বেইলি রোডে আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শন জামায়াতের
রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে ভয়াবহ আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। শুক্রবার (১ মার্চ) সকালে দলের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি দেলাওয়ার হোসেন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মজলিসে শুরা সদস্য ও সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক শাহীন আহমদ খানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। এসময় নেতারা অগ্নি দুর্ঘটনায় নিহতদের রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাদের পরিবার-পরিজন ও যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। এদিকে রাজধানীর বেইলি রোডে ভয়াবহ আগুনে অসংখ্য নিহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ জামায়াতের আমীর নূরুল ইসলাম বুলবুল এবং সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। এক শোকবার্তায় নেতারা বলেন, গতকাল ২৯ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে রাজধানী ঢাকার বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে বাংলাদেশের ইতিহাসের ভয়াবহতম অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত ও আহতদের স্বজনদের কান্নায় আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে গেছে। ভয়াবহ অগ্নি দুর্ঘটনায় মানুষের জানমালের যে ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে তা সহজে পূরণ হবার নয়। এ দুর্ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন আমরা তাদের রূহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাদের পরিবার-পরিজন ও যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। আমরা মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছে দোয়া করছি এসব স্বজনহারা পরিবার-পরিজন যেন শিগগিরই তাদের এ বিরাট শোক ও ক্ষয়-ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেন। ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে, সে জন্য নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু তদন্ত করে আগুন লাগার কারণ উদঘাটন করে তার প্রতিকার করা দরকার।  একইসঙ্গে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের পরিবার-পরিজন ও আহতদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।
০১ মার্চ, ২০২৪

যেখানে দাফন করা হচ্ছে সাঈদীকে
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজা শেষে তার বড় ছেলে মাওলানা রাফীক সাঈদীর কবরের পাশে দাফন করা হবে। মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) দুপুর ২টায় সাঈদী ফাউন্ডেশন মাঠে (পিরোজপুর নতুন বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন) জানাজা শেষে তাকে বড় ছেলের কবরের পাশে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন তার ছোট ছেলে মাসুদ সাঈদী। তিনি এক বার্তায় জানান, ‘পিরোজপুরের আল্লামা সাঈদী ফাউন্ডেশনের বায়তুল হামদ জামে মসজিদের পাশে চলছে কবর খননের কাজ। এখানেই শুয়ে আছেন তার বড় সন্তান রাফীক বিন সাঈদী, তার অত্যন্ত স্নেহের ছোট ভাই হুমায়ুন কবীর সাঈদী, তার বড় পুত্রবধূ সুমাইয়া রাফীক সাঈদী।’ এদিকে ভোর ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) থেকে সাঈদীর মরদেহ বহনকারী ফ্রিজিং গাড়ি পিরোজপুরে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়। এ সময় মরদেহবাহী গাড়িটি ঘিরে পুলিশের কড়া নিরাপত্তা দেখা গেছে।  এর আগে ভোর ৫টার দিকে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স ঘিরে বিক্ষোভ করেন জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। ঢাকায় সাঈদীর জানাজা পড়ানোর দাবি করেন তারা। পরে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। গতকাল সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে রাত সাড়ে ১১টার পর থেকে শাহবাগ এলাকায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা জড়ো হন। তার আগে রোববার (১৩ আগস্ট) বিকালে তিনি কারাগারের ভেতরে বুকের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। সেখান থেকে রাতেই তাকে জরুরি অবস্থায় ঢাকায় হস্তান্তর করা হয়। কাশিমপুর কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতের নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ বন্দি ছিলেন। সেখানে থাকা অবস্থায় রোববার বিকাল ৫টার দিকে তিনি বুকের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে কারা কর্তৃপক্ষ তাকে কারাগারের অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে পাঠানো হয়। মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে আটক হন সাঈদী। পরে ২ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
১৫ আগস্ট, ২০২৩

সাঈদীর জানাজার স্থান পরিবর্তন
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজার স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে সাঈদী ফাউন্ডেশন মাঠে (পিরোজপুর নতুন বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন) অনুষ্ঠিত হবে হবে বলে জানা গেছে।  এর আগে সকাল ৭টা ১৩ মিনিটে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত সোমবার (১৪ আগস্ট) রাতে তার জানাজা বাদ জোহর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল কালবেলাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন। এমনকি দলটির ভারপ্রাপ্ত আমির ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান দলের নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণকে জানাজায় শরিক হওয়ার আহ্বান জানান। পরবর্তীতে মঙ্গলবার সকালে দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানাজার পরিবর্তিত স্থান জানানো হয়। এদিকে তার ছোট ছেলে মাসুদ সাঈদী জানান, দুপুর ২টায় সাঈদী ফাউন্ডেশন মাঠে (পিরোজপুর নতুন বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন) জানাজা শেষে তাকে বড় ছেলে মাওলানা রাফীক সাঈদীর কবরের পাশে দাফন করা হবে। এদিকে ভোর ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) থেকে সাঈদীর মরদেহ বহনকারী ফ্রিজিং গাড়ি পিরোজপুরে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়। এ সময় মরদেহবাহী গাড়িটি ঘিরে পুলিশের কড়া নিরাপত্তা দেখা গেছে।  এর আগে ভোর ৫টার দিকে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স ঘিরে বিক্ষোভ করেন জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। ঢাকায় সাঈদীর জানাজা পড়ানোর দাবি করেন তারা। পরে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। গতকাল সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে রাত সাড়ে ১১টার পর থেকে শাহবাগ এলাকায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা জড়ো হন। তার আগে রোববার (১৩ আগস্ট) বিকালে তিনি কারাগারের ভেতরে বুকের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। সেখান থেকে রাতেই তাকে জরুরি অবস্থায় ঢাকায় হস্তান্তর করা হয়। কাশিমপুর কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতের নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ বন্দি ছিলেন। সেখানে থাকা অবস্থায় রোববার বিকাল ৫টার দিকে তিনি বুকের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে কারা কর্তৃপক্ষ তাকে কারাগারের অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে পাঠানো হয়। মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে আটক হন সাঈদী। পরে ২ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।  
১৫ আগস্ট, ২০২৩

সাঈদীর মৃত্যু, হাসপাতালে যা বললেন ছেলে
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মারা গেছেন।  সোমবার (১৪ আগস্ট) রাত ৮টা ৪০ মিনিটে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) কারা হেফাজতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। সাঈদীর মৃত্যুর খবর পেয়ে দলটির শত শত নেতাকর্মী হাসপাতালের সমানে জড়ো হন। এ সময় তারা সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগানে বিক্ষোভ করতে থাকেন।  পরিস্থিতি সামলাতে বিএসএমএমইউ হাসপাতালের সামনে-পিছনে উভয় গেটই বন্ধ করে দেওয়া হয়।  এ সময় সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী হাসপাতাল থেকে বের হয়ে আসেন এবং সেখানে জড়ো হওয়া নেতাকর্মীদের শান্ত হওয়ার আহ্বান জানান।  তিনি বলেন, আপনারা সবাই শান্ত হোন। এটা একটা হাসপাতাল এখানে আরও ১৫০০ রোগী আছে। আমরা অন্য কোনো রোগীর ক্ষতির কারণ হতে চাই না। আমাদের সংগঠন আমাদের এমন শেখায়নি। আল্লামা সাঈদী সারাজীবন কোরআনের কথা বলেছেন। কোনোরকম বিশৃঙ্খল পরিবেশ তিনি পছন্দ করতেন না।  মাসুদ সাঈদী বলেন, আপনারা সুশৃঙ্খলভাবে এখানে বসে থাকুন। আপনারা দোয়া করেন তার কবর যেন কোরআনের নূর দিয়ে ভরিয়ে দেন। আল্লাহ তার এই জগতটা শান্তিতে রাখেন। আমাদেরকে যেন জান্নাতে তার সঙ্গে একত্রে থাকার তওফিক দেন।   এ সময় তিনি সেখানে জড়ো হওয়া নেতাকর্মীদের আবারও শান্ত থাকার পাশাপাশি স্লোগান বন্ধ করতে অনুরোধ করেন।   
১৪ আগস্ট, ২০২৩

সাঈদীর মুক্তির দাবি জামায়াতের
যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে অবিলম্বে মুক্তি দিয়ে তার পরিবারের তত্ত্বাবধানে মুক্ত পরিবেশে চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত আমির ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। সোমবার (১৪ আগস্ট) এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসিরে কোরআন ও সাবেক এমপি আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ১৩ আগস্ট বিকেলে হার্টে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন। প্রথমে তাকে গাজীপুরের একটি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হলেও পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার কারণে রাতেই তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সাঈদীর অসুস্থতার খবরে আমি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং তার অসুস্থতার খবরে তার পরিবার-পরিজন, জামায়াতের নেতাকর্মীসহ গোটা জাতি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’  অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘প্রায় ৮৪ বছর বয়স্ক আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর হার্টে পাঁচটি রিং পরানো হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগে ভুগছেন। এ ছাড়াও তিনি পায়ের গিড়ায় ব্যথাসহ বার্ধক্যজনিত নানা জটিল রোগে আক্রান্ত। অপরের সাহায্য ছাড়া তিনি একাকী হাঁটা-চলা ও উঠা-বসা কোনোটাই করতে পারেন না। এমতাবস্থায় মানবিক কারণে তাকে মুক্তি দিয়ে নিজ পরিবারের তত্ত্বাবধানে মুক্ত পরিবেশে দেশে অথবা বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ দেওয়া উচিত। আমি সেই আহ্বান জানাচ্ছি।’
১৪ আগস্ট, ২০২৩

২৮ জুলাই চট্টগ্রামে সমাবেশ করতে চায় জামায়াত
কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা, আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ গ্রেপ্তার নেতাকর্মী, ওলামায়ে কেরামের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ ও সাংবিধানিক অধিকার সভা-সমাবেশ করতে না দেওয়ার প্রতিবাদে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অংশ হিসেবে আগামী ২৮ জুলাই চট্টগ্রাম মহানগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করতে চায় জামায়াত।  সোমবার (২৪ জুলাই) দুপুর ১২টায় সমাবেশের অনুমতির একটি আবেদন নিয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে যান নগর জামায়াতের পক্ষ থেকে আইনজীবী প্রতিনিধিদল।  আবেদনপত্রটি পুলিশের সংশ্লিষ্ট শাখা গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন নগর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক আবু হেনা মোস্তফা কামাল।  এ বিষয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার (পিআর) স্পিনা রানী প্রামাণিক কালবেলাকে বলেন, মিছিল ও সমাবেশের অনুমতি চেয়ে জামায়াতের পক্ষ থেকে একটি আবেদন করা হয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। জামায়াতের আবেদনে বলা হয়, আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের মুক্তি ও কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠাসহ ১০ দফা দাবিতে ২৮ জুলাই চট্টগ্রাম নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে অনুমতি প্রদানসহ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করা হয় আবেদনে। 
২৫ জুলাই, ২০২৩
X