ভোট দিতে পারবেন না মিশা সওদাগর
অনুষ্ঠিত হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এই নির্বাচনকে ঘিরে তারকাঙ্গনেও রয়েছে বাড়তি উচ্ছ্বাস। বিনোদন অঙ্গন থেকে এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, নায়িকা মাহিয়া মাহি, গায়িকা ডলি সায়ন্তনী ও কমেডিয়ান কমর উদ্দিন আরমান। এ ছাড়াও আছেন আসাদুজ্জামান নূর ও মমতাজ বেগম। নির্বাচনি প্রচারণায় দেখা গেলেও এবারের নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না ঢাকাই সিনেমার খল অভিনেতা মিশা সওদাগর। ঢাকা ১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নৌকার প্রচারে দেখা গিয়েছে মিশাকে। এ ছাড়াও তাকে দেখা গেছে ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী চিত্রনায়ক ফেরদৌসের প্রচারে। ভোট না দিতে পারার বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে মিশা সওদাগর বলেন, ঢাকা-১৮ আসনের ভোটার আমি। এই আসনে সংসদ সদস্য ছিলেন কিংবদন্তি রাজনীতিক সাহারা খাতুন। দেশে থাকলে সব সময় ভোট দিতে যাই আমি। এবার ভোটের তারিখ আগে থেকে জানা ছিল না। তাই টিকেট কেটে রেখেছিলাম। আমি বর্তমানে নিউইয়র্ক আছি। ফলে ভোট দিতে পারব না। মিস করব। এবার ভোট যুদ্ধটা আমার কাছে উৎসব মনে হয়েছে। দেশে থাকলে অবশ্যই পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে কেন্দ্রে যেতাম। সেটা ভীষণ মিস করব। ফেরদৌসের পক্ষে প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে ভোটারদের উদ্দেশে মিশা বলেছিলেন, ফেরদৌস আমার ছোট ভাই। আপনারা তাকে ভোট দেবেন। অনেকেরই অনেক ভালো গুণ আবার খারাপ গুণ থাকে। কিন্তু ফেরদৌসের মধ্যে কোনো খারাপ গুণ নেই। ফেরদৌস যে এত বড় একজন নায়ক তারপরেও ২৭ বছরের ক্যারিয়ারে তার কোনো স্ক্যান্ডাল নেই।
০৭ জানুয়ারি, ২০২৪

৪০ প্রশ্নের মুখে মিশা সওদাগর
নিজের পছন্দ-অপছন্দ ও ব্যক্তিজীবনের কিছু খুটিনাটি ঘটনার বিষয়ে জানিয়েছেন ঢাকাই ছবির খলনায়ক মিশা সওদাগর। কালবেলার সাপ্তাহিক আয়োজন ‘তারাবেলা’র চতুর্থ পর্বে এসে ছবি আঁকতে আঁকতে উপস্থাপকের ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তিনি। কালবেলা : আপনার প্রথম সিনেমার নাম? মিশা : আমার প্রথম সিনেমার নাম অত্যাচার। সেখানে একটা গান করেছিলাম। মানে আইটেম সং। কালবেলা : প্রথম সিনেমা কত সালে? মিশা : ১৯৮৮ সালে।  কালবেলা : পারিশ্রমিক কত পেয়েছিলেন তখন? মিশা : শুধু কনভেন্স পেয়েছিলাম। পরে পারিশ্রমিক ৫০ টাকা পেয়েছিলাম। কালবেলা : জীবনে প্রথম প্রেম কোন সালে? কোন ক্লাসে? তার নাম কী? মিশা : জীবনে প্রথম প্রেম ১৯৮১ সালে এবং সে ছিল আমার একমাত্র স্ত্রী জোবায়দা রব্বানী মিতা।  কালবেলা : সিনেমায় কতবার মারা গেছেন? মিশা : বেশির ভাগ সময় আমাকে মেরেই ফেলেছে। আসলে ডিরেক্টর চান চরিত্রের প্রয়োজনে অপশক্তি বা চরিত্রহীন লোক পৃথিবী থেকে চলে যাক। সেখানে তো আমি মারা যাই না, সমাজের অনৈতিক দুষ্ট চরিত্রগুলো মারা যায়। কালবেলা : বাংলাদেশের কোন খলনায়ক আপনার সবচেয়ে বেশি পছন্দের? মিশা : রাজিব ভাই কালবেলা : মিডিয়ায় আপনার সবচাইতে কাছের বন্ধু কারা? মিশা : কাছের বন্ধু বলতে আমার ওরকম বন্ধুর সংখ্যা খুবই কম। বন্ধু যদি বলি ওমর সানী আমার খুব কাছের। তার কাছে আমার অনেক অধিকার, আবদার, আবেগ রয়েছে। সে আমার ভালো বন্ধু। কালবেলা : জীবনে কী হতে চেয়েছিলেন? মিশা : প্লেয়ার। কালবেলা : অভিনয় ছাড়া আর কী কী কাজে দক্ষ আপনি? মিশা : আমি খুব ভালো খেতে পারি। খাওয়া পছন্দ করি, খেলা দেখতে পছন্দ করি এবং আমি খুবই খেলা মাতানো মানুষ। ক্রিকেট, ফুটবল, উভয়ই আমার ভালো লাগে। কালবেলা : পরিবারকে কী কী কাজে সহায়তা করেন? মিশা : বেশিরভাগ সময় আমি শুটিং নিয়ে ব্যস্ত থাকি। বলতে গেলে আর্থিক দিকটা আমি দেখাশোনা করি।   কালবেলা : রান্না করতে পারেন? মিশা : গরুর মাংস আর ডিম রান্না করতে পারি। কালবেলা : আপনার প্রিয় জিনিসের নাম কী? মিশা : প্রিয় জিনিস বলতে আমি খাওয়াতে পছন্দ করি। যখন ক্ষুধা লাগে, সব খাবারই পছন্দ করি। তবে পুরান ঢাকার মোগল খাবার বেশি পছন্দ কিন্তু ক্ষুধার সময় প্রিয় খাবার—পাতলা চালের ভাত, সাথে সরিষার তেল দিয়ে আলু ভর্তা, দু-তিনটা ডিম ভাজা। কালবেলা : প্রিয় মানুষ? মিশা : এই মুহূর্তে আমার একমাত্র স্ত্রী জোবায়দা রব্বানী মিতা। কালবেলা : পছন্দের ভ্রমণের জায়গা? মিশা : কক্সবাজার। কালবেলা : পছন্দের রং? মিশা : সাদা ও কালো। কালবেলা : প্রিয় পোশাক? মিশা : পাঞ্জাবি, টি-শার্ট ও গ্যাবার্ডিন। কালবেলা : আপনার হাত ঘড়ির সংখ্যা কতটি? মিশা : ১২ থেকে ১৫টি। কালবেলা : বাংলাদেশে আপনার পছন্দের নায়ক কে? মিশা : এই মূহূর্তে শাকিব খান। কালবেলা : পছন্দের নায়িকা? মিশা : নেই। কালবেলা : এই মূহূর্তে পছন্দের ভিলেন? মিশা : এই মূহূর্তে এরকম নেই, তবে হাওয়া ছবিতে চঞ্চলের অভিনয়টা ভালো লেগেছে।   কালবেলা : আপনার প্রাইমারি স্কুলের নাম মনে আছে? মিশা : হ্যাঁ, অবশ্যই। নবকুমার। সেখানেই ওয়ান থেকে মেট্রিক দিয়েছি। কালবেলা : ক্লাস থ্রিতে আপনার রোল কত ছিল? মিশা : থ্রিতে মনে হয় সতেরো বা আঠারো হবে। কারণ আমি রোল দশের দিকে আরও পরে এসেছি। কালবেলা : স্কুলে কখনো অকৃতকার্য হয়েছেন? মিশা : না, জীবনেও না।  কালবেলা : অঙ্কে সর্বোচ্চ কত পেয়েছেন? মিশা : আমি অঙ্কে খুবই খারাপ ছাত্র ছিলাম। কিন্তু কাকতালীয়ভাবে ১৯৮৬ সালে আমি লেটার মার্ক পাই। কালবেলা : অঙ্কে সব থেকে কম কত পেয়েছিলেন? মিশা : আমার মনে হয় ঊনত্রিশ বা ত্রিশ। কালবেলা : শপিংয়ের জন্য কোন জায়গা সবচেয়ে পছন্দের? মিশা : একসময়ে ইন্ডিয়া ছিল। তারপর শুটিংয়ের জন্য ব্যাংকক। এখন আগের মতো শপিং করা হয় না। মুভি নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটে। কালবেলা : ভালো লাগে কোন ঋতু? মিশা : শীত। কালবেলা : গ্রাম নাকি শহর, ভালো লাগে কোনটি? মিশা : আমার শহরই ভালো লাগে। গ্রাম অল্প ভালো লাগে। কালবেলা : ১৯-এর ঘরের নামতা মুখস্থ আছে? মিশা : হ্যাঁ, আছে। কালবেলা : জুনের আগে কী মাস? মিশা : জুনের আগে এপ্রিল। কালবেলা : আপনার কী রাশি? মিশা : আমি রাশিতে বিশ্বাস করি না। কাউকে করতেও বলব না। কোনোদিন করবেনও না কেউ। এটা একটা ফালতু জিনিস। মানুষ বলে মকর রাশি আমি। কালবেলা : কোন খেলা আপনার বেশি পছন্দের?  মিশা : ফুটবল। কালবেলা : বৌকে কোন মিথ্যা কথাটা বেশি বলেন? মিশা : মিথ্যা কথা বৌয়ের সঙ্গে ওভাবে বলা হয় না। বৌও আমার সাথে বলে না । বাসায় আসার সময়টা একটু মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয়, এটা মোবাইল আসার পরে। কালবেলা : স্টার হওয়ার পর কখনো লোকাল বাসে উঠেছেন? মিশা : স্টার তো নিজেকে এখন মনে করি না। এমনিতে অনেক দিন ধরেই ওঠা হয় না। কালবেলা : শুটিংয়ে কোন নায়কের হাতে মার খেয়েছেন যেটা আজ মনে আছে? মিশা : মান্নার সাথে অনেক শট আছে ,তার সাথে আমার কাজ বেশি। কালবেলা : চিরতা খেয়েছেন কখনো? মিশা : হ্যাঁ খেয়েছি, জঘন্য একটা খাবার। কালবেলা : কোন তরকারিতে লবণ লাগে না? মিশা : অনেক দারুণ প্রশ্ন। আমি বলতে পারব না।  কালবেলা : আপনার ৩টি ইচ্ছা কী? মিশা : যাতে সুস্থ থাকি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। সত্যকে আরও লালন করতে পারি। কারণ চলার পথে মিথ্যা চলে আসে; তার কোন দরকার নেই। মানুষ হিসেবে আরও নিজেকে শানিত করতে চাই। কালবেলা : দেশের বাইরে কোন জায়গা সব থেকে বেশি পছন্দের? মিশা : যেহেতু পরিবার আমেরিকা থাকে তাই পছন্দ করি, এমনিতে কক্সবাজার। কালবেলা : সব থেকে বেশি অপছন্দের খাবার কোনটি? মিশা : সি-ফুড। এর থেকে আমাদের খিচুড়ি অনেক ভালো, সাথে বেগুন ভাজা।  
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

একজন পুরুষের শ্রেষ্ঠ সম্পত্তি তার স্ত্রী : মিশা সওদাগর
ঢাকাই সিনেমার খল অভিনেতা মিশা সওদাগর। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) তার বিয়েবার্ষিকী। স্ত্রী মিতার সঙ্গে দাম্পত্যের ৩০ বছর পূর্ণ হলো তার। তিন দশক পূর্তিতে স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন এই অভিনেতা।  মিশা লিখেছেন, ৩০ বছর পার করার পর আমার উপলব্ধি হচ্ছে, মানুষের কাছে শ্রেষ্ঠ সম্পদ হচ্ছে তার মা জননী। আর একজন পুরুষের কাছে শ্রেষ্ঠ সম্পত্তি হচ্ছে তার স্ত্রী। যে তার মান-সম্মান, অর্থ, প্রতিপত্তি, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, সন্তান-সন্তুতির আমানত হিসেবে রক্ষা করে। তোমার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা অনেক ভালোবাসা। আমাকে আজকের দিনে কবুল করার জন্য তোমার কাছে আমি অনেক কৃতজ্ঞ। শুভ হোক বিবাহবার্ষিকী। পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও জুড়ে দিয়েছেন মিশা সওদাগর। জানা যায়, ১০ বছর চুটিয়ে প্রেমের পর মিতাকে বিয়ে করেন মিশা সওদাগর। সংবাদমাধ্যমকে মিশা জানান, তিনি যখন ম্যাট্রিক পরীক্ষার্থী ছিলেন, তখন থেকেই প্রেমের শুরু। তখন নবম শ্রেণিতে পড়তেন মিতা। তাদের দুজনের মা ছিলেন পরস্পরের নিকট আত্মীয়। দুই পরিবারের যাতায়াত ছিল দুজনেরই।  মিশা আরও জানান, মিতার মেধা মিশাকে খুর আকৃষ্ট করেছিল। চিঠি দিয়ে প্রেমের শুরুটা করেছিলেন মিতা। যদিও ১০ বছরের প্রেমের সময়টা মোটেও সহজ ছিল না মিতা ও মিশার। পারিবারিক আপত্তি ছিল। তবে হাল ছাড়েননি তারা। বর্তমানে এই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

তারাবেলায় মিশা সওদাগর
দৈনিক কালবেলার বিনোদন বিভাগের উদ্যোগে তারকাদের নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘তারাবেলা’ আজকের পর্বে অতিথি হিসেবে থাকছেন ঢালিউডের দাপুটে অভিনেতা মিশা সওদাগর। বাংলা চলচ্চিত্রে দর্শক তাকে খল অভিনেতা হিসেবে চিনলেও শুধু ভিলেন চরিত্র দিয়ে নয়, ইদানীং ভিন্ন ভিন্ন রূপে নিজেকে উপস্থাপন করে চমকে দিচ্ছেন ভক্তদের। বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে আট শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তিনি। শুধু সিনেমা নয়—সমানতালে কাজ করছেন নাটক ও ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। গত বৃহস্পতিবার কালবেলার নিজস্ব স্টুডিওতে তারাবেলার চতুর্থ পর্বের শুটিং হয়। অনুষ্ঠান শেষে ‘তারাবেলা’র এই আয়োজনে মুগ্ধ হন মিশা সওদাগর। তিনি বলেন, ‘আমি খুব আরামে আড্ডা দিয়েছি। যথেষ্ট আনন্দ পেয়েছি, খানিকটা সময়ের জন্য বাচ্চা হয়ে গিয়েছিলাম। প্রতিটি সেগমেন্ট আমার ভালো লেগেছে। এই প্রোগ্রাম দেখে দর্শকরা আনন্দ পাবেন আমি নিশ্চিত।’ তারাবেলার চতুর্থ পর্বে মিশা সওদাগরের ফ্যাশনসামগ্রী সম্পর্কে জানতে পারবেন দর্শকরা। এ ছাড়া মিমিক্রি, বর্তমান কাজ, পরিবারসহ নানা বিষয়ে দর্শকদের উদ্দেশে জানিয়েছেন ঢালিউডের এই খল অভিনেতা।  প্রতি রোববার রাত ৮টায় কালবেলার ফেসবুক পেইজ, ইউটিউব চ্যানেল ওয়েবসাইট ও অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে একযোগে প্রচারিত হবে এ অনুষ্ঠানটি।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

মিশা সওদাগর তারাবেলায়
দৈনিক কালবেলার বিনোদন বিভাগের উদ্যোগে তারকাদের নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘তারাবেলা’ আজকের পর্বে অতিথি হিসেবে থাকছেন ঢালিউডের দাপুটে অভিনেতা মিশা সওদাগর। বাংলা চলচ্চিত্রে দর্শক তাকে খল অভিনেতা হিসেবে চিনলেও শুধু ভিলেন চরিত্র দিয়ে নয়, ইদানীং ভিন্ন ভিন্ন রূপে নিজেকে উপস্থাপন করে চমকে দিচ্ছেন ভক্তদের। বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে আট শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তিনি। শুধু সিনেমা নয়—সমানতালে কাজ করছেন নাটক ও ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। গত বৃহস্পতিবার কালবেলার নিজস্ব স্টুডিওতে তারাবেলার চতুর্থ পর্বের শুটিং হয়। অনুষ্ঠান শেষে ‘তারাবেলা’র এই আয়োজনে মুগ্ধ হন মিশা সওদাগর। তিনি বলেন, ‘আমি খুব আরামে আড্ডা দিয়েছি। যথেষ্ট আনন্দ পেয়েছি, খানিকটা সময়ের জন্য বাচ্চা হয়ে গিয়েছিলাম। প্রতিটি সেগমেন্ট আমার ভালো লেগেছে। এই প্রোগ্রাম দেখে দর্শকরা আনন্দ পাবেন আমি নিশ্চিত।’ তারাবেলার চতুর্থ পর্বে মিশা সওদাগরের ফ্যাশনসামগ্রী সম্পর্কে জানতে পারবেন দর্শকরা। এ ছাড়া মিমিক্রি, বর্তমান কাজ, পরিবারসহ নানা বিষয়ে দর্শকদের উদ্দেশে জানিয়েছেন ঢালিউডের এই খল অভিনেতা। প্রতি রোববার রাত ৮টায় কালবেলার ফেসবুক পেইজ, ইউটিউব চ্যানেল ওয়েবসাইট ও অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে একযোগে প্রচারিত হবে এ অনুষ্ঠানটি।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
X