নাসা স্পেস অ্যাপ চ্যালেঞ্জে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২৩ এ ‘বেস্ট স্টোরিটেলিং’ ক্যাটাগরিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশের ‘টিম ভয়েজার্স’। এ নিয়ে টানা তিনবার এবং প্রতিযোগিতায় চতুর্থবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হলো বাংলাদেশ। এবার ১৫২টি দেশের ৫৭ হাজার ৯৯৯ প্রতিযোগী অংশ নেন। ৮ হাজার ৭১৫টি দলে ভাগ হয়ে ৩০টি ক্যাটাগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তারা। প্রতিযোগিতার বাংলাদেশ পর্বের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বেসিস জানায়, প্রতিযোগীদের ৫ হাজার ৫৫৬টি প্রকল্পের মধ্যে অতুলনীয় উদ্ভাবন প্রদর্শন করেছে বাংলাদেশ দল। বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টিম ভয়েজার্স’-এর মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘এভরিথিং স্টার্টস উইথ ওয়াটার’। তাদের জন্য নির্ধারিত ‘মিশন’ ছিল পৃথিবীতে সম্পূর্ণ পানি প্রবাহের পথ বোঝাতে দৃশ্যাত্মক সরঞ্জাম তৈরি করা, যা দিয়ে শিক্ষার্থীদের পৃথিবীর সিস্টেমে পানির প্রবাহপথ এবং কীভাবে তা জলবায়ু পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে তা বোঝানো। টিম ভয়েজার্স দলের সদস্যরা হলেন খালদি সাকবি (দলনেতা), আব্দুল মালেক, সাখাওয়াত হোসেন, ফাহমিদা আক্তার ও মোহাম্মদ আতকি। বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, এই বিশ্বজয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সম্ভাবনা এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে, তা আবারও প্রমাণ করল। নাসা স্পেস অ্যাপ চ্যালেঞ্জের বাংলাদেশ পর্বের আহ্বায়ক ও বেসিস পরিচালক তানভীর হোসেন খান বলেন, এই বিশ্বজয় আমাদের সৃজনশীলতা এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতার প্রমাণ। ২০১৮ সালে ‘লুনার ভিআর প্রজেক্ট’ ‘বেস্ট ইউজ অব ডাটা’ ক্যাটাগরিতে চাঁদে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে ভার্চুয়াল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টিম অলীক’। ২০২১ সালে ‘বেস্ট মিশন কনসেপ্ট’ ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির যৌথ দল ‘টিম মহাকাশ’। আর ২০২২ সালে ‘টিম ডায়মন্ডস’ ‘সবচেয়ে অনুপ্রেরণামূলক’ ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়।
২৫ জানুয়ারি, ২০২৪

নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে হ্যাটট্রিক বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২৩ এ ‘বেস্ট স্টোরিটেলিং’ ক্যাটাগরিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশের দল ‘টিম ভয়েজার্স’। এর মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতায় টানা তিনবার এবং মোট চতুর্থবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হলো বাংলাদেশ।  এবারের প্রতিযোগিতায় ১৫২টি দেশ থেকে ৫৭ হাজার ৯৯৯ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। আট হাজার ৭১৫টি দলে ভাগ হয়ে ৩০টি  ক্যাটাগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তারা। প্রতিযোগিতার বাংলাদেশ পর্বের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)।  এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বেসিস জানায়, প্রতিযোগীদের মোট পাঁচ হাজার ৫৫৬টি প্রকল্পের মধ্যে বাংলাদেশ অতুলনীয় উদ্ভাবন প্রদর্শন করেছেন। বাংলাদেশের বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টিম ভয়েজার্স’ মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘এভরিথিং স্টার্টস উইথ ওয়াটার’। তার প্রতি নির্ধারিত ‘মিশন’ ছিল পৃথিবীতে সম্পূর্ণ পানিপ্রবাহের পথ বোঝানোর জন্য একটি দৃশ্যাত্মক সরঞ্জাম তৈরি করা যা শিক্ষার্থীদের পৃথিবীর সিস্টেমে পানি প্রবাহ পথ এবং পানি কীভাবে জলবায়ু পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে তা বোঝানো।  টিম ভয়েজার্সের দলের সদস্যরা হলেন খালদি সাকবি (দলনেতা) এবং আব্দুল মালেক, সাখাওয়াত হোসেন, ফাহমিদা আক্তার এবং মোহাম্মদ আতকি। বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, এই বিশ্বজয় বাংলাদেশিদের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সম্ভাবনা এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে যে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে তা আবারও প্রমাণ করেছে।  নাসা স্পেস অ্যাপ চ্যালেঞ্জের বাংলাদেশ পর্বের আহ্বায়ক ও বেসিস পরিচালক তানভীর হোসেন খান বলেন, এই বিশ্বজয় আমাদের সৃজনশীলতা এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতার প্রমাণ। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে ‘লুনার ভিআর প্রজেক্ট’ ‘বেস্ট ইউস অব ডেটা’ ক্যাটাগরিতে চাঁদে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে ভার্চুয়াল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টিম অলীক’। ২০২১ সালে ‘বেস্ট মিশন কনসেপ্ট’ ক্যাটেগরিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় খুলনা প্রকৌশল ও  প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির সম্মিলিত দল ‘টিম মহাকাশ’। ২০২২ সালে ‘টিম ডায়মন্ডস’ ‘সবচেয়ে অনুপ্রেরণামূলক’ ক্যাটাগরিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়। 
২৪ জানুয়ারি, ২০২৪

ম্যানেজার নেবে নাসা গ্রুপ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান নাসা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটি ‘সিনিয়র ম্যানেজার’ পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা আগামী ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানের নাম: নাসা গ্রুপ বিভাগের নাম: মার্চেন্ডাইজিং পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয় শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি (টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং) / স্নাতক (অ্যাপারেলস মার্চেন্ডাইজিং)/ স্নাতকোত্তর অভিজ্ঞতা: ১০-১২ বছর বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে চাকরির ধরন: ফুল টাইম প্রার্থীর ধরন: পুরুষ বয়স: ৩২-৩৮ বছর কর্মস্থল: যে কোনো স্থান আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময়: ২৫ নভেম্বর ২০২৩
১৩ নভেম্বর, ২০২৩

নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় শীর্ষে এনএসইউ
নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২৩ তিযোগিতার বাংলাদেশ পর্বে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সেইসঙ্গে ‘ইনসেপশন লাস্ট হোপ’ নামে দলটি নাসা থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মনোনয়ন পেয়েছে। এনএসইউর আরেকটি জুনিয়র দল ‘টিম প্লেক্সাস’ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১০টি দলকে হারিয়ে ভিন্ন ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে। গত শনিবার এ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান হয়। এতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের পরিবেশ, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জেমস এস গার্ডিনার ছিলেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
০৯ অক্টোবর, ২০২৩

শেষ হলো ৯ম নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর উদ্যোগে ও বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহযোগিতায় শেষ হলো নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩। গত শুক্রবার শুরু হয়ে এই হ্যাকাথন চলে একটানা ৩৬ ঘণ্টা। বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়। রাজধানীর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি (আইইউবি) মিলনায়তনে এই পুরস্কার বিতরণী পর্ব আয়োজিত হয়।  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইইউবি’র উপাচার্য প্রফেসর তানভীর হাসান এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের অর্থনীতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মকর্তা জেমস গার্ডিনার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ হলো একটি অসাধারণ প্ল্যাটফর্ম যা শুধুমাত্র উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে না বরং আমাদের তরুণদের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রতি শেখার আগ্রহ জাগায়। এটি সৃজনশীল এবং স্বাধীন চিন্তা শক্তি প্রয়োগের উপযুক্ত স্থান। বেসিস টানা ৯ম বারের মতো এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় আমি তাদের প্রশংসা এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এই ধারাবাহিকতা আমাদের তরুণদেরকে উজ্জীবিত করবে এবং চতুর্থবার বিশ্বজয় করবে বলে আমি আশা করি।  অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এর আহ্বায়ক তানভীর হোসেন খান বলেন, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩-এ এবার দেশের নয়টি শহর থেকে দুই হাজারেরও বেশি প্রতিযোগী অংশ নিয়েছে। সেখান থেকে বাছাইকৃত ২১০টি প্রকল্পের মধ্যে হাইব্রিড মডেলে শীর্ষ ৫০টি প্রকল্প নিয়ে আইইউবি-তে সরাসরি এবং বাকি ১৬০টি প্রকল্প নিয়ে অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয় দুই দিনব্যাপী হ্যাকাথন। আমরা বিগত তিনবার মূল আসরে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছি এবং আমি বিশ্বাস করি এই গৌরবের ধারা অব্যহত থাকবে। বাংলাদেশের ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের অর্থনীতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মকর্তা জেমস গার্ডিনার বলেন, এটা অসাধারণ যে বিশ্বের অন্য কোনো দেশ তিনবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়নি। আপনাদের নিজেদেরকে নিয়ে আপনাদের গর্ব করা উচিত। আমি পরের বছর আবারো আপনাদের মধ্য থেকে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী দল দেখতে চাই।  অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের উপদেষ্টা মোহাম্মদ মাহদী-উজ-জামান ও আরিফুল হাসান অপু। প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস  অ্যাডমিনিস্ট্র্রেশন-নাসা আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের ১৮৫টি দেশের প্রযুক্তিবিদ, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, আর্টিস্ট, শিক্ষাবিদ, উদ্যোক্তাদের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের মেধাবী তরুণদের একত্রিত করে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করার লক্ষ্যে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।  নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এর বাংলাদেশ পর্বে বিজয়ী হয়েছেন:  ঢাকা- উইনার: টিম রুবাস্ট, রানার্স-আপ: টিম অ্যাস্ট্রোটাইটান্স, ২য় রানার্স-আপ: টিম এক্লিপ্সো, চট্টগ্রাম- উইনার: টিম আলফা, রানার্স-আপ:টিম তুখোড়, ২য় রানার্স-আপ: টিম প্লেক্সাস, রাজশাহী- উইনার: টিম ভয়েজার্স, রানার্স-আপ: টিম এরর ৪০৪, ২য় রানার্স-আপ: টিম মার্স মার্ভেল, কুমিল্লা- উইনার: টিম হাইব্রিড, রানার্স-আপ: টিম এজফ্লাই, ২য় রানার্স-আপ: টিম মুনর‍্যাকার্স, সিলেট- উইনার: টিম এক্লিপ্সিয়া, রানার্স-আপ: টিম প্রস্ফুট, ২য় রানার্স-আপ: টিম অ্যাস্ট্রোগ্লাইড, খুলনা- উইনার: টিম স্টর্ম ট্রুপার্স, রানার্স-আপ: টিম মহাকর্ষ, ২য় রানার্স-আপ: টিম অনির্বাণ, বরিশাল- উইনার: দ্য টাইটানস, রানার্স-আপ: ইয়োট্টাবাইট, ২য় রানার্স-আপ: টিম স্পেস আলকেমিস্টস, রংপুর- উইনার: টিম রিকার্শন, রানার্স-আপ: দ্য স্পেস স্কোয়াড, ২য় রানার্স-আপ: টিম গ্যালাক্টিক গ্ল্যাডিয়েটরস, ময়মনসিংহ- উইনার: টিম ইনসেপশন লাস্ট হোপ, রানার্স-আপ: টিম সোলারসেন্টিনেল, ২য় রানার্স-আপ: টিম লুনার এ্যালাইস।
০৮ অক্টোবর, ২০২৩

কাল শুরু হচ্ছে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩
আগামীকাল শুক্রবার (৬ অক্টোবর) থেকে শুরু হচ্ছে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এর বাংলাদেশ পর্ব। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহযোগিতায় টানা নবম বারের মতো এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। অনলাইন ও অফলাইন উভয় মাধ্যমে রাজধানীর ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে (আইইউবি) দুই দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতার আসর বসতে যাচ্ছে। আয়োজন সম্পর্কে বেসিস জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্র্রেশন (নাসা) আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের ১৮৫টি দেশের প্রযুক্তিবিদ, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, আর্টিস্ট, শিক্ষাবিদ, উদ্যোক্তাদের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের মেধাবী তরুণদের একত্রিত করে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করার লক্ষ্যে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। তারই অংশ হিসেবে বেসিসের উদ্যোগে বাংলাদেশের ৯টি শহর থেকে দুই হাজারেরও বেশি প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছে এই হ্যাকাথনে। সর্বমোট ২১০টি প্রকল্পের মধ্যে হাইব্রিড মডেলে বাছাইকৃত ১০০টি প্রকল্প বাংলাদেশ পর্বের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। এদের মধ্যে ৫০টি প্রকল্প আইইউবি’তে সরাসরি এবং বাকি ৫০টি অনলাইনে এই হ্যাকাথনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এর আহ্বায়ক তানভীর হোসেন খান বলেন, এই চ্যালেঞ্জের সঙ্গে আমার পথচলা শুরু হয় ২০১৮ সাল থেকে। বিগত দুই বছর ধরে আমি এই প্রোগ্রামটার আহ্বায়ক হিসেবে কাজ করছি। আমরা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে আমাদের তরুণদের কৃতিত্বের জন্য গর্বিত। ৩৬ ঘণ্টা টানা হ্যাকথন আয়োজনের পর শনিবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আইইউবি’তে আয়োজিত হবে প্রতিযোগিতার সমাপনী পর্ব। শুক্রবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন। অন্যদিকে সমাপনী পর্বে শনিবার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইন্ডিপেন্ডেট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য তানভীর হাসান এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশের ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের অর্থনীতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মকর্তা জেমস গার্ডিনার।
০৫ অক্টোবর, ২০২৩

আজ ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্বের প্রমাণ দেবে নাসা
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘদিনের। এ নিয়ে আলোচনা আর বিতর্কের কোনো শেষ নেই। তবে এখনও বিষয়টি নিয়ে পাকা কোনো প্রমাণ নেই। এ বিতর্কের মধ্যে ভিনগ্রহের প্রাণীদের চালানো নভোযান বা আনআইডেন্টিফাইড ফ্লাইং অবজেক্ট (ইউএফও) নিয়ে গল্প আর সংশয়ের শেষ নেই।  বৃহস্পতিবার এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আজ ভিনগ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব নিয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এ গবেষণায় ভিনগ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব প্রমাণ হতে পারে।  নাসা জানিয়েছে, গতবছর তারা আনআইডেন্টিফাইড অ্যানোমালাস ফেনোমেনা (ইউএপি) বা অজ্ঞাত অস্বাভাবিক ঘটনাসংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্যপ্রমাণ নিয়ে গবেষণা করেছে। এ গবেষণার সময়ে ইউএফওর পরিবর্তে ইউএপি লেখার প্রচলন শুরু হয়। এটি মানুষের কাছে আগ্রহের বিষয় হলেও বিজ্ঞানীদের কাছে কেবলই ব্রাত্য বিষয়।  এএফপি জানিয়েছে, প্রাণীর অস্তিত্ব নিয়ে এ গবেষণায় অংশ নিয়েছেন ১৬ জন গবেষক। তারা চলতি বছরের মে মাসে প্রাথমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে। তবে সেখানে প্রাপ্ত তথ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট নয় বলে জানানো হয়। এজন্য তারা আরও উচ্চমানের তথ্য সংগ্রহের কথা জানান। বিশ্লেষকরা বলছেন, আজকের প্রকাশিতব্য প্রতিবেদন থেকে বিশেষ কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই। এরপর হয়তো নাসা প্রাণীর অস্তিত্ব প্রমাণের বদলে নতুন করে ইউএপির অনুসন্ধানে আরেকটি অভিযান শুরু করতে পারে। সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, নাসার বিভিন্ন নভোযান ও রোভার সৌরজগতের অন্যান্য অংশে প্রাণের অস্তিত্ব খোঁজার কাজে ব্যবহার হয়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দূর-দূরান্তের গ্রহে বুদ্ধিদীপ্ত সভ্যতার নিদর্শন খোঁজার চেষ্টা করলেও ঐতিহাসিকভাবে, পৃথিবীতে ভিনগ্রহের প্রাণীর উপস্থিতি নিয়ে ‘গুজব’ ভুল প্রমাণ করার পেছনেই এই সংস্থাটি অনেক কাঠখড় পুড়িয়েছে। মে মাসে সংস্থাটির বিজ্ঞানীরা জানান, তারা ২৭ বছরে বর্ণিত ৮০০টি ‘ঘটনা’ নিয়ে কাজ করেছেন। যার মধ্যে ২ থেকে ৫ শতাংশকে তারা ‘অস্বাভাবিক’ বা অনিয়মিত বলে অভিহিত করেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মার্কিন সরকার ইউএপিকে গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেছে। তাদের ধারণা এসবের সাথে বিদেশি রাষ্ট্রের গোয়েন্দা কার্যক্রমের সংযোগ রয়েছে। অর্থাৎ, এমনও হতে পারে যে মানুষ যেগুলোকে ভিনগ্রহের প্রাণীর কাজ ভাবছে, সেগুলো হয়তো চীন বা উত্তর কোরিয়ার মতো বৈরী রাষ্ট্রের গোয়েন্দা কার্যক্রম।  
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

এজিএম পদে চাকরি দেবে নাসা গ্রুপ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান নাসা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটি ‘এজিএম’ পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানের নাম: নাসা গ্রুপ বিভাগের নাম: অ্যাকাউন্টস পদের নাম: এজিএম পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয় শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (অ্যাকাউন্টিং/ফাইন্যান্স/অন্যান্য)/স্নাতকোত্তর অভিজ্ঞতা: ১০-১২ বছর বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে চাকরির ধরন: ফুল টাইম প্রার্থীর ধরন: পুরুষ বয়স: ৩৫-৪৫ বছর কর্মস্থল: ঢাকা আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময়: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X