নেট দুনিয়ায় ভাইরাল বিমানবালাকে পাইলটের বিয়ের প্রস্তাব
বিমানযাত্রা সাধারণত হয় রসকসহীন এবং কারো কারো জন্য বিরক্তিকর। তবে কপাল ভালো থাকলে এমন কিছু মুহূর্তের সাক্ষীও হওয়া যায় যা হৃদয়কে আনন্দিত করে তোলে। ওয়ারশ থেকে পোল্যান্ডের ক্রাকো যাওয়ার ফ্লাইটে এমনই এক ঘটনার সাক্ষী হলেন কিছু যাত্রী। বিমান উড্ডয়নের কয়েক মুহূর্ত আগে বিমানবালাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন পাইলট। হৃদয়গ্রাহী সেই প্রস্তাবের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়।  বিমানবালাকে পাইলটের সেই বিয়ের প্রস্তাব হৃদয় ছুঁয়ে গেছে যাত্রীদের। অনেকের মুখে এনেছে হাসি। সেই প্রস্তাবের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শেয়ার করেছে LOT Polish Airlines কোম্পানি। শেয়ার করার পর বহু মানুষ ভিডিওটি শেয়ার করেছেন এবং তাদেরকে অভিবাদন জানিয়েছেন।  ফেসবুকে শেয়ার করা ভিডিওটিতে দেখা গেছে, বিমান উড্ডয়নের কয়েক মুহূর্ত আগে লাউড স্পিকারে যাত্রীদের সাথে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য ককপিট থেকে বেরিয়ে এলন ক্যাপ্টেন হ্যাঙ্ক। তিনি এক হাঁটু গেড়ে বসার আগমুহূর্তে নিজের প্রেমের গল্প বলতে লাগলেন। এ সময় তার গলা ধরে আসে এবং তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন।  ক্যাপ্টেন বলতে থাকলেন, আজকের ফ্লাইটে এমন একজন বিশেষ ব্যক্তি রয়েছেন যাকে আমি ভালোবাসি। ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়রা, প্রায় দেড় বছর আগে এই চাকরিতে এসে আমি আমার জীবনের সবচেয়ে বিস্ময়কর ব্যক্তির দেখা পেয়েছি। তিনি আমার জীবনকে সম্পূর্ণরূপে বদলে দিয়েছেন।  ক্যাপ্টেন হ্যাঙ্ক একটি ফুলের তোড়া সামনে বাড়িয়ে ধরলেন এবং ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টকে (বিমানবালা) উদ্দেশ করে বললেন, তুমি আমার কাছে সবচেয়ে মূল্যবান। তুমিই আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন যা সত্যি হয়েছে। এই কারণেই আমি তোমার কাছে একটি অনুগ্রহ চাইব প্রিয়। তিনি এক হাঁটু গেড়ে নামাতে নামতে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?    তারপর ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট, পলা, করিডোর থেকে নেমে এলেন এবং ছুটে এসে ক্যাপ্টেনকে জড়িয়ে ধরলেন। ক্যাপ্টেন হাসিমুখে তার আঙুলে একটি আংটি পরিয়ে দিয়ে বললেন, আমি জানি না এটি আংটি পরানোর জন্য ডান হাত কি না। এ সময় বিমানের যাত্রীরা উল্লাস প্রকাশ করেন এবং দম্পতির জন্য উইশ করতে থাকেন।  ফেসবুকে শেয়ার করার পর ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে নিজের টাইমলাইনে ভিডিওটি শেয়ার করেছেন এবং তাদেরকে অভিবাদন জানিয়েছেন। পোস্টটি তিন লাখেরও বেশি ভিউ এবং ১৭০০০ লাইক সংগ্রহ করেছে।  ভিডিওর কমেন্টে একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, “সুন্দর! আপনার কর্মীদের সুন্দর গল্প শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।” আরেকজন মন্তব্য করেছেন, “সুখ, ভালোবাসা এবং ফ্লাইট!! কী দারুণ বিয়ের প্রস্তাব!”  আরেকজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, “ভ্রমণ নিরাপদ হোক এবং আগামী বছরগুলোতে আপনারা ভালোবাসা এবং সুখ উপভোগ করুন।” অন্য একজন লিখেছেন, “প্রেমের দম্পতিকে অভিনন্দন। আপনাদের জন্য সুখ এবং রৌদ্রোজ্জ্বল দিন কামণা করি। একসাথে আরও অনেক বার আকাশে উড়াল দিবেন আপনারা।” 
২৫ এপ্রিল, ২০২৪

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে কোপাল দুলাভাই 
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় দুলাভাইয়ের দায়ের কোপে শ্যালিকা গুরুতর আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাত ৯টার দিকে উপজেলার জলসুখা ইউনিয়নের মাধবপাশার মীর আলীবাগে এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় শ্যালিকা সীমা আক্তারকে (২২) হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় পুলিশ মেয়ের দুলাভাই আমিনুল ইসলামকে (৩৫) আটক করেছে। আহত সীমা আক্তার জলসুখার মাধবপাশা মহল্লার মীর আলীবাগের আব্দুল সালেকের মেয়ে এবং আটককৃত আমিনুল ইসলাম একই গ্রামের রহমত মিয়ার ছেলে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১৫ বছর আগে জলসুখার মীর আলীবাগের রহমত মিয়ার ছেলে আমিনুলের সঙ্গে একই গ্রামের সালেক মিয়ার বড় মেয়ের বিয়ে হয়। তাদের সংসারে রয়েছে চার সন্তান। কিন্তু গত কিছুদিন যাবত আমিনুল ইসলাম তার শ্যালিকা সীমা আক্তারকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সে তাতে অসম্মতি জানায়। বৃহস্পতিবার রাত নয়টায় আমিনুল তার শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে পুনরায় সীমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সীমা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। এরই জের ধরে আমিনুল প্রথমে সীমার বসতঘরে নিজের সঙ্গে থাকা দা দিয়ে সীমাকে কুপিয়ে জখম করে। এরপর সীমাকে টেনে হিঁচড়ে বাড়ির পেছনে নিয়ে পুনরায় কুপিয়ে হাত এবং পেট ক্ষত-বিক্ষত করে। এসময় সীমার পরিবারের লোকজন এবং প্রতিবেশীরা আমিনুলকে আটক করে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ আমিনুলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে এবং আহত সীমাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। এ বিষয়ে ইউপি সদস্য আব্দুল মুকিত জানান, আমিনুল ইসলাম তার শ্যালিকাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাবে প্রত্যাখান করায় সীমাকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ডালিম আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কালবেলাকে বলেন, আমিনুলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
২৯ মার্চ, ২০২৪

‘কুমিল্লার ছেলেদের অনেক সাহস, আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল’
চিত্রনায়িকা আঁচল আঁখি বিয়ে করেছেন দুই বছর আগে। সম্প্রতি সেই খবর প্রকাশ্যে এনেছেন নায়িকাই। তার স্বামী সৈয়দ অমি একজন গায়ক। মিউজিক্যাল ফিল্মে কাজের সুবাদে পরিচয় তাদের। এরপর পরিণয়; শেষে ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিয়ে। অমির সঙ্গে পরিচয়ের ফিরিস্তি দিতে গিয়ে আঁচল জানান, ‘ও জান রে’ শিরোনামে একটি গানের ভিডিও চিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে অমির সঙ্গে পরিচয় তার। গানে কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি মডেলও হয়েছিলেন অমি। আঁচলের ভাষ্য, অমির সঙ্গে অল্প পরিচয়েই হয়েছে বিয়ে তার। ‘ও জান রে’ গানটি রিলিজের পর সেটির এডিটিং মুগ্ধ করে আঁচলকে। ধন্যবাদ জানাতে তিনি ফোন করেন অমিকে। তখনই নায়িকাকে ‘ট্রিট’ দেওয়ার প্রস্তাব দেন গায়ক।  এক সপ্তাহ পর আঁচল-আমির দেখা হয় একটি রেস্তোরাঁয়। তখন আঁচলকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দেন অমি। এ বিষয়ে আঁচল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অমির বাড়ি কুমিল্লায়। কুমিল্লার ছেলেদের অনেক সাহস, আমি একটা নায়িকা, আমাকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। আমি শুনে অবাক হয়েছিলাম’।  বিয়ের প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়ায় আঁচল অমিকে বলেছিলেন, ‘প্রেম নয়, বন্ধুত্ব নয় সরাসরি বিয়ে প্রস্তাব, কত বড় সাহস তোমার? আমরা তো বন্ধু হতে পারি। প্রেম হওয়ার মতো হলে পরে হবে’। উত্তরে অমি জানায়, সে আঁচলকে অনেক আগে থেকেই পছন্দ করে। তার সিনেমার ভক্ত তিনি। এ ছাড়াও সব কিছু জেনেবুঝে নিয়ে তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে আঁচলকে অনুরোধ করেন অমি। আঁচলের ভাষ্য, পরিবারের সদস্যদের মধ্যে দেখা হওয়ার পর সবকিছু মিলে যাওয়ার পরই বিয়েটা হয়েছে। বিয়ের বছরেই তারা মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে হানিমুনেও গিয়েছিলেন।
০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা
রাজশাহীর দুর্গাপুরে বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় হৃদয় (১৭) নামের এক স্কুলছাত্র বিষপান করে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (৩০ অক্টোবর) রাতে উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়ন এলাকার ইসবপুর গ্রামে। হৃদয় ওই গ্রামের জয়নাল আলীর ছেলে। সে নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, একই ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামের এক মেয়ের (১৬) সঙ্গে দীর্ঘ প্রায় তিন বছর আগে হৃদয়ের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এভাবে তিনটি বছর পার করে তারা। কথা ছিল এসএসসি পাশ করার পরে তারা বিয়ে করবে। তারা দুজনেই একই প্রতিষ্ঠান নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে গত এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এর পরে পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশে দেখা যায় প্রেমিক হৃদয় এক বিষয়ে ফেল করেছে। এর পর গত এক সপ্তাহ আগে ছেলের পক্ষ থেকে মেয়ের বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাওয়া হয়। সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে মেয়ের পরিবার। এমনকি সেই ছেলেকেও প্রত্যাখ্যান করে প্রেমিকা মাধবী খাতুন। এর পর গত সোমবার রাত ১০টার দিকে প্রেমিক হৃদয় তাদের ওপর ক্ষোভে অভিমানে বিষপান করে। এর পর তাকে উদ্ধার করে প্রথমে আলিপুর গ্রাম্য চিকিৎসক মানিক মিয়ার কাছে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। দুর্গাপুর থানার ওসি নাজমুল হক বলেন, তদন্ত চলছে, কেউ বাদী না হলে ইউডি মামলা হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৩

খবর পড়ার সময় সঞ্চালিকাকে বিয়ের প্রস্তাব
যুগ বদলে যায়, বদলে যায় প্রেম প্রস্তাবের ধরনও। কখনো শপিংমলে ক্রেতাদের মধ্যে, তো কখনো ম্যাচ দেখতে গিয়ে গ্যালারিতে গার্লফ্রেন্ডের সামনে হাঁটু মুড়ে বসে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে থাকেন যুবকরা। এবার আরও একধাপ এগিয়ে—টিভিতে লাইভ খবর পড়াকালীন প্রেমিকার সামনে আংটি নিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লেন যুবক। টিভি চ্যানেলে খবর পড়ছেন মার্কিন সঞ্চালিকা কর্নেলিয়া নিকোলসন। তার চোখ ছিল টেলিপ্রম্পটারের দিকে। হঠাৎই বুঝতে পারেন স্টুডিওর বাঁ দিক থেকে তার দিকে কেউ এগিয়ে আসছেন। এর পরই খবর পড়া থামিয়ে দেন। তাকিয়ে দেখেন হাতে ফুলের তোড়া বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে তার বয়ফ্রেন্ড, রিলি নাজেল। ওই সংবাদমাধ্যমেরই সাংবাদিক তিনি। সঞ্চালিকা প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাবের সারপ্রাইজ দিতে লাইভ টিভিকেই বেছে নিয়েছিলেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সেই প্রেম প্রস্তাবের ভিডিও। যেখানে রিলি বলছেন, কর্নেলিয়ার সঙ্গে চার বছর আগে একটি সংবাদমাধ্যমের অফিসেই আলাপ হয়েছিল। তুমি স্বভাবে ভীষণ ভালো। তুমি এতটাই উজ্জ্বল যে, গোটা ঘর আলো করে দাও। এর পরই আংটি হাতে কর্নেলিয়াকে বিয়ের প্রস্তাব দেন রিলি। হাসি মুখে সেই মিষ্টি প্রস্তাবে রাজিও হয়ে যান কর্নেলিয়া। ভিডিও নজর কেড়েছে অনেক নেটিজেনেরই। বলছেন, এমন মিষ্টি প্রেম প্রস্তাব পেতে কার না ইচ্ছে করে! যদিও অনেকে বলছেন, পাবলিসিটি স্টান্ট দিতেই এসব কাণ্ড! সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
২৭ আগস্ট, ২০২৩

বিয়ের প্রস্তাব দিতে পাহাড়ে, পড়ে গিয়ে প্রেমিকার মৃত্যু
তুরস্কে শত ফুট উঁচু পাহাড় থেকে পা পিছলে পড়ে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গত ৬ জুলাই উত্তর-পশ্চিম তুরস্কের পোলেন্ট কেপ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট। মৃত নারীর নাম ইয়েসিম ডেমির (৩৯)। তিনি তার প্রেমিক নিজামেটিন গুরসুর সঙ্গে তাদের বাগদান উদযাপন করতে বের হয়েছিলেন। নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃত নারীর নাম ইয়েসিম ডেমির (৩৯)। তার প্রেমিক নিজামেটিন গুরসু তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে পোলেন্ট কেপ এলাকায় নিয়ে যান। সেখানে তাকে বিয়ের প্রস্তাবও দেন। এরপর তারা সূর্যাস্ত দেখে তাদের বাগদান-পরবর্তী সময় উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নেন। এ সময় গাড়িতে করে ফিরে যেতে চাইলে হঠাৎ তিনি চিৎকার শুনতে পান। এরপর সেখানে গিয়ে দেখতে পান ইয়েসিম ডেমির পাহাড় থেকে নিচে পড়ে গেছেন।   আরও পড়ুন : ৭৯ বয়সে বাগদান সারলেন রকস্টার জ্যাগার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, শত ফুট উঁচু পাহাড় থেকে পড়েও বেঁচে ছিলেন ডেমির। এরপর কয়েক দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।  পরবর্তীতে নিজামেটিন গুরসু বলেন, ‘বিয়ের প্রস্তাবের পর আমাদের বাগদানের স্মৃতিটা রোমান্টিক করে রাখার জন্য আমরা এই জায়গাটি বেছে নিয়েছিলাম। আমরা কিছু অ্যালকোহলও পান করেছিলাম। কিন্তু সবকিছু চোখের পলকে হয়ে গেছে। ও ভারসাম্য হারিয়ে নিচে পড়ে যায়।’ এ ঘটনার পর পর ওই এলাকা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া এ ঘটনা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।   ইয়েসিম ডেমিরের বন্ধুরা জানান, এটা এমন একটি জায়গা যেখানে সবাই সূর্যাস্ত দেখতে যান। তবে এ এলাকার রাস্তাঘাট খুব খারাপ। এমনকি পাহাড়ের ধারে কোনো সতর্কবার্তাও নেই। এখানে অন্তত একটা দেয়াল থাকতে পারে। সতর্কতামূলক কর্মসূচিও নেওয়া উচিত।
২৫ জুলাই, ২০২৩
X