Sat, 18 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে কালের সাক্ষী ‘অভিশপ্ত নীলকুঠি’
২৬ মিনিট আগে
বাঁশ-দড়ি বেয়ে মসজিদে যান ১১৫ বছর বয়সী অন্ধ মোয়াজ্জিন
৪৩ মিনিট আগে
রিকশাচালকের পা ভেঙে দেওয়া সেই পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার
৫৬ মিনিট আগে
১৮ মে : আজকের নামাজের সময়সূচি
২ ঘণ্টা আগে
হাইকোর্টের আদেশ সত্ত্বেও যুদ্ধাপরাধীর নামে থাকা স্কুলের নাম বহাল
২ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ১৮ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
সিডনিতে শ্রীকান্ত আচার্যের একক সংগীত সন্ধ্যা
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ভারতের প্রখ্যাত আধুনিক সংগীতশিল্পী শ্রীকান্ত আচার্যের একক সংগীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১১ মে) সিডনির সিলভারওয়াটার মিলনায়তনে সন্ধ্যা ছয়টায় বসে এ গানের জমজমাট আসর। অনুষ্ঠানের শুরুতে কবি গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শ্রীকান্ত আচার্য একটি রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এরপর একে একে ‘ভাল আছি, ভাল থেকো...’, ‘আমার সারাটা দিন মেঘলা আকাশ….’, ‘কে প্রথম কাছে এসেছি কে প্রথম ভালোবেসেছি…’, ‘আমি খোলা জানালা …..’, ‘কেনো দূরে থাকো…….’, ‘এই পথ যদি না শেষ হয়…………’, ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুব তারা….,’ প্রভৃতি জনপ্রিয় গান গেয়ে দুই বাংলার শত শত দর্শক-শ্রোতাকে মুগ্ধ করেন। কনসার্টটি যৌথভাবে আয়োজন করে সিডনির মাল্টিমিডিয়া সংস্থা প্রভাত ফেরী ও সিডনি মাল্টি কালচারাল সোসাইটি। দুই বাংলার দুইটি সংগঠন একত্রিত হয়ে এটাই সিডনিতে বড় কোনো অনুষ্ঠানের প্রথম আয়োজন ছিল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন তিস্তা চৌধুরী ও শ্রাবন্তী কাজী। অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ থেকে আগত বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক, লেখক, সম্পাদক ও নব্বইয়ের স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলনের তুখোড় ছাত্রনেতা সুভাষ সিংহ রায় এবং সাবেক সংসদ সদস্য মমতা লাভলী। সিডনি মাল্টি কালচারাল সোসাইটি ইন্কের পক্ষ থেকে অর্নব সাহা বলেন, ‘প্রবাসে সঙ্গীতের নান্দনিক ধারাকে শুদ্ধ পরিবেশনায় উপস্থাপন করতে সিডনি মাল্টি কালচারাল সোসাইটি বদ্ধ পরিকর। এরই ফলশ্রুতিতে শ্রীকান্ত আচার্যের মতো একজন জনপ্রিয় ও গুণী শিল্পীকে নিয়ে আমাদের এ আয়োজন।‘ বিগ বি মিডিয়ার কর্ণধার বাসব রায় জানান, অনুষ্ঠানের এক মাস পূর্বেই ৭০০ সিটের সব টিকেট বিক্রি হয়ে যায়। প্রভাত ফেরীর কর্ণধার শ্রাবন্তী কাজী বলেন, ‘প্রভাত ফেরী শুধু একটি পত্রিকাই নয়, এটি একটি প্রতিষ্ঠান, দুই বাংলার সাহিত্য ও সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষদের আস্থার জায়গা, দুই বাংলার মানুষের একটি সেতু বন্ধন।’
১৬ মে, ২০২৪
সুরের মাধুরীতে বরণ করা হলো নতুন বছরকে
ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে মর্তুজা কবির মুরাদের আহীর ভৈরব রাগে বাঁশির সুরে শুরু হয় এ আয়োজন। মানুষের জয়গানের মধ্য দিয়ে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছে সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র ছায়ানট। ছায়ানটের আয়োজনে রমনা বটমূলে ‘স্বাভাবিকতা ও পরস্পরের প্রতি সম্প্রীতির সাধনা’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে রমনার বটমূলে সুরের মাধুরীতে বরণ করে নেওয়া হয়েছে নতুন বছরকে। সমবেত কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আঁধার রজনী পোহালো’, ‘ওঠো ওঠো রে’, ‘এ পথ গেছে কোন খানে’, ‘বহে নিরন্তর অনন্ত ধারা’, কাজী নজরুল ইসলামের ‘উদার অম্বর দরবারে তোরি’, ‘নমঃ নমঃ নমো বাঙলাদেশ মম’, ‘কারার এই লৌহ কপাট/এই শিকল পরা ছল’ ইত্যাদি পরিবেশন করেন বড় ও ছোটদের দল। এ ছাড়া রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন সত্যম্ কুমার দেবনাথ, তানিয়া মান্নান, নজরুলগীতি পরিবেশন করেন মিরাজুল জান্নাত সোনিয়া, মনীষ সরকার, বিজয় চন্দ্র মিস্ত্রী, অজয় ভট্টাচার্যের কথায় সঙ্গীত পরিবেশন করেন খায়রুল আনাম শাকিল, লালন সাঁইয়ের গান পরিবেশন করেন চন্দনা মজুমদার প্রমুখ। কাজী নজরুলের জীবন-বিজ্ঞান পাঠ করেন রামেন্দু মজুমদার, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ত্রাণ ও অপমাণিত পাঠ করে জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়। জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে। এবার আয়োজনে সম্মেলক গান ১১টি, একক গান ১৫টি এবং ২টি পাঠ ও আবৃত্তি ছিল। ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি ডা. সারওয়ার আলী বলেন, বাঙালির এই আয়োজন আপন সত্তাকে লালন করে। মানুষ বেড়ে উঠছে অসহিষ্ণু সমাজে। তাদের স্বাভাবিকতায় ফিরে আসতে হবে। নইলে বাঙালির প্রাণপ্রিয় এই নববর্ষ উদযাপন হয়ে উঠবে সাজার উপলক্ষ। ড. মফিদুল হক বলেন, একদিকে আত্মশক্তি অন্যদিকে নবজাগরণ, অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে সকলের মহামিলন। বাঙালি সেই মহামিলনের ক্ষেত্র তৈরি করেছে বাংলাদেশে। এই চেতনা নিয়ে আমরা এগিয়ে যাবো। রামেন্দু মজুমদার বলেন, আনন্দের কথা হচ্ছে, ছায়ানটের এই অনুষ্ঠান এখন আর ঢাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই অনুষ্ঠান হচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাঙালিরা নববর্ষ উদযাপন করছেন। এটা বাঙালির সংস্কৃতিকে বিশ্বের দরবারে জায়গা করে দিয়েছে। ছায়ানট সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা বলেন, এবারের নববর্ষের প্রথম প্রভাতে, আমরা মানুষের জয়গান করেছি। এ ছাড়াও বক্তব্য দেন সহসভাপতি ড. আতিউর রহমান সহসভাপতি খায়রুল আনাম শাকিল। মন্ত্রমুগ্ধের মতো দর্শকরা বর্ষবরণের আয়োজনকে উপভোগ করছিলেন। বর্ষবরণে অংশ নেন নারী-পুরুষ শিশু সব জাতি ধর্ম, বর্ণ পেশার মানুষ। বিদেশিরাও এসেছেন বর্ষবরণ উদযাপনে অংশ নিতে। সাদা গেঞ্জি, লাল প্রিন্টের পায়জামা পরে কয়েকজন বিদেশি তরুণী গানের সঙ্গে ঠোঁট মিলাচ্ছিলেন। একজন মধ্যবয়সী পুরুষ ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ গানের সঙ্গে নাচছিলেন। যেন এক অভিভূত দৃশ্য। বর্ষবরণে দর্শক সারিতে বসেছিলেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী। তিনি বর্ষবরণ সম্পর্কে কালবেলাকে বলেন, আমাদের জাতীয় জীবনে বর্ষবরণ বাঙালি সংস্কৃতির একটি অংশ। আমরা সবাই মিলিতভাবে গানগুলো গাইতে পারি। এলিফ্যান্ট রোড থেকে এসেছেন ডা. আরিফ রিদোয়ান। ছোটবেলা বাবা, ভাইদের সাথে আজিমপুর থেকে বর্ষবরণে অংশ নিতে আসতেন। তিনি কালবেলাকে বলেন, প্রতি বছর বর্ষবরণ দেখতে আসি। আগের বর্ষবরণের চেয়ে এবারের বর্ষবরণে ভিন্নতা এসেছে। বর্ষবরণের গানের বৈশিষ্ট্যের যেমন পরিবর্তন হয়েছে। তেমনি সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার হয়েছে। এবারে বর্ষবরণে ‘এসো হে বৈশাখ’ গানটি পরিবেশন করা হয়নি। রামপুরা থেকে মেয়েকে নিয়ে এসেছেন ছন্দারিনা গীতি। তিনি কালবেলা বলেন, এবারের লোক সমাগম ভেবেছিলাম ঈদের পর হওয়ায় কম হবে। কিন্তু প্রাণের টানে অনেকেই চলে এসেছেন ছায়ানটের বর্ষবরণ উদযাপনে শামিল হতে।
১৪ এপ্রিল, ২০২৪
‘সংগীতই আমার প্রধান পরিচয়’
গীতিকার, সুরকার ও সংগীত শিল্পী জেফার রহমান। এই পরিচয়ে এতদিন তিনি পরিচিত ছিলেন দেশের বিনোদন অঙ্গনে। এবার তার আরও একটি পরিচয় যুক্ত হয়েছে অভিনেত্রী। নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘লাস্ট ডিফেন্ডারস অব মনোগামী’ সিনেমায় তাকে প্রথমবার দেখা যাবে অভিনয় করতে। সিনেমাটি দেশের একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে চাঁদরাতে মুক্তি পাবে। এই সিনেমায় চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে অভিনয় করেছেন এই সংগীতশিল্পী। নিজের প্রথম সিনেমায় অভিনয় নিয়ে কথা বলেছেন কালবেলার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার মহিউদ্দীন মাহি— প্রথম সিনেমা মুক্তির তারিখ ঘনিয়ে আসছে। নার্ভাস লাগছে? একটু তো নার্ভাস লাগবেই। প্রথম সিনেমায় অভিনয়। একটু তো থাকবেই। তবে নিজের ওপর আমার বিশ্বাস আছে। এ ছাড়া কাজটি ফারুকী ভাইয়ের। আমার তার ওপর বিশ্বাস আছে। চঞ্চল চৌধুরী দাদার মতো অভিনেতা রয়েছেন। সবকিছু মিলিয়ে ভালো কিছুই হবে ইনশাআল্লাহ। নার্ভাসের পাশাপাশি আমি বেশ উচ্ছ্বসিত। সিনেমাটি আপনি কি ফাইনাল হওয়ার পর দেখেছেন? নাহ আমি দেখিনি। ফাইনালের আগে একটু দেখেছিলাম। তবে ভালো লেগেছে। সিনেমাটি বেশ চ্যালেঞ্জিং সময় ঈদে মুক্তি পাচ্ছে ওটিটিতে। এ সময় দেশের বড় পর্দায় ১২টির মতো সিনেমা মুক্তি পাবে। ওটিটিতেও রয়েছে বেশকিছু কনটেন্ট। এমন সময়ে মুক্তি। কী মনে হচ্ছে? অবশ্যই ভালো লাগছে। আসলে বেশি কনটেন্ট মুক্তি পেলে যেমন চ্যালেঞ্জ থাকে তেমন দর্শকদের কাছেও অপশন থাকে। ভালোটি বাছাই করার। আমি এই বিষয়টি নিয়ে তেমন চিন্তিত নই। আমার কাছে ভালোই লাগছে। যে এক সঙ্গে দর্শকদের অনেক কাজ দেখার সুযোগ থাকবে। তবে হ্যাঁ, এখানে একটি ব্যাপার থাকবে। সেটি হলো এই প্রতিযোগিতায় যেই কাজগুলো ভালো হবে সেগুলো দর্শকদের চাহিদায় থাকবে। এ ছাড়া ফারুকী ভাইর সিনেমা মানে তো আলাদা একটি ব্যাপার থাকে দেশ ও দেশের বাইরে। তাই আমাদের মনোগামীও এগিয়ে থাকবে। তবে অনেক সিনেমা মুক্তি পাওয়াতে আমি বেশ আনন্দিত। বেশি সিনেমা মানে বেশি দর্শক। আপনি একাধারে গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী। এবার যুক্ত হলো অভিনেত্রী। কোন পরিচয়ে আপনি বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন? সব পরিচয়ের আগে আমার আসল পরিচয় হলো আমি একজন সংগীতশিল্পী। এটাই আমার প্রথম পরিচয়। এরপর একাধারে গীতিকার ও গানে সুরও করি আমি। এবার যুক্ত হয়েছে অভিনেত্রী। সব পরিচয়ের আগে প্রথম পরিচয়টি দিতেই আমি বেশি আনন্দ পাই। এ ছাড়া গান নিয়ে আমার দেশের হয়ে ভবিষ্যতে অনেক কিছু করার আছে। সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন, সামনে বড় পর্দা ও অভিনয়ে নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছে আছে? দেখুন আমি একজন আর্টিস্ট। এই রিলেটেড সব কাজ করাই আমার কর্ম। এখন অভিনয়ে নাম লিখেয়েছি, ভালো লেগেছে বলেই। না হলে আমি কখনো অভিনয় করতাম না গান নিয়েই থাকতাম। তাই ভবিষ্যতেও এই পেশায় আমাকে দর্শক দেখবে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সবকিছু আমার পছন্দ মতো হবে। দেখুন আমার কাছে এর আগেও অভিনয়ের অনেক সুযোগ এসেছে। আমি করিনি। কারণ আমি চেয়েছিলাম এমন একটি গল্পে এমন একজন নির্মাতার হাত ধরেই আমি অভিনয়ে আসি। সেই ইচ্ছে আমার পূরণ হয়েছে। ভবিষ্যতেও যদি ভালো কাজের প্রস্তাব আসে অবশ্যই করব। নিজের অভিনয় নিয়ে কতটা আশাবাদী? আমি তো অবশ্যই আশাবাদী। তবে দর্শকদের মতামত আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
৩০ মার্চ, ২০২৪
শত শিশুর সঙ্গে সংগীত পরিবেশন করলেন রুনা লায়লা
স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে 'বাংলাদেশ' শিরোনামে শত শিশুর সঙ্গে সংগীত পরিবেশন করলেন খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা। গানটির কথা লিখেছেন আনজীর লিটন, সুর ও সংগীত করেছেন আশরাফ বাবু। বাংলাদেশ শিশু একাডেমির আয়োজনে বুধবার (২৭ মার্চ) শিশু একাডেমি সভাকক্ষে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা শত শিশুর সঙ্গে সংগীত পরিবেশন করেন। মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ লালন করে আজকের শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূল কারিগর। প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা আমাদের অহংকার। স্বাধীনতার চেতনায় আত্মমগ্ন হয়ে সকলকে দেশ গড়ার কাজে নিয়োজিত হতে হবে। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এই স্বাধীনতার যথার্থ মূল্য দিতে শিখতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার মাধ্যমে শিশুদের দেশপ্রেম শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ হবার আহ্বান জানান তিনি। তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানিদের প্রকৃত চেহারা উপলদ্ধি করে এ দেশের মানুষের মনে ধীরে ধীরে স্বাধীনতার স্বপ্ন জাগরিত হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধাপে ধাপে পুরো বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ করেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি, সচিব নাজমা মোবারেক, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান, শিশু একাডেমির সভাপতি লাকী ইনাম, মহাপরিচালক আনজির লিটন প্রমুখ।
২৭ মার্চ, ২০২৪
মা হচ্ছেন সংগীত শিল্পী লিজা, বেবি বাম্প প্রকাশ
সংগীত শিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। ‘ক্লোজআপ ওয়ান’ রিয়ালিটি শোয়ের মাধ্যমে বিনোদন জগতে পা রাখেন। ঘরোয়া আয়োজনে ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী সবুজ খন্দকারের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এবার জানা গেল মা হচ্ছেন তিনি। লিজা বর্তমানে স্বামীর সঙ্গে আমেরিকায় বসবাস করছেন। তার মা হওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন আরেক কণ্ঠশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী। (১৮ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে লিজার বেবি বাম্পের দুটি ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘পৃথিবীর সুন্দর দৃশ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমাদের সানিয়া সুলতানা লিজা মা হবে। সবাই অর জন্য দোয়ায় করবেন।’ মুন্নির এমন পোস্টের পরপররই শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় শিক্ত হতে থাকেন লিজা দম্পতি। ২০০৮ সালে ‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন লিজা। এরপর এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশের সংগীতাঙ্গনে গান গেয়ে যাচ্ছেন তিনি। তার জনপ্রিয় গানের তালিকায় রয়েছে আসমানিন প্রাণ জুড়ে, এক যমুনা, এক বৃষ্টি, ভাবনা, পাখি ও চাই তোমার মতো জনপ্রিয়সব গান। এ ছাড়া ২০১২ সালে তৌসিফ ফিচারিং লিজা পার্ট-১ ও ২০১৫ সালে পাগলি সুরাইয়া শিরোনামে দুটি অ্যালবাম মুক্তি পায়।
১৮ মার্চ, ২০২৪
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতীয় সংগীত শেষে মাদকবিরোধী বক্তব্য দেওয়ার নির্দেশ
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতীয় সংগীত শেষে মাদকবিরোধী বক্তব্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। সোমবার (৪ মার্চ) মাউশির সহকারী পরিচালক তপন কুমার দাস স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, স্কুল-কলেজসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী প্রচারণা জোরদার করার লক্ষ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান বা দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি জাতীয় সংগীত শেষে নিয়মিত মাদকবিরোধী সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যও অনুরোধ করা হলো। এর আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে এক নির্দেশনা দেওয়া হয়।
০৪ মার্চ, ২০২৪
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক ধ্রুপদী সংগীত সম্মেলন শুরু
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে দুদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক ধ্রুপদী সংগীত সম্মেলন। রোববার (৩ মার্চ) বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো আয়োজন করেছে দুদিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজমের সভাপতিত্বে শুরু হয় কনফারেন্সের প্রথম অধিবেশন। কনফারেন্স বক্তা হিসেবে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন খ্যাতিমান সংগীতজ্ঞ জনাব শেখ সাদী খান। এরপর রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পরিবেশনা করেন মনোমুগ্ধকর ধ্রুপদী সংগীত। বিকেলে ‘বাংলা গানের পূর্বাপর: প্রসঙ্গ শাস্ত্রীয় সংগীত’ ও ‘উচ্চাঙ্গ সংগীত থেকে আধুনিক বাংলা গান: একজন সংগীতজ্ঞের অভিজ্ঞতা’ শীর্ষক দুটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্সে প্রাবন্ধিক হিসেবে গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের অধ্যাপক ড. অসিত রায় ও বিশিষ্ট সুরকার শেখ সাদী খান। সন্ধ্যায় দেশ-বিদেশের সংগীত বিশেষজ্ঞদের শাস্ত্রীয় সংগীতের পরিবেশনায় ছিল ধ্রুপদ, খেয়াল, তবলা লহড়া, বীণা বাদন এবং উচ্চাঙ্গ সংগীত। প্রখ্যাত বীণাশিল্পী পণ্ডিত বিশখ শীলের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় সম্মেলনের প্রথম দিনের কর্মসূচি। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে সকালে কণ্ঠসংগীত ও তবলা বাদন কর্মশালার অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রশিক্ষক হিসাবে থাকবেন কলকাতার পণ্ডিত শ্যামসুন্দর গোস্বামী ও শুভ্রাংশু চক্রবর্তী। বিকেলে সমাপনী অনুষ্ঠান এবং রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশনা ও বিদেশি অতিথিদের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শেষ হবে দুদিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক ক্ল্যাসিক্যাল মিউজিক কনফারেন্স।
০৪ মার্চ, ২০২৪
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজন করেছে আন্তর্জাতিক ধ্রুপদী সংগীত কনফারেন্স
শাহজাদপুরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে প্রতিষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্লাসিকাল মিউজিক কনফারেন্স। আগামীকাল ৩-৪ মার্চ পর্যন্ত দুদিনব্যাপী এই কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। শনিবার (২ মার্চ) দুপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-৩ এ মিট দ্য প্রেস শিরোনামে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম। সভাপতিত্ব করেন কনফারেন্সের আহ্বায়ক ড. মোহাম্মদ তানভীর আহমেদ। সাংবাদিক সম্মেলনে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর শাহ্ আজম বলেন, মহান স্বাধীনতার মাসে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তার নেতৃত্বে আমরা যেমন স্বাধীন ভুখণ্ড পেয়েছি তেমনি সাংস্কৃতিক পরিচয় লাভ করতে সক্ষম হয়েছি। আমরা যে আন্তর্জাতিক ক্লাসিকাল মিউজিক সম্মেলন করতে যাচ্ছি তার পশ্চাতে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতা। রবীন্দ্র উপাচার্য শাহ্ আজম আরও বলেন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টিকর্মকে জাতির মানসে চির অম্লান রাখার মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ক্লাসিকাল মিউজিক কনফারেন্সের আয়োজন করতে যাচ্ছে আগামী ৩ মার্চ থেকে ৪ মার্চ পর্যন্ত। কনফারেন্সকে সামনে রেখে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রফেসর শাহ্ আজম জানান, আগামীকাল সকাল ১১টায় জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে শুরু হবে কনফারেন্সের প্রথম অধিবেশন। প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও সংগীত শিল্পী চয়ন ইসলাম। কনফারেন্স বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংগীতজ্ঞ শেখ সাদী খান। দুপুর ১২ টা ৪৫ মিনিটে রয়েছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পরিবেশনা। পরবর্তীতে বিকাল ৩ টা ৩০ মিনিটে বাংলা গানের পূর্বাপর প্রসঙ্গ শাস্ত্রীয় সংগীত শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। কনফারেন্সে প্রাবন্ধিক হিসেবে গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের অধ্যাপক ড. অসিত রায়। সন্ধ্যায় দেশ-বিদেশের সংগীত বিশেষজ্ঞদের শাস্ত্রীয় সংগীতের পরিবেশনায় থাকবে ধ্রুপদ (রাগ ভূপালী), খেয়াল (রাগ মুলতানি), তবলা লহড়া, বীণা বাদন এবং উচ্চাঙ্গ সংগীত। প্রখ্যাত বীণাশিল্পী পণ্ডিত বিশখ শীলের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শেষ হবে কনফারেন্সের প্রথম দিনের কর্মসূচি। দ্বিতীয় দিনে সকাল ১০টায় প্রথম দিনের কর্মসূচি শুরু হবে কন্ঠসংগীত ও তবলা বাদন কর্মশালার মধ্যদিয়ে। কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসাবে থাকবেন পণ্ডিত শ্যামসুন্দর গোস্বামী (কলকাতা, ভারত), শুভ্রাংশু চক্রবর্তী (কলকাতা, ভারত)। বিকাল ৫টায় কনফারেন্সের সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. ফিরোজ আহমদ। সভাপতিত্ব করবেন কনফারেন্স কমিটির আহ্বায়ক ড. মো. তানভীর আহমেদ। এরপর রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশনার মধ্যদিয়ে শেষ হবে দুইদিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক ক্লাসিকাল মিউজিক কনফারেন্স। মিট দ্য প্রেসের মতবিনিময় সভায় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স প্রস্তুত কমিটির সদস্য এবং শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ ও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
০২ মার্চ, ২০২৪
কণ্ঠশিল্পী হাসিনা মমতাজকে স্মরণ করল বাংলাদেশ সংগীত পরিষদ
‘তন্দ্রাহারা নয়ন আমার' গানের শিল্পী হাসিনা মমতাজকে স্মরণ করল বাংলাদেশ সংগীত পরিষদ। এই শিল্পীর স্মরণে গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার বনানীর আইরিশ স্কাই লাউঞ্জের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। বক্তারা সেখানে হাসিনা মমতাজের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন নিয়ে আলোচনা করেন। শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে তার সাধনার নানা প্রসঙ্গ ওঠে আসে বক্তাদের কথায়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সংগীত পরিচালক শেখ সাদী খান, শিল্পী তিমির নন্দী, লীনু বিল্লাহ, সংগীত পরিচালক আনিসুর রহমান তনু, শিল্পী রেবেকা সুলতানা, কণ্ঠশিল্পী রূপা ফরহাদ, কণ্ঠশিল্পী মালা খুররম, নকীব খান, ওস্তাদ সালাউদ্দিন আহমেদ, আকরামুল ইসলাম, সাদিয়া আফরিন মল্লিক, কাজী মুখলেসুর রহমান, গীতিকার আবিদা রহমান এবং সংগীত পরিষদের মহাসচিব ফেরদৌস হোসেন ভূঁইয়া। সভাপতিত্ব করেন কণ্ঠশিল্পী রেহানা আশিকুর রহমান। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হাসিনা মমতাজ।
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
ঢাবিতে প্রথমবারের মতো মাইজভান্ডারী সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রথমবারের অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী ‘মাইজভান্ডারী সংগীত সন্ধ্যা’। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফোকলোর সোসাইটির উদ্যোগে আয়োজিত হবে এই গানের আসর। এতে গান পরিবেশন করবে চট্টগ্রামের বিখ্যাত মাইজভান্ডারি সংগীত ব্যান্ড ‘দরবার রিদম’। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফোকলোর সোসাইটির সভাপতি শেখ সাজ্জাদ আহমদ ফাহিম। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম তো বটে বাংলার ফোক গানের একটি উর্বর ধারার নাম মাইজভান্ডারী সংগীত। বাংলার মরমী প্রাণশক্তিকে বুকে ধারণ করে মাইজভান্ডারী গান কথা বলে একটি বহুধর্ম, বর্ণ, জাতিবিশিষ্ট সমাজ গঠনের। আর তাই ধর্মীয় উগ্রতা, সহিংসতা ও বিদ্বেষের বিপরীতে মাইজভান্ডারি সংগীত হতে পারে এক অনন্য, অমোঘ অস্ত্র। যে অস্ত্র প্রেমের, ভালোবাসার, সম্প্রীতির। কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত মাইজভাণ্ডারী সংগীত যতটা রঙিন তার প্রাণশক্তিতে, মূলধারার সংগীত অঙ্গনে ঠিক ততটাই ফ্যাকাসে। যার কারণে ধর্মের ভেতরকার যে প্রেম ও ভালোবাসার বার্তা, তা তরুণ প্রজন্মের সামনে থাকছে আড়ালে। তিনি বলেন, মূলধারার সংগীত অঙ্গনের সাথে মাইজভান্ডারী গানের এই দূরত্ব গোছাতে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফোকলোর সোসাইটির উদ্যোগে আয়োজিত হবে এই মাইজভান্ডারী সংগীত সন্ধ্যা। ফাহিম আরও বলেন, অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবীর শয়ন এবং সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত উপস্থিত থাকবেন।
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
আরও
X