Sun, 19 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
ঢাকায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের মিছিল শেষে শিক্ষার্থী খুন
১৩ ঘণ্টা আগে
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষকে আল্টিমেটাম
১৩ ঘণ্টা আগে
অবশেষে লালমনিরহাটে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি
১৩ ঘণ্টা আগে
সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় মামলা
১৪ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত
১৪ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৯ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
সদ্যপ্রাপ্ত
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরসা’র ৪ সন্ত্রাসী আটক।
বান্দরবানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সদস্য নিহত।
অনুসন্ধান
যে কারণে ডিবিতে এসেছিলেন মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও সদ্য কারামুক্ত মাওলানা মামুনুল হক ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে গিয়েছিলেন শনিবার বিকেলে। প্রায় আড়াই ঘণ্টা তিনি মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন। এরপর সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় থেকে বের হন। বের হয়ে মামুনুল হক বলেন, জব্দ মোবাইল ফেরত নিতে তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন। তবে এবিষয়ে ডিবির কর্মকর্তারা কোনো কথা বলেননি। শনিবার বিকেলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মামুনুল হক ডিবি কার্যালয়ে যান। ডিবি কার্যলয় থেকে বের হয় মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি ডিবি কার্যালয়ে এসেছি। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি কর্মকর্তারা ডাকেননি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করেনি। মামলার আলামত হিসেবে জব্দ করা আমার মোবাইল ফোনটি নিতে এসেছিলাম। মোবাইল ফোনটি ফেরত পেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে, তিনি তার উত্তর না দিয়েই গাড়িতে উঠে যান। গত ৩ মে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্তি পান। এর আগের দিন রাতে মাওলানা মামুনুল হকের মুক্তির কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তিনি মুক্তি পাননি। তখন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার মামুনুল হককে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হবে না। তার জামিনের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই চলছে। গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, ‘মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।’ গত ২৪ এপ্রিল তিন মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। এ বিষয়ে মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন মামুনুল হক। তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। ওইসব মামলায় জামিন পেলে তিনি কারামুক্ত হতে পারবেন বলে জানানো হয়। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১৭ ঘণ্টা আগে
ডিবিতে মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে গেছেন। শনিবার (১৮ মে) বিকেলের দিকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে যান তিনি। ডিবি সূত্রে জানা যায়, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মামুনুল হক ডিবিতে যান। গত ৩ মে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্তি পান। এর আগের দিন রাতে মাওলানা মামুনুল হকের মুক্তির কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তিনি মুক্তি পাননি। তখন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার মামুনুল হককে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হবে না। তার জামিনের কাগজপত্র যাচাইবাছাই চলছে। গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, ‘মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।’ গত ২৪ এপ্রিল তিন মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। এ বিষয়ে মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন মামুনুল হক। তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। ওইসব মামলায় জামিন পেলে তিনি কারামুক্ত হতে পারবেন বলে জানানো হয়। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১৮ ঘণ্টা আগে
মামুনুল হক তিন বছর পর কারামুক্ত
হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তিন বছর পর গতকাল শুক্রবার সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী এ তথ্য জানিয়েছেন। কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা জানান, মামুনুল হকের জামিনের কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছায় বৃহস্পতিবার বিকেলে। পরে সেগুলো যাচাই-বাছাই শেষে শুক্রবার সকাল ১০টায় তিনি মুক্তি পান। তবে মামুনুল হক বৃহস্পতিবার রাতেই কারামুক্ত হবেন—এমন খবরে তার কয়েকশ অনুসারী কারাফটকে ভিড় জমান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বৃহস্পতিবার তিনি ছাড়া পাননি। গতকাল জেল থেকে বেরোনোর সময় কারাফটকে তাকে ফুলের মালা দিয়ে স্বাগত জানান তার বড় ভাই ও হেফাজত নেতা মাওলানা মাহফুজুল হকসহ পরিবারের সদস্য এবং সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের অসংখ্য নেতাকর্মী। ২০২১ সালের ১৮ এপ্রিল রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশ। তার দল খেলাফত মজলিস ও মামুনুল হকের পারিবারিক সূত্র জানায়, গ্রেপ্তারের আগ পর্যন্ত মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা ছিল। সবকটিতে তিনি জামিনে ছিলেন। ২০২১ সালে গ্রেপ্তারের পর ঢাকা ও ঢাকার বাইরে তার বিরুদ্ধে আরও ৩০টি মামলা হয়। সব মামলায় জামিন পাওয়ার পর কারামুক্ত হন তিনি। সর্বশেষ গত ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রামের হাটহাজারী থানায় করা একটি মামলায় মামুনুল হক জামিন পান। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে আসেন। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। ১৫ দিন পর সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
০৪ মে, ২০২৪
কারামুক্ত মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক কারামুক্ত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ মে) সকাল ১০টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন। কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা এ তথ্য জানিয়েছেন। মামুনুল হকের জামিনে মুক্তি পাওয়ার খবরে কারা ফটকে ভিড় করেন তার সমর্থক ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে তিনি কারাগার থেকে মুক্ত হবেন, এমন খবরে তারা কারা ফটকে ভিড় জমান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আইনি জটিলতায় বৃহস্পতিবার তিনি ছাড়া পাননি। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর থেকে তিনি কারাগারে ছিলেন।
০৩ মে, ২০২৪
রাতে মুক্তি পাচ্ছেন না মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের মুক্তির কথা ছিলো বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতেই। কিন্তু রাতে মুক্তি পাচ্ছেন না মামুনুল হক। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা জানিয়েছেন, আজ (বৃহস্পতিবার) মামুনুল হককে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হবে না। তার জামিনের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই চলছে। এর আগে, গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, ‘মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।’ এদিকে হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের জামিনে মুক্তি পাওয়ার খবরে গাজীপুরের কাশিমপুর কারা ফটকে ভিড় করেছেন তার সমর্থক ও সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। প্রসঙ্গত, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল এক নারীর সঙ্গে মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। পরে ১৮ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা থেকে একটি মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর থেকে এসব মামলায় তিনি কারাগারে আছেন।
০৩ মে, ২০২৪
মুক্তি পাচ্ছেন মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতেই মুক্তি পাচ্ছেন। তিনি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন এমন খবরে সেখানে হেফাজতে ইসলামসহ বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত হয়েছেন। বিস্তারিত আসছে...
০২ মে, ২০২৪
৫ মাস পর আদালতে মামুনুল হক
ধর্ষণ মামলায় পাঁচ মাস পর নারায়ণগঞ্জ আদালতে নেওয়া হয় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হককে। এদিন ১৩ দফায় তদন্তকারী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামের আংশিক সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া আসামি পক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আগামী ১৯ মার্চ পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন আদালত। এই মামলায় ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত ১৩ দফায় ২৫ জনের পূর্ণ সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। আরেকজনের আংশিক সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। মামুনুল হকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আজ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে জেরা করা হয়েছে। আগামী তারিখে আবারও তাকে জেরা করা হবে। তিনি আমাদের জেরায় অনেক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। তিনি আরও বলেন, এত বড় একটা আলোচিত মামলায় বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। তাহলে এটা সহজেই অনুমেয়, এটা একটা সাজানো মামলা। এতে প্রমাণিত হয়, এটা একটা ভুয়া মামলা। মিথ্যা মামলা। তিনি কারও কাছ থেকে তদন্ত করে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করতে পারেনি। আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে জেরা করেছে আসামি পক্ষের আইনজীবী। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তদন্তকারী কর্মকর্তাকে দুই দিন জেরা করেছেন। আরও একদিন জেরা করার জন্য সময় চেয়েছেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা ইচ্ছা করেই সময়ক্ষেপণ করেছে। এ পর্যন্ত যারা সাক্ষী দিয়েছেন সকলেই বাদীর পক্ষে সাক্ষী দিয়েছে। আসামি বাদীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে। এর আগে দীর্ঘ ৫ মাস পর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্য দিয়ে কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয় মামুনুল হককে। সাক্ষী শেষে তাকে আবার কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। ২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর প্রথম দফায় মামুনুল হকের উপস্থিতিতে দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝরনার সাক্ষ্য নেন আদালত। একইসঙ্গে ওই বছরের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেওয়া হয়। একই বছরের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে জান্নাত আরা ঝরনার সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওইসময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। পরে এ ঘটনায় সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন ঝরনা। তবে ঝরনাকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করেন মামুনুল হক। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করছিলেন। এরপর সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
প্রিজনভ্যানে ওঠানোর সময় যে কষ্টের কথা বলে গেলেন মামুনুল হক
প্রিজনভ্যানে ওঠানোর পথে হেফাজতে ইসলাম নেতা মামুনুল হক তার আইনজীবী আব্দুল সালামকে বলেছেন, কারাজীবন অনেক কষ্টের। সম্ভব হলে একই তারিখে একাধিক মামলার হাজিরার ব্যবস্থা করুন। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক জাহানারা ফেরদৌসের আদালতে চার্জ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল আজ। কিন্তু এদিন এই মামলার অন্য আসামিরা আদালতে না আসায় রাজধানীর মিরপুর থানার নাশকতার অভিযোগে করা এক মামলায় মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন শুনানির জন্য ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত। সকালে মামুনুল হককে একাধিক মামলায় সাক্ষী ও হাজিরা দিতে কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। পরে চার্জ গঠন না হওয়ায় দুপুরে তাকে আবার তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা রিসোর্টে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে। এরপর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মামুনুলকে। পরে এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।
১৬ জানুয়ারি, ২০২৪
হেফাজতের ২১১ সদস্যের বর্ধিত কমিটি, নেই মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটির ২১১ সদস্যের বর্ধিত কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে হেফাজতের বিতর্কিত নেতা হিসেবে পরিচিত জুনায়েদ আল হাবিব, আজিজুল হক ইসলামাবাদী, খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, নাছির উদ্দিন মুনির, মুফতি হারুন ইজহাররা গুরুত্বপূর্ণ পদে স্থান পয়েছেন। তবে এই বর্ধিত কমিটিতেও স্থান হয়নি মাওলানা মামুনুল হকের। গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির বাবুনগর মাদ্রাসায় হেফাজতের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর কাছে নতুন করে কমিটির পদায়নসহ ২১১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ও ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদের তালিকা পেশ করেন দলের মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানের। উভয় তালিকাই অনুমোদন করেন হেফাজত আমির। পরে একই দিন বিকেলে তা প্রকাশ করা হয়। এর আগে গত ৫ আগস্ট দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যবিশিষ্ট সাব-কমিটি গঠিত হয়। তারা আগের ও বর্তমান কমিটির সমন্বয়ে একটি খসড়া কমিটির তালিকা প্রণয়ন করেন। এ প্রসঙ্গে হেফাজতের নায়েবে আমির মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী কালবেলাকে বলেন, হেফাজতের কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এতে ২১১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আর উপদেষ্টা কমিটিতে রয়েছেন ৫৩ জন। কমিটিতে মাওলানা মামুনুল হক নেই। তবে তিনি মুক্তি পেলে তাকে যথাযথ সম্মান দেওয়া হবে। বর্ধিত কমিটিতে দলের আমির হিসেবে আছেন শাহ মুহিবুল্লাহ বাবুনগরী। সিনিয়র নায়েবে আমির রয়েছেন হাটহাজারী মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি খলির আহমদ কাসেমী ও হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী। নায়েবে আমীর হিসেবে রয়েছেন মাওলানা সালাহ উদ্দিন নানুপরী, শাইখ মিযানুর রহমান চৌধুরী, মুফতি মোবারক উল্লাহ, মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী, বাহাউদ্দিন যাকারিয়াসহ ৪৬ জন। এ ছাড়া মহাসচিব আছেন শায়খ সাজিদুর রহমানই। সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব করা হয়েছে সহিংসতাসহ বেশ কয়েকটি মামলার আসামি জুনায়েদ আল হাবিবকে। সবচেয়ে বেশি বিতর্কিত নেতা স্থান পয়েছেন যুগ্ম মহাসচিব পদে। এর মধ্যে আজিজুল হক ইসলামাবাদী, খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, নাছির উদ্দিন মুনির, মুফতি হারুন ইজহার, মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, মুজিবুর রহমান হামিদী, মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, ফজলুল করীম কাসেমী, আশরাফ আলী নিজামপুরী রয়েছেন যুগ্ম মহাসচিব পদে। আর সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইদ্রিসকে পদোন্নতি দিয়ে করা হয়েছে যুগ্ম মহাসচিব। আর সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে মুফতি বশিরুল্লাহকে। সহকারী মহাসচিব পদেও বিতর্কিত কয়েকজন এসেছেন বলে জানা গেছে। সহকারী মহাসচিব হয়েছেন জাকারিয়া নোমান ফয়জী, সাখাওয়াত হুসাইন রাজি, মুনা বিন ইজহারসহ ১৪ জন। আর সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক রয়েছেন ৮ জন। এ ছাড়া ভারপ্রাপ্ত অর্থ সম্পাদক করা হয়েছে মোহাম্মদ আলীকে। বর্ধিত কমিটিতে ৭ জনকে সহকারী প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে। আইনবিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী। তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মাওলানা কবি মুহিব খান। আর প্রধান উপেদষ্টা করা হয়েছে আল্লামা সুলতান যওক নদভীকে।
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
কারাগার থেকে মুক্তির আগেই পদ পেলেন মামুনুল হক
আমিরে হেফাজত আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ এবং ২১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির উভয় তালিকাকে অনুমোদন করেছেন। নতুন কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন আগের কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হেফাজতের কারাবন্দী নেতা মামুনুল হকসহ আরও বেশ কয়েকজন। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) কমিটির ২০২ সদস্যের নাম ও পদের তালিকা গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। হেফাজতের একটি সূত্র জানায়, এই কমিটিতে আরও নয়জনকে জায়গা দেওয়া হবে। গত ৫ আগস্ট হেফাজতের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগের কমিটির যুগ্ম মহাসচিব কারাবন্দী নেতা মামুনুল হক যখনই মুক্তি পাবেন, তাকে আগের পদেই বহাল করা হবে। এ ছাড়া কমিটিতে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিবকে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব করা হয়েছে। হেফাজতে ইসলামের ওই কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে এবার ২ নম্বর যুগ্ম মহাসচিব করা হয়েছে, লালখান মাদ্রাসার মুফতি হারুন ইজহারও রয়েছেন যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে। মুফতি আমিনীর জামাতা মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজীকে করা হয়েছে সহকারী মহাসচিব। খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদেরকে নায়েবে আমির, মরহুম আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীর বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ মাদানীকে নায়েবে আমির করা হয়েছে।এ ছাড়া হেফাজতে ইসলামের সাবেক মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদীর ছেলে মাওলানা রাশেদ বিন নুরকে দপ্তর সম্পাদক থেকে সরিয়ে করা হয়েছে সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক। সাভারের জামিয়া কর্ণপাড়া মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আফসার মাহমুদকে দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সূত্রটি। আমিরে হেফাজত আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ এবং ২১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির উভয় তালিকাকে অনুমোদন করেন। এ সময় সাবকমিটির সদস্যদের মধ্য থেকে উপস্থিত ছিলেন মুফতি জসীমুদ্দীন, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা মুহিউদ্দীন রাব্বানী, মাওলানা আইয়ুব বাবুনগরী, মাওলানা মীর ইদরীস, মাওলানা কেফায়াতুল্লাহ আজহারী প্রমুখ।
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
আরও
X