আলাউদ্দিন আরিফ
প্রকাশ : ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৫৪ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে স্ববিরোধী তদন্ত সিআইডির

ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিকে কেন্দ্র করে ফের অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। ২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত চার লাখ ৮০ হাজার শ্রমিক পাঠানোর ঘটনায় অর্থ ও মানবপাচারের অভিযোগে কয়েক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা হয়েছে। মামলাগুলোকে ‘অসত্য ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত’ বলে দাবি করেছেন আসামি সংশ্লিষ্টরা।

মালয়েশিয়ান সরকারও বলেছে ‘অপ্রমাণিত অভিযোগ’ প্রত্যাহার করে নিতে। কিন্তু পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এসব মামলার তদন্তে দ্বিমুখী নীতি অনুসরণ করছে। একই ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর মানব পাচার ও অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলা হয়। অভিযোগের প্রমাণ না পেয়ে সিআইডি সব আসামীকে অব্যাহতি দিয়ে চুড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে এবং আদালত তা গ্রহণ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে এজেন্সিগুলো সরকার নির্ধারিত ফি নিয়েছে, চাঁদাবাজী বা মানব পাচারের কোন ঘটনা ঘটেনি। আবার বিবাদমান ব্যবসায়ীদের একটি অংশের বেনামী অভিযোগ আমলে নিয়ে একই সংস্থা (সিআইডি) ইতোমধ্যে ৩৩ জনের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেছে। আরও মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এসব মামলা নিয়ে দেশে-বিদেশে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের দাবি এসব মামলা জটিলতায় ঝুলে আছে মালয়েশিয়া যেতে ইচ্ছুক ১২ লাখ শ্রমিকের ভাগ্য। আগামী ৬ বছরে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ থেকে ১২ লাখ বা তারও বেশি শ্রমিক যাওয়ার সুযোগ রয়েছে সংশ্লিষ্টরা দাবী করেছেন। ইতোমধ্যে মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ থেকে ‘বিনা খরচে’ শ্রমিক নেওয়ার একাধিক মডিউল প্রস্তুত করেছে।

এদিকে ২০২৪ সালে নিয়োগানুমতি পাওয়া ৭৮৬৯ শ্রমিককে মালয়েশিয়া পাঠাবে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ ওভারসীস অ্যামপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল)। গত ১ জুলাই থেকে সংস্থাটি শ্রমিকদের পাঠানোর শুরু করার কথা। কিন্তু প্রায় আড়াই মাসে তারা একজন শ্রমিকও পাঠাতে পারেনি। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এসব শ্রমিককে মালয়েশিয়া পাঠানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ইতোমধ্যে বোয়েসেল শ্রমিক প্রেরণে ১ লাখ ৬২ হাজার ৫০০ টাকা করে আদায় করার সার্কুলার জারি করেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন মামলার কারনে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিক প্রেরণে ফের অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। রাজধানীর পল্টন থানায় করা মামলার ‍ফাইনাল রিপোর্ট দেওয়ার পর বনানী থানায় সিআইডির করা মানি লন্ডারিং মামলার তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অপরাধ বিশ্লেষকরা। তদন্ত কর্মকর্তা ইতোমধ্যে সাক্ষীদের কাছ থেকে সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য লিখিত একাধিক ফরম তৈরি করেছেন। সাক্ষ্য আইন অনুযায়ী সেটা গ্রহনযোগ্য নয় বলেছেন খোদ সিআইডিরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

জানা গেছে, গত ৬ এপ্রিল মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ পাঠানো চিঠিতে মালয়েশিয়ায় ২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত শ্রমিক নিয়োগে ‘অপ্রমাণিত ও হয়রানীমূলক’ অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিতে অনুরোধ জানায়। বিষয়টি নিয়ে দু’দেশের যৌথ ওয়ার্কিং কমিটির সভায় বিশদ আলোচনা হয়। পরে গত আগস্ট মাসে প্রবাসী কল্যাণ সচিব ড. নেয়ামত উল্লাহ মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে ‘অপ্রমাণতি ও হয়রানীমূলক’ অভিযোগ প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে চিঠি দেন। ব্যবসায়ীরা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হয়নি। উল্টো সিআইডি নতুন করে মামলা করায় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

এদিকে মালয়েশিয়ায় সিন্ডিকেট করে কর্মীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় এবং মানিলন্ডারিংয়ের অসত্য অভিযোগের সুষ্ঠ তদন্তপূর্বক সেটা প্রত্যাহারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীর কাছে আবেদন করেছেন জনশক্তি রপ্তানীকারক একাধিক প্রতিষ্ঠান। আবেদনে তারা উল্লেখ করেন, ২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের মধ্যে সাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকে বাংলাদেশ থেকে সীমিত সংখ্যক এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। সে মোতাবেক বাংলাদেশ সরকার ২০২২ সালে এক হাজার ৫২০টি বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা মালয়েশিয়ায় পাঠায়। মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠান বোয়েসেলসহ ১০১টি এজেন্সিকে তালিকাভুক্ত করে। চিঠিতে তারা আরও উল্লেখ করেন, মালয়েশিয়া সরকার তাদের অনলাইন ফ্ল্যাটফর্ম ফরেন ওয়ার্কার সেন্ট্রালাইজড ম্যানেজম্যান্ট সিস্টেম (এফডব্লিউসিএমএস) এর মাধ্যমে এজেন্সিগুলোকে কর্মী নিয়োগের কোটা বরাদ্দ দিয়েছিল। অটো এলোকেশন পদ্ধতি অনুসরণ করায় কোন প্রাইভেট বা সরকারি এজেন্সির হাতে কোটা বরাদ্দে কোন ভূমিকা ছিলো না। কোটা বরাদ্দ পাওয়ার পর এজেন্সিগুলো বাংলাদেশ হাইকমিশনের সত্যায়ন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নিয়োগানুমতি, কলিং ভিসা, ই-ভিসা পাওয়ার পর সরকারের যাবতীয় ট্যাক্স পরিশোধ করেন। বিএমইটির ছাড়পত্র নিয়ে সরকার নির্ধারিত সার্ভিস চার্জ দিয়ে শ্রমিক পাঠিয়েছেন। মালয়েশিয়ায় যাওয়া শ্রমিকরা নির্ধারিত কাজ পেয়েছে এবং নিয়মিত বেতনভাতা পাচ্ছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের একটি অংশ ‘সিন্ডিকেট করা হয়েছে’ মর্মে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, চাঁদাবাজী ও অর্থপাচারের মতো গুরুতরও অভিযোগ তুলে বিভিন্ন দপ্তরে জমা দিতে থাকে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে যথাযথ অনুসন্ধান না করেই সিআইডি একটি সংবেদনশীল বিষয়ে মামলা করেছে। এরআগেও একই ধরনের অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করে প্রমাণ না পেয়ে পরিসমাপ্তি করেছে।’

সিআইডির তদন্ত পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন এদিকে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে একটি বেনামে অভিযোগ পেয়ে মানিলন্ডারিং আইনে বনানী থানায় ৩৩ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলার পর তদন্ত করেছে সিআইডি। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ‘সাক্ষীর জবানবন্দি’ নামে একটি ফরম তৈরি করেছেন। যার সূত্র লেখা হয়েছে সিআই/ফাইনান্সিয়াল ক্রাইম/পা:পি:/ যাচাই-বাছাই ১০৬-২০২৪/১৪০২, তারিখ ৩-১২-২০২৪। ওই ফরমে কর্মকর্তা লিখেছেন ‘সরকার নির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার অরিরিক্ত টাকা না দিয়ে আমরা কর্মী পাঠাতে পারি নাই। এজেন্সি টাকা নিয়ে রশিদ দেয়নি। সিন্ডকেট সদস্য পাসপোর্ট খরচ ১০ হাজার টাকা, কোভিড টেস্ট খরচ ১৭ হাজার টাকা, মেডিকেল খরচ ৬৫০০ টাকা ও পোষাক খরচ তিন হাজার টাকা থাকলেও কোন টাকা খরচ করেনি। এটা আমার জবানবন্দি।’ একইভাবে সাক্ষীর বক্তব্য প্রধান সংক্রান্ত মুচলেকাসহ বেশ কয়েকটি ফরম তৈরি করেছেন।

সিআইডির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ডিআইজির কাছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সাক্ষ্য আইনে সকল সাক্ষীর জন্য একই করম বক্তব্য লিখে ফরম তৈরির কোন সুযোগ নেই। একেক জন ভিক্টিম একেক রকম বক্তব্য দিবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু নির্ধারিত বক্তব্য লিখে ফরম তৈরি করে সেটাতো জোরপূর্বক স্বাক্ষর করানো সাক্ষ্য আইনের স্পষ্ট লংঘন ও তদন্ত কর্মকর্তার অদক্ষতার প্রমাণ বহন করে। এই প্রশ্নবিদ্ধ তদন্ত আদালতে গ্রহণযোগ্য হবে না।

অভিযোগ রয়েছে, সিআইডির সংশ্লিষ্ট তদন্ত বিভিন্ন রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক ও শ্রমিকদের কাছ থেকে ওইসব ফরমে স্বাক্ষর করতে চাপ দিচ্ছেন। এবিষয়ে জানতে চাইলে মামলার বাদী ও সিআইডির পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, আমি মামলার পর আর তদন্ত করছি না। সেখানে একজন সহকারী পুলিশ সুপারকে আইও নিয়োগ করা হয়েছে।

বোয়েসেলের সার্কুলার মালয়েশিয়ার শ্রমিক পাঠানো এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগ ২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত তারা চার লাখ ৮০ হাজার শ্রমিক পাঠাতে দেড় লাখ টাকা করে নিয়েছে। ওই সময় প্রায় ১৮ হাজার শ্রমিক নিয়োগানুমতি পাওয়ার পরও এয়ালাইন্সের টিকিট জটিলতাসহ নানাকারনে যেতে পারেনি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের প্রচেষ্টায় ওই শ্রমিকদের মধ্য থেকে ৭ হাজার ৮৬৯ জনকে বোয়েসেলের মাধ্যমে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। বোয়েসেল পরিচালনা বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রত্যেক শ্রমিকের কাছ থেকে এক লাখ ৬২ হাজার ৫০০ টাকা করে আদায়ের সিদ্ধান্ত হয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব গাজী মো. শাহেদ আনোয়ার স্বাক্ষরিত চিঠিতে মন্ত্রণালয়ের সম্মতি নির্দেশক্রমে এই সার্কুলার জারি করা হয়।

এবিষয়ে একাধিক এজেন্সি মালিক কালবেলাকে বলেন, ‘ওই সময় নানা জটিলতায় আটকে পড়া প্রায় ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠানোর যাবতীয় প্রক্রিয়া আগেই সম্পন্ন করা। তারা ওই সময় এয়ারলাইন্সের টিকেট না পাওযায় নির্ধারিত সময়ে যেতে পারেনি। তারা এখন স্ব স্ব এজেন্সির মাধ্যমে বিনা খরচে যাওয়ার কথা। তারা এমনিতেই দুই বছর ধরে ভোগান্তির মধ্যে আছে। এছাড়া অনেক শ্রমিক এজেন্সিগুলো থেকে টাকা ফেরত নিয়ে গেছে। তাদের কাছ থেকে বোয়েসেল কেন নতুন করে টাকা আদায় করবে। তাছাড়া বোয়েসেলের দালাল চক্র ওই শ্রমিকদের কাছ থেকে আরও মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এই অবস্থায় ব্যবসায়ীরা প্রশ্ন তুলেছেন, ৪ লাখ ৮০ হাজার শ্রমিককের কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা করে নেওয়ায় মানিলন্ডারিং আইনে মামলা হয়েছে। এখন সরকারি সংস্থা কিভাবে এক লাখ ৬২ হাজার ৫০০ টাকা করে নিচ্ছে কিভাবে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে অভিবাসন ব্যয় শ্রমিক প্রতি এক লাখ ৬২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এখানে আমাদের নিজস্ব কিছু নেই।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে অচলাবস্থা নিয়ে জানতে চাইলে বায়রার সাবেক মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি বহুলাংশে প্রবাসী আয়ের ওপর নির্ভরশীল। প্রমাণিতভাবে স্বচ্ছ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে স্বীকৃত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে হয়রানি করা হলে শ্রমিক পাঠানোর গতি কমে যাবে। এতে শুধু রিক্রুটিং সেক্টর নয়, দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই ব্যবসায়ীর স্বার্থ না দেখে দেশের স্বার্থ ও শ্রমিকের স্বার্থ আগে দেখতে হবে। যেকোন মূল্যে সরকারের উচিত বাজার খোলার ব্যবস্থা করা।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বলিভিয়ার বিপক্ষে মাঠে নেমেছে ব্রাজিল, মোবাইলে খেলা দেখবেন যেভাবে

চলছে ইকুয়েডর-আর্জেন্টিনা ম্যাচ, খেলা দেখবেন যেভাবে

ঢাকা ওয়াসা জাতীয়তাবাদী এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচিত

ডাকসু বর্জনের ঘোষণা উমামা ফাতেমার

জগন্নাথ হলে সাদিক কায়েম পেলেন মাত্র ১০ ভোট

‘হা হা’ ইমোজি দিয়ে মধ্যরাতে ভিপি প্রার্থী উমামার পোস্ট

ভোটের ফলাফল মেনে নিয়ে ফেসবুক পোস্ট হামিমের

ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলেন ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদ

ছয় হলের ফল প্রকাশ, শীর্ষ তিন পদেই এগিয়ে শিবির

তিন হলের ফল ঘোষণা, শিবির প্যানেল এগিয়ে 

১০

ডাকসু নির্বাচন : নেতাকর্মীদের যে নির্দেশ দিল জামায়াত

১১

সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব করার অভিযোগ এস এম ফরহাদের

১২

শাহবাগে মুখোমুখি অবস্থানে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থকরা

১৩

ডাকসুর ফলাফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৪

ডাকসুর ফল ঘোষণা কীভাবে, জানালেন চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৫

ডাকসুর ভোট গণনায় সময় লাগার কারণ জানালেন অধ্যাপক শামীম রেজা

১৬

বড় জয়ে এশিয়া কাপে দুর্দান্ত শুরু আফগানদের

১৭

ছাত্রদল নেতার সঙ্গে বাগবিতণ্ডা, ঢাবি শিক্ষক বললেন, ‘এই কষ্ট কোনোদিন ভুলব না’

১৮

ডাকসু : উত্তেজনা নিরসনে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কথা বলেছে সরকার

১৯

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু কবে, জানাল ক্রিকইনফো

২০
X