রাজধানীতে পুষ্টি ডেইরি ফার্ম বন্ধ ঘোষণা
পরিবেশ দূষণের দায়ে রাজধানীর অন্যতম মিষ্টি, বেকারি পণ্য উৎপাদনকারী ও সরবরাহকারী পুষ্টি ডেইরি ফার্ম সুইটস অ্যান্ড বেকারি কারাখানা বন্ধ করে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার (১৩ মে) পরিবেশ অধিদপ্তরে পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং) মোহাম্মদ মাসুদ হাসান পাটোয়ারী স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য বলা হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ ব্যতিরেকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম পরিচালনা করছে। প্রতিষ্ঠানের উল্লিখিত কার্যক্রম বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০) অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ এবং এর ক্ষতিপূরণ আদায়যোগ্য। অফিস আদেশে বলা হয় ‘পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা মহানগর কার্যালয়, ঢাকা কর্তৃক সরেজমিন পরিদর্শনকালে প্রাপ্ত তথ্য এবং ১৩ মে কার্যালয়ে আপনার উপস্থিতিতে শুনানি শেষে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ ব্যতিরেকে আবাসিক এলাকায় প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও তার কার্যক্রম পরিচালনার দায়ে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০)-এর ধারা-৭ এর আলোকে পরিবেশ ও প্রতিবেশগত ক্ষতিসাধনের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত পদ্ধতিতে Environmental Damage Assessment করা হয়েছে। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ১,০০,০০০/- (এক লাখ) টাকা মাত্র।’ অফিস আদেশে আরও বলা হয়, ‘পরিবেশ ও প্রতিবেশগত ক্ষতিসাধনের জন্য ক্ষতিপূরণ বাবদ ধার্যকৃত ১,০০,০০০ (এক লাখ) টাকা বাংলাদেশ সরকারের অনুকূলে মহাপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা বরাবর Demand Draft/Pay Order মূলে জমাদান এবং ১৩ মে এ আদেশ প্রাপ্তির পর থেকে ওই প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রদান করা হলো।’ এদিকে পরিবেশ অধিদপ্ত সূত্রে জানায়, মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্ট আবাসিক এলাকায় অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানির ঢাকার ৫ জায়গায় মিষ্টি ও বেকারিজ পণ্যে বিক্রিয়ের আউটলেট রয়েছে। বছরে অর্ধ শত কোটি টাকার বেশি ব্যবসা করে প্রতিষ্ঠানটি। যেখানে কর্মরত রয়েছে শতাধিক শ্রমিক।
১৩ মে, ২০২৪

মঙ্গলবার ২৭ জেলার সব স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
চলমান তাপদাহের কারণে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দেশের ২৭ জেলার সব স্কুল-কলেজসহ সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।  সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে চলমান তাপদাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরামর্শক্রমে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সকল জেলার, ঢাকা বিভাগের ঢাকা, টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ জেলার, রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম ও দিনাজপুর জেলার এবং বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার সকল মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামীকাল (৩০ এপ্রিল, মঙ্গলবার) বন্ধ থাকবে। প্রসঙ্গত, ঈদের ছুটির পর এক সপ্তাহ বন্ধ রেখে গত শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খুলেছে। দেশব্যাপী তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে স্কুল খোলায় বিপাকে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। বহু শিক্ষার্থী গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বেশ কয়েকজন মারাও গেছেন। এমতাবস্থায় দাবদাহের মধ্যে স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা খোলা রাখা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এদিকে, এমন পরিস্থিতিতে প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস আগামী বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্ব-প্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়- তবে সেসব স্কুলে এসির ব্যবস্থা আছে, পরীক্ষা চলমান আছে, ও লেভেল, এ লেভেল পরীক্ষা ও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না। আদালতে চলমান তাপপ্রবাহে ১৮ জনের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী মনির উদ্দিন। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. সাইফুজ্জামান, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল রেহেনা সুলতানা, মো. সামিউল সরকার ও আশিক রুবায়েত। এর আগে, গতকাল রোববার শিক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, বর্তমানে আমাদের দেশে যে তাপমাত্রা, এটা বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ নয়। সুতরাং এবার কেন এত আলোচনা হচ্ছে বিদ্যালয় বন্ধ রাখার জন্য, সেটা আমাদের ভাবতে হবে। বিদ্যালয় বন্ধ রেখে আসলে কী অর্জন করতে পারি? বিদ্যালয় বন্ধ, তার মানে এ শিক্ষার্থীরা কি ঘরে থাকবে? তিনি বলেন, এ মুহূর্তে আবহাওয়া অধিদপ্তরের যে পূর্বাভাস, তাতে রাজধানী ঢাকার যে তাপমাত্রা সেটার সঙ্গে তো আমি সারা দেশের তাপমাত্রা মেলাতে পারি না। এ মুহূর্তে ৪০ (ডিগ্রি) পর্যন্ত ওঠার সম্ভাবনা আছে পাঁচ জেলায়। আমাদের ৬৪ জেলার মধ্যে মাত্র পাঁচ জেলায় সেখানে পূর্বাভাস হচ্ছে ৪০ ডিগ্রিতে পৌঁছানোর। সেক্ষেত্রে সব বিদ্যালয় বন্ধ করে রাখাটা তো যুক্তিযুক্ত নয়। সেটা হচ্ছে আমাদের অবস্থান। তিনি আরও বলেন, নির্দিষ্ট কোনো জেলাতে যদি অতিমাত্রায় তাপপ্রবাহ হয়, সেখানে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয় থেকে সেখানে নির্দেশনা দেওয়া আছে শিশুদের ক্ষেত্রে যাতে তাদের কষ্ট না হয়, সেটাও বলা আছে। এখন সবকিছুতেই বিদ্যালয়, আলিয়া মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়ার প্রবণতা কিন্তু আসলে সঠিক নয়। আর রাজধানীকে কেন্দ্র করে আমরা যাতে সারা দেশকে বিচার না করি, সেটা আমি অনুরোধ রাখব।      
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) আগামী ৯ মে পর্যন্ত সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল, সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে অনুষ্ঠিত ১৩৩তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।  এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেলে একাডেমিক কাউন্সিলের ১৫১তম জরুরি সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। সভা শেষে রেজিস্ট্রার শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটার মধ্যে ছাত্রদের এবং শুক্রবার সকাল নয়টার মধ্যে ছাত্রীদের হল ত্যাগের নির্দেশনা দেওয়া হয়। গত সোমবার দুই সহপাঠীর সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পর থেকে বিক্ষোভ করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যেই গতকাল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা ও হল ছাড়ার সিদ্ধান্তে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা চত্বর ও মূল ফটকে থাকা শাহ আমানত পরিবহনের দুটি বাসে আগুন দেন। পরবর্তীতে রাত সাড়ে ৮টা থেকে প্রায় ১১টা পর্যন্ত আন্দোলনকারী ২০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে আলোচনা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আলোচনা শেষে শিক্ষার্থীরা অবরোধ স্থগিত করেন। এতে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এরপর হল ছাড়ার বিষয়ে পুনরায় সিদ্ধান্ত নিতে সিন্ডিকেট সভা আহ্বান করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির জানান, ‘সব ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে ৯ মে পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে শিক্ষার্থীরা শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রেখে হলে অবস্থান করতে পারবেন। এর ব্যতিক্রম ঘটলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরবর্তী সময়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে।’ গত সোমবার, ২২ এপ্রিল দুই সহপাঠীর সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পর থেকে বিক্ষোভ করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা কয়েক দফায় চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কও অবরোধ করে রাখেন। এর মধ্যেই গতকাল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা ও হল ছাড়ার সিদ্ধান্তে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।  এ অবস্থায় রাত সাড়ে ৮টা থেকে প্রায় ১১টা পর্যন্ত আন্দোলনকারী ২০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে বৈঠক করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বৈঠক শেষে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নিলে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে যান চলাচল শুরু হয়। এরপর হল ছাড়ার বিষয়ে পুনরায় সিদ্ধান্ত নিতে সিন্ডিকেট সভা আহ্বান করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় আগামী ৯মে পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা চুয়েট, হল ছাড়ার নির্দেশ
সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ছাত্র নিহত ও এক শিক্ষার্থী আহত হওয়ার পর ক্লাস বর্জন করে শিক্ষার্থীদের অবরোধ ও বিক্ষোভের মধ্যে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। শিক্ষার্থীদের চতুর্থ দিনের মতো আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ আদেশ দেন। এ ছাড়া বিকেল পাঁচটার মধ্যেই হল ছাড়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ১৫১ তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্ত  অনুযায়ী চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ছাত্রদের বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা এবং ছাত্রীদের শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৯টার মধ্যে হল খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ডিন, ইন্সটিটিউট পরিচালক, রেজিস্ট্রার, বিভাগীয় প্রধান, প্রভোস্ট এবং ছাত্রকল্যাণ পরিচালকের সমন্বয়ে এক জরুরি সভার ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে এ সিদ্ধান্ত আসার পরপরই চুয়েট গোলচত্বরের সামনে শাহ আমানতের আরেকটি বাস জ্বালিয়ে এ প্রতিবাদ জানায় শিক্ষার্থীরা। সোমবার (২২ এপ্রিল) আনুমানিক বেলা সাড়ে তিনটায় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার জিয়ানগরে বাসের ধাক্কায় মারা যান চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শান্ত সাহা এবং একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তৌফিক হোসাইন। এ ছাড়া আহত হন একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জাকারিয়া হিমু। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ওই দিন সন্ধ্যা সাতটায় প্রথম দফায় সড়ক অবরোধ করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের অবরোধ ও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন চলমান রয়েছে।
২৫ এপ্রিল, ২০২৪

তীব্র গরমে যবিপ্রবিতে ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা
দেশব্যাপী চলমান তাপপ্রবাহের কারণে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগামী ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে, তবে অফিস চলবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) উপাচার্যের অনুমোদনক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার (২৪ এপ্রিল) ও রোববার (২৮ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ বন্ধ থাকবে এবং অফিসসমূহ খোলা থাকবে।  উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল)সহ সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ও শনিবার (২৭ এপ্রিল) জিএসটি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার জন্য আগেই ছুটি ঘোষণা করেছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সে হিসাবে টানা পাঁচ দিনের ছুটি পাচ্ছেন যবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা।
২৩ এপ্রিল, ২০২৪

এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও বন্ধ ঘোষণা
তীব্র দাবদাহের কারণে পরবর্তী তারিখ ঘোষিত না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে ক্লাস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। পরবর্তী তারিখ ঘোষিত না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে ক্লাস। শনিবার (২০ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এর আগে চলমান দাবদাহের কারণে প্রাথমিক থেকে কলেজ পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়। আজ দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিন বলেন, তীব্র গরমের কারণে ২১ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশুকল্যাণ ট্রাস্টের বিদ্যালয়সমূহ ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলো বন্ধ থাকবে। অপরদিকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সারা দেশের ওপর দিয়ে চলমান দাবদাহ ও আবহাওয়া দপ্তরের সতর্কতা জারির পরিপ্রেক্ষিতে মাউশি অধিদপ্তরের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পূর্বনির্ধারিত ছুটি শেষে ২১ তারিখে খোলার পরিবর্তে আগামী ২৮ তারিখে যথারীতি খুলবে। এর আগে সকালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি বন্ধের নির্দেশনা দিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, দেশজুড়ে বহমান দাবদাহের ওপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় তীক্ষ্ণ নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ানোর দাবি জানিয়ে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম গণমাধ্যমে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠায়। তাতে বলা হয়, দেশে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষজনকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল-কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে বলে মত সংগঠনটির। এমন পরিস্থিতিতে দেশের সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় সাত দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানায় তারা। প্রসঙ্গত, দেশের প্রায় সব অঞ্চলেই তাপপ্রবাহ বইছে। এর মধ্যে ৯টি অঞ্চলে তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। যেসব অঞ্চলে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ ডিগ্রির ওপরে। একসঙ্গে এত অঞ্চলের তাপমাত্রা এত বেশি হওয়ার রেকর্ড বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে উঠেছে কি না, তার সঠিক তথ্য এখনো বের করতে পারেনি আবহাওয়া অধিদপ্তর। সংস্থাটি বলছে, আবহাওয়া এমন থাকতে পারে আগামী এক সপ্তাহ পর্যন্ত। এমনকি তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়াতে পারে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। এদিকে দেশজুড়ে জারি হওয়া হিট অ্যালার্টও আগের মতোই বলবৎ আছে।
২০ এপ্রিল, ২০২৪

রাজধানীতে ৬ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযানে রাজধানীর ছয়টি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দশ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়নে প্রথম দিনের অভিযানে সতর্ক করা হয়েছে আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. মো. বিল্লাল হোসেন এ তথ্য জানান। বন্ধ হওয়া এসব প্রতিষ্ঠানের তিনটিই রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল হাসপাতালের বিপরীতে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারে অবস্থিত। নিবন্ধন না থাকার পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ভাগিয়ে নিত এসব প্রতিষ্ঠান। বন্ধ হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের রেডিয়ান ও রাজধানী ব্লাড ব্যাংক এবং টিজি হাসপাতাল। এছাড়া মিরপুরের ইসিবিতে আল হাকিমী চক্ষু হাসপাতাল, কালশীর এশিয়ান ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং এ এইচ এস ডায়ালাইসিস অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অভিযানের প্রথম দিন রামপুরা-বনশ্রী ও মিরপুর অঞ্চলে মাঠ পর্যায়ে তদারকি করে অধিদপ্তরের দুটি টিম। আগামীকাল বুধবার থেকে ছয়টি টিম একসঙ্গে কাজ করবে। এর আগে, গত ২২ ফেব্রুয়ারি অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক ডা. আবু হোসেন ও মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স প্রবেশপথে টানানো, তথ্য কর্মকর্তা নিয়োগ ও লেবার রুম প্রটোকল বাধ্যবাধকতাসহ ১০ দফা নির্দেশনা দেয় অধিদপ্তর।
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মদিনায় ৫৯ আবাসিক হোটেল বন্ধ ঘোষণা
প্রতি বছর হজ ও ওমরাহ করতে পবিত্র মক্কা-মদিনায় ছুটে যান লাখ লাখ মুসলিম। তাই তাদের আপ্যায়নে রমজান মাসের আগেই ঢেলে সাজানো হয় সবকিছু। যেন কোনোকিছুর ত্রুটি না থাকে। তারই অংশ হিসেবে মদিনার হোটেলগুলোতে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। পর্যটন সেবা ব্যাহত হলেই মদিনায় বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে আবাসিক হোটেল। এর ধারবাহিকতায়, মদিনার ৫৯টি আবাসিক হোটেল পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।  গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বলা হয়, নিয়ম মেনে পর্যটকদের সেবা দেওয়া হচ্ছে কিনা- তা যাচাইয়ের সময় অনিয়ম ধরা পড়লে এসব হোটেল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন জানিয়েছে, এসব হোটেল যদি তাদের ভুল সংশোধন না করে, তাহলে আর কখনো খুলতে পারবে না ।  সৌদি আরবের পর্যটন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, লাইসেন্স ছাড়া কোনো হোটেল তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। যদি কেউ এই আইন ভঙ্গ করে তাহলে হোটেল বন্ধ কিংবা ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা অথবা উভয় সাজাই দেওয়া হতে পারে।  সম্প্রতি মদিনা শহরে আবাসিক হোটেলে পর্যটকদের কীভাবে সেবা প্রদান করা হয়- তা পরিদর্শনের উদ্যোগ নেয় দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয়। এতে ১ হাজার ২৫১টি হোটেলের নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।  পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। রমজানে দেশটিতে মুসল্লিদের আগমন বাড়বে। এজন্য তাদের যেন কোনো ধরনের সমস্যা না হয় তা নিশ্চিতে আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। এরই ধারাবাহিকতায় গত মাসে অনিয়মের দায়ে আরও ৩৩০টি হোটেল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০৩০ সালের মধ্যে সৌদি আরবে যেন ১৫ কোটি মানুষ ভ্রমণ করে, সে লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটি।
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সব কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত এক মাস বন্ধ থাকবে সব ধরনের কোচিং সেন্টার।  সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। সভায় সিদ্ধান্ত হয়, কেন্দ্র সচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রেজারি-থানা থেকে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহন কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারীরা কোনো ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না এবং প্রশ্নপত্র বহন কাজে কালো কাচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এমন কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। এ ছাড়া প্রত্যেক কেন্দ্রের জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ প্রদান করা হবে। ট্যাগ অফিসার ট্রেজারি, থানা হেফাজত থেকে কেন্দ্র সচিবসহ প্রশ্ন বের করে পুলিশ পাহারায় সব সেটের প্রশ্ন কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ২৫ মিনিট আগে প্রশ্নের সেট কোড ঘোষণা করা হবে। সে অনুযায়ী কেন্দ্র সচিব, ট্যাগ অফিসার ও পুলিশ কর্মকর্তার স্বাক্ষরে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট বিধি অনুযায়ী খুলবেন। প্রশ্নপত্র ফাঁস কিংবা পরীক্ষার্থীদের কাছে উত্তর সরবরাহে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জেলা প্রশাসন কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারীদের মোবাইল, মোবাইল ফোনের সুবিধাসহ ঘড়ি, কলম এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যবহারের অনুমতিবিহীন যে কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে। নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরীক্ষার প্রস্তুতি সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য সরবরাহের প্রয়োজন হলে আন্তঃবোর্ডের সমন্বয়ক, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. জাহিদ হোসেনের মাধ্যমে গণমাধ্যমে সরবরাহ করা হবে। প্রসঙ্গত, এ বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে। পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৩৭০০টি কেন্দ্রে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে।  
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

রমজানে ১০ দিন খোলা থাকবে প্রাথমিক বিদ্যালয়
আসছে পবিত্র রমজানে নির্ধারিত দিন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চালু রাখা হবে। বার্ষিক ছুটির তালিকা সংশোধন করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যেখানে বলা হয়, সংশোধন করা সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে পবিত্র রমজানের প্রথম ১০ দিন প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি পূরণকল্পে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি আংশিক সংশোধন করা হয়েছে। সে অনুয়ায়ী পবিত্র রমজান মাসের প্রথম ১০ দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহে নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম চালু রাখা হবে। 
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X