Mon, 20 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
রাইসির হেলিকপ্টারের যা ঘটেছিল
২৫ মিনিট আগে
ইব্রাহিম রাইসি মারা গেছেন
২০ মিনিট আগে
কে হবেন ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট?
৩৬ মিনিট আগে
রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত : কোনো আরোহী বেঁচে নেই
৪০ মিনিট আগে
রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি
১ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ২০ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
ব্রেকিং
সম্পূর্ণ ভস্মীভূত রাইসির হেলিকপ্টার, কোনো আরোহী বেঁচে নেই
অনুসন্ধান
রাজশাহীতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণকাজের উদ্বোধন
রাজশাহীতে ১৬ কোটি টাকা খরচে জেলা পরিষদের জায়গায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল সিটি করপোরেশন। সম্পন্ন হয় টেন্ডার প্রক্রিয়াও। কিন্তু জেলা পরিষদের আপত্তির মুখে শেষ পর্যন্ত পিছু হটে সিটি করপোরেশন। তবে ওই একই স্থানে এবার নিজেরাই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার স্থাপন করছে জেলা পরিষদ। শনিবার (১৮ মে) সকালে মহানগরীর সোনাদিঘি এলাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল। এ উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল বলেন, ‘এর আগে জেলা পরিষদের জায়গায় বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল করেছে সিটি করপোরেশন। এখানেও তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার করতে চেয়েছিল। জেলা পরিষদ সেটি চায়নি। কিন্তু আমরা নতুন পরিষদ নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম সভাতেই এই জায়গায় জেলা পরিষদের উদ্যোগেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কাজেই অন্য কারও উদ্যোগে নয়, দ্রুত সময়ের মধ্যেই আমরাই কাজটা শেষ করব।’ উল্লেখ্য, জেলা পরিষদ এখন ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকায় নিজেরাই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে জেলা পরিষদ এই কাজের দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ করেছে। এর আগে ২০২০ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। সেদিন আনুষ্ঠানিকভাবে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তৎকালীন প্রধান কৌঁসুলি ও রাজশাহীর ভাষাসৈনিক বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম আরিফ টিপু।
১৮ মে, ২০২৪
উদ্ভাবনে কৃষকরা উপকৃত হবেন ও ফসলের উৎপাদন বাড়বে : কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ইনোভেশন শোকেসিংয়ের মাধ্যমে কৃষকরা উপকৃত হবেন। কারণ উৎপাদনের জন্য যে আধুনিক ও কৌশলগত জ্ঞান প্রয়োজন, এর মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের কৃষকরা জানতে পারবেন। এর ফলে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি হবে, কৃষকের গোলা আরও সমৃদ্ধ হবে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা আরও সুসংহত হবে। বুধবার (১৫ মে) সকালে রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে কৃষি মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ ১৭টি সংস্থা/গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ইনোভেশন শোকেসিং অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কৃষির উন্নয়ন ও কৃষকের কল্যাণে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করার ফলে কৃষি বিষয়ে কৃষকদের তেমন কোনো অভিযোগ নেই। বাজেটে ঘাটতি বা যে সমস্যাই থাকুক, সবসময়ই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষিতে প্রয়োজনীয় টাকা বরাদ্দ দিয়ে যাচ্ছেন। এর ফলে কৃষিখাতে যেসব নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ আছে, তা আমরা মোকাবিলা করতে সক্ষম হচ্ছি। তিনি বলেন, উন্নত বিশ্বে কৃষিকাজে রোবট ব্যবহৃত হচ্ছে। বাংলাদেশেও স্মার্ট কৃষি ব্যবস্থা বাস্তবায়নে আমাদের জোর দিতে হবে। কৃষিখাতে বাজেট আরও বৃদ্ধির বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও এ সময় জানান মন্ত্রী। সভাপতির বক্তব্যে কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার বলেন, আমাদের বিজ্ঞানী ও কর্মকর্তাদের প্রতিদিনের নিয়মিত কাজের পাশাপাশি উদ্ভাবনের দিকেও নজর রাখতে হবে। কী উদ্ভাবন করলে বা নতুন উদ্যোগ নিলে দেশের কৃষকরা আরও বেশি করে উপকৃত হবে, ফসলের আরও উৎপাদন বাড়বে- সেদিকে আরও মনোনিবেশ করতে হবে। অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মলয় চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব ফারজানা মমতাজ, বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ার, বিএডিসির চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ সাজ্জাদ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস ও অন্যান্য সংস্থা প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। উদ্ভাবনী প্রদর্শনীতে কৃষি মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ ১৭টি সংস্থা/গবেষণা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে গৃহীত উদ্ভাবন প্রদর্শন করেন। এর মধ্যে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের মামলা ও সম্পত্তির স্মার্ট ব্যবস্থাপনা সিস্টেম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার সেন্টার ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের স্মার্ট রাইস প্রোফাইল মোবাইল অ্যাপ, বিএডিসির সেচ চার্জ আদায় পদ্ধতি ডিজিটালাইজকরণ, জাতীয় কৃষি প্রশিক্ষণ একাডেমির আইওটি ভিত্তিক মাটিছাড়া চাষ ও ভার্টিক্যাল ফার্মিং, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আইওটিভিত্তিক প্রিপেইড মিটার ফর স্মার্ট ইরিগেশন প্রভৃতি। আইওটিভিত্তিক মাটি ছাড়া চাষ ও ভার্টিক্যাল ফার্মিং উদ্ভাবনের জন্য জাতীয় কৃষি প্রশিক্ষণ একাডেমি প্রথম পুরস্কার অর্জন করে।
১৫ মে, ২০২৪
গাজীপুরে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের ২০ম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বুধবার (৭ মে) সকাল থেকেই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠন, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানান। পরে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ স্মরণিকাও প্রকাশ করা হয়। স্মরণসভায় প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের স্মৃতিচারণা করে বলেন, সেদিন নির্মমভাবে আহসান উল্লাহ মাস্টারকে হত্যা করা হলো। তখন হত্যাকারীদের বিচার হলো না! কী কারণে বিচার হলো না? হত্যাকারীদের রায় কেন হচ্ছে না? আমার বোধগম্য নয়! তবে আমাদের নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ এ হত্যাকারীদের শাস্তি চায়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, আহসান উল্লাহ মাস্টার বিএনপির জোট সরকারের দুঃশাসনের আমলে কখনো লড়াই সংগ্রামে পিছপা হননি। তিনি জনগণের নেতা ছিলেন। জনগণকে সাথে নিয়ে সবকিছু মোকাবিলার চেষ্টা করেছেন এবং শহীদ হয়েছেন। আহসান উল্লাহ মাস্টারের মতো ত্যাগী নেতাদের পুরো দেশজুড়ে প্রয়োজন। সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করতেন প্রয়াত এমপি শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার। আমরা এমন একজন মানুষকে হারিয়েছি যিনি একজন সৎ মানুষ ছিলেন সেই সাথে একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ছিলেন। বর্তমানে এমন আদর্শবান নেতা পাওয়া কঠিন। স্মরণসভায় আহসান উল্লাহ মাস্টারের ছেলে সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি তার বাবার খুনিদের ফাঁসির রায় কার্যকরের দাবি জানান। তিনি বলেন, এ রায় কার্যকর হলে গাজীপুরবাসী কলঙ্কমুক্ত হবে। অনুষ্ঠানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশের মানুষের ভাত এবং ভোটের অধিকার হরণ করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা সেদিন ভাত এবং ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াইয়ের ডাক দিলেন। আহসান উল্লাহ মাস্টার সেদিন ভাত এবং ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে নিজেকে উজার করে দিলেন। দাঁড়ালেন শ্রমিক তথা এই অঞ্চলের সর্বস্তরের মানুষের পাশে। বিশেষ অতিথি টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের অধ্যক্ষ আলাউদ্দিন মিয়া বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী অনেক রাজনীতিবিদ মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রধান অঙ্গীকার সাম্য, মৈত্রী, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি। কিন্তু বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার তার ব্যতিক্রম। জীবনভর শুধু মেহনতী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায় ও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার তার কর্মের মাধ্যমেই চির জাগরূক থাকবেন মানুষের হৃদয়ে। আয়োজনে অংশ নিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ও টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের সহকারী অধ্যাপক (ইংরেজি) মো. আব্দুল কাইয়্যূম বিপুল বলেন, শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের সততা, দেশপ্রেম বর্তমান যুব সমাজের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ। দেশের প্রতি, মানুষের প্রতি তার অকৃত্রিম দায়বদ্ধতা ও ভালোবাসা তাকে গাজীপুরের সর্বস্তরের মানুষের নেতায় পরিণত করেছিল। মানবসেবায় জীবনভর তিনি যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা থেকে তরুণ প্রজন্মকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। স্বরণসভায় অন্যদের মধ্যে গাজীপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্যাহ খান, সাধারণ সম্পাদক আতাউল্যাহ মণ্ডল বক্তব্য দেন। এ সময় জেলা যুব লীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল, সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী ইলিয়াছ, পূবাইল থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ জাহিদ আল মামুন, স্বেচ্ছা সেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বিল্লাল হোসেন, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মশিউর রহমান সরকার বাবু, টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ শরিফুল হাসান খান প্রমুখসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মী এবং স্থানীয় জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে আমন্ত্রিত অতিথিরা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের মাজারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরবর্তীতে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
০৭ মে, ২০২৪
জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর পরিচালনা করবে জাতীয় জাদুঘর
রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর পরিচালনা করবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। শহীদ জননী জাহানারা ইমাম ছিলেন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আহ্বায়ক, শিক্ষাবিদ, লেখক, কথাসাহিত্যিক। একাত্তরের স্মৃতি কথা নিয়ে তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ ‘একাত্তরের দিনগুলি’ দেশজুড়ে পাঠক নন্দিত। জাহানারা ইমাম ও তার ছেলে শহীদ রুমির স্মৃতি সংরক্ষণে এলিফ্যান্ট রোডে নিজ বাড়িতে গড়ে তোলা হয় শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর। তরুণ প্রজন্মকে জাহানারা ইমামের বিভিন্ন সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের কথা জানানোর উদ্দেশে জাহানারা ইমামের ছোট ছেলে সাইফ ইমাম জামি ২০০৭ সালে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে জাদুঘরটি গড়ে তুলেছিলেন। ইতোমধ্যে শহীদ জননীর পরিবারের তরফে জাদুঘরটিকে ‘দানমূল্যে’ লিখে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় জাদুঘরের কিপার মোহাম্মদ মনিরুল হক। তিনি কালবেলাকে বলেন, ‘শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর থেকে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় জাদুঘর পরিচালনা পর্ষদ একটি কমিটি করে দেয়। সেই কমিটি সরেজমিনে গিয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি করে। পরবর্তীতে পরিচালনা পর্ষদের সভায় ‘শাখা জাদুঘর’ করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয় এবং মন্ত্রণালয় থেকেও অনুমোদন হয়। এটি এখন জাতীয় জাদুঘরের নবম ‘শাখা জাদুঘর’। আগামী শনিবার এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে হস্তান্তর প্রক্রিয়ার আনুষ্ঠানিকতা সারা হবে বলে জানান জাতীয় জাদুঘরের ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগের কিপার (চলতি দায়িত্ব) মনিরুল। এ বিষয়ে শুক্রবার (৩ মে) সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। এর আগেও জাতীয় জাদুঘরের ‘শাখা জাদুঘর’ হিসেবে যুক্ত হয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠান, যার মধ্যে আছে-স্বাধীনতা জাদুঘর, আহসান মঞ্জিল, ওসমানী জাদুঘর, জিয়া স্মৃতি জাদুঘর, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, পল্লী কবি জসীমউদ্দীন জাদুঘর, কাঙাল হরিনাথ জাদুঘর, নবাব ফয়জুন্নেছা জমিদার বাড়ি জাদুঘর। মুক্তিযুদ্ধে জাহানারা ইমামের গৌরবময় অবদান জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য তার বাড়িটি জাদুঘর হিসেবে রূপান্তর করা হয়। এতদিন সপ্তাহের প্রতি শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও এখন নতুন নিয়ম পরিচালিত হবে জাদুঘরটি। লেখক জাহানারা ইমামের জন্ম ১৯২৯ সালের ৩ মে। ১৯৭১ সালে নিজের বড় ছেলে শাফী ইমাম রুমীকে মুক্তিযুদ্ধে পাঠিয়েছিলেন তিনি। ঢাকায় গেরিলা হামলা পরিচালনাকারী ‘ক্র্যাক প্লাটুনের’ সদস্য রুমীকে পাকিস্তানি বাহিনী ধরে নিয়ে যাওয়ার পর আর তার সন্ধান মেলেনি। পাকিস্তানি বাহিনীর নির্যাতনের শিকার রুমীর বাবাও একাত্তরে মারা যান। জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘরটি স্থাপন করেন জাহানারা ইমামের ছেলে ও শহীদ রুমীর ছোট ভাই সাইফ ইমাম জামী। কনিকা নামের বাড়িটির দোতলায় একটি বড় হল রুম ও অফিস রুম আছে। ইমাম পরিবারের নানা স্মৃতিচিহ্ন ও ব্যবহার্য জিনিসপত্র প্রদর্শনীর জন্য রাখা আছে সেখানে। শহীদ রুমী ও জাহানারা ইমামের আলোকচিত্রের পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন সম্মাননা, রুমীর জন্মদিনের উপহার, এয়ারগান, ব্যবহৃত তবলা, স্কুলজীবনের ছবি, নিজের মাকে নিয়ে করা নানা উক্তিও সাজানো আছে ঘরের বিভিন্ন স্থানে। জাতীয় জাদুঘরের কর্মকর্তারা জানান, শনিবার বেলা ১১টায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক জাদুঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন। এছাড়া জাহানারা ইমামের ছেলে সাইফ ইমাম জামী, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাংস্কৃতিক সংগঠক নাসির উদ্দীন ইউসুফ উপস্থিত থাকবেন। স্বাগত বক্তব্য দেবেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে মহাপরিচালক কামরুজ্জামান।
০৩ মে, ২০২৪
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে ম্যাচ অফিসিয়াল যারা
চলতি বছরের জুনের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আগামী শুক্রবার (৩ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথমটিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে। এরই মধ্যে সিকান্দার রাজার নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ে দল চট্টগ্রামে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই সিরিজের জন্য বুধবার (০১ মে) ম্যাচ অফিসিয়ালদের তালিকা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। চট্টগ্রাম ও ঢাকা মিলে অনুষ্ঠিত হওয়া এই সিরিজের জন্য মোট ৫ বাংলাদেশি আম্পায়ার কাজ করবে। সেখানে প্রথম ম্যাচ বাদে বাকি সব ম্যাচেই অন-ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করবেন আইসিসির এলিট প্যানেলে থাকা একমাত্র বাংলাদেশি আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে সৈকত। চট্টগ্রামের প্রথম ম্যাচে সৈকত টিভি আম্পায়ার থাকবেন। ৩ তারিখের ওই ম্যাচে অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন মাসুদুর রহমান মুকুল এবং তানভীর আহমেদ। এ ছাড়া মোহাম্মদ মোর্শেদ আলী খান থাকবেন চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে। চট্টগ্রামের দ্বিতীয় ম্যাচে সৈকতের সঙ্গে মুকুল থাকবেন অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে। মোর্শেদ আলীকে দেখা যাবে তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে। এ ছাড়া চতুর্থ আম্পায়ার থাকবেন তানভীর আহমেদ। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অন-ফিল্ড আম্পায়ারিংয়ে সৈকতের সঙ্গী মোর্শেদ আলী। এ ছাড়া ঢাকায় হওয়া সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টিতেও অন-ফিল্ড আম্পায়ারিংয়ে থাকছেন দেশ সেরা এই আম্পায়ার। সঙ্গী হিসেবে পাবেন গাজী সোহেল ও তানভীর আহমেদকে। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে চতুর্থ ম্যাচে থাকবেন তানভীর ও শেষ ম্যাচে সোহেল। দুই ম্যাচেই চতুর্থ আম্পায়ার থাকবেন মুকুল। প্রতিটি ম্যাচেই ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করবেন শ্রীলঙ্কার রঞ্জন মদুগালে। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম তিনটি ম্যাচ হবে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। বাকি দুটি হবে মিরপুর শের-ই-বাংলায়। আগামী ৩ মে শুরু হবে দুই দলের মাঠের লড়াই। চট্টগ্রামে বাকি দুই ম্যাচ হবে ৫ ও ৭ মে। মিরপুরে সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টি হবে ১০ ও ১২ মে। চলতি বছরের জুনের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আগামী শুক্রবার (৩ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথমটিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে। এরই মধ্যে সিকান্দার রাজার নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ে দল চট্টগ্রামে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই সিরিজের জন্য বুধবার (০১ মে) ম্যাচ অফিসিয়ালদের তালিকা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। চট্টগ্রাম ও ঢাকা মিলে অনুষ্ঠিত হওয়া এই সিরিজের জন্য মোট ৫ বাংলাদেশি আম্পায়ার কাজ করবে। সেখানে প্রথম ম্যাচ বাদে বাকি সব ম্যাচেই অন-ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করবেন আইসিসির এলিট প্যানেলে থাকা একমাত্র বাংলাদেশী আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে সৈকত। চট্টগ্রামের প্রথম ম্যাচে সৈকত টিভি আম্পায়ার থাকবেন। ৩ তারিখের ওই ম্যাচে অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন মাসুদুর রহমান মুকুল এবং তানভীর আহমেদ। এছাড়া মোহাম্মদ মোর্শেদ আলী খান থাকবেন চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে। চট্টগ্রামের দ্বিতীয় ম্যাচে সৈকতের সঙ্গে মুকুল থাকবেন অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে। মোর্শেদ আলীকে দেখা যাবে তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে। এছাড়া চতুর্থ আম্পায়ার থাকবেন তানভীর আহমেদ। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অন-ফিল্ড আম্পায়ারিংয়ে সৈকতের সঙ্গী মোর্শেদ আলী। এছাড়া ঢাকায় হওয়া সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টিতেও অন-ফিল্ড আম্পায়ারিংয়ে থাকছেন দেশ সেরা এই আম্পায়ার। সঙ্গী হিসেবে পাবেন গাজী সোহেল ও তানভীর আহমেদকে। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে চতুর্থ ম্যাচে থাকবেন তানভীর ও শেষ ম্যাচে সোহেল। দুই ম্যাচেই চতুর্থ আম্পায়ার থাকবেন মুকুল। প্রতিটি ম্যাচেই ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করবেন শ্রীলঙ্কার রঞ্জন মদুগালে। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম তিনটি ম্যাচ হবে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। বাকি দুটি হবে মিরপুর শের-ই-বাংলায়। আগামী ৩ মে শুরু হবে দুই দলের মাঠের লড়াই। চট্টগ্রামে বাকি দুই ম্যাচ হবে ৫ ও ৭ মে। মিরপুরে সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টি হবে ১০ ও ১২ মে।
০১ মে, ২০২৪
নানা কর্মসূচিতে শেখ জামালের জন্মদিন পালিত
পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, কবর জিয়ারত, রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও ফাতিহা পাঠের মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন পালিত হয়েছে। রোববার (২৮ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রথমে শেখ জামালের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষে শেখ জামালের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি। এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা. মোস্তাফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, আফজাল হোসেন ও সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতৃবৃন্দ, দলের সহযোগী সংগঠন ও বিভিন্ন সামাজিক এবং ক্রীড়া সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর একে একে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শহীদ শেখ জামালের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। জন্মদিন উপলক্ষে শেখ জামালের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। রোববার সকালে শহীদ শেখ জামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার সমাধিতে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মেয়র শহীদ শেখ জামালের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনায় ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। শেখ জামালের জন্মদিন উপলক্ষে বনানী কবরস্থানে তার কবরসহ ১৫ আগস্টে সকল শহীদের কবরে সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন, ফাতেহা পাঠ ও দোয়া করেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এছাড়াও জন্মদিন উপলক্ষে শেখ জামালের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সংগঠনের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর নেতৃত্বে এই পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিনে যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুলে দুস্থ, অসহায় ও এতিম শিশু-কিশোরদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছেন ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য মশিউর রহমান মোল্লা সজল। এতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন উপলক্ষে শ্রমিক ও রিকশাচালকদের মাঝে ছাতা, খাবার স্যালাইন ও পানির বোতল বিতরণ করেছে ওয়ারী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি চৌধুরী আশিকুর রহমান লাভলু ও সাধারণ সম্পাদক হাজী আবুল হোসেন।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
শহীদ শেখ জামালের জন্মদিনে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন উপলক্ষে তার কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে সংগঠনের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ শহীদ শেখ জামালের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে। শেখ জামাল ১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তিনি ছিলেন সংস্কৃতিপ্রেমী এবং একজন ক্রীড়াবিদ। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ওইদিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। পরদিন ১৫ আগস্ট কাক ডাকা ভোরে দিনের প্রথম সূর্য রশ্মি ধানমন্ডি লেকের পানিকে উজ্জ্বল করার আগেই ঘাতকের বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে সস্ত্রীক শহীদ হন শেখ জামাল। শেখ জামালের জন্মদিন উপলক্ষে আজ সকাল থেকে বনানী কবরস্থানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন আজ
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গর্বিত অফিসার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ রোববার। শেখ জামাল ১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহকুমা বর্তমানে জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তিনি ছিলেন সংস্কৃতিপ্রেমী এবং একজন ক্রীড়াবিদ। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দেন। শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পথচলা শেষে ভারতের আগরতলা পৌঁছান এবং সেখানে মুজিব বাহিনীতে যোগদান করে প্রশিক্ষণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেন। শেখ জামাল ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক চৌকস-মেধাবী সেনা অফিসার। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীর্ঘমেয়াদি কোর্স’র প্রথম ব্যাচের কমিশন্ডপ্রাপ্ত অফিসার। ১৯৭৪ সালে শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। এরপর ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে ঢাকা সেনানিবাসস্থ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে যোগদান করেন। দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে চাকরিকালে স্বল্প সময়েই অফিসার ও সৈনিকদের মাঝে তিনি অসাধারণ পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই শেখ জামাল অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাদেরই একজন হয়ে যান। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে, রণকৌশলের ক্লাসে, অবস্টাকল ক্রসিংয়ে অংশ নিয়ে সৈনিকদের মুগ্ধ করেন। ব্যাটালিয়ন বক্সিং টিমের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে নিজ দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ওই দিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাত্রিতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে নৃশংসভাবে খুন হন শেখ জামাল। শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন যথাযথ মর্যাদার সাথে পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আগামীকাল রোববার সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে তার কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং তার পবিত্র আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪
শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন রোববার
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গর্বিত অফিসার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আগামীকাল রোববার। শেখ জামাল ১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহকুমা বর্তমানে জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তিনি ছিলেন সংস্কৃতিপ্রেমী এবং একজন ক্রীড়াবিদ। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দেন। শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পথচলা শেষে ভারতের আগরতলা পৌঁছান এবং সেখানে মুজিব বাহিনীতে যোগদান করে প্রশিক্ষণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেন। শেখ জামাল ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক চৌকশ-মেধাবী সেনা অফিসার। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীর্ঘমেয়াদি কোর্স’র প্রথম ব্যাচের কমিশন্ডপ্রাপ্ত অফিসার। ১৯৭৪ সালে শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। এরপর ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে ঢাকা সেনানিবাসস্থ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে যোগদান করেন। দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে চাকরিকালে স্বল্প সময়েই অফিসার ও সৈনিকদের মাঝে তিনি অসাধারণ পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই শেখ জামাল অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাদেরই একজন হয়ে যান। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে, রণকৌশলের ক্লাসে, অবস্টাকল ক্রসিংয়ে অংশ নিয়ে সৈনিকদের মুগ্ধ করেন। ব্যাটালিয়ন বক্সিং টিমের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে নিজ দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ওই দিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাত্রিতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথে নৃশংসভাবে খুন হন শেখ জামাল। শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আগামীকাল রোববার সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে তার কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং তার পবিত্র আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪
বেতন দ্বিগুণ বেড়েছে শহীদ মাহমুদের
গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের কোচ শহীদ মাহমুদের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। আরও দুই বছরের জন্য বিসিবির সঙ্গে কাজ করবেন এই পাকিস্তানী কোচ। এই বছরের মার্চ থেকে আগামী ২০২৬ সালের মার্চ পর্যন্ত থাকবেন তিনি। তবে এবার বেতন প্রায় ৭৫ শতাংশ বেড়েছে তার। বোর্ডের একটি সূত্র জানিয়েছে, মাসে ৪ হাজার ডলার বেতন পাবেন এই পাকিস্তানি কোচ। তবে আগের মেয়াদে তার বেতন ছিল আড়াই হাজার ডলার। শহিদ মাহমুদ বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের হয়ে বয়সভিত্তিক পর্যায়ের স্পিনার খোঁজেন তিনি। তার অধীনে বর্তমানে ১১ জন উদীয়মান লেগ স্পিনার কাজ করেন। জাতীয় দলের মতো বিসিবির অন্য বিভাগগুলোতেও প্রচুর কোচের সংকট দেখা দিয়েছে। বিসিবি ‘এ’ দল, হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) ইউনিট, অনূর্ধ্ব-১৯—সবমিলিয়ে প্রায় ৮-১০টি পদে কোচ নিয়োগের কাজ করছে বোর্ড। জানা গেছে, এসব পদের জন্য ইতিমধ্যে কয়েকশ আবেদনপত্র জমা পড়েছে বিসিবিতে। বোর্ডের টেকনিক্যাল বিভাগের পর্যালোচনার পর নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করবে বোর্ড।
০৫ এপ্রিল, ২০২৪
আরও
X