জাকির হোসেন
প্রকাশ : ০১ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০১ মে ২০২৫, ০৮:৩৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
ক্রান্তিকালের কথকতা

শিকাগোর সংগ্রাম ও জেল হাউসের প্রেম

শিকাগোর সংগ্রাম ও জেল হাউসের প্রেম

আজ পহেলা মে, মহান মে দিবস। পহেলা মে শ্রমিকশ্রেণির অধিকার আদায়ের সংগ্রামের একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। এ আন্দোলনের নেতা অগাস্ট স্পিজ ছিলেন জার্মান বংশোদ্ভূত একজন অভিবাসী শ্রমিক ও সাংবাদিক। কারখানায় কাজ করার পাশাপাশি তিনি জার্মান ভাষায় প্রকাশিত শ্রমিকশ্রেণির মুখপত্র ‘দ্য আরবেইটার জেইতুংয়ের’ সম্পাদক ছিলেন। শ্রমিক আন্দোলনে যুক্ত হওয়ায় প্রহসনের বিচারে অগাস্ট স্পিজ এবং তার তিন সহযোগীকে ১৮৮৭ সালের ১১ নভেম্বর প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়।

মে দিবসের ইতিহাস প্রসঙ্গে প্রথমেই বলা প্রয়োজন, দিবসটি উপলক্ষে আমাদের দেশের গণমাধ্যমে যেসব প্রতিবেদন প্রকাশ হয় এর অধিকাংশই বস্তুনিষ্ঠ নয়। আমাদের দেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমে বলা হয়—“১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা শ্রমের উপযুক্ত মূল্য এবং দৈনিক আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে আন্দোলনে নামেন। আন্দোলনরত শ্রমিকদের ওপর পুলিশ গুলি চালায়। এতে অনেক শ্রমিক হতাহত হন। তাদের আত্মত্যাগের এই দিনকে সারা বিশ্বে ‘মে দিবস’ হিসেবে স্মরণ করা হয়।”

বাস্তবিক, ১৮৮৬ সালের পহেলা মে শিকাগোর হে মার্কেটে কোনো রক্তপাত বা শ্রমিক হত্যার ঘটনা ঘটেনি। এদিন শিকাগো শহরের শ্রমিকরা দৈনিক কাজের সময় সীমা আট ঘণ্টা করার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেন। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রায় তিন লাখ শ্রমিক কাজ ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হয় এদিনের কর্মসূচি। দ্বিতীয় দিনেও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু ৩ মে সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। এদিন একদল ধর্মঘটি শ্রমিক ম্যাককরমিক রিপার ওয়ার্কসে (একটি কৃষি প্লান্ট) কর্মরত শ্রমিকদের আন্দোলনে যুক্ত হতে বলেন। এই কারখানার শ্রমিকরা ধর্মঘট উপেক্ষা করে কাজ করছিলেন এবং তারা শ্রমিক ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। আন্দোলনরত শ্রমিকরা তাদের কাজ বন্ধ করতে বললে পুলিশ বিনা উসকানিতে ধর্মঘটি শ্রমিকদের ওপর গুলি চালায়। এতে ছয়জন শ্রমিক নিহত হন, গুরুতর আহত হন আরও বেশ কয়েকজন। এ ঘটনার প্রতিবাদে ধর্মঘটি শ্রমিকরা পরদিন (৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শোভাযাত্রা বের করার সিদ্ধান্ত নেন। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আন্দোলনরত শ্রমিকরা মিছিলের উদ্দেশ্যে হে মার্কেট স্কয়ারে সমবেত হন। শোভাযাত্রা-পূর্ব সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছিলেন শ্রমিক নেতা অগাস্ট স্পিজ। ওই সময় কে বা কারা সমাবেশের কাছে দায়িত্বরত একদল পুলিশের ওপর বোমা নিক্ষেপ করে। এতে মেথিয়াস জে ডিগান নামে একজন পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং বেশ কয়েকজন আহত হন। বোমা বিস্ফোরণের পর পুলিশ বাহিনী শ্রমিকদের ওপর অতর্কিতে হামলা শুরু করে এবং গুলি চালিয়ে অন্তত ১১ শ্রমিককে হত্যা করে। তবে শ্রমিক হত্যার প্রকৃত সংখ্যা আজও প্রকাশ করা হয়নি। অনেকেই মনে করেন, ওইদিন কয়েকশ শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করা হয়।

বোমা হামলার ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকার অভিযোগে পুলিশ আট শ্রমিক নেতাকে গ্রেপ্তার করে। তারা হলেন অগাস্ট স্পিজ, অ্যালবার্ট পার্সন, স্যামুয়েল ফিল্ডেন, লুইস লিং, মাইকেল শোয়াব, জর্জ অ্যাঙ্গেল, অ্যাডলফ ফিসার ও অস্কার নেবে। প্রহসনের বিচারে শ্রমিক নেতা অগাস্ট স্পিজসহ আটজনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তাদের মধ্যে মাইকেল শোয়াবকে যাবজ্জীবন এবং অস্কার নেবেকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর বাকি ছয়জনকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে স্যামুয়েল ফিল্ডেন ক্ষমার আবেদন করলে তাকে ফাঁসির পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ফাঁসি দেওয়ার আগেই কারারুদ্ধ অবস্থায় ‘লুইস লিং’ আত্মহত্যা করেন। বাকি চারজনকে ১৮৮৭ সালের ১১ নভেম্বর উন্মুক্ত স্থানে ফাঁসি দেওয়া হয়। ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে অগাস্ট স্পিজ বলেন, The day will come when our silence will be more powerful than the voices you are throttling today. (এমন একদিন আসবে যখন আমাদের এই নীরবতা, তোমাদের আওয়াজ অপেক্ষা অনেক শক্তিশালী হবে)।

কিন্তু মিথ্যা এবং প্রহসনকে বেশিদিন সত্য ও ন্যায় হিসেবে পরিচালিত করা যায় না। ১৮৯৩ সালের ২৬ জুন ইলিনয়ের গভর্নর জন পিটার অল্টগেল্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মিথ্যে ছিল ওই বিচার। সেইসঙ্গে পুলিশের কমান্ডারকে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। শেষ পর্যন্ত শ্রমিকদের দৈনিক ‘আট ঘণ্টা কাজ’-এর দাবি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়। আর ১ মে পালিত হয় শ্রমিকদের আত্মদান আর দাবি আদায়ের দিন হিসেবে। এদিন পৃথিবীর সব প্রান্তে ধ্বনিত হয় অগাস্ট স্পিজের সেই নীরবতা। অগাস্ট স্পিজের সেই নীরবতা এখন হয়ে উঠেছে বিশ্বে প্রতিটি মেহনতি মানুষের দাবি আদায়ের কণ্ঠস্বর। তবে ইতিহাসের কী নির্মম পরিহাস, শ্রমিক আন্দোলন দমন করতে হে মার্কেটের ঘটনায় নিরপরাধ শ্রমিক নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হলেও সেই বোমা নিক্ষেপকারীকে কখনোই চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়নি এবং আজও এ ঘটনার কোনো তদন্ত ও বিচার হয়নি।

৩২ বছর বয়সী অগাস্ট স্পিজের ফাঁসি কার্যকর হওয়ার আগে ২৪ বছর বয়সী সুন্দরী-বিদূষী ভ্যান জ্যান্ডটের (নিনা) প্রেম সারা বিশ্বের খবরের কাগজে শিরোনাম হয়েছিল। নির্দোষ, হতভাগ্য অগাস্ট স্পিজের কাহিনি ওই সময় নারীদের হৃদয়কে বিশেষভাবে নাড়া দিয়েছিল। ৫২ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত বিচারকার্য প্রত্যক্ষ করতে অনেক নারী আদালতে উপস্থিত হতেন। নিনা ছিলেন তাদেরই একজন। যিনি ওই মামলা এবং আসামিদের ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন। বিচারকার্যের শেষদিকে তিনি আদালতের গ্যালারিতে উপস্থিত থাকতেন। গভীর মনোযোগের সঙ্গে বিচারকার্য প্রত্যক্ষ করতেন। একপর্যায়ে তিনি অগাস্ট স্পিজের প্রেমে পড়েন। যদিও দুজনের জীবনের গতি-প্রকৃতি ছিল সম্পূর্ণ আলাদা। নিনা ছিলেন পেনসিলভানিয়ার পিটার্সবার্গের অন্যতম ধনী এবং সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্য কে ভ্যান জ্যান্ডটের একমাত্র কন্যা। তিনি ছিলেন শিক্ষিতা এবং অপরূপা সুন্দরী। অন্যদিকে অগাস্ট স্পিজ ছিলেন একজন সাধারণ শ্রমিক। এ জুটির প্রেম শুরু হয়েছিল অগাস্ট স্পিজের বিচারের শেষপর্যায়ে।

নিনা এবং তার মা-বাবা যে বাড়িতে বসবাস করতেন ওই বাড়িটি ছিল সেন্ট জেমস এপিস্কোপাল চার্চের বিপরীতে। তারা ছিলেন ওই চার্চের কট্টর সদস্য। একদিন একজন সাংবাদিক নিনার বাড়িতে গিয়ে ওই প্রেমের সম্পর্ক বিষয়ে জানতে চাইলে তার মা-বাবা বলেন, পোষা প্রাণী হারিয়ে যাওয়া থেকে এ ভালোবাসার উৎপত্তি। নিনার নয়টি কুকুর ছিল। এ কুকুরগুলোকে সে খুব ভালোবাসত। নয়টি কুকুরের মধ্যে একটি কুকুর তার ভীষণ প্রিয় ছিল। ওই কুকুরটি হারিয়ে যায়। তারপর সে ওই কুকুরটি ফিরে পাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করে। আকর্ষণীয় পুরস্কারের ঘোষণা দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়। ওই পত্রিকার নাম ‘আরবেইটার জেইতুং’। একদিন নিনা ওই কাগজটি দেখার সময় অগাস্ট স্পিজের ছবিসহ একটি নিবন্ধ দেখতে পায়। এটি প্রথম দর্শনেই প্রেমে পড়ে। অগাস্ট স্পিজের মামলাটি সম্পর্কে জানার পর নিনা বিচারের শুনানি প্রত্যক্ষ করতে আদালতে যেতে শুরু করেন। তার উদ্দেশ্য ছিল সহানুভূতি প্রকাশ এবং পরিচিত হওয়া। অগাস্ট স্পিজের সঙ্গে সম্পর্কের জড়িয়ে পড়ার আগে চার্চের বেশ কয়েকজন যুবক নিনার সঙ্গে সম্পর্ক গড়তে আগ্রহী ছিল। কিন্তু তিনি কারও প্রতি আগ্রহী ছিলেন না। অগাস্ট স্পিজের প্রেমে পড়ায় অন্য সবার মতো গির্জাগামী ওই যুবকরাও বিস্মিত হয়েছিল। তবে একাধিক পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, হাজার হাজার মানুষকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা অগাস্ট স্পিজের আছে। শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনকে তিনি চরম পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। অসংখ্য নারী-পুরুষকে মোহিত করার ক্ষমতা তার আছে। একজন অল্পবয়সী এবং বাস্তব জীবন সম্পর্কে কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন তরুণী তার উষ্ণ আবেগে মুগ্ধ হয়েছে এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু আদালত হত্যাকাণ্ডের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে অগাস্ট স্পিজ ও তার সহকর্মীদের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়ার পর ‘জেল হাউসের’ প্রেম কাহিনি ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দেয়। তবে স্পিজের মৃত্যুদণ্ড এবং এসব আলোচনা-সমালোচনা নিনাকে প্রভাবিত করতে পারেনি। বরং স্পিজের প্রতি তার দুর্বলতা আরও বৃদ্ধি পায়। তিনি জেলখানায় স্পিজের সঙ্গে নিয়মিত সাক্ষাৎ করতেন, তার জন্য পছন্দের খাবার এবং প্রসাধনসামগ্রী নিয়ে যেতেন। কয়েক দিন পরেই সংবাদপত্রে প্রকাশ হয় এ জুটির বিয়ের পরিকল্পনার খবর। অবশ্য বিয়ের খবর প্রকাশ হওয়ার আগেই এ প্রেমের বিষয়টি সর্বস্তরের মানুষকে মর্মাহত করেছিল। কয়েকটি সংবাদপত্র অগাস্ট স্পিজকে নির্লজ্জ বেহায়া চরিত্রহীন ও মতলববাজ হিসেবে উল্লেখ করে। তাদের মতে, এ বিয়ের মূল উদ্দেশ্য দণ্ডাদেশ থেকে অব্যাহতি পাওয়া অথবা শাস্তি কমানোর একটি ফন্দি। নিনার বাবা-মা এ বিয়ের বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেন। তবে তার বিপুল সম্পদশালী খালা এর তীব্র বিরোধিতা করেন। তিনি নিনার অভিভাবকত্ব দাবি করেন এবং পৌর কর্তৃপক্ষকে এ বিয়ের নিবন্ধন না দেওয়ার আবেদন জানান। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পৌর কর্তৃপক্ষ জানায়, তারা বাধ্য না হলে এ বিয়ের নিবন্ধন দেবেন না। তারা মনে করেন, পুরো বিষয়টি অগাস্ট স্পিজের কতিপয় তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন বন্ধুর কারসাজি। যারা একটি নিষ্পাপ সহজ-সরল তরুণীকে সহানুভূতি তৈরির জন্য ব্যবহার করছে এই আশায় যে, গভর্নর তাকে ক্ষমা করবেন অথবা তার সাজা কমিয়ে দেবেন। পৌর কর্তৃপক্ষ এবং নিনার খালার অসম্মতি সত্ত্বেও এ বিয়ের নিবন্ধন ইস্যু করতে হয়েছিল। ১৮৮৭ সালের ২৯ জানুয়ারি শনিবার বিচারপতি অ্যাঙ্গেল হার্টের কার্যালয়ে এ বিয়ে সম্পন্ন হয়। এ সময় অগাস্ট স্পিজের ভাই হেনরি, আত্মীয়স্বজন এবং নিনার বাবা-মা উপস্থিত ছিলেন। বিয়ের পর নিনা তার নির্দোষ স্বামীকে বাঁচাতে অথবা সাজা কমাতে নানারকম চেষ্টা-তদবির করেন। কিন্তু তার সব প্রচেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। ১৮৮৭ সালের ১১ নভেম্বর অগাস্ট স্পিজ এবং তার সহযোগীদের ফাঁসি কার্যকর হয়। অনেকেই মনে করেছিলেন, স্পিজের প্রেম নিনাকে গ্রাস করেছে। কিন্তু তার মৃত্যুর আট বছর পর ১৮৯৫ সালে তিনি অ্যান্টনি স্টিফেনকে বিয়ে করেন। বিবাহিত জীবনে তারা সুখী হতে পারেননি। বিয়ের সাত বছরের ব্যবধানে নিনা তার স্বামীকে তালাক দেন এবং আবার তার নামের শেষে স্পিজ যুক্ত করেন। ১৯৩৬ সালের ১১ এপ্রিল নিনা মৃত্যুবরণ করেন। অগাস্ট স্পিজের স্ত্রী হিসেবেই তাকে দাফন করা হয়।

লেখক: সাংবাদিক ও গবেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আইসিসির বড় সিদ্ধান্ত, ৩ দেশ ছাড়া বাকিদের জন্য চার দিনের টেস্ট

কালবেলায় সংবাদ প্রকাশের পর দুদকের অভিযান

‘মুজিব’ সিনেমায় আরিফিন শুভর অভিনয় নিয়ে যা বললেন বাঁধন

সারা দেশে অতি ভারি বর্ষণের সতর্কবার্তা

ইরানে আবারও ইসরায়েলি হামলা

এনসিপি নেতা তুষারের ইস্যু নিয়ে এবার মুখ খুললেন সাবেক নেত্রী 

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-কাউন্সিলরের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর বৈঠক 

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে মুখ খুলল কাতার

গাজীপুরে বাস-সিএনজি সংঘর্ষে মা-ছেলেসহ নিহত ৩

চাঁদপুরে ইলিশের দাম নির্ধারণে জেলা প্রশাসকের চিঠি

১০

ইরানের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকে সাইবার হামলা

১১

আইওই চেয়ারম্যানের ব্যাংকে থাকা ৩৩ কোটি টাকা ফ্রিজের আদেশ

১২

এবার বাঙালি সাজে রুনা খান

১৩

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ববাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান ছাত্রশিবিরের

১৪

সরকার নিরপেক্ষ আছে : প্রেস সচিব

১৫

‘হাড়িভাঙ্গা আম রংপুরের গর্ব’

১৬

‘সকালে পরীক্ষা, রাতেই ফল’ আলোচিত সেই নিয়োগের তদন্তে কমিটি

১৭

সুনামগঞ্জ থেকে অপহৃত কিশোরী নরসিংদী থেকে উদ্ধার

১৮

‘গত ১৭ বছর শিশুরা প্রকৃত শিক্ষা-সংস্কৃতি থেকে বঞ্চিত’

১৯

ইসরায়েলে আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২০
X