অনবদ্য অপূর্ব
ছোট পর্দার বড় তারকা অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। ঈদ ও বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে প্রতিবারই তিনি দর্শকদের জন্য নতুন নতুন  নাটক, ওয়েব সিরিজ নিয়ে উপস্থিত হন। এবারের রোজার ঈদেও ছিল তার তিনটি নাটক। যেগুলো ইতোমধ্যেই দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে। নাটকগুলো হচ্ছে নির্মাতা জাকারিয়া সৌখিনের ‘শহরে প্রেমের ঘ্রাণ’, এস আর মজুমদারের ‘ভালোবাসার কয়েকটা দিন’ ও রুবেল হাসানের ‘মনের কোলাহল’। পারিবারিক ও প্রেমের গল্পে নির্মিত এই তিনটি নাটকে যথারীতি অপূর্বের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তাসনিয়া ফারিণ, সাবিলা নূর ও সাফা কবির। ঈদে নিজের কাজ নিয়ে অপূর্ব বলেন, ‘এই তিনজন নির্মাতার সঙ্গে আমি এর আগেও কাজ করেছি, যা দর্শকের কাছে ইতোমধ্যেই প্রশংসিত ও জনপ্রিয় হয়েছে। এর কারণেই আরও একবার জুটি বাঁধা। এই তিন নির্মাতাই গুছিয়ে কাজ করেন। যে কারণে কনটেন্টগুলো হয় বেশ সুন্দর। এখন পর্যন্ত ঈদে প্রচারিত এই তিনটি নাটকের জন্য দর্শকের কাছ থেকে যথারীতি আমি অভূতপূর্ব সাড়া পাচ্ছি। এ ছাড়া আমার বিপরীতে যারা অভিনয় করেছেন তাদের সবারই আলাদা আলাদা দর্শক রয়েছে। যাদের কাছেও নাটকটি প্রশংসিত হচ্ছে। আগামীতে আমার আরও কিছু কাজ আসছে। সময় হলেই সব জানানো হবে।’            অপূর্ব বর্তমানে হইচইয়ের আলোচিত ওয়েব সিরিজ ‘বুকের মধ্যে আগুন’-এর স্পিন-অফ সিরিজ ‘গোলাম মামুন’ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এটি পরিচালনা করেবন শিহাব শাহীন। এর আগে সিরিজটি পরিচালনা করেছিলেন তানিম রহমান অংশু। এতে অপূর্ব এএসপি গোলাম মামুন চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এবারের সিরিজটির গল্প হবে গোলাম মামুনকে নিয়েই।  
২২ এপ্রিল, ২০২৪

লাল জমিনের মতো মুক্তিযুদ্ধের ওপর আরও নাটক হওয়া দরকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের ওপর আরও নাটক হওয়া দরকার। লাল জমিনের মতো মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক আরও মঞ্চায়িত হলে সেটি আমাদের নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে সহায়তা করবে। আমাদের নাট্যাঙ্গনকে সমৃদ্ধ করবে। রোববার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে মঞ্চ নাটক ‘লাল জমিন’র মঞ্চায়ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।  ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মুক্তিযুদ্ধ একদিকে যেমন আমাদের স্বাধীনতা এনেছে, তেমনি মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক কিছু সৃষ্টি হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের গানগুলো এখনো যখন বাজে তখন আমরা থমকে দাঁড়াই। সেগুলোর কখনো তুলনা হয় না। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক গল্প লেখা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক গল্প লেখা হয়েছে।  যেগুলো আমাদের সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে। ড. মাহমুদ বলেন, আগামীতে বিদেশি কূটনীতিকদের সামনে ‘লাল জমিন’ নাটকটি মঞ্চায়িত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এতে কূটনীতিকরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে পারবে। এ সময় দেশে নাটকের বিস্তার ও নাট্য আন্দোলনকে শক্তিশালী করার বিষয়ে ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা ও অনুভূতির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘লাল জমিন’ নাটকটি নাট্যাঙ্গনকে সমৃদ্ধ করেছে।  সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, ফরেন অফিস স্পাউসেস অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক নুরান ফাতিমা ও সভাপতি ফাহমিদা জাবীন, অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিক, অভিনেত্রী মোমেনা চৌধুরী, নাট্য নির্দেশক সুদীপ চক্রবর্তীসহ শুন্যন রেপার্টরি থিয়েটারের সদস্য, দেশের প্রথিতযশা নাট্য নির্মাতা ও অভিনয় শিল্পী এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও তথ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
২১ এপ্রিল, ২০২৪

যাত্রীদের মারধরে চালক ও কন্ডাক্টরের মৃত্যুর দাবি ছিল সাজানো নাটক
আশুলিয়ায় বাড়তি ভাড়া নিয়ে ঝগড়ার জেরে যাত্রীদের মারধরে চালক ও কন্ডাক্টরের মৃত্যু হয়নি। বরং আরেকটি বাসের চাপায় তারা নিহত হয়েছেন। নিজেকে বাঁচাতে তিনিই যাত্রীদের মারধরে দুজনের মৃত্যুর মিথ্যা গল্প বানিয়েছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও হেলপারকে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে এমন তথ্য। এ ঘটনার একটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, সোমবার (৮ এপ্রিল) আশুলিয়ার ডিইপিজেড এলাকায় নবীনগর-চন্দ্রামুখী মহাসড়কের লেনে ইতিহাস পরিবহনের একটি বাস দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর একটি দূরপাল্লার বাস পাশ দিয়ে চলে যায়। পরে বাসের গেট ঘিরে মানুষের ভিড়। যাত্রীরা যে যার মতো নামছেন। আহত অবস্থায় ওই দুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তারা মারা যান। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হাসপাতালে নেওয়ার কিছুক্ষণ পর মারা যান ইতিহাস পরিবহনের বাসটির চালক সোহেল রানা ও কন্ডাক্টর হৃদয়। তাদের সঙ্গে থাকা বাসের হেলপার আব্দুর রহমান দাবি করেছিলেন, বাড়তি ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডার জেরে যাত্রীরা তাদের মারধর করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিলে তারা মারা যান। এ সময় আব্দুর রহমান প্রাণের ভয়ে পালিয়ে যান। এ বিষয়ে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস্) আব্দুল্লাহিল কাফি জানান, আব্দুর রহমান নিজেকে বাঁচাতে যাত্রীদের সঙ্গে দ্বন্দ্বের বিষয়টি সামনে নিয়ে আসেন। গতকাল সাংবাদিক ও পুলিশের কাছে যে বক্তব্য আব্দুর রহমান দিয়েছিলেন, তাতে আমাদের খানিকটা সন্দেহ হয়। তার বক্তব্য ছিল, ১০-১২ কিংবা ১৫ জন ব্যক্তি মিলে বাস থেকে নামিয়ে দুজনকে পিটিয়ে আহত করে। কিন্তু প্রাথমিক সুরতহালে এমন কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করি আমরা। তদন্ত করতে গিয়ে আমরা একজন প্রত্যক্ষদর্শীকে পাই। যিনি আমাদের জানান, এখানে দুই বাসের মাঝে চাপা খেয়ে সোহেল ও হৃদয় আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে সেখানে দুজনের মৃত্যু হয়। আমাদের হাইওয়ে পুলিশের র‌্যাকার কর্মকর্তা ওই বাসটি সড়ক থেকে সরিয়ে নিতে গিয়েছিলেন, তার বক্তব্যেও সেখানে মারামারির কোনো তথ্য পাইনি। এই প্রেক্ষাপটে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী অর্থাৎ যিনি বাসের হেলপার পরিচয় দিয়ে এই ঘটনাগুলো বলেছিলেন, তার সঙ্গে আবারও আমরা কথা বলি। কথা বলার একপর্যায়ে তিনি প্রাথমিকভাবে এ রকম বলেন যে, ওই সময় তিনি নিজেই বাসটি চালাচ্ছিলেন। ‘মা-বাবার দোয়া পরিবহন’র অন্য একটি বাস তাদের বাম পাশে ছিল। সেই বাসটি যখন আগে যাচ্ছিল, তখন আব্দুর রহমান নিজে আগে থাকার জন্য প্রতিযোগিতা করে তার গাড়ি বাঁয়ে চাপান। নিহত দুজনের একজন রাস্তায় ছিলেন অর্থাৎ বাসের নিচে ছিলেন। আরেকজন বাসের গেটের দিকে ছিলেন। ইতিহাস পরিবহনের বাসটি যখন আকস্মিক বামে চাপানো হয়, তখন ওই দুজন বামে থাকা ‘বাবা মায়ের দোয়া’ নামের বাসটির সঙ্গে চাপা খান। এতে তারা আহত হলে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। প্রাথমিকভাবে তদন্তে আমরা এটাই পেয়েছি।  
১০ এপ্রিল, ২০২৪

ঈদের বিশেষ নাটক ‘আমরা বোকা না’
আসন্ন রোজার ঈদকে সামনে রেখে এখন ব্যস্ত সময় পার করছে দেশের নাটক ইন্ডাস্ট্রি। টেলিভিশন ও ইউটিউব নাটকের শেষ সময়ের প্রস্ততি চলছে। দুটি প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এবার ১০০টির বেশি নাটক মুক্তির পরিকল্পনায় রয়েছে। তার মধ্যে আছে ঈদের বিশেষ নাটক ‘আমরা বোকা না’। এটি পরিচালনা করছেন মো. রবিউল সিকদার। নাটকটির গল্প রচনা করেছেন আহসান আলমগীর। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রাণ রায় ও আখম হাসান। নির্মাতা বলেন, ‘ঈদের নাটক নির্মাণে সবসময়ই বাড়তি চাপ থাকে। এ সময় দর্শকদের হাতে প্রচুর অপশন থাকে। তাই ভালো গল্প ও নির্মাণে দক্ষতা না থাকলে পিছিয়ে পড়তে হয়। আমি আমার গল্প নিয়ে আশাবাদী। এ ছাড়া নাটকে জনপ্রিয় দুজন আর্টিস্ট রয়েছেন। নাটকটি দর্শকের কাছে ভালো লাগবে বলে আমি আশাবাদী।’
০১ এপ্রিল, ২০২৪

ঈদে আসছে নাটক ‘দুনিয়ার খেলা’
আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে রাজধানীর মিরপুর, খিলগাঁও, টঙ্গী রেলস্টেশনসহ বিভিন্ন লোকেশনে চিত্রায়ন করা হয়েছে নাটক ‘দুনিয়ার খেলা’। প্রিয়া সেন এর লেখা গল্পে নাটকটিতে জুটি বেঁধেছেন আশিক খান চৌধুরী ও খান রশ্নি, রিকো ডি রোজারিও ও তানহা নুফা। নাটকটি নির্মাণ করেছেন নির্মাতা এস.ডি.জীবন। ঈদে জীবন প্রিয়া ডিজিটাল ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাবে নাটকটি। নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাপ্পা দ্বীপ রায়, নুরুল কবির,   মাহফুজ সাফি, ডিজে রুবেল, এম.এন.শিপু, মেহেদি ও নিরব উদ্দিনসহ আরও অনেকে।  আশিক খান ফ্লিমস এর সহযোগিতায় তত্ত্বাবধানে  ছিলেন রাকিবুল হাসান। চিত্রগ্রহণে ছিলেন আর.আই লিপসন। নির্মাতা এস.ডি.জীবন বলেন, ‘দুনিয়ার খেলা’ নামটি যেমন সুন্দর, নাটকের গল্পটিও অসাধারণ। প্রিয়া সেন ভালোই লিখেছে। এটি আমাদের একটি স্বপ্নের প্রজেক্ট। গল্পটা মুলত রোমান্টিক অ্যাকশন টাইপের। যাতে প্রেম, অভাবের তাড়না, ক্ষমতার লোভ এই ধরনের বিষয়গুলো আছে। আমি আমার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সুন্দর একটি টিম ওয়ার্ক করেছি। আশিক খান ও রাকিবুল হাসানসহ টিমের সকলে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজটি করেছেন। আমরা মুলত ভিন্নভাবে একটি গল্প বলতে চেয়েছি। নাটকে আশিক খান ও খান রশ্নি'র রসায়নটা দারুণ ছিল। বাকিটা বিচার করবে দর্শকরা, আমি সকলকে নাটকটি দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যদি নাটকটি সবার ভালো লাগে, তাহলে আমাদের কষ্ট সার্থক হবে।’ নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে আশিক খান চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সময়ের সমাজকে সুন্দর একটি বার্তা দিবে এই নাটকটি। ক্ষমতা আর টাকার লোভে মানুষ এই দুনিয়ায় কতো খেলা খেলে সেটিই বুঝতে পারবেন এই নাটকে। প্রিয়া সেন দিদির গল্পে পরিচালক এস.ডি.জীবন দাদা একটি সুন্দর কাজ করেছেন। এটি আমাদের একটি টিম ওয়ার্ক। আমরা সবাই নিজেদের পরিবারের সদস্যদের মতোই কাজ করেছি। আমি আশা করছি দর্শকরা অন্যরকম কিছু দেখতে পাবেন। আমি সকলকে নাটকটি দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’ এতে অভিনয় প্রসঙ্গে খান রশ্নি বলেন, ‘নাটকের গল্প অসাধারণ। সমাজের বাস্তবতা, প্রেম ও দন্দ্ব, অভাবের তাড়না, ক্ষমতার লোভ, সবকিছু মিলে দর্শক ঈদের আয়োজনে যে ধরনের নাটক দেখতে চায় এটি তেমনই। এতে আমি ভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছি। আশা করছি, আমার চরিত্রটি দর্শকের পছন্দ হবে। গল্প ও চরিত্র নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাই না। আমি চাই দর্শক এটি পর্দায় দেখুক।’
২৮ মার্চ, ২০২৪

এখন আর হাতে মেহেদি দেওয়া হয় না
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। অভিনয়ের পাশাপাশি গানের প্রতিও ভালোবাসা রয়েছে তার। তবে অভিনয়কে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। আসছে ঈদে তার ২০টির ওপরে নাটক প্রচারের অপেক্ষায় রয়েছে। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো দেশের বাইরে পরিবার নিয়ে যাবেন ঈদ করতে। নিজের বর্তমান ব্যস্ততা ও ছোটবেলার রোজার ঈদের স্মৃতি নিয়ে কথা বলেছেন কালবেলার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার— মহিউদ্দীন মাহি রোজার প্রথম অর্ধ শেষের দিকে। কাজের ব্যস্ততা কেমন? এখনতো প্রতিদিনই শুটিং থাকে। আজকেও আমি শুটিং করছি। জোভান ভাইয়ের সঙ্গে ঈদের নাটকের কাজ করছি। এ ছাড়া অনেক কাজের শুটিং রোজার আগেই সম্পন্ন করেছি। সবার দোয়া ও ভালোবাসায় কাজের ব্যস্ততা আলহামদুলিল্লাহ ভালো। এই ঈদে আপনার কয়টি নাটক প্রচার হবে? আমি ধারণা করছি ২০টির ওপরে নাটক আসবে। তবে সংখ্যা আরও বাড়তেও পারে। আপনার ও অভিনেতা নিলয় জুটি বেঁধে অনেক নাটক করেছেন। এবার ঈদে কি অন্য কারও সঙ্গে আপনাকে জুটি হতে দেখবে দর্শক? আমার আর নিলয় ভাইয়ের জুটি দর্শক পছন্দ করে। তাই প্রযোজক পরিচালক আমাদের নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করেন। তবে আমার কাজ অভিনয় করা। গল্প, নির্মাতাসহ সবকিছু পছন্দ হলে আমি সবার সঙ্গেই জুটি বেঁধে কাজ করি। এবার ঈদে অনেকের সঙ্গেই জুটি বেঁধে কাজ করেছি। এ ছাড়া বিগত দিনে মোশাররফ ভাই, অপূর্ব ভাইয়ের সঙ্গেও কাজ করেছি। এখন তো ওটিটি প্ল্যাটফর্মে অনেক কাজ হচ্ছে। আপনাকে শুধু নাটকেই দেখা যাচ্ছে। এই প্ল্যাটফর্মে কাজের প্রস্তাব আসছে না, নাকি আপনি করছেন না? সত্যি কথা বলতে—ওটিটি প্ল্যাটফর্মে কাজের প্রস্তাব আগে আসত। এখন আর সেভাবে আসে না। এখন যারা ওটিটিতে কাজ করছে, তারা শুধু সেখানেই কাজ করছে। আর যারা নাটক করছে তারা শুধু নাটকই করছে। এ ছাড়া অনেকেই মনে করেন হিমি নাটক করছে ও মনে হয় ওয়েব সিরিজ বা ওয়েব ফিল্ম করবে না। তবে আমি একজন অভিনেত্রী। ভালো গল্প পেলে সব প্ল্যাটফর্মেই কাজ করব। সামনে ঈদ, ছোটবেলার ঈদের কোন বিষয়টি সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে? ছোটবেলার অনেক কিছুই এখন মনে পড়ে। তবে এখন সবচেয়ে বেশি যেই স্মৃতিটি মনে পড়ে সেটি হলো হাতে এখন আর মেহেদি দেওয়া হয় না, যা আমাকে অনেক বেশি কষ্ট দেয়। তবে না দেওয়ার কারণ হচ্ছে—দেখা গেল ঈদের পরই নতুন কোনো কাজের শুট থাকে মেহেদির জন্য কাজটি করা হয় না। এ ছাড়া এখন সালামি নেওয়ার চেয়ে দিতে হয় বেশি। তবে সবকিছুই উপভোগ করছি। ঈদ কোথায় করবেন? প্রথমবারের মতো দেশের বাইরে ঈদ করার পরিকল্পনা রয়েছে। আমার ভাই কানাডায় থাকে, ইচ্ছে আছে পরিবারসহ সেখানেই এবার ঈদ করার। সবকিছু ঠিক হলে ঈদের এক-দুদিন আগেই কানাডার উদ্দেশে রওনা দেব। দর্শকদের জন্য কিছু বলবেন? আমি আমার দর্শকদের একটি কথাই বলতে চাই। দেশের কনটেন্ট দেখুন। সবাই অনেক কষ্ট করে আপনাদের বিনোদন দেওয়ার জন্য কাজগুলো করে। তাদের কাজের পাশে থাকুন। ছোট পর্দায় তো অনেকদিন। বড় পর্দায় কবে দেখতে পাব? বড় পর্দায় অভিনয়ের অপেক্ষায় আমি নিজেও রয়েছি। এরই মধ্যে সিনেমায় কাজের প্রস্তাব পেয়েছিলাম। তবে আমি চাই সিনেমায় কাজের অভিজ্ঞতাটি সিনেমার মতোই হোক। নাটকের মতো গল্প দিয়ে কেউ সিনেমা নির্মাণ করলে সেসব গল্পে অভিনয় করতে চাই না। তাই একটু অপেক্ষা করছি সিনেমার মতো গল্প হলেই বড় পর্দায় আমাকে দেখবে দর্শক।
১৯ মার্চ, ২০২৪

ঢাবির নাটমণ্ডলে মঞ্চায়িত হচ্ছে থিয়েটার বিভাগের নাটক ‘সিদ্ধান্ত’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ প্রতিনিয়তই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যতিক্রমী এবং শিক্ষামূলক নাট্য প্রদর্শনীর আয়োজন করে আসছে। বছরজুড়ে বিভাগটি মঞ্চে আনে নতুন নতুন নাটক। বছর শেষে নতুন নির্দেশকদের নাটক নিয়ে আয়োজন করা হয় কেন্দ্রীয় নাট্যোৎসব। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বিভাগের উদ্যোগে মঞ্চায়িত হচ্ছে নতুন প্রযোজনা ‘সিদ্ধান্ত’। সাত দিনব্যাপী এই প্রযোজনাটি মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে বিকেলে শুরু হয়েছে; চলবে আগামী ৫ মার্চ পর্যন্ত। বহুমাত্রিক নাট্যব্যক্তিত্ব ও বিভাগের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীনের নির্দেশনায় প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় ধারাবাহিকভাবে মঞ্চস্থ হবে নাটকটি। বিখ্যাত জার্মান নাট্যকার বার্টল্ট ব্রেখট রচিত ‘মেজারস টেকেন’ থেকে নাটকটি অনুবাদ ও পুনর্লিখন করেছেন বিভাগের শিক্ষক ড. শাহমান মৈশান। এতে অভিনয় করছেন বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী মো. তানভীর আহম্মেদ, নাসরিন সুলতানা অনু, ওবায়দুর রহমান সোহান, প্রণব রঞ্জন বালা এবং বিভাগের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মনোহর চন্দ্র দাস। নাটকের মঞ্চ ও আলোক পরিকল্পনা করেন অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীন এবং সহযোগিতায় ছিলেন ধীমান চন্দ্র বর্মণ। দেহবিন্যাস, চলন ও তাল বাদনে আছেন অমিত চৌধুরী। সংগীত পরিকল্পনা করেছেন ড. সাইম রানা এবং পোশাক পরিকল্পনা করেছেন মহসিনা আক্তার। এছাড়া, দ্রব্য পরিকল্পনা ও প্রয়োগে আছেন আহসান খান এবং নির্মাণ সহযোগিতায় উম্মে হানি, মিমো, নিবিড়, তানজিমা, খাশ্রি, সিথি, মিমি, মিম, কথক, সাগরিকা, সোহান, উপমা, অথৈ। পোস্টার ডিজাইনে দেবাশিস কুমার, প্রচার ও প্রকাশনায় তানভীর নাহিদ খান, আহসান খান এবং কারিগরী সহযোগিতায় রয়েছেন শাহাবুদ্দিন মিয়া, কাজী রুবেল ও মজনু মিয়া। এ প্রসঙ্গে নাটকটির নির্দেশক অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীন বলেন, ‘সিদ্ধান্ত’ প্রকৃতপক্ষে কয়েকজন বিপ্লবীর এক সংকটাপন্ন পরিণতিকে নির্দেশ করে। এক তরুণ কমরেডের আবেগের সাথে কমিউনিস্ট পার্টির কৌশলগত বিপ্লবের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা সাংঘর্ষিক হয়ে ওঠে। আর পার্টি থেকে বিচ্যুত কিন্তু দুর্দশাগ্রস্ত জনতার প্রতি মমত্ববোধ সত্ত্বেও শুধু বিপ্লবকে সমুন্নত রাখতে এই তরুণ কমরেডকে মৃত্যুর মতো পরিণতি বরণ করতে হয়। এই মৃত্যু হত্যা নয় আবার আত্মহত্যাও নয়, তাহলে কি এই মৃত্যু? বিপ্লব, সংঘাত ও ভাবাবেগের সংশ্লেষে নির্মিত নাট্য প্রযোজনা হলো ‘সিদ্ধান্ত’। এর আগে, চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি ভারতের কেরালায় একটি আন্তর্জাতিক থিয়েটার ফেস্টিভ্যালে, ২৩ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের বিশ্ব ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি নিকেতনে এবং ২৪ জানুয়ারি রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সীদ্ধান্ত’ নাটকের প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

তামিমের অবসর ইস্যুতে মুখ খুললেন হাথুরু
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালকে নিয়েই গত বছর পুরোটা সময়ই উত্তাল ছিল ক্রিকেটপাড়া। এই নিয়ে অবশ্য টাইগার ক্রিকেটে কম জল ঘোলা হয়নি। অধিনায়কত্ব ছাড়া থেকে শুরু করে জাতীয় দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার মতো ঘটনায় তামিমই ছিলেন দেশের ক্রীড়াঙ্গনের প্রধান শিরোনাম। দেশের ক্রিকেটের এতবড় ঘটনার পরেও টাইগারদের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের দাবি তিনি না কি কিছুই জানতেন না। বর্তমানে বিপিএলের প্লে-অফ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তামিম ইকবাল। ফ্রাঞ্চাইজি এই টুর্নামেন্টের এখন পর্যন্ত সেরা রান সংগ্রাহক হলেও তাকে জাতীয় দলের জার্সিতে দেখা যাবে কি না তা নিয়ে রয়েছে সন্দেহ। সম্প্রতি ক্রিকেট বিষয়ক এক ওয়েবসাইটে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তামিমকে নিয়ে কথা বলেছেন কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহে। ঘরের মাটিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের সিরিজ চলাকালীন ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। এই বিষয়ে জানতে চাইলে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘কোন ঘটনা? আমি জানতে চাই। আমি এর আগে কখনো এই বিষয়ে শুনিনি। সত্য বলতে, আমি আজ পর্যন্ত জানি না সে কেন অমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।’ অবশ্য ওই ঘটনার পরে তামিমের সঙ্গে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি হাথুরু। তামিমকে নিয়ে শ্রীলঙ্কান এই কোচ আরও বলেন, ‘সে অবসর নিয়েছে এবং সেটি এমন একটি পর্যায় যেখানে আমরা কিছুই করতে পারি না। এরপর আমার মনোযোগ রয়েছে দলের দিকে। আপনি জানেন, আমি সবসময় এই কথা বলেছি, দলের চেয়ে কোনো ব্যক্তিই বড় নয়।’ এ দিকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ফ্রাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট বিপিএল নিয়েও কথা বলেছেন জাতীয় দলের এই কোচ। বিপিএলকে সাকার্সের সঙ্গে তুলনা করেছেন তিনি। সেইসঙ্গে টুর্নামেন্টের কার্যকারিতার মান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন হাথুরুসিংহে।
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ধর্ষণ করতেই সাজানো হয় চুরির নাটক
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে মা-মেয়েকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মেহেরাজ হোসেন (৪৮) নামে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে চরক্লার্ক ইউনিয়ন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই মেহেরাজকে দিয়েই ঘরের সিঁধ কাটায় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বারের সহযোগী গরুর ব্যাপারী মো. হারুন। ঘরে অনেক মালপত্র আছে, সেই প্রলোভন দেখিয়ে তাকে সিঁধ কাটতে প্ররোচিত করে হারুন। কিন্তু সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে হারুনের সঙ্গে মুন্সী মেম্বারকে দেখে অবাক হয় মেহেরাজ। মুন্সী মেম্বার ও হারুনকে ওই নারীকে ধর্ষণ করতে দেখে মেহেরাজও নারীর পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ করে। গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে নিজ সম্মেলন কক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, মুন্সী মেম্বার মেহেরাজকে দিয়ে ঘরের সিঁধ কাটিয়ে গরুর ব্যাপারী মো. হারুনকে নিয়ে ওই নারীর ঘরে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করে। ওই সুযোগে মেহেরাজ ওই নারীর পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ করে। পুলিশ ঘটনার পর পরই সিঁধ কাটার কাজে ব্যবহৃত কোদাল, কাঁচি, কালো প্যান্ট ও কানটুপি জব্দ করে। প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়, মূলত হারুন গৃহবধূর বসতঘরে মালপত্র আছে বলে মেহেরাজকে চুরি করতে প্ররোচিত করে। মেহেরাজ রাজি হলে সিঁধ কেটে ঘরে প্রবেশ করে। প্রবেশের পর হারুনের সঙ্গে মুন্সী মেম্বারকে দেখে মেহেরাজ অবাক হয় এবং বুঝতে পারে ধর্ষণ করতেই তাকে দিয়ে চুরির নাটক সাজানো হয়েছে। পুলিশ সুপার বলেন, হারুনের সহযোগিতায় ওই নারীকে আবুল খায়ের মুন্সী মেম্বার পায়ের বাঁধন খুলে প্রথমে ধর্ষণ করে। এরপর হারুন ওই নারীকে ধর্ষণ করে। মেহেরাজ পাশের রুমে থাকা ওই নারীর মেয়েকে ধর্ষণ করে। এ সময় তারা কানে থাকা স্বর্ণের দুল ও ঘরে থাকা টাকা নিয়ে নেয়। যাওয়ার সময় হাতের বাঁধন খুলে দেয় এবং ঘটনার বিষয়ে কাউকে কিছু বললে তাদের প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিজয়া সেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইব্রাহীম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বেগমগঞ্জ সার্কেল) নাজমুল হাসান রাজীব, সহকারী পুলিশ সুপার (চাটখিল সার্কেল) নিত্যানন্দ দাস, চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম প্রমুখ। সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নের চরকাজী মোখলেছ গ্রামের একটি বাড়িতে গত সোমবার রাতে বসতঘরের সিঁধ কেটে মা-মেয়েকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে সাবেক ইউপি সদস্য ও চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল খায়ের মুন্সী, তার সহযোগী হারুন এবং অজ্ঞাত এক ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। তাৎক্ষণিক পুলিশ আবুল খায়েরকে গ্রেপ্তার করে। পরে গ্রেপ্তার করা হয় মেহেরাজ হোসেনকে। এদিকে, আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে মেহেরাজ হোসেন। গতকাল বিকেলে নোয়াখালী ৮ নম্বর আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া ইসলাম তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। চরজব্বর থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, আসামি মেহেরাজ দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে। পরে তাকেসহ মামলার প্রধান আসামি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বারকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার শিশুটিও আদালতে ২২ ধারায় ঘটনার বিবরণ দিয়ে জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানান ওসি। মুন্সী মেম্বারকে দল থেকে বহিষ্কার: মা-মেয়েকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় গ্রেপ্তার প্রধান আসামি চরওয়াপদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল খায়ের ওরফে মুন্সী মেম্বারকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল সকালে তাকে বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হানিফ চৌধুরী। তিনি বলেন, মঙ্গলবার এক জরুরি সভা ডেকে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আবুল খায়ের মামলা থেকে নির্দোষ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত দলীয় পদ ও দলের সব কর্মকাণ্ড থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X