চবির হলে ছাত্রলীগ কর্মীর মদপান, ছবি ভাইরাল
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) হলে ছাত্রলীগ কর্মী আশিকুজ্জামান জয়ের মদপানের ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আশিকুজ্জামান জয়ের রুমটি সিলগালা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আলী আরশাদ চৌধুরী। এর আগে সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে মাদক সেবনের জেরে বিজয় গ্রুপের অনুসারীদের মধ্যে মারধরের ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে আশিকুজ্জামানের মাদক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি উঠে আসে। আশিকুজ্জামান জয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের উপগ্রুপ বিজয়ের অনুসারী। তিনি আবাসিক এ এফ রহমান হলের ৪৪৪ রুমে বসে মাদক সেবন করে থাকেন। বেশ কিছু ছবিতে তাকে ওই রুমে বসে মদপান করতে দেখা গেছে। জানা যায়, তিনি দীর্ঘদিন ধরে মাদক সেবন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত। সবসময় মাদকাসক্ত থাকে এবং সবার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে বেড়ায়। এরই জেরে সোমবার রাতে মারধরের ঘটনা ঘটে। মূলত বিজয় গ্রুপের একাংশের নেতা শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইলিয়াসের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ ও মাদক সেবনের জন্যেই মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী আশিকুজ্জামান জয়ের। অপরদিকে হলে মাদক কারবারের বিষয়ে নিষেধ করতে গিয়ে কথাকাটাকাটি ও পরে ধস্তাধস্তি হয়েছে বলে দাবি অভিযুক্তদের। মারধরের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ আল জোবায়ের নিলয় বলেন, ওই ছেলে (আশিকুজ্জামান জয়) মাদকাসক্ত এবং হলে দীর্ঘদিন ধরে মাদকের আস্তানা তৈরি করে রেখেছে। তার এসব কর্মকাণ্ডের কারণে হলের সিনিয়র জুনিয়র সকলেই বিরক্ত। আমরা বিভিন্ন সময় নানাভাবে তাকে এসব থেকে বিরত থাকতে বলে আসতেছি কিন্তু তিনি কিছুতেই কর্ণপাত করেনা। ঘটনার দিনও আমরা সেশনের সব বন্ধুরা মিলে তাকে এ নিয়ে বুঝাতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি আমাদের সঙ্গে চরমভাবে খারাপ ব্যবহার করে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। যার কারণে সেখানে থাকা কয়েকজন রেগে যায় এবং ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। অপর অভিযুক্ত রাসেল রাজ বলেন, আমরা শুধু কথা বলতে গিয়েছিলাম। মারধরের কোনো উদ্দেশ্যই আমাদের ছিলনা। বাইরে থেকে আমরা কোনো অস্ত্রই নিয়ে যাইনি। তিনি যে লাঠিসোটা ও হকিস্টিকের কথা বলছে তা সম্পূর্ণ  মিথ্যা। চবির এ এফ রহমান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আলী আরশাদ চৌধুরী বলেন, আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে খবর পেয়ে হলের ৪৪৪ রুমে গিয়েছিলাম। তখন ওখানে কোনো শিক্ষার্থী ছিল না। তবে আমরা কিছু মদের খালি বোতল পেয়েছি। সেগুলো সঙ্গে করে নিয়ে এসেছি। বোতলগুলো কে ব্যবহার করেছে তা আমরা জানি না। তদন্ত করে এ বিষয়ে বলতে পারবো। আর হলের ৪৪৪ রুমটি সিলগালা করে রাখা হয়েছে। চবির সহকারী প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. লিটন মিত্র বলেন, এ বিষয়ে আমরা জানতে পেরেছি। মাদকের কিছু ছবিও আমাদের কাছে এসেছে। মাদকের বিষয়ে সবসময় আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করি। এ বিষয়ে আমরা সুষ্ঠু তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব।
২৫ এপ্রিল, ২০২৪

পবিত্র রমজানে ছাত্রলীগ নেতার মদপানের ছবি ভাইরাল
নড়াইলের কালিয়ায় ছাত্রলীগের এক নেতার মদপানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। রমজান মাসে মো. ইমন হোসেন নামে ছাত্রলীগ নেতার এমন মদপানের ছবি ছড়িয়ে পড়ায় নানা মহলে তীব্র সমালোচনা চলছে। শনিবার (৩০ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপজেলার পেড়লী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের মদপানের ছবিটি ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রলীগ নেতা ইমন হোসেন উপজেলা খড়রিয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা (মৃত) আমীর হোসেন মীরের ছেলে। ‘কালিয়ার রাজনীতি' নামে ফেসবুক আইডির পোস্টে দেখা যায়, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমন অর্ধনগ্ন অবস্থায় বসে আছেন, তার সামনে পাঁচটি গ্লাসে মদ ঢেলে রাখা হয়েছে। পাশেই মদের বোতল ও সিগারেটের প্যাকেট। পোস্টটিতে লেখা হয়, ‘মাদক সম্রাট পেড়লী ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। আহারে! এই কমিটি অতি বিলম্বে বহিষ্কার চাই। আর কী প্রমাণ চাই, আপনার ২৪ ঘণ্টার ভিতর কমিটি বিলুপ্ত চাই।’ এদিকে ঘটনার দিনে উপস্থিত থাকা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ছাত্রলীগ কর্মী বলেন, ‘ভাই (ইমন) প্রায়ই এমন (মাদকের) আসর তাদের বীর নিবাসে বসান। এলাকায় মাদক ছড়ায় দিছেন তিনি, ছাত্রলীগ করি কিন্তু তার ভয়ে জেলার বড় ভাইদের কাছে বললে আমরা তো এলাকায় থাকতে পারবো না। সেই ভয়ে এ ধরনের অপকর্ম মুখ বন্ধ করে সহ্য করি। অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে ছাত্রলীগ নেতা ইমন বলেন, ‘এটা সুপার এডিটের মাধ্যমে এলাকার ছাত্রদলের ছেলেরা এটা করেছে, ঘটনা সত্য নয়।’ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাঈম ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক স্বপ্নীল শিকদার নীল বলেন, ‘মাদকের সঙ্গে ছাত্রলীগের কোনো নেতাকর্মীর সম্পৃক্ততার সত্যতা পেলে, সে যে পদের ই হোক না কেন সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৩১ মার্চ, ২০২৪

ইউপি সদস্যের ইয়াবা সেবনের ছবি ভাইরাল
ইউপি সদস্য (মেম্বার) ওমর ফারুক মুন্সী খালি গায়ে বসে ইয়াবা সেবন করছেন—এমন ছবি স্থানীয়দের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি মাদকসহ বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ফারুকের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করে তার স্ত্রী চলে গেছেন বলে জানা যায়। বিতর্কিত ওই মেম্বার লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য। তিনি ওই পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার। এ ছাড়া তিনি স্থানীয় মুন্সীগঞ্জ বাজার কমিটি ও মুন্সীগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বলেও জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার মেম্বারের ইয়াবা সেবনের কয়েকটি ছবি এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এতে দেখা যায়, খালি গায়ে তিনি ইয়াবা সেবন করছেন। ছবিগুলোতে দেখা যায়, লুঙ্গি পরে খালি গায়ে চেয়ারে বসে ফারুক ইয়াবা সেবন করছেন। তার সামনে থাকা কাচের টেবিলে লাল রঙের দিয়াশলাই, সিগারেট, ফুয়েল পেপার, বোতলের লাল ও সবুজ রঙের কর্ক। ইউপি সদস্য ওমর ফারুক মুন্সি বলেন, আমি ইউপি সদস্য হয়েছি। সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জ বাজার পরিচালনা কমিটি ও মুন্সীগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক হয়েছি। এতে একটি চক্র আমার প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছে। তারাই সুপার এডিট করে ইয়াবা সেবনের ছবিটি ছড়িয়ে দিয়েছে। এ ছবি আমার নয়। আমার দৈহিক গঠনের সঙ্গে ছবির মিল নেই। ফারুকের স্ত্রী কাকন আক্তার সাংবাদিকদের বলেন, ফারুকের সঙ্গে এখন আমার কোনো সম্পর্ক নেই। বিতর্কিত কয়েকটি ঘটনার কারণে আমি তার ওপর বিরক্ত। তাকে নিয়ে কোনো কথা বলতে চাই না। এ ব্যাপারে কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুচিত্র রঞ্জন জানান, ইউপি সদস্য ফারুকের ইয়াবা সেবনের ছবি তিনি দেখেননি। খোঁজ নিয়ে সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ মার্চ, ২০২৪

খালি গায়ে চেয়ারে বসে যুবলীগ নেতার মাদক সেবনের ছবি ভাইরাল
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন ইউপির সদস্য ওমর ফারুক মুন্সির মাদক সেবনের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওমর ফারুক ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ওমর ফারুক মুন্সি উপজেলার চরমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য। এ ছাড়া তিনি মুন্সীগঞ্জ বাজার পরিচালনা কমিটি এবং ওই বাজার জামে মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক। ছবিতে দেখা যায়, হাফ প্যান্ট পরে খালি গায়ে চেয়ারে বসে ফারুক ইয়াবা সেবন করছেন। তার সামনে থাকা কাচের টেবিলে লাল রঙের দিয়াশলাই, সিগারেট, ফুয়েল পেপার, বোতলের লাল ও সবুজ রঙের কর্ক।  এদিকে সম্প্রতি মাদকসহ বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ফারুকের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করে তার স্ত্রী চলে গেছে বলে জানা যায়। জানতে চাইলে ওমর ফারুক বলেন, আমি ইউপি সদস্য হয়েছি। সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জ বাজার পরিচালনা কমিটি ও মুন্সীগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক হয়েছি। এতে একটি চক্র আমার প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছে। তারাই সুপার এডিট করে ইয়াবা সেবনের ছবিটি ছড়িয়ে দিয়েছে। এ ছবি আমার নয়। আমার দৈহিক গঠনের সঙ্গে ছবির মিল নেই। ফারুকের স্ত্রী কাকন আক্তার সাংবাদিকদের বলেন, ফারুকের সঙ্গে এখন আমার কোনো সম্পর্ক নেই। বিতর্কিত কয়েকটি ঘটনার কারণে আমি তার ওপর বিরক্ত। তাকে নিয়ে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না। চরমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইউছুফ আলী মিয়া বলেন, ফারুক আগে মাদক সেবন করত বলে শুনিনি। মাদকের সঙ্গে জড়িয়েছে কিনা তাও জানা নেই। ইয়াবা সেবনের ছবি ভাইরালের ঘটনা শুনেছি। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিতে পারেন। কমলনগর থানার ওসি তহিদুল ইসলাম বলেন, ফারুকের কাছে অবৈধ কোনো কিছু পেলে আমাদের ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ ছিল। ইয়াবা সেবনের ছবি ভাইরাল নিয়ে আমাদের কোনো কিছু করার সুযোগ নেই। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগ, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউএনও ব্যবস্থা নিতে পারে।  এ ব্যাপারে কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুচিত্র রঞ্জন জানান, ইউপি সদস্য ফারুকের ইয়াবা সেবনের ছবি তিনি দেখেননি। খোঁজ নিয়ে সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
২৬ মার্চ, ২০২৪

খালি গায়ে চেয়ারে বসে যুবলীগ নেতার মাদক সেবনের ছবি ভাইরাল
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন ইউপির সদস্য ওমর ফারুক মুন্সির মাদক সেবনের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওমর ফারুক ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) তার ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, খালি গায়ে একটি রুমের মধ্যে বসে ইয়াবা সেবন করছেন ওমর ফারুক। ছবিগুলোতে আরও দেখা যায়, হাফ প্যান্ট পরে খালি গায়ে চেয়ারে বসে ফারুক ইয়াবা সেবন করছেন। তার সামনে থাকা কাঁচের টেবিলে লাল রঙের দিয়াশলাই, সিগারেট, ফুয়েল পেপার, বোতলের লাল ও সবুজ রঙের কর্ক।  এদিকে সম্প্রতি মাদকসহ বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ফারুকের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করে তার স্ত্রী চলে গেছে বলে জানা যায়। জানতে চাইলে ওমর ফারুক বলেন, আমি ইউপি সদস্য হয়েছি। সম্প্রতি মুন্সিগঞ্জ বাজার পরিচালনা কমিটি ও মুন্সিগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক হয়েছি। এতে একটি চক্র আমার প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছে। তারাই সুপার এডিট করে ইয়াবা সেবনের ছবিটি ছড়িয়ে দিয়েছে। এ ছবি আমার নয়। আমার দৈহিক গঠনের সঙ্গে ছবির মিল নেই। ফারুকের স্ত্রী কাকন আক্তার সাংবাদিকদের বলেন, ফারুকের সঙ্গে এখন আমার কোনো সম্পর্ক নেই। বিতর্কিত কয়েকটি ঘটনার কারণে আমি তার ওপর বিরক্ত। তাকে নিয়ে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না। চরমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইউছুফ আলী মিয়া বলেন, ফারুক আগে মাদক সেবন করত বলে শুনিনি। মাদকের সঙ্গে জড়িয়েছে কিনা তাও জানা নেই। ইয়াবা সেবনের ছবি ভাইরালের ঘটনা শুনেছি। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিতে পারেন। কমলনগর থানার ওসি তহিদুল ইসলাম বলেন, ফারুকের কাছে অবৈধ কোনো কিছু পেলে আমাদের ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ ছিল। ইয়াবা সেবনের ছবি ভাইরাল নিয়ে আমাদের কোনো কিছু করার সুযোগ নেই। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগ, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউএনও ব্যবস্থা নিতে পারে।  এ ব্যাপারে কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুচিত্র রঞ্জন জানান, ইউপি সদস্য ফারুকের ইয়াবা সেবনের ছবি তিনি দেখেননি। খোঁজ নিয়ে সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
৩০ নভেম্বর, ০০০১

শিক্ষা সফরে শিক্ষার্থী-শিক্ষিকার অন্তরঙ্গ ছবি ভাইরাল
শিক্ষার্থীদের বিনোদনের শিক্ষামূলক পর্ব হলো শিক্ষা সফর। যা মূল উদ্দেশ্যই থাকে গঠনমূলক পন্থায় শিক্ষার্থীদের বিনোদন দেওয়া। তবে এবার এমন এক ঘটনা সামনে এসেছে যেখানে শিক্ষার্থীরা বিনোদন না পেলেও শিক্ষিকার বিনোদন নিয়ে হৈ চৈ লেগে গেছে। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদামাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এমন ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।  সম্প্রতি শিক্ষা সফরে গিয়ে শিক্ষার্থী-শিক্ষিকার কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যা নিয়ে নানা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নেটিজেনরা। সেখানে দেখো গেছে, শিক্ষা সফরে গিয়ে আপত্তিকর ছবি তুলেছেন শিক্ষার্থী-শিক্ষিকা। সংবাদমাধ্যম ডেকান হেরাল্ড জানিয়েছে, শিক্ষা সফরে গিয়ে ছবিগুলো তোলা হয়েছে। আলোাচিত ওই শিক্ষিকা মুরুগামাল্লার সরকারি হাই স্কুলে কর্মরত। আর তার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ওই বালক দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।  Where are we heading as a society ? Pictures and videos from a romantic photoshoot of a government school teacher with a Class 10 student in Karnataka's Murugamalla Chikkaballapur district, went viral, following which the student's parents filed complaint with the Block pic.twitter.com/WviIHtOP3J — Amit Singh Rajawat (@satya_AmitSingh) December 28, 2023 আমিত রাজাওয়াত নামের এক ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ছবিগুলো শেয়ার করেন। ছবিতে তাদের জড়িয়ে ধরে ও চুমু খেতে দেখা গিয়েছে। একটি ছবিতে ওই শিক্ষার্থীকে তার শিক্ষিকাকে কোলে তুলে নিতে দেখা যায়।  রাজাওয়াত তার পোস্ট করা ছবিতে লিখেছেন, সমাজ এখন কোথায় যাচ্ছে। কর্ণাটকের চিক্কাবাল্লাপুর জেলায় মুরুগামাল্লা সরকারি স্কুলের শিক্ষিকা ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর রোমান্টিক ছবি ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।  তিনি জানান, ঘটনার বিষয়ে ব্লক শিক্ষা অফিসারের কাছে অভিভাবকেরা অভিযোগ দায়ের করেছেন। তারা শিক্ষিকার আচরণের তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।  আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে পড়া ওই শিক্ষিকা- শিক্ষার্থীর পরিচল প্রকাশ করা হয়নি। তবে ছবি ছড়িয়ে পড়ায় তা নিয়ে ব্যবহারকারীরা নানা রকম বিচিত্র মন্তব্য করেছেন।   এক ব্যবহাররকারী লিখেছেন, শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। সেও নির্দোষ নয়। আরেকজন ব্যবহারকারী লিখেন, শিক্ষার্থীকে শিক্ষিকা বিভিন্ন স্টাইলে ভালোবাসা শেখাচ্ছেন।  আরেকজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, এ নিয়ে কোনো হৈ চৈ হচ্ছে? যদি পদক্ষেপ নিতে হয় তাহলে তাদের দুজনকেই শাস্তির আওতায় আনা উচিৎ।  এ ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করার পর শিক্ষা কর্মকর্তা স্কুল পরিদর্শন করেছেন। তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে, যথাযথ তদন্ত ছাড়া তিনি কোনো ধরনের মন্তব্য করেবেন না। 
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

অস্ত্র-মদ হাতে ছাত্রলীগ নেতার ছবি ভাইরাল
চট্টগ্রামে অস্ত্র ও মদের বোতল হাতে তোলা ছবি নিয়ে আলোচনায় এসেছেন চট্টগ্রামের এক ছাত্রলীগ নেতা। সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া এসব ছবি ঘিরে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনা চলছে। তবে ওই নেতার দাবি, ছবিটি সুপার ইডিট করা। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল এবং চাঁদা না দেওয়ায় একটি পক্ষ তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। সম্প্রতি অস্ত্র নিয়ে আলোচনায় আসা এ ছাত্রলীগ নেতার নাম আরিফুল আলম শিপন। তিনি চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদে রয়েছেন। অস্ত্র হাতে নিয়ে সমালোচনার একপর্যায়ে গত ১৬ সেপ্টেম্বর পতেঙ্গা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তিনি। সেখানে অজ্ঞাত এক ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করা হয়। কালবেলার হাতে আসা কিছু ছবিতে দেখা গেছে, হলুদ ও নীল টি-শার্ট পরা এক যুবক রিভলবার হাতে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। হাসিমুখে পোজ দিয়ে পিস্তল লোডিংয়ের চেষ্টা করছেন আরেকটি ছবিতে। অন্য আরেকটি ছবিতে মদের বোতল ও গ্লাস নিয়ে হাস্যোজ্জ্বল তিনি। বলা হচ্ছে ছবিটি আরিফুল আলমের আরও বেশ কয়েক বছর আগের।  চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল আলম বুধবার সন্ধ্যায় কালবেলাকে বলেন, ‘এ ছবিতে যে যুবককে দেখা যাচ্ছে সেটি আমি নই। বলা হচ্ছে আরও ৩-৪ বছর আগের ছবি। এটা মোটেও আমার ছবি নয়। এটি সুপার এডিট করা। এ বিষয়ে আমি থানায় জিডি করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে আমার হোয়াটসঅ্যাপে একজন লোক সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ছবিগুলো দিয়েছিলেন। আমার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা। আমি ভালো ফ্যামিলির ছেলে। আমার বিরুদ্ধে কে বা কারা ষড়যন্ত্র করছে। তবে এ বিষয়ে পতেঙ্গা থানায় জিডি করেছি।’ এদিকে পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ছবিতে যে পিস্তলটি দেখা যাচ্ছে সেটি ইতালীয় ব্র্যান্ডের। বৈধভাবে যেটার দাম ২ থেকে আড়াই লাখ টাকা। অবৈধভাবে এ অস্ত্র দেশের অভ্যন্তরে কেনাবেচা হয় কি না তা নিশ্চিত করতে পারেননি ওই কর্মকর্তা। এ বিষয়ে জিডির তদন্ত কর্মকর্তা ও পতেঙ্গা থানার এসআই ফরিদ আহমেদ কালবেলাকে বলেন, ‘আরিফুল আলম যে জিডি করেছেন, সেটা তদন্তের অনুমতির জন্য আদালতে পাঠানো হবে। আদালতের অনুমতি ছাড়া জিডির তদন্ত করা যায় না। তদন্তের পরে বিস্তারিত জানা যাবে।’
২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

খালি গায়ে হাফ প্যান্টে বাইডেন, ছবি ভাইরাল
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন খালি গায়ে হাফ প্যান্টে সমুদ্রসৈকতে ছুটি উপভোগ করছেন। সমুদ্রসৈকত থেকে ৮০ বছরের বাইডেনের উন্মুক্ত চেহারার ছবি উঠে এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বাইডেনের এই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছেন মার্কিন সাংবাদিক এরিক গেলার। ইতোমধ্যে বাইডেনের এই ছবি ভাইরাল হয়েছে। মার্কিন এই সাংবাদিকও ছুটি কাটাতে ওই সৈকতে গিয়েছিলেন। দূর থেকে বাইডেনের অবকাশযাপনের এই ছবি তুলে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল থেকে বিচ লুকে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ছবি শেয়ার করেন। তিনি লিখেছেন, রোহোবোথের সৈকতে প্রেসিডেন্ট বাইডেন একটা দারুণ ঝলমলে দিন উপভোগ করছেন।  রোববার ছিল ছুটির দিন। সৈকতে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ। সেখানেই নীল রঙের শর্টস পরে শার্ট ছাড়া হাজির হন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। চোখে কালো চশমা। মাথায় টুপিটি উলটো দিকে ঘোরানো। পায়ে ‘ম্যাচিং’ নীল রঙের টেনিস সু।  President Biden is enjoying a gorgeous beach day here in Rehoboth. pic.twitter.com/AZmhRHHf0Y — Eric Geller (@ericgeller) July 30, 2023 দিনকয়েক আগেই ডেলাওয়্যারের রোহোবোথে স্ত্রী ফার্স্টলেডি জিল বাইডেনের সঙ্গে বাইডেনের একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব। তবে সেই ছবিতে বাইডেনের ঊর্ধ্বাঙ্গে পোশাক ছিল। নীল রঙের একটি পোলো টি-শার্ট পরেছিলেন জো বাইডেন। তবে, তার সাম্প্রতিক ছবিটি তুলে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন রোহোবোথের সৈকতে ছুটি কাটাতে যাওয়া সাংবাদিক এরিক গেলার। 
০২ আগস্ট, ২০২৩
X