স্বপ্নের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন সাব্বির হাসান নাসির
স্বপ্নের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নিলেন সাব্বির হাসান নাসির। সম্প্রতি এসিআই লিমিটেড পদোন্নতিসহ স্বপ্নের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে তাকে নিয়োগদান করেছে। ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে সাব্বির নাসির বহুজাতিক ও দেশীয় করপোরেটে এক উল্লেখযোগ্য নাম। সিইওসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সফলতার সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। ১৯৯৬ সালে বুয়েট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে প্রথম শ্রেণিতে ডিগ্রি অর্জনের পর সাব্বির নাসির বাটা সু লিমিটেডে তার কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি বাটাতে কাজ করার সময় আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে অ্যাঙ্গোলায় গলফ্রেট এইচঅ্যান্ডপিসি লিমিটেডে কাজ করতে যান, যেখানে তিনি ইউনিলিভারের উৎপাদন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করেন। সাব্বির নাসির টেট্রাপ্যাক সাউথ ইস্ট এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেডেও কাজ করেছেন এবং ২০০৬ থেকে ২০১১ সাল অবধি অটবির সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সাব্বির নাসির ২০১২ সালে এসিআই-তে স্বপ্ন’র নির্বাহী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন এবং তার নেতৃত্বে স্বপ্ন বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে। এসিআই গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. আরিফ দৌলা দৃষ্টান্তমূলক এমন নেতৃত্বের জন্য সাব্বির নাসিরের প্রশংসা করেছেন। বহু একাডেমিক কৃতিত্বের পাশাপাশি সাব্বির নাসির বুয়েট, আইবিএ, এমআইটি স্লোন স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট এবং ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের একজন সম্মানিত অ্যালামনাই মেম্বার।
০৮ মে, ২০২৪

বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হচ্ছেন মনীষা আব্রাহাম
বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে শেহজাদ মুনীমের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মনীষা আব্রাহাম, যা আগামী ১ জুলাই ২০২৪ থেকে কার্যকর হবে। বিএটি বাংলাদেশের ১১৪ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম নারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক হতে যাচ্ছেন তিনি। এফএমসিজি (ফাস্ট-মুভিং কনজ্যুমার গুডস) ও তামাকসহ বিভিন্ন খাতে বিপণন ও সাধারণ ব্যবস্থাপনায় প্রায় ৩০ বছরের বিস্তৃত অভিজ্ঞতা রয়েছে মনীষার।  মনীষা গত বছরের মার্চ থেকে বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে একজন অ-নির্বাহী পরিচালক (নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিএটি গ্রুপের অংশ সিলন টোব্যাকো কোম্পানি পিএলসি থেকে বিএটি বাংলাদেশে যোগ দিচ্ছেন। সিলন টোব্যাকো কোম্পানিতে তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কর্মজীবনে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের একাধিক দেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৯৫ সালে আবুধাবিতে কর্মজীবন শুরু করার আগে মনীষা ভারতের জ্যোতি নিবাস কলেজ থেকে বি.কম ও বিরলা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে মার্কেটিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিষয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন।  এক বার্তায় নতুন এই দায়িত্বের বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মনীষা বলেন, ১১৪ বছর ধরে এই অঞ্চলে কাজ করার ক্ষেত্রে সফলতা ও ইতিবাচক প্রভাবের সমৃদ্ধ পরম্পরা রয়েছে এমন একটি প্রতিষ্ঠান (বিএটি বাংলাদেশ) নেতৃত্বের জন্য আমার ওপর আস্থা রাখায় আমি অত্যন্ত আনন্দিত। বিএটি বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির যাত্রা এগিয়ে নিতে ও সর্বোচ্চ সততার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা বজায় রাখতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ করদাতা ও সরকারের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অংশীদার হিসেবে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। আমার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সকলের জন্য একটি সম্ভাবনাময় আগামী নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আশাবাদী আমি। মনীষা আব্রাহাম শেহজাদ মুনীমের স্থলাভিষিক্ত হবেন, যিনি ব্যবসায়িক সফলতা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের মাধ্যমে বিএটি বাংলাদেশে একটি দৃঢ় পরম্পরা তৈরি করেছেন। শেহজাদ মুনিম বিএটি বাংলাদেশের একজন টেরিটরি অফিসার হিসেবে ১৯৯৭ সালে যোগদান করেন এবং ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটির প্রথম বাংলাদেশি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। অবিচল নেতৃত্বের মাধ্যমে শেহজাদ কেবল তার প্রতিষ্ঠানের মানুষদেরই অনুপ্রাণিত করেননি, একইসঙ্গে দেশের করপোরেট খাতের বাকিদের মধ্যেও স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার বুনন করেছেন। মনীষা আগামী ১ জুলাই থেকে বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। অসাধারণ জ্ঞান ও দক্ষতার পাশাপাশি তার নেতৃত্ব গুণাবলী প্রতিষ্ঠানের সাফল্য ও দেশের প্রবৃদ্ধি অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করবে।
২০ এপ্রিল, ২০২৪

ঢাকা সফরে আসছেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
বাংলাদেশ সফরে আসছেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যানা বেজার্ড। একদিনের সফরে তিনি শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর ঢাকায় পৌঁছবেন বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস জানায়, অ্যানা বেজার্ড বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, সুশীল সমাজ এবং বেসরকারি খাতের নেতাদের সঙ্গে দেখা করবেন। তার সঙ্গে থাকবেন দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইসার। বিশ্বব্যাংক জানায়, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে সহায়তাকারী প্রথম উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে বিশ্বব্যাংক ছিল অন্যতম। দেশ স্বাধীনের পর বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশে ৪১ বিলিয়ন এর বেশি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই ঋণের বেশিরভাগই অনুদান বা রেয়াতি ঋণ। বাংলাদেশে বর্তমানে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) দ্বারা সমর্থিত বৃহত্তম চলমান কর্মসূচি রয়েছে।
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইরতেজা আহমেদ
দেশের অন্যতম শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন ইরতেজা আহমেদ খান। তিনি দীর্ঘ ২৫ বছর বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিজ্ঞতায় সর্বশেষ স্ট্র্যাটেজিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কোম্পানিতে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার হাত ধরেই এই দুটি নতুন কোম্পানি পুরোপুরি আর্থিক কার্যক্রম শুরু করে। ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিংয়ে (ডিবিএইচ) তার কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর প্রায় এক দশক ধরে আইডিএলসি ফাইন্যান্সে মহাব্যবস্থাপক ও  কনজ্যুমার ঋণ সেবার প্রধান হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। এ ছাড়াও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস-আর্থার অ্যান্ডারসেনের অনুমোদিত সদস্য অ্যাকনাবিন অ্যান্ড কোম্পানি চার্টার্ড অ্যাকাউন্টসে কাজ করেন তিনি। তিনি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি থেকে ইএমবিএ ডিগ্রি অর্জনের পর, ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টস অব বাংলাদেশ থেকে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্সি ইন্টারমিডিয়েট ডিগ্রি অর্জন করেন। ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান ভূঁইয়ার নিয়োগকে স্বাগত জানিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ইরতেজা আহমেদের নেতৃত্বে ন্যাশনাল ফাইন্যান্স সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। এ বিষয়ে ইরতেজা আহমেদ বলেন, ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগ দিতে পেরে আমি গর্বিত। প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্যে অবদান রাখবেন বলেও জানান তিনি।  
৩০ অক্টোবর, ২০২৩

ফ্রান্সে প্রবাসীদের ভালোবাসায় সিক্ত আমির হোসেন সোহেল
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান পিএইচপি ফ্যামিলির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমির হোসেন সোহেলকে ফ্রান্সে প্রবাসী বাংলাদেশিরা সংবর্ধনা প্রদান করেছেন।  রবিবার (১৬ জুলাই) প্যারিসের লাসাপেল-এর স্থানীয় এক রেস্টুরেন্টে এ সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ফ্রান্স-বাংলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক কালবেলা প্রতিনিধি ফ্রান্স প্রতিনিধি দেবেশ বড়ুয়া।  অনুষ্ঠানের সংবর্ধিত অতিথি আমির হোসেন সোহেল তার বক্তব্যে প্রবাসীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। আমির হোসেন সোহেল বলেন, প্রবাসে জন্ম নেয়া ও বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মের মাঝে বাংলা ভাষা-সংস্কৃতি ও মহান মুক্তিযুদ্ধকে পরিচয় ও তুলে ধরতে হবে। তাদের দেশের ইতিহাস সম্পর্কে জানাতে হবে।  তিনি বলেন, এ প্রজন্মরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। এজন্য পিএইচপি ফ্যামিলি দেশে এসব কর্মকাণ্ডে পৃষ্ঠপোষকতা করার পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেখানে বাঙালিরা বসবাস করছে সেখানেও পৃষ্ঠপোষকতা করে যাচ্ছে।  এ সময় তিনি আগামী ৩০ জুলাই অনুষ্ঠেয় এটিএন বাংলা’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানটি সুন্দর ও সফল করার আহবান জানান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফ্রান্স আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবুল কাশেম। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি পরিচালন করেন ফ্রান্সের সাধারন সম্পাদক এমদাদুল হক স্বপন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ফ্রান্স আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কামরুল হোসেন বকুল, একুশ উদযাপন পরিষদ ফ্রান্সের সভাপতি শুভ্রত ভট্টাচার্য শুভ, আওয়ামী লীগ নেতা আলী আজম খান, নূরুল হক ভূঁইয়া, বিশিষ্ট তথ্যচিত্র নির্মাতা প্রকাশ রয়, ফ্রান্স আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আসাদুজ্জামান সুমন, প্যারিস বাংলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি শাহ সুহেল, সাংবাদিক ইকবাল আহমেদ, এটিএন বাংলা ইউ কে - র ফ্রান্স প্রতিনিধি তাজ উদ্দিন, সংবাদিক বাদল রায়, ফ্রান্স আওয়ামী লীগের উপপ্রচার সম্পাদক মুনসুর আহমেদ, কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব তারেখ আহমেদসহ প্রমুখ।   
১৭ জুলাই, ২০২৩
X