মার্ক জাকারবার্গকে টপকে গেলেন ইলন মাস্ক
আবারও মার্ক জাকারবার্গকে টপকে গেছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। মেটা প্লাটফর্মের শেয়ার ১৮ বিলিয়ন ডলার কমে যাওয়ায় তার জায়গা দখল করেছেন টেসলার প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। ফলে বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় ধনীর জায়গা দখল করতে চলেছেন তিনি। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেটার শেয়ার বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে ১১ শতাংশ কমেছে। প্রতিষ্ঠানটি দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে নিজেদের বিক্রয় প্রত্যাশার চেয়ে কমতে পারে এমন পূর্বাভাসের পর এ পতন হয়েছে।  ব্লুমবার্গের বিলিয়নিয়ার সূচক অনুসারে, মেটার শেয়ার পতনের ফলে মার্ক জাকারবার্গের সম্পত্তি কমে এখন ১৫৭ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে ঠেকেছে। অন্যদিকে ইলন মাস্কের সম্পদ ৫ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বেড়ে ১৮৪ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।  চলতি মাসের শুরুতে এ দুই বিলিয়নিয়ার নিজেদের অবস্থান থেকে ছিটকে যান। গত তিন মাসে টেসলার গাড়ি সরবরাহ কমে যাওয়ায় ২০২০ সালের পর প্রথমবারের মতো জাকারবার্গ মাস্ককে ছাড়িয়ে যান।  এর আগে ফোর্বস প্রকাশিত ২০২৪ সালের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় দেখা গেছে, বিশ্বের শীর্ষ ধনীর স্থান দখল করে নিয়েছেন ফ্রান্সের বিলাসবহুল পোশাক ও দ্রব্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান লুই ভুতোঁ মালিক বার্নার্ড আর্নল্ট ও তার পরিবার। তার সর্বমোট সম্পদমূল্য ২৩৩ বিলিয়ন ডলার। এ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ১৯৫ বিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজস। গত বছরের তুলনায় এবার তার সম্পদমূল্য বেড়েছে প্রায় ৮৫ বিলিয়ন ডলার। তার মোট সম্পদমূল্য ১৯৪ বিলিয়ন ডলার। ১৭৭ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ নিয়ে তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। গতবার সম্পদমূল্য ছিল ৬৪ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার।  
২৬ এপ্রিল, ২০২৪

যেভাবে ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট বানাতে পারেন ইলন মাস্ক
তিনি এমন একজন ব্যক্তি যার অর্থের দাপট পৃথিবী ছাড়িয়ে মহাকাশে পর্যন্ত বিস্তৃত। সামাজিকমাধ্যম থেকে শুরু করে গ্রহ-নক্ষত্র সর্বত্র তার অর্থের ছড়াছড়ি। মানব জীবনের এমন কোনো বিলাসী দিক নেই যেখানে এই ব্যক্তিটির হাত নেই। বছরের পর বছর ধরে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর কেতাব বগল দাবা করে রেখেছেন তিনি। এই ব্যক্তিটি অন্য কেউ নয়, তিনি হলেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। তার প্রভাব-প্রতিপত্তি আটলান্টিক মহাসাগর পেরিয়ে এখন বিশ্বজোড়া। রাজনীতির ময়দানে অর্থকড়ির কদর সব সময়ই বেশি। আর সেটা যদি হয় যুক্তরাষ্ট্রের মতো বিশ্বের পরাশক্তিধর দেশের রাজনীতি তাহলে তো কথায় নেই। চলতি বছরের নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট বেছে নেবেন কোটি কোটি মার্কিন ভোটার। এবারের নির্বাচনে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দ্বৈরথ দেখবে বিশ্ব। ইতোমধ্যে নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটার টানতে সদলবলে প্রচার-প্রচারণা শুরু করে দিয়েছেন দুজনই। বিশ্বের অন্যান্য দেশের নির্বাচনের মতো স্বাভাবিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনেও অর্থের বিষয়-আশয় রয়েছে। এ ক্ষেত্রে টাকা ঢালতে সবসময় এগিয়ে থাকেন মার্কিন বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও তাদের কর্ণধাররা। তাদের একজন ইলন মাস্ক। এবারের নির্বাচনে বাইডেন বা ট্রাম্প- কাউকে সরাসরি সমর্থন না দেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। তবে তার এক্সবার্তা বিশ্লেষণ করে যে কেউ রিপাবলিকান পার্টির প্রতি তার দরদের কথা বলে দিতে পারবেন। আর বিভিন্ন আইনি জটিলতায় জর্জরিত ট্রাম্পের এখন অর্থই বেশি প্রয়োজন। তাহলে এখন প্রশ্ন হলো মাস্কের অর্থকড়ির ওপর ভর করে ট্রাম্পকে নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে পারবেন? তিনি কি আবারও হোয়াউট হাইসে ফিরতে পারবেন? সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের সাবেক উপস্থাপক ডন লেমনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকার টুইটারের (বর্তমান এক্স) মালিক মাস্ক বলেন, তিনি বাইডেনের সান্নিধ্য থেকে নিজেকে দূরে রাখছেন। তবে এ-ও বলেছেন তিনি কোনো প্রার্থীর প্রচারে অর্থ দেবেন না। মাস্ক বলেন, আমি যদি কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দিই তাহলে আমি কেন একজনকে না দিয়ে অন্যজনকে সমর্থন করছি তার বিশদ ব্যাখ্যা দিব। তবে মার্কিন এই ধনকুবেরের ওপর যারা নিয়মিত নজর রাখেন তারা বলছেন, নির্বাচনের এত আগে এই বিষয়ে না জড়াতেই এমন কথা বলছেন মাস্ক। আপাতত দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দেওয়া থেকে দূরে থাকছেন তিনি। ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নির্বাচনের অর্থ জোগাতে শত কোটিপতিদের ফোন করতে শুরু করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তার একটাই প্রত্যাশা, মার্কিন ধনকুবেররা তাদের চেকবুক উন্মুক্ত করে দেবেন এবং তাকে নির্বাচনী লড়াইয়ে জয়ী করবেন। শত কোটিপতিদের জলযোগ বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত ও বিতর্কিত দুই ব্যক্তি হলেন ট্রাম্প ও মাস্ক। তাদের সব সময় একসঙ্গে দেখা যায় না। তাদের মধ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে মতভেদও প্রকট। যেমন ট্রাম্পের বৈদ্যুতিক গাড়িতে আস্থা নেই। অন্যদিকে এই গাড়ির মাস্টার হলেন মাস্ক। তার কোম্পানি টেসলা প্রতি বছর লাখ লাখ বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাণ করছে। এমনকি ২০১৬-২০২০ সালে ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট ছিলেন তার সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে চলেছেন মাস্ক। অবশ্য এসব ছিল মাস্কের ডানপন্থি-প্রীতির আগের ঘটনা। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, মাস্কের টাকার আশায় তার বিভিন্ন বিষয়ে এখনো নীরব আছেন ট্রাম্প। গত মাসে ফ্লোরিডায় মার্কিন শতকোটিপতিদের এক জলযোগে অংশগ্রহণ করেন মাস্ক। এই অনুষ্ঠান থেকে নির্বাচনে অর্থ দেবেন এমন দাতাদের একটি দল গঠন করেন ট্রাম্প। ওয়াশিংটন পোস্ট এই বিষয়টি সামনে নিয়ে আসতেই মাস্ক ট্রাম্পকে সমর্থন দিচ্ছেন এমন গুঞ্জনের পালে হাওয়া বইতে শুরু করে। যদিও মাস্কের দাবি, এটি শুধু একটি জলযোগ ছিল। এর বেশি কিছু সেখান থেকে কিছু আসেনি। কালো টাকা যদি মাস্ক ট্রাম্পকে আরও সরাসরি সাহায্য করতে চান তাহলে তিনি মার্কিন নির্বাচনী আইন অনুসারে বেনামে সীমাহীন নগদ অর্থ দিতে পারেন। সমালোচকরা এই অর্থকেই কালো টাকা বলে ডাকেন। সুপার পিএসিএস নামে বিশেষভাবে তৈরি অলাভজনক সংস্থার মাধ্যমে এই টাকা ট্রাম্পকে দিতে পারেন মাস্ক। ক্যাম্পেইন লিগ্যাল সেন্টারের সিনিয়র লিগ্যাল কাউন্সেল শান্না পোর্টস বলেছেন, এসব গ্রুপ এমন বিজ্ঞাপন দিতে পারে যেখানে কোনো রাখঢাক ছাড়াই বলতে পারে ‘ট্রাম্পকে ভোট দিন’। আর এসব বিজ্ঞাপনের অর্থ কোথা থেকে আসছে তা প্রকাশের কোনো ধরা-বাধা নিয়ম নেই। আরেকটি উপায় হতে পারে নির্বাচনের পরে ট্রাম্পের সমস্ত দেনা পরিশোধ করে দিতে পারেন মাস্ক। এটি করলে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে তার দ্বন্দ্বে জড়ানোর কোনো সম্ভাবনা থাকবে না। এমনকি সম্প্রতি এমন গুঞ্জনও ছড়ায় যে নিজের প্রতিষ্ঠিত সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল বেচতে মাস্কের দ্বারস্থ হয়েছেন ট্রাম্প। মাস্কের প্রভাব-প্রতিপত্তি সামাজিক মাধ্যমে বেশ সরব মাস্ক। প্রায় সময় তিনি বিভিন্ন ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, বিভ্রান্তিকর তথ্য ও ডানপন্থি কথাবার্তা বলে আলোচনার জন্ম দেন। বিশেষ করে অভিবাসন নিয়ে তার কথাবার্তা ট্রাম্পের সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায়। তাই টাকার বিষয়টি একপাশে সরিয়ে রাখলেও মাস্কের রাজনৈতিক মতাদর্শ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পকে স্পষ্টত এগিয়ে রাখবে। ওয়াচডগ ফ্রি প্রেসের সিনিয়র কাউন্সেল নোরা বেনাভিডেজ বলেছেন, টুইটারের মতো একটি সামাজিকমাধ্যম সাইট এমন একজন ধনকুবেরের হাতে যিনি বিরক্তবোধ করেন এবং এটিকে তার নিজস্ব মতামত প্রচারে কাজে লাগান। টাকা না হলেও মাস্কের প্রভাব অবিশ্বাস্যভাবে শক্তিশালী।
০২ এপ্রিল, ২০২৪

গাজা সফরের আমন্ত্রণের জবাবে যা বললেন ইলন মাস্ক
ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত গাজার পরিস্থিতি পরিদর্শনে মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ককে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হামাস। যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েল সফরে যাওয়ার পর হামাস এ আহ্বান জানায়। এবার গাজার পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করেছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। বুধবার (২৯ নভেম্বর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা সফরের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন মাস্ক। হামাসের পক্ষ থেকে তাকে বিধ্বস্ত গাজায় মানবাধিকার লংঘন ও ইসরায়েলি বর্বরতা চাক্ষুস অবলোকনের জন্য তাকে গাজায় সফরের আহ্বান জানানো হয়।  মাস্ক বলেন, গাজার পরিস্থিতি বর্তমানে ভয়াবহ। তবে দীর্ঘ সময়ের যুদ্ধবিরতি উভয়ের জন্য মঙ্গলকর। গাজায় দীর্ঘমেয়াদি যে কোনো কিছু সবার জন্য ভালো হবে।  Seems a bit dangerous there right now, but I do believe that a long-term prosperous Gaza is good for all sides — Elon Musk (@elonmusk) November 28, 2023 এর আগে মঙ্গলবার বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে হামাসের এক সিনিয়র কর্মকর্তা ওসামা হামদান বলেন, বস্তুনিষ্ঠতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার মানদণ্ড মেনে গাজার জনগণের বিরুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের পরিধি দেখার জন্য আমরা তাকে গাজা সফরের আমন্ত্রণ জানাই। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার ইসরায়েল সফরে যান বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান টেসলা, মহাকাশযাত্রা ও গবেষণা উপকরণ প্রস্তুতকারী কোম্পানি স্পেসএক্স এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের মালিক ইলন মাস্ক। এর আগে হঠাৎ ইসরায়েল সফরে যান মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গেও দেখা করেছেন। হামাসের হামলায় নিহত হওয়া ব্যক্তিদের স্বজনদের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। কিন্তু যুদ্ধের মধ্যে থাকা দেশটিতে হঠাৎ করে তার এই সফর নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা প্রশ্ন। ইলন মাস্কের ইসরায়েল সফর নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করেছে টাইমস অব ইসরায়েল। সংবাদমাধ্যমটি জানায়, মূলত দুটি বিষয়কে সামনে রেখে তেলআবিব সফর করছেন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ইহুদিবিদ্বেষ রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেওয়া এবং গাজায় ইন্টারনেট সরবরাহের জন্য নেতানিয়াহু প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া।
২৯ নভেম্বর, ২০২৩

সন্তানের সঙ্গে কুস্তি অনুশীলনে ইলন মাস্ক
ছেলে ‘এক্স এ ই এ-১২’–এর সঙ্গে মার্শাল আর্ট অনুশীলন করছেন টেসলা এবং স্পেসএক্সের মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি এমনই একটি ছবি টুইটারে আপলোড করেছেন তিনি। যেখানে ইলন মাস্ক পোস্টের ক্যাপশনে মাস্ক লিখেছেন, ‘আমার স্পারিং পার্টনারের সঙ্গে মার্শাল আর্ট অনুশীলন’। মিষ্টি এ মুহূর্তে বাবা ও ছেলেকে সাধারণ পোশাকেই দেখা গেছে। মাস্ক ছেলেকে আদর করে ‘লিল এক্স’ বলে সম্বোধন করেন। ছবিতে মাস্ককে তার ছোট ছেলে এক্সের সঙ্গে মজার ছলে মার্শাল আর্টে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। স্পেসএক্স সিইও ছবিটি পোস্ট করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এটি সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এটি খুবই আদরের ছবি!’ আরেকজন লিখেছেন, ‘সেরা ট্রেনিং পার্টনার!’  অন্য ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন, ‘ওতো খুব সুন্দর...ওর সঙ্গে আরও ছবি শেয়ার করুন, ইলন।’ তৃতীয় একজন লিখেছেন, ‘দারুণ! বাচ্চারা সেরা, এটি একটা চমৎকার ওয়ার্কআউট!’ উল্লেখ্য, গত জুন মাস থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মল্লযুদ্ধ নিয়ে মার্ক জাকারবার্গ ও ইলন মাস্ক পরস্পরের সঙ্গে রসিকতা চালিয়ে যাচ্ছেন। জাকারবার্গ মল্লযুদ্ধের জন্য ২৬ আগস্টকে বেছে নিয়েছেন। কিন্তু মাস্ক এ বিষয়ে কিছু জানাননি। জুন মাসে জাকারবার্গকে ‘কেজ ফাইট’ বা মল্লযুদ্ধে আহ্বান করেন মাস্ক। জাকারবার্গ তাঁকে মল্লযুদ্ধের ঠিকানা পাঠাতে বলেন। মাস্ক ‘ভেগাস অক্টাগনে’ লড়বেন বলে জানান।  গত বছরের অক্টোবরে ঠাট্টা করে মাস্ক বলেছিলেন, ‘আমার লড়াইয়ের জন্য “দ্য ওয়ালরিস” নামের কৌশল আছে। যেখানে আমি প্রতিদ্বন্দ্বীর ওপর শুয়ে পড়ি এবং আর কিছু করি না।’ তিনি বলেন, তিনি কখনো ব্যায়াম করেন না, শুধু বাচ্চাদের নিয়ে ছোড়াছুড়ি করেন। 
১৩ আগস্ট, ২০২৩
X