ইচ্ছামতো ওষুধের দাম বৃদ্ধি বন্ধে পদক্ষেপের নির্দেশ
ওষুধ কোম্পানিগুলোর ইচ্ছামতো ওষুধের দাম বাড়ানো বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে স্বাস্থ্য সচিব ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গতকাল সোমবার বিচারপতি মো. মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন। রুলে ২০২৩ সালের ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্টের ৩০ ধারা অনুযায়ী ওষুধের দাম নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। ওই আইনের ৭৬ ধারা অনুযায়ী বিধি প্রণয়নের মাধ্যমে সব ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ক্যাবের পক্ষে রিট করেন ভোক্তা অভিযোগ নিষ্পত্তি কমিটির সদস্য সচিব আলমগীর কবীর। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ ও আনিচ উল মাওয়া। পরে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া সাংবাদিকদের বলেন, খেয়াল-খুশি মতো ওষুধের দাম বাড়ানো বন্ধে স্বাস্থ্য সচিব ও ওষুধ প্রশাসনের মহাপরিচালককে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বিদেশ থেকে ওষুধের কাঁচামাল আমদানি ও বিক্রি এবং বিদেশি ওষুধ বিক্রি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ‘দুই সপ্তাহে ওষুধের দাম বেড়েছে ৭ থেকে ১৪০ শতাংশ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট করে ক্যাব। প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই মাসে দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের উৎপাদিত ওষুধের দাম লাগামহীনভাবে বাড়িয়েছে। অন্তত ৫০ ধরনের ওষুধের দাম ২০ থেকে সর্বোচ্চ ১৪০ শতাংশ পর্যন্ত দাম বাড়ানো হয়েছে। চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহেও দাম বাড়ানো হয়েছে বেশ কয়েকটি ওষুধের। সবচেয়ে বেশি বাড়ানো হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক ট্যাবলেট, ডায়াবেটিক রোগীদের ইনসুলিন ও ইনজেকশনের দাম। এ ছাড়া হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা, হাঁপানিসহ বিভিন্ন ওষুধ এবং ভিটামিনের দামও বেড়েছে। বাদ যায়নি জ্বর-সর্দির ট্যাবলেট-ক্যাপসুল, বিভিন্ন অসুখের সিরাপও। বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি এবং বিক্রি থেকে আয়ের হিসাব পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, দাম বাড়ানোর হার অস্বাভাবিক। এই অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির অজুহাত হিসেবে কোম্পানিগুলো ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন ও আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়াকে দায়ী করছে। এ সময় গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও উৎপাদন খরচ বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন ওষুধ কোম্পানিগুলোর শীর্ষ স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪

ওষুধের স্বেচ্ছাচারী দাম বৃদ্ধি চ্যালেঞ্জ করে রিট
‘স্বেচ্ছাচারী ও আইনবহির্ভূতভাবে’ ওষুধ কোম্পানিগুলোর ওষুধের দাম বৃদ্ধির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট হয়েছে। যেসব কোম্পানির ওষুধের দাম ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্ট-২০২৩-এর ৩০ ধারা অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়নি, সেগুলোর কাঁচামাল আমদানি ও বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) জনস্বার্থে এই রিট করে। আবেদনটির ওপর গতকাল রোববার বিচারপতি মো. মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চে আংশিক শুনানি হয়। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। আদালত আজ সোমবার আদেশের জন্য দিন ধার্য করেছেন। ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্টের ৩০ ধারা অনুযায়ী সব ওষুধের দাম নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং একই আইনের ৭৬ ধারা অনুযায়ী একটি বিধি প্রণয়নের মাধ্যমে সব ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে রুল জারির আবেদন জানানো হয়েছে রিটে। রুল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় ওষুধের দাম নির্ধারণের জন্য বিচারিক নির্দেশিকা তৈরির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রিটে বলা হয়, সরকার গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ওষুধের দাম নির্ধারণ করবে। কিন্তু ২০০০ সালের পর থেকে সরকার এ ধরনের কোনো গেজেট নোটিফিকেশন জারি করেনি। গত ১৫ মাসে ১১৭টি ওষুধের দাম ১৩ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে কিন্তু সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো দৃষ্টিপাত করেনি। ওষুধের দাম বৃদ্ধি ও নিয়ন্ত্রণ এবং পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও ওষুধ প্রশাসনের মহাপরিচালকের। কিন্তু তারা কোনো পদক্ষেপ নেননি।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি কৃষিতে প্রভাব ফেলবে না : খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সরকার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করে। ভর্তুকি মূল্যেই জমিতে বিদ্যুতের সেচ সুবিধা পায় কৃষক। ফলে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিতে তেমন প্রভাব পড়বে না। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুরে প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয়ে নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় মিল মালিকদের উদ্দেশ্যে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এক লাইসেন্সের বিপরীতে একাধিক গুদাম রাখা যাবে না। ভিন্ন ভিন্ন নামের লাইসেন্স থাকলে গুদামগুলো সেভাবেই চিহ্নিত করে রাখতে হবে। সেটার হিসাবও আলাদা দেখাতে হবে। তিনি বলেন, কৃষকের ধান কেনার ক্ষেত্রে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। খাদ্যবান্ধবে ডিজিটাল কার্ড দেওয়া হয়েছে। ওএমএসে  ডিজিটাল করা হচ্ছে। খুব তাড়াতাড়ি এর উদ্বোধন করা হবে।  বাংলাদেশে খাদ্যের কোনো অভাব নেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কারণ নেই। প্রাকৃতিক দুর্যোগের দিকে লক্ষ্য রেখে বাজেটে গম কেনার যে কথা ছিল, এরই মধ্যে সাত দিন আগেই সাড়ে তিন লাখ টন গম কেনার প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছে। এ সময় গুজবে কান না দিয়ে একসঙ্গে বেশি চাল না কিনতে ভোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী। এর আগে নতুন ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, নওগাঁ জেলায় সরকারি আটা-ময়দা ক্রাসিং মিল স্থাপনের জায়গার খোঁজ করা হচ্ছে। এ ছাড়া এ জেলায় সাইলোর নির্মাণকাজ চলমান।  উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মিল্টন চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক রাজশাহী জহিরুল ইসলাম, নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. এহসানুর রহমান এবং জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ তানভীর রহমান। এ সময় স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা, খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা ও ধান-চাল ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
০৭ মার্চ, ২০২৪

বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি জনদুর্ভোগ তৈরি করবে
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নতুন করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে তারা এ মন্তব্য করেন। এই দুই নেতা আরও বলেন, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধির কথা বলে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো গ্রহণযোগ্য নয়। সরকারের ভুল নীতি ও দুর্নীতির কারণে উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে। এর দায় জনগণ নেবে না। তারা বলেন, আমরা অনেকদিন ধরেই বলে আসছি, দেশের অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে বিদ্যুতের প্রাথমিক জ্বালানি (গ্যাস ও কয়লা) সংগ্রহের জন্য বিনিয়োগ বাড়িয়ে কম খরচের বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন করা হোক। এখন বৈদেশিক ঋণের শর্ত পূরণ করতে ভর্তুকি প্রত্যাহারের নামে জনগণের কাঁধে মূল্যবৃদ্ধির বোঝা চাপানো হচ্ছে। তারা বলেন, নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে জনজীবন অতিষ্ঠ। এরপর বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি হলে পণ্যের উৎপাদন খরচ আরও বাড়াবে।
০৩ মার্চ, ২০২৪

বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করবে : ইসলামী আন্দোলন
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নতুন করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। শনিবার (২ মার্চ) গণমাধ্যেমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তারা এ দাবি করেন।  বিবৃতিতে তারা বলেন, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধির কথা বলে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সরকারের ভুল নীতি ও দুর্নীতির কারণে বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গেছে। এর দায় সাধারণ জনগণ নেবে না। নেতৃদ্বয় বলেন, আমরা অনেকদিন ধরেই বলে আসছি যে, দেশের অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে বিদ্যুতের প্রাথমিক জ্বালানি (গ্যাস ও কয়লা) সংগ্রহের জন্য বিনিয়োগ বাড়িয়ে কম খরচের বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন করা হোক। কিন্তু সরকারের ভুল নীতির কারণেই বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে। এখন বৈদেশিক ঋণের শর্ত পূরণ করতে ভর্তুকি প্রত্যাহারের নামে জনগণের কাঁধে এই মূল্যবৃদ্ধির বোঝা চাপানো হচ্ছে। তারা আরও বলেন, দেশের প্রখ্যাত জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের মতামত, দাম না বাড়িয়ে বরং দক্ষ ব্যবস্থাপনার ও সঠিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ কমানো সম্ভব। রেন্টাল, কুইক রেন্টাল এখনও বন্ধ করা হয়নি। বিদ্যুৎ খাতের দায়মুক্তি আইন বাতিল করা হয়নি। অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুৎকেন্দ্রে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে হাজার হাজার কোটি টাকার বোঝা জনগণের কাঁধেই চাপানো হচ্ছে। বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা থেকে সরে আসার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, সাধারণ মানুষের আয় বাড়েনি, অথচ নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কষাঘাতে জনজীবন অতিষ্ঠ। এরপর বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি হলে বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়াবে। তারাও দাম বাড়িয়ে জনগণের কাঁধে ওই উৎপাদিত পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির বোঝা চাপাবে।
০২ মার্চ, ২০২৪

নতুন করে লুটপাটের আয়োজন করতেই বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি : গণতন্ত্র মঞ্চ
সরকার তাদের সিন্ডিকেটের জন্য নতুন লুটপাটের সুযোগ তৈরি করতে আবারও গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পায়তারা করছে বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তাদের দাবি, রোজা সামনে রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সিন্ডিকেটও তৎপর হচ্ছে নতুন লুটপাটের আয়োজন করতে। শুক্রবার (১ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে গণতন্ত্র মঞ্চের এক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে এ কথা বলেন তারা। গণতন্ত্র মঞ্চের মিছিলে পুলিশি হামলা এবং গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এই কর্মসূচি হয়।  নেতারা বলেন, কোনো হামলা-মামলাই ডামি সরকারের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন এবং তাদের লুটপাটের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ থামিয়ে রাখতে পারবে না। তারা সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, তাদের ডামি নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে জনগণ যে গণরায় দিয়েছে, তার উপর ভিত্তি করে অচিরেই নতুন গণআন্দোলন গড়ে উঠবে এবং তাদেরকে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা থেকে নামানো হবে।  গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেন, ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় থেকে যারা সিন্ডিকেটের কোনো কিছুই স্পর্শ করতে পারেনি, তারা সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আবারও ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছে। ‘ছয় মাস পর সিন্ডিকেট থাকবে না’- এই ধরনের বক্তব্যের মাধ্যমে কার্যত সিন্ডিকেটের রাজত্বকেই প্রতিষ্ঠিত করা হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের পকেট থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। মানুষের জীবনের নাভিশ্বাস তোলার বিরুদ্ধে জনগণের আন্দোলন আর তীব্রতর হবে।  তারা অবিলম্বে নির্বাচন বাতিলপূর্বক সংসদ ভেঙে দিয়ে সকল দলের সাথে আলোচনা করে নতুন করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে আন্দোলন জোরদার করতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।  বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের প্রসঙ্গ টেনে নেতারা বলেন, সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অবহেলার কারণে ধারাবাহিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। তারা দায়ী সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের সভাপতিত্বে এবং রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি'র সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন।  বিক্ষোভ সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের রাজনৈতিক সমন্বয়ক ফরিদুল হক, জেএসডির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এস শামসুল আলম নিক্সন, গণসংহতি আন্দোলনের সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য জুলহাসনাইন বাবু প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল পুরানা পল্টন মোড় থেকে শুরু করে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
০১ মার্চ, ২০২৪

ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ল কেন, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণ এবার নির্বাচনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছে। কেউ কেউ ধূম্রজাল তৈরির চেষ্টা করলেও দেশের মানুষ এ নির্বাচন গ্রহণ করেছে। ৭ জানুয়ারি একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। সোমবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের জরুরি সভায় এসব কথা বলেন তিনি। এতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্যরা অংশ নেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভরা মৌসুমে চালের দাম কমার কথা, তা বাড়ল কেন? কেউ অবৈধ মজুদ করলে সাজা পেতে হবে। অসাধু চক্রকে খুঁজে বের করা হবে৷ অস্বাভাবিকভাবে দুরভিসন্ধিমূলক কোনো মজুত পাওয়া গেলে প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট চালিয়ে মজুতদারদের জেলে দেওয়া হবে৷ শেখ হাসিনা এ সময় অভিযোগ করেন, নির্বাচন বানচালে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি অন্যভাবে কিছু করার চেষ্টা চালাচ্ছে৷ তবে সরকারের শুভফল মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চায় নতুন সরকার৷ প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের নির্বাচন নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে৷ জনগণের মতের প্রতিফলন ঘটেছে ভোটে৷ কিন্তু কিছু আঁতেল নির্বাচন নিয়ে ধূম্রজাল সৃষ্টির চেষ্টা করছে। দেশের উন্নয়নে স্থিতিশীল পরিবেশের জন্য এবারের নির্বাচন জরুরি ছিল জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ভোট হতে দেবে না, ভোটকেন্দ্রে যেতে দেবে না, এমন হুমকির মধ্যেও জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রতিটি দলের নিজস্ব বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন করা না করার সিদ্ধান্ত নির্ভর করে রাজনৈতিক দলের ওপর৷ এ দেশের মানুষ এবারের ভোট গ্রহণ করেছে। হ্যাঁ, এই নির্বাচন অনেকের পছন্দ না-ও হতে পারে৷ কিন্তু মানুষ তো ভোট দিয়েছে৷ অথচ কিছু আঁতেল ভোট নিয়ে ধূম্রজাল তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে৷
২২ জানুয়ারি, ২০২৪

ওষুধের দাম বৃদ্ধি জনগণের সঙ্গে নির্মম প্রহসন- বিএনপি
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম বলেছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যখন দেশের জনগণ দিশেহারা, তখন ওষুধের দাম বাড়িয়ে তাদের এক নির্মম পরিস্থিতিতে নিয়ে যাচ্ছে এ সরকার। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের তথ্যমতে, চিকিৎসা ব্যয়ের ৬৪ শতাংশ ওষুধের পেছনে খরচ হয়। সেই ওষুধের দাম বাড়িয়ে এক নির্মম প্রহসনের আয়োজন করল সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মুনির হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। রফিকুল ইসলাম বলেন, ২০২২ সালে পূর্ব ঘোষণা ছাড়া শুধু ওষুধ কোম্পানিগুলোর সুপারিশে ২০ জেনেরিকের ৫৩টি ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে ঔষধ প্রশাসন, যা ছিল নজিরবিহীন। সে সময় প্যারাসিটামল, হৃদরোগ, ব্যথানাশক ও গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের দাম ৫০-১৩৪ শতাংশ বাড়ানো হয়। এর রেশ না কাটতেই অতিসম্প্রতি দেশের শীর্ষ ছয় প্রতিষ্ঠান তাদের উৎপাদিত ২৩৪টি ওষুধের দাম ১০ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়িয়েছে। এতে বেশি দামে ওষুধ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে জনগণ। তিনি বলেন, ১৯৮২ সালের ঔষধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১১(১) ধারায় স্পষ্ট বলা আছে—সরকার অফিসিয়াল গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। অথচ এই নিয়মের তোয়াক্কা না করে ২০২২ সালেই ঔষধ প্রশাসন দাম বাড়িয়েছে দুবার। বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক এই সম্পাদক অবিলম্বে স্বাস্থ্য খাতে এ বেহাল দশায় জড়িত সরকারের কুশীলবদের জবাবদিহির মুখোমুখি করার আহ্বান জানান।
০৬ অক্টোবর, ২০২৩

ওষুধের দাম বৃদ্ধি জনগণের সঙ্গে নির্মম প্রহসন : ডা. রফিকুল ইসলাম
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম বলেছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যখন দেশের জনগণ দিশেহারা, তখন ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে তাদেরকে এক নির্মম পরিস্থিতিতে নিয়ে যাচ্ছে এই সরকার। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের তথ্যমতে, চিকিৎসা ব্যয়ের ৬৪ শতাংশ ওষুধের পেছনে খরচ হয়। সেই ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে যেন নির্মম এক প্রহসনের আয়োজন করলো জনবিচ্ছিন্ন এই সরকার। বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মুনির হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা জানান তিনি। বিবৃতিতে ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, ২০২২ সালে কোনো ধরনের পূর্ব ঘোষণা ছাড়া শুধু ওষুধ কোম্পানিগুলোর সুপারিশে ২০টি জেনেরিকের ৫৩টি ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে ঔষধ প্রশাসন, যা ছিল নজিরবিহীন। সে সময় প্যারাসিটামল, হৃদরোগ, ব্যথানাশক ও গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের দাম ৫০-১৩৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। ওষুধের দাম বৃদ্ধির এই রেশ কাটতে না কাটতেই অতি সম্প্রতি দেশের শীর্ষ ছয় প্রতিষ্ঠান তাদের উৎপাদিত ২৩৪টি জীবন রক্ষাকারী ওষুধের দাম ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে- যার সুবিধা নিচ্ছে অসাধু কিছু ব্যবসায়ী। এর ফলে প্রকৃত মূল্যের তুলনায় অনেক বেশি মূল্য দিয়ে ওষুধ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে জনগণ। তিনি জানান, মারাত্মক ডেঙ্গুর এই প্রকোপের সময় ওষুধের এই লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি চরম বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসছে। এছাড়া জীবন রক্ষাকারী স্যালাইনের মূল্যবৃদ্ধি অমানবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। একই সাথে স্যালাইনের সংকট নতুন করে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ ঔষধ প্রশাসন এসব ক্ষেত্রে নীরব। শীর্ষ ছয় কোম্পানির মালিকানা দেখলেই বোঝা যাবে- কার স্বার্থ রক্ষার্থে এই দাম বৃদ্ধি। এই চিকিৎসক বলেন, এভাবে হুট করে দাম বৃদ্ধির কারণে অনেকেই মাঝপথে ওষুধ সেবন বন্ধ করে দিচ্ছে। ফলে নানা রকম স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোর্স সম্পন্ন না করে অ্যান্টিবায়োটিক বন্ধ করলে এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স তৈরি হচ্ছে, যা শীর্ষ ১০টি জনস্বাস্থ্য হুমকির একটি। একই সাথে ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগের ওষুধের দামবৃদ্ধিতে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন, নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার জন্য তাদের মাসিক খরচ ২-৪ হাজার টাকা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিত্যনৈমিত্তিক পণ্য কেনা নিয়ে যখন নাভিশ্বাস অবস্থা, তখন জীবন রক্ষাকারী ওষুধ কেনাটা সাধারণ মানুষের জন্য বিলাসিতায় পরিণত হয়েছে। বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক এই সম্পাদক বলেন, ১৯৮২ সালের ঔষধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১১(১) ধারায় স্পষ্ট বলা আছে- ‘সরকার অফিসিয়াল গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে পারবে।’ অথচ এই নিয়মের তোয়াক্কা না করে ২০২২ সালেই ঔষধ প্রশাসন দাম বাড়িয়েছে দুইবার। তিনি বলেন, এভাবে দেশের প্রতিটি খাত ধ্বংসের সম্মুখীন। চিকিৎসা মৌলিক অধিকার- তাও আজ ক্ষুণ্ন হচ্ছে। নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত এই সরকার কোনোভাবেই দেশের সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা না করে দেশকে এক চরম দুর্যোগের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে পারে না। অবিলম্বে স্বাস্থ্যখাতে এই বেহাল দশার সাথে জড়িত অনির্বাচিত সরকারের কুশীলবদের জবাবদিহিতার মুখোমুখি করতে হবে।
০৫ অক্টোবর, ২০২৩

নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি ঠেকাতে মাঠে সিলেট প্রশাসন
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সিলেটে জেলা প্রশাসনের মনিটরিং টিম অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সিলেট নগরীর আম্বরখানা এলাকার বিভিন্ন দোকানে ভোজ্যতেল, চাল, চিনি, পেঁয়াজ, আলু, খেঁজুরসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য তালিকা, ক্রয়-বিক্রয় রসিদ পর্যবেক্ষণ ও বাজার মনিটরিং করেছে জেলা প্রশাসন। সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) হোসাইন মো. আল-জুনায়েদের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানের উপস্থিত ছিলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র সহকারী কমিশনার মেরিনা দেবনাথ, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সিলেটের সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা (দা. প্রা.) আবু সালেহ মো. হুমায়ুন কবির, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সিলেট জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমিরুল ইসলাম। সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হোসাইন মো. আল-জুনায়েদের বলেন, সিলেটের জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশনায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের নির্ধারিত মূল্যের বাইরে বিক্রিসহ অন্যান্য পণ্য সঠিক দামে বিক্রি হচ্ছে কিনা তা তদারকি করা হয়েছে। মূল্য তালিকা টানানোর জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখা এবং নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকল্পে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X