ভাসানীর আদর্শে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : জাগপা
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় মওলানা ভাসানীর আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমাদের আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে ‘ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস উপলক্ষে’ জাগপা ঢাকা মহানগর শাখার উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।  তিনি বলেন, ১৯৭৬ সালের এই দিনে (১৬ মে) ফারাক্কা বাঁধ অভিমুখে লংমার্চ করে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাড়া ফেলেছিলেন নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বর মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এমন সোচ্চার জনমত ফারাক্কা লংমার্চের আগেও দেখা যায়নি, পরেও নয়। ৯৫ বছরের শারীরিক অসুস্থতা বা রাজনৈতিক চাপও দমাতে পারেনি লংমার্চের প্রধান নেতা ও সংগঠক মওলানা ভাসানীকে। রাজধানীর নয়াপল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে মহানগর সভাপতি মো. হোসেন মোবারকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও বক্তব্য দেন- জাগপার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আওলাদ হোসেন শিল্পী, সাইফুল আলম, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আবুল হোসেন, মহানগর জাগপার সাধারণ সম্পাদক এম এ শাহিন, যুব জাগপার সভাপতি আমির হোসেন আমু, যুবনেতা শেখ আকবর হোসেন, ওসমান শেঠ প্রমুখ।
৩ ঘণ্টা আগে

সরকারের কাছে মানুষের কোনো মূল্য নেই : জাগপা
বর্তমান সরকারের কাছে মানুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান। শনিবার (৬ এপ্রিল) জাগপার ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বনানী কবরস্থানে দলের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম শফিউল আলম প্রধানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতেহা পাঠের পর উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন। লুৎফর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতি দেশের সর্বনাশ করে দিয়েছে। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে। শুধু নামমাত্র দেশ থাকলেও জনগণের স্বাধীনতা নেই। জনগণের মৌলিক অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো হরণ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী জালীমশাহী সরকার এখন কার্যত দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মানুষে পরিণত হয়েছে। এ সরকারের শাসনামলে জনগণ নির্যাতিত-নিপীড়িত। আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের অভাব ও দুঃখ কষ্ট দেখে না, তারা দেখে কীভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকবে। তার জন্য এ দেশের জনগণের কি হলো, তাতে কোনো যায়-আসে না। এ সময় জাগপার সাধারণ সম্পাদক এসএম শাহাদাত বলেন, দেশের মানুষের ভাগ্য বদলের জন্য এবং ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মরহুম শফিউল আলম প্রধান ১৯৮০ সালের ৬ এপ্রিল জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) গঠন করেছিলেন। কিন্তু আফসোস, যে বৈষম্য রুখে দেওয়ার জন্য ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা সংগ্রাম হয়েছিল কিন্তু আজও বাংলার জনগণ তার মৌলিক অধিকারগুলো ফিরে পায়নি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- জাগপার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আওলাদ হোসেন শিল্পী, সাইফুল আলম, নগর সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন মোবারক, যুব জাগপার কেন্দ্রীয় সভাপতি মীর আমির হোসেন আমু, জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি ওসমান গণী প্রমুখ।
০৬ এপ্রিল, ২০২৪

পার্লামেন্ট এখন আ.লীগের সম্প্রচার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে : জাগপা
দ্বাদশ সংসদের অধিবেশন এখন আওয়ামী লীগের নিজস্ব সম্প্রচার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর পল্টনে ঢাকা মহানগর জাগপার অস্থায়ী কার্যালয়ে দলীয় নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ অভিযোগ করেন।  এর আগে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচনের দাবি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও পার্লামেন্ট অধিবেশনের প্রতিবাদে কালো পতাকা বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে জাগপার নেতারা অংশগ্রহণ করেন। তিনি বলেন, এই একদলীয় পার্লামেন্ট জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। তাই এই পার্লামেন্ট অধিবেশন জনগণের অর্থের অপচয় এবং নিজেদের গান-গল্প, আড্ডা ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে জনগণ এখন আর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। জনগণ চায় তাদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত সরকার। যে সরকার জনগণের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করবে। মতবিনিময় সভায় রাশেদ প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার নয়। এই সরকার নির্বাচনের নামে দেশের অর্থনীতিকে দেউলিয়া করে দিয়েছে। দেশজুড়ে এখন ক্ষুধার্ত মানুষের নিদারুণ হাহাকার। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে চারদিকে দুর্ভিক্ষের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। সংকট উত্তোরণে আন্দোলনে অবিলম্বে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে।   এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, জাগপা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র সরকার, জাগপা ঢাকা মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান, যুব জাগপা উত্তরের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, যুব নেতা বিপুল সরকার, জনি নন্দী, মো. খোকন প্রমুখ।
৩০ জানুয়ারি, ২০২৪

এ নির্বাচন বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে হেয় করেছে : জাগপা
১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও  জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সহসভাপতি রাশেদ প্রধান বলেছেন, ভোটারবিহীন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে হেয়, কলঙ্কিত করেছে। কারণ, জনগণের প্রত্যাখ্যান করা এ নির্বাচনে মাত্র চার শতাংশ ভোট পড়েছে। তাই অবিলম্বে এ প্রহসনের নির্বাচন বাতিল করতে হবে। আরেকটি নতুন নির্বাচন দিতে হবে। সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাব ও পল্টন এলাকায় জাগপার উদ্যোগে কালো পতাকা মৌন মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাশেদ প্রধান বলেন, পাতানো নির্বাচনে ভুয়া এমপি হয়ে শপথ নিয়ে জাতিকে লজ্জা দিবেন না। কারণ, গ্রামের ইউপি সদস্য নির্বাচনেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে। আর আপনারা দেশের জনগণের প্রতিনিধিত্ব করবেন, অথচ ৪ শতাংশ ভোটের এমপি হয়ে পার্লামেন্টে গিয়ে জনগণের টাকা খরচ করবেন। এটা হতে পারে না। সুতরাং পুতুল খেলার নির্বাচনে এমপি হয়ে নাচা-নাচি বন্ধ করুন। তিনি বেসরকারিভাবে সদ্য ঘোষিত এমপিদের শপথগ্রহণ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিল করতে হবে। আরেকটি নতুন নির্বাচন দিতে হবে। জনগণ এ পাতানো ‘ডামি’ নির্বাচন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। কারণ, এ নির্বাচন ছিল জনগণ ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে কার্যত যুদ্ধ ঘোষণার শামিল।   জাগপার এ সহসভাপতি বলেন, এ নির্বাচন বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে হেয়, কলঙ্কিত করেছে। এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ওপর বিদেশি রাষ্ট্রগুলো আস্থার সংকটে পড়েছে। এ নির্বাচনের কারণে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই এবার আওয়ামী লীগ সরকারকে পুনরায় শপথ নেওয়ার আগেই বিদায় করতে হবে। দেশবাসী প্রস্তুত থাকুন। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, ঢাকা মহানগর জাগপার সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম হাসু, যুবজাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, জাগপা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র সরকার, জাগপা নেতা মনোয়ার হোসেন, সাজু মিয়া, দিদার হোসেন, মিজান উদ্দিন, মো. রাজু মিয়া, যুব জাগপার আনোয়ার হোসেন, বিপুল সরকার, আসাদুজ্জামান নূর প্রমুখ।
০৮ জানুয়ারি, ২০২৪

আন্দোলন দমাতে বিরোধীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে : জাগপা
সরকার বিরোধীদলীয় নেতাদের কারাগারে পাঠিয়ে আন্দোলন দমাতে চাইছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপার সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান।  শনিবার সকালে রাজধানীর পুরানা পল্টন থেকে বিজয় নগর পানির টাংকির সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনকালে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন তিনি।  খন্দকার লুৎফর রহমান অনতিবিলম্বে বিএপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (বীর উত্তম), এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, খায়রুল কবির খোকন, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, এমরান সালেহ প্রিন্স, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ সব রাজবন্দির নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক এস এম শাহাদাত, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আওলাদ হোসেন শিল্পী, নগর সভাপতি মোহাম্মদ হেসেন মোবারক, যুব জাগপার সভাপতি মীর আমির হোসেন আমু, সাধারণ সম্পাদক মো শহিনুর ইসলাম শাহিন, জাগপা নেতা আবু রায়হান প্রমুখ।
১১ নভেম্বর, ২০২৩

৭ নভেম্বর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ : জাগপা
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর শুধু কোনো দিবস নয়। সেই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন। কেন না সেদিন সিপাহী জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছিল। সুতরাং ৭ নভেম্বর হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার কবচ। মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। খন্দকার লুৎফর রহমান বলেন, ১৯৭১ সালে যে আশা আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, সেই স্বপ্ন আজও পূরণ হয়নি। ১৯৭৫ সালে জাতীয় সংসদে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাকশাল কায়েম করে দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। সে সময় দেশের ক্রান্তিকাল চলছিল। এমনই পরিস্থিতিতে জাতিকে নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনা দিয়ে আবারও ঐক্যবদ্ধ করার মধ্য দিয়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছিলেন জিয়াউর রহমান। এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায়। তিনি বলেন, দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হলে চলমান আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে হবে। যেমনটি নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের নেতা মরহুম শফিউল আলম প্রধান। আজ তিনি বেঁচে থাকলে আবারও রাজপথে নেতৃত্ব দিতেন। খন্দকার লুৎফর রহমান দুঃখ করে বলেন, আজও আমদের গণতন্ত্রের জন্য ভোটের অধিকার ভাতের অধিকারের জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। আজ সেই অধিকার আদায়ের জন্য যখন বিরোধীদলগুলো আন্দোলন করছে, ঠিক সেই সময় এই সরকার  জাতীয় ও বিরোধী দলের নেতাদের গণগ্রেপ্তার, খুন এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের নামে গণহারে গায়েবি মামলা দেওয়া হচ্ছে তা সভ্য সমাজে কল্পনাও করা যায় না। দেশজুড়ে সরকার একটি ভীতিকর ও শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৩

মির্জা ফখরুলসহ আটক নেতাদের মুক্তির দাবি যুব জাগপার
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের নেতাকর্মীদের মুক্তি এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে যুব জাগপা।  সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মীর আমির হোসেন আমু ও সাধারণ সম্পাদক এম এ মালেক সোমবার নেতারা বলেন, বিরোধী জোটের কর্মসূচি ঘিরে যেভাবে বল প্রয়োগ করা হয়েছে, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। যেভাবে বিরোধীদলের নেতাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে তা কল্পনা করা যায় না।  নেতারা অবিলম্বে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (বীর উত্তম), এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, খায়রুল কবির খোকন, এমরান সালেহ প্রিন্স, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ সব রাজবন্দির নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করেন।
০৬ নভেম্বর, ২০২৩

খালেদা জিয়ার কিছু হলে জনগণ ক্ষমা করবে না : জাগপা
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কোনো অঘটন ঘটলে পরিণতি কঠিন হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জাগপার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান।  আজ রোববার বিকেলে জাগপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। লুৎফর রহমান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এ দেশের জনগণের বাতিঘর। আল্লাহ না করুক যদি তার কোনোরকম অঘটন ঘটে তাহলে এ দেশের মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। টেনেহিঁচড়ে আপনাদের ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দেবে। আমি শুধু পরিষ্কার বলতে চাই যে, আমাদের শেষ কথা অবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠান। অন্যথায় তার সব দায়-দায়িত্ব আপনাদের নিতে হবে। তিনি সরকারের উদ্দেশে বলেন, আমাদের কথা স্পষ্ট। তাকে বিদেশে পাঠাতে হবে। অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর বাইরে দেশের মানুষ কিছু মেনে নিতে প্রস্তুত না। এখনো কিছুটা সময় আছে। রক্ষা পেতে পারেন। এরপর আর পালাবার পথ পাবেন না। সব রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। যে দুর্বার আন্দোলন হবে তাতে আপনাদের রক্ষা হবে না। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক এস এম শাহাদাত হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য, আ স ম মেসবাহউদ্দিন, খন্দকার আবেদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আওলাদ হোসেন শিল্পী, সাইফুল আলম, জাগপা নেতা আবু রায়হান, যুব জাগপার সভাপতি মীর আমীর হোসেন আমু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক, জাগপা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ওসমান শেখ প্রমুখ।
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X