কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ০৯ জুন ২০২৩, ১১:৪৬ এএম
আপডেট : ০৯ জুন ২০২৩, ০৩:২২ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ট্রাম্পের পাশে দাঁড়ালেন ইলন মাস্ক

ইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি : সংগৃহীত
ইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি : সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গোপন নথির মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পর ধনকুবের ইলন মাস্ক তার পাশে দাঁড়িয়েছেন। ইলন মাস্ক মনে করেন, এর পেছনে বড় কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে।

ইলন মাস্ক তার টুইট বার্তায় লিখেছেন, অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের তুলনায় ট্রাম্পের পেছনে লাগলে বড় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের সুযোগ রয়েছে। খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- বিচার ব্যবস্থার উপরে জোরপূর্বক কোনোকিছু চাপিয়ে দেওয়া বা পরিবর্তন আনা হলে তা বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা হারাবে।

এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন ট্রাম্প। মঙ্গলবার বিকেলে তাকে মায়ামির একটি ফেডারেল আদালতে তলব করা হয়েছে বলে জানান তিনি। এ সময় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক একজন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কী করে এমনটা ঘটতে পারে, তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন।

তিনি আরও বলেন, এটি আমেরিকার ইতিহাসের জন্য একটি কালো দিন। আমাদের দেশ এখন দ্রুত অধপতনের দিকে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা একসঙ্গে আবার আমেরিকাকে শ্রেষ্ঠ করে তুলব!

আইন বিভাগ মামলা বা অভিযোগপত্র নিয়ে এখনো কোনো কিছু বলতে নারাজ।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭৬ বছর বয়সী ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন নথির অননুমোদিত সংরক্ষণের অভিযোগ আনা হয়েছে। যদিও এ অভিযোগ এখনো প্রকাশ্যে আনা হয়নি। এটি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় অভিযোগ এবং একজন সাবেক প্রেসিডেন্টের জন্য প্রথম ফেডারেল অভিযোগপত্র।

প্রেসিডেন্ট পদ ছাড়ার পর এফবিআই ট্রাম্পের ফ্লোরিডার এস্টেট থেকে নথিতে পূর্ণ একাধিক বাক্স উদ্ধার করে। এসব নথি হোয়াইট হাউসের গোপনীয় নথি ছিল। পদ ছাড়ার পর এগুলো ট্রাম্পের কাছে থাকার কথা ছিল না।

যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট তার মেয়াদ শেষ হলে অফিস ছাড়ার পর প্রেসিডেন্সিয়াল নথি জাতীয় সংরক্ষণাগারে রাখার কথা।

যে কাজগুলোকে দেশটির কংগ্রেসের উভয় কক্ষ সিনেট ও হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে অবৈধ বলে পাস হওয়ার পর তা দেশটির প্রেসিডেন্টের সইয়ের মাধ্যমে অপরাধ বলে ঘোষণা করা হয়, সেগুলোকে ফেডারেল অপরাধ বলা হয়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গণসংহতি আন্দোলনের কার্যালয়ের পাশে ককটেল বিস্ফোরণ, তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ

আগামী বছরের শুরুতেই নির্বাচন, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ড. ইউনূস

স্ত্রী-সন্তানসহ প্রবাসীর মৃত্যু, কেয়ারটেকারকে ঘিরে সন্দেহ

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

শাহজালাল বিমানবন্দরে অতিরিক্ত নিরাপত্তায় ৬ নির্দেশনা

খালসহ ১০টি জলমহাল উন্মুক্ত করলেন খুলনার জেলা প্রশাসক

৩০ আগস্ট ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

বছর ঘুরে ফিরল সেই জুলাই 

৩৬ জুলাই বিপ্লব ও নির্মম নির্যাতনের মধ্যেও বেঁচে ফেরার গল্প

১০

৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ / এস আলম পরিবারের তিন সদস্যসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে দুই মামলা

১১

খুবির দুই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনকে কটাক্ষের অভিযোগ

১২

রাজশাহীতে ঐতিহাসিক ‘সান্তাল হুল’ দিবস উদযাপন

১৩

২৯৫ জন অস্থায়ী কর্মীকে স্থায়ী করল চসিক

১৪

যে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করলেন ইউনূস-রুবিও

১৫

করোনার ‘ভুল রিপোর্ট দিয়ে প্রতারণা’, অতঃপর...

১৬

ইরানে একাধিক ইউরোপীয় নাগরিক গ্রেপ্তার

১৭

ঢাবি শিক্ষার্থী সৌমিকের মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

১৮

ছাত্রদল কর্মীর নেতৃত্বে হাবিপ্রবিসাসের অফিসরুম ভাঙচুর

১৯

গাজাবাসীর জন্য বিশেষ ভিসা চালু করতে স্টারমারকে ব্রিটিশ এমপিদের চিঠি

২০
X