শীর্ষ সন্ত্রাসী জাকির খানের জামিন বহাল
নারায়ণগঞ্জের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী জাকির খানকে (৪৯) অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। রোববার (১২ মে) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। জাকির খানের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন। গত বছরের ১৫ জুন হাইকোর্ট নারায়ণগঞ্জের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী জাকির খানকে (৪৯) অস্ত্র মামলায় জামিন দেন। পরে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। নারায়ণগঞ্জের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী ও সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি জাকির খানকে ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। তাকে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। জাকির খান নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী সাব্বির আলম হত্যা মামলার আসামি ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি। দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন তিনি। র‍্যাব জানায়, পরিচয় গোপন করে সপরিবারে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বসবাস করছিলেন জাকির।
১২ মে, ২০২৪

পাটগ্রামে শীর্ষ সন্ত্রাসী তানজিদ গ্রেপ্তার
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী তানজিদকে (২৬) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টায় উপজেলার বুড়িমারী (খিরা আজ্জারবাড়ী, ১নং ওয়ার্ড) এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । গ্রেপ্তারকৃত তানজিদ উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের উফারমারা মেডিকেল এলাকার শামসুল হক ছেলে বলে জানা গেছে। পাটগ্রাম থানা পুলিশ জানায়, তামজিদ মাদক মামলায় এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে পাটগ্রাম থানায় প্রায় ১৭টি মামলা রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে চুরি, ছিনতাই, অপহরণ, মারামারি, প্রতারণা, মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধের মামলা। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল এলাকাবাসী। তাদের অভিযোগ, তানজিদ এলাকায় সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত। মাদক সেবনসহ চুরি, ছিনতাই, অপহরণ, মারামরি তার নেশা ও পেশায় পরিণত হয়েছিল। ভুক্তভোগীরা তানজিদের ভয়ে কোথাও অভিযোগ করতেও ভয় পেতেন। টাকার বিনিময়েও তানজিদ তার সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে থাকে বলে এলাকায় গুঞ্জন রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করায় এলাকার জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি বিরাজ করছে। পাটগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ ফেরদৌস ওয়াহিদ তানজিদ গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আগামীকাল পুলিশের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ তাকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে।  
০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ সন্ত্রাসী রক্তচোষা জনি গ্রেপ্তার
রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী মনির হোসেন ওরফে জনি মিয়া ওরফে ‘রক্তচোষা’ জনিকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ৫ রাউন্ড গুলি এবং ৩০০ গ্রাম হেরোইন জব্দ করে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে তুরাগ নদী সংলগ্ন একতা হাউসিং এলাকায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক। তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোহাম্মদপুর থানার একটি টিম জনিকে গ্রেপ্তার করে। সে পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। পুলিশকে কুপিয়ে জখম করা, ডাকাতি, মাদক বিক্রিসহ বিভিন্ন অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। জনির নামে ১৪টি মামলা রয়েছে।
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মিস ফায়ারে বেঁচে যান শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন
অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধের জেরে শীর্ষ সন্ত্রাসী তারিক সাঈদ মামুনকে লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীদের চালানো গুলি মিস হওয়ায় বেঁচে যান তিনি। মিস ফায়ারের কারণে প্রাণে রক্ষা পেলেও গুরুতর আহত হয়েছেন মামুন। রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন তিনি। মামুনের স্বজনরা জানান, তাকে বহনকারী প্রাইভেটকারে গুলি করার পর তিনি গাড়ি থেকে নেমে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসীরা। কিন্তু মিস ফায়ার হয়। আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি বের না হওয়ায় তাকে কুপিয়ে আহত করা হয়। জানা গেছে, মামুন জেলে থাকাকালে ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর ও তেজগাঁওয়ে অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ ছিল কারাবন্দি আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনের হাতে। কারাগারে থেকে ইমন তার অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করে আসছিল। কিন্তু সম্প্রতি মামুন জামিনে বের হয়ে আসার পর ইমন তার রাজত্ব হারায়। নিয়ন্ত্রণ নেয় মামুন। গত ১২ সেপ্টেম্বর একটি মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়ার সময় দূর থেকে দেখা হয় মামুন-ইমনের। এ সময় ইমন ইশারায় মামুনকে গুলি করে হত্যার হুমকি দেয়। এই হুমকির ধারাবাহিকতায় ইমনের লোকজন হামলা চালিয়েছে বলে দাবি মামুনের পরিবারের। এই অভিযোগের সূত্র ধরে গুলির ঘটনা তদন্ত করছে পুলিশ। ঘটনার ছায়া তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশও। ডিএমপির গোয়েন্দাপ্রধান হারুন অর রশীদ বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন জেলে মামুনকে হুমকি দিয়েছিল বলে আমরা জানতে পেরেছি। ওই ঘটনার জেরে সন্ত্রাসী ইমনের লোকজন মামুনের ওপর হামলা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, গত সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের সিটি পেট্রোল পাম্প ও বিজি প্রেসের মাঝামাঝি জায়গায় মামুনের প্রাইভেটকার লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসীরা। চারটি মোটরসাইকেলে এসে অজ্ঞাতপরিচয় অস্ত্রধারীরা হামলা চালায়। এ সময় মামুনের প্রাইভেটকারে মিঠু ও খোকন নামে দুজন ছিল। গুলি করার পর মামুন গাড়ি থেকে নেমে পালানোর সময় তাকে লক্ষ্য করে ফের গুলি ছোড়া হয়। কিন্তু মিস ফায়ার হওয়ায় মামুনকে কোপায় তারা। গুলির ঘটনায় পথচারী আরিফুল হক ও বিপরীত পাশের সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেল আরোহী ভুবন চন্দ্র শীল গুলিবিদ্ধ হন। গুলি ছোড়ার ঘটনায় তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় মঙ্গলবার রাতে মামলা হয়। মামুনকে লক্ষ্য করে হামলা হলেও তিনি বা তার পরিবার মামলা করেননি। মামলাটি করেছেন ভুবন চন্দ্র শীলের স্ত্রী রত্না রানী শীল। ঘটনার দিন রাজধানীর শেওড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে শেয়ার মোটরসাইকেলে মতিঝিলের আরামবাগ যাচ্ছিলেন আইনজীবী ভুবন চন্দ্র শীল। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কাছাকাছি পৌঁছলে তিনি মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। গুলি মাথার সামনে দিয়ে প্রবেশ করে পেছন দিয়ে বেরিয়ে গেছে। ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। চিকিৎসকরা জানান, তার অবস্থা গুরুত্ব। ভুবনের স্ত্রী রত্না রানী শীল গতকাল বুধবার বলেন, দুদিন ধরে তার স্বামীকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। একবারের জন্যও জ্ঞান ফেরেনি। ভুবন গোমতী টেক্সটাইল লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের লিগ্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করতেন। মতিঝিলের আরামবাগে থাকেন। স্ত্রী ও একমাত্র সন্তান থাকেন নোয়াখালীর মাইজদীতে।
২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

তেজগাঁওয়ে গুলি : শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনসহ আহত ৩
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ভুবন চন্দ্র শীল এবং মো. আরিফুল নামে দুই পথচারী আহত হয়েছেন। এ ছাড়া সন্ত্রাসী মামুনকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, তেজগাঁও বিজি প্রেস এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। গুলিতে দুই পথচারী আহত হয়েছেন। এ ছাড়া শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা।  হারুন অর রশীদ বলেন, সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মামুন। সে পিয়াসা বার থেকে ফেরার পথে তার মাইক্রোতে হামলা হয়। এই মামুন ২০ বছর জেল খেটে বের হয়েছে।  ডিবিপ্রধান জানান, সন্ত্রাসী ইমন জেলে মামুনকে হুমকি দিয়েছিল। সন্ত্রাসী ইমনের লোকজন মামুনের ওপর হামলা করছে বলে ধারণা করছি। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত হচ্ছে। তদন্তে সবকিছুই বেরিয়ে আসবে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

কুমিল্লায় ইয়াবাসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন গ্রেপ্তার
কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) বিশেষ অভিযানে একাধিক মামলার আসামি সন্ত্রাসী মামুন ও তার সহযোগী জসিমকে আটক করা হয়েছে। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন ও তার এক সহযোগীকে এক হাজার ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। মামুন মাদক, সন্ত্রাস, অস্ত্র, চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলার আসামি বলে জানা গেছে।  জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি রাজেস বড়ুয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ডিবি পুলিশ। এ সময় কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকার নাজির অটোরিকশা গ্যারেজের সামনের সড়ক থেকে নগরীর পাথুরিয়া পাড়া এলাকা থেকে মামুন ও তার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে এক হাজার ইয়াবাসহ একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। মামুনের নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। ইয়াবাসহ গ্রেপ্তারের ঘটনায়ও থানায় মামলা হয়েছে। একাধিক মামলার আসামি মো. মামুন মিয়া (৩৮) মৃত হারুন মিয়ার ছেলে। আর তার সহযোগী মো. জসিম (৩৬) জগন্নাথপুরের ঝাকুনীপাড়া এলাকার মৃত হারুন মিয়ার ছেলে।  অভিযানে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক তুষ্টলাল বিশ্বাস, সহকারী উপপরিদর্শক মো. আব্দুল্লাহ, মো. সাইদুর রহমান, আব্দুস সালামসহ অন্যরা অংশ নেয়।
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

চট্টগ্রামে শীর্ষ সন্ত্রাসী বাবুল গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে বাবুল (৩৮) নামের এক সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। এসময় তার কাছে থেকে চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়েছে।  শুক্রবার (১৮ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার পূর্ব খিতাপচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাবুল উপজেলার পূর্ব চরণদ্বীপ মসজিদ ঘাট ইমাম উদ্দিনের বাড়ীর মোজাহের মিয়ার ছেলে।  চরনদ্বীপ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মো. শফিকুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার পূর্ব খিতাপচর গ্রামের সায়রাপুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে ৫শত লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়।  বোয়ালখালী থানার ওসি মো. আছহাব উদ্দিন জানান, লিটনকে কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় বাবুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । এছাড়াও তার  বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় পৃথক একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। আসামিকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। থানা সূত্রে জানা যায়, গত ১১ আগস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে পূর্ব চরণদ্বীপ মসজিদ ঘাট এলাকায় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ ইসলাম লিটনকে (২৭) কুপিয়ে আহত করে বাবুল। তবে ঘটনার পরপরই বাবুল আত্মগোপন করে। এ ঘটনায় আহত লিটনের ভাই মোহাম্মদ আলম বাদী হয়ে বাবুলকে প্রধান আসামী করে বোয়ালখালী থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এর আগেও ২০১৭ সালে ২ অক্টোবর দিনদুপুরে অস্ত্র উচিয়ে মহড়া দিয়ে আলোচনায় আসে খুন, অস্ত্র ও মাদক আইনে দায়েরকৃত অর্ধডজনেরও বেশি মামলার আসামী মো. বাবুল।
১৯ আগস্ট, ২০২৩

আরসা'র শীর্ষ সন্ত্রাসী নূর মোহাম্মদ গ্রেপ্তার
সন্ত্রাসী সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) শীর্ষ সন্ত্রাসী ও কুতুপালং বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার শরণার্থী ক্যাম্প এলাকার সামরিক কমান্ডার হাফেজ নূর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। শুক্রবার রাতে টেকনাফের শামলাপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার (২১ জুলাই) রাতে  র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এ তথ্য জানান। তিনি জানান,  নূর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তারের পর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরসা সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে শামলাপুর-বাহারছড়ার গহীন পাহাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়েছে র‍্যাব। পরবর্তীতে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
২১ জুলাই, ২০২৩
X