Thu, 09 May, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
বাংলা কনভার্টার
২০২২ সালের রেমিট্যান্স প্রাপ্তিতে বাংলাদেশের অবস্থান কত?
৩ মিনিট আগে
বেঁচেও বাঁচল না পাইলট
৯ মিনিট আগে
সাবধান! বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে নকল কফি
২৫ মিনিট আগে
‘রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুর কাছাকাছি থেকেও ক্ষমতাচর্চায় আগ্রহী হননি ড. ওয়াজেদ মিয়া’
২৯ মিনিট আগে
স্নাতক পাসে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে চাকরি, থাকছে না বয়সসীমা
৩৩ মিনিট আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৯ মে ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
সোহেল চৌধুরী হত্যা /
রায়ের পর্যবেক্ষণে যা বললেন বিচারক
দীর্ঘ ২৫ বছর চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন ও ছয়জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্ত্তী এ রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেছেন, যারা পুলিশের কাছে সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের অনেকেই মারা গেছেন। তাই তাদেরকে পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। জবানবন্দি গ্রহণ করা ম্যাজিস্ট্রেটরাও আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসেননি। যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তারাও পক্ষপাতদুষ্ট ও সত্য গোপনের চেষ্টা করেছেন। এদিন সকালে আসামি তারিক সাইফ মামুন আদালতে হাজিরা দেন। তবে অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় তিনি চলে যান। পরে আইনজীবী মেহেদী হাসান তার পক্ষে সময়ের আবেদন করেন। তবে বিচারক তার আবেদন নামঞ্জুর করেন। জামিনে থাকা আসামি আশীষ রায় চৌধুরী আদালতে হাজিরা দেন। এ ছাড়া কারাগারে আটক আসামি সানজিদুল ইসলাম ইমনকে আদালতে হাজির করা হয়। তাদের উপস্থিতিতে আদালত রায় ঘোষণা করেন। রায়ে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আবদুল আজিজসহ তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। দণ্ডিত অপর দুজন হলেন-আদনান সিদ্দিকী ও ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম। খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী। রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, এ মামলার সিডি (কেইস ডকেট) পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হয়, সিডি গায়েব করা হয়েছে। আদনান সিদ্দিকী ঘটনাস্থল থেকে ধরা পড়েন। তিনি সাক্ষ্য দিয়েছেন তবে তা অনেকটা গা বাঁচিয়ে দেওয়ার মতো। সোহেল চৌধুরী কোনো অখ্যাত ব্যক্তি ছিলেন না অথচ তিনি খুন হলেন। ট্রাম্পস ক্লাবের ম্যানেজার বলেছেন, জেনেছি সোহেল চৌধুরী নামে একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। অথচ এ ঘটনায় আহত অপর একজনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তিনি আরও বলেন, এত বছর ধরে ফেলে রেখে মামলার বিচার না হওয়ায় মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়ে। প্রতিটি মৃতের আত্মা বিচার চায়। আদনান সিদ্দিকী কয়েকজনের নাম বলেছেন নিজের গা বাঁচিয়ে। যে নিজের গা বাঁচিয়ে সাক্ষ্য দিতে পারে সে অন্যের নামও সত্য বলতে পারে। তবে যাদের নাম বলছে তাদের কাছ থেকে কোনো রিকোভারি হয় নাই। তারা যে সেখানে ছিল সেটা বিশ্বাস করার কারণ থাকা সত্ত্বেও যাদের নাম বলছে আদনান সিদ্দিকী তাদের মধ্যে একজনও যদি সেখানে না থাকে বা একজনের নাম অন্তর্ভুক্ত করে থাকে তাহলে তার ভাষ্য অনুযায়ী আসামিদের গুরুদণ্ড দেওয়া ঠিক হবে না। আসামি আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ ও আদনান সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগপ্রাপ্ত সাক্ষ্য পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্যে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। বান্টির বক্তব্যে ইমন ও আশীষ রায় চৌধুরীর নাম আসলেও ঘটনাস্থলে তাদের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়নি বিধায় তাদের খালাস দেওয়া হলো।
৬ ঘণ্টা আগে
সোহেল চৌধুরী হত্যা /
আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন
দীর্ঘ ২৫ বছর আগে চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আবদুল আজিজসহ তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্ত্তী এ রায় ঘোষণা করেন। তবে শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনসহ ৬ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। দণ্ডিত অপর দুজন হলেন-আদনান সিদ্দিকী, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম। খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী। এর আগে গত ২৯ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন। ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে। মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথাকাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান। আসামিদের মধ্যে আদনান খুনের পরপরই ধরা পড়েছিলেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটি স্থগিত ছিল। এ মামলার বিচার চলাকালীন ট্রাইব্যুনাল ৩৮ জনের মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
৭ ঘণ্টা আগে
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় পড়া শুরু
দীর্ঘ ২৫ বছর আগে চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় রায় পড়া শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ১২ মিনিটে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্ত্তী এ রায় পড়া শুরু করেন। এর আগে গত ২৯ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন। এ মামলার আসামিরা হলেন-আদনান সিদ্দিকী, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আবদুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী। এদিন সকালে আসামি তারিক সাইফ মামুন আদালতে হাজিরা দেন। তবে অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় তিনি চলে যান। পরে আইনজীবী মেহেদী হাসান তার পক্ষে সময়ের আবেদন করেন। তবে বিচারক তার আবেদন নামঞ্জুর করেন। জামিনে থাকা আসামি আশীষ রায় চৌধুরী আদালতে হাজিরা দেন। এছাড়া কারাগারে আটক আসামি সানজিদুল ইসলাম ইমনকে আদালতে হাজির করা হয়। ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে। মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথাকাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান। আসামিদের মধ্যে আদনান খুনের পরপরই ধরা পড়েছিলেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটি স্থগিত ছিল। এ মামলার বিচার চলাকালীন ট্রাইব্যুনাল ৩৮ জনের মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
৭ ঘণ্টা আগে
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ
দীর্ঘ ২৫ বছর পর চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় ঘোষণার জন্য আজ বৃহস্পতিবার (০৯ মে) দিন ধার্য রয়েছে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্ত্তী এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে গত ২৯ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের এ দিন ধার্য করা হয়। এ মামলার আসামিরা হলেন- আদনান সিদ্দিকী, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আবদুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী। ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে। মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথাকাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান। আসামিদের মধ্যে আদনান খুনের পরপরই ধরা পড়েছিলেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটি স্থগিত ছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
মার্শাল আর্ট কিং রুবেলের আদ্যোপান্ত (ভিডিও)
সিনেমার শেষ সিন। টেলিভিশনের সামনে বসা ছোট-বড় সব বয়সের দর্শক। পর্দায় দেখা যাচ্ছে ভিলেন তার জনা-ত্রিশেক সঙ্গী নিয়ে নায়কের পরিবার ও তার প্রেমিকাকে একটি পরিত্যক্ত এলাকায় জিম্মি করে রেখেছে। জিম্মি হওয়া সবার আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠছে পরিবেশ। উপরওয়ালাকে স্মরণ করছে বারবার। এরমধ্যেই পর্দা কাঁপিয়ে কে যেন হাজির হয়ে শূন্যে দুই পা উঠিয়ে ভিলেনের দুজন সঙ্গীর থুতনি ভঁচকে দিল! এরপর সমানতালে চলল ফাইট! গতানুগতিক ঢিসুম-ঢিসুম না, চমৎকার সব মার্শাল আর্ট স্টান্ট দেখিয়ে এক নিমিষেই সবাইকে কুপোকাত! আশি-নব্বইয়ের দশকে অ্যাকশন ছবির জয়জয়কার ছিল ঢাকাই সিনেমাতে। নায়ক জসীমের হাত ধরে সিনেমার অ্যাকশনে এসেছিল বৈপ্লবিক পরিবর্তন। সেই বদলের পালে নতুন হাওয়া এনে দিয়েছিলেন মাসুম পারভেজ, যাকে সবাই রুবেল নামে চেনেন। চলচ্চিত্রে তিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন কুংফু-কারাতের নান্দনিক সব কৌশল নিয়ে। বিশেষত রুবেলের সিনেমাগুলোর প্রতি তরুণ দর্শকের আগ্রহ ছিল দারুণ। তার ছবি হলে এলেই হুমড়ি খেয়ে পড়তেন দর্শক। কারণ রুবেলের কুংফু দেখার আনন্দটা মিস করতে চাইতেন না কেউ। শুধু সিনেমা হলে নয়, পাড়ার চায়ের দোকান বা বাড়িতে, সিনেমা শুরু হওয়ার দশ মিনিট আগে থেকেই ভিড় করতেন সিনেপ্রেমিরা। রুবেলের বেশির ভাগ ছবিই ছিল ব্যবসা সফল। অনেকেই এই নায়ককে ঢাকাই ছবির ব্রুস লি মনে করতেন। কারণ তাকে দেখে দর্শক ব্রুস লির সিনেমার মারামারির মতো উপভোগ করত, যিনি বন্দুক বা কোনো অস্ত্র ছাড়াই শত্রুদের ঘায়েল করতেন। ১৯৬০ সালের ৩ মে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শহীদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত ‘লড়াকু’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আগমন ঘটে তার। প্রায় ৩০০ ছবিতে অভিনয় করেছেন রুবেল। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে এই নায়ক অভিনয় করেছেন দুই বাংলার প্রায় ৫০ জন নায়িকার সঙ্গে। ৯০ দশকের একেবারে শেষের দিকে রুবেল নিজে প্রযোজনা ও পরিচালনায় শুরু করেন। রুবেলের প্রযোজিত ও পরিচালিত ছবিগুলো হচ্ছে, বিচ্ছু বাহিনী, মায়ের জন্য যুদ্ধ, প্রবেশ নিষেধ, বাঘে বাঘে লড়াই, টর্নেডো কামাল, বিষাক্ত চোখ, রক্তপিপাসা, অন্ধকারে চিতা ইত্যাদি। রুবেল একজন সফল অভিনেতাই নন, পাশাপাশি ফাইট ডিরেক্টর হিসেবেও দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তার সবগুলো ছবিতেই ‘দ্যা একশন ও্যারিয়রস’ নামে নিজস্ব ফাইটিং গ্রুপ ছিল। বলতে গেলে সেই সময়ে বাংলাদেশে মার্শাল আর্টকে জনপ্রিয় করে তোলেন রুবেল, যে কারণে তখন অনেক কিশোর তরুণ মার্শাল আর্ট শিখতে উৎসাহী হয়। রুবেল তার বিভিন্ন ছবিতে মার্শাল আর্টয়ের ভিন্ন ভিন্ন নতুন কলাকৌশল উপস্থাপন করতেন। যেগুলোর মধ্য ‘ড্রাংকিং কংফু’ (শত্রু সাবধান), উইপিং কংফু (বাঘের থাবা), ড্যান্সিং কংফু (ভণ্ড), ব্লাইনড কংফু (চারিদিকে শত্রু) সহ দুর্দান্ত সব কলাকৌশল উপস্থাপন করেন।
০৩ মে, ২০২৪
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নির্বাচন /
পুরোটাই একটা নোংরামি মনে হচ্ছে: রুবেল
আমার কাছে পুরোটাই একটা নোংরামি মনে হচ্ছে। এটা একটি শিল্পীদের নির্বাচন। সকাল থেকেই দেখছি নিরাপত্তার চাঁদরে ঢেকে রাখা হয়েছে বিএফডিসি। এতো নিরাপত্তা যদি শিল্পীদের নিরাপত্তায় লাগে তাহলে আমার কিছু বলার নেই। দেখে মনে হচ্ছে আমরা কোনো যুদ্ধ করতে এসেছি। এমনটা আসলে কাম্য নয়। মনে হচ্ছে ট্রাক স্ট্যান্ডের নির্বাচন হচ্ছে। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচনকে ঘিরে ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন বিএফডিসির নিরাপত্তা নিয়ে কালবেলার কাছে এমনটাই জানান নায়ক রুবেল। এবার তিনি মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে সহসভাপতি পদে নির্বাচন করছেন। এরপর রুবেল আরও বলেন, এরপর যদি আমি নির্বাচন করি তাহলে অবশ্যই সভাপতির পদের জন্য লড়াই করবো। না হয় আর এর মধ্যে আসবো না। তবে পরবর্তীতে যারাই করবে। তাদের জন্য আমার একটাই পরামর্শ থাকবে। শিল্পী সমিতির নির্বাচন ঘিরে এমন নিরাপত্তার যেন ব্যবস্থা করা না হয়। সবকিছুই যেন শিল্পীদের সুবিধা অনুযায়ী করা হয়। নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে আছেন প্রযোজক নেতা খোরশেদ আলম খসরু। তার সঙ্গে সদস্য হিসেবে আছেন এজে রানা ও বিএইচ নিশান। সকাল ৯ টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত। দুই প্যানেলের একটিতে আছেন অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল আর অন্যটিতে একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তার। মিশা-ডিপজল পরিষদের হয়ে নির্বাচনে সহসভাপতির পদে লড়বেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডিএ তায়েব। এ ছাড়া সহসাধারণ সম্পাদক পদে আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল। এ ছাড়াও কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন, ফিরোজ মিয়া। অন্যদিকে, মাহমুদ কলি-নিপুন প্যানেলের প্রার্থী হয়েছেন- সহসভাপতি পদে ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান। সহসাধারণ সম্পাদক বাপ্পি সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা আজাদ খান। কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদের হিসেবে থাকছেন সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো.সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান। ইতোমধ্যেই ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন ঘিরে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছ নির্বাচন কমিশন। এবারই প্রথম শিল্পীদের নির্বাচনে ভ্রাম্যমাণ আদালত থাকবে।
১৯ এপ্রিল, ২০২৪
হারল্যান স্টোরের অথেনটিক পণ্য কিনে লাখপতি হলেন প্রবিকা চাকমা
দেশজুড়ে চলছে ‘হারল্যান অথেনটিক বিউটি কার্নিভ্যাল-২০২৪’। আর এই ক্যাম্পেইনে মাত্র ২০৯০ টাকার অথেনটিক স্কিনকেয়ার পণ্য কিনে লাখপতি হলেন খাগড়াছড়ির দীঘিনালার প্রবিকা চাকমা। গত ১০ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রবিকাই হলেন প্রথম লাখপতি। বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা প্রবিকা চাকমা খাগড়াছড়ির দিঘিনালার বরাদমের বাসিন্দা। কিছুদিন আগে তার বাসার কাছেই আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে দীঘিনালা হারল্যান স্টোর। নকল ও ভেজাল পণ্য না কিনে নিজের স্কিনের যত্নে অথেনটিক কিছু কেনার জন্য গত ১৪ মার্চ হারল্যান স্টোরে চলে আসেন প্রবিকা। সেখান থেকে ২০৯০ টাকায় একটি অ্যান্টি স্কার জেল কেনেন তিনি। জেলটি কেনার পর তার মোবাইল ফোন নাম্বারটি ‘হারল্যান অথেনটিক বিউটি কার্নিভ্যাল ২০২৪’ এর জন্য রেজিস্ট্রার করা হয় এবং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে তার জন্য পুরষ্কার নির্বাচন করা হয়। এতেই তিনি পেয়ে যান মেগা প্রাইজ লাখপতি হওয়ার বার্তা। শনিবার (১৬ মার্চ) দীঘিনালা হারল্যান স্টোরের সামনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে প্রবিকা চাকমার হাতে লাখ টাকার চেক তুলে দেন রিমার্ক-হারল্যানের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও জনপ্রিয় চিত্রনায়ক মামনুন হাসান ইমন। ‘আমি বিশ্বাসই করতে পারিনি যে আমি এক লাখ টাকা জিতে গিয়েছি’ উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে প্রবিকা জানান। তিনি আরও বলেন, ‘উপহারটি পেয়ে আমি অনেক খুশি, আপনারাও হারল্যান স্টোরে এসে ন্যূনতম ২০০০ টাকার পণ্য কিনে জিতে নিতে পারেন ক্যাশ ভাউচার।’ খাগড়াছড়ি পৌরসভার প্যানেল মেয়র শাহ আলম বলেন, ‘আমরা জানি, দেশ এর প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোর মধ্যে একটি আমাদের এ খাগড়াছড়ি। এ ধরণের এলাকায় গণমানুষের দৈনন্দিন নানাবিধ সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অপর্যাপ্ততা রয়েছে। সেখানে হারল্যান কর্তৃপক্ষ তাদের অত্যাধুনিক হারল্যান স্টোর আউটলেট খুলে এই এলাকার মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে নতুন দিক উন্মোচন করেছে। শুধু তাই নয়, তাদের ক্যাম্পেইনের আওতায় এই এলাকার একজন বিজয়ীও হয়েছেন এটা আমাদের জন্য গর্বের ও আনন্দের।’ হারল্যান স্টোরের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আব্দুল আলিম শিমুল বলেন, ‘হারল্যান অথেনটিক বিউটি কার্নিভ্যাল ২০২৪’ এর প্রথম লাখপতিকে পেয়ে আমরা আনন্দিত। তিনি জানতেনও না এখানে ক্যাম্পেইনটি চলছে, এর পরেও তাকে নিবন্ধিত করে বিজয়ী করার মাধ্যমে হারল্যান দেখিয়ে দিল হারল্যান গুণে, মানে ও কার্যক্রমে শতভাগ অথেনটিক।’ দেশে অথেনটিক কসমেটিকস এর সবচেয়ে বড় রিটেইল চেইন শপ ‘হারল্যান স্টোর’, ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে দেশব্যাপী শুরু করেছে ‘হারল্যান অথেনটিক বিউটি কার্নিভ্যাল-২০২৪’। নকল ও ভেজাল পণ্যের অপকারিতা সম্পর্কে ক্রেতাদের অবহিত করার মাধ্যমে অথেনটিক পণ্যের প্রচার ও প্রসার করাই এই ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য। সারা দেশ জুড়ে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে অথেনটিক পণ্য কিনে লক্ষ লক্ষ টাকার পুরষ্কার পাওয়ার সুযোগ। উল্লেখ্য, রিমার্ক এলএলসি ইউএসএ’র অ্যাফিলিয়েটেড প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এইচবি বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি করার প্রয়াসে কাজ করে যাচ্ছে। নকল ও ভেজালমুক্ত পণ্য ব্যবহার করে দেশের মানুষ যাতে গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড অফ লিভিং অনুযায়ী সবরকম সুযোগ সুবিধা পেতে পারে তাই রিমার্কের লক্ষ্য। এরই ধারাবাহিকতায় রিমার্ক প্রতিষ্ঠিত করেছে দেশের সবচেয়ে বড় রিটেইল চেইন শপ ‘হারল্যান স্টোর’ যেখানে পাওয়া যাচ্ছে শতভাগ নির্ভেজাল স্কিনকেয়ার, হোমকেয়ার, পার্সোনাল কেয়ার ও কালার কসমেটিকস পণ্য। রিমার্ক-হারল্যানের সঙ্গে এর আগে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন সুপারস্টার শাকিব খান, বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরিমনি, অপু বিশ্বাস ও বিদ্যা সিনহা সাহা মিমের মত জনপ্রিয় ও দর্শকনন্দিত মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।
১৬ মার্চ, ২০২৪
ডিপজলের প্যানেল থেকে বাদ জায়েদ খান!
বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন মানেই ঘুরে ফিরে এসেছে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের নাম। তৃতীয়বারের মতো প্রাথমিকভাবে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হলেও আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুন আক্তারের সঙ্গে নানা আইনি জটিলতায় শেষ পর্যন্ত চেয়ারে বসা হয়ে ওঠেনি তার। আবারও নির্বাচনের সময় এগিয়ে আসছে। শুরু থেকেই শোনা যাচ্ছিল, ফের সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়ে নিপুন-জায়েদকেন্দ্রিক দুটি প্যানেল হতে পারে। সূত্রের খবর, এবারের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন জায়েদ খান। মূলত প্রযোজক-অভিনেতা ডিপজলের প্যানেল থেকে এই নায়কের নির্বাচন করার কথা থাকলেও আপাতত সেখান থেকে মাইনাস তিনি! বিষয়টি নিয়ে কালবেলার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করলে জায়েদ খান কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। সূত্রের খবর, শিল্পী সমিতির নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পরই নির্বাচন নিয়ে জায়েদের অবস্থান স্পষ্ট হবে।
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
খাদ্য ব্যবসায়ীদের বোধের উন্মেষ ঘটাতে হবে : চিত্রনায়ক ফেরদৌস
চিত্রনায়ক ও সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ বলেছেন, খাদ্য ব্যবসায়ীদের শাস্তি দিলেই সবকিছুর সমাধান হয়ে যাবে, এমন না। তাদের মধ্যে বোধের উন্মেষ ঘটাতে হবে। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে এক র্যালিতে যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। ‘স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও সমৃদ্ধি চাই; নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নাই' প্রতিপাদ্য নিয়ে এবার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ‘জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস-২০২৪’ এর আয়োজন করে। মানুষের সাথে খাবার নিয়ে প্রতারণা না করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যে খাবারটা সে বিক্রি করছে, সে খাবার তার পরিবার ও ছেলে-মেয়েরাও খাচ্ছে, স্কুলে নিয়ে যাচ্ছে। তাই খাবার নিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করা যাবে না। খাবার উৎপাদন থেকে ভোগ পর্যন্ত প্রতিটি জায়গায় আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। অন্যথায় যে-কোনো জায়গায় খাবার অনিরাপদ হয়ে যেতে পারে। র্যালিতে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাইউম সরকার সচেতনতার ওপর জোর দিয়ে বলেন, ভোক্তার সচেতনতা, উৎপাদক সচেতনতা ও যারা প্রক্রিয়া করে তাদের সচেতনতার মাধ্যমে আমরা এক সময় খাবার নিরাপদ করতে পারব। তিনি বলেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কয়েকভাবে কাজ করে। প্রথমত সচেতনতা, দ্বিতীয়ত মনিটরিং এবং সর্বশেষ অস্ত্র হলো শাস্তি। প্রথম দুইটার মাধ্যমে কাজ না হলেই আমরা মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করছি। ব্যবসায়ীরা নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের শত্রু নয় বলেও জানান তিনি। র্যালিতে বিশেষ আকর্ষণ ছিল সাইকেলে করে ঢাকা শহরে খাদ্য নিরাপতার বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। ‘বিডি টুরিস্ট সাইক্লিস্ট’ নামের একটি সংগঠন প্রায় শতাধিক সাইক্লিস্টের মাধ্যমে ঢাকা শহরের বিভিন্ন প্রান্তে নিরাপদ খাদ্যের বার্তা ছড়িয়ে দেয়। সংগঠনটির সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম টুববুস বলেন, নিরাপদ খাদ্য পাওয়া সবার অধিকার। সবার সচেতনতা ছাড়া নিরাপদ খাদ্যের পরিবেশ তৈরি হবে না। ভিন্নভাবে মানুষকে সচেতন করতেই মূলত সাইকেলের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে মানুষকে জানানো হয়। কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, গণমাধ্যম, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, এনজিও, সামাজিক সংগঠনের কর্মীসহ মোট পাঁচ শতাধিক মানুষ র্যালিতে অংশগ্রহণ করে। এছাড়া কর্তৃপক্ষের জেলা কার্যালয়সমূহেও বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে পালিত হয় জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস। দিবস উপলক্ষে সংস্থাটি এবার আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘সেইফ ফুড কার্নিভাল-২০২৪’। যা বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৮-১০ ফেব্রুয়ারি এ কার্নিভালে প্রায় ৭০টি স্টল থাকবে। যেখানে খাবার তৈরি ও পরিবেশনে কীভাবে খাবারের নিরাপদতা নিশ্চিত করা যায়, তা উপস্থাপনের পাশাপাশি থাকবে বিভিন্ন ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন।
০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
মা হারালেন চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ
দেশের জনপ্রিয় অভিনেতা আরিফিন শুভর মা আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। জানা যায়, বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে শুভর মা খাইরুন নাহারের (৭০) মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও অভিনেতা জায়েদ খান। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, ‘চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ’র মা গতকাল রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর নিউরো সাইন্স হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বাদ ফজর জানাজা এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন কাজ সম্পন্ন হবে।’ জানা যায়, গত ২১ জানুয়ারি দুপুরে অসুস্থ হয়ে পড়েন শুভর মা খাইরুন নাহার। এরপর থেকে হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। এছাড়া, ২০১৭ সাল থেকে সিজোফ্রেনিয়া নামক রোগে ভুগছেন তিনি। এদিকে জায়েদ খান আরও জানান, ‘আজ বাদ ফজর জানাজা শেষে রাজধানীর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে।’ উল্লেখ্য, ২০০৫ সালে মডেলিং দিয়ে শোবিজ পা রাখেন আরিফিন শুভ। এরপর ২০০৭ সালে তিনি নাটকে অভিনয় শুরু করেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমায় মুজিব চরিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনয় আলোচিত হয়েছে বিভিন্ন মহলে।
২৫ জানুয়ারি, ২০২৪
আরও
X