিস্ফোরণে দুটি ট্যাংকারে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ট্যাংকার দুটি তেল পরিবহন করছিল।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্যাংকার দুটি বাব এল মান্দেব ও লোহিত সাগর দিয়ে গন্তব্যে যাওয়ার কথা ছিল। তবে এটি সেখানে পৌঁছানোর আগেই হামলার শিকার হয়েছে।  সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, বাব এল মান্দেব থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে ট্যাংকার দুটিতে হামলা করা হয়। পরবর্তীতে আরও হামলার আশঙ্কায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় গতিপথ বদলে দেওয়া হয়।    জাহাজগুলোর সাথে ইসরায়েলি সম্পৃক্ততার কথা বলা হলেও দেশটির কর্মকর্তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। অন্যদিকে গত বছরের নভেম্বর থেকে লোহিত সাগরে ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে হুতিরা। গাজায় প্রতি সমর্থন জানিয়ে তারা এ হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।  গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলের হামলায় ২২ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া শনিবার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১২০ জন নিহত হয়েছেন। 
০৭ জানুয়ারি, ২০২৪

লোহিত সাগরে এবার ভারতগামী তেল ট্যাঙ্কারে ড্রোন হামলা
লোহিত সাগরে আবারও তেলবাহী ট্যাঙ্কারে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। তেলবাহী এ ট্যাঙ্কারটি ভারতে আসছিল এবং ইয়েমেনের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি এটিতে ড্রোন হামলা চালায়। ট্যাঙ্কারটিতে ভারতীয়রা অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। তবে হামলায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। খবর এনডিটিভির। ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের নিক্ষেপ করা একটি হামলাকারী ড্রোন লোহিত সাগরে ভারতগামী একটি অপরিশোধিত তেলের ট্যাঙ্কারে আঘাত হানে বলে মার্কিন সেনাবাহিনী রোববার জানায়। হামলার শিকার এ ট্যাঙ্কারের নাম এমভি সাইবাবা। গ্যাবনের পতাকাবাহী এ ট্যাঙ্কারে ভারতীয় আরোহীরা অবস্থান করছেন। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড বলেছে, এমভি সাইবাবা নামের গ্যাবনের পতাকাবাহী এ ট্যাঙ্কারে ভারতীয়রা আছেন এবং হামলায় কারও আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। কিন্তু হামলার পর ওই এলাকায় থাকা একটি মার্কিন জাহাজে জরুরি বার্তা পাঠায় তারা। এনডিটিভি বলছে, শনিবার ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ হামলার ঘটনাটি ঘটে। এর আগে একইদিন ভারতের গুজরাট উপকূলে আরব সাগরে একটি ট্যাঙ্কার জাহাজে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, জাপানি মালিকানাধীন এ রাসায়নিক ট্যাঙ্কারে যে ড্রোন হামলা হয়েছে, তা ছোড়া হয়েছিল ইরান থেকে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে লোহিত সাগরের গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুটে ইয়েমেনের ইরান-সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মধ্যে শনিবার রাতে ভারত অভিমুখী এ ট্যাঙ্কারে আক্রমণের ঘটনাটি ঘটে। মার্কিন সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, শনিবার রাতে দক্ষিণ লোহিত সাগরে টহলরত মার্কিন নৌবাহিনীর একটি জাহাজকে দুটি জাহাজ জানায়, তারা আক্রমণের শিকার হয়েছে। তাদের মধ্যে একটি হচ্ছে এমভি ব্লামানেন। এটি নরওয়েজিয়ান পতাকাবাহী রাসায়নিক ট্যাঙ্কার। আর দ্বিতীয় জাহাজটি হচ্ছে এমভি সাইবাবা। নৌযানটি জানায়, একটি একমুখী হামলাকারী ড্রোনের মাধ্যমে তারা আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। তবে এতে কোনো আঘাতের খবর পাওয়া যায়নি জানিয়ে মার্কিন সামরিক বাহিনী বলেছে, ইউএসএস ল্যাবুন ওই হামলার পর তাদের সহায়তার আহ্বানে সাড়া দেয়। সর্বশেষ ঘটনার আগে মার্কিন সামরিক বাহিনীর এ ডেস্ট্রয়ার ইয়েমেনের হুতি নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে নিক্ষেপ করা চারটি ড্রোন ভূপাতিত করে। এর আগে শনিবার ভারতের গুজরাট উপকূলে আরব সাগরে একটি ট্যাঙ্কার জাহাজে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটে। ভারত উপকূলে জাপানি মালিকানাধীন রাসায়নিক ট্যাঙ্কারে আঘাত হানা ড্রোনটি ‘ইরান থেকে ছোড়া হয়েছিল’ বলে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন জানায়। এ ছাড়া ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল-১২ দাবি করে, গুজরাট উপকূলে শনিবার জাহাজে এ হামলাটি সরাসরি ইরান থেকে করা হয়। আর সমুদ্রপথবিষয়ক একটি সংস্থা জানিয়েছে, আরব সাগরে হামলার শিকার হওয়া জাহাজটির সঙ্গে ইসরায়েলের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। ইরান-সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীরা সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে অসংখ্য জাহাজে হামলা চালিয়েছে। তারা বলেছে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক আক্রমণের প্রতিবাদে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত জাহাজগুলোকে লোহিত সাগরে হামলার লক্ষ্যবস্তু করছে তারা।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

লোহিত সাগরে ভারতগামী তেলবাহী ট্যাংকারে ড্রোন হামলা
লোহিত সাগরে ভারতগামী একটি অপরিশোধিত তেলবাহী ট্যাংকারে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যরা ড্রোন হামলা করেছে। গতকাল শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড। খবর এনডিটিভির। ড্রোন হামলার শিকার ট্যাংকারটির নাম এম/ভি সাইবাবা। এটি গ্যাবনের পতাকাবাহী একটি ট্যাংকার। হামলার সময় বেশ কয়েক জন ভারতীয় নাবিক এতে ছিলেন। তবে তারা কেউ হতাহত হননি। সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড বলেছে, দুটি জাহাজ হামলা শিকার হয়েছে বলে দক্ষিণ লোহিত সাগরে টহলরত মার্কিন নৌবাহিনীর একটি জাহাজের কাছে বার্তা পাঠায়। তাদের মধ্যে একটি নরওয়ের পতাকাবাহী ও মালিকানাধীন রাসায়নিক ট্যাংকার এম/ভি ব্লামানেন এবং অন্যটি এম/ভি সাইবাবা। নরওয়ের পতাকাবাহী ট্যাংকারটি হুথিদের ড্রোন হামলার শিকার হতে হতে বেঁচে গেলেও ভারতগামী ট্যাংকার এম/ভি সাইবাবা ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে। এই দুই জাহাজের ডিস্ট্রেস কলের সাড়া দিয়ে এগিয়ে যায় মার্কিন ডেস্ট্রয়ার জাহাজ উএসএস ল্যাবুন। এরপর ইয়েমেনের হুথি নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে ছোড়া চারটি ড্রোন ভূপাতিত করে জাহাজটি। এর আগে শনিবার ভোরে ভারত মহাসাগরে একটি রাসায়নিকবাহী ট্যাংকারে ড্রোন হামলা হয়েছে। ইরান এই হামলা করেছে বলে দাবি করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ। গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকেই হামাসের সমর্থনে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। গাজায় ইসরায়েল হামলা বন্ধ না করলে লোহিত সাগরে ইসরায়েলি মালিকানাধীন ও ইসরায়েলগামী সব জাহাজে হামলার হুমকি দিয়ে রেখেছে ইরানের সমর্থনপ্রাপ্ত হুতি সদস্যরা। ১৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৫টি বাণিজ্যিক জাহাজে তারা হামলা চালিয়েছে। হুথিদের হামলার ভয়ে অনেক জাহাজ কোম্পানি হয় লোহিত সাগর এড়িয়ে ভিন্ন পথে গন্তব্যে যাচ্ছে নতুবা চুক্তিই বাতিল করে দিচ্ছে। এতদিন ইসরায়েল ও হামাসের যুদ্ধের জেরে লোহিত সাগরে হামলার ঘটনা ঘটলেও এবার সেই উত্তেজনা ভারত মহাসাগরে ছড়িয়েছে। ভারত মহাসাগরে শনিবারের হামলার ঘটনা জাহাজ চলাচলে নিরাপত্তার ঝুঁকি আরও বাড়াল বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

লোহিত সাগরে ভারতগামী তেলবাহী ট্যাংকারে ড্রোন হামলা
লোহিত সাগরে ভারতগামী একটি অপরিশোধিত তেলবাহী ট্যাংকারে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যরা ড্রোন হামলা করেছে। গতকাল শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড। খবর এনডিটিভির। ড্রোন হামলার শিকার ট্যাংকারটির নাম এম/ভি সাইবাবা। এটি গ্যাবনের পতাকাবাহী একটি ট্যাংকার। হামলার সময় বেশ কয়েক জন ভারতীয় নাবিক এতে ছিলেন। তবে তারা কেউ হতাহত হননি। সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড বলেছে, দুটি জাহাজ হামলা শিকার হয়েছে বলে দক্ষিণ লোহিত সাগরে টহলরত মার্কিন নৌবাহিনীর একটি জাহাজের কাছে বার্তা পাঠায়। তাদের মধ্যে একটি নরওয়ের পতাকাবাহী ও মালিকানাধীন রাসায়নিক ট্যাংকার এম/ভি ব্লামানেন এবং অন্যটি এম/ভি সাইবাবা। নরওয়ের পতাকাবাহী ট্যাংকারটি হুথিদের ড্রোন হামলার শিকার হতে হতে বেঁচে গেলেও ভারতগামী ট্যাংকার এম/ভি সাইবাবা ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে। এই দুই জাহাজের ডিস্ট্রেস কলের সাড়া দিয়ে এগিয়ে যায় মার্কিন ডেস্ট্রয়ার জাহাজ উএসএস ল্যাবুন। এরপর ইয়েমেনের হুথি নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে ছোড়া চারটি ড্রোন ভূপাতিত করে জাহাজটি। এর আগে শনিবার ভোরে ভারত মহাসাগরে একটি রাসায়নিকবাহী ট্যাংকারে ড্রোন হামলা হয়েছে। ইরান এই হামলা করেছে বলে দাবি করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ। গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকেই হামাসের সমর্থনে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। গাজায় ইসরায়েল হামলা বন্ধ না করলে লোহিত সাগরে ইসরায়েলি মালিকানাধীন ও ইসরায়েলগামী সব জাহাজে হামলার হুমকি দিয়ে রেখেছে ইরানের সমর্থনপ্রাপ্ত হুতি সদস্যরা। ১৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৫টি বাণিজ্যিক জাহাজে তারা হামলা চালিয়েছে। হুথিদের হামলার ভয়ে অনেক জাহাজ কোম্পানি হয় লোহিত সাগর এড়িয়ে ভিন্ন পথে গন্তব্যে যাচ্ছে নতুবা চুক্তিই বাতিল করে দিচ্ছে। এতদিন ইসরায়েল ও হামাসের যুদ্ধের জেরে লোহিত সাগরে হামলার ঘটনা ঘটলেও এবার সেই উত্তেজনা ভারত মহাসাগরে ছড়িয়েছে। ভারত মহাসাগরে শনিবারের হামলার ঘটনা জাহাজ চলাচলে নিরাপত্তার ঝুঁকি আরও বাড়াল বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

লোহিত সাগরে ভারতগামী তেলবাহী ট্যাংকারে ড্রোন হামলা
লোহিত সাগরে ভারতগামী একটি অপরিশোধিত তেলবাহী ট্যাংকারে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যরা ড্রোন হামলা করেছে। গতকাল শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড। খবর এনডিটিভির। ড্রোন হামলার শিকার ট্যাংকারটির নাম এমভি সাইবাবা। এটি গ্যাবনের পতাকাবাহী একটি ট্যাংকার। হামলার সময় বেশ কয়েকজন ভারতীয় নাবিক এতে ছিলেন। তবে তারা কেউ হতাহত হননি। সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড বলেছে, দুটি জাহাজ হামলা শিকার হয়েছে বলে দক্ষিণ লোহিত সাগরে টহলরত মার্কিন নৌবাহিনীর একটি জাহাজের কাছে বার্তা পাঠায়। তাদের মধ্যে একটি নরওয়ের পতাকাবাহী ও মালিকানাধীন রাসায়নিক ট্যাংকার এমভি ব্লামানেন এবং অন্যটি এমভি সাইবাবা। নরওয়ের পতাকাবাহী ট্যাংকারটি হুতিদের ড্রোন হামলার শিকার হতে হতে বেঁচে গেলেও ভারতগামী ট্যাংকার এমভি সাইবাবা ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে। এই দুই জাহাজের ডিস্ট্রেস কলের সাড়া দিয়ে এগিয়ে যায় মার্কিন ডেস্ট্রয়ার জাহাজ উএসএস ল্যাবুন। এরপর ইয়েমেনের হুতি নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে ছোড়া চারটি ড্রোন ভূপাতিত করে জাহাজটি। এর আগে শনিবার ভোরে ভারত মহাসাগরে একটি রাসায়নিকবাহী ট্যাংকারে ড্রোন হামলা হয়েছে। ইরান এই হামলা করেছে বলে দাবি করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ। গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকেই হামাসের সমর্থনে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। গাজায় ইসরায়েল হামলা বন্ধ না করলে লোহিত সাগরে ইসরায়েলি মালিকানাধীন ও ইসরায়েলগামী সব জাহাজে হামলার হুমকি দিয়ে রেখেছে ইরানের সমর্থনপ্রাপ্ত হুতি সদস্যরা। ১৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৫টি বাণিজ্যিক জাহাজে তারা হামলা চালিয়েছে। হুথিদের হামলার ভয়ে অনেক জাহাজ কোম্পানি হয় লোহিত সাগর এড়িয়ে ভিন্ন পথে গন্তব্যে যাচ্ছে নতুবা চুক্তিই বাতিল করে দিচ্ছে। এতদিন ইসরায়েল ও হামাসের যুদ্ধের জেরে লোহিত সাগরে হামলার ঘটনা ঘটলেও এবার সেই উত্তেজনা ভারত মহাসাগরে ছড়িয়েছে। ভারত মহাসাগরে শনিবারের হামলার ঘটনা জাহাজ চলাচলে নিরাপত্তার ঝুঁকি আরও বাড়াল বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
X